এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২৩:১৫487549
  • ফোন ফটোগ্রাফি নিয়ে আমার উৎসাহ আছে। অ্যাকচুয়ালি - কম খরচায় ফটোগ্রাফি নিয়ে। লো গিয়ার ফটোগ্রাফি - দামী ক্যামেরা বডি, নানারকমের দামী লেন্স - এসব ব্যবহার না করে কি ভাবে ছবি তোলা সম্ভব।

    তবে, সব কন্ডিশনে হবে না। কন্ডিশন আপনার ফেভারে থাকতে হবে। যেমন, আলো কম থাকলে হবে না, বা, যেখানে সাবজেক্ট দ্রুত্গতিতে ধাবমান সেখানে হবে না, বা অনেক দূরের পাখিকে ধরা যাবে না - এইসব ।

    যেমন, আমি এই ছবিটা দিলাম -

    এটা বলছে - The photo above was shot with a 3 megapixels DSLR camera (Canon D30) purchased used for less than $50 (US) and a cheap auxiliary close-up filter ($16 for a 3 filter set).
    https://splurgefrugal.com/photography-budget/
    ওপরের এই লিংকে কিছু উদাহারণ আছে।

    আর একটা উদাহারণ দিই -

    এটা আমি ২০১৭ সালে আইফোন ৬ দিয়ে তুলেছিলাম (খুব সম্ভবত এই ফোনে ৮ মেগাপিক্সেল ছিল)।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২৩:০৪487548
  • আমাদের ক্যাম্পাস প্রায় বৈদিক যুগে চলে গেছে। গাছতলায় গোল হয়ে বসে অনেক ক্লাস হচ্ছে। একদিকে মিউজিক ক্লাসের ফ্লুট টেস্ট হচ্ছে, অন্যদিকে মার্শাল আর্ট ক্লাসের কুস্তি হচ্ছে। একেবারে আখড়া বনে গেছে। সঙ্গীত ও মল্লযুদ্ধ সবই চলছে খোলামেলা ময়দানে। ঃ-)
  • bodhisattvagc dasgupta | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২৩:০৩487547
  • অনুষ্টুপ বসু র ফেসবুক পেজে এই অমূল্য রত্নটি পাওয়া গেল। দার্শনিক অরিন্দম চক্রবর্তী র লেখা বন্ধু অধ্যাপক স্বপন চক্রবর্তী সম্পর্কে। শেয়ার করার কোনো মানে হয় না তবু করে ফেললাম।
    "
    The philosopher Arindam Chakrabarti on the passing of his friend Swapan Chakraborty: 
     
    “Leave Now for dogs and apes! Man has Forever”: 
    Swapan Chakravorty Leaves Now. 
     
    Arindam Chakrabarti
     
    Jalaluddin Rumi admonished us to sell off our erudition and buy bewilderment. Swapan Chakraborty’s erudition was staggeringly encyclopedic, but he did not need to heed Rumi’s advice. Because, he had no shortage of bewilderment either. I have never seen a less smug intellectual/ academic. In 2016, I bullied him into contributing an essay in a Philosophy of Theater special issue of the journal Philosophy East and West. His essay, titled “Being Staged: 
    Unconcealment through Reading and Performance in Marlow’s Doctor Faustus and Bharata’s Natyashastra” was a tour de force, a dissertation on being and seeming, on the ethical tension 
    between acting and play-acting. The essay starts by describing the syllabus the doctor Faustus prescribed to himself: “Aristotelian logic, Galenic medicine, Justinian law, Jerome's Vulgate”. 
    This sounds like a tiny proper subset of what Swapan had read thoroughly. That single paper engages, in a non-name-dropping fashion, with the work of St. Augistine, Petrarch, Machiavelli, 
    Philip Sydney, Hegel, Debendranath Tagore, Kierkegaard, Heidegger, G.E. Moore, Bernard Williams, Michael Dummett, to say nothing of Bharata and Abhinavagupta and of course Shakespeare. And yet, the paper is unbelievably free from any touch of pomposity. It ends with this quote from what Swapan called Marlow’s “disturbing” play:
     
     “Remember thee! 
     Yea, from the table of my memory
     I’ll wipe away all trivial fond records, 
     All saws of books, all forms, all pressures past”.
     
