আহা, ওদের টাইট দিচ্ছে তো।
মানে তৃতীয় ভিক্ষুক , যে পরে এসেছে তাকে হটিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
দুজন ভিক্ষুক বসে আছে। আরও একজন এসে বসল। একটি লোক পথ দিয়ে যেতে যেতে একটা দশটাকার নোট কুড়িয়ে পেয়েছিল। সে ভিক্ষুক তিনজন কে দেখে দু টাকা করে দিয়ে চলে গেল।
এবার আরেকজন লোক ব্যাপারটা লক্ষ করল। করে প্রথম দুই ভিক্ষুকের কাছে গিয়ে বলল দেখলে আগের লোকটা তো তোমারই টাকা মেরে দিয়ে চলে গেল, ওই দশ টাকা গোটা টাই তোমাদে র প্রাপ্য ছিল। তোমারা তিনজন বলে ও দু টাকা করে দিল আর চারটাকা নিজে নিয়ে নিল। এসব হল স্ক্যাম। তোমাদের থেকে পঞ্চাশ তাাকা করে আমায় দাও আমি ঐ লোকটাকে সরিয়ে দেব। শত্রু কে হটিয়ে দেব, তোমাদের অনেক লাাভ হবে। ওরা খুশি হয়ে তাই দিল। আবার এক সপ্তাহ পরে এসে বলল এসব লোকের খুুঁটি ধরা আছে ওঠাতে আরো খর্চা হবে কিন্তু কাজ হয়ে যাবে। চিিন্তা নেই। ভিক্ষুক রা অবআর টাকা দিল। এরকম চলতে থাকে...
এবার বুঝুন বিজেপি কে লোকে কেন ভোট দেয়।
সত্যি, এই প্রশ্নটা আমারো - এদের ভোটটা দেয় কে? সবাই তো অখুশী!!
মোদীজী নমস্য ব্যক্তি, তাঁর মন্দির গড়ে নিত্যপূজা হোক।
কিন্তু আম পাব্লিক যদি আমার মত টীকার পেছনে মাথা ঘামাবো না- 'দেবোই না শালা' এটিচিউড নিয়ে বসে, তাহলে কিন্তু দেশের ও দশের কপালে দুঃখু আছে।।
ম্যারুদন্ড? ম্যারুদন্ড সব zমা হয়েসে অম্বিকেশের কাসে
দায় বামদের। সেদিন দেখলাম বেশ কবছর বেদম উৎসাহে ভাজপা প্রচার চালানো এক সিনিয়ার দুঃখের সঙ্গে লিখেছে, বামেরা ঠিকঠাক মানুষের পাশে থাকলে বিজেপি এত স্পেস পেত না।
যাঁরা ভোট দিচ্ছেন তাঁরা কেউ রাজনীতি বোঝেন না কিন্তু তাঁদের মোদীজিকে ভালো লাগে। কেউ তাঁর মধ্যে শিবাজী, কেউ রামকৃষ্ণ, কেউ রবীন্দ্রনাথ, কেউ টার্মিনেটর ৫০, কেউ নৃসিংহ অবতার, কেউ পিসি সরকারকে (পিসী সরকার না কিন্তু) দেখতে পান। তাছাড়া চীন পাকিস্তান ইত্যাদি হিংসুটে প্রতিবেশীদের অ্যাপ ব্যান বা নোটবন্দী করে শায়েস্তা করবেন, এমন নেতা কে আছেন। তার ওপর এই যে চারদিকে বাংলাদেশীরা বসে বসে চিঁড়ে খাচ্ছে, তাদের জন্যে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প বানানোর দিকেও তো কোন নেতার মন নেই। তারপর ধরুন কংগ্রেসের আস্কারায় লোকজন সব জনগনের ট্যাক্সের টাকায় তিরিশ পঁয়ত্রিশ বছর পর্যন্ত পড়াশোনা করছে, এরই বা বিহিত করবে কে? তারপর ধরুন উন্নয়ন। এই যে সব বনজঙ্গল এমনি পড়ে আছে, সেসব যায়গায় উন্নয়নই বা মোদীজী না করলে আর কে করবে? পরিষেবা ভালো করার জন্যে সব বেসরকারি করার দিকেও তো কারো মন নেই।
কারন কী আর একটা। যারা ভোট দেয় না তারা সব কুচুটে লোক। সবাইকে পাকিস্তানে পাঠানো হবে। যদিও অখন্ড ভারত হওয়ার পর তারা আবার সব ভারতীয় হয়ে যাবে।
ক্যানো, গত লোকসভা ভোটের সময়ই এক পাবলিকের মতামত সোশ্যাল মেদিয়ায় ঘুরছিল। না খেয়ে মরব তবু ভোট মোদিজীকেই দেব। বিচিত্র দেশ।
না না দমদি, কেউ দেখেন নি এই অভিযোগ করছি না। ফেসবুকে তো আমি কোনোদিনই নেই, তাই সেখানের প্রতিক্রিয়া আমিই দেখি নি।
আমার প্রশ্ন হল এই সরকার ভোটটা পাচ্ছে কোথা থেকে?? দিচ্ছে টা কে? তাদের বক্তব্য টা কি??
রঞ্জনদা বা ডিসিদা কেউই এই সরকারকে ভোট দেন না, দিলে কারন জানতে চাইতাম।
২০১৪ থেকে একবারের জন্য দেখি নি এই সরকার একটি কাজ ঠিকভাবে করতে পেরেছেন। নিজের ঢাক নিজে পেটানো ছাড়া।।
একটি লেখায অভ্যু প্রোবাবিলিটি অফ ,A given B এর সঙ্গে probability of B given Aকে গুলিয়ে ফেলার ভুল নিয়ে এমন জোরালো ও কনভিন্সি আর্গুমেন্ট করেছে যে আমি কোন ব্যপারে চটজলদি হ্যা বা না বলা বন্ধ করব।
কেলোদাদা,
আমি খেয়াল করেছিলাম। সেজন্যই আমাদের ছোটবেলার পক্সের টিকার কথা জিগ্যেস করেছিলাম। ওটা ফ্রি দেওয়া হত এবং বছর বছর দেওয়া হত এইটে কনফার্ম করার ছিল। বাকী যা বক্তব্য, রাগ ইত্যাদি সেগুলো এখানে লিখি নি। ফেবুতে লিখেছি। আমি, আমার অন্য বন্ধুরা অনেকেই লিখছি।
এই যে আরেকটা ভয়ানক খবর
অমিতবাবু আমি গত পরশু নেওয়া কেন্দ্রের নূতন নীতি দেখে এই আশঙ্কাই প্রকাশ করেছিলাম। আমার সিংগল k | 2409:4060:6:987f:cebb:db02:232c:9da5 | ২০ এপ্রিল ২০২১ ১০:২১ এর পোস্টের দুই নং পয়েন্ট দেখুন। সঙ্গের লিঙ্কটিও দেখতে ভুলবেন না। সেখানেই কি হতে চলেছে তা পরিষ্কার বলা ছিল।
আমার অ্যানালিসিস বা ইন্টারপ্রিটেশন সঠিক কিনা সেটা গুরুর বিদ্বজ্জনের কাছে জানতে চেয়েছিলাম। কারন আমার অনুবাদ সত্যি হলে ভয়ের ব্যাপার। প্রথম সংক্রমনের চেয়েও ভয়ঙ্কর দ্বিতীয় সংক্রমনের মুখে দেশবাসীকে ফেলে সরকার তাঁদের ক্যাপিটালিস্ট অর্থনীতির প্রতি দায়বদ্ধতা প্রমাণ করতে লেগে পড়েছেন।
গুরুতেও, আমার আশঙ্কা সত্য কিনা? ভুল হলে কোথায় এবং কেন ভুল, সে বিষয়ে একটি শব্দও খরচ না করে দু একজনমাত্র জানালেন দুটো সেক্টর মিলে নিজের নীতিতে অটল থেকে টার্গেট এচিভ করার চেষ্টা করলে নাকি তাড়াতাড়ি ফল পাওয়া যাবে। আমি দেখব ঐ রদ্দি ইন্ডিয়ান নুনজল কজন লোক ৬০০+ টাকা খরচ করে নিজের বডিতে ভরেন। বোঝাই যাচ্ছে সরকারী ফ্রী ভ্যাকসিনেশন সেন্টারে ডিমনিটাইজেশনের এটিএম মার্কা লাইন পড়তে চলেছে। অলরেডী নাকি কো উইনে এপোয়েন্টমেন্ট নিলে সেন্টারের নাম দিলেও ডেট টাইম দিচ্ছে না। দুজন এই অভিযোগ করল, মায়ের বুকিং স্লিপ পাঠানোয় দেখে অবাক হয়ে গেল। খোঁজ নিয়ে জানলাম অভাব আছে বলে সরকার নাকি এডভান্স বুকিং বন্ধ রেখেছেন। এভেলিবিলিটির ভিত্তিতে রেজিস্ট্রেশন থাকলে দেওয়া হচ্ছে।
পশ্চিমবঙ্গ সেই রাজ্য যে কেন্দ্রের কাছে আবেদন করেছিল খোলাবাজার থেকে টীকা কিনে বিনামূল্যে টীকাকরন করার। জানিনা দিদি কিসের ভিত্তিতে কোন কোম্পানির কোন দামের আশ্বাস পেয়ে এই দাবী জানিয়েছিলেন। কিন্তু সংক্রমন বাড়ার মুখে টীকার অস্বচছতা কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সরকারের সদিচ্ছার প্রমাণ দেয় না।
তাই বললাম আমি দেখব কোথাকার জল কোথায় গড়ায়। হাম দেখেঙ্গে!! দ্বিতীয় ডোজের বেলায় ঐ ১০% নুনজল যদি আমায় ফ্রী তে না দেয় তবে নোবোই না শালা।। বাপ ঠাকুদ্দা চৌদ্দ পু্রুষ মরেছে, আমিও মরব। মাথা তাতে না ঘামিয়ে অজস্র ভাল জিনিষ আছে দুনিয়ায়, তাতে ঘামাই বরং।
আনন্দবাজার পত্রিকাটির কত্ত সুবিধে। আমাদের সময়ের সর্বজন শ্রদ্ধেয় মানুষটি চলে যাওয়ার পরে, সেরা লেখা গুলি অনেকে শুধু তাদের জন্য গুছিয়ে রাখবেন, সেরা উদ্ধৃতি টিও তাঁদের জন্য। বাঙালি জীবনের গত পাঁচ ছয় দশকের সেরা স্মৃতি সব ই তাদের পাতায় আবার ভীড় করবে। এবং আমরা পাতা জোড়া আমাদের দেশের সেরা সাম্প্রদায়িক দের ছবি ভর্তি ওয়েবসাইট আর কাগজের সমুদ্র পেরিয়ে ফাঁক খুঁজবো পাগলের মত, কোথায় একটু শঙ্খ বাবুর কথা আছে সেটা পড়ে একটু দীর্ঘশ্বাস ফেলতে পারি যদি ব্যক্তিগত। খুঁজতে গিয়ে শ্যামাপ্রসাদ যে শুধু সাম্প্রদায়িক ছিলেন না, তাঁর যে অন্য পরিচয় ও ছিল , কেমন সুন্দর জানা হয়ে যাবে। ডীপ লার্নিং।
হামাগুড়ি
___শঙ্খ ঘোষ
ঘুমটা ভেঙ্গে গেল হঠাৎ।
বাইরে কি ঝড় হচ্ছে?
দাপাদাপি করছে জানলার পাল্লাদুটো,
মাঝে মাঝে বিজলি ঝলকাচ্ছে।
ফের শুয়ে পড়তে গিয়ে সেই বিদ্যুতের ছটফটে আলোয় মনে হল ঘরের মধ্যে যেন হামা দিচ্ছে কেউ।
-'কে ওখানে? কে?'
হামা কোনো শব্দই করে না।
উঠে আসি কাছে, আবারও জিজ্ঞেস করিঃ
-'কে আপনি? কী চান?'
সে তবু নিশ্চুপ থেকে এ - কোণে ও -কোণে ঘুরছে
মাথা তুলছে না কিছুতেই, চোখে চোখ নয়।
-'কিছু কি খুঁজছেন আপনি?'
শুনতে পাচ্ছিঃ
-'খুঁজছি ঠিকই, খুঁজতে তো হবেই -
পেলেই বেরিয়ে যাব, নিজে নিজে হেঁটে।'
-'কি খুঁজছেন?'
মিহি স্বরে বললেন তিনি :
-'মেরুদণ্ডখানা।'
সেই মুহুর্তে বিদ্যুৎ ঝলকালো ফের। চমকে উঠে দেখিঃ
একা নয়, বহু বহু জন
একই খোঁজে হামা দিচ্ছে এ-কোণে ও কোণে ঘর জুড়ে।
ভ্যাকসিন কেন্দ্র কে ১৫০ টাকা পার ডোজ। একই ভ্যাকসিন রাজ্য গুলোকে ৪০০ টাকা পার ডোজ। কি চলছে এসব ? মানে একটা ইলেক্টেড ফেডারেল গভর্নমেন্ট আরও কয়েকটা ইলেক্টেড স্টেট গভর্নমেন্ট এর সাথে ভ্যাকসিন নিয়ে রীতিমতো ধান্দা করছে ? এ মানে জাস্ট চরম।
এখুনি সকলে রে রে করে আসবেন জানি। তবুও কেন জানিনা মনে হচ্ছে এই মুহূর্তে সরকারি স্কুল শিক্ষকরা বড্ডো বেশি প্রিভিলেজড ,যত দায় স্বাস্থ্য কর্মীদের। তা যে শ্রেণীর স্বাস্থ্যকর্মী হোন না কেন! সরকারি শিক্ষকরাও যে সরকারি কর্মী সরকার মাঝে মাঝে ভুলে যান। ওদেরকে বসিয়ে না রেখে করোনা ডিউটি করানোর মতো কাজ যে কেন সরকার ভাবে না কে জানে।
"হয়তো এসেছিল | কিন্তু আমি দেখিনি |
এখন কি সে অনেক দূরে চ’লে গেছে?
যাব | যাব | যাব |
সব তো ঠিক করাই আছে | এখন কেবল বিদায় নেওয়া,
সবার দিকে চোখ,
যাবার বেলায় প্রণাম, প্রণাম!
কী নাম?
আমার কোনো নাম তো নেই, নৌকো বাঁধা আছে দুটি,
দুরে সবাই জাল ফেলেছে সমুদ্রে—"
বা, যেমন, এই লাইনগুলো -
...
আকাশ বলে বাতাস বলে ব্যথা
ব্যথার তুলি পলাশলাল মেঘে
ভাঙলে তুমি প্রেমের নীরবতা
দুঃখ আমার টলবে বুকে লেগে
...
চতুরতা, যাও! কি বা আসে যায়
লোকে বলবে মূর্খ বড়ো, লোকে বলবে সামাজিক নয়
আমার জন্য একটুখানি কবর খোঁড়ো সর্বসহা
লজ্জা লুকোই কাঁচা মাটির তলে -
গোপন রক্ত যা-কিছুটুক আছে আমার শরীরে, তার
সবটুকুতে শস্য যেন ফলে।
...
( 'কবর' কবিতা থেকে, শঙ্খ ঘোষ)
১৯৩২ - ২০২১
এই ভয়টাই হচ্ছিল!
শঙ্খ ঘোষ! :-((((
@pi, রিস্ক মিনিমাইজ করা ভালো সেকথা আমি অনেকবার অলরেডি লিখেছি। কথা হল যেখানে সংক্রমণের রিস্ক কম সেখানে কতো রিসোর্স ব্যয় করা উচিত। সিডিসি, হু শুধু নয় বহু বিজ্ঞানী বলছেন সার্ফেস ট্রান্সমিশন একটি লো প্রোব্যাবিলিটি ইভেন্ট, এবং এই কনক্লুশনের সপক্ষে তাঁরা যুক্তিও দিয়েছেন, কাজেই এখানে সঙ্গে সিডিসি মাস্ক নিয়ে কী ভুল বলেছিলো সে কথা তোলার কোনো মানে নেই। এগুলো ইভল্ভিং সিচুয়েশন, যত বেশি স্টাডি হতে থাকবে, ততো নতুন তথ্য জানা যাবে সেটাই স্বাভাবিক; সিডিসি তো এক সময় সার্ফেস ট্রান্সমিশনকে বেশ গুরুত্ত্বপূর্ণ মনে করত, এখন করছে না।
আমি নেচারের যে লিংকটা দিয়েছিলাম, তাতে তোমার বলা এলিভেটরের কেসটার উল্লেখ তো ছিল, এবং বলা হয়েছিলো জিনোমিক সিকোয়েসিং করা হয় নি বলে এই সিদ্ধান্তে আসা সম্ভব নয় যে অন্য কোনো ভাবে ঐ ব্যক্তি সংক্রমিত হননি।
এ ছাড়া ইজরায়েলের একটি স্টাডির কথাও ছিল যেখানে গবেষকরা হাসপাতালে ব্যবহৃত কোভিড পেশেন্টের পার্সোনাল আইটেম থেকে ভাইরাল RNA পেয়েছিলেন, কিন্তু তা থেকে ল্যাবে কোনো সেল ইনফেক্টেড হয়নি।
এনিওয়ে, আমার সংক্ষিপ্ত বক্তব্য এই ছিল যে বুথে ঢোকার আগে এবং পরে হাত স্যানিটাইজ করার ব্যবস্থা রাখলে প্লাস্টিকের গ্লাভস পরবার কোনো দরকার নেই।
চুঁচুড়াতে আমার 85 বছরের দিদিকে ঘরে এসে ভ্যাকসিন দেয়ার চেষ্টা ফলবতী হয়নি। শেষে কাছের নার্সিংহোমে গাড়ি ও হুইল চেয়ারের সাহায্যে নিয়ে ইত্যাদি।
আচ্ছা, বাংলায় কি সরকার থেকে অতিবয়স্কদের বাড়ি এসে টীকা দেওয়া হচ্ছে? জানেন কেউ?
ভারতে কোথাও এমন হচ্ছে না বলেই জানি। সরকারেরও নিষেধ ছিল বাড়ি গিয়ে করার। ফলে প্রাইভেটরাও দিচ্ছিল না। কারন মাল্টিডোজ ভায়াল বলে একজনকে আলাদা করে বাড়িতে দিলে প্রচুর ডোজ নষ্ট হবে, সেজন্যই এই না দেওয়ার নিয়ম।
এদিকে হুগলীতে একজনের আত্মীয়কে নাকি সরকার থেকে হাসপাতালের লোক এসে টিকা দিয়ে যাবে। সে ডিটেলস কিছুই বলতে পারল না। নানা জোচ্চুরি চলছে কোভিড চিকিৎসা নিয়ে। এটিও সেরকম হবার সম্ভাবনা। তাই সঠিক সরকারি অবস্থানটি জানা ও লোককে জানানো জরুরী, পারলে একটু হেল্প করবেন।
অরিন দা গতবার আর এবারের ডেটায় মিল অমিল কি দেখছেন? ডেটার কোয়়াাাাাা লিিিিপি টিিই বা কেমন