ঠিকাছে আমি সেখানে ধ্যান করব আর ধর্ম প্রচার করব।
দমুদি পাহাড়ে গাছ লাগাক, আমি উপকণ্ঠ গির্জাশ্রম বানাবো।
দ-এর প্যাশন -এর কথা পড়ে খুবই আনন্দিত হলাম। নদী পরিস্কার, মাঠ - ঘাট, পাহাড়ে গাছ লাগানো - খুবই দরকারী সব কাজ, কুদোস
বোদাগু, এই নিয়ে আমার তো নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী আছে তো। সাদা, নন kalej এডুকেটেড ভোটারদের কথা যদি ডেমরা না ভাবে, পলিসিগত দিক দিয়ে যদি শুধু সফি আর্বান আর সাবার্বের কথা ভাবে তাইলে চাপ আছে। ইকনমিক পলিসি রিপাবলিকানদের মতন, শুধু কিছু সোশ্যাল প্রবলেম নিয়ে বক্তিমে রাখবে তাইলেও চাপ আছে।
বাকিদের কাটিয়ে দিলেই পারে। তা এই কথাটা বার্ণি খুড়ো বুয়েছিল।
সলিল নিয়ে
https://www.anandabazar.com/editorial/special-story-about-music-director-salil-chowdhury-1.1230754
অভ্যু,
খুবই ভালো। btw, তৃতীয় পরিসরের এই ফোল্ডারটা আমি ফলো করে থাকি।
বিশ্বাস না হলে দেখুন এখানে ডানদিকে নাম দেওয়া আছে https://ashanet.org/project/?pid=1122
আজ একজন জর্জিয়া টেকের আলুমনির সাথে আলাপ হল যার নাম Vibhav Kanyadan - পুরো নামটা বেশ অসাধারণ, কন্যাদান করলে বৈভব আসবে???
বেশ , তাহলে এন্টেরোকুইনল টা কার লাগবে। ট্রাম্পের সেই 'ভালো' সাপোর্টার দের নাকি দিকে দিকে গজানো আত্মজীবনী ওয়ালাদের:---))))
অভ্যু মাইরি কি আর বলব ম্যাক্সিমাম অসভ্যতা যারা করেছে গত বেশ কটা বছরে তাদের ইন্অক্লুড করার লোকের অভাব কখনো ই হয়নি:--)))) তুমি খ্যাল করোনি বোধহয়।
একি সুইডেনেও লকডাউন?
মফঃস্বল রিপ্রেজেন্ট করার কথা হচ্ছিলো তাই পুরাতন এন্ট্রি কপি করে এনে দিলুম।
গ্রাম নিয়ে ভাবার নেই , গ্রাম নিজেরে নিয়ে এত ভাবে না ।
কিন্তু আমি মুখ খুললেই সবাই বলবে কি গেঁয়ো! এত গেঁয়ো! হিহি
মফঃস্বল রিপ্রেজেন্ট করার কথা হচ্ছিলো তাই পুরাতন এন্ট্রি কপি করে এনে দিলুম।
গ্রাম নিয়ে ভাবার নেই , গ্রাম নিজেরে নিয়ে এত ভাবে না ।
কিন্তু আমি মুখ খুললেই সবাই বলবে কি গেঁয়ো! এত গেঁয়ো! হিহি
কাল বিকালে একটা কিজে বাইরে বের হবার দরকার হয়েছিলো, বের হতে গিয়ে দেখি দারুন বাতাস হচ্ছে। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছিলো মাঝে মাঝে। এমন আবহাওয়ায় ঘুরতে আসলেই মজা, কোনো ভ্যাপসা ভাব ছিলো না। এবার শীত মনে হয় আগিয়ে আসবে। বরষা তো হলো না, প্রায় খরাই গেলো। এখন শীতও মনে হয় বেশি পড়বে। সন্ধ্যার পর রিকশা ছেড়ে ভ্যানরিকশা নিলাম। ছোট্ট শহরে এখনো কারেন্ট চলে গেলে রহস্য গল্পের সব আমেজ চলে আসে। ঝিঁঝিঁপোকা খানদানি ধনীদের অন্ধকার বাড়িতে প্রাণপণে চিৎকার করছে। সব ভাই বোনেরা বিদেশে অথবা ঢাকায়-চট্টগ্রামে চলে গেছে, একদুইজন ভাইবোন আশার বংশের শেষ চিহ্নের মত পড়ে আছে মারা যাবার অপেক্ষায়। শহরের পুরাতন দিকের আতরের দোকান, মশলার দোকান, তালাচাবির দোকান আর যত অদ্ভুত অদভুত সব দোকানগুলো আজ বন্ধই মনে হয়। ঐ দিকটাতে এখন ফুচকার সেরা দোকানগুলো হয়েছে। সবচে ঝলমলে ওড়নাগুলো ঐ দিকেই পাওয়া যায়। কেমন সব মেলানো মেশানো। শহরের একটু কম নতুন দিকটার যে অংশে লোডশেডিং ছিলো না সেদিকে কিছু সময় ঘুরে ফিরে বাসায় এলাম।
অশোকনগরে নাকি তেল তোলা শুরু হবে?
