মাইরি ল্যাদোষদা, টেকস্ট এডিট করার বাক্সে গোটাগুটি অদৃশ্য কিছু টেকস্ট কীভাবে ফাইনালি লেখার ব্যাকগ্রাউন্ডে থেকে সুপারইম্পোজড হয়ে পোস্ট হয়ে যেতে পারে? ওটাকে এডিট করে আর ঠিক করে দেওয়া সম্ভব? কুরাতুলিয়ান হায়দার এর টইয়ের কথা বলছি।
নাঃ। সম্পূর্ণ এডিটের অপশন, নয় পিওর টেক্সট। এর মাঝে কিছু এই ফিচার কিছু ওই ফিচার মিলিয়ে পোস্ট ম্যানেজ করা প্রচন্ড সমস্যার বিশেষত নেট থেকে কপি পেস্ট করে কমপাইল করা মাল। পোস্ট থেকে কপি করলে আবার ছবির ইউআরএল আসেনা ওয়ার্ডে।
রসগোল্লার রস বোধহয় আমার ফোন খেয়েছিল। নাকি চশমা ? চশমা তো ডাল খেয়েছিল। অভ্যুর মনেও থাকে বটে !
তবে কুকুর প্রসংগে, যা বুঝলাম, আমাকে কুকুরদের চোখে চোখ রেখে, এক আইলেভেলে মেন্টেন করে ( তারমানে তো ওদের সামনে বসতে হবে) , গলাকে মন্দ্রসপ্তকে রেখে প্রশ্ন করতে হবে , আমার কাছে কী চান ?
তারজন্য একদু'বার কামড় খেতে হতে পারে, কিন্তু সেটা ওয়ার্থ।
এর উত্তরে অমৃত বা ডিডিদার মতে অমৃতি হলে তার জন্য প্রস্তুতি রাখতে হবে। টাইগার বিস্কুট বা অমৃতি ব্যাগে ক্যারি করতে হবে।
কুকুর সম্পর্কে এইসব দু'চারকথা , যা আমি জানতাম না, জানার পরে একটা ঘটনা মনে পড়ে গেল। ঘটনাটি আমার জন্য নেহাতই লজ্জাজনক বলে সেনিয়ে বিশেষ উচ্চবাচ্যা করিনা। কখনো বলেছি কিনা মনে নেই আর। কিন্তু াজ কুকুর মনস্তত্ত্ববিশারদদের সন্ধান পেয়ে এ ঘটনার ব্যাখ্যা জানতে ইচ্ছা করছে।
ঘটনাটি আমার নেহাতই ছোটবেলার। মানে এতটাই ছোট, যখন খাটের উপর দাপাদাপি করে নাচলেও খাট ভাঙ্গার বা বাড়িতে বকা খাওয়ারও কোন সম্ভাবনা ছিলনা। উলটে আমাকেই বলা হয়েছিল, খাটের উপর নাচ দেখাতে। মা মাসি মামা দিদি দাদারা সেই খাটের এখানে ওখানে আধশুয়ে বসে পোস্টমধ্যাহ্নভোজ অলস আড্ডার মুডে। যদ্দুর মনে হয় ভাইফোঁটার জমায়েত, খ্যাঁটন ছিল। আমি আমার মামাতো মাসতুতো দিদিদাদারাও কেউ না ঘুমিয়ে ওই আড্ডাতেই সেঁধিয়ে বসেছিলাম। তো , যা হয়, আড্ডাটাড্ডার মধ্যে বিরতিতে এন্টারটেইন্মেন্ট হিসেবে তো বাচ্চাকাচ্চাদের ভাল ডিমান্ড , এটা কর তো , ওটা বল তো , ওইটা দেখা তো, এসব বলে। তারা যাই করবে, সবাই হেসে গড়িয়ে পড়বে। আজ অবশ্য মনে পড়লে বুঝি, বেসিকালি মুর্গি করা হয়। নইলে যে গানটা গেয়ে আমাকে নাচতে বলা হয়েছিল, সেটা পাতি র্যাগিং ছাড়া আর কি ! এই গানটা আমাকে কে শিখিয়েছিলও মনে নেই, ব্রতচারী