সেদিন কে যেন কুমুদির বইয়ের অনলাইন লিঙ্কের খোঁজ করছিলেন ? এই যে। ইবই ও শিগগিরি আসবে। বইটা প্রায় পুরোই হয়ে গিয়ে কিছু কারণে তখন বের করা গেলনা কুমুদি ইবই টা দেখে যেতে পারল না,এ আফশোস যাবার নয়।
:)
কিন্তু এই নায্য থাকুনের পোস্টার পড়ে এমন গুলিয়ে গেল যে এর জায়গায় কী লেখা উচিত ছিল তাই আর মাথায় আসছে না !
পাইদিদির ছবির ঐ রিসার্চ স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের ছেলেমেয়েগুলো কি সুন্দর 'ন্যায্য থেকে' সীতাজীর মত শান্তভাবে গণ্ডীর মধ্যে প্রতিবাদ করছে। দেখেও ভাল লাগে। এইসব কারনেই খুশী হয়ে মোদীজী অমিতজী ওদের হিন্দি শেখানোটা ডেফার করে দিয়েছেন।
ন্যায্য থাকা কাকে বলে জানেন তো ??
জানেন না? সেকি!! এখুনি শিখে নিন--
ভোকাবুলারীতে এড করে নিলেন তো !!
সঙ্গে থাকুন কমরেড, এম্নি করে আমরা দোসরা মে আসার আগেই সোনার বাংলা ভাষা শিখে তৈরি হয়ে যাব।
ডিপ ফেক ব্যাবহার না করে থাকলে দিদির অয়্লেজড গলাটা দিদির বলেই মনে হল
পিটির একটা লন্বা পোস্ট পড়ে ভালো লাগলো, একমত হই বা না হই সে আলাদা ব্যপার।
ভারী শিল্প ও কর্মসংস্হানের এই সরল হিসেবটায় গুজরাট মডেল ফিট করে না কেন?
@সম্বিৎ
ভেবে চিন্তেই বামেদের সস্তার চালের খবরটা দিয়েছিলাম যাতে আপনি পিটি-র বক্তব্য পাশাপাশি তুলনা করতে আরো উৎসাহিত হন। উত্তরটা এক কথায় হবেনা। ধৈর্যচ্যুতি হলে দোষ আমার।
আপনার অনুচ্চারিত প্রশ্নের উত্তর নানা ভাবে দেওয়া যায়। প্রথমতঃ যেটা আমি বরাবর বলে আসছি সেটা হল যে ২০১১ থেকে একটা টুকলি (কুম্ভীলকও বলা যায়) সরকার ক্ষমতায় আছে। বামেদের ক্ষমতাচ্যুত করা ছাড়া তাদের নিজেদের দিশা বলে কিস্যু ছিল না কোনকালেই। সস্তার চাল, সাইকেল, মেয়েদের আর্থিক সাহায্য সব কিছুই বামেরাই চালু করেছিল। এমনকি বিধবাভাতা, বেকারভাতা ইত্যাদি প্রভৃতি সব কিছুই অন্য নামে নিজেদের বলে চালিয়ে তিনোরা ক্ষমতায় আছে। তার সঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত প্রকল্প নিজেদের নামে চালাচ্ছে।
সরকারী টাকার অপব্যবহারকে তিক্ততা এড়াতে "তিনোদান" নামকরণ করলাম। আমি সরকারী অনুদান আর তিনোদানের মধ্যে বিস্তর ফারাক দেখি। বামেরা একটা নির্দিষ্ট দিশা নিয়ে ক্ষমতায় এসে ভূমিসংস্কার করে। এই পদ্ধতি ১৯৭৭ এর rice deficit রাজ্যকে rice surplus রাজ্যে পরিণত করে আশির দশকের শেষে। অর্থাৎ প্রথমে কর্মসংস্থানের ব্যব্স্থা করে সরকার আর তার অনেক পরে সরকারী অনুদানের পথে যায়। তার নানবিধ কারণ আছে। হয়ত বামেরা দিশা হারায় অথবা (এবং) নব্বই এর দশক থেকে খুলে দেওয়া বাজার সরাসরি নিম্নবিত্ত মানুষকে আঘাত করে যার ধাক্কা সামলানোর রাস্তা ছিল সরকারী অনুদান।
