ধীরেন মিশ্র "অবশেষে" এলেবেলের মাসিকে বিয়ে করায় চিত্রলেখা চৌধুরী শুধু "নিজে বেঁচে" যাননি, আপামর বাঙালিকে বাঁচিয়ে তাদের চিরঋণী করেছেন। এবং সে কথা শোনার পরে তিনি কী বলেছেন -- সেসব তো ওপেন ফোরামে করা বিশিষ্ট ব্যক্তিদের পার্সোনাল লাইফ চর্চার ইঙ্গিত নয়, অভিজাত বন্ধু কে ওপেন ফোরামে করা লোকের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে প্রশ্ন যার উত্তর ফোন করে দেওয়া হবে বলেই নাকি ফোনে না করে গুরুর খোলা পাতায় করা।
কতখানি আউটরাইট ডিজঅনেস্ট হলে নিজের প্রতিটা ভুলভাল কাজকে কথার মারপ্যাঁচে ভুল বোঝাবুঝির অবসানের জন্য খোলাখুলি লিখতে বাধ্য হওয়ার মত অজুহাত দিয়ে...
জাস্টিফাই জাস্টিফাই জাস্টিফাই...
এক লাইনে ভুল স্বীকার করা বা দুঃখপ্রকাশ করার মত ন্যূনতম সততাটুকু নেই।
could not *earn* enough
"সত্যজিত রায় যদি মিজোরামে জন্মাতেন তাহলে কি আর নিজের ভাষায় সিনেমা তৈরী করে?" - ঠিক, পঞ্চাশ ষাট এর দশকে হলে গিয়ে বাংলা ছবি দেখার একটা বড় ক্রিটিকাল মাস না থাকলে, প্রোডিউসারের অন্তত ব্রেক ইভেন করার আশা না থাকলে, সত্যজিৎ বছরে একটা ছবি বানাতে পারতেন না | আর বছরে একটা ছবির নিশ্চয়তা না থাকলে ইউনিট ভেঙে যেত | গুগাবাবা ফিনানসিং (1967) প্রসঙ্গে সিটন থেকে - "but the intensification of the economic crisis in the Bengal film industry induced R.D. Bansal to decide that in future he would invest his money in Hindi films. Ray's films were not sufficiently profitable an investment in a time of economic uncertainty. For the first time in ten years, Satyajit Ray's production schedule was catapulted from exceptional certainty ro uncertainty. Those who had felt that he should not have made one film immediately after another had not grasped how Ray felt about his unit. As mentioned earlier, the tightness of his working schedule was baded on providing a livelihood for the unit. It was probably the best technical combination in India and it would disintegrate if the members could not enough to live working with Ray." (p 263)
থ্যাংকু পাই।
হাইপারলিঙ্কও হচ্ছে দেখলাম।
উইন্ড দমদি।
"বলিউডের অ্যাকশান সিকুয়েন্সগুলো এতো খাজা কেন?" - ডিমান্ড কম, কম্পিটিশন বেশি | ভারতের যে মার্কেট সেগমেন্ট একশন এস্থেটিক্স ডিমান্ড করেছে, তার জন্য আন্তর্জাতিক সাপ্লাই সবসময়ই ছিল | এমনকি আশি নব্বইতেও ছিল, মফস্বলেও, শাওলিন নিনজা ব্রুস লি থেকে রাম্বো ভন দম চাক নরিস, সবই ছিল | ১২:০৫ নুন শোতে | তার সাথে কম্পিট না করে ভারতের নাট্যশাস্ত্র, বা বোম্বাইয়ের বোম্বেটের ফর্মুলা মেনে, হাসি কান্না, গান বাজনা, প্রেম বাট না সেক্স পরিবার জমিদার, এসবের শেষে দশ মিনিট ঝাড়পিট দেখালেই যদি ১-৩০, ৪, ৭ এর তিনটে শো হাউস ফুল হয়, কে আর কষ্ট করে গ্রাফিক্স স্পেশাল এফেকট শিখতে যাবে | ডিস্ট্রিবিউটররা জানে ডিমান্ড ভলিউম কোথায় |
আচ্ছা দুটো প্রশ্ন
1) ব্লগে কি হাইপার্লিঙ্ক করা যাচ্ছে?
2) নায়াগ্রা ফলসের উচ্চতা বরাবর সিঁড়ি বেয়ে অনেকটা উঠে যাওয়া যায় যে রাইডটায়, যেটাতে ওরা হলদে রঙের বর্ষাতি দেয় সেইটের নাম কেভ অব দ্য উইন্ড না কেভ অব দ্য মিস্ট? (ভুলে গেছি, গুগলালেও হয় অবশ্য)
"অক্ষয় কুমারের একটা বাজে সিনেমা আছে সেই খুনের ঘটনা নিয়ে।" - সুনীল দাত আর গুলজার এর ও পুরোনো সিনেমা আছে | আশির দশকে দূরদর্শনে শো টাইম বলে রবিবার সকালে (১১:৩০?) একটা অনুষ্ঠান হতো, যার ঠিক পরেই আর্নল্ড আর উইলিস দুই কৃষ্ণাঙ্গ ভাইদের এর ডিফারেন্ট স্ট্রোকস (১২:০৫ ), তাতে একটা এপিসোডে ওই দুটো সিনেমারই ক্লিপিংস দেখিয়ে বলেছিল যে এর পরেই জুরি ট্রায়াল উঠে যায়, সেসব শুনে আমার প্রথম জুড়িসিয়াল সিস্টেম নিয়ে বেশ আগ্রহ জাগে |
ভাগ্নে আবার কোষ্ঠাকঠিন্যের ভুল ধরতি পারে! কোষ্ঠকাঠিন্য করে দিই বরং!
লাস্ট বাট নট দ্য লিস্ট।
এলেবেলে খোলা পাতায় আলোচনা করার কায়দা জানে।
জানে বলে ---
১) ছুঁচোবাজি করে না। যা লেখে নিজে লেখে। নিজের নামে লেখে।
২) চুকলিখোরটার নাম বলা দূরে থাকুক, ইঙ্গিত অবধি দেয় না।
বেচারা কোষ্ঠাকঠিন্যের চোটে মরে যাক, এটা এলেবেলে চায় না।
//লোকজনের ব্যক্তিগত লাইফ নিয়ে খোলা পাতায় গাদা গাদা প্রশ্ন করবেন//
এটাকেও নিকেশ করে ছাড়ি। প্রশ্নটা খোলা পাতায়। অস্বীকারের প্রশ্নই নেই। কিন্তু তার উত্তরটা যে অর্জুন আমাকে খোলা পাতায় দেবে না, সে ব্যাপারে ৫০০ শতাংশ ্নিশ্চিত। এক, আমার ফোন নম্বর ও জানে। ও অ ভি জা ত। ক্লিয়ার?
এই অভিজাত নিয়ে... হে হে খোরাক! খোরাক!
সমস্ত আলোচকদের আলোচকের
ওটা একটা খেলা আছে না - এফ, ম্যারি, কিল।
বলিউডের লোকজন যে কেন এত কুল সাজতে চায়।
আমার তরফ থেকে আবারও আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই যে গত তিন-চারমাসে ভেতরে জমে থাকা বিষবাষ্প উগরে দেওয়ার সুযোগটা নিজের অজান্তেই করে দিচ্ছেন, তার জন্য।
কাল পুরোহিতের অ্যালেগরিতে আশা করি নিজের লেখা নিয়ে আমার আশা-নিরাশার 'ধারণা'-র অবসান হয়েছে। আপনার ও বাকি অনেক বিজ্ঞের (আপনাকে বিজ্ঞ বললাম না কিন্তু) যারা রামকেষ্ট ভটচাজ... । বাদ্দিন ছেঁদো প্রসঙ্গ।
এবারে এটাকেও নিকেশ করি।
এই কথাগুলো ঠিক আপনার ভাষাতে না বললেও ইনিয়ে বিনিয়ে অনেকেই বলেছেন। সেই কারণে আমি নিজে কী হারিয়েছি আমি জানি। সে প্রসঙ্গও প্রকাশ্যে বলব না।
মূল অভিযোগটা হচ্ছে --- //ক'দিন আগে কে আপনার পোস্ট ভাট থেকে টইতে তুলেছে বলে চেঁচামেচি গালমন্দ দোষারোপ ভিত্তিহীন অভিযোগ করে ভাট অস্থির করে দিলেন, এতজন বোঝানোর পরেও সামান্য জিনিসটা বুঝলেন না যে কেউ সেটা করে থাকলে আপনাকে অপমান কিরতে করেনি, সরায়ওনি।//
এর দুটো সম্ভাব্য অপশন - হয় আমি বিশুদ্ধ ন্যাকা ও আতাক্যালানের ডিম। নতুবা এই অভিযোগটা যাঁরা লাগাতার করে যাচ্ছেন (আপনাকে এর আওতার বাইরে রাখছি)।
আজ্ঞে না, আমার আপত্তিটা আদৌ এটা ছিল না। আমার পোস্ট ভাট থেকে টইতে তুলেছে বলে 'চেঁচামেচি গালমন্দ দোষারোপ ভিত্তিহীন অভিযোগ করে ভাট অস্থির করে' তুলিনি। আগামাথা বাদে, বাকি সমস্ত আলোচকদের মন্তব্য ছাড়া বিচ্ছিন্নভাবে ওটাকে ডাম্প করার প্রতিবাদ করেছি। সেটা যদি আমার পোস্ট না হয়ে অন্য যে কোনও ব্যক্তির পোস্ট হত, তাহলেও প্রতিবাদটা আমার তরফে একই রকম হত। এবং এ জিনিস গত ১৫ বছরে হয়নি (ডকুমেন্টেড)।
এখানে আমি নোবেল লেকচারটা লিখছি না যে, সেসব নিয়ে ব্যাপক পজেসিভনেস থাকবে। কিন্তু কেউ যদি আবারও ওই একই কাজ করেন এবং সেটা যদি আমার চোখে পড়ে তবে আমার গলাটা খাদে নামবে না, বরং আরও উচ্চগ্রামে উঠবে। ক্লিয়ার?
কত্তিপক্ষোর নিকট আবেদনঃ ভাটে শূন্য কলসী দাপাদাপি করলেই প্রথম পাতায় একটা লুটিশ দেওয়া হউক "বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন ডডনংবাবু।"
বহু ডলারে ছোঁচানো জনগণের উইকেন্ড রঙীন করে তোলার জন্য ডডনংকে ধন্যবাদ। (ন্যাড়াবাবুর কয়েনেজগুলো পুরো চাক্কু মাইরি)
উফফ! অসম্ভব বিরক্তিকর!
লোকজনের ব্যক্তিগত লাইফ নিয়ে খোলা পাতায় গাদা গাদা প্রশ্ন করবেন, কৌতূহল দেখাবেন, কে কাকে বিয়ে করেছেন, করেননি, অদ্ভুত সব ক্রিপ্টিক পোস্ট করবেন, তাঁঁঁক আবার সেসব কথা জানাতে, জিগেশ করতে বলবেন, তাও নাকি আপনি ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে আগ্রহ দেখান না, খোঁচাখুচি করেন না!
দু'য়ে দু'য়ে চার করার কোন গল্পই নেই। খোলা পাতায় নিজেই তো পোস্ট করেছেন। সেখানে লিখে তো এসব বলতে পারেন না যে অন্যেরা যেন তা না পড়ে!
আপনার খোলা পাতায় লেখালেখি নিয়ে অসম্ভব কিছু ভুলভাল ধারণা আছে। ক'দিন আগে কে আপনার পোস্ট ভাট থেকে টইতে তুলেছে বলে চেঁচামেচি গালমন্দ দোষারোপ ভিত্তিহীন অভিযোগ করে ভাট অস্থির করে দিলেন, এতজন বোঝানোর পরেও সামান্য জিনিসটা বুঝলেন না যে কেউ সেটা করে থাকলে আপনাকে অপমান কিরতে করেনি, সরায়ওনি।
কাল থেকে অভ্যু আর অনেকে ভাট থেকে টইয়ে পোস্ট তুলছে আর কারুর সেনিয়ে আপত্তি নেই দেখেও বুঝলেন কিনা জানিনা। দু'দিন বাদে হয়ত আবার সেই নিয়ে শুরু হবে!
রাত ১১টা নাগাদ পর্যন্ত
ফন্ট পুরো ঘেঁটে ঘ হল কেন কত্তিপক্ষো?
আজ আর কালকের ভুলটির পুনরাবৃত্তি করিনি। আগে নিজের কাজ, পরে খই ভাজা।
তো খই ভাজতে গিয়ে প্রথমে এটা চোখে পড়ল।
২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ ০১:৫২
কিন্তু দু'ইয়ে দু'ইয়ে চার করতেও ভয় হল কারণ কে সকালে সেটা করেছেন জানিনা।
আহা, এহেন সারল্য ও ভুলো মন দেখে অভিভূত হয়ে যাচ্ছিলাম প্রায়। প্রায় না, হয়েই গিয়েছিলাম। কিন্তু ওই যে শকুনের নজর! তাই সামান্য ভাগাড় ঘাঁটতেই এটা নজরে পড়ে গেল।
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ ১২:২৪
'চিত্রলেখা চৌধুরী শেষ অব্দি বিয়ে করেছিলেন কিনা' বা যাদবপুরের অমুক তমুক ব্যক্তির কথা কী বলেন সে বিষয়ে যাবতীয় 'কৌতূহলে'র নিরসনও নিজেই করে দেবেন হয়তো। খোলা পাতা তো যেকেউ যখন হোক দেখতেই পারেন, দেখেই থাকেন।
পুরো ভেবলে গেলাম। সকল লোকের মাঝে ব'সে আমার নিজের মুদ্রাদোষে আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?
কিন্তু, দাদা আমি বাঁচতে চেয়েছিলাম। [আমি] সারল্য ও ভুলো মন বিশ্বাস করতে চেয়েছিলাম।
এদিকে সিঙ্গল *চি (একটা নেই, কারণ নিজের নাম লিখতে পারার মুরোদের অভাবে ওটা বাই ডিফল্ট নেই আর কি) সেটাকে হেঁইয়ো করে তোলেনি, তুলবেও না কস্মিনকালে। কে হায় হৃদয় খুঁড়ে...
সত্যিই তো, "গুরুর লিঙ্ক পড়লে , খোলাপাতা তো কতজনেই পড়েন, এই নিয়ে খামোখা চর্চা অনেকেরই ভাল নাই লাগতে পারে।" 'খামোখা চর্চা' দৈববাণী কি আর দেবদেবীদের জন্য প্রযোজ্য হয়?
একটা ২৬ সেপ্টেম্বরের অকারণ উল্লেখও নজর এড়ায়নি। উহার জন্য ২৪ তারিখ রাত ১১টা নাগাদ অপেক্ষা জারি থাকুক। যাহা প্রকাশিত হইবার, তখন প্রকাশিত হইবে।
সোনম ও আছে, আলিয়াও। সোনম বলেছিল সুশান্ত আবার কে, এরকম কিছু। আলিয়া বলেছিল, হেট করতে বা মারতে হলে সুশান্তকে করবে, এরকম কিছু। এই ভিডিওগুলো দাবানলের মত ছড়িয়েছে, তার আরো বড় একটা কারণ, সুশান্তের ট্যুইটে কাউকে একটা দেওয়া রিপ্লাই, আমার কোন গডফাদার নেই, ফ্যানরা না দেখলে সারভাইভ করতে পারবেনা, এম্লন কিছু।
এসবের মধ্যে চাড্ডি কিছুই ছিল না। ওরা ঝোপ বুঝে কোপটি মেরেছে।
চাড্ডিদের ক্যাম্পেন স্ট্রাটেজি থেকে শেখার আছে অনেক কিছু।
হুম
বোধিদা, এই হিন্দিসিনেমার প্রসারের ব্যাপারটা আগেই লিখেছি। ওটা হিন্দি ভাষার মার্কেট বড় হওয়ার সুবিধা। যে কারণে ইংরেজী ভাষাও সুবিধা পাচ্ছে। আবার এটাও ভাবুন যে সত্যজিত রায় যদি মিজোরামে জন্মাতেন তাহলে কি আর নিজের ভাষায় সিনেমা তৈরী করে অস্কার পেতেন?
হ্যাঁ এইবারে এই হিন্দি হার্টল্যান্ড যে ধরে রাখবে, সেই ভারতে রাজত্ব করবে। ঐ হিন্দি হার্টল্যান্ড = ইন্ডিয়া ইকুয়েশানটা ভারতের একটা বিশাল বড় অংশে ভালই চলে। একসময় কঙ্গ করেছে, এখন বিজেপি করছে। বাম চিন্তাভাবনা সেখানে অ্যাকাডেমিক আর ইন্টেলেকচুয়ালদের বাইরে মাসে কোনওদিনও স্প্রেড করতে পারেনি। সেটা অন্য অনেক কিছুর পরেও বামেদের ব্যর্থতা তো বটেই।
তার পরেও আমি দেশ কি মিট্টি সোনা উঁগলে বা সন্দেশে আতে হ্যায়ের থেকে আর্টিকেল ১৫ হওয়াটাকে বেশি প্রেফার করবো।
পাই, ঐ করণ জোহারের শোতে কে সুশান্তের কেসটা সোনমের না?
বোঝো। শেক্সপিয়ার তো দুনিয়ার সব ভাষাতেই হয়েছে। সিনেমায়, স্টেজে। বাংলাতেও। জাপানীতেও। শেক্সপিয়ারের গল্পগুলোর কনসেপ্ট তো বাউন্ডারিলেস অ্যান্ড টাইমলেস। সেই গল্পের নতুন ইন্টারপ্রিটেশান আর কন্টেম্পোরারি টাইম আর স্পেসে দেখানোতেই তো ক্রিয়েটিভিটির সর্বোচ্চ গুণ বলে ধরা হয়।
সত্যজিত রায়ের গণশত্রু দেখার সময় তো এরকম মনে হয়নি। বা উৎপল দত্তের নাটকগুলো।
হিন্দি তে শেক্সপিয়ার করাটা কি করে লেজিটিমেট একটা স্বাধীন কালচারাল অবজেক্টিভ হয় মাইরি, মানে ধর জীবনানন্দ যদি বাংলায় ওয়েস্টল্যান্ড লিখতে ভাই বলে শুরু করতেন তাইলে কি আর তিনি জীবনানন্দ হতে পারতেন?
দেখুন রবীন্দ্রনাথ এর মত আমাকেও আ্ংশিক ভাবে কোট করলে বিভিন্ন লোকেরা বিভিন্ন সুবিধা পাবেন, জাস্ট বলে রাখলাম:--))
**কালচারাল ডিবেট কে
ডিসি:---)))))
আচ্ছা আরেকটু সোজা করে বলছি:-))))
কালচারাল স্ফিয়ারের বিবেক কে শুধু ই তৈরি করা ডিস্ট্র্যাকশন হিসেবে দেখলে আমার মনে হয়না পুরোটা ধরা যাবে। হিন্দি ভাষী স্মল টাউনের ছেলেমেয়েদের এই যে আসপিরেশন বম্বে যাব সেটা আমার হবে সেটার এপিঠ কঙ্গনা তো ওপিঠ বিশাল, কারণ দুজনেই ভারতীয় ত্ব বলতে নতুন রিজিযয়নালিইজেশন বুঝছে, হিন্দি হেজেমনীর ফায়দা তুলছে, এবং কিমাশ্চরযম ঠিক বাঙালি ন্যাশনালিজমের একটা একটা টেনডেনসির মত ই তার মডেল, তামিল সিনেমার মানি স্পিনার।
এই পরিস্থিতিতে ভুবন সোমে প্রত্যাবর্তন ছাড়া হিন্দি সিনেমার আর আর্ট কমার্স আথেনটিসিটির আর কোন মুক্তি দেখছিনা:--)))
আর লোকজনের খেরোর খাতা পড়তে গেলে কোথায় যাব? খুঁজে পাচ্ছিনা কেন?