কিন্তু কাল অব্দি রুল হিসেবে বলেছে শেষ এক ঘ্ণটায় ভোট।
কোভিড পেশেন্টদের দুপুর দুটোর পর ভোট।
কী হলে মুশকিল? আপনি ত ডিক্লেয়ার করে দিয়েছিলেন, তাহলে ওরাই হয়ত নিয়ম মানেনি বা নিয়ম সদ্য বদলিয়েও থাকতে পারে?
পিটিবাবুর মিথ্যাচার দেখলে গোয়েবলসও লজ্জা পেত। গরীব চাষীদের জমি কেড়ে নেওয়া, নন্দীগ্রামে গণহত্যা, বাংলার গ্রামে গ্রামে সিপিএমের নৃশংস অত্যাচার, এগুলো কি বাম আমলের শেষ দশবছরে ঘটেনি? মনে রাখবেন তৃণমূল জমানায় গণহত্যা হয়নি। বাংলার সাধারণ মানুষ নিরাপত্তা ফিরে পেয়েছে। বিজেপি আর সিপিএমের হাতে রক্ত লেগে আছে।
এবাবা, এই সব হলে পরে মুশকিল। তবে আমি দুটো মাস্ক পরে গেছিলাম, আর অনেক বার হাত সনিটাইজ করে নিয়েছি
"বাংলার চাষিদের স্বাস্থ্য গুজরাটের কৃষকদের তুলনায় অনেক ভালো" - অমর্ত্য সেন
"কোনও অঙ্কেই তৃণমূলের শাসনকালকে বাম আমলের শেষ দশ বছরের তুলনায় নির্দ্বিধায় ভাল বলা যাচ্ছে না। কাজেই, অন্তত অর্থনীতির দিক থেকে দেখলে, বিজেপি-বিরোধী ভোটাররা কেন সংযুক্ত মোর্চার পরিবর্তে তৃণমূলকে ভোট দেবেন, তার সন্তোষজনক উত্তর পাওয়া গেল না।"
এটাও পড়ছিলাম কাল। তাহলে রমিতবাবু রাজ্যের দ্বিতীয় ভোটার হলেন। কাল হয়তো ওঁকে নিয়ে এবার খবর করবে।
যাক, আগের থেকে ভাল জেনে ভাল লাগল।
কিন্তু কোভিড পজিটিভ হলে সবার শেষে ভোট দেওয়ার নিয়ম করেছেনা? দুপুরে দিতে দিল? হলে https://www.deccanherald.com/national/assembly-polls-2021-guidelines-in-place-for-covid-positive-voters-957152.html
ব্রতীন বাবু আসুন। শুভো নবোবস্সো।
আর কেউ ভোট দিলেন আজ ?
দুপুর বেলা ফাঁকা দেখে দিয়ে এলাম। অনেকটা ভালো আগের থেকে। সামান্য কিছু উপসর্গ আছে। অক্সিজেন 94-96 রেঞ্জে আছে।
রমিতবাবু ভোট দিলেন? ভালো আছেন এখন?
শুভ নববর্ষ, প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা ব্রতীন্দা। নিষ্করোনা জীবন, নির্ঝঞ্ঝাট ভোট, ব্রেকফাস্টে জিলিপি ও লাঞ্চে মাটন হোক।
সবাই কেমন আছে/আছেন?? মাঝখানে আমি একটু চুষে গিয়েছিলাম।
একজন বলল তার শ্বশুর বিজেপিকে ভোট দেবেন বলে গিয়ে মাড়োয়ারিদের প্রচুর লাফালাফি দেখে ভোটটা আর বিজেপিকে দেননি বলে জানিয়েছেন।
ফাঁকা বুথ, কিন্তু কত্ত বন্দুকধারী জওয়ান! জীবনে এখানে এমন দেখিনি।
আমি বুথ থেকে বেরিয়ে গাছপালা রোদ বাড়ি দেওয়াল জানলা এসবের ছবি তুলছিলাম বলে একবার বকতে গেছিল তারপর আমি উলটে ধমক দিতে আর ওদের ছবি তুলেছি তার প্রমাণ দেখান বলাতে, একগাল হেসে আরে নহি নহি জিতনা চাহে ফোটো লিজিয়ে জিসকাভি চাহিয়ে লিজিয়ে হেঁ হেঁ করে গেল।
এদিকে রাস্তায় চেনাপরিচিত কিছু লোক এসে নিজেরাই জানিয়ে গেলেন বাড়ির কেউ কেউ ভোট দেননি, জ্বর বলে। তা জ্বর হয়েছে বলে ডাক্তার টেস্ট এসব যে কিছু করিয়েছেন, তা অবশ্য নয়।
সিংগল কের কার্ডের ছবিটা বেশ, নামে kটা রেখে বাকিটা অবস্কিওর করেছেন!
অই যে পার্থ ব্যানার্জি না কে একজন আছ্র এক্স আর এস এস নিউ ইয়র্কে থাকে আর বানলা ইন্রিজিতে দুহাতে লেখে আর এস এসের বজ্জাতি নিয়ে। বাচ্চাকালে আর এস এস ছিল।
একজন খুব কাজ করছেন। প্রথমে মীটিং করে পরীক্ষা ক্যন্সেল করলেন, তারপর অক্সিজেন সাপ্লাই দেখলেন, আজ সন্ধ্যেতে বাংগাল থেকে ফিরে আবার মীটিং করবেন। শুধু, বাংগালে ব্যস্ত থাকায় উদ্ধব ঠাকরে ওনাকে ফোন করে পায়নি।
ছড়িয়ে ফেলে এখন PR চলছে।
আসলে মিমটা ছিল ইন্ডিয়ান এক্স মেন। এই এক্স rss দেখে হঠাৎ ওটা র কথা মনে পড়ল।
সরি সিঙ্গল k :-)
এরকম
এক্স ফ্যাক্টর হতে পারে, এক্স মেন হতে পারে আর এক্স আর এস এস হলেই দোষ ? হতে পারে চোখ দিয়ে গেরুয়া আলো ঠিকরে বেরোয়।
এক্স আরেসেস আবার কীরম ব্যাপার। সোনার পাথরবাটির মতন শোনাচ্চে।
আহা মেজবান!
ভাববেন না খাওয়াটা রেজাল্ট নির্ভর। খাওয়াটা কনস্ট্যান্ট, দুজনের মধ্যে কে বিল মেটাবে সেটা রেজাল্টের ওপর নির্ভর করবে।