আচ্ছা একটা প্রশ্ন মাথার মধ্যে কয়েকদিন ধরে ঘুরছে । এই কালীীপূজাওর আগে ২৪ ঘন্টায় প্ৰতিদিন একটা করে সতীপীঠ নিয়ে সিরিজ দেখাছিল।
একটা জিনিস দেখেলাম প্রত্যেক সতী পিঠেই বাক্স বা সিন্দুকে করে নাকি ওরা আসল প্রস্তরীভূত দেহখন্ডটা রেখে দিয়েছে। অনেকে সিন্দুকটা দেখালোও। আছা কি মনে হয় এই সটিপিঠের মিথটা এলো কোথা থেকে। সত্যি তো দেহাংশ পরা সম্ভব নয় তাহলে এর অরিজিন টা কি। শুধুই কি নরমাল শিলাখন্ডকে সতীর বডি হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছে না এই দেহাংশ র গল্প গুলো পরের সংযোজন ?
আমার একটা থিওরি আছে, হয়তো বহু বছর আগে ভীষন উলকাপাত হয়েছিল ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়ে। তারই ফল হতে পারে।
বোদাগুকে কেউ একটা ইসবগুল দিয়ে এসো।
রমিত, আপাতত আমার আগ্রহ ১৯৪২ থেকে ১৯৬৯ পর্যন্ত। আরো নির্দিষ্টভাবে ১৯৫২ - ৬৯ তবে ৪২-৫২ র মধ্যেও কিছু ফাঁক ভরার আছে। তার জন্যই যতটুকু এদিক ওদিক। কাজেই আরো পিছতে এক্ষুণি পারছি না।
রজতকান্ত লাগেগা? হার্ড-সফট দুটোই আছে। হাত তুলবেন আগ্রহীরা।
দ -দি তবে একটা কথা বলবো রজতকান্ত রায়ের বইটি ও পড়ে দেখুন। শেখর বন্দ পরের ঘটনটা লিকেেচেন আর উনি আগের ঘটনা ও তখনকার সমাজের স্পষ্ট ছবি তুলে ধরেচেন।
ধন্যবাদ এলেবেলে, পেয়ে গেছি বই টা।
যাদবপুরের মেটালার্জি কিছু চিনি না, তবে ন্যাড়াদার গল্পে আগ্রহ রইল, সাথে অভ্যুর
বছর পাচেক আগে নিমোতে এক সাহিত্য সভায় কলকাতার কালো হাত ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও বলে বিশাল চিতকার চলছিল। মানিককাকা মাথায় ঘাসের বোঝা নিয়ে ফিরছিল মাঠ থেকে গরুকে খাওয়াবে বলে। ভেঙে দাও গুড়িয়ে দাও আওয়াজ শুনেই প্রতিবর্ত ক্রিয়ার প্রভাবে ঘাসের বোঝা নামিয়ে চিৎকার করতে শুরু করে দিল অ অন্যদের সাথে
নদিয়ার বাসিন্দাদের সুমিষ্ট ব্যবহার তো কিম্বদন্তী। ঠাকুমা বলতেন ওরা ঝগড়া করলেও মনে হয় প্রমালাপ করছে। আমার এই মখমলি ভদ্রতা খুব প্রিয়।
আচ্ছা।
আলো কি আর শুধু একদিক থেকে আসিতেছে! তাহা ভিন্ন ভিন্ন দিক হইতে ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে আসিয়া থাকে। তাহার মধ্য হইতে আলোক খুঁজিয়া লইতে হয়।
না শহরকে খারাপও বলিনি, মফস্সলকে মহৎ প্রমাণ করার কোনও দায় আমার অন্তত নেই। আমার কেন্দ্রিকতা নিয়ে আপত্তি ছিল-আছে-থাকবে।
আমি নিজেকে বুদ্ধিজীবী ভাবার মতো হরিদাস পাল নই। কী আশ্চর্য বিনয় যেন এলেবেলে দেখাতেই পারবে না! তাকে যেন তেড়িয়া তার্কিক প্রমাণ করতেই হবে!!
দ-দি না ইংরেজিটা। রমিতকে পাঠালাম।
একট ভাট এর আলোকিত কনভারসেশন একটা মপস্বল এর একলা বুদ্ধিজীবি কে আলোকিত করছে, এইটাকে নিজেই বলছেন, (অন্তত ভাট প্রোগ্রাম টার পরিচালক রা বা উৎসাহী ব্যবহারকারী রা এই দাবী করেন নি), আর আলোকপ্রাপ্তির ইতিহাসের কতগুলি অ্যাকসিয়োম কে চ্যালেঞ্জ করছেন, এ কখনো হয় নাকি। এটা খুব ই ডিফেনসিভ ভাবনা। এ ভাবে ভাবার কোন মেটেরিয়াল কারণ নেই।
এলেবেল,
শেখর বন্দ্যোর বইটার কি বাংলাটা আপনার কাছে সফট কপি?