আমাদের বয়স ছিল দশ বছর কম, ওজনে ছিলাম হালকা পাতলা, মাথায় ছিল বাবরি চুল, ভুঁড়ি ছিল মৃদু মন্দ। তখন আমরা কথায় কথায় পদ্য করতাম। শ্রদ্ধেয় লসাগুদা সেসব পাতা ফিরিয়ে এনেছেন কোর কমিটির কৃষ্ণগহ্বর থেকে।
কালকেই তো খবর ছিল প্রাইভেটে বরাদ্দ টীকার ৫০% তুলেছে বিশেষ কয়েকটা গ্রুপ। তার একটা অবশ্যই রিলায়েন্স। এছাড়া অ্যাপোলো, মেদিকা টেকনো ইন্ডিয়া (এদের তো ইন্জিনি কলেজ, এরা কেন টীকা দিচ্ছে?! )। তো ইলেকটোরাল বন্ডের কাহানি তো বাইরে আসা বন্দো করেছে। দেখুন গে এই গ্রুপগুলৈ সেসব বন্ড দিয়ে আগামী ইউপি ইলেকশানেরও খানিক টাকা হয়ত তুলে দেছে। এবার তাদের তো ফেরত চাই, তাই এই দুইমাস তাদের খেতে দিল।
এইবার কোর্টও গুঁতোচ্ছে, ইউএই থেকে ভরোতীয় নাগরিক ফ্রি টিকার কথা জানাচ্ছে, ইউরোপ আম্রিকা নয় ইউএই (যাদের নামে ভক্তদের দম আতকে যায়) তো, এইবেলা এসে কৃতিত্ব নেবার চেষ্টা আর কি।
কোর্টের কানমলা নাখেলে আমরা কাজ করি না। অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদ।
অপু | 2409:4060:11:5ff7::873:e8a5 | ০৭ জুন ২০২১ ০০:৫৩
আপনি মহাপুরুষ , আমার মতো অধমকে চিনবেন সে বাসনা করি না।
আমি যেটুকু বুঝেছি, আপনি যদি রোগ কি সেটা জানেন, এবং সেই সংক্রান্ত প্রসিজিওরের জন্যেে ভর্তি হন, তাহলে স্বাস্থ্যসাথী খুব ভালো কাজ করে।
কিন্তু investigative কেস হলে আগের দিকের অনেক কিছু বাদ যায়। খুব স্পেসিফিক ইনফো নেই এর থেকে বেশি বলার মতো, কাজেই এইটাকে anecdote বা hearsay হিসেবে দেখবেন
পাইদিদি, B M Birla তে বাইপাস অপ করেছে স্বাস্থ্য সাথী ব্যবহার করে। কিন্তু বলেছিল তার আগের angiography কভার হবে না। যার কথা বলছি তার নিজস্ব মেডিক্লেম ছিল 1.5 লাখের।
ওর angio হবার পর ডাক্তার যখন কনফার্ম করলেন যে বাইপাস করা ছাড়া অন্য রাস্তা নেই, তখন ওকে অন পেপার রিলিজ করে আবার এডমিট করা হলো। প্রথম এডমিশন ওর নিজের কার্ডে, পরেরটা স্বাস্থ্যসাথী। প্রথমটিতে angiography ইত্যাদি নিয়ে 1.3 লাখ মতো বিল হয়েছিল। ওকে 30k দিতে হয়েছিল।
দ্বিতীয় এডমিশন যাতে বাইপাস হলো, সেটাতে এক পয়সা দিতে হয়নি।
আর কোভিড কেস যেটা জানি সেটা উলুবেড়িয়ার দিকের কোনো হসপিটাল। সরকারি না বেসরকারি জানি না। জানতে চেয়েছি, খবর পেলে জানাবো।
Pi এর কথা শুনে ব্ল্যাক ক্যান্স মান সিনেমার ঘটনা মনে পড়ল। কিছু কৃষ্ণগ মানুষ ক্লু ক্লুক্স ক্ল্যান এর অংশ হয়ে অন্যান্য অনেক এর kKK মেম্বার কে বার করে।
রঞ্জনদা, হ্যাঁ, এই বাইনারির দুটো খোপেই নানা লেয়ার, তাদের কোথাও মিলমিশ আবার কোথাও উলটো, বেশিকালি খোপে কিছু ফেলতে না পারাটা খুব ইন্টারেস্টিং লাগে। আরো ইন্টারেস্টিং, আগের মতাদর্শের রিজিডিটিটা চলে গেলে।
আমার মনে হয়, এভাবে চাড্ডিরাও যত বেশি করে একটা খোপ থেকে বেরিয়ে আসবেন, ভাল। রিজিডিটি চলে গেলে আর চাড্ডিই অবশ্য থাকবেন না। সে যে চাড্ডিই হোন না কেন।
ধরা যাক, উগ্র হিন্দুত্ববাদী চাড্ডি, দাঙ্গা করে মুস্লিম মারায় পরোক্ষ অংশ নেওয়া বা সমর্থন করা বা অন্তত নিন্দা না করা কেউ, কৃষক বিল ইস্যুতে সরকার বিরোধী হলেন, আন্দোলনেও সামিল হয়ে গেলেন, গিয়ে এই টিকায়েতদের মত মুসলিম বিদ্বেষও কাটালেন।
আমার তো খুব জানতে ইচ্ছা করে, এই যে এত মেয়ে অংশ নিলেন, এদিকে এত খাপের মাথারাও। তো, মেয়েদের নিয়ে মনোভাব কিছু বদলাল এর ফলে?
গবুদা, প্রাইভেট হাস্পাতালেও নিয়েছে?
আর সরকারি হাস্পাতালে সব ওষুধ, সব টেস্ট কভারড হয়েছে কিনা একটু জানতে পারবেন?
π | ০৭ জুন ২০২১ ০৯:৫৪
Covid এ স্বাস্থ্য সাথী ব্যবহার হয়েছে উদাহরণ জানি।
'পড়াবই' এর নীলাঞ্জন হাজরা পড়তে পারেন জানি। যোগাযোগ করে দেখতে পারেন।
@elebele চিঠিটা পড়লাম। অবপ এর অবশ্যই ছাপা উচিৎ ছিল। কিন্তু 6 নম্বর পয়েন্ট তাই আমার বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হল। এটাই তথ্য বিকৃতির বড় প্রমান। সংস্কৃত এর পয়েন্ট টাও।
আবার কয়েকটা পয়েন্টে লেখক বেনিফিট অব ডাউট পেয়ে যাচ্ছেন বেশি গভীরে না ঢোকার কারনে। যেমন লেখক বলেছেন ওনার প্র্পিতামহ স্বাধীন নবাবের কাছে কাজ করার সময় রায় উপাধি পান, আগে ব্যানার্জি ছিল কিনা সেবিষয়ে তো কিছু বলেন নি।
এগুলো টপ অব দা মাইন্ড মনে হল।
এখানে কেউ ফ্লুয়েন্ট উর্দু পরতে পারেন? এক্টু দরকার আছিলো।
পাই,
ঠিক ধরেছ। হিন্দু-মুসলিম, কৃষি আইনের সমর্থক-বিরোধী, কোনটাই সাদা কালো বাইনারিতে নেই।
তাই এদের - বিজেপি তিনটে রাজ্য থেকে কুড়িয়ে বাড়িয়ে জড়ো করেছে নির্দোষ হিন্দুদের ধরার প্রতিবাদের আওয়াজ তুলে-- মধ্যে সবাই কৃষি আইনের সমর্থক এমন নয়। কৃষি আইনের বিরোধিতা বেশ বড় সেট, এরমধ্যে মুসলিম বিরোধিতা একটা ছোট সেট। আমার অনুমান পুলিশ, ঠিক রাজস্থানের লিঞ্চিং এরম্ত, যারা নামজদ তাদের না ধরে অন্যদের ধরেছে যাতে কেস হালকা হয় এবং উড়ে যায়। আর পাবলিক মবিলাইজেশন সহজ হয়
আসলে খপ পঞ্চায়েতের যে গোষ্ঠী চেতনা যা তার মধ্যে নিয়ন্ত্রণ এবং সামন্ততান্ত্রিক ধ্যানধারণাকে ধরে রাখে সেটাই অবস্থা বিশেষে সরকারের বিরুদ্ধে একটা বড় শক্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাকেশ টিকেইত বালিয়ান খপের সদস্য আবার বিজেপি নেতা সঞ্জীব বালিয়ান হলেন ২০১৪র মুজফফরনগর দাঙ্গার প্রধান মুখ, যাঁর বিরুদ্ধে সব ক্রিমিনাল চার্জশীট আদিত্যনাথের নির্দেশে তুলে নেয়া হয়েছে।
সেই দাঙ্গার পর রাকেশের বাবা মহেন্দ্র সিং টিকেইতের সহযোগী আশির ঘর ছোঁয়া মুসলিম নেতা কিসান ইউনিয়ন থেকে আলাদা হয়ে গেছলেন, এখন ফিরে এসেছেন।
আমরা বাম সংস্কৃতির ধাক্কায় সাদা কালো বাইনারিতে ভাবতে অভ্যস্ত। তাই গুরুর পাতায় দেখেছি কেউ কৃষক আন্দোলনে খপের ভূমিকায় অনুপ্রাণিত হয়ে লিখছেন-- আগে খপের ব্যাপারে কত কিছু শুনেছি, ভুল শুনেছি।
আসলে দুটোই সত্যি। বাড়ির সুন্দর ড্রইংরুম যেমন সত্যি , পেছনের পায়খানাটাও ততটাই, কোনটাকে অস্বীকারের উপায় নেই।
হ্যাঁ ব্ল্যাঙ্কির গপ্পোটা আম্মো খুঁজছিলাম, কিন্তু পায়ের তলায় সর্ষেগুলোতে পাই নি। আমার কছে হার্ড কপিটা আছে অবশ্য।
হাটুর ব য়েসী মেয়ে মিঠু আমাকে আর্শিবাদ জানায়!! কী দিনকাল এলো :))))
হ
ব্ল্যাঙ্কির শিকাগো ঘোরার গল্পটা কোন টইতে আছে, কারুর মনে আছে?
আর বিক্রমের শুক্ত আর দই রান্নার গল্পটা?
আচ্ছা, প্রাইভেট ইন্সিওরেন্স বা স্বাস্থ্যসাথী, আয়ুষ্মান ভারত এগুলো কোভিড জনিত হাস্পাতাল খরচ বহন করেছে কিনা কেউ জানেন?
ভালো একটা গান দাও অভ্যু।
মহুয়া মৈত্রকে আমি বেশ পছন্দ করি এমনিতেই, তায় এই টুইটটা - OSD to Governnorএর লিস্টের প্রথম নামটা দেখুন
https://twitter.com/MahuaMoitra/status/1401441349841293317?ref_src=twsrc%5Etfw%7Ctwcamp%5Etweetembed%7Ctwterm%5E1401441349841293317%7Ctwgr%5E%7Ctwcon%5Es1_&ref_url=https%3A%2F%2Fbangla.hindustantimes.com%2Fbengal%2Fkolkata%2Fjagdeep-dhankhar-s-office-is-his-extended-family-claims-mahua-moitra-shares-document-31622987670647.html
যদুবাবু, বেশ ভিডিও :)
না না, মিঠুদি পুরো মাছ কিনতে হয় না, ফিলের টুকরোই কিনতে পাওয়া যায়। কিন্তু তবু এক-দেড় পাউণ্ড তো হবেই। এই রকম -
যদুবাবু, কী ভালো ভিডো!!! অনেক ধন্যবাদ। ঃ-)
ব্রাউনের ঐ সিরিজের তিন নাম্বার বইটা তো লস্ট সিম্বল। মনে আছে পাড়ার লাইব্রেরিতে সেকি উত্তেজনা! নাম লিখিয়ে রাখতে হতো।বই এলে ওরা মেল করতো। টাকা (তিনটাকা) দিয়ে পাঁচদিনের জন্যে সে বই বাড়ি এনেছিলাম। ভাটে সেসময় খুব আলোচনা হয়েছিলো মনে আছে:-) কেউ আর ব্রাউন পড়ে এখন?
যদুবাবু কে অনেক ধন্যবাদ। পড়ে ফেললাম। ব্রতীন আশীর্বাদ নিও:-)
অভ্যু তিরিশ টাকা পাউন্ড! এটা সত্যিই বেশি। তবে গোটা মাছটা কিনতে হয় এটা একটা বাজে ব্যাপার। সাত পাউন্ড ওজনের মাছ কিনে আমি কান মুলেছি।আর কোনোদিনও না। সে অবশ্য মিশিগানের থেকে এসেছিলো। কী ভালো খেতে!!
হ্যাঁ গো , আপনারা কেউ কোনোদিন আফিম খেয়েছেন? সঙ্গে রাবড়ি?
অপুদা / অভ্যুদা - ইমেল পেয়েছি। ঐ আগের গুগল ড্রাইভ ফোল্ডারেই দুটো বই তুলেও দিয়েছি। আবারো অনেক ধন্যবাদ।
অভ্যুদাঃ এই ভিডিও-টা দেখো সময় পেলে। ছ মিনিট। :)
অপু,
পেয়েছি তাদের, থ্যাংকিউ :-)
অভ্যু,
শা জিরে খুবই ইউজ করি আমি।
কেকেআর যদুবাবু কে আরো ক য়েকটা ইন্দ্রজাল কমিক্স পাঠালাম। বাকিগুলো মনে হচ্ছে পুরোনো ল্যাপটপে। পরে দেখছি।