এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২২:৫৪524117
  • হ্যাঁ কলকাতায় ক্যারাম এখনও খেলা হয় দেখি ক্লাব গুলোতে। আমি বড় বোর্ডে খেলিনি অবশ্য। 
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২২:৫১524116
  • হ্যাঁ জল থেকে দূরে আছি, নাহলে যতটা হয় সাঁতার চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে আছে। জলে নামলে বেশ ভালই লাগে। তবে আমার মনে হয়, সাঁতার, জিমনেশিয়াম ইত্যাদি জিনিস খুব দূরে যাতায়াত করে করা যায় না। কিম্বা এটা হয়তো নেহাতই ফাঁকিবাজদের চিন্তাধারা।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২২:৪২524115
  • কত লোক মেরুজ্যোতি দেখলেন গত রাতে! ফেবু ভেসে যাচ্ছে ছবিতে। মেরুণ গোলাপী বেগুনি সবুজ। খুব সুন্দর। গুর্চয়ের চেনা কয়েকজনও দেখেছেন।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:1541:a649:e0e5:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ২২:৩৯524114
  • অরিত্র, ক্যারম আমার খুব প্রিয় খেলা ছিল। তবে কলকাতা বা পবতে খেলা হতো বড়ো বোর্ডে, ওরকম বোর্ড অন্য কোথাও দেখিনি। সেই বোর্ডের স্ট্রাইকার আর গুটিও একটু ভারী হতো, নিয়মও অন্যরকম হতো। প্রতি রাউন্ড খেলার আগে একটু পাউডার ছড়িয়ে নেওয়া হতো। কলকাতা ছাড়ার পর আর সেই ক্যারম খেলা হয়নি। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২২:২১524113
  • মাঝে মাঝে একটা আশ্চর্য খেলা হত, খেলা আর নাটকের কম্বিনেশন। ওটা ছিল 'ভাইবোন' খেলা। প্রত্যেক খেলুড়ি একটা নতুন নাম আর ভূমিকা নিত, সেই হিসেবে খেলা চলত। আমাদের অজপাড়াগাঁ, বাংলায় পড়াশুনো, দুই একজন ইং মিডিয়াম ছিল। আমাদের আবার ইংরেজি নামের চরিত্র আর ইংরেজী কথা বলার খুব ইচ্ছে। তাই ইং মেড দিদির কাছ থেকে ওরকম নাম চাইছি সবাই। দিদি দিলেন ডেভিড আর জেনি আর সুজান । তারপরে একটা দুটো কথাও শেখালেন ইংরেজিতে। আর আমাদের পায় কে? আমাদের পালিয়ে যেতে থাকা ভাই ডেভিডকে ফেরানোর জন্য আমাদের ইংরেজিতে কী কাকুতি, 'কাম ডেভিড, কাম। ডোন্ট গো।'
    ঃ-)
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২২:১৩524112
  • আমাদের কিন্ডারগার্টেন আর প্রাইমারি স্কুলে খেলাধুলোর স্কোপ সেভাবে ছিলই না, টিফিনবেলা যা একটু ছোটাছুটি বা কোনোদিন কুমীর ডাঙা। কিন্তু স্কুল থেকে ফিরে হাতমুখ ধুয়ে একটু কিছু মুখে দিয়েই 'মা, খেলতে যাচ্ছি' বলে মাঠে দৌড়। পাড়ার সব ছোটোরা তখন মাঠে।সেখানে খেলা চলত সন্ধে পর্যন্ত। কত রকমের খেলা। এক এক দিন এক এক রকম। এমনকি চটি দিয়ে কোর্ট বানিয়ে কবাডি(আমরা বলতাম চু কিৎকিৎ ) পর্যন্ত খেলা হত।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২২:০৬524111
  • সেই কোন সোনালি সবুজ অতীতে হারিয়ে গেছে ওইসব খেলা। নতুন শিশুরা খেলল না কেন ওসব? সেইসব মাঠগুলোই হারিয়ে গেল, খেলবে কোথায় নতুনরা?
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২১:৫৬524110
  • আরেকটা খেলা ছিল, 'কাকজোড়া' নাম ছিল। এখানে নিয়ম ছিল, দু'জনে হাত ধরাধরি থাকলে ছুঁলেও আউট হবে না। কিন্তু খেলার শুরুতে সবাই আলাদা আলাদা হয়ে এদিকে ওদিকে ছুটবে। একজনকে ধরুন তাড়া করেছে আউট করার জন্য, দূর থেকে আরেকজন রিস্ক নিয়ে ছুটে এসে হাত ধরে ফেলল, ব্যস, আর ওরা আউট হবে না।
    বড় বড় খোলা মাঠ ছিল, কতরকম খেলা যে হত!
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২১:৫০524109
  • জেলেমাছ বলে একটা খেলা ছিল। প্রথমে রাম দুই সাড়ে তিন গুণে চোর বের করা হত, তারপরে সেই চোর একজনকে ছুঁয়ে দিলে দুজনে হাত ধরাধরি করে ছুটে পরেরজনকে ছুঁয়ে আউট করবে। সে ওদের সঙ্গে জুড়ে যাবে। এইভাবে জাল বড় হতে থাকবে, মাছগুলোকে ধরা হতে থাকবে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২১:৪৬524108
  • নাম পাতাপাতি বলে একটা খেলাও ছিল। চোখ চেপে ধরে খেলুড়েকে অন্য নামে ডাকা হত, সে দৌড়ে এসে কপালে টোকা দিয়ে যেত। এইবারে চোখ খুলে দেওয়া হত, উঠে গিয়ে ওদের সারির সামনে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করে বলতে হত কে টোকা দিয়েছিল।
  • র২হ | 2607:fb90:e3b8:ae68:eccb:188a:e7d2:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ২১:৪৩524107
  • যদুবাবুর সংগে গেলাস ঠোকাঠুকি।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২১:২৬524106
  • রুমাল-চোর, ইঁদুর-বেড়াল, লুকোচুরি, কুমীর-ডাঙ্গা, আর মিউজিক্যাল চেয়ার। পৃথিবীটা তখন অন্যরকম ছিলো।প্রত্যেকটাই বেশ ব্যালান্সড খেলা। পুরো বসে থাকা নয় অন্ত্যাক্ষরী-লুডোর মতো আবার পুরো দৌড়ঝাঁপও না খোখো-কাবাডি-বাস্কেটবলের মতো। একা হয়ে যাওয়াও আছে আবার সকলের সঙ্গে থাকাও আছে। হায় কোন সে দূর ... ইত্যাদি।   
  • যদুবাবু | ১১ মে ২০২৪ ২১:২৪524105
  • দ-দির এই সাঁতার-স্ট্রাভা জার্নির কথা আগে ফেসবুকে পড়েছি কিন্তু আবার-ও পড়ে খুব ভালো লাগলো। ইন্সপায়ার্ড হলাম। আমি মাঝে মাঝে ভাবি এই তো এইবার কিন্তু আসলে ইচ্ছাশক্তি, উদ্যম, সময় সব-ই বড্ডো কম। সুস্থ শরীর, দীর্ঘ জীবন তো (অবজেক্টিভলি?) ভালো ব্যাপার, কিন্তু তাও কেন জানি মনে হয় ধুর ... কী আর হবা? 

    ছোটবেলায়, মানে স্কুল/কলেজ অব্দি খেলাধুলো করতাম বেশ। ফুটবল, ক্রিকেট, টিটি খেলতাম, মাঝেসাঝে সেইসবের ছুতোয় উদুম ক্যালাকেলিও করতাম। রেগুলার জিমে যেতাম, লোহালক্কড় তুলতাম। একটা পালোয়ান-পালোয়ান ব্যাপার আনতে চাইছিলাম। আর প্রচুর হাঁটতাম, হাইক করতাম, ট্রেক করতাম। আমার কোনো বন্ধুর ব্রেকাপ হলেই বলতাম চ' চ' পাহাড়ে চ'। পাহাড়ে গিয়েই তারা একদম মন-টন ভালো হয়ে নেমে আসত। 

    এখন সে দিন একেবারেই গ্যাছে গিয়া। এমনিও বড়ো শহর ছাড়া আমেরিকান সাবার্ব একদম-ই ওয়াকেবল নয়, কোথাও কোনো সাইড-ওয়াক নেই কিছু না, কেউ হাঁটেও না। ঐ ক্যাম্পাসে এমুড়ো-ওমুড়ো করতে, সকাল-বিকেল পোষ্যটিকে হাঁটাতে, আর ক্লাসে হেঁটে হেঁটে পড়াতে - যা হাঁটা হয়, তাইই। 
     
    না হলে আমি একতলা থেকে দোতলা উঠতেও লিফট নিই। কোনো কারণ নেই, জাস্ট আলস্য। 
  • kk | 172.58.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ২১:১০524103
  • ব্যথার কারণে প্রথমেই সাঁতার সম্ভব না হলে ওয়াটার অ্যারোবিক্স বা অ্যাকুয়া-ইয়োগা করলেও খুব ভালো ফল হয় (যেমন দ'দি বলেছে রেলিং ধরে জলের মধ্যে হাঁটা দিয়ে শুরু)। এই ধরণের ব্যায়ামগুলো খুব লো ইম্প্যাক্ট অথচ জয়েন্টের ওপরে খুব ভালো কাজ করে। আমার আগে হাঁটুতে খুব ব্যথা হতো, আর্থ্রাইটিসের কারণে। সেটা ঐ ওয়াটার অ্যারোবিক্স করে এখন প্রায় নির্মূল হয়ে গেছে। এখন বলতে লজ্জা করে, আমি একটা সময়ে সার্টিফায়েড ফিটনেস ট্রেনার ছিলাম। পুরোনো ভাটিয়ালরা জানেন। সেই সময়ে যাঁদের কোনো মাসল বা জয়েন্ট ইনজুরি আছে, ব্যথা আছে, তাঁদের এই জলের মধ্যে ব্যায়াম করাতাম, থেরাপি হিসেবে। অ্যাকসেস থাকলে, জল বড় ভালো জিনিষ।
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ১৬:৫৮524102
  • গুরুবক্স সিং হকির টার্ফ রবীন্দ্র সরোবর স্টেডিয়ামে বসানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তখন সক্রিয়ভাবে ওই মাঠে ফুটবল খেলা হত বলে আপত্তি হয়েছিল ফুটবল ক্লাবের দিক থেকে। পরে সল্টলেকের (কাদাপাড়া) স্টেডিয়ামে অ্যাস্ট্রোটার্ফ বসে ফুটবলের জন্যেই, কারণ মাঠ রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারছিল না। কিন্তু ব্যারেটো ও অন্যান্য ফুটবলাররা আপত্তি করেছিল চোট আসে আর বল বেশি বাউন্স করে বলে। ভালো ফুটবল হয় না। এগুলো বামফ্রন্টের সময়। পরে আন্ডার সেভেনটিন যুব বিশ্বকাপ না কি একটা যখন আয়োজন করা হল, তখন ঘাসের মাঠ ফিরে এলো।
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ১৬:৪২524101
  • পিট্টু খেলেছি গলিতে। এক দুবার। খুবই খারাপ পারফরম্যান্স হয়েছিল আমার। একবার একটি ছেলে কর্কেট বলে খেলার প্রস্তাব দিয়েছিল, বাকি আমরা সবাই হাঁ করে তাকিয়ে ছিলাম ওর দিকে। পাগল না পেট খারাপ ছেলেটার! 
