ডানপন্থীরা আইডেন্টিটি কে ব্যবহার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করেই থাকে। বামপন্থীরা আইডেন্টিটি কে ব্যবহার করে মানুষকে ঐক্য বদ্ধ করার চেষ্টা করে (শেষ কুড়ি ত্রিশ বছর করছে, আগে করেনি বলেই বাম রা তিনটে রাজ্যে আটকে)। এবার যে পক্ষের কথা মানুষ বিশ্বাস করবে।
এবারও মিথ্যে ভিডিও বানিয়ে ফুটকি তত্ত্ব প্রচার হচ্ছে। সব প্রমাণ তথ্য দিয়ে তার কাউন্টার করা হচ্ছে । কিিন্তু ছড়ানো মিথ্যের লক্ষ মুখ। বিজেপি নিজে ভোট টানার জন্য বানাচ্ছে আর জেঠতুতো ভায়েরা দোষ দেবার জন্যে ছড়াচ্ছে।
তাছাড়া হিন্দু এলাকায় তৃণমূল বলছে বামেরা মোল্লার সঙ্গে জোট করল আর মুসলিম দের বলছে দেখ আব্বাস নাস্তিক দের সাথে গেছে ওকে ভোট দেওয়া হারাম। এই হল অবস্থা।
ঐ লেখাটা তো অভিজিৎ মজুমদার লিখেছিলেন, তাঁকে জিগাব গিয়ে?
হিন্দীগুলো কেউ বংলা করে দেবে?
শিখাদিকে বলুন, আর নইলে আমি তো আছিই। ওনার চেয়ে ভালোও হতে পারে।
কাতারে আটলান্টা থেকে দেশে সস্তায় টিকিট দিচ্ছে। স্টুডেন্টরা খুশি হয়ে টিকিট কাটছে।
হই হই করে যাচ্ছে।
The new COVID which beats RT-PCR tests & hits you straight in the lungs is India's biggest worry
The COVID mutant strain is more infectious and now it has found a new hiding place - the lungs. Even the RT-PCR test is failing to detect the virus. Hospitals are reporting patients coming with symptoms and testing negative. Such patients can be highly contagious and spread the virus. Here's all you need to know.
https://www.moneycontrol.com/news/trends/health-trends/the-new-covid-which-beats-rt-pcr-tests-hits-you-straight-in-the-lungs-is-indias-biggest-worry-6782391.html
Genetic Variants of SARS-CoV-2 May Lead to False Negative Results with Molecular Tests for Detection of SARS-CoV-2 - Letter to Clinical Laboratory Staff and Health Care Providers
https://www.fda.gov/medical-devices/letters-health-care-providers/genetic-variants-sars-cov-2-may-lead-false-negative-results-molecular-tests-detection-sars-cov-2
হ্যাঁ, সে তো যাচ্ছে। ঐ ভয়েই আছি, কবে আবার বন্ধ করে দেয়।
আমেরিকায় ইন্ডিয়ার ফ্লাইট যাচ্ছে এখন?
নিউজিল্যান্ড বোধহয় ব্যান করেছিল। অরিনদা?
দমদি, সেরকম ইচ্ছে, কিন্তু কবে যে আবার দুম করে ট্র্যাভেল ব্যান করে দেয়, টিকিট কাটাও চাপ। ওদিকে প্রতি পদে টেস্ট করে প্লেনে চাপা, তার ওপর মাঝে কলকাতা হয়ে গেলে সেখানে আবার কোথায় আটকে যাবো, মহা ঝঞ্ঝাট।
একটা ভালো জিনিস পেলাম, বাড়ি এসে স্যাম্পল নিয়ে গিয়ে আরটিপিসিআর রিপোর্ট দেবে। লুরুতে তো বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভ্যাকসিনও দিচ্ছে নাকি। আমাদের এখানেও এসেছিল কিন্তু আমি ছিলাম না।
Pm অপূ কিন্তু তৃণ নয় কংগ্রেসী। সে ভোট তৃণকে ল্যাদ কাটিয়ে দিলেও সমালোচনা ও করেছে।
লোকজন ট্যুইটারে অক্সিজেন চাইতে চাইতে মারা যাচ্ছেন। পব র ও এই অবস্থা দূরে নয় মনে হচ্ছে। এর মধ্যে কত লোক বীরদর্পে লিখছেন, মাস্ক পরেননি, পরবেননা।কোভিড হোক্স। বিগফার্মার চক্রান্ত ইত্যাদি।
সুরমিতার লেখায় পড়লাম
লক্ষ্ণৌয়ের সাংবাদিক বিনয় শ্রীবাস্তব অক্সিজেনের অভাবে মারা গেলেন। মৃত্যুর আগে টুইটারে জানান অক্সিজেনের অভাবের কথা, সাহায্যও চান। ব্যর্থ হন ও শেষে মৃত্যু। দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে৷ গুজরাট, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ- রোগ ও মৃত্যু ছাড়া এই মুহূর্তে আর কোনো খবর নেই। পশ্চিমবঙ্গের অবস্থাও ক্রমশ নিম্নগামী। অক্সিজেন ও রক্তের অভাব ইতিমধ্যেই নানা জায়গায় দেখা দিয়েছে। সবথেকে বড়ো ব্যাপার, কোভিড ধরা পড়ছে না। উপসর্গ মিলে গেলেও টেস্টরিপোর্ট নেগেটিভ আসছে। এটার ফলাফলও মারাত্মক হতে পারে।
শুধুমাত্র লোভের রাজনীতি করে, ধর্মজিগির তুলে, মিথ্যার চাষ করে যে দেশ চালানো যায় না--- আমাদের দেশের শাসকেরা সেটা প্রমাণ করছেন। আগেও করেছেন। মুসকিল আমাদের নিয়ে। অন্ধতার প্রতি মোহ আজও আমাদের ঘোচেনি। আজও বুঝেই উঠতে পারলাম না, হিন্দু-মুসলমান ডিবেট ও মিমের মসলামুড়ি আমাদের কোথায় নিয়ে গেল। নিজেদের পরিজন হারানোর পরেও এ সত্য আমরা উপলব্ধি করলাম না।
(পুনশ্চঃ একটু ডাক্তারদের অবস্থাটা ভাববেন। দিনের পর দিন টানা ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা ডিউটি করছেন। আপনারও ডিউটি ছিল কিছু। পালন করুন।)
সিধে আটলান্টা চলে যাও
বাজে ঝামেলা উফ। ১/২ তারিখের মধ্যে লুরু থেকে কাটতে হবে। কোথায় যাই সেটাই ঠিক করতে পারছি না।
আমি তামিলনাড়ু রাজ্যের সিদ্ধান্তের কথা জিগেশ করছিলাম।
সুনার গুজরাট
২ তে ফল বেরুলে সব লক করে এমএলএ কেনাবেচা করবে আবার কি!
অবস্থা তো খুব খুব খুবই খারাপ। যা দেখা যাচ্ছে, ফিগারে যা আসছে, তার থেকেও অনেক অনেক বেশি খারাপ।
২ তারিখের পর কেন আমিও জানিনা। আমার এক বন্ধু তামিল নাড়ুর কোভিড টাস্ক ফোর্সে আছে, সে কাল রাতে ফোন করে বললো ২ তারিখের পর থেকে নাকি লকডাউন। তাকে জিগ্যেস করলাম সেকেন্ড ওয়েভ কি বুঝছো, বললো খুব খারাপ অবস্থা।
২৭ এর পরেও করে দিতে পারে! কিন্তু যাদের ভোট হয়ে গেছে, তাদের তো করার হলে এখনি করত, না? মানে, ২ এর পর কেন?
টিকার ডোজের স্কেডিউলের অমন কড়া কিছু নিয়ম দেখলাম না, আমার অভিজ্ঞতায়। আমার তো সেই ফেব্রুয়ারী থেকে রেজিস্ট্রেশন হয়ে ছিল, ইন্সটিটিউট থেকে করিয়েছিল। তা আসামের সেন্টার থেকে অসমিয়াতেই মেসেজ এসেছিল, টিকা নেওয়ার দিনক্ষণও মেসেযে এল। ততদিনে আমি ত্রিপুরায়। আমার আর আমার প্রোজেক্টের ত্রিপুরার লোকজনের রেজিস্ট্রেশন সব আসামেই এসেছিল আর ওখানকার হেলথ সেন্টারে আপোয়ন্টমেন্ট দেখাচ্ছিল। ত্রিপুরায় স্বাস্থ্য দপ্তরে বলাতে ওরা বলল ওই রেজিস্ট্রেশন নং দিয়েই হবে। সবাই নিয়েও নিল। আমি নিতে পারলাম না, ফিল্ডের ঘোরাঘুরি ছিল একগাদা, তারপর ফেরা। ভ্যাকসিন নিলে শরীরের কী হবে গ্রান্টি নাই। তো অনেকদিন বাদে এই নিলাম, কোলকাতায়। অ্যাপ এ ওই রেজিস্ট্রেশন নং দিতেই এসে গেল। আমার তারিখ তো অনেকবার ফেল করেছে, অসুবিধে হয়নি। ইচ্ছেমত তারিখে আপো পেয়ে গেছিলাম, শ্বশুরবাড়ির সবার সঙ্গে এক তারিখে নিলাম। বেসরকারি হাস্পাতাল ছিল। সরকারি জায়গার জন্য জানিনা।
এম্নকি গিয়ে দেখলাম, অন দ্য স্পট রেজিস্ট্রেশন করেও দিচ্ছে৷ যিনি যেমন আসছেন। তাতে সময় বেশি যাচ্ছে, এই যা। খালি ক্যাঁচাল একটাই হয়েছিল। সূঁচ যখন মধ্যমাসলপথে, হঠাত এক সিস্টার চেঁচিয়ে উঠলেন, আরে আরে একে তো দেওয়া যাবেনা, ৪৫ নয়, এর নাম কীকরে এল এইসব। এবার অন্য সিস্টার বলেন আরে আমি তো সূঁচ ঢুকিয়ে ফেলেছি, এবার কি বের করে নেব নাকি। অন্য দু'জন বলাবলি করছেন, এবার কী হবে, আমারটা শো করালে ওঁদের কী অসুবিধা হবে, আরেকজন বলছেন কিন্তু এঁ্র সব নামধামই তো পোর্টাল নিয়েছে, তাহলে আমাদের আর কী দায়। তখন ওই সূচীবিদ্ধদশায় বাধ্য হয়ে কাঁিমাই করে বোঝাতে হল, হেলথ ওয়ার্কার, ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার ইঃ, আই কার্ড দেখিয়ে, আমাদের রেজিস্টাাা করিয়ে দেওয়ার মেল দেখিয়ে।
এইসব।
তবে বাবা কোভিশিল্ড তো সরকারি কেন্দ্রে নিল, একমাস পরে ডেট দিয়ে চলে আসতে বলেছিল। তার পরে ৬-৮ হপ্তার নিয়মটা এল। তো তখন আর মেসেজ আসেনি। পরে চলে গেলেই হবে শুনলাম। কিন্তু কথা হল, এই হপ্তায় ৬ হপ্তা হবে কিন্তু সেই সরকারি সেন্টারে ভ্যাকসিন সাপ্লাই নেই, দুইদিন হল বন্ধ। দাদা বেসরকারি হাস্পাতালে তারিখ নিয়ে রেখেছে। বাবা, বৌদি দুজনেরই প্রথম ডোজ অন্য জায়গায় নেওয়া, অসুবিধে হয়নি তাতে। এবার এখানে ওই তারিখে পাওয়া যাবে কিনা, সে আরেক প্রশ্ন। বহু জায়গাতেই সাপ্লাই নেই বলছিল। আর কোভিডের যা দশা, হাস্পাতালে ভ্যাকসিন নিতে যাওয়াই এক আলাদা রিস্ক। আমি তো দেখলাম বেশ ভিড়। লাইন করে বসালেও দু ফুট দূরত্বের গল্প নেই, সে সুযোগও নেই। ছোট জায়গা। সরকারি জায়গায় আরোই ভিড় শুনছিলাম।
তারমধ্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার ঘরটি আরো ছোট, সব বন্ধ, কনকনে এসি চলছে! বড় বেসরকারি হাস্পাতালগুলো তো সেন্ট্রাল এসি। এই এসি আর কোভিড নিয়ে পেপারগুলো দেখার পরে এই নিয়ে খুব খচখচ করে।
অফিসে ফিরেই আবার আগের বছরের মত যুদ্ধ করতে হবে, এসি বন্ধ করানোর জন্য।
তামিল নাড়ুতে ২ তারিখের পর লকডাউন হবে শুনছি।
ভাই অপু অপবাদ দিলে হবে ? মে মাসে মাঝামাঝি কলকাতায় থাকবো --- আগে থেকে নেমন্ত করে রাখলাম। না এলে গালি খাবে কিন্তু বেজায়। করোনার প্রকোপ তদ্দিনে কমলে তিনোর বিজয় সেলিব্রেশন i না হয় করা যাবে আড্ডায় :)
দমদি৷ সেই।
সুকির এই জিনিসটা দিব্ব তো! এ কি পাওয়া যায় অনলাইনে আর কী নামে?
@বাহ
"পিটিবাবুর মিথ্যাচার দেখলে গোয়েবলসও লজ্জা পেত।"
যে মন্তব্যের প্রেক্ষিতে এই বিশেষণ চর্চা করেছেছেন সেটা আমার নয়। আমার দেওয়া লিংটা পড়্লে জানতে পারতেন যে লেখাটি ISI -এর অর্থনীতি বিভাগের ইন্দ্রনীল দাশগুপ্তর।
এই লেখাটির দুটি উল্লেখযোগ্য সিদ্ধান্ত এইরকমঃ
"কন্যাশ্রী প্রকল্পের উপস্থিতি সত্ত্বেও তৃণমূল কংগ্রেসের আমলে রাজ্যে মেয়েদের বিয়ের গড় বয়স দ্রুততর হারে বাড়েনি। ......রাজ্যে ২০-২৪ বছর বয়স্ক মহিলাদের মধ্যে যত জনের বিয়ে ১৮ বছর বয়সের আগে হয়ে গিয়েছিল, সেই অনুপাত অপরিবর্তিত— ৪১.৬%। তবে, কন্যাশ্রী-র দৌলতে সম্ভবত ১৫-১৭ বছরের মেয়েদের মধ্যে স্কুলে নাম লেখানোর অনুপাত বৃদ্ধি পেয়েছে।....
....৬-১৪ বছর বয়সি .....মোট শিশুর ৯৭ শতাংশ— স্কুলে যায়। কিন্তু, ১৫-১৭ বছরের বয়ঃসীমায় এই হারটি কমে দাঁড়াচ্ছে ৭২ শতাংশে। ......হারটি বাড়ল না কেন, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজলে দেখা যাবে, গত কয়েক বছরে এই বয়ঃসীমার ছেলেদের অনেকেই লেখাপড়া ছেড়ে দিচ্ছে। ......এই বয়ঃসীমার ৭৭ শতাংশ মেয়ে স্কুলে যায়, কিন্তু ছেলেদের মধ্যে স্কুলে যায় মাত্র ৬৭ শতাংশ।"
কি ভয়ংকর অবস্থা! বেনারসে SRL ডঃলাল'স ল্যাব এদের কোভিড টেস্ট করতেই মানা করে দিয়েছে বিষ্ঠার গম্মেন্ট। লোক বেঘোরে মরছে। গুজরাটে প২৪ ঘন্টা চলতে চলতে নাকি ইলেকট্রিক চুললির দেওয়াল নষ্ট হয়ে যাচ্ছে আর প্রধানমন্ত্রী আর সরাষ্ট্রমন্ত্রী তখন পশ্চিমবাংলার কোণাকাঞ্চিতে সভা করে বেড়াচ্ছে! সেই সভায় লোক আনার জন্য মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে, টাকা দিচ্ছে। আসলে মরামানুষ ত ভোট দেবে না আর মানুষ মরলে প্রধানমন্ত্রীর কিছু যায় আসে না সে বহুবারই দেখেছি আমরা।
খুব চান্স আছে ৩০শে এপ্রিল কি ২রা মে থেকে দেশজোড়া লক ডাউন ডেকে বিধায়ক কেনাবেচায় মন দেবে।
আমাদের অফিস তো এটা দেওয়া হয়েছিল গত বছর দরজা ঠ্যালার জন্য!
ভারত আমার ভারতবর্ষ স্বদেশ আমার
https://twitter.com/swapneilparikh/status/1383281308424499208
*আমাদের