কিন্তু সেই অনুদান যে বেশিদিন টানা যাবেনা (বা উচিত নয়) ভেবেই হয়্ত কর্মসৃষ্টির অন্য রাস্তা খোঁজে বামেরা। জাম্প- কাট করে সিঙ্গুর- নন্দীগ্রামে আসি। কারখানা ও কেমিকাল হাব হলে অতি অবশ্যই বিপুল পরিমাণে কর্ম সংস্থান হত ও মানুষের সরকারি অনুদানের ওপরে নির্ভরশীলতা কমত। (না, সরাসরি কাজ নয়- পরোক্ষে কাজের সংস্থান । এটার উদাহরণ সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা IIT গুলো। হাজার খানেক বা হাজার দেড়েকের স্থায়ী কর্মসংস্থান যে কি বিপুল সংখ্যায় কাজের জোগান দিতে পরে স্বল্প- শিক্ষিত মানুষের জন্য সেটা নিয়ে কেউ study করে দেখতে পারেন।) বামেদের তৈরি করা কাঠামোগুলো ভেঙ্গে দিয়ে এই সরকার এমনকি সরকারী স্কুল- কলেজে শিক্ষক নিয়োগের মত সহজতর কর্মসংস্থানের সম্ভাবনাও নষ্ট করে দিয়েছে।
আরেকটা জরুরী ব্যাপার হচ্ছে যে বামেরা ৯ কোটির মধ্যে 2.65 কোটিকে সস্তার চাল দেওয়ার কথা বলে। সেই সরকারী অনুদানের ওপরে নির্ভর্শীলতা কমা উচিৎ ছিল এতদিনে। কিন্তু বর্তমান সরকার ১০ কোটির মধ্যে ৯ কোটিকে ঐ চাল দেওয়ার কথা বলেছে। তাহলে কি ২০০৯ থেকে ২০২১ এর মধ্যে এই বিপুল সংখ্যার মানুষ তিনোদানের ওপরে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে? তার ওপরে NTR-এর ১৯৮৪-র ২ টাকার তুলনায়, ২০০৯-এর বামেদের ২-টাকা আর তিনোদের ২-টাকার মূল্যমান কত? এই প্রসঙ্গে এটাও ভাবারঃ This implies that the government bears a subsidy of ₹25 per kg of wheat and ₹34 per kg of rice ......India’s annual food subsidy bill is pegged at ₹1.15 trillion-plus off-budget borrowings by the FCI, which is estimated at ₹70,000 crore. আশা করি ভবিষ্যতের রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকার কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করেও এই (অ)ব্যব্স্থাটা চালিয়ে যেতে পারবে।
আর এই তিনোদান শুধু চাল বা সাইকেলে সীমাবদ্ধ নেই। বিষমদে মৃত, ইমাম- পুরোহিত, পাড়ার ক্লাব, ধর্ষিতা, পুজো, খেলা, মেলা, নানাবিধ উৎসব (আরো কোথায় কে জানে!!) প্রায় সর্বক্ষেত্রে অনুদানের নামে টাকা ছড়িয়ে "অনুপ্রেরণা" ছাপ্পা কেনা হয়েছে। এসব কোন মতেই সরকারী অনুদান হতে পারেনা।
সরকারি বামের আইনি ভুল আর অতিবামের অতিবদামি ইত্যাদি বাদ রেখে বলাই যায় যে একটা কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা কাঠামো গুঁড়িয়ে ভেঙ্গে দিয়ে (প্রথমে তাত্বিক্ভাবে) একটা সরকার কর্মসংস্থানের সম্পূর্ণ বিপরীত অবস্থান নিয়ে ক্ষমতায় আসে। তাতে সরকারি অনুদান নয়, ঐ অঞ্চলের মানুষেরা সম্পূর্ণভাবে তিনোদানের ওপরে নির্ভরশীল হয়েছেন ও প্রায় একটা প্রজন্মর (মূলতঃ যারা চল্লিশোর্ধ) আর কাজ পাওয়ার বা করার কোন সম্ভাবনাই নেই। কাজের অভাবে এই সংস্কৃতি ক্রমশঃ ছড়িয়েছে সারা পবতে। তিনোদের এবারের ইস্তেহারে দেখবেন যে ঐ তিনোদানের পরিমান আরো বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ঐ তিনোদানই ভরসা এদের।
এই তিনোদান মোট্টেই গরীবের ক্ষমতায়ন করছে না; শুধু কর্মহীনতা সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ থেকে মানুষগুলোকে বাঁচিয়ে রেখেছে। কেননা কংগ্রেসের এই খোলা বাজারের রাজনীতির বিরোধীতা কংগ্রেসী মমতা এবং পরের তিনোমুলী মমতা একদমই করেনি। যে কারণে ক্ষমতায় বেঁচে থাকার জন্য তিনোদের তিনোদান ছাড়া আর কোনই রাস্তা ছিলনা।
এই তিনোদানে মোট্টেই আম্বানি-আদানির কোন সম্পত্তির ভাগ গরীবের হাতে আসছে বলে ভাবার কোন কারণ নেই। কেননা সস্তার চালের টাকা কোন না কোন ভাবে দিল্লীর সরকার কান মুচড়ে তুলে নিচ্ছে সাধারণ মানুষের পকেট থেকেই (গ্যাসের বা পেট্রোলের দামের কথা ভাবতে পারেন। কৃষকের সমস্যার কথা আপাততঃ উহ্য থাক।) তার ওপরে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির বিরুদ্ধে কেউ রাস্তায় নামলেও তিনোরা তাদের লাঠিপেটা করছে!!
এক দশকের একটা সরকার সরকারি অনুদান ও তিনোদানের ফারাকটা বুঝিয়ে দিয়েছে। সরকারী অনুদান তখনি কাজে লাগে যখন সরকার কর্মসংস্থানের ব্যব্স্থা পাশাপাশি চালিয়ে যায়। "একশ দিনে কাজে পব এক নন্বরে"-র আরেকটি ব্যাখা হল যে পব-তে আদৌ কাজের জোগাড় নেই তাই মানুষ এই অতিস্বল্প রোজগারের ওপরে নির্ভরশীল।
সংক্ষেপে, তিনোরা যে অর্থের যোগান দিচ্ছে সেটা প্রকৃত কোন সরকারী অনুদানের মত স্বল্পমেয়াদী ব্যব্স্থা নয়। ক্ষমতায় ফিরলে তারা আরো দানছত্রের তিনোদানের ব্যব্স্থাটাই চালিয়ে যাবে যাতে ৪৫% এর কাছাকাছি ভোট ধরে রাখতে পারে। কর্মসংস্থান করে মানুষের কাজের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া তাদের উদ্দেশ্য বিধেয় কিছুই নয়। অতএব তিনোদানই ভরসা।
গালিয়া মিত্রঁ!!