  • অরিত্র | 103.77.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ১৬:৩৭524100
  • সামুর আমারও খুব চেনা, দারুণ লাগতো যখন যেতাম। ভবানীপুরে তো গুরুদ্বার একটাই নাকি, (কলকাতাতেই বা কটা আছে?) সেটার সামনে আবার কোন মাঠ, কবে কার কথা ৮০র আগে হলে আর জানবো না। পিজির ভিতরের মাঠটা নয় তো? ভবানীপুরের লোকেদের আরেকটা পছন্দের জায়গা ছিল, কালিসিংঘির মাঠ। ভিক্টোরিয়ার ডান দিকেরটা (গঙ্গার দিকের), এখন অবশ্য পার্ক। বাঁ দিকের জমিটাও পার্ক, সিটিজেনস পার্ক (নাম বদলে বোধহয় মোহর কুঞ্জ, বা সেটা ভেতরের মঞ্চটার নাম), সুব্রত মুখার্জি মেয়র থাকাকালীন করিয়েছিলেন।
     
    আমার খেলাধুলো বেশি হয় নি। পরে সাইকেল আর সাঁতার শুরু করেছিলাম, বছর দেড়েক, কি করে যেন একদিন চোট লাগলো হাঁটুতে। লিগামেন্টে ছোট টিয়ার। তারপর থেকে খুব বেশি হাঁটলে ব্যথা হয়, দশ কিমির বেশি সাইকেল চালালে, বেশি সাঁতার কাটলেও। দৌড়নোর কথা ভাবি না। আগে একসময় দৌড়ে ছিলাম মাস কয়েক, এক বন্ধুর সঙ্গে কলকাতার পিচ রাস্তায়, এক কিলোমিটারের বেশি পারতাম না। খেলাধুলো বেশি হয়নি বলে দমে ঘাটতি থেকে গেছে নিশ্চয়ই। টিটি খেলার চেষ্টা করেছিলাম অফিসে, তো পারিনি। sad
  • অরিন | ১১ মে ২০২৪ ১৩:৩৮524099
  • ডিসি, ঠিক বলেছেন, সেন্ট লরেনসের মাঠ (তিনটে মাঠ ছিল)  বিখ্যাত ছিল। 
    ভারতে বরাবর পাঞ্জাব হকির জন্য বিখ্যাত, (সংসারপুর বলে একটা শহরকে বলা হত ভারতীয় হকির আঁতু্ড়ঘর), ১৪ জন অলিমপিয়ান এখান থেকে বেরিয়েছেন (১)।  এখন হকির খুব ভাল সেট আপ শোনা যায় উড়িষ্যায়, বিশেষ করে নবীন পট্টনায়কের উদ্যোগে। এক সময় গুরবক্স সিংহ  খুব চেষ্টা করেছিলেন কলকাতায় অনেকগুলো অ্যাস্ট্রোটার্ফ বসানোর জন্য (খুব সম্ভবত সল্ট লেকে ছিল) | এখানে ইশকুলগুলোতে হকির অ্যাস্ট্রোটার্ফ দেখলে কলকাতার আমাদের ফেলে আসা সময়ের কথাগুলো খুব মনে হয়। ৮০-৯০ এ দশকে ভারতে যদি অ্যাস্ট্রোটার্ফ থাকতে প্রচুর জায়গায়, ভারতের হকির অন্যরকম চেহারা হতে পারত। শুধু তো স্কিল দিয়ে এখন হকি হয় না।  
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:7912:e566:5d8e:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ১৩:২২524098
  • হ্যাঁ, সেন্ট লরেন্স তো হকির জন্য বিখ্যাত ছিল! আর সেন্ট লরেন্সের মাঠটা দারুন ভালো ছিলো :-)
  • অরিন | 119.224.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ১৩:০৩524097
  • হ্যাঁ, বেটন কাপ। এখনও নিশ্চয়ই হয়। পৃথিবীর oldest hockey tournament । কলকাতার খুব ভাল একটা টিম ছিল খালসা ব্লুজ নাম দিয়ে। বেশ কয়েকজন ওলিমপিয়ান খেলতও টিমটাতে। CESC র খুব ভাল টিম ছিল। ভেস পেজ (লিয়েণ্ডারের বাবা), গুরবক্স সিংহ, এরা খেলতেন। প্রথম যুগের অন্যতম বাঙালী ওলিমপিয়ান ছিলেন কেশব দত্ত, এক সময়ের নামকরা হকি খেলোয়াড়। 
  • সিএস | 2405:201:802c:7815:391e:f9a9:29a0:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ১২:৫৬524096