    Swapan passed away yesterday, leaving too many fond records on the table of my memory. Last 15th of August, I had to deliver a virtual lecture in Bengali on Freedom, Swadhinotaa and Swaraj. Extremely exhausted, preoccupied with his wife’s serious illness, Swapan joined the Zoom meeting and added absolutely profound remarks on Gandhiji’s phrase “chhutkaaraa” for freedom juxtaposing some obscure texts by Petrarch with Rabindranath’s notions of mukti. But, as always, he was utterly dissatisfied with his own comments. But more than his unparalleled mastery of in Oxford was called Literae Humaniores, what was stunning was his ability to see the relevance of my bookish lecture on different meanings of freedom to cotemporary political events. Within hours of the end of the event, he wrote back to me:
     
    “I am no philosopher or political scientist, but I think that many of the problems you touched upon concern such things as 'autonomy', 'autarky' and 'agency' --- to put your terms in inadequate English. What, for instance, is the meaning of the 'autonomy' of a democratic nation-state in a globalized economy? Ghana's President Akufo-Addo refused European aid in 2017 to move toward 'autonomy' and 'self-reliance' as more important for people's 'agency' than so-called 'development'. His model---utopian as all economists would agree--was that of Thomas Sankara, the assassinated President of Burkina Faso, a revolutionary who tried to reconcile 'autonomy' (he refused all foreign aid, junked the Presidential Mercedes and cycled to office) with a non-Gandhian brand of austerity, self-rule (or 'autarky') and ethical politics. These, I feel, are the crucial philosophical questions for a vision of a political formation (a nation-state maybe) in which equality, at least as a regulative notion, is not at odds with liberty ('democratic' maybe)”
     
    Heaps of memories on my table. In early 1970s Swapan, Sugata Bose, Shomak Ray and myself formed the debating quartet representing Presidency College. Logic and laughter, bitter banter 
    and boisterous camaraderie, mingled with rehearsing and strategizing for the next ‘shock and awe” campaign’ against St, Xavier’s or Loreto. Four decades later, as I was entering, albeit 
    shamefully late, a Jadavpur University auditorium to deliver an invited lecture at a Refresher Course of the Comp Lit department, with his disarming signature style Swapan greeted me with: “Arindam, you look tired; just go home, I have told at least 50 people who were waiting for your lecture that you are not coming”. I dithered between mounting annoyance and welling up warmth at his caring closeness. I also met Swapan in more formal settings. At the farthest corner of a huge office with high ceilings, he sat as the Director General of the National Library in Kolkata. Before I could confess that I felt nervous, he beat me to it and said “Come, come sit down, but I am so busy doing admin work that I feel not literate enough to have a conversation with you”. There was no posturing or sarcasm in that spontaneous welcoming. On another very formal occasion, Swapan sat smiling, in a well-draped dhoti, on the dais as the Ananda Puraskar write-up about my work which he composed was ceremonially read out.
     
    Krishna Chandra Bhattacharya, the deepest thinker of early 20th century India wrote in his unfinished commentary on the Gita that if you love someone’s soul, not their appearance or achievements, even your grief—shok-- at losing them to death should transform into the aesthetic rapture of karuna rasa. I am sure Swapan is enjoying the chhutkaaraa, the liberation, the luminous freedom from this politically squalid “adbhut aandhaar” that has descended along with the corona virus on the world and especially in India. And death, Wittgenstein convinced me, is not an event in life. But not being dead when Swapan is no more, is no fun.
     
