নন্দীগ্রামে পুনর্গণনা হয়নি।
দিল্লির এম্পির লোকজন আর এস এস এর কত সাহায্য পাচ্ছেন? ত্রিপুরায়?
ও হ্যাঁ, ত্রিপুরায় ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে যে সরকারি কোভিড সার্ভে হয়েছিল তা আর এস এস এর স্বয়ংসেবকদের দিয়ে করিয়েছিল। সঙ্গে পুরো ডাটাবেসও এসেছিল ঃ)
পশ্চিমবঙ্গে ঠিক কী তারা করছে জানি না, কিন্তু কোভিড-সঙ্কটে মধ্যপ্রদেশে RSS-এর প্রচারবিহীন সমাজসেবার একটি নিদর্শন দেখলাম: https://www.thequint.com/news/webqoof/rss-built-indore-covid-care-facility-fact-check-qatar-stadium
এলেবেলে খুব কষ্ট পেয়েছেন বিজেপি জিততে পারে নি বলে, জনগণকে ছাগল বলতে শুরু করেছেন। হবে হবে, লেগে থাকুন হবে, ২০২৬-এ হবে, ঠিক আছে? তদ্দিন না হয় একটু রামমোহন, বিদ্যাসাগর, মধুসূদন দের আর এক প্রস্থ গাল দিয়ে বিজেপিকে হেল্প করুন।
হ্যাঁ, হাওয়া ছিল। প্রবলভাবেই ছিল। তার প্রতিফলন হল গোটা ভোটটাই হল প্রো এবং অ্যান্টি-বিজেপি ইস্যুতে। বাকিরা দুধুভাতু। মমতা চণ্ডীপাঠ, রামনবমী, কতবড় হিন্দু এসব চোদ্দটা ফালতু জিনিসের পাতা ফাঁদে পা দিলেন। এই চলতে থাকলে রাজ্যে বিজেপির ন্যারেটিভই চলবে, বিশেষত বাম-কং মুছে যাওয়ার পরে। আরও তীব্র মেরুকরণ হবে। তাতে কার লাভ হবে সেটা স্পষ্ট।
ফল বেরিয়ে যাওয়ার পরে সবাই বিজ্ঞ সাজতে ভালোবাসেন। এই এলেবেলেই লোকসভায় বিজেপির ১৪ থেকে ১৬টা সিট প্রেডিক্ট করেছিল এবং প্রচুর দুয়ো কুড়িয়েছিল। আজ যে পিকেকে নিয়ে এত আদিখ্যেতা তাঁর ট্র্যাক রেকর্ডটাও মনে রাখা ভালো।
আমি শুধু তিনোর একটা জিনিসের উল্লেখ করছি - মিড ডে মিল। গত প্রায় ১৪ মাস ধরে ছাত্র পিছু মাসে একবার দু কেজি চাল, এক কেজি আলু, খানিক সয়াবিন-ডাল-সাবান দিয়ে হাত তুলে দেওয়া। অবাক হয়ে দেখলাম এই পুকুর চুরির বিষয়টা ভোটের ইস্যুই হল না কোনও দলের কাছে।
লুকোছাপার কী আছে। সিপিএম একটা ট্রোল বাহিনী পুষেছে অনলাইন। সোশাল মিডিয়া সেল। যারা মানে এবং গুণে বিজেপির আইটিসেলের সঙ্গে তুলনীয়। এরা লিবারালদের বিজেপির মতোই লিবারাবাল বলে আনন্দ পায়। আর রাজনৈতিক আলোচনার দৌড় বলতে 'চালচোর', 'চটিচাটা' এইসব। তার মধ্যে পার্টি মেম্বার আছেন, গুরুতে লিখতেন এরকম লোকজনও আছেন। এর একাই যেকোনো দলকে হারিয়ে দেবার ক্ষমত রাখেন। বহু লোককে দেখেছি, বামপন্থীদের ভোট দেবেন কিনা ভাবছিলেন, স্রেফ এদের কারণেই দেবেননা ঠিক করেছেন। এই ঔদ্ধত্য মানুষ ২০০৭এও হজম করেনি, ২০২১ এ তো কোনো প্রশ্নই নেই। সিপিএমকে নিয়ে একটি বাক্য উচ্চারণ করবনা স্থির করার পরেও এরা কোনো অজ্ঞাত কারণে গুরুর পিছনে লেগেছিলেন। এবং এদের কারণেইএই লেখাটা লিখছি। বেসিকালি অভিনন্দন জানানোর জন্য। ভোটে যত পার্সেন্টেজই হন, আপনাদের জন্যই এই পার্টি এখনও প্রাসঙ্গিক। দেখুন, আমি এসইউসিআই না, ভাটে সিপিএমকে নিয়েই লিখছি।
"এখন আমেরিকার উচিত ভ্যাকসিন বিলিয়নস ও এ বানানো এবং স্বল্পমূল্যে সারা পৃথিবী তে সাপ্লাই করা বা হু কে বণ্টন এর দায়িত্ব দেয়া। নতুবা নিত্য নতুন স্ট্রেন বেরিয়ে, ভ্যাকসিন এর এফিকেসি নষ্ট করে দিতে পারে। সেই যারে তুমি পশ্চাতে ফেলিয়াছো কেস হবে। যুদ্ধ কালীন প্রস্তুতি তে সারা বিশ্বে ভ্যাকসিন প্রদান করে, কোভিড মুক্ত পৃৃৃথ্বী্বীী দরকার। "
১০০%!
না হলে কিছু করার নেই।
তবে ভ্যাকসিন একটা দিক।
কিছু না হলে বাইরে বেরোলে পেনসিল আর ডায়রি নায়ে বেরোন, রিভার্স কনট্যাকট ট্রেসিং এ সাহায্য করুন। অবিবেচকের মত লকডাউন করলছ আর কাজ হবে না। এ কিন্তু ২০২০ সাল নয়!
"এখন আমেরিকার উচিত ভ্যাকসিন বিলিয়নস ও এ বানানো এবং স্বল্পমূল্যে সারা পৃথিবী তে সাপ্লাই করা বা হু কে বণ্টন এর দায়িত্ব দেয়া। নতুবা নিত্য নতুন স্ট্রেন বেরিয়ে, ভ্যাকসিন এর এফিকেসি নষ্ট করে দিতে পারে। সেই যারে তুমি পশ্চাতে ফেলিয়াছো কেস হবে। যুদ্ধ কালীন প্রস্তুতি তে সারা বিশ্বে ভ্যাকসিন প্রদান করে, কোভিড মুক্ত পৃৃৃথ্বী্বীী দরকার। "
১০০%!
না হলে কিছু করার নেই।
তবে ভ্যাকসিন একটা দিক।
কিছু না হলে বাইরে বেরোলে পেনসিল আর ডায়রি নায়ে বেরোন, রিভার্স কনট্যাকট ট্রেসিং এ সাহায্য করুন। অবিবেচকের মত লকডাউন করলছ আর কাজ হবে না। এ কিন্তু ২০২০ সাল নয়!
অভ্যু আর এস এস সাধারণভাবে এই ধরণের কাজ আর এস এসের নামে করে না। যত RWA আছে প্রায় সবকটা আর এস এস চালায়। আরো বহু অমুক সেওয়া তমুক নিসর্গ ইত্যাদি নামেও চালায়। গতবার৷ লক ডাউন শুরু হবার পর পুণে স্টেশানে প্রচুর প্রবাসী শ্রমিক জমা হতে যান। আমাদের সোসাইটির এক বয়স্ক মহিলা দাদী টাইপ বললেন এসো আমরা সবাই মিলে কিছু কিছু রুটি বানিয়ে ওদের দিই। তা প্রায় দিন পনেরো এরকম ২৪০০ রুটি সবাই মিলে বানিয়ে তরকারিসহ অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে প্যাক করে পাঠানো হল। এর মধ্যে দিন আটেকের মাথায় আমি জানতে পারি এইটা আর এস এস চ্চালাচ্ছে। আমি সরে আসি। যে ভদ্রমহিলা বলেছিলেন তিনি নিজে আরএসএস নন, তাঁকে অন্য একজন বলেছেন যিনি আরেসেসের হয়ে 'সেওয়া' দেন। এই ভদ্রমহিলাকে পরে জিগ্যেস করায় ইনি খুব ক্যাজুয়ালি বলেছিলেন হ্যাঁ ওরা ত সেবামূলক কাজকম্ম করে, আমি ডায়রেক্ট যুক্ত নই কিন্তু ওরা ত লোক ভাল। তা আমিভার কথা বাড়াই নি।
ইন ফ্যাক্ট জানতে পেরে সরে আসার জন্য একটু মন খুঁতখুঁত করেছিল যে কি জানি খাবার দেওয়া বন্ধ করে ঠিক করলাম কি?
অরিন,আমি সেটাই বলতে চাইছি।আমেরিকার জনসংখ্যা তেত্রিশ কোটি।ভ্যাকসিন স্টক পাইল করেছে,দুশো কোটি মতন।বেশ করেছে।সেটা ঠিক আছে।কিন্তু উচিত,ভারতের মতন দেশে কাঁচা মাল নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে সর বরাহ করা।
যদ্দুর জানি কোভিশিল্ড এর কাঁচা মাল সহজ লভ্য।অনেক দেশে এই কাঁচা মাল উৎপাদন হয়।
কিন্তু মর্ডানা বা ফাইজার এর এম এর এন এ ভ্যাকসিন এর কাঁচা মাল খালি আমেরিকা তেই তৈরী হয়।এই আর এন এ কভারিং হিসাবে লিপোইক এসিড ও আর্টিফিসিয়াল প্রোটিন ক্যাপ এসব হলো, আমেরিকার মনোপলি।
এখন আমেরিকার উচিত ভ্যাকসিন বিলিয়নস ও এ বানানো এবং স্বল্পমূল্যে সারা পৃথিবী তে সাপ্লাই করা বা হু কে বণ্টন এর দায়িত্ব দেয়া। নতুবা নিত্য নতুন স্ট্রেন বেরিয়ে, ভ্যাকসিন এর এফিকেসি নষ্ট করে দিতে পারে। সেই যারে তুমি পশ্চাতে ফেলিয়াছো কেস হবে। যুদ্ধ কালীন প্রস্তুতি তে সারা বিশ্বে ভ্যাকসিন প্রদান করে, কোভিড মুক্ত পৃৃৃথ্বী্বীী দরকার।
তবে আমার গত বেশ কিছুদিন ধরেই মনে হচ্ছিল এই হাওয়া সত্যি নেই, যতটা দেখানো হয়েছিল। এই আর এস এস এর বিশাল বেসও তাই। অনেকটাই মিথ, পুরো না হলেও। কিছু বেল্টে অবশ্যই আছে।
আমার তো গিয়ে নানা লোকজনের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, এটা খুব পরিকল্পিতভাবে ছড়ানো হয়েছে যে বিজেপির হাওয়া আছে। কারণ নানাজনের মুখে একেবারে এই টার্মটা শুনেছি। নিশ্চয় হোয়াপ ইউনির একটা স্পেশাল পেপার ছিল, এবার বিজেপির হাওয়া আছে! আর সেটার জোরেই বেশ কিছু ভোট পেয়ে গেছে।
বিজেপি যে আসলে জুজুবিশেষ, এই প্রচার জোরদার করলে ওদের ভোট % আরো কমত মনে হয়।
আর হ্যাঁ, ওই মমতা মুস্লিম তোল্লাই দিচ্ছে এটা তো ছিলই। তবে এসব বলা লোকজনও বলে গেছে দিদি নানা কাজ করেছে, রাস্তা হয়েছে, কার্ড পেয়েছে, সাইকেল, টাকাপয়সা। হয়তো ভোট যারা দিয়েছে, তাদের জন্য সেটাই বড় ফ্যাক্টর হয়েছে।
আজ এলেবেলের টইটাতে গিয়ে দেখি লিখেছিলাম,
সত্যি হাওয়া আছে বা মো-শার ঝড় আসছে নাকি জুজু?
অরিনদা, এখন টেস্টিং নামের খেলাটা তুলে দিলেই পারে। শ্মশানে ভিড় কমে গেলেই কোভিড কমে গেছে বলা যাবে। যা চলছে কহতব্য নয়।
ভারতে ক্লাসটার কনট্রোল না করলেে আরো মারাত্মক অবস্থা হবে। এখন যেটা চলছে, প্রচূর ক্লাসটার আর সুপারস্প্রেডিং ইভেন্ট হচ্ছে।
আমার স্যাম্পল মুর্শিদাবাদ আর কিছুটা নদীয়া।
অভ্যু, আবার বলি বিজেপির সঙ্গে আরএসএস কে গুলিওনা। বর্তমান পরিস্থিতিতে সবাই কাজ করছে, কেউ ফেসবুক লাইভ অন করে, কেউ ক্যামেরা বন্ধ করে। বাজে কথা বলার রেকর্ড আমার নেই। বিপ্লবও কপচাইনা। সিপিএমের অন্ধ ভক্তও। প্লিজ ট্রাস্ট মি।
"একটা দেড়শ কোটি জনতার দেশে,তিনশো কোটি ভ্যাকসিন ডোজ মজুত করার কথা। নিদেন পক্ষে একশ কোটি ডোজ। বর্তমানে দুটি দেশীয় ভ্যাকসিন কোম্পানির উৎপাদন ক্ষমতা আট কোটি মতোন প্রতি মাসে।"
এরা ৬০% টারগেট + ১০% নষ্ট হবে ধরলেও ২০০ কোটি অন্তত মজুদ করার দরকার ছিল। আর ভারত যছ ভ্যাকসিনেশন বড় স্কেলে পারে না, তা তো নয়। মনে আছে,, এই বছরেই তিন দিনে ১০০+ মিলিয়ন শিশুর পোলিও টীকা দেওয়া হয়েছে,
রাগা প্রচারে আসেনি, অধীর প্রচার বেশী করেনি, এই কনস্পিটা তো চলছে না ?
- আমি তো রাজনীতি করি না। সেসব তো প্রাজ্ঞদের জন্য।
- বিজেপির থেকে শয়তান কেউ নেই।
- অতএব নো ভোট টু বিজেপি সমর্থনযোগ্য।
- দরকারে লেসার ইভিল বেছে নিতে হয়।
- কিন্তু তা বলে তাদের ছেড়ে দেওয়ার কথা ওঠেনা, কম্প্রোমাইজটি সাময়িক।
- সব দলেরই, তাদের নেতৃত্বর দায়িত্ব আছে তাদের ভুল স্বীকার করার, অন্যের ঘাড়ে দোষ না চাপিয়ে। সমর্থকদেরও একই দায় থাকে।
এর বেশী লিখলে সায়িত্য হইবে, জ্ঞানপিপাসুদের জন্য যথেষ্ট হইচে।
দেখো কেসিদা, কোনো একটা বিশেষ অঞ্চলে RSS কী করছে তা তো আমি জানি না। কিন্তু গুজরাটে RSS-BJP-র অপ্রতিহত ক্ষমতা রয়েছে বিশ বছর ধরে। আর তার অসাধারণ সুফল আজ শুধু যে গুজরাটি মুসলমানরা ভোগ করছেন তা নয় (আর যাই হোক, দাঙ্গা ছাড়া চিতায় মুসলমানদের শব দাহ হয় বলে তো শুনিনি, ফলে জ্বলন্ত চিতার যে ছবিগুলো উঠে আসছে এখন, তা হিন্দুদের ধরে নিচ্ছি)। তা গত বিশ বছরে ড্রেন সাফ নিশ্চয় হয়েছে ওখানে, তবে যথেষ্ঠ হাসপাতাল বানিয়ে ওঠা যায়নি বলেই মনে হয়। এতো সাঙ্ঘাতিক সমাজসেবা বোধ হয় RSS ছাড়া আর কেউ পারে না। মধ্যপ্রদেশে তো আবার হাসপাতালে কোভিড-বিতাড়ন-যজ্ঞ হয়েছে শুনলাম, যদিও তার হোতা RSS কি না জানা নেই, হলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।
মনে হয়,অধীর কিছুদিন পর তৃনমূল জয়েন করবে। মমতার ও আপত্তি হবেে বলে মনে হয় না।
অভ্যু আরএসএস এর প্রচার দেখেছ? ওদের প্রচার একদম টার্গেটেড, কানে মন্তর দেওয়ার মতন। আর পুরো ডার্টি কাজটা বিজেপিকে দিয়ে করায়। কোভিডে প্রচুর কাজ করছে, একটা উদাহরণ, বাংলার জাতীয় ড্রেনের নাম ভাগীরথী নদী, টার্গেটেড শহর গুলোর বর্জ্য ফেলার মুখে টেস্টিং আর কেমিক্যাল ছড়ানো ওরাই করাচ্ছে, কাজ সঙ্গে সেন্ট্রাল ফান্ডিং, আর আশপাশের টার্গেটেড লোকের কাছে সাধুবাদ, সেটাও সংখ্যালঘু অঞ্চলে, একদম "Dear ganges" ঢঙেই, চুপচাপ।
*unprecedented
বর্তমান সময়ের unprecendented সঙ্কটে তাদের দেখা পাওয়া যায় না, আবার প্রশ্ন করলে শুনতে হচ্ছে এক বছর আগে লকডাউনের সময়ে খাবার সাপ্লাই দিয়েছিল। কী অবস্থা!
রঞ্জনদা, আমি এখনকার কোভিড ক্রাইসিসের কথা বলছি। গুজরাটের অবস্থা দেখুন, উত্তর প্রদেশের অবস্থা দেখুন: কোথায় কী করেছে RSS? হ্যাঁ, কুম্ভমেলায় সাধুদের দেখভাল করে থাকতে পারে।
এই মুহূর্তে যে সঙ্কট চলছে, সেখানে দিল্লীতে অন্য দেশের এম্ব্যাসি তো বিরোধী দলের কাছে সাহায্য চেয়েছে। কোন গর্তে লুকিয়েছে RSS?
আর এস এস নিয়ে আমি kcর সঙ্গে একমত। দলিত ও আদিবাসীদের ওরা বামের থেকে সরিয়ে sanskritaization করাতে অনেকটা সফল। বিশেষ করে রাঢ় অঞ্চলে। সামনে কঠিন লড়াই।
হ্যাঁ, তাই দেখছি। দাদা এই কান্ডটি করবেন ভাবতে পারিনি।
নন্দীগ্রামে কি রিকাউন্ট হচ্ছে?
না, অভ্যু। গতবছর ওরা দিল্লিতে এবং নাগপুরে লকডাউনের সময় ওদের সংগঠন বহু এলাকাতেই খাবার সাপ্লাই দিয়েছে, অবশ্য বিশেষ কমিউনিটির পাড়়া বাদ দিয়ে। মিশনের মত নিয়মিত কমিউনিটি সার্ভিস এদেের একটা অবশ্য করণীয় আইটেম। কিন্ত শুধু হিন্দুর জন্য। তাই ভয়ংকর।
T মুর্শিদাবাদে দাদাই হারিয়ে দিল। তোমাকে আগেই বলেছিলাম দাদা উল্টো খেলছেন।