এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • শেষ নেই

    Manali Moulik লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৪ অক্টোবর ২০২৫ | ৫২ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • পর্ব ১
      "​ইচ্ছা করো দেহান্তর পেতে? 
        তুমি কি আসবে রূপ ধরে? 
        তোমাকে শুধিয়ে লিখি তাই,
       প্রেম আসে প্রেতলোক যেতে?"
                                            ......    বিষ্ণু দে 
     
     [প্রেম মানবজগতের এক বিচিত্র অনুভূতি, এক বিস্ময়। তেমনই প্রেতাত্মা নিয়ে রয়েছে নানামুনির নানামত। অতৃপ্ত প্রেত কি আছে? তাদের অস্তিত্ব  কি সত‍্যি হয়? তবে প্রেম যে  যুগে যুগে নির্দিষ্ট কারো জন‍্যই জেগে থাকে এমনটা তো হামেশাই শোনা যায়। প্রেতাত্মার ধারণা নিয়েও যেমন বিতর্ক আছে তেমনই প্রেম ফিরে ফিরে আসতে পারে কিনা তাও চিন্তার বিষয়। শুদ্ধ হৃদয় কি পারে কোনো প্রেমহীন, তৃষিত আত্মার অস্তিত্ব চোখে দেখতে? অনেক প্রশ্নের সমাহার নিয়ে এটা তেমনই এক রচনার প্রচেষ্টামাত্র।  কোনো বাস্তবচরিত্র বা ঘটনার সঙ্গে মিল পাওয়া গেলে তা একান্তই কাকতলীয়।] 
     
    ​​​​​                             ||১||
    শ্রাবস্তী নগরীতে আজ মহাসমারোহ। প্রধান সড়কগুলি জনারণ‍্যময়, অজস্র মানুষ মহাশ্রেষ্ঠীর প্রাসাদ-সন্নিকটে খাদ‍্য ও দানসামগ্রীর জন‍্য সমবেত হয়েছে। প্রাসাদটি আজ পুষ্পপত্রমালা, পূর্ণকুম্ভ ও আম্রপত্রসহ বিভিন্নভাবে অপরূপ সাজে সজ্জিত হয়ে উঠেছে। রঙিন বস্ত্র ও স্বর্ণালঙ্কারে সুসজ্জিত দাসদাসীরা অতিথি অভ‍্যর্থনায় রত। আজ মহাশ্রেষ্ঠীর একমাত্র কন‍্যা চন্দ্রকলা আজ পঞ্চদশবর্ষ পূর্ণ করলো, অর্থাৎ ষোলোকলা পূর্ণ হতে দেরী নেই। এই জনসমষ্টির একপ্রান্তে দন্ডায়মান রয়েছে শূরসেন নগরী থেকে আগত বণিকপুত্র চন্দ্রমাণিক‍্য। সে লক্ষ‍্য করছে, প্রাসাদ সম্মুখে মহাশ্রেষ্ঠী স্বয়ং যথাবিহিত লৌকিকতা সহকারে সকলকে আপ‍্যায়নে ব‍্যস্ত। প্রাসাদ বাতায়নের কোথাও কি একটি চঞ্চল ছায়া সরে গেল? সুবর্ণকঙ্কণের ত্রস্ত রিনিঝিনি পলায়নপর শব্দ? কৃষ্ণকাজল ও দীঘল চক্ষুর সুনিবিড় ছায়া যা চন্দ্রমাণিক‍্যের হৃদয়ের একপ্রান্ত থেকে  অপর প্রান্তে ভেসে বেড়াচ্ছে? কিন্তু যা সম্ভব নয়, তা ভেবে লাভ কি? বণিক তারাও হতে পারে, কিন্তু চন্দ্রকলা যে শ্রাবস্তী নগরীর মহাশ্রেষ্ঠীর কন‍্যা! তার রূপের তুলনা হয় একমাত্র রাজকন‍্যার সঙ্গে! পিতা তাকে এক নিম্নস্তরীয় বণিকের হস্তে সমর্পণ করতেই পারেন না। তাই তো বিবাহপ্রস্তাব নিয়ে দ্বারে এসে চন্দ্রমাণিক‍্যকে অর্ধচন্দ্র খেয়ে ফিরে যেতে হয়েছিলো। তাই নগরীর ব‍্যস্ততার ভিড়ে মিশে, চন্দ্রকলার জন্মদিবসে তাকে দেখতে চন্দ্রমাণিক‍্য এসেছে শেষবার।.... 
     
    সেই ষোড়শ মহাজনপদের যুগে চন্দ্রকলা ও চন্দ্রমাণিক‍্যের মিলন সম্ভব হয়নি।
     
     
                                      ||২||
     
    আছেন ভালো রায়মশাইরা এই কোম্পানির রাজত্বে!  কাজ বলত‍ে গরীব চাষির পিঠের চামড়া তুলে নাও, পরিবারকে অপমান করো আর খাজনাটি বাবা সময়মতো সায়েবদের তহবিলে জমা দাও! তেনারা হলেন রাজার জাত, ভালো সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছো আর বাধ‍্য হয়ে চলেছো তো তোমার জমিদারি আচে, নইলে গ‍্যাচে।  এই সুবিশাল জমিদারবংশ, বিরিঙ্গির গুষ্টি রায়পরিবার। রায়কর্তার তো একটিমাত্র কন‍্যা, এই দশে পা দিলো, নাম প্রশ্নমালা। তাকে পার করতে হবে এবছরের মধ‍্যে। তাছাড়া কি অন‍্য কাজ নেই?  রায়মশাই তাকিয়ায় তবলার বোল তুলে আলবোলার নলটা মুখে তোলেন। হুঁ হুঁ বাবা, রায় পরিবারের দুর্গাপূজায় সায়েবসুবোদের আমন্ত্রণ জানাও, বাঈনাচের তরিবৎ করো, তারপর মাংস, ফিরিঙ্গি খাওয়া-দাওয়া, শেরী, শ‍্যাম্পেন,বিয়ার, ক্ল‍্যারেট...ছি ছি ছি! বললে হবে  'ছি'? কানে তুলসীচন্দন চাপা দিয়ে ঘুমোও গে তাহলে, এ রাজত্বে জমিদারী আর চালাতে হবে না। রায়মশাই হাঁক পাড়েন।... 
     
    --- "ঘটা, ওরে ঘটা,  আরে ও  ঘটে!"
    ভৃত‍্য পড়ি কি মরি করে ছুটে এসে বলেন,  "কত্তা, ব‍্যাপার যে দেখি বাঁচন-মরণ! 
    এবার এবাড়িতে ম‍্যাজিস্টারের পড়বে না চরণ!"
     
    কর্তা বলেন,  "বলিস কী রে ঘটে? 
    আসবে না ম‍্যাজিষ্ট্রেট? বটে ?
    সম্মান নেই রায়বংশের একটা? 
    আমাদের, আমার ইঞ্জিরি শেখা ভাইটার?"
     
    --- "এজ্ঞে, ম‍্যাজিষ্ট্রেটের বদলে আসবে ওনার রাইটার!"
     
    এলেন। হ‍্যাঁ, সেবার রায়বাড়ির দুর্গাপুজোয় ম‍্যাজিষ্ট্রেটের প্রতিনিধি হিসাবে তরুণ রাইটার মার্টিন সাহেব এলেন। বাতায়নের আড়াল থেকে সবার চোখ বাঁচিয়ে তাকে দেখে মন দিয়ে বসলো প্রশ্নমালা। কিন্তু এমন অসম্ভব কী আর সম্ভব হয়? কমপ্র‍্যাডোর-বুর্জোয়া রায়বংশ যতোই ব্রিটিশের সঙ্গে স্বার্থের জন‍্য সম্পর্ক বজায় রাখুক, এরকম সম্পর্কের কথা মনে আনলেও পাপ।.. 
     
    সেই কোম্পানির যুগে প্রশ্নমালা রায় ও মার্টিন সাহেবের মিলন সম্ভব হয়নি।
     
       
                                  ||৩||
     
    -- "এ‍্যাই...এই ছেলেটা, তোমরা আমাদের গাছের ফুল তুলছো কেন গো? জানো না গাছ থেকে ওরকম করে ফুল ছিঁড়তে নেই? জেঠুকে চেনো তো আমার? ডাকবো একবার?"
     
    একনিঃশ্বাসে অনেকগুলো কথা বলে টরটরি পাকা মেয়েটা উঠে এলো বাঁধানো চাতালে। ছোট্ট ছেলেদুটো তখন ভয়ে জড়োসড়ো। ওরে বাবা! এই ঢাউস পুরোনো বাড়ির এই অংশটায় ওরা থাকে। বাড়ির একুশটা ঘর তালাবন্ধ। মেয়েটির বাবা ব‍্যাঙ্কের কর্মচারী, জেঠু সরকারী করণিক। কিন্তু জেঠুর হাতে করা এসব ফুলগাছ আর দোর্দন্ডপ্রতাপ ওই অপরেশ রায়কে কে না চেনে? ফুলগাছ বলতে তো ওই টগর, গন্ধরাজ, সাদা রঙের দু-একটা ফুল আর ওইদিকে নীল অপরাজিতার ঝাড়। এসব নিতে এসে কী মুশকিলেই পড়লো তারা!  আচ্ছা নীল-সাদা মানেই কি...।.. 
    হঠাৎ ছেলেটি চমকে উঠলো। একটা অপরিচিত কন্ঠস্বরে। তারপর পিছন ঘুরে তাকিয়ে বেমক্কা ভয় পাওয়ার কারণটাকে দেখে হেসে উঠলো। এ কে? কোট-হ‍্যাট-টাই পরা চার্লি চ‍্যাপলিনের মতো দেখতে একটা সাহেব বলে উঠেছে,
    -- "টোমরা রায়মহাশয়কে দেখিয়াছো খোকারা?"
    খোকারা হাসতে হাসতেই দুদিকে ঘটঘট করে মাথা নেড়ে 'না' জানায়।  দুই খোকার মধ‍্যে যেটি পাকা সেটি বলে বসে,
    "তোমাকে তো আগে দেখিনি। তুমি কি ট্রাম্পের কাছ থেকে এসেছো? "
     
                                                                 (চলবে)
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    পর্ব ১
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৪ অক্টোবর ২০২৫ ২১:০৩734658
  • আরও অনেকের মতোই তোমার লেখাও যত্ন নিয়ে পড়ার চেষ্টা করি। খেয়াল করেছি, তুমি বাংলা কবিতা খুব ভালভাবেই পড়েছ। সত্যি বলতে, আমিও অত পড়িনি। সে অন্য কথা। এই লেখাও পড়লাম, আশা করা যায় আরও ভাল ক'রে, আরও যত্ন নিয়ে চেষ্টা করবে এই লেখাটা লেখার। আমার একটা ইচ্ছে আছে জানো, এই তোমার আমার মতো যে সমস্ত তরুণ তরুণী বাংলায় কবিতা-গল্প-উপন্যাস লেখার চেষ্টা করছে, তাদের লেখাকে আরও অনেকের সামনে তুলে ধরার জন্য একটা পত্রিকা প্রকাশ করার। সেটা বার্ষিক হবে, না মাসিক হবে— তা আমার জানা নেই। কিন্তু ইচ্ছে আছে। শুধু আমার ইচ্ছে থাকলেই তো হল না। তার সঙ্গে যেমন একটা আর্থিক দিক জড়িয়ে আছে তেমনই আমার মতোই আরও কিছু মানুষের উদ্যোগ ও সহযোগিতা প্রয়োজন। হতে পারে এই স্বপ্ন কোনওদিনই সফল হবেই না। ইচ্ছে করে তবু এমন কিছু একটা করার। ও হ্যাঁ, শুভ বিজয়া! 
  • Manali Moulik | ০৪ অক্টোবর ২০২৫ ২১:৩২734660
  • শুভ বিজয়া জানাই।
     
    হ‍্যাঁ, এটার আর্থিক দিকও আছে। তবে আজকাল ওয়েবজিন তো প্রকাশ করা যায় সহজে। প্রথমে তেমন চেষ্টা করা যেতে পারে। তবে আমার এবিষয়ে অভিজ্ঞতা সর্ষেদানার মতোই। ছোটোবেলায় হাতে লেখা, প্রচ্ছদে অয়েল প‍্যাস্টেলের ছবি আঁকা, রঙিন সেলোটেপ লাগানো একটা চেষ্টা করতাম আমার সমবয়সীদের নিয়ে। ভূতের গল্প আর ড্রয়িং বেশী পেতাম। যাকগে, দেখা যাক ভবিষ‍্যতের কথা ভবিষ‍্যতে।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৪ অক্টোবর ২০২৫ ২১:৪০734662
  • "যাকগে, দেখা যাক ভবিষ‍্যতের কথা ভবিষ‍্যতে।" 
    স্পষ্টভাবে কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। এমনিতেই আমি অলস, তাছাড়া নিজের লেখার পেছনেও বিরাট সময় দিতে হয়। হবেও। কিছুটা অজুহাতই হয়ে গ্যালো সম্ভবত!... smiley
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন