হ্যাঁ, মনে হচ্ছে চায়না এবার কন্ট্রোল নেবে।
China Preparing to Recognize Taliban if Kabul Falls: Sources
China is prepared to recognize the Taliban as the legitimate ruler of Afghanistan if it succeeds in toppling the Western-backed government in Kabul, U.S. News has learned...
আফগানিস্তানে চীন আর রাশিয়ার মধ্যে ক্ষমতা দখলের লড়াইটা বেশ ইণ্টারেস্টিং হবে।
এর আগে সেই নব্বইয়ের দশকে এরকম হয়েছিল না? তালিবান ?
পুরোনো ক্যাসেট। শুরুর দিকে সুচিত্রা মিত্রের জন্মভূমি মা গানটা শুনুন -১৯৫১-র রেকর্ডিংএর চেয়ে অনেক ভালো
ব্যালেন্স ওফ ওয়ার্ল্ড পাওয়ার কি পুরোপুরি শিফট করে গেছে? ডেমাইজ অফ ওয়েস্টার্ন পাওয়ার আর রাইজ অফ ইস্ট: যদ্দুর মনে হয় কোভিড আর আফগানিস্তানের পতন এই দুটো ইভেন্ট দিয়ে মার্কড হয়ে থাকবে।
অদ্ভুত ...
তালিবান আবার কি ??
শালারা জঙ্গি । জঙ্গি তালিবান বলুন ।
আর তাদের যারা সমর্থন করছেন তারাও একই শ্রেণীভুক্ত ।
ও খবর পেলাম, ওরা এ যাত্রা বেঁচে গেল। সবাই ইংল্যান্ডে গেছিল, হান্ড্রেড খেলতে।
*Afghanistan: দীর্ঘতম যুদ্ধ থেকে খালি হাতেই ফিরতে হল মহাশক্তিধর আমেরিকাকে*
পম্পা অধিকারী সিংহ
১৫ অগস্ট ২০২১ ২১:৪৭
*আনন্দবাজার পত্রিকা*
ম্যানহাটনের বুকে তখনও জমে রয়েছে টুইন টাওয়ারের ধ্বংসাবশেষ। এক লহমায় ৩ হাজার প্রাণহানির ক্ষত আক্রোশের আকার ধারণ করছে ক্রমশ। সেই ক্ষতে প্রলেপ দিতে রাতারাতি সৈন্যসামন্ত নিয়ে আফগানিস্তান। প্রতিশোধের আগুনে তখন জ্বলছে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী দেশ। বলে বুঝিয়েও তাদের নিরস্ত করতে পারেনি বিশ্বের তাবড় ক্ষমতাধর রাষ্ট্র। কিন্তু দীর্ঘ ২০ বছর ধরে কোটি কোটি ডলার খরচ করে, হাজার হাজার জওয়ানের দেহ কফিনবন্দি করে, দেশের ইতিহাসের দীর্ঘতম যুদ্ধ শেষ করে খালি হাতেই আফগানিস্তান থেকে ফিরতে হচ্ছে আমেরিকাকে।
পেন্টাগন থেকে এখনও পর্যন্ত যে পরিসংখ্যান পাওয়া গিয়েছে সেই অনুযায়ী, গত ২০ বছরে আফগানিস্তানে যুদ্ধের পিছনে ২ লক্ষ ২৬ হাজার কোটি ডলার খরচ করেছে আমেরিকা। এর মধ্যে শুধুমাত্র আফগান সেনাকে প্রশিক্ষণ দিতেই খরচ হয়েছে ৮ হাজার ৯০০ কোটি ডলার। ২০২০ সালের একটি রিপোর্টে পেন্টাগন জানায়, সরাসরি যুদ্ধেই তাদের ৮১ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার খরচ হয়েছে।
মূলত আল কায়দা এবং তাদের আশ্রয়দাতা তালিবান নিধনের লক্ষ্যেই আফগানিস্তানে পা রেখেছিল আমেরিকা। কিন্তু আফগানিস্তানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ঋণ পর্যন্ত নিতে হয় তাদের। সেই ঋণের সুদ বাবদই আমেরিকাকে ৫৩ হাজার কোটি ডলার গুনতে হয়েছে বলে স্পেশ্যাল ইনস্পেক্টর জেনারেল ফর আফগানিস্তান রিকনস্ট্রাকশন (সিগার)-এর একটি রিপোর্টে উঠে এসেছে। ২০০৯ সালে আফগানিস্তানে সেনা বাড়িয়ে ১ লক্ষ করেন আমেরিকার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।আফগান সেনা এবং পুলিশ মিলিয়ে তালিবানের বিরুদ্ধে আমেরিকার হয়ে লড়াইয়ে নামে ৩ লক্ষ সেনা।
সিগার-এর রিপোর্ট বলছে, আমেরিকার সেনার ২ হাজার ৪৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে আমেরিকায়। বেসরকারি সংস্থা থেকে নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে আফগানিস্তানে গিয়ে প্রায় ৪ হাজার জন মারা গিয়েছেন, এঁদের অধিকাংশের মৃত্যুর কোনও রেকর্ডই নেই পেন্টাগনের কাছে। আবার গুরুতর জখম হয়ে ফিরেছেন ২০ হাজার ৬৬৬ জন। সিগারের দাবি, সবমিলিয়ে আফগানিস্তান থেকে বেঁচে ফিরেছেন যে সব সৈনিক, তাঁদের চিকিৎসা এবং কল্যাণমূলক ভাতা বাবদ ২৯ হাজার ৬০০ কোটি ডলার খরচ হয়েছে আমেরিকার। যত দিন তাঁরা বেঁচে থাকবেন তত দিন তাঁদের ভাতা দিতে হবে আমেরিকা সরকারকে।
তবে আমেরিকা জলের মতো টাকা খরচ করলেও গত ২০ বছরে আফগানিস্তানের পরিস্থিতির তেমন কোনও পরিবর্তন হয়নি। বাঁধ, পাকা রাস্তা, স্কুল, হাসপাতাল তৈরি হয়েছে বটে, কিন্তু ২০২০ সালে বিশ্ব ব্যাঙ্কের হিসেব অনুযায়ী আফগানিস্তানে এখনও বেকারত্বের হার ২৫ শতাংশ এবং দারিদ্রের হার ৪৭ শতাংশ।
শুধুই কি আর্থিক ক্ষতি? এই দীর্ঘ যুদ্ধে আমেরিকার ভাবমূর্তি যে ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা টাকার অঙ্কে নির্ণয় করা সম্ভব নয় বলে মত কূটনীতিকদের একটা বড় অংশের। তাঁদের মতে, ভিয়েতনাম থেকে শিক্ষা নিয়ে আফগানিস্তান থেকে আগেই সরে যাওয়া উচিত ছিল আমেরিকার। শান্তি এবং স্থিতাবস্থা ফিরিয়ে আনার আশ্বাস দিয়ে এক সময় আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছিল আমেরিকা। কিন্তু আফগানবাসীকে চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ফেলে পাততাড়ি গুটিয়ে নেওয়া আমেরিকার পক্ষে মঙ্গলজনক নয় বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা। তাঁদের মতে, ইতিহাস সাক্ষী গৃহযুদ্ধ বাধলেই আফগানিস্তানে বিদেশি শক্তির আগমন ঘটে। আমেরিকা আফগানিস্তান ছেড়ে পুরোপুরি চলে গেলে তার পুনরাবৃত্তি ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
দু’দশক আগে আমেরিকার নেওয়া একতরফা সিদ্ধান্তে এখনও পর্যন্ত আফগানিস্তানেরই সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে। ৯/১১ হামলায় যদি তিন হাজার নিরীহ মানুষের প্রাণহানি হয়ে থাকে, গত ২০ বছরে আফগানিস্তানে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৭ হাজার ২৪৫ জন নাগরিক। তালিবান, মুজাহিদিন বা অন্য কোনও জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে দূর দূর পর্যন্ত কোনও সংযোগ ছিল না তাঁদের। আফগানিস্তান নিয়ে খবর করতে গিয়ে ৮০ জন সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন। আবার যুদ্ধক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করতে গিয়ে ৪০০-র বেশি মানুষ মারা গিয়েছেন। এই সব তথ্য দিয়েছে যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে করা আমেরিকারই ব্রাউন ইউনিভার্সিটির একটি রিপোর্ট।
যুদ্ধে নেমে কত জন সেনা মারা গিয়েছেন এখনও পর্যন্ত তার সঠিক হিসেব যদিও খোলসা করেনি আফগানিস্তান সরকার। সেনার মনোবল ভেঙে যাবে বলেই তা গোপন রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছে আফগান সরকার। তবে গত ২০ বছরে প্রায় ৭০ হাজার আফগান সেনা মারা গিয়েছেন বলে অনুমান বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনের।
কিন্তু এত কিছুর পরেও ‘সর্বশক্তিমান আমেরিকা’ তালিবানকে কেন রুখতে পারল না? এই বিষয়ে নানা ব্যাখ্যা উঠে আসছে। কূটনীতিকদের একাংশের মতে, আফগানিস্তানে আসলে অহংয়ের লড়াই লড়তে গিয়েছিল আমেরিকা। কিন্তু তালিবানের কাছে তা ছিল শিকড় রক্ষার লড়াই। তাই যত বার আঘাত নেমে এসেছে, ভূপতিত হয়েও বার বার মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে তারা। গুলি-বোমায় এক জন তালিবান মারা গেলে তাঁর জায়গায় আরও ১০ জন এগিয়ে এসেছেন।
আমেরিকার সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লাঘমান প্রদেশে তালিবানের সামরিক শাখার প্রধান মৌলবি মহম্মদ কায়েস বলেন, ‘‘এই লড়াইটা আমাদের কাছে ঈশ্বরের আরাধানার মতো। তাই এক ভাই মারা গেলে, দ্বিতীয় জন উপরওয়ালাকে অসন্তুষ্ট করবে না। বরং সর্বশক্তি দিয়ে আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়বে।’’
২০১৩ সাল থেকে আফগানিস্তানে প্রায় ২৭ হাজার বোমা নিক্ষেপ করেছে আমেরিকা। এর মধ্যে গত বছরই ৭ হাজার ৪০০ বোমা নিক্ষেপ করা হয়। কিন্তু মার্চ মাসে আমেরিকা সেনা সরানোর কথা ঘোষণা করার পর থেকে সেখানে তালিবান এবং আমেরিকার সেনাদের মুখোমুখি সংঘর্ষ প্রায় বন্ধ। বরং আফগান সেনাকেই বেছে বেছে নিশানা করেছে তালিবান। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের অনুমান, বর্তমানে আফগানিস্তানে সক্রিয় তালিবান যোদ্ধার সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার।
এ ছাড়াও মধ্যস্থতাকারী হিসেবে এবং আংশিক সময়ের যোদ্ধা হিসেবে বহু সদস্য তাঁদের হয়ে লডাই করছেন সরাসরি যাঁরা তালিবানের সঙ্গে নাম জড়াতে রাজি নন। আফগান সেনা থেকেও বহু জন তালিবানে যোগ দিয়েছেন। আবার হানাহানি এড়াতে তাদের সঙ্গে সমঝোতার পথ বেছে নিয়েছেন বিভিন্ন প্রদেশের গভর্নররা। তাতেই আশরফ গনি, আমেরিকা এবং ন্যাটোকে হটিয়ে ২০ বছর পর ফের তালিবান কাবুলে শাসন কায়েমের পথে বলে মনে করছেন কূটনীতিকরা।
রশিদ খান এর কি খবর কে জানে ? ক্রিকেটার।
ভীষণ খারাপ লাগছে। আফগানিস্তান অনেকটা এগোচ্ছিল ধীরে ধীরে। শিল্প, ক্রীড়া নানান দিকে । আবার কয়েক দশক পিছিয়ে যাবে। কাল দেখছিইলম, কাবুল এয়ারপোর্ট এর মধ্য কি ভিড় কি ভিড়। আর এয়ার পোর্টে র পথে তিন মাইল লম্বা জ্যাম। আর সব মল, দোকান এসব থেকে মেয়েদের ছবি মোছা হচ্ছে।
Khaled Hosseini র আপিল, কাবুল পতনের আগে।
" I have a first cousin in the city of Herat in Western Afghanistan. We grew up together in the 1970s. I remember we used to play 45 RPM records and dance together. I’ve not seen her in nearly fifty years. I remember her as a bright young woman with green eyes and freckles, and a warm, contagious smile.
I phone her yesterday. She sounded terrified. She told me that all her grown children had fled Herat for Kabul, a safe haven at least for now, and she is alone with her son in a city now under the Taliban flag.
I felt heartbroken, helpless. I worry for my cousin. And I worry for the millions of Afghans who have fled home and are wrestling with existential questions. Where will they go? What will happen to them? No one can say for sure. But I worry the most about my fellow Afghan sisters. Women and girls stand to lose more than any other group.
There are many lasting horrific images from the last time the Taliban ruled Afghanistan: the public beatings, the cutting off of hands, the executions inside stadiums, the barbaric and senseless destruction of historical artifacts. But for me the lasting mental picture of the Taliban circa 1990’s is that of the stick holding Talib beating a burqa-clad woman. The Taliban systematically terrorized women. They took away their freedom of movement, their freedom to work, their right to education, their right to wear jewelry, to grow their nails or paint them, to laugh in public, to even show their faces.
Is that what is in store for my cousin? For her daughter? And the countless brave Afghan women who for twenty years labored to achieve some measure of autonomy, dignity, and selfhood? Are Afghan women once again to be sequestered inside homes? Will they be beaten in the streets? Will women no longer be allowed to work? Will girls’ classrooms sit empty? Will female faces disappear from Afghan TV and female voices from radio? Will Afghanistan be deprived once more of meaningful contribution from half of its population?
Perhaps the Taliban have changed, some say. But have they? The coming days, weeks, and months will go a long way toward answering that question. This is the tiny sliver of hope that I allow myself - no doubt engaging in a wishful thinking exercise. In fact, recent images from Herat, showing Taliban soldiers dragging through the city ‘thieves’ with faces painted black and nooses around their necks, belie that feeble hope. Those images might as well have been taken in 1997.
So, if the Taliban haven’t changed, and there is nothing to stop them from imposing their barbaric and inhumane laws on a long suffering people, what is to be done? What will happen to women and girls there? Where is the help going to come from? I don’t know the answer. I definitely don’t know it today. Today, I worry. Today, I am brokenhearted. Today, I mourn for the lost hopes and aspirations of fellow Afghans.
The American decision has been made—and the nightmare that many Afghans, including myself, feared is in the process of unfolding before our eyes. Still, as bleak and hopeless as things may seem now, the world cannot and must not forget Afghanistan. It must not abandon a people that have searched for peace for over four decades. The world must stand in solidarity with ordinary Afghans, especially women and girls, and take steps necessary to pressure the Taliban into respecting their essential human rights –assuming, safely it seems, that the Taliban will soon control the entire nation. The world must do what it can to make sure millions of Afghan women are not once again made to languish behind locked doors and pulled curtains. Those women are some of the bravest and most resilient people I have ever come across. My cousin is a shining example. Women like her have inspired and humbled me over and over. It is a disgrace that they should suffer yet again, after all that they have endured already for many long years of hardship and struggle.
They, and the Afghan people as a whole, deserve better than this.
A final note: as the Taliban sweep continues, the number of displaced Afghans will continue to rise. Already since May of this year, over 300,000 people have fled home. They will desperately need food, shelter, and emergency relief. Please consider supporting organizations, like UNHCR and others, whose mandate is the protection of displaced people.
Khaled Hosseini"
কাবুল খুবই ইম্পর্ট্যান্ট জায়্গা। সে এ এ ই কোনকালে ইতিহাস বইতে বাবরের প্রসঙ্গ থেকে পড়ে আসছি কাবুলের কথা। বাবর অতি অল্পবয়সে, প্রায় কৈশোরে, কাবুল জয় করেন। কাবুলই তো, তাই না? তার আগে চন্দ্রগুপ্ত না কে যেন (কতজন যে চন্দ্রগুপ্ত ছিলেন, তার হিসাব আর রাখতে পারিনি। ) কাবুল কান্দাহার হীরাট --এইসব জায়্গা জয় করেন, তাও ছিল।
এর আগে সেই নব্বইয়ের দশকে এরকম হয়েছিল না? তালিবান ?
কালকে অনেক দিন পর টাইম পাসের ন্যে সৈয়দ মুজতবা আলীর "দেশে বিদেশে" ওল্টাচ্ছিলাম। কিচ্ছু পাল্টায়নি হয়তো আফগানিস্তান দেশটা গত কয়েকশো বছরে। মানুষ চাঁদে পৌঁছে গেলো। মুঠোফোনে দুনিয়া ঢুকে গেলো। আর ওখানে সেই এক ইসলামিক মৌলবাদীদের দাপাদাপি। মেয়েদের সেক্স স্লেভ বানিয়ে রাখা। ট্রাইবাল গ্রূপ ফাইট। সেই এক কিস্যা সমানে চলছে-চলবে । আরো খারাপ লাগে এই তালিবান অত্যাচার আর মধ্যযুগীয় বর্বরতা নিয়ে বাকি ইসলামিক দেশগুলো বা ভারতীয় মুসলিম দের নীরবতা। কয়েকজন হয়তো সামান্য নিন্দা করেছেন। সেটুকুই। ওভারঅল তাদের ভয়েস শোনাই যায়নি।
একেবারেই ডেজাভ্যু।
কাবুল ঘিরে ফেলেছে তালিবান। বাকি সব বড় বড় শহর ওদের দখলে। সব এমব্যাসি এখন ইভ্যাকুয়েশনে ব্যস্ত। তালিবান বলেছে —ভয় পেওনা ভয় পেওনা, কোনও সিভিলিয়ানকে মারব না, শহর ছেড়ে বেরিও না। ওদিকে তালিবান কাবুল শহরের সবকটা একজিট গেট বন্ধ করে সেখানে থানা দিচ্ছে।
11:30 এ উঠেছি। ব্রেকফাস্ট মিস অভ্যু। স্কুলের একটা বন্ধু সপরিবারে এসেছে।গুছিয়ে ভাট চলছে।
দেখলুম তাই। পাগড়ি জাতীয় কি একটা বস্তু চাপিয়েছেন সেটাও।
উনিজী দাড়ি ছেঁটেছেন।
পনেরোই আগস্টে ব্রতীন্দার ইস্পেশাল ব্রেকফাস্ট কী?
আহা চমৎকার। ধন্যযোগ রইল। পারলে কোথাও তুলে রাখছি।
অ্যান্ডর,
ঐ তো খিচুড়ির সুন্দর রেসিপি দিয়েছেন একজন। আমার তো যত আব্জিগুব্জি রেসিপি! তাই কী আর কারু মুখে রুচবে?
ওটসের খিচুড়ি
শুকনো কড়ায় মুগডাল ভেজে তুলে রাখুন। কড়ায় তেল দিয়ে জিরে, শুকনোলঙ্কা ফোড়ন দিয়ে তাতে টুকরো করে কাটা আলু, ফুলকপি, ফুলকপির ডাঁটা, বাঁধাকপির পাতা, সীম, কুমড়ো, পটল - যা বাড়িতে আছে সব দিয়ে সাঁতলে নিয়ে ভেজে রাখা মুগডাল দিন, স্টিলকাট ইন্সট্যান্ট ওটস দিন। জল ঢেলে দিন একটু বেশি করে। ওটস জল টানবে। ফালি করে কেটে টমেটো দিন। চেরা কাঁচালঙ্কা দিন। সব সেদ্ধ হয়ে এলে গ্যাস বন্ধ করে একমুঠো ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন। চাইলে একটু ঘি দিন। আর হ্যাঁ, মুগডালের খিচুড়িতে মিষ্টি পড়বে।
টইয়ে তাল কাটলাম না, ইন্দ্রনীলদা, ব্লগে কী অসুবিধে হচ্ছে? অ্যাকসেস তো আছে দেখছি ঐ আইডিতে।
লসাগুদা, দেখবে? আমি আগে একবার দেখেছিলাম কম্পু থেকে ব্লগ লেখা যাচ্ছে কিন্তু ফোন (আই) থেকে হচ্ছে না।
ওই যে দক্ষিণ ভারতের এক রাজা চালুক্যরাজ কৌপীনসম্বল অবস্থায় রাজসিংহাসনে বসে ছিলেন, তাঁর কাছে এসব তুচ্ছ। তিনি এবং তাঁর পাত্র মিত্র অমাত্যরাও সব প্রায় মুক্তপুরুষ। অন্য দেশ থেকে যে দূতেরা এসেছিলেন সর্বাঙ্গঢাকা পোশাক পরে, তাঁরা তো অবাক বিস্ময়ে টরেটম! কেজানে হয়তো কেউ কেউ থেকে গেছেন। ঝোল্লামার্কা পোশাক সানন্দে বর্জন করে জাঙ্গিয়া পরে নেচে বেড়িয়েছেন। :-)
আচ্ছা, সেদিন পোশাকের বাহুল্য এবং চুমুর যে কোরিলেশন বিষয়ক আলোচনাটা কুঁড়িতেই ঝরে গেলো, সেটা ঠিক হলো না। শুধু বেদুইন না, জারোয়াদেরও বোধহয় কেস স্টাডিতে নেওয়া হয়নি। একটা আর ফ্যাক্টর হিসেব কষে বার করতে পারলে ছবিটাও পোস্কার হতো!
কেকে, আছো? ভালো একটা রেসিপি দাও না!
kc এবং অন্যান্য যাঁরা মেহেদী হাসান পছন্দ করেন তাদের জন্য