একক | 14.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২২:৩৮436471
PM | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২২:২৭436470
aka | 108.162.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২২:২১436468
অপু | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২২:২০436467
aka | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২২:১০436466
Atoz | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২১:৪৫436465
Atoz | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২১:৪৪436464
PM | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২১:৪২436463
অর্জুন | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২১:৩৯436462@o ১৭ মার্চ ২০২০ ১৪:৪৩
আপনার থেকে এ ধরণের মন্তব্য সত্যি ভাবা যায়না! আপনার মন্তব্য পড়ি, মতানৈক্য থাকলেও ভালো লাগে কিন্তু আপনার থেকে সিরিয়াসলি এরকম মন্তব্য আশা করিনা।
এটা না বলে পারলাম না।
aka | 173.245.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:৪৮436461
sm | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:৪৪436460
aranya | 172.68.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:৩৪436459
sm | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:৩২436458
aranya | 172.69.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:৩০436457
aka | 108.162.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:৩০436456
aka | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:২৩436455
aka | 108.162.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:১৯436454
sm | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ২০:১১436453সুইডেন আজ থেকে হাইস্কুল আর ইউনিভার্সিটি ডিস্ট্যান্স লার্নিং চালু করল। প্রাইমারি স্কুলও হয়ত কদিন পরে বন্ধ করবে, প্ল্যানিং চলছে। আসলে হেলথ কেয়ারের সাথে যুক্ত লোকেদের সংখ্যা প্রচুর যাদের বাচ্চারা বাড়িতে থাকলে তারা কাজে যেতে পারবে না। এমনি ওয়ার্ক ফ্রম হোমের ক্ষেত্রেও বাড়িতে বাচ্চা থাকলে কাজের এফিসিয়েন্সি মারাত্মক ড্রপ করে। ফলে ওরা হয়ত চেষ্টা করবে যাদের বাবামারা হেল্থ কেয়ারের সাথে যুক্ত সেইসব বাচ্চাদের জন্য ডেকেয়ার টাইপের কিছু খোলা রাখতে। তাতে আবার সমস্যা হল সেইসব বাচ্চারা, যাঁদের বাবামা করোনা রোগি সামলাচ্ছেন, তাদের সংক্রমণের চান্স বেশি, তাদের থেকে আবার যে টীচাররা ডেকেয়ার খোলা রাখবেন, তাঁদের সংক্রমণের সম্ভবনা বেড়ে যাবে। এরকম নানা কিছু নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। তবে আমি একটু ভাল করে স্টাডি করে যা বুঝলাম, কনটেনমেন্ট বনাম মিটিগেশন - এরকম একটা তর্ক যা বাজারে চলছে, বেসিকালি সুইডেন, ইউকে, সুইজারল্যান্ড বনাম বাকি পৃথিবী এবং who, ব্যাপারটা ঠিক অতটা ১৮০ ডিগ্রী বিপরীত পলিসির লড়াইও নয়। সুইডেন ইউকে কনটেনমেন্ট একেবারেই করবে না - এরকম কোনো স্ট্যান্ড নেই। কিন্তু ওদের বক্তব্য যারা লকডাউন করছে, তারা খুবই শর্ট টার্মে ভাবছে। কারণ কোনো সোসাইটি, বিশেষত ইউরোপিয়ান সোসাইটি দিনের পর দিন লকডাউন রাখা প্র্যাকটিকালি সম্ভব নয়। এবং হতেই পারে একবার লকডাউন তুললে আবার একটা মেজর আউটব্রেক ফিরে এল, যখন ওয়ার্কফোর্স একেবারে বিদ্ধস্ত। ফলে ওরা বলছে করোনা এখনও বেশ কয়েকমাস আমাদের সাথে থাকবে এটা ধরে নিয়ে প্ল্যান করা দরকার। কখনও কোথাও লকডাউন জরুরি মনে হলে করতে হবে, কিন্তু সেটা যেন জাস্ট সবাই করছে বলে পাবলিক চাইছে, তাই আমরাও করে দিলাম - এরকম না হয়।
aka | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ১৯:৫৮436450
sm | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ১৯:৪৩436447
aka | 162.158.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ১৯:৩৯436446
PT | 14.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ১৯:০২436445
lcm | 172.69.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ১৮:৪৪436444
lcm | 172.69.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ১৮:৪২436443
aka | 108.162.***.*** | ১৭ মার্চ ২০২০ ১৮:৩৫436442