  • মিশনারি স্কুল বা শিখদের স্কুলে হত, হয়ত হকির সাথে পাঞ্জাবীদের বা অ্যাংলো - ইণ্ডিয়ানদের যুক্ত থাকার সম্পর্ক আছে, জানা নেই। বেটন কাপ বলে একটা টুর্নামেন্ট হত, হকির, কলকাতায়, খুব রমরমা ছিল। এখনও হয় কিন্তু অত খবরে আসে না। স্কুলগুলোর ব্যাপারে আইডিয়া নেই।
  • অরিন | 119.224.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ১২:৫৩524095
  • ভারতের বাইরে একটা খেলা আর বহুদিন হয় না, সেটা ক্যারম। সেদিন একটা ফিজিয়ান গ্রোসারি স্টোরে দেখলাম ক্যারম বোর্ড বিক্রি হচ্ছে, ঘুঁটির সেট নিয়ে। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ১২:৩৮524094
  • সিএস, অন্তত আমাদের স্কুলজীবনে (৮০র দশকে) বেশ কয়েকটা স্কুলে হত, যেমন  আমাদের, খালসা, লামার্টস (ওরা আবার রাগবিও খেলত), ডন বস্কো, জেভিয়ারস, এরকম আরো কয়েকটা স্কুল ছিল। এখন জানিনা কি হয়। 
  • অরিন | 119.224.***.*** | ১১ মে ২০২৪ ১২:৩৫524093
  • @সিএস, একেবারেই তাই, ক্লাস ওয়ান থেকে ক্লাস টুয়েলভ অবধি সেন্ট লরেন্স। 
    @অরণ্য, আপনি জানেন, ততাও মনে হল লিখি যে, যে কোন exercise programne ,শুরু করার আগে অন্তত আপনার primary care physician কে একবার দেখিয়ে নেবেন, আর যদি আপনাদের সুইমিং পুলে কোচ বা ফিজিও থাকেন, তাঁর সঙ্গেও। 
    বাড়ির সুইমিং পুল হলে অবশ্য অন্য কথা। তাহলেও একজন ফিজিওর সঙ্গে কনসাল্ট করলে সুবিধে হবে। 
  • সিএস | 2405:201:802c:7815:391e:f9a9:29a0:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ১২:১৬524092
  • হ্যাঁ, হকি। ও জিনিস ক'টা স্কুলে হত সন্দেহ আছে। কাছে একটা খালসা স্কুল ছিল,সেখানে হত মনে হয়, লামার্টেও হয়ত। টকাটক - ঠকাঠক স্টিকের আওয়াজ, সে আলাদা জিনিস।
  • | ১১ মে ২০২৪ ১২:১২524091
  • শুধু বাংলা ইংরিজি না হকি দেখেও সেন্ট লরেন্স মনে হল। অজ্জিত হকি খেলত এবং সেন্ট লিরেন্স।
     
    অরণ্য,  অর্থোপেডিক ডাক্তারের  পরামর্শ ছাড়া একদম এগোবেন না।  আমাকে বলেছিলেন টেক আ স্টেপ ব্যাক এন্ড ট্রাই এগেন।  বলে দিয়েছিলেন কতটা কি কীভাবে এগোব।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:c831:ffcf:857e:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ১১:৪৩524090
  • হ্যাঁ, ডিসি, ডাক্তারের সাথে অবশ্যই কথা বলব 
  • সিএস | 2405:201:802c:7815:391e:f9a9:29a0:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ১১:২৩524089
  • অরিন কি বাই এনি চান্স সেনলরেন্স?

    যদি জানাতে চান। বাংলা - ইংরেজী মিডিয়াম দেখে মনে হল।
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:7912:e566:5d8e:***:*** | ১১ মে ২০২৪ ১১:১৯524088
  • হ্যাঁ, অল্প অল্প করে অভ্যাস করলে হয়তো আরাম হতে পারে। আমারও সেটাই হয়েছিল। তবে অরণ্যদা, ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নেবেন। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত