@অভ্যু, যার যত বেশি জ্বলবে তাকে বার্ণল এর সঙ্গে লঙ্কা দেওয়া চকোলেট দেওয়া হবে।
তোমরা তো তবু কেনো, আমার তো যাকে বলে...
যাহা কিনি তাহা দুম করে কিনি
যাহা পড়ি তাহা কেনা আর হয় না
--
বাই দ্য ওয়ে, যদুবাবু থ্যাংকু, কালকে তোমার দেওয়া লিংক খুলে খেলা দেখলাম, চমৎকার খেলা, মানে স্ট্রিমিং কোয়ালিটির কথা বলছি, যদিও কিছুক্ষণ বাদে কিসব লগিন করতে বলল। সেকেন্ড হাফে খেলা দেখে কখনই মনে হয় নি ভারত জিততে পারে, বেলজিয়াম ভাল খেলেছে, অবশ্য ওরা এখন ওয়ার্ল্ডের এক নম্বর।
যাকে বলে নতুন পথের দিশারী। ঃ-)
আমাদের কোম্পানি কিন্তু ধনতান্ত্রিক হবে না। মালিক, পরিচালক ইত্যাদিরা লভ্যাংশ সব নিয়ে নেবেন না। বা তাদের বেতনও খুব বেশি হবে না। প্রতি বছরে যা লাভ হবে তার এক দশমাংশ কোম্পানির উন্নতির জন্য রেখে দিয়ে বাকীটা সমস্ত কর্মচারীদের মধ্যে বন্টন করা হবে। মালিক, পরিচালক ইত্যাদিরাও শ্রমিকদের মতই কর্মচারীরূপেই গণ্য হবেন।
যেসব মালপত্র কেনা হবে তার রিভিউ পড়বো। যেসব প্রোডাক্ট বেরোবে তার রিভিউ লিখবো। হবে না?
নতুন কারখানায় কীসের রিভিউ পড়বে বা লিখবে? ঃ-) ঃ-)
এই যাঃ, আমি তো রিভিউ পড়ে দুনিয়ার যতেক জিনিষ কিনি :-)
অ্যান্ডর, আমাকেও একটা চাকরী দেবে? আমি রিভিউ পড়তে ও লিখতে পারি :-))
তবে a ঠিক বলেছেন। পোস্টটা ইন্সেন্সিটিভ একটু ছিল।
আরে আমি তো পারলে USPSএর স্ট্যাম্প কেনার আগে রিভিউ পড়ি, চকলেট তো নস্যি :)
তবে কিনা ভক্তদের ব্যাপারে একটু গাঁট ঠিকই, বার্ণল লাগলে সেই জন্যেই লাগবে।
হুনেদের কাছ থেকে ভারতীয়রা মূর্তিপূজা শিখল, এই জিনিসটা বিপের লেখা ছাড়া আর কোথাও পাই নি। আপনারা কেউ এই ব্যাপারে কিছু হদিশ দিতে পারেন? হুনেরা তো সেই অশ্বারোহী যোদ্ধাবাহিনী, বক্ষু নদীর পাশ থেকে এসে চড়াও হল ভারতে, সেই তোরমান, মিহিরকুল - এঁরা কী মূর্তি পূজা করতেন? আদৌ কি মূর্তিপূজা করতেন?
আরে আপনারা অঙ্কের জাহাজ! আগে অঙ্ক দিয়ে সব প্ল্যান করে দেখে নেবেন সাফল্যের সম্ভাবনা। সেইভাবেই তো ছকা হবে। আপনারা ছাড়া তো কিছুই হবে না।
হ্যাঁ জঙ্গল-ই বটে। কিছু ভাঙাচোরা স্ট্রাকচার হয়তো দাঁড়িয়ে আছে ভূতের বাড়ির মত। বলাই বাহুল্য, শেষ দেখেছি বেশ অনেকদিন হোলো।
তবে, আমার দ্বারা কী আর ঐসব কোম্পানি খোলাটোলা হবে? আমি অত্যন্ত ভীতু এবং নিড়বিড়ে একজন অঙ্কের মাস্টার। আপনি খুলুন, আমাকে লেজার খাতায় টিক দেওয়ার একটা চাকরি দেবেন। ্
এখনও জঙ্গল? কারখানা চত্বরটা এখনও ওভাবে পড়ে আছে? চলো জায়্গাটা কয়েকজনে মিলে কিনে নিয়ে নতুন কোম্পানি খুলি, অনেক লোক কাজও পাবে।
হ্যাঁ, ঘোড়া অবশ্য-ই ছিলো। হাসলেও নিশ্চয়ই মুচকি মুচকি হাসতো, কিন্তু কুত্রাপি হাততালি দিতো না। :D
এই বেঙ্গল ইমিউনিটি কোম্পানির কথা মনে পড়ে কত অন্য কথা মনে পড়ে গেলো। সেই কোম্পানি তো বহুদিন হ'লো বন্ধ - এখন ভেতরে পুরোই জঙ্গল। আমরা যখন ইস্কুল থেকে বেরোবো বেরোবো করছি, তখন-ও একেবারে তালা ঝুলে যায়নি, তবে কাজ বন্ধ, মাইনে বন্ধ, কিন্তু ঐ গেটে একজন দরোয়ান মজুত, আর ভেতরে বেশ কয়েক ঘর মানুষ। মনে আছে, সিনিয়র বিল্ডিং-এর ছাদে খেলা হলে বল চলে যেতো পাঁচিলের ওপারে। তখন তুমুল ডাকাডাকি করলে কোনো এক কাকু এসে বল ছুঁড়ে ফেরত পাঠাতেন। রোজ-ই বলতেন এই শেষ, এর পরের বারে বল পড়লে আর দেবেন না, অথচ রোজ-ই সেই দিয়েও দিতেন।
এখন সামনে দিয়ে গেলে খুব অদ্ভুত লাগে, ভয়-ই করে রীতিমত।
সরি সরি যদুবাবু! ওটা বেঙ্গল ইমিউনিটি, বেঙ্গল কেমিক্যাল নয়।
কিন্তু ৬০ এর দশকে ঘোড়া ছিল, তারা হাসতো না, বেশ চেঁচাত।
বুড়ো হয়ে স্মৃতিভ্রংশ!!
ফেসবুকে পেলাম।
একটা দুর্দ্ধর্ষ রকম অসাধারন সিনেমা দেখলাম। একই সাথে জেন অস্টেন আর জম্বি, কোন কথা হবে না :d একটাই আফশোষ, ডার্সির ভূমিকায় যদি কলিন ফার্থকে নিতো! এই তার ট্রেলার:
ইস কি পোড়া পোড়া গন্ধ! বেশি জ্বললে বার্ণল লাগিয়ে নিন।
যারা রিভিউ পড়ে চকোলেট খায়, তারা একটু গাঁট টাইপের হয়, তার ওপর আবার দেখনদারির খোরাক। এরকম খোরাকি স্যাম্পল গুরুতে আরও আছে।
যে কোন অলিম্পিক পদকেরই অপরিসীম গুরুত্ব, সে ব্রোঞ্জ হলেও। বিশেষতঃ হকি, এমন একটা খেলা যাতে আমরা ডমিনেট করতাম। 'astroterf' আসায় পিছিয়ে পড়ি, ৪১ বছরের খরা চলছে।
একটা অলিম্পিক পদক এলে, খেলাটায় স্পনসর আসে, সরকারও কিছু উদ্যোগ নেয়, ছেলেমেয়েরা খেলাটায় আগ্রহী হয়, নতুন প্লেয়ার ওঠে। 'IHL' হয়ত আবার নতুন করে শুরু হবে।
একটা পদক অনেক কিছু করে
যারা রিভিউ পড়ে চকোলেট খায়, তারা একটু গাঁট টাইপের হয়, তার ওপর আবার দেখনদারির খোরাক। এরকম খোরাকি স্যাম্পল গুরুতে আরও আছে।
কিন্তু ছেলেরা তো এখনও ব্রোঞ্জ পেতে পারে। তাহলে ভেঙে পড়বে কে, এবার হকিতে অসাধারণ ব্যাপার হয়েছে, দূটো টিম টপ ফোর কল্পনা করা যায়না।
কলিম খানের সম্প্রদায় আচার্য শব্দে খুব বিরক্ত হন, তাঁরা আচার্য্য লিখতে বলেন।
@রঞ্জন-দা, আমাদের ইস্কুলের লাগোয়া কোম্পানিটার নাম তো বেঙ্গল ইমিউনিটি, বি আই কোম্পানি, সেটার কথা বলছেন? তারা বোধহয় ঐ জল পরিশুদ্ধ করার জিওলাইট ইত্যাদি বানাতেন।
আমি অনেকবার ভেতরে গেছি, কোম্পানি তদ্দিনে হয় উঠেই গেছে বা যাবে যাবে করছে। আমার বন্ধুর বাবা একসময়কার কর্মচারী ছিলেন, সেই বন্ধু আর আমি কোচিং-ফেরতা ঐ বি-আই কোম্পানির পুকুরপাড়ে বসে বিড়ি খেতাম।
নাহ সে ঠিকই বলেছেন। একজনের প্রধান কাজ টুইট করা, বাকি তেত্রিশ কোটি মাঝে ঘুম থেকে উঠে একদিন হাত্তালি দিয়ে পরের দিন ব্যাক টু নর্ম্যাল, সেদেশে যা পাওয়া যায় তাই ভালো।
হ্যাঁ, গুরুকে ধন্যবাদ একগুচ্ছ প্রবন্ধ উপহার দেওয়ার জন্য। কিন্তু সমালোচনার জন্য যে সমালোচনা করছি না এই স্পিরিটটা থাকলে সম্পাদকমণ্ডলীর টিমকে মুখড়া লেখার বিষয়ে আরও যত্নবান হওয়ার অনুরোধ জানাব। ২রা, কর্মকান্ড, সমাগত-র পরে দাঁড়ি না থাকা ও গুরুচন্ডা৯ বেশ অসুবিধা ঘটায়। তবে সবচেয়ে বড় আপত্তি 'আচার্য' শব্দটিতে। সেটা মুখড়াতেও, প্রবন্ধের শিরোনাম নির্বাচনেও।
অভ্যুবাবুর পোস্টগুলো একটু বোকা বোকা লাগল। অলিম্পিকে বা বিশ্বকাপে ব্রোন্জ পদকের গুরুত্ব বোধহয় আমাদের মত অক্রিড়াবিদদের বোঝা সম্ভব নয়। কিন্তু সেটাকে রিডিকুল করাটা রসিকতা হলেও রসহীন আর একটু ইন্সেন্সিটিভ মনে হল
প্রতিভার লেখায় আছে তো ঘোড়াদের কথা।
গোপাল লাল ঠাকুর রোডের পাঁচিল বলতে মূক ও বধির ইস্কুল বাড়ির পাঁচিল নয়তো?
গুরু কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ--প্রফুল্লচন্দ্রের জনমদিনে নানা মেজাজের নানান শেডের প্রবন্ধ প্রকাশ করার জন্যে।
আচ্ছা, এখানে অনেকে বরানগরের আছেন, তাঁদের কাছে একটি কোশ্নঃ
আমাদের গোপাল লাল ঠাকুর রোডের মিশনের হোস্টেলের পেছন দিকে ছিল একটা উঁচু বাউন্ডারি, তার উপরে কাঁটাতার। শুনতাম ওপারে যে ঘাসবন সেখানে বেঙ্গল কেমিক্যালের ঘোড়ারা চরে। তাদের চিঁহি মাঝে মাঝেই শুনতাম। বলা হত ওদের উপর নাকি সাপের বিষের প্রতিষেধক সিরাম বানানোর পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু কোন লেখাতেই ওই বরানগরের উল্লেখ দেখলাম না।
১ জমিটা কি সত্যিই বেঙ্গল কেমিক্যালের ছিল?
২ এখন কি বেহাত হয়ে গেছে?
অহে অভ্যু, লোকে দুটো জিনিস জেতার জন্যে খেলেঃ সোনা আর ব্রোঞ্জ।