বাঁধাকপির হয় লিমেরিক। ওলকপির হয় চম্পূ। ঃ-)
ভালো বললেন । এক মহাপ্রভু দেখলাম আলু ফুলকপির বাটিচচ্চড়িকে ফুলকপির হাইকু না ঐরকম কি একটা নাম দিয়ে একটি আমন্ত্রিত লেখায় অভিহিত করেছেন, জনতা তাতে ধন্য ধন্য করছেন । অতএব ।
মহাকপিজাতকের কই-ফুলকপি :-)
তা অবশ্য ঠিক । গুরুচন্ডালি যে রেটে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল, আজ যা নতুন, কালকেই পুরোনো, কাজেই ওলকপি ("old -কপি ") বলাটাই সুপ্রযুক্ত ।
ওলকপি :-)
"এখানে কপি হয়, ভাটিয়ালিতে, কিন্তু টইতে কপি হয় না কেন?"
ভাটিয়ালি টা তার মানে Full-কপি, আর টই "বাঁধা"-কপি ।
:|::"কিন্তু সেভাবে কমা দিলে মানে ধূধূ মাঠ শব্দ আর কমার মধ্যে থাকলে কমা দেবার ব্যাকরণ মান্য করা হবে নাতো! "
শুধু কি তাই , ফুল স্টপ (আমেরিকান রা যাকে পিরিয়ড বলে) দেবার পর, মানে বাক্য শেষ করার পর নতুন বাক্য শুরু করতে গেলে দুটো স্পেস দিতে হয়, তারপর শুরু করতে হয় । এক্ষেত্রে তাতে একটা কমা লেখা হয়ে যাবে । তবে এঁরা কমা নিয়ে কি বিষয় আলোচনা বুঝতে পারলাম না, কমা কি কম পড়িয়াছে, দিব্য তো দেওয়া যাচ্ছে ।
এখানে কপি হয়, ভাটিয়ালিতে, কিন্তু টইতে কপি হয় না কেন?
আবার দেখি,
কী কমা , ,,,
কিন্তু সেভাবে কমা দিলে মানে ধূধূ মাঠ শব্দ আর কমার মধ্যে থাকলে কমা দেবার ব্যাকরণ মান্য করা হবে নাতো!
পিনাকী , গুগল লে আউট এ কমা পেতে গেলে দুটো স্পেস দিতে হবে নতুন এডিটর এ
এই যেমন আমি ব্যবহার করলাম ওপরের লাইন এ
ট্রাম্প ট্যাক্স কাট দেওয়ার পর এমনকি ফক্স বিজনেসে এসে কনজারভেটিভ ইকনমিস্ট বলে গেছেন যে ট্যাক্স কাট কাজ করেনা। রেগান আমল থেকে দেখা গেছে যে শর্ট টার্মে একটু বেনিফিট পাওয়া যায়, কিন্তু লঙ্গ টার্মে বেনিফিট নেই।
বইতে যেটা লেখা আছে সেটার অনেক অ্যাজাম্পশান আছে। সেগুলো বাস্তবে ফলে না। যেমন ট্যাক্স কাটের বেনিফিট হল একস্ট্রা ক্যাপিটাল তৈরী হয় যেটা অর্থনীতিতে ফিরে আসে, যার ফলে গ্রোথ থেকে এমপ্লয়মেন্ট সব হয়। বাস্তবে ট্যাক্স কাটের একটা বিশাল বড় অংশ ক্যাপিটাল মার্কেটে আসে, যার ফলে ক্যাপিটাল মার্কেট চাঙ্গা হয়। ফলে অ্যাসেট প্রাইসও বাড়ে। উল্টে গরীবদের অসুবিধা হয়। ক্যাপিটাল মার্কেটে অতিরিক্ত ক্যাপিটাল ঢোকার খুব ট্যানজেনসিয়াল বেনিফিট পায় রিয়েল ইকনমি। ফলে কাজের কাজ কিছু হয়্না। তাছাড়া অন্তত আমেরিকার ক্ষেত্রে ইনভেস্টমেন্ট এই কারণে হচ্ছেনা যে যথেষ্ট ক্যাপিটাল নেই।
এবারেও স্টিমুলাসের একটা বড় অংশ মার্কেটে এসেছে। লাভের লাভ কিছুই হয়নি।
এটা আমিও একটু আগেই জানালাম কল্পতরুদাকে
বাংলার মাঝে ইংরিজি ঢোকানোটা অ্যাংগুলার ব্র্যাকেট দিয়ে কি ফিরিয়ে আমা যায়?
গুরু লেআউটে, কাজ করছে কিন্তু।
কমা দিলে নিচ্ছে না গুগল লেআউটে। ফোনের বাংলা কীপ্যাড ব্যবহার করে লিখছি। কমা পড়েই ভ্যানিশ হয়ে যাচ্ছে।
তাড়াতাড়ি / স্পেস
হ্যাঁ এইটা অনেক ভালো হয়ে গেছে। এমনকি / | \ স্ল্যাশও দেওয়া যাচ্ছে। দারুন ব্যাপার স্যাপার!
বিগেসের এই কেউ টা কে কে? সমস্ত ইকনমকিসের বইতে এমনি বলা আছে সাপ্লাই সাইড ইকনমিক্সে। অন্যদিকে ডিমান্ড সাইড। ক্যাপিটালিজমে মানে মেইনস্ট্রীম ইকনমিক থিওরীতে আর কিছু নেই।
লোকে গর্দভ বলে এমন মনে করা নিয়ে কথা। বাকি দুপক্ষেই পক্ষে ও বিপক্ষে হাজার কথা বলা যায়, এবং শেষে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু। তাই লোকেও নিজের নিজের জ্ঞানগম্যি লাগিয়ে বেছে নেয় একটা।
আরেকটা কথা। লেখার নতুন কলে টাইপ তাড়াতাড়ি করে করলে কোনো সমস্যা হচ্ছেনা। সমস্যা হচ্ছে স্পেসটা তাড়াতাড়ি মারলে। ওইটা একটু মানিয়ে নিন। ঠিক করে দেব।
যাঁরা লগিন করে লিখছেন, তাঁদের কারো কারো গুগল বা ফেবু থেকে পাওয়া মেল আইডিতে কিছু ডিসক্রিপেন্সি ছিল। তাঁদের মেল আইডিটা পপ আপে আরেকবার চেয়ে নেওয়া হচ্ছে। একটা পপ আপ দেখলে ঘাবড়ে যাবেননা।
কোশ্চেন্টা আসলে 'এলে সর্বদা য়্যাত রেগে থাকেন কেন' নয়, 'এলে সর্বদা য়্যাত হুরুম গুরুম, মানে, ছিড়িয়াছ কেন'?
"বিগেস, এতো এস্টাবলিশড অর্থনীতির কথা।"
ইউ মেন্ট ক্লাসিকাল ইকনমিক্স। কিন্তু এসব কথা এখন আর কেউ বিশ্বাস করেনা। সবাই জানে এগুলো বেসিকালি বড়লোকদের ট্যাক্স কমানোর চালাকি।
টিজার
বিদ্যাসাগর বিষয়ক একটি ধারাবাহিক লেখা লিখতে চলেছি – কথাটা ২ জুন (সম্ভবত) ভাটে প্রথম ঘোষণা করি। ঘোষণার পর থেকেই নামে-বেনামে নানা টিপ্পুনি-পাল্টা টিপ্পুনি, ব্যঙ্গ-পাল্টা ব্যঙ্গ, তাচ্ছিল্য-পাল্টা তাচ্ছিল্য পর্ব চলতে থাকে। গোটা বিষয়টিই অত্যন্ত অবাঞ্ছিত ও অনভিপ্রেত। দু’তরফেই।
তিনটি ঘটনা – ১. ‘রেসিস্ট’ গান্ধী, ২. শ্রুত্যানন্দ ডাকুয়ার সংবর্তক-এ প্রকাশিত একটি প্রবন্ধ প্রসঙ্গে রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য সম্পর্কে একটি মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আমাকে ধারাবাহিকভাবে যা খুশি তাই বলা (যাঁর দৌলতে আমার শ্রুত্যানন্দের সঙ্গে পরিচিতি গড়ে ওঠা, তিনি শ্রুত্যানন্দের লেখাটি ‘টুকলি কি না’ – সেটি তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সহপাঠী লেখককে ছেড়ে ও এত লোক থাকতে নির্দিষ্টভাবে আমার কাছেই জানতে চাইলেন কেন, বিশেষত যেখানে তিনি নিজেই জানিয়েছেন গুরুর খোলা খাতা সংস্কৃতির সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ ১৫-১৬ বছরের পরিচিতি, সে বিষয়টি আজও সম্যক বুঝে উঠতে পারিনি। আমারই অক্ষমতা।) এবং ৩. ভাটের পোস্ট টইতে ল্যাজামুড়ো বাদ দিয়ে ডাম্প করা — আমাকে এতটাই ক্ষুব্ধ ও হতাশ করে যে, আমি স্থির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি লেখাটি অন্য যেখানেই হোক, গুরুতে প্রকাশ করব না। সে কথা ভাটের দু-একজনকে বলিনি তা নয়, তবে সেটা অপ্রাসঙ্গিক। আমার কাউকে বিশ্বাস করানোর দায় নেই।