কিন্তু ফোনে যে দিদির গলা করে কে একজন বললো যে নন্দিগ্রামে দিদিকে ঢুকতে দেওয়া হতনা। বাম আমলে নাহয় কাউকে ঢুকতে দেওয়া হতনা বলে কুমীরের গল্প নামানো হয়েছিল। কিন্তু তিনো আমলেও মুখ্যমন্ত্রী যেতে পারছেন না কেন? এখনও কুমীরগুলো রয়ে গেছে নাকি।
এদিকে কুঘো বলচে রাণীমা ফোন করে থাকলে বেশ করেচে। মান ভাঙাচ্ছিল। লে হালুয়ে।
চোর, ডাকাত, পকেটমার এগুলো তো প্রফেশান। হয়ত আমাদের এবং আইনের চোখে বেআইনি প্রফেশান। অথচ কাউকে বিজয় মাল্য বা আদানী বললে গালাগালি হয়না।
আর প্রাণী পশু নিয়ে গালাগালটা টেকনিকালি একেবারেই ভুল। তার থেকে কাউকে মানুষের মতন মানুষ বললে টেকনিকালি আসলে গালাগালি হয়।
কিন্তু পিটিদার মতো দুকান কাটা লোককে কি ঠিক ট্রোল বলা যায়?
শব্দ প্রয়োগের ব্যাপারে এক প্রকার ব্রাহ্মত্ব ভীষণ প্রয়োজন। এটা আমাদের ছোটবেলা থেকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হত। সব গালাগাল সেক্সিস্ট বা রেসিস্ট।
পিটিবাবু, ফর আ চেঞ্জ গোখরোদার ইন্টারভিউ দেখুন।
দিদি ও গোদি মিডিয়াও এইরকম ভাবে কত বিরোধী স্বরকে "ট্রোল" আখ্যা দেয় কে জানে!! ওরা আরেক পা আগে গিয়ে অবিশ্যি জেলে পুরে দেয়।
আপনার যা খুশি।
আপনে কি ট্রোলটির কাছে চক্ষুলজ্জা আশা করছেন?
@T
আপনি তো চ্যানেলের দায়িত্ব নিয়েছেন তাই জিগাই। ফোনের গপ্পটা আনন্দ চ্যানেল দেখাচ্ছে। বিশ্বাস করব?
@নিননি
ঠিকই বলেছেন। প্রতিবাদকারীরা মোটামুটিভাবে ২৫ বা ২৬ এর ধারেকাছে। যারা আরো সিনিয়র তারা ২৮ বা ২৯ এর দিকে। একটা বা দুটো পোস্টডক করেই হিন্দিতে সই করা শুরু করবে।
বেশ। নিম্নমধ্যবয়সে।
(এবার আবার শুনবো প্রতিবাদকারীরা তত তরুণ নন। উফ আর ভাল্লাগেনা)
আচ্ছা, আপনি অ্যামন সবার দায়িত্ব ন্যান ক্যানো ? মাইরি।
নত্যনিতুন
ঐ চাকরীগুলো প্রধানতঃ ৩২-৩৫ এ মধ্যে পাওয়া যায়। ওটা এমন কিছু মধ্য বয়স নয়।
আমি তো যা শুনেছি - তাই লিখলাম। যদি রেসিস্ট হয় তার দায় তো আমার নয়।
মধ্যবয়সে সুবিধাবাদী হবে বলে তারুণ্যে আন্দোলন দেখলে নাক সিঁটকাতে হবে।
এ তো জানাই কথা।
অযৌনগন্ধী গালি দিতে গিয়ে যে দুনিয়ার রেসিস্ট গালি তুলে আনছেন মশাইরা!
পাই দিদিমণিঃ
ওসব ছবি দেখেছি। আপনি নিশ্চিন্ত থাকেন। ঐ ছাত্রদের একটা গরিষ্ঠাংশ কালে কালে সারা ভারতে ছড়িয়ে থাকা বিভিন্ন কেন্দ্রীয় গবেষণাগারে চাকুরি নিয়ে প্রথম দিনই হিন্দিতে নাম সই করবে আর প্রয়োজনে নিজের visiting card ইংরেজি ও হিন্দিতে ছাপাবে।
বস্তির ছেলে
বস্তির মেয়ে
নিচু ঘর
আমেরিকার একটু আপডেট দিয়ে যাই।
অনেক খারাপ কাজের মধ্যেও প্রথম দুইমাসেই বাইডেন আর ডেমরা মিলে দুটো কাজের কাজ করেছে। এক, ১০০ মিলিয়ন ভ্যাকসীন শট দিয়েছে (ইলেকশান প্রমিস ছিল যে ১০০ দিনে এই সংখ্যা অ্যাচিভ করা হবে, দেখা গেল দুই মাসের কমেই হয়ে গেছে)। দুই, সবার হাতে স্টিমুলাস চেক (জনপ্রতি ১৪০০ ডলার) পৌঁছতে শুরু করেছে। এখনও বেশ কিছু কাজ বাকী আছে। তার মধ্যে একটা হল ফেডারাল মিনিমাম ওয়েজ ঘন্টায় সোয়া সাত ডলার থেকে বাড়িয়ে পনেরো ডলার করা। সব রিপাব্লিকান, ৭ জন ডেমোক্র্যাট, এবং একজন ইন্ডিপেন্ডেন্ট সেনেটার বিরুদ্ধে ভোট দেয়। তবে আবার আলোচনা শুরু হয়েছে। যেসব ডেম সেনেটাররা আগের বার বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিল, তাদের অনেকেই কম্প্রোমাইজের কথা বলছে, বিভিন্ন সলিউশান, এক্সেপশানের (বিশেষ করে রেস্তোরা ব্যবসার জন্য) কথা বলছে। দেখা যাক।
যদিও কঙ্গ্রেসের একজন রিপাব্লিকানও এইবারের স্টিমুলাস বিলের সমর্থনে ভোট দেয়নি, কিন্তু লোকে চেক পেতেই তারা বাহবা দাবী করতে শুরু করেছে।
সিডনি পাওয়েল ২০২০ প্রেসিডেনসিয়াল ইলেকশানে ভোটিং মেশিনে গোলমাল আছে বলে মিথ্যা ছাড়িয়েছিল। নিজের মিথ্যা স্বীকার করেছে। লিখিত স্টেটমেন্ট দিয়েছে যে এগুলো সবই ওপিনিয়ন এবং ক্লেইম এবং কোনও সুস্থ মস্তিষ্কের লোক এইসব বক্তব্যকে ফ্যাক্ট হিসাবে দেখবে না।
শোনা যাচ্ছে ট্রাম্প নিজের সোশাল মিডিয়া শুরু করতে চলেছে। গতমাসে কনজারভেটিভদের বার্ষিক কনফারেন্সে ট্রাম্প আরো ডোনেশান চেয়েছে নিজের জন্য। এর ফলে রিপাব্লিকান পার্টির ডোনেশান কমতে পারে।
বেশ কিছু রিপাব্লিকান রাজ্যে ভোটিং অ্যাকসেস কমানো হল। বিশেষ করে মাইনরিটিরা যাতে যথেষ্ট সংখ্যায় ভোট দিতে না পারে, তার ব্যবস্থা করা হল।
গান্ডু ও চুতিয়া-- দুটৌই হিন্দি গালি। দুটৌরই যোগরূঢ় অর্থ ইডিয়েট। কিন্তু দুটোরই ব্যূৎপত্তি দুরকম যৌনাঙ্গের সঙ্গে।
চোর
ডাকাত
পকেটমার
গুন্ডা
আগে 'শালা' বসালে জোরদার হয়।
পিটিবাবুর জন্য। কাল্টিভেশনে কেবন বাংলা পক্ষ প্রতিবাদ করছিল কিনা দেখে নিন। এটা রিসার্চ স্টুডেন্টস আসোসিয়েশনের ছবি।
বভ্রুবাহনের চুলকানি আছে কিন্তু চিকিচ্ছে করায় না। বইয়ের দাম কীভাবে ঠিক হয় বভ্রুবাহন? পাতা মেপে? একটা হিসেব দেবেন তো। মুরোদটা দেখব। তার আগে অভ্যাসবশত বার চারেক চুলকে নেবেন, কেমন?