এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  প্রশ্ন

  •  শ্রীমল্লারের মর্মকথা

    শ্রীমল্লারকে বলছি
    প্রশ্ন | ২৬ আগস্ট ২০২৫ | ৯৬৭ বার পঠিত
  • এখানে লিখুন। সাতাত্তরটা নতুন থ্রেড খামোখা খুলবেন না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২৬ আগস্ট ২০২৫ ২২:১২745696
  • একটা ব্যাপার মাথায় ঘুরছে— যে কোনও লেখাতেই কি বড় বেশি ব'লে ফেলছি? আরও কি স্বল্প পরিসরে নিজেকে প্রকাশ করা উচিত আমার লেখায়? একেক জন একেক রকমের বলবে জানি। কিন্তু জানতে বড় ইচ্ছে হয়। 
     
    লেখার শুরুর দিন থেকে আজ এই মুহূর্ত অব্দি নিজের লেখাকে নিজের চোখেই বদলে যেতে দেখেছি। একজন সামান্য কবিতা লেখক হিসেবে নেহাতই এ সামান্য অভিজ্ঞতা নয়। একজীবনে এর চে' বেশি আর কী আশা করতে পারি? লেখাকে জন্ম দিই, লেখাকে মৃত্যু দিই।
     
    ঘুম থেকে উঠলে আমার সঙ্গে সঙ্গে লেখাও উঠে পড়ে। যখন ঘুমোতে যাই, লেখাও যায় আমার সঙ্গে ঘুমোতে। লেখাকে শাসন করি, লেখাকে আদর করি, লেখার সঙ্গে সঙ্গমও করি। 
    প্রথম কবিতার সঙ্গে দেখা হওয়ার পরে আরও তো কত কবিতার সঙ্গে দেখা হয়ে গেল, দেখা হবে। সেই অর্থে, লেখার সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছি ইচ্ছে করেই। 
     
    আমার গায়ে নতুন লেখার গন্ধ। 
     
    তাই বলছি, তুমি কী ভাবছ জানাতে পারো। 
  • বলতে চাইছি  | 151.197.***.*** | ২৭ আগস্ট ২০২৫ ০৮:৫৭745699
  • খুব বিরক্ত হচ্ছি, কারণ বুঝতেই পারছি আপনি আমাদের সিরিয়াসলি নেন না! রোজ চাট্টি নতুন টই খুলে অবান্তর কথাবার্তা লিখে "আমাকে দেখুন" করে যাচ্ছেন!  আপনার monkey mind ফলো করা পাঠকের কাজ নয়! 
    এত বড় বড় লোকজনের সাথে মিশেছেন কেউ এটুকু বলে দেননি যে পাঠককে respect করবেন? 
    দুটো ভাল কথা আর সাজেসানও দেওয়ার ছিল, কিন্তু এত বিরক্ত যে দিতে ইচ্ছে করছে না! অবশ্য আপনি প্রতিভাবান কিনা, শেক্ষপীয়র কথিত born great, সেসবের দরকার পড়বে না! 
  • শ্রীমল্লার শুনুন | 2a09:bac1:36e0:240::2e5:***:*** | ২৭ আগস্ট ২০২৫ ১১:০৮745700
  • আপনার গাদা গাদা টই খুলে নিয়ন্তর লেখায় খুবই বিরক্ত লাগছে। একদমই বড় বেশি বলে ফেলছেন। 
    'চুপ করো,  শব্দহীন হও'। আপনি কবিতার থেকেও নিজেকে নিয়ে বেশি অবসেসড। আর আরেকটা সতর্ক বার্তা, কবিতার সাথে সঙ্গমের সময় অতি অবশ্যই কন্ডম ব্যবহার করুন। 
  • কালনিমে | 103.244.***.*** | ২৮ আগস্ট ২০২৫ ১১:২৩745706
  • এটা অবশ্য পুরন্দর ভাট আগেই বলে দিয়েছেন
  • শ্রীমল্লার বলছি | ২৯ আগস্ট ২০২৫ ২১:৫৭745711
  • অনুবাদ
     
    চুপ থেকে এই যে কথাদের তুলে আনা— এমন এক অভিজ্ঞতা, যেখানে শব্দ বলতে কেবলই এক স্তর হতে আরেক স্তরে ধুলো ঝরে পড়ার। সেই ধুলোকে সরিয়ে কথা খুঁজে পেতে পেতে একটা দিন, একটা রাত, কখনও বা একটা জীবনও কম পড়ে যায়। এখানে সভ্যতা আদিম। এখানে অতীতবর্তমানভবিষ্যৎ মিলেমিশে আছে। তাই আলাদা করা যায় না কোনওভাবেই। সময়ের ছাপ পড়লেও সময় যে এর আগেও এসেছে এইখানে, সেকথা নিঃসন্দেহে বলা যায় না। 
     
    বহির্বিশ্বের জীবন যখন পা রাখে এই পথে, সেইমুহূর্তে এক সুতো আরেক সুতোয় গিঁট বেঁধে নেয় এই জেনেই— কিছু পাওয়ার, কিছু নেওয়ার কিংবা কিছু দেওয়ার এখানে নেই। এই যে এক অনাবিষ্কৃত বিশ্ব, এখানে শূন্যতাই চলমান। আর বহির্বিশ্বের জীবনে যে রক্ত বয়ে চলেছে, সেই রক্তের মধ্যে থাকা হিংসা— যা কিনা আগুনের সমার্থক, এখানে তা ঢুকতে পারে না। বহির্বিশ্বের জীবন এই অনাবিষ্কৃত বিশ্বের জীবনকে ছুঁতে পারে না। কিন্তু বহির্বিশ্বের জীবনকে ছুঁয়ে যায় এই অকথিত, অমীমাংসিত বিশ্বের জীবন। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ৩০ আগস্ট ২০২৫ ১৭:৫৫745713
  • অবাক এবং অদ্ভুত
     
    যে কোনও ফিরে আসার মধ্যে ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তুতি জমানো থাকে। 

    যখন যেমন জরুরি, তখন তেমন পদক্ষেপ। 