লেখার ‘বিজ্ঞাপন’ দিয়ে পাঠক ‘জোটানোর’ বদভ্যাস, যেন আমার এ জীবনে না গড়ে ওঠে। কারণ, আমি ‘লেখক’ নই, আমার হাবিজাবি ঘোষণা শোনার কোনও শ্রোতা নেই এবং আমাকে অত গুরুত্ব দেওয়ারও কিছু নেই। তবুও ঘোষণা ও তজ্জনিত বিরক্তি উৎপাদনের জন্য আমি প্রত্যেকের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থী। প্রচুর দোলাচলের শেষে, লেখার কেবলমাত্র প্রথম পর্বটি এখানে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিলাম। অস্তিত্ব সংকট থেকে উদ্ধার করার জন্য ডিসি-র প্রতি অপার কৃতজ্ঞতাবশত লেখাটি এলেবেলের, এবড়োখেবড়োর নয়।
তিন জন মানুষ ও একটি প্রতিষ্ঠান, পরোক্ষভাবে আমাকে এই সিদ্ধান্তটি নিতে বাধ্য করলেন। বিগত পাঁচ বছর গুরুতে থাকার সুবাদে যে নতুন দু’জন গুণী মানুষের সন্ধান পেয়েছি, তাঁদের অন্যতম অরিনবাবু (অন্য জন বন্ধু একলহমা); গান্ধীপর্বে বিধ্বস্ত আমাকে চূড়ান্ত নৈতিক সমর্থন জানানোর জন্য খ (৬ জুলাই) এবং রঞ্জনবাবু, যিনি ভাটে লেখাটি সম্পর্কে তাঁর কৌতূহল কালও প্রকাশ করেছেন। শেষ পর্যন্ত, অন্তত এই তিন জন মানুষের সঙ্গে তঞ্চকতাটা করে উঠতে পারলাম না। বলা বাহুল্য, এ বিষয়ে তাঁরা আমাকে অনুরোধও করেননি, উপদেশও দেননি। যদিও তাঁদের তিন জনেরই যে অনুরোধ করার বা উপদেশ দেওয়ার অধিকার পুরোমাত্রায় আছে ও থাকবে, সে কথাটিও এই সুযোগে জানিয়ে রাখলাম নিজেই।
ভুল হোক, যাচ্ছেতাই নিটপিকিং হোক – লেখাটির ক্ষেত্রে আমার পরিশ্রমের খামতি ছিল না। এই সূত্রে বলি, গুরুচণ্ডা৯-র টেকনিক্যাল টিম অসম্ভব নিষ্ঠা নিয়ে বাংলা লেখা প্রকাশ করার বিষয়ে যে নিঃশব্দ বিপ্লব ঘটাচ্ছেন – সেটা অতি ব্যস্ত ও সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত কিছু মানুষের এই আপাত-থ্যাঙ্কলেস কাজটির প্রতি নিখাদ প্যাশন ছাড়া সম্ভব নয়। এই প্রশংসনীয় উদ্যোগের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রায় ৫০ হাজার শব্দবিশিষ্ট প্রথম পর্বটি, তাঁদের বিনম্র চিত্তে নিবেদন করলাম। এক এলেবেলের পক্ষ থেকে ততোধিক এলেবেলে এক উপহার।
আমার দ্বিতীয় পর্বের লেখা প্রায় শেষের মুখে। তৃতীয় পর্বটি হয়তো অক্টোবরের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে শুরু হবে। যদিও সে সব আদৌ প্রকাশ করব কি না কিংবা করলেও এখানে প্রকাশ করব কি না, সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও স্থির সিদ্ধান্তে আসিনি। এমনকি পরবর্তীকালে কোনও দিন আমার কোনও তুচ্ছতম লেখাও গুরুতে প্রকাশ করব কি না, সে বিষয়েও সিদ্ধান্তে আসিনি। শুধু এটুকু বলতে পারি, এখানে আমার অকিঞ্চিৎকর লেখালেখির বিষয়ে আগেও যেমন ‘টিজার’ দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করিনি, ভবিষ্যতেও করব না।
সেন্টার স্টেজ
ভাটে প্রথম চার বছরে সাকুল্যে কত দিন এসেছি, সেটা প্রত্যেককে দেখা কিংবা না দেখার পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়ে রাখলাম। বস্তুতপক্ষে কতিপয় মানুষের ‘সেন্টার স্টেজে নেচে দৃষ্টি আকর্ষণের অপচেষ্টা’ জাতীয় হাস্যকর অভিযোগ শুনে জেদ চেপে যায়। ফলে ভাটিয়েছি এবং দাপিয়েছি। এতে নিজের কাজে বিস্তর ব্যাঘাত ঘটেছে, সময় নষ্ট ও বিরক্তি উৎপাদন ছাড়া অন্য কোনও লাভ হয়নি।
কতগুলো পণ্ডিতম্মন্য – যারা নির্মলা সীতারামনের এক লাখ সত্তর হাজার কোটি টাকার প্যাকেজের ঘাপলা নিয়ে টই খুললে প্রথম মন্তব্যটাই করে ‘এমন অংক করলে মশিপ আমাদের ফেল করিয়ে দিত হে, যারা একই অঙ্ক জঁ দ্রেজ বা প্রভাত পট্টনায়ক কষলে টই থেকে উধাও হয়ে যায় – এখানে নাচানাচি করতে না পারলে তীব্র মনঃকষ্টে ভোগে। সেই কষ্ট ছুঁচোবাজি দিয়ে পূরণ করে। তো তাদের নাচার নিজস্ব জায়গাটাকে ‘সেন্টার স্টেজ’ মনে করা ছাড়া গত্যন্তর নেই। এই চূড়ান্ত অসহিষ্ণু আধিপত্যবাদী মানসিকতাকে প্রবল ঘৃণা করে এলেবেলে আপাতত কেবল ভাট ছাড়ল না, ছাড়ার আগে তাদের সেন্টার স্টেজ টার্মটাকে অপার করুণা করে রেখে গেল অমিয়ভূষণ মজুমদারের তীব্র তাচ্ছিল্যসূচক মন্তব্যটিও — আমার শিশু চোখে যেটাকে দুর্গ বলে মনে হত, পরে দেখেছি সেটা একটা জরাজীর্ণ নীলকুঠি।
প্রকাশিত লেখাটিতে এই সম্পর্কিত ব্যক্তিগত তিক্ততার বিন্দুমাত্র রেশ থাকবে না। তাই প্রথম পর্বটি প্রকাশ করলেও, ইচ্ছাকৃতভাবে লেখার প্রথমে পূর্ণাঙ্গ মূল্যায়নের ইঙ্গিত রেখে দেব। যাতে ভাটের বাইরের মানুষজন ভাটসঞ্জাত ঝুটঝামেলা টেরটিও না পান। ভাটের তিক্ততা ভাটেই ঝেড়ে ফেলার পক্ষপাতী বলে, বাধ্য হয়ে এতগুলো অবান্তর কথা আমাকে লিখতে হল। তাতে ফের ‘জাস্টিফাই জাস্টিফাই’ লেখার আগে, ওই খোলা খাতা সংস্কৃতির নমুনাটা দেখে নিলেই হবে আর কি।
এই ক’দিনে ‘শুধুমাত্র’ এলেবেলের বানানের ত্রুটি ধরায় ‘ভাগ্নে’কে বড়ই ভালোবেসে ফেলেছিলাম। বহু দিন আগে গুরুতে প্রকাশিত একটি লেখায় দেখেছিলাম, শ্রদ্ধেয় শিবাংশুবাবুর পিতৃদেব বাংলা বানান দিয়ে মানুষকে চেনার রাস্তা খুঁজে পেয়েছিলেন। কথাটি এলেবেলের খুব ভালো লাগে।
তো ভাগ্নে, এই সেলফ-সেন্সরড অংশটার বানাম-টানাম দেকে দু-চারটে ভুল বের করতি হপে। নইলে তোমার ভাই-বেরাদররা তোমায় সেন্টার স্টেজে নাচতে দেবেনাকো। পড়াশোনায় যে অষ্টরম্ভা, সে কথা মামা জানে। তাই ভালোবাসার নমুনাস্বরূপ মামা তোমাকে একটা মানেবই দিয়ে গেল ‘বড়র পিরিতি বালির বাঁধ/ ক্ষণে হাতে দড়ি ক্ষণেকে চাঁদ’।
যতি ধোজ্জো ধরে লেকাটা পড়ে আমাকে ধন্যি করছ ভাবো, তাইলে একবার দেকে নিতি পারো ক্লাইভের বংশধরদের সঙ্গে বঙ্কিম চাটুজ্যে-যদুনাথ বোস-হেম বাঁড়ুজ্যে গুষ্টির গুমোর কেমন হামানদিস্তায় পানছ্যাঁচা করা আচে। আর তোমার ডডনংদাকে একটা আতস কাচ দিয়ে পঞ্চাশ হাজার শব্দ ছানবিন করতে বোলো, যতি আরশোলারূপ পাখি রামকেষ্ট ভটচাজকে খুঁজে পাওয়া যায়!
বাকিদের ক্ষমতায় না কুলোলেও ‘ভুল স্বীকার করা বা দুঃখপ্রকাশ করার মত [তো] ন্যূনতম সততাটুকু’ দেখানোর ধক এলেবেলের আছে। সে তার খিল্লিকারিদেরও ‘প্রত্যেকের’ অন্তর্ভুক্ত করে নেওয়ার দম রাখে। তাই টেকনিক্যাল বিষয়ে আনাড়ি এলেবেলে এই প্রথম ১. ভাটে পোস্ট করার জন্য মন্তব্যটাকে কম্পোজ করল, ২. দেখে নিল এবং ৩. দু’বার ট্রায়াল দিয়ে ফাইন্যালি সচেতনভাবে ‘প্রবেশ’ করল – যাতে সে ‘নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনা’-র অংশটুকু চাইলেই খুঁজে বার করতে পারে।
একটার থেকে অন্যটা ভালো তো লেখকের মতামত। :-)
বলিউড বিজপী নিয়ে এই লেখাটা পড়তে পারেন
https://m.thewire.in/article/politics/bollywood-attacks-propaganda-movies
খাপ - মানে যেখানে গ্রামের বিচার সভা / সে ঠিক আছে - কিন্তু মানে -- সালিশি সভা -- যেখানে, ভিন্ন ধর্ম/গোষ্ঠীর ছেলেমেয়েদের মধ্যে ভাব-ভালবাসা হলে সর্বসম্মতিক্রমে খুনখারাপির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এই খাপ কি সেই খাপ।
সমন্তরাল নিয়ে আপত্তি নেই, ওটা হতেই পারে। কিন্তু একটার থেকে অন্যটা ভালো - এটা গোলমেলে। বরং খাপ, পঞ্চায়েত, হুদা, দফা - এইরকম নানান স্ট্রাকচারে অনেক সময়ই সাধারনের রিপ্রেজেন্টেশন বেশি, এবং বেশি অর্গ্যানিক।
প্রতীক - হ্যাঁ, মূল বক্তব্য নিয়ে তো আপত্তি নেই। বিজেপি শিবসেনাকে কব্জা করতে পারেনি, ঠাকরেগণ ব্লাফ করলো, তাছাড়া ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির বিরাদরির ওপর সংঘীদের বিরাগও নতুন না, ঐসব নিশ্চয় আছে।
কিন্তু খাপ কী করে কাজ করে এই জায়গাটা একটা গোলমেলে জিনিস, আর সংঘং শরণং না হলেও, বলিউডও যে খুব একটা সুবিধের জায়গা না, সেই জিনিসটা একটু এখানে বোঝা যচ্ছে না। সেটা এই লেখার স্কোপে নেই মানছি, কিন্তু পড়ে আমার অন্তত মনে হচ্ছে বলিউড খুব সৌভ্রাতৃত্বপূর্ণ ফেয়ার গেমের জায়গা। সেটা তো নয়। তবে আবারও, এখানে আমি মোটের ওপর একমত।
সোশ্যাল মিডিয়ার লেখাটা একেবারে পোষায়নি।