    "
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২৩:০২487546
  • সিঙারার খোল খেতে ভালো। তবে পুরের তরকারিটা ভালো থাকলে ভালো হয়। নইলে ফেলে দিতে হয় পুরটা।
  • &/ | 151.14.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২৩:০০487545
  • তলস্তয়ের খুব খাটাখাটনি করতে হত মনে হয় স্ত্রী আর কন্যাদের জন্য সাজসজ্জা নাচগান গয়নাপাতির ব্যবস্থা করতে। তাই রেগে গিয়ে লিখে দিয়েছেন। ঃ-)
  • | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২২:৪৫487544
  • উলি বাবালি কিই ছেন্তু @২২.৩৬  :-))
     
    রমিত, থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু। বলে দিচ্ছি। এগুলোর লো লাইটে  মোটামুটি ছবি তোলার ক্ষমতা আছে তাই তো?
  • হেহে | 162.218.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২২:৪৫487543
  • গুরু সারস্বত চাম্পি বই। আমাদের ন্যাড়াবাবু কবে যে এরম একটা বই লিখবেন মাইরি!
  • দেশ পত্রিকার ফেবুপেজে জনৈকের মন্তব্য | 121.5.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২২:৩৬487542
  • 'দেশ' এর ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ সংখ্যার প্রচ্ছদকাহিনী আশা করেছিলাম বুদ্ধদেব গুহকে নিয়ে হবে। মৃত্যুর পরও আপনারা ওনাকে সেই সম্মান দিলেন না শেষ পর্যন্ত?(সারাজীবন ধরে যে কত অপমান করেছিলেন মানুষটাকে, বড় অভিমান বুকে নিয়ে সব লিখে গেছেন তিনি তাঁর 'সারস্বত' বইটিতে)..... হে বাংলা সাহিত্যের স্বঘোষিত অভিবাবক আ. বা. প. গোষ্ঠীর 'দেশ'..... আপনাদের জন্য ঘৃণা খুবই ছোট শব্দ। 'ধিক্কার' চলবে কী??? পত্রিকার নাম পাল্টে 'দ্বেষ' রাখুন বরং।

    কিন্তু ব্যবসা আপনারা বোঝেন ভালো তাই মলাটের ঠিক ভেতরের পাতাতেই 'শ্রদ্ধার্ঘ্য' শিরোনামে বুদ্ধদেব গুহর ছবি দিয়ে পাতাজোড়া বইয়ের বিজ্ঞাপণ দিয়েছেন। হ্যাঁ, শুধু 'শ্রদ্ধার্ঘ্য'.... আর একটি শব্দও তাঁরা খরচ করেন নি, অথচ বইয়ের ফর্দ ছাপিয়েছেন কারণ লেখক মরলে পরে বইয়ের কাটতি বাড়ে তাই, বাজারটা ধরতে হবে তো! তাই না?......শালা কী লেভেলের নির্লজ্জ ভন্ড মাইরি আপনারা!

    এবারের প্রচ্ছদের বিষয় 'প্রেম' (সম্পাদকীয়র শিরোনাম 'শীর্ষে প্রেম, আজও')......তা স্যার এটা কি সরস্বতী পুজো না ভ্যালেন্টাইনস ডের সিজিন চলছে? ওহ: ভুলেই তো গেছিলাম.... সদ্যই ভাদ্রমাস গেল.....সারমেয়কূলের প্রেমের ঋতুই ছিল বটে!

    এখানেই শেষ নয়, ১৮ নম্বর পৃষ্ঠায় গেলে আপনি দেখবেন.....
    ও মা! স্মরণজিৎ চক্রবর্তী 'প্রকৃতির নির্জন প্রেমিক' শিরোনামে একটি লেখায় নাকি 'স্মরণ' করছেন বুদ্ধদেব গুহকে! অথচ গোটা সূচিপত্রে কোথাও তার বিন্দুমাত্র উল্লেখ নেই!!!! (লেখক বিমল করের সম্পর্কে পাঁচ পাতার আলোচনা রয়েছে ১৯ নম্বর পৃষ্ঠা থেকে, যার সাবহেডিং 'বিমল কর ১০০'। সূচিপত্রের 'স্মরণ' হেডিং এ কিন্তু উল্লেখ আছে শুধু এনারই স্মৃতিচারণার!)

