আরে গুলি চলার ভিডিও এসেছে সামনে। মহিলারা প্রাণভয়ে পালাচ্ছেন - সেটা দেখা গেছে টিভিতে। কিন্তু এসপির বক্তব্যের সমর্থনে ভিডিও কোথায়? গণশক্তি যাকে ভগোমান বানিয়েছে?
হুক্কাহুয়া শেয়ালের ডাক। এতে তাকে অপমান করা হচ্ছে কোথায়? তাহলে তো বৃংহন বা হ্রেষা-তেও আপত্তি জানাতে হয়। এখন সেই ডাকটা কারা কোথায় কখন দিচ্ছেন সেটার ইঙ্গিতটা বুঝে নিতে হবে।
কমেন্ট সেকশন টা দেখে নিজের ই লজ্জা করছে।
সিপিয়েমের মত ঘরের শত্রু বিভীষণ থাকলে যেকোন রাজ্যে বিজেপিকে আটকানো কঠিন। হেব্বি হারামী দল।
গুলি চলার সময় ভিডিও করার সমস্যা আছে। সাধারণত সবাই ঐসময় পালাতে থাকে। বিশেষ করে যেখানে এলোপাথারি গুলি চলেছে বলেই মনে হচ্ছে।
নামকরা লেখক লিখেছেন বলেই সেটাকে সমর্থন করতে পারছি না। এই ট্রেন্ড বন্ধ হওয়া প্রয়োজন। আমরা প্রায়শই বলে দিই বটে কুকুর, গাধা, শেয়াল, হায়না, মুরগি। কিন্তু একবার ভেবে দেখুন এই পশুগুলি আমাদের সচরাচর কোনও ক্ষতি করেনা। সবথেকে ক্ষতিকারক প্রাণী হল মানুষ। সেক্ষেত্রে "মানুষ" শব্দটাই গালাগালি হওয়া উচিত।
আর চাড্ডিদের গোমাতার পুত্রকন্যা বলা হয়। হয়তো আপনার জানা নেই।
মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে প্লাস্টার নিয়ে সিপিএম দেদার খিল্লি শুধু করেনি, দেওয়াল অবধি লিখেছে।
গুলি চলেছে বুথের বাইরে। কাজেই ভিডিও করায় অসুবিধা নেই।
জয় গোস্বামীর একটা উপন্যাসের নাম ছিল সেই সব শেয়ালেরা। কাজেই বড়েস, আপনি উতলা হবেন না। পার্সোনালি নেবেন না।
ভাজপা খেলাটা বুঝে যাচ্ছে । এখন সিপিএম / মোর্চা মজা দেখছে, ঢোক গিলে বিবৃতি দিয়ে কাজ শেষ। ভাজপা ক্ষমতায় এলে তখন তো বিরোধী অনেক; তিনোরা থাকবে, অত সহজে কী আর উঠে যাবে, মোর্চা তো ভোটের আগের একটা অ্যারেঞ্জমেন্ট, সিপিএম-্কং-সিদ্দিকি সব আলাদা হয়ে যাবে। ফলে অনেক বিরোধী। ঠিকঠাক সময়ে বা জায়গায় গুলি চললে বা ক্যালালে অন্যরা মজা দেখবে।
@pi একজন তো হিন্দু ও আছে বলে মনে হয়। আনন্দ বর্মন নাম সম্ভবত।
আমি কোনওদিনও মানুষকে ছাগল বলিনি। তবে যেটা বলি সেটা ঐ অ্যাক্সেপ্টেবল গালাগালিগুলোর মধ্যে পরে।
সেটা 'গোমাতা' নিয়ে খিল্লি করার সময় মনে থাকে?
- গোমাতা নিয়ে তো খিল্লি করিনা। যারা গোমাতা বলে চেঁচায়, তাদের নিয়ে খিল্লি করি।
মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে প্লাস্টার নিয়ে খিল্লির সময়ে?
- এটার সাথে কিসের সম্পর্ক এখনও বুঝলাম না। আর মুখমন্ত্রীর পায়ে প্লাস্টার নিয়ে বিজেপি ছাড়া খিল্লি কে করেছে জানিনা, কিন্তু দিদি চট করে আক্রমণের গুল্প তৈরী করে ফেলেছিলেন, সেটা বেশ সন্দেহজনক।
কেন ওই বুথে সিপিএমের এজেন্ট ছিল না?
- জানিনা।
আজকাল ভিডিও পেতে গেলে তিনদিন অপেক্ষা করতে হয়?
- সেসব এখনও নিশ্চই এসে পৌঁছয়নি। নইলে তিনোরা অন্তত দেখাতো। বুথে তো ফোন নিতে দেয়না জানতাম। বাইরে ঐ পরিস্থিতিতে কে কিরকম ভিডিও নিতে পেরেছে, তারা কে কোথায়, সেসবও তো জানিনা। তবে সেরকম কিছু থাকলেও আগামী কয়েকদিনে সেসব লোপাট হয়ে যাবে। সেই কারণেই কাউকেই ওখানে যেতে দিচ্ছে না।
আর গণশক্তি তো দেখলাম কুচবিহারের এসপিকে ভগোমানের স্তরে পৌঁছে দিয়েছে। আর কত নোংরামি করবে এই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস নিয়ে?
মানুষকে যারা ছাগল মনে করে সেই বামেদের কাছ থেকে রুচি শিখতে হবে?
সেটা 'গোমাতা' নিয়ে খিল্লি করার সময় মনে থাকে? মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে প্লাস্টার নিয়ে খিল্লির সময়ে? কেন ওই বুথে সিপিএমের এজেন্ট ছিল না? সে 'গণতন্ত্রের উৎসব' পালন করতে চায়নি? আজকাল ভিডিও পেতে গেলে তিনদিন অপেক্ষা করতে হয়? আর বিবৃতি দেওয়া যায় হাতে গরম?
আমি তো বলেইছি যে এই ন্যারেটিভ বা স্টান্সে অনেক লোকের আপত্তি থাকেই পারে। হ্যাঁ ভিডিওর কথাটা আমারও মনে হয়েছে। সেসব বোধয় এমনিতেও আগামী তিনদিনে লোপাট হয়ে যাবে। বিজেপির বিরুদ্ধে রাজনৈতীক মোকাবিলাটা খুবই জরুরী। রাজ্যে এবং রাজ্যের বাইরে। ভোটের সময় এবং অন্য সময়েও।
আর গালাগালি দেওয়ার সময় অন্য পশুর নাম নেওয়াটা একেবারেই বাজে আইডিয়া এবং নিম্ন রুচির। তার থেকে যৌণ গন্ধযুক্ত দুই-তিন-্চার-্পাঁচ অক্ষরের গুলো অনেক বেশি অ্যাক্সেপ্টেবল।
কোনরকম হোয়াটাবাউটারি না করে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে মৃত্যুর প্রতিবাদ না করার জাস্ট কোন অজুহাতই হয়না। যাঁরা মারা গেলেন, সব মুসলিম, তারপরেও যাঁরা ভয় পাচ্ছেন না, মুসলিমদের বাড় বেড়েছে খুব, এদের উচিত শিক্ষা দিতে হত,এই ত্তত্ব বাজারে নেমে যাওয়ার পরেও শিয়রে সর্বনাশ দেখতে পাচ্ছেন না এর পিছনে কার্যকারণ ইতিহাস ভূগোল দেখাচ্ছেন, তাঁঁদের চাারটি খুরে দণ্ডবৎ।
একটু মেইনটেন্যান্স চলছিল সাইটে, এখন ঠিক হয়ে যাওয়া উচিত
যেমন সেলিম তেমনি গণশক্তি। এই পরিস্থিতিতেও উস্কানি থেকে বেরতে পারছেনা।
টি স্বাতী, এখানে আরো কিছুজন বা ইয়েচুরিদের বক্তব্য বঙ্গসিপিএম এ এখন সংখ্যালঘু। পিটি অমিতবাবু পলিটিশিয়ানরাই গরিষ্ঠ, সোশাল মিডিয়ায় যা দেখছি
পরিমল ভট্টাচার্য লিখেছেন। সত্যিই তাই।
"কোনটা বেশি হাড়-হিম-করা? কেন্দ্রীয় বাহিনির গুলিতে চার বাঙালির মৃত্যু, না বিভিন্নভাবে তার সাফাই গাওয়া হোয়াটঅ্যাবাউটারি?
যে বিদ্বেষ ও বিভেদের বীজ বোনা শুরু হয়েছিল তার তেজস্ক্রিয় ফসলে গোলা ভরে উঠছে। এ এক নতুন পশ্চিমবঙ্গ।"
ঘটনার ভিডিও প্রকাশের দাবি কোথায়? সেসব বাদ দিয়ে নেতারা একের পর এক ন্যারেটিভ নামিয়েই যাচ্ছে আর শেয়ালের দল পাল্লা দিয়ে হুক্কাহুয়া করেই যাচ্ছে। নির্লজ্জ তোষামুদের দল।
হ্যাঁ, রাজনৈতিক মোকাবিলা। ওটা খুব জরুরি। গণতন্ত্রের উৎসব চললে ওসব একটু-আধটু যে হয় সেটা সিপিএমের থেকে ভালো আর কে জানে?
এই যে গণতন্ত্রের অতন্দ্র প্রহরী ফুরফুরে সেলিমের বক্তব্য ---
বললামই তো যে বামেদের এই অফিশিয়াল স্টান্স নিয়ে কারোর আপত্তি থাকতেই পারে। আর এইদুটো যে আলাদা ব্যাপার, সেটা তো সবারই বোঝা উচিত। তদন্ত করতে হবে মানে এখন রাজনৈতীক ভাবে মোকাবিলা করা যাবেনা? এ কি কথা। দুটরই প্রয়োজন।
সাইট ডাউন ছিল।
আর কত নির্লজ্জ তাঁবেদারি করবেন? প্রথম প্যারাতে লেখা হয়েছে 'উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত করাতে হবে'। বলেই পরের প্যারায় 'কেন্দ্রের শাসক দল ও রাজ্যের শাসক দলের বিভাজনের রাজনীতিতে কোচবিহারে আধা সামরিক বাহিনীর গুলিতে নিহত' দিব্যি লেখা যাচ্ছে।
বিচারবিভাগের ওপরে যদি এতই আস্থা তাহলে অন্তত সেটাকে শেষ করতে দেওয়া হোক। অবিশ্যি লালা বাংলা ছেড়ে পালা-র পালাকার ও তাঁর পেটোয়াদের তত ধৈর্য নেই।
@অরণ্য,
জওয়ানদের কেমন ট্রেনিং হয়েছে জানিনা। কিন্তু আইটিসেল যে জনগনের দারুন ট্রেনিং দিয়েছে, সেটা দেখতেই পাচ্ছি।
প্রথমে বলা হল যে বামেরা এই ঘটনার নিন্দে করেনি। তারপর দেখা গেল যে প্রায় প্রত্যেক বাম নেতাদের প্রথম লাইনটাই এই ঘটনার নিন্দে। তারপর বলা হল যে বিজেপির বিরুদ্ধে কিছু বলেনি। এখন দেখা যাচ্ছে যে বলেছে, এবং বহুদিন ধরেই বলে আসছে। এবিপি আনন্দের রিপোর্টিংএ বা অনেকের সোশাল মিডিয়া ফীডে হয়তো সেটা ঠিক আসছেনা। এখন বক্তব্য হল কেন প্রিয় দিদিমণির বক্তব্যেরও নিন্দে করছে।
কারণ বামেরা তিনো আর বিজেপির মধ্যের সুসম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তুলে আসছে অনেকদিন ধরে। দুই দলই ধর্ম নিয়ে রাজনৈতীক ফায়দা তুলতে ব্যস্ত। এটা তাদের অফিশিয়াল স্টান্স।
কারোর সেই মত নিয়ে আপত্তি থাকতেই পারে। কিন্তু এটা বামেদের স্টান্স নয়, সেটা প্রমাণ করতে একদল লোক মরিয়া।
বিমান বোসও কি ভিদ্যিয়াসাগর কলেজের ছাত্র? নাকি উনিও আঁটি সেলের কর্মী? এই যে 'উস্কানি' তত্ত্ব।
Aa
এসএসসি টেট এ পাঁচ লাখের চাকরি দিলে দিক, কিন্তু এটা দিয়ে সাধারণ মানুষের ভোট বা সমর্থন পাওয়া যাবে না।
- সেটা তো সময়ই বলবে।
সাধারণ মানুষ যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় তারা কখনই এই সরকারি চাকরি জীবি মধ্যবিত্তর সঙ্গে একাত্ম বোধ করে না।
- আমি সেরকম ঘর থেকেও এইধরনের চাকরি বাকরি পাওয়া লোকজন দেখেছি। বিশেষ করে এসসি এসটি কোটায় যারা চাকরি পেতেন তাঁরা সত্যিই খুবই সাধারণ ঘর থেকে আসতেন।
সরকারি স্কুলে শিক্ষক রা কোনমতে দায় সারেন, অন্তত আমি যখন পড়তাম তাই দেখেছি। বেশিরভাগ ছাত্র গরীব বা কম শিক্ষিত বাড়ি থেকে আসে। এদের যেমন পড়াশুনা করে কি লাভ হবে সেটার আইডিয়া নেই সেরকম শিক্ষক রাও বোঝাবার চেষ্টা করেন না।
- আমি সেরকম দেখিনি। আমি যে ইস্কুলে পড়েছি, সেখানে এখন আমার বাড়িতে যে মেয়েটি রান্না করে, তার ছেলেও পড়ে। তারা তো নিজেদের ছেলে মেয়েদের উন্নতির ব্যাপরে বেশ উৎসাহীই মনে হয়।
ওনাদের ছেলে মেয়েরা প্রাইভেট স্কুল এ পড়ে বছরে 60 হাজার টাকা বেতন দিয়ে। এই প্রাইভেট এ পড়া শিক্ষিত চাকরী জীবির ছেলে বা মেয়েটি পাস করে উঁচু লেভেলের চাকরি পাবে, এমএনসি তে বা ডক্টর হবে, usa তে চাকরি করতে যাবে। শ্রেণী বিভাজন টা এভাবে বাড়তে থাকে।
- আমি নিজে তো সরকারি ইস্কুলেই পড়েছি। আমার ইস্কুলের শিক্ষকদের বেশিরভাগের ছেলে মেয়েরাই সরকারি ইস্কুলেই পড়তো। ইনফ্যাক্ট ছেলে হলে তো আমাদের ইস্কুলেই পড়তো। একদম নজরে রাখা যাবে, সেই কারণে। বেসরকারি ইস্কুলে পড়েছে এরকম দুজন ছিল - তার মধ্যে একজন আবার নরেন্দ্রপুর মিশনে।
Cpim এই elitist শিক্ষিত সমাজকে বড়ো বেশি পাত্তা দেয়, কিন্তু এরাই কমিউনিস্ট পার্টির আসল base কি?
- সেটা হতে পারে।
সিপিএম তো ফেল করা ছাত্র . কেলাসের ফাস্ট বয় রা মানে নকশাল/সিপিআইএম (এল )/এসইউসিআই এরা দায়িত্ব নিক বাম এজেন্ডা ইমপ্লিমেন্ট করার ।ওরা কোথায় বলুন তো ?!!! সিঙ্গুর নান্দিগ্রামের সময় যখন কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রযন্ত্র সাথে ছিল তখন ওনাদের পালে পালে দেখা যেত ।এখন কাঠিন সময় গেলেন কোথায় ?!!! ওনাদের ওপর এখন অনেক দায়িত্ত্ব সঠীক বাম আদর্শ কে তুলে ধরার
পালুসানবাদী অতিবাম সুভাষ দত্ত বাবুই বা কোথায় ?দেখি না তো ?
অস্ত্র ছিনিয়ে নিতে গেলে, গুলি চালাবে, জওয়ানদের এমনই ট্রেনিং - বন্ধুদের কাছ থেকে এই রেসপন্স পেলাম। আর ক্লোজ ডিস্ট্যান্সে নাকি কোমরের নীচে গুলি চালানো যায় না
হবে হয়ত
এদিকে বিদ্যাসাগর কলেজের ছাত্ররা যারা কিনা ক্ষুদ্র কৃষকও, তাদের সবাই যে শীতলকুচিতে পোলিং অফিসার ছিল তা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। আঁটি সেল নেমে পড়েচে।