নন্দ এসব বসে বসে রচনা করছেন!!! আমি তো ভাবলাম WhatsApp ইউনি থেকে কপিপেস্ট:-)
সাউথ ডেকোটাতে ২৫০০০০ লোকের উপস্হিতিতে মোটরসাইকেল মহোৎসব হতে চলেছে! এদেশের কী হবে!!
এলসিএমের ঐ কোলিগ আগে সৈকতের কোলিগ ছিলো:-)
কচ্ছপ দিয়ে পা টেপাবো!!! এইসব এপপ্রচার আমাকে ঐ মুক্তির পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না
গুরু আকাঙ্খা করিলে সকল অবতারের রূপ ধারণ করিতে পারেন। প্রয়োজন উপস্থিত হইলে চুলকাইয়াও দিতে পারেন। ঠাকুরের লীলাপ্রসঙ্গ শ্রবণ করুন। একদা এক হতাশাক্লিষ্ট পিতা ঠাকুরের নিকট কাঁদিয়া নিবেদন করিলেন, আমার পুত্রটি ইতিহাসে বড় অপক্ক। উহারে কী উপায়ে বৈতরণী পার করানো যায়। ঠাকুর সহাস্যে কহিলেন, এ আর এমন কি কথা। তুমি নির্ভয়ে থাকিও। দিবসের পর দিবস কৈবল্যপ্রাপ্ত হইল। পরীক্ষাদিবস সমাগত হইল। ঠাকুর করিলেন কি, একটি মশক রূপে পরীক্ষাগৃহে আবির্ভূত হইলেন। দেখিলেন বালকটি যথারীতি প্রশ্নপত্র হস্তে লইয়া স্থলভাগে উত্থিত রোহিত মৎস্যের ন্যায় উপর্যুপরি জৃম্ভণ ত্যাগ করিতেছে এবং সহপাঠীদের পৃষ্ঠার প্রতি ব্যর্থ দৃষ্টিনিক্ষেপ করিতেছে। পরীক্ষক ইহা লক্ষ্য করিয়া একটি উগ্র হুংকার ছাড়িলেন এবং বালকটি তৎক্ষণাৎ হিমাবৃত হইল। ঠাকুর কালহরণ না করিয়া পরীক্ষকের উপযুক্ত স্থানে চুলকাইয়া দিলেন। অতঃপর পরীক্ষক বেদনাবিধুর হইলে ঠাকুর বালকটির নিকট গিয়া দেখিলেন প্রশ্নপত্রে পানিপথের প্রথম যুদ্ধের বিবরণ জানিতে চাওয়া হইয়াছে। মুহূর্তমধ্যে কালসন্তরণপূর্বক ঠাকুর যুদ্ধক্ষেত্রে হাজির হইলেন এবং বালকটির কর্ণকুহরে যুদ্ধের ধারাবিবরণী প্রেরণ করিতে লাগিলেন। অতঃপর বালকটি লেটার পাইলে তার পিতা যোগসর্পের হাঁড়ি লইয়া ঠাকুরের নিকট উপস্থিত হইয়াছিলেন এবং আমরাও কিঞ্চিৎ কিঞ্চিৎ রসাস্বাদন করিয়াছিলাম। রা স্বা।
আপনি জানেন না!! ইশ্ শ শ
গ্যালা= গেলেই
পা= পদযুগল
গোস= সেবা ( ওদের ভাষায়)
শুধুমাত্র এই
সি এস, আপনার এখনো সময় আসে নি, সে ডাক এলে মনের সব ইসে ঘুচে যাবে। আপাতত পেঁয়াজ দশা চলছে
কুমড়ো পাতাটা কেমন খ্যারখ্যারে মত। বিশ্রি। একমাত্র ফুলটাই যা পদের
সিল আমার আনন্দবিধানে মাঝেমাঝে সরু গোঁফজোড়া দিয়ে সুড়সুড়ি দেবে, এসব আনন্দচিন্তা মাথায় আছে তো! ধোপার গাঁটরিতে সে সুখ কই! পিঠ চুলকোলে আপনি বট-অশথ খুঁজবেন, কলাগাছ না।
একমাত্র গুরুর হস্তই আমাদের মুক্তির পথ দেখাইতে পারে। কুষ্মান্ড যেরূপ আকর্ষ দ্বারা দন্ডকে পাকাইয়া পাকাইয়া আলোক অভিমুখে অগ্রসর হয়, অনুরূপে আমরাও গুরুকে অবলম্বন করিয়া আলোর দিকে যাইতে পারি। রা স্বা।
নন্দ, গুরুর হস্ত আকাঙ্খা !!!
ব্রেকিং নিউজ দেখাচ্ছে সিএনেন। পাইলট সহ দুজন যাত্রী মারা গেছেন!
আপনাদিগকে আধ্যাত্মিক গুঞ্জরন করিতে দেখিয়া বড় প্রীত হইলাম। মুক্তির পথ বড় পিছল। গুরুর হস্ত আকাঙ্খা করিয়া চলিলে আলোর দেখা অবশ্য মিলিবে। শ্রী শ্রী ঠাকুর আপনাদিগের সহায় হোন।
সি এস, এসব রূঢ়বাস্তবের কথা আর ভাবতে চাইনা। রোজ ডোজেট্রার কথা শুনে একটা ট্রান্সস্টেটে চলে গেছি:-( ভাবুন এদিকে কাছিম ওদিকে পেঙ্গুইন! কতদিন ঐ সুন্দর থলথলে সিলের গায়ে হেলান দিয়ে একটা দিবানিদ্রা দেবার সাধ। খাওয়া দাওয়া তো অনেক হলো...আকবা
চুলকোনো আর সুড়সুড়ি দুটো আলাদা জিনিস। স্কুলের সবচে বোরিং ক্লাশে আপনি ব্যাগের উপর মাথা রেখেছেন। পাশের বন্ধু আলতো করে পিঠে বিভিন্ন নাম লিখছে,চোখ বুজে আসছে বা দিদিমনি তাকাচ্ছেন মনে হলেই পিঠে খোঁচা-সে যে না অনুভব করেছে তার পক্ষে বোঝা অসম্ভব:-)
সিএস, বনে গিয়ে খেতে হবে কেন? চক্ষু মুদে পড়ে থাকবো কেবল। প্যাঁজের প্যাঁচ থেকে ফুরফুরে ছুটি। ভাবছি গ্যালাপাগোস যাবো। দেখি।