ক্লাসে বা স্কুলে ? বছর চারপাঁচ হবে। যদ্দুর মনে পড়ে , কীর্তিটা দাদারই। আমি যে এরকম একটা গানের সংগে নাচতে শিখেছি, সেটা ওখানে কারুর কানে তোলা। তারপর তো , সবাই মিলে বার খাইয়ে গেল, ওটা গেয়ে আর নেচে দেখাতেই হবে। আমিও অবশ্য ছোট ্বেলায় গাইতে নাচতে খুবই ভালবাসতাম,কেউ না বললেও সারাদিন এসব করে বেড়াতাম। গানটান বেশিরভাগই হবিজাবি যাখুশি বানিয়ে বকে যেতাম। তো সেরকম কিছু স্বরচিত গানের সংগে নাচের পরেই পাব্লিক ডিমান্ড আসে ওই বিশেষ গানের সংগে নাচের জন্য।
ও , যেটা বলার। মাসির বাড়িময় কুকুর ছিল। তারমধ্যে একজন বড়। কিন্তু সেজনই সবচেয়ে নিরীহ। সবচেয়ে ছোটটাই সবচে বিচ্ছু ছিল। রাগীও। আবার সবচেয়ে সুন্দরও। সাদা রেশমের মত প্রায় মাটি অব্দি ঝুলো ঝুলো চুলে চোখ প্রায় দেখাই যেত না। দেখা গেলে বেরিয়ে আসত কালো জ্বলজ্বলে দুটো পুঁতি। বয়সেও সে সবচে ছোটই ছিল। নাম ছিল পতি। এমন নাম কেন জিগেশ করবেন না। মেজজনের নাম ছিল, পমি, তার সংগে মিলিয়ে হবে। এবার মেজজনের নাম কেন পমি ছিল, বড়জনের নাম কী ছিল, সেসব কথা জিগেশ করবেন না। লিখতেই পারি, বড়জনের নাম ছিল টমি, টমির সংগে মিলিয়ে পমি। আর টমি কেন নাম সে আর কেউ জানতেই চাইবেনা, কারণ কুকুরমাত্রের বাই ডিফল্ট নাম টমিই হয়। কিন্তু আমার ধারণা, সেটা আমি লিখলে বানিয়ে লেখাই হবে। লিখতে গিয়ে যদিও মনে হচ্ছে, সত্যি হতেও পারে কিম্বা আমি লিখলেও সত্যি হয়ে যেতে পারে !
সে যাহোক, এই পতিবাবুও কখন আমাদের সংগে ওই খাটেই আড্ডার মধ্যে সেঁধিয়েছিলেন মনে নেই। তবে একবার দেখে মনে হয়েছিল, আমাদের এই আসরে নেহাত বোর হয়ে ঘুম দিয়েছে। ঘুমিয়েছে ভেবেই সাহস করে মনের সাধ মিটিয়ে ওর সাদা ঝামরি ঝালরে একটু ইলিবিলিও কেটে দিয়েছিলাম। জেগে থাকতে অত সাহস হত না। আর এক জায়গায় চুপচাপ থাকতও না।
তো, এবারে আসি পাব্লিক ডিমান্ডে সেই কুখ্যাত নাচের কথায়। হ্যাঁ, কথা। নাচের গানের কথা শুনলেই বোঝা যাবে, কেন কুখ্যাত। বহুদিন অব্দি, অনেকটা বড় হবার পরেও এই গল্পের কথা যখন মাসি কি দাদা দিদিরা করত আর করলেই আমি খেপে যেতাম, গল্পটা বলতে গিয়ে গানের কথা প্রসংগ এলেই মুখ চেপে ধরতাম। আজো লিখতে গিয়ে দেখছি অস্বস্তিই হচ্ছে। সত্যিই এই গান যে কে বানিয়েছিল আর কে শিখিয়েছিল, তার সংগে আবার ওই তালে তালে হাতে নাড়ু পাকিয়ে পা ছুঁড়ে ছুঁড়ে নাচ ! ভাবলেই মনে হয়ে মাগোমা !