    অর্থাৎ 'ধরি মাছ না ছুঁই পানি'......একদম কিছু না লিখলে তো খারাপ দেখায় তাই ওই চাঁদ সওদাগরের বাঁ হাতে মনসা দেবীকে পুজো দেওয়ার মত একটা অত্যন্ত গা বাঁচানো লেখা ছাপালেন আপনারা। লেখার গুনমান সম্পর্কে আর নাই বা বললাম।

    তাই বলছিলাম.....খুব কী দরকার ছিল মৃত্যুর পরেও মানুষটাকে এই অপমানটা করার?

    ছি:!
  • Ramit Chatterjee | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২২:২৮487541
  • @দ কুড়ির নীচে ভালো ক্যামেরা আছে 
    রেডমি নোট 10 প্র ম্যাক্স
    পোকো এক্স ৩ 
     
    একটু দামি নিতে হলে পিক্সেল 4এ নেওয়া যায়। দারুন ছবি ওঠে।
     
    আরো দামি এবং কনসিস্টেন্ট কোয়ালিটি নিতে হলে আইফোন 12
  • অপু | 223.19.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২২:১৬487540
  • অভ‍্যু, ত্রৈলোক‍্যনাথের নির্বাচিত রচনার যে 
    বই টা আমাকে গিফট করেছিলে। খুব উচুমানের কাজ। ওটা তো যোগিয়ার বাবার পাবলিকেশন হাউস। তাই না?
  • নতুন বই | 2a0f:df00:0:255::***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২২:০৭487539
  • aranya | 2601:84:4600:5410:5156:735e:ebf:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২১:২৪487538
  • আমাকেও কলেজস্ট্রীটে অর্ডার  দিয়ে অনেক ​​​​​​​বই ​​​​​​​আনাতে ​​​​​​​হবে । হীরেনবাবুর বইটা ও 
  • r2h | 2405:201:8005:9947:55f0:2cc3:c37f:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২১:২১487537
  • aranya | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২১:১৫ পড়ে মনে পড়লো, হীরেনবাবুর বইটা পড়তে হবে। কলেজস্ট্রীটে অর্ডার দিতে মনে থাকছে না।
  • সম্বিৎ | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২১:১৫487536
  • ইডিওলজি দিয়ে শিল্প-সাহিত্য আলোচনাটাই বোকাটে আর বালখিল্য। তার ওপর বাঙালির "হে দারিদ্র্য তুমি মোরে করেচ মহান" টাইপের শহীদ-সিন্ড্রোম।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:5156:735e:ebf:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২১:১৫487535
  • তারপর ধরুন আফ্রিকা। আফ্রিকা-র জঙ্গল নিয়ে বাংলায় লেখা তো প্রায় নেই ই। দুধের অভাবে পিটুলিগোলা হিসাবে বু গু-র প্রবাসে সিরিজ, ইল মোরানদের দেশে বা ঋজুদা গুলো ই পড়তে হয় 
    অবিশ্যি চাঁদের পাহাড়ের পর আর কিছু পড়ার প্রয়োজন নেই, এমন ও বলতে পারেন 
  • Politician | 2603:8001:b143:3000:b043:5c2:a586:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:৪৮487534
  • সব লেখার পলিটিক্স থাকে কথাটা খুবই খাঁটি| কিন্তু সেই পলিটিক্সটা ঠিক করে ধরাটা যান্ত্রিক কাজ নয়| ধরুন একজন লেখক সম্রাটকে বলছেন 'জনতার পিতা'| বা আর একজন লিখেছেন শোষিত মানুষ শোষিত কারণ তারা মেয়েদের শখ আহলাদ মেটানোর জন্য পরিশ্রম করে| এদের কী বলা যাবে? 
     
    প্রথমজন পুশকিন পরের জন তলস্তয়|
     
    • উঁঁহু | 193.108.117.176 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:০৮487508
    • ফ্যান্টাসি বলে কিছু হয়না। সব লেখারই পলিটিকস থাকে। হ্যারি পটার হলেও।
  • Abhyu | 47.39.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:৪৪487533
  • সিঙাড়ার খোল :) এই একককে নিয়েই জটায়ু বলেছিলেন
    - উপমাটি ফেলুবাবু?
    - মোক্ষম
     
  • aranya | 2601:84:4600:5410:5156:735e:ebf:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:৪৪487532
  • বাংলা ভাষায়,  গত ১০ বছরে, দুই বাংলা মিলিয়ে, ভাল লিখছেন - এমন কিছু লেখক এবং পুস্তকের নাম দেবেন, সুধীজন। গুচ-র বাইরে সেন - অদম্য সেন :-), নাস্তিক পন্ডিতের ভিটা - এমন গুটি কয় বই ছাড়া তেমন কিছু হাতে আসে নি 
  • aranya | 2601:84:4600:5410:5156:735e:ebf:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:৩৬487531
  • জঙ্গল নিয়ে বাংলায় লিখেছেন হাতে গোণা কজন - বিভূতি, শিবশংকর মিত্র, বু গু। আরও আগে সঞ্জীবচন্দ্রের পালামৌ, আর একজন, বোধহয় ধীরেন্দ্রলাল ? 
    বনজ্যোৎস্না পড়ে মানস ভ্রমণ হত। একক নিজে ঘুরেছ অনেক, ভুটানে পাহাড়ে কাটিয়েছ। লিখ কখনো, ইচ্ছে হলে এবং সময় পেলে 
  • শীমু | 43.25.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:০৬487530
  • 'পারাপার'-ই
  • শীমু | 43.25.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:০৪487529
  • একক | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:০২487528
  • স্যরি মাধুকরী না কোজাগরে মারোমার হবে।
  • একক | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:০১487527
  • আরেকটা ব্যাপার।  আমরা সরবদা সাহিত্য পড়ার জন্যেই সাহিত্য পড়িনা।আমার বুগুপাঠ অনেকটা লোকের বাড়িতে গিয়ে সন্দেহজনক সিঙারার খোলটুকু খেয়ে নেওয়ার মত। বুগুর " বনজ্যোৎস্না " ধরে ধরে ঘুরেচি। ফাটাফাটি ডিটেইল আচে। মাধুকরী না পড়লে মারোমার যেতুম না কলেজে পড়তে। ওই টুসুয়া যেখানে ন্যানো হয়ে নাইছিল সেই মিরচাই ঝর্ণার জলে আমরাও জামাকাপড় খুলে গা ডুবিয়ে বসে থেকেচি। এরকম উদাহরণ অনেক। 
     
    সিঙারার খোল টা ত ভালোই। নিজে ঘুরে লিকেচেন,  হবে নাই বা কেন। বুগুর তরকারিটা পচা। ও জিনিস পেটুকে খেতে পারে। কনোশিয়াররা নয়। ফেলে দিলেই হল। কিন্তু বিহার মধ্যপ্রদেশের জংগল চিনতে, প্রাইমার হিসেবে বুগুপাঠ ভালোই। 
  • সিএস | 2401:4900:3ee0:e062:f835:8906:bb16:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২০:০০487526
  • দৃষ্টিপ্রদীপে চরিত্রটি (জিতেন?) তার পরিবারের সাথে 'পাহাড়ে' থাকত। তার অলৌকিক দৃষ্টি, দূরে এক পাহাড় না শৃঙ্গ দেখতে পাওয়া সেখানেই। এবং সেখানে তারা সুখে ছিল।

    পরে তারা 'সমতলে' নমে আসে, অবস্থা খারাপ হয়ে পড়লে।

    উপন্যাসটি এই দূর আর মাটির কাছে, তজ্জনিত ক্রাইসিসের গল্প। দূরে যা দেখা যাচ্ছে বা দেখতে চাইছি, আর মাটিতে যা পাচ্ছি, আদৌ ঐ দূরের ছবি জীবনে পাওয়া যায় কিনা , না পেলে ক্রাইসিসটা কোথায় তৈরী হয়, কীভাবে মানুষ বাঁচে তার বিবরণ। 
     
    তো উপন্যাস তো এই নিয়ে, যাবতীয় বড় উপন্যাসই জীবনের এই ক্রাইসিস নিয়ে।

    বিভূতিবাবু এই ক্রাইসিসটি গ্রামবাংলায় এনে ফেলেছিলেন। ফলে বিদেশী উপন্যাসে এই  ক্রাইসিস যত সহজে বুঝে নেওয়া যায়, দৃষ্টিপ্রদীপে সেই বিষয়টি লুকিয়ে থাকে।

    এই ক্রাইসিসের সাথেই নিষ্ঠুরতা যুক্ত। জিতেনের বাবা মারা গেলে, মামার বাড়ীতে দাদা- বোন - মা সুদ্ধ যে কষ্ট সেইটিই জীবনের নিষ্ঠুরতা। কিন্তু সে যেন খুবই স্বাভাবিক, ওরকমই ঘটে।
     
     
  • উঁহু | 193.108.***.*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:৫৫487525
  • ঠিকই বলেছেন। অশনি সংকেতের উল্লেখ ইচ্ছা করেই করিনি। ওখানে বিভূতি বাবুর নিয়তিবাদ এসে ধাক্কা খায়। শুধুই আর অদৃষ্টের দোষ দেওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু এতে ওনার সামগ্রিক দৃষ্টীভঙ্গী পালটাত কিনা বলা মুশকিল। তারপরেই মারা গেলেন। কাউন্টার ফ্যাকচুয়াল আলোচনা করব না।
     