মা গো মা ! তোমার জামাই এসেছে !
হ্যাঁ, এটাই ছিল গানের মূল লাইন। আর বাদবাকি লাইন অত মনে নেই। এই একটা লাইন ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বহুবার গাওয়া হত নাচের তালে তালে , সেটাই মনে আছে। মায় সুরটাও।
আর এই গান গেয়ে গেয়েই আমি নাচ শুরু করেছিলাম। বলাই বাহুল্য, সমবেত দর্শকমণ্ডলী খুবই এন্টারটেইন্ড হয়ে তালে তালে হাত তালি দিয়ে দিয়ে নাচ গানে আরো উতসাহ যোগাচ্ছিলেন ( অনেক ভাগ্যি আমার যে যুগটা আজকের নয়। নইলে এসব এম্বারাসিং মুহূর্তও মোবাইলবন্দি হয়ে ফেসবুকে ঘুরে বেড়াত !) , আর আমিও দ্বিগুণ উতসাহে মা গো মা তোমার জামাই এসেছে বলে খাটের উপর লম্ফঝম্প করে যাচ্ছিলাম। এর মধ্যে কখন যে গানে কেবল মা গো মা ই বলে যাচ্ছি , সেখান থেকে শুধু মা আআআ বলে চেঁচিয়ে চলেছি লাফিয়ে চলেছি তাতে কারুর ভ্রূক্ষেপই নেই। লোকে ভেবেছিল, আবেগ টাবেগ এসে গেছে। কিম্বা এও গানের অংগ। আর লাফানোটাও নাচের অংগ।মাআআআ বলে বিস্তার টিস্তার কিছু আছে কিনা ভেবেছিল জানিনা, কিন্তু পরে সবাইই বলেছিল, গানটা এভাবে শুনতে দিব্বি লাগছিল।
যতক্ষণ না মাআ মাআ থেকে ম্যাআ ম্যাআ হয়ে হাঁউমাউ কান্না জুড়লাম ! জুড়ব না ?
বোঝাই যাচ্ছে আশা করি। পতিবাবু আমাকে নাচগানের ওই ঘনঘোর আবেগের চূড়ায় টুক করে কুট করে কামড়ে দিয়েছিলেন।
এটা আকচুয়ালি ক্ষমা করিনি তে যেত। অবশ্য কাকে কাকে করিনি বলা চাপ, কাউকেই করিনি। তখনকার মত পতিবাবুকে না। একটু বড় হয়ে গানের মানে বোঝার পরে আমার দাদা দিদি মামা মাসি মা , কাউকে না। যিনি আমাকে এই গান, নাচ শিখিয়েছিলেন, তাঁকেও না। তাঁর উপর এতটাই রেগে গেছিলাম, যে তিনি কে সেটাই ভুলে গেছি।
কিন্তু যাহোক, এবার মনস্তত্ববিদ একককে প্রশ্ন।
পতি আমাকে কেন কামড়েছিল ?
আমি তো ওর দিবানিদ্রা বাদে আর কোন পাকা ধানে মই দিইনি, আর যদি ওর ঘুমের ব্যাঘ্যাতই কারণ হয়ে থাকে, তাহলে আগের নাচগানের সময় কামড়ায়নি কেন ?
কুকুরেরা কি নাচগান ভালবাসেনা ?
সেক্ষেত্রে বাড়িতে কুকুর থাকলে নাচগানের কী উপায় ?
২৬শে সেপ্টেম্বর কী হবে - ভারত-্চীন যুদ্ধ ?
এলেবেলেবাবু আমাকে যা যা নিয়ে খোঁজ নিতে বললেন , তার কোন মাথামুণ্ডুই প্রায় বুঝিনি , কেবল এটুকু বুঝলাম ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খোঁচাখুচি করা হচ্ছে হয়ত। সেটাও আবার করেননি বললেন , তাই আরো বুঝলাম না। তাই কাটিয়ে দিলাম।
তবে মাসতুতো ভাইয়ের জন্মমাসের রেফারেন্স কী কাজে আসবে , কেন বলা হল সেটা সবচেয়ে কম বুঝেছি। খালি একবার মনে হল, এর সংগে সেই বারেবারে উল্লেখ ২৬ শে সেপ্টেম্বরের কোন সম্পর্ক থাকলেও থাকতে পারে। কিন্তু দু'ইয়ে দু'ইয়ে চার করতেও ভয় হল কারণ কে সকালে সেটা করেছেন জানিনা। সেই নিয়েও বকা খেয়ে যাব হয়তো। সত্যিই কাটালাম।
গুরুর লিঙ্ক পড়লে , খোলাপাতা তো কতজনেই পড়েন, এই নিয়ে খামোখা চর্চা অনেকেরই ভাল নাই লাগতে পারে।
এককের রেসিপি পড়ে জ্ঞানলাভ করেচি । ভালাবাসায় সব হয়, এই সরল রেসিপিতে বিশ্বাসী ছিলেম। ত নয় কো, কৌশল দরকার। প্রথমে অভিনয় করে বস - অনুগামী সম্পর্ক স্থাপন করতে হবেক, তাপ্পর ভালবাসা ইঃ
সকালটা শুরু হয়েছিল একরাশ তিক্ততা নিয়ে। ভেতরে ভেতরে যাই হোক প্রকাশ্যে অন্তত সেটা খানিকটা মিটেছে বলে আমার নিজের ধারণা।
কিন্তু এসব হলে কতগুলো অস্তিত্বহীন অন্ধকারের জীবদের প্রবল অস্বস্তি শুরু হয়। তারা কেবল কী করে খুঁচিয়ে তোলা যায়, তার চেষ্টা করে যায়। সামনে আসার তো মুরোদ নেই। প্যান্টুল হলুদ হয়ে যায় যদি!
তেমনই এক অন্ধকারের জীব উধোকে বুধোর ঘাড়ে ফেলে আন্দো করার অপেক্ষায়। রাতটা যেভাবে শেষ হল ---
//জাস্ট একটু খোঁজ নেবেন? ধীরেন মিশ্র। যাদবপুর। ফিজিক্স। অধ্যাপক। ১৯৭৩-৭৪ নাগাদ যাদবপুর ছেড়ে আমেরিকার পিটসবার্গ ইউনি। চেনেন কি না? মানে চেনেন তো একশোবার, সন্দেহ নেই, কিন্তু সেটা বলেন কি না? স্রেফ কৌতূহল বলতে পারেন।//
এই কথাগুলো এলেবেলে যাকে বলেছিল, সে আজ সকালে বলেছিল কীভাবে দুই এর দুই মিলিয়ে চার করে দেব? খোঁচা মেরেছিল? এটা সে চিত্রলেখা যার পিসি, তাকে জিজ্ঞাসা করেছিল।
আগে ঠিক জিনিস ঠিক জায়গায় তুলতে শেখো মনা। তুমি বাপু তোমার *চিটাকে টাকে তুলে ফেলে ঘেঁটে ফেলোচো খোকা। চেষ্টা জারি রাকো। তোমার বা তোমাদের এটাই তো এক ও একমাত্র পাসটাইম।
কুকুর তেড়ে এলে সাইকেল নিয়ে পালাতে নেই। বরং নেমে এককের রেসিপিতে বুঝিয়ে দিতে হত, কে বস।
ডিসি-র মেয়েকে অনেক ভালবাসা, স্নেহ ইঃ । এই মন-টা যেন থাকে
কুকুরের মত বন্ধু এবং বিশ্বাসী প্রাণী বিরল। শুনেছি ঘোড়া-ও নাকি তেমনি । পর জন্মে যখন বড়লোক হব এবং একটি ফার্মহাউস থাকবে, তখন কুকুরের সাথে ঘোড়াও পুষব মনস্থ করেছি
দেশের বাড়ীতে রাত পাহারা দেওয়া আমার অতি বিশ্বস্ত নেড়ি, ভুলোকে কে বা কাহারা বিষ খাইয়ে মারে, তারপর চুরিও হয় বাড়িতে, সে দুঃখ (মৃত্যুশোক, চুরির দুঃখ নহে ) এখনো রয়ে গেছে
অবিশ্যি ন্যাজের ওপর দিয়ে ভুলক্রমে সাইকেল চালিয়ে দেওয়ার পর, বন্ধুর বাড়ী যাওয়ার পথে দীর্ঘ একবছর পিছনে ধাবমান কুকুরের কামড় এড়াতে খুব জোরে প্যাডল করে তারপর কিছুটা পথ পা ওপরে তুলে সাইকেল চালাতে হত , সে তো হতেই পারে
ও হ্যাঁ পিনাকীদা :)
লিন্ডসি গ্রাহাম প্রমাণ করলো যে জিওপি কতবড় হিপোক্রিট। একগাদা জায়্গায় বলে এসেছে যে প্রেসিডেন্সির শেষ বছর সুপ্রীম কোর্ট খালি হলে নতুন কনফার্মেশ হতে দেব্না। ইউ ক্যান ইউজ মাই ওয়ার্ড্স এগেইনস্ট মি। হা হা। এখন হাতড়াচ্ছে এদিক সেদিক কারণ দেখিয়ে।
হুতো হোয়াটসঅ্যাপ দেখিও।
"রহিমন ওঁছে নরন কো বুরে বৈর অউ প্রীত।
কাটে চাটে শ্বান কো , দুহুঁ জইসে বিপরীত"।। অস্যার্থ
রহিমন মন্দ লোকের মৈত্রী ও বৈরীতা --দুটোই খতরনাক ,
যেমন কুকুর কামড়াক বা চেটে দিক--- দুটৈ ভয়ংকর।
এবং
কুত্তা যো পালে সো ভী কুত্তা,
শ্বশুর কে ঘর জামাই কুত্তা।
অউ সারে কুত্তে কে হ্যায় সরদার ,
জব শ্বশুর বসে জামাই দ্বার।।
কুকুর পুষলে তুমিও কুকুর,
শ্বশুরবাড়ি --জামাই কুকুর।
কুকুরের সেরা বলি তারে
যদি শ্বশুর খাড়া জামাইদ্বারে।।
এগুলো অফিসের শিল্পীকে দিয়ে ব্যানার বানিয়ে আমার ঘরের সিলিং জুড়ে ফেভিকল দিয়ে লাগিয়েছিলাম -- অনেক দুঃখে। ঘরে তখন ন'টা সাদা লোমঝোলা তিব্বতি লাসা ক্কুরের বাচ্চা, কমে পাঁচটা হয়েছে। তারপর যা হল-- ভগবান উপর থেকে দেখেছেন।
বহরমপুরে, সন্ধেবেলায় মিশন থেকে ফিরবার সময় একটা ঘেয়ো কুকুর আমার মা'কে পাহারা দিয়ে নিয়ে আসত, দুটো লেড়ো বিস্কুট খেয়ে চলে যেত। তারপর মা আমার স্মার্ট হয়ে গেল আর ইলেক্ট্রনিক ডগ রিপেল্যান্ট কিনে ফেলল। এখন চারটে কুকুর মা'কে বাড়ি পৌঁছে দেয়। বিস্কুটের খরচাও চার ডবল হয়ে গেছে।
আত্ম থুড়ি আতমোনির্ভর শিল্পী
বি দা শিল্পীর মৌলিক এর প্রতি টান টা দেখলো না।
এ তো আমাদের সেই মানিক পিশেমশায়ের কেস। খুবই গানের শখ, নজরুলগীতি, পুরাতনী বাংলা রাগপ্রধান অধুনিক ইত্যাদি। একবার শুরু করলে আর থামতেন না, গানের খাতায় পর পর গান লেখা । কিন্তু প্রতিটি গান শুরু করার আগে বলতেন, বোজ্লা, এই গানটার খোল নলচে একেবারে পালডাইয়া দিসি।
স্কার্ফ না মাফলার, হুতো ছবি এঁকেছিল।
রসগোল্লার গল্পটা ভুলে গেছি। কি যেন ভানিটি ব্যাগে টফি আর রসগোল্লা রেখেছিল - তারপর অবাক হয়ে ভেবেছিল রসগোল্লা থেকে রস বেরোলো কি ভাবে - আর ওদিকে কে ফোনে বলেছে - ওরে ব্যাগে রসগোল্লা রাখিস না, ফোন সেটা শুনে রসগোল্লা খেতে গেছে - এই রকম কি একটা
এবং চিত্রলেখা বিয়ে করেছিলেন কি না জানার পরে যদ্দূর মনে পড়ে লিখেছিলাম -
ধন্যবাদ। যাদবপুর। ফিজিক্স। মিলে গেল।
এর একটি বেশি বাক্য আমি লিখিনি। হায়, তারপরেও...
হায় তারপরেও জাস্ট তিনটি বাক্য।
জাস্ট একটু খোঁজ নেবেন? ধীরেন মিশ্র। যাদবপুর। ফিজিক্স। অধ্যাপক। ১৯৭৩-৭৪ নাগাদ যাদবপুর ছেড়ে আমেরিকার পিটসবার্গ ইউনি। চেনেন কি না? মানে চেনেন তো একশোবার, সন্দেহ নেই, কিন্তু সেটা বলেন কি না? স্রেফ কৌতূহল বলতে পারেন।
ওইটা কি নর্দমার জলে স্কার্ফ চোবানোর গল্পটার থেকে আলাদা? আলাদাই হবে। সবই টুকে দিস। বেশ একটা ইবুক হবে।
পাই সেই একবার রসগোল্লার রসে মোবাইল ডুবিয়েছিল না? সে আলোচনাটা কি (এবং কী) টইতে তোলা হয়েছিল?
টুকেও দিইচি - এ জিনিস হারিয়ে যেতে দেওয়া ঠিক না
নিন কুকুরের টই খুলে দিলাম
কুকুর বেড়াল পাখি এসবের সাথে বন্ধুত্ব করার ব্যপারে আমার মেয়ে একেবারে অদ্বিতীয়। যেখানে যাকে পাবে তার সাথে কথা বলতে শুরু করবে। আমাদের গেটের সামনে একটা পুকুর মতো আছে, সেখানে হাঁস থাকে, সেগুলোর সাথে বন্ধুত্ব করেছে। এমনকি কম্পাউন্ড ওয়ালের বাইরে কিছু গোরু চরে, সেগুলোর গায়ে হাত বুলিয়ে এসেছে। এই কমাস মেয়ে সবচেয়ে ভালো সময় কাটালো।
Dog: "Oh! Dear Master Human! You feed me, provide shelter, take care of me and love me. You must be God."
Cat: "Oh! Dear Master Human! You feed me, provide shelter, take care of me and love me. I must be God."
বাঁধিনু তরণী আমার মেজর স্কেলের গান, দুই মধ্যম সমেত। হিসেব অনুযায়ী বেহাগ হওয়া উচিত। বিশেষ করে গামাগা যখন লাগছে।
তবে নানারকম চলন আছে। আমি সব গানই নিজের সুরে গাই। এ এক সমস্যা। :-)
আমার পাড়ার একটি মেয়ে রোজ সকালে অফিস যাওয়ার সময় আমার বাড়ির সামনে যে দুটো কুকুর থাকে তাদের রোজ এক প্যাকেট বিস্কুট খাওয়াই আর তার বদলে কুকুর দুটো মেয়ে টা যখন রাত ৯ টা সাড়ে ৯ টাই ফেরে তখন পাড়ার মোড়ের বাস স্ট্যান্ড থেকে মেয়েটিকে ওর বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দেয়।
সাতের কর প্রথমে বুঝিনি, তারপর মনে হলো তাই তো, এটা শুনেছি আগে।
হ্যাঁ, বিড়ালদের চিত্ত স্বাধীন, ব্যক্তিত্ব ও আত্মসম্মান প্রবল। কুকুরদেরও পছন্দ করি তবে বড়ই গায়ে পড়া।
এবং চিত্রলেখা বিয়ে করেছিলেন কি না জানার পরে যদ্দূর মনে পড়ে লিখেছিলাম -
ধন্যবাদ। যাদবপুর। ফিজিক্স। মিলে গেল।
এর একটি বেশি বাক্য আমি লিখিনি। হায়, তারপরেও...