    বিভূতি বাবুর অশনি সংকেত সত্যজিত রায়ের শেষ সিনেমা গুলোর মত। সত্তরের দশকটশক পেরিয়ে এসে হঠাৎ চারিদিকে দুর্নীতি দেখে ধাক্কা খেলেন।
  • Ranjan Roy | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:৪৬487523
  • সিএস,
    অনেকটাই একমত। বরং মানিকবাবুর গ্রামের চাষীদের গল্পে মনে হয়েছে শহুরে বুদ্ধিজীবীর নিজস্ব চশমায় আরোপিত লেখা। বিভূতিবাবু নিজের সময় ও পরিবেশের অনেক বিশ্বস্ত প্রতিনিধি;  নিজস্ব শ্রেণী অবস্থান সত্ত্বেও মোর অব্জেক্টিভ, অনেকটা তলস্তয়ের মত।
  • Ranjan Roy | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:৪১487522
  • @উঁহু, 
    না না;ইছামতীতে লেখকের কনজার্ভেটিজম বিংশ শতাব্দীর শেষ দশকেও পড়তে গেলে চোখে লাগত, হোঁচট খেতাম। ভবানীর জ্ঞান ভান্ডার আদৌ প্রভাবিত করেনা। কিন্তু বিভুতিবাবু ওটাকে নীল বিদ্রোহের আগুনের আঁচ দিয়ে ব্যালান্স করেছেন। তখন আমরা ভাবি দু'শতক পিছিয়ে গেলে ভবানী  ও বিলু সময়ের বিশ্বস্ত রিপ্রেজেন্টেশন। 
    আবার বোধির কথাটাও  "ঘটনা হল গরীব ব্রাহ্মণ অবস্থান টা তো আর কেউ এত সুন্দর করে ডিফেন্ড করেন নি :-)" ফ্যালনা নয়।
  • | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:৪১487521
  • অনিতা অগ্নিহোত্রী পড়ে দেখতে পারেন। দেশভাগে বিতাড়িত হয়ে আসা উদ্বাস্তু দন্ডকারণ্য  এলাকায় গিয়ে প্রচন্ড কষ্ট করে জমিকে চাষযোগ্য করে আবার মরিচঝাঁপি এসে দারুণ সুফলা জমি পেয়েও প্রাণ হাতে করে পালাতে বাধ্য হয়ে ফেরত গিয়ে ঐ মধ্যপ্রদেশ ছত্রিশগড় এলাকাতেই জমি নিয়ে  ক্রমশ আদিবাসি জনজাতিদের জমি ভুলিয়ে ভালিয়ে কেড়ে নিয়ে রীতিমত জোতদারসুলভ আচরণ করা,  আদিবাসিদের সাথে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়া মাওবাদীদের ধরিয়ে দিতে চাওয়া ইত্যাদি। একই সেট অব লোক কেমন বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বদলে যায় - ব্যপ্পক লাগে আমার। 
  • সিএস | 2401:4900:3ee0:e062:b917:f7bf:3b3c:***:*** | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৯:৩৭487520
  • ছিনিয়ে খায়নি গল্পটার একটি ফ্রেম ছিল, যে বাবুল শ্রেণীর লোকটি গ্রামে গিয়ে যোগী ডাকাতের কাছে জানতে চাইছে তারা অর্গরেত অবস্থা হলেও রুখে ওঠেনি কেন ? দুটি জিনিস সে জানতে পারে, প্রথমতঃ না খেতে পেলে গায়ে জোর কমে যায় ফলে ছিনিয়ে খাওয়া যায় না। আর দুই, ঐ পরিস্থিতি হলেও মানুষ বেঁচে থাকার উপায় করে নিয়েই বেঁচে থাকে। শহরের ফ্যাশানপ্রেমী মানুষের উল্টোদিকে। বাবু লোকটির সাথে যোগী ডাকাতের তফাত ছিল, খুব সাধারণ তফাত যে ঐ লোকটি ফিরে আসার সময়ে যোগী ডাকাতের সাথে মাঠের মধ্যে দিয়ে ঠিক করে হাঁটতেই পারছিল না। ফলে, এই লেখাটি আমার কাছে শহুরে মানুষের আকাঙ্খিত ইচ্ছের বিপরীতে দাঁড়ায়, তাদের চিন্তাভাবনার অপ্রতুলতা প্রমাণ করে না, তারা যে গ্রামের না খেতে পাওয়া মানুষকে চেনে না, তার প্রমাণ। এ গল্পের মধ্যে চাহিদা অনুযায়ী বিশেষ কোন প্রতিবাদ ইত্যাদি ঢুকিয়ে দেওয়া নেই, কোনক্রমে মানুষ কীভাবে বেঁচে থাকে দুর্ভিক্ষের সময়ে সেকথা আছে আর তাদের থেকে শহুরে মানুষের দুরত্বের কথা আছে।

    এর পাশে অশনি সংকেত রাখব না কেন ? এই উপন্যাসটি পড়ে মনে হয়েছিল, যেন লেখাটি অসমাপ্ত, মাজাঘষা বাকী আছে, একে ঠিকঠাক উপন্যাস হিসেবে গড়ে তুলতে, যেন লেখাটি  লেখার ইচ্ছেই ছিল না । কিন্তু সেরকম ভাবলে ভ্রম হবে কারণ লেখাটি, মানুষ ঠিক যেভাবে বেঁচে ছিল তার বাহুল্যবর্জিত বর্ণনা, যাতে উপন্যাসের কৌশল অনুপস্থিত, কারণ বিষয় যা, সেখানে ওসবের কোন দরকার নেই। যোগী ডাকাতের গল্পের এক্স্টেনশন হিসেবে যেন পড়তে পারি, শুধু বাবু লোকটির ফ্রেমটি ছাড়া। সেইটি নেই, তার কারণ হয়ত এটাই যে বিভূতিবাবু উপন্যাসের চরিত্রদের থেকে নিজেকে দূরে মনে করেনি, ফলে ঐ ছকটি আনার দরকার হয়নি। এও মনে হয় তিন বাঁড়ুজ্যের মধ্যে বিভূতিবাবুই হয়ত সবচেয়ে বেশীভাবে ঔপনিবেশিককালের গ্রামবাংলার কাছাকাছি।

    (আরো আসতে পারে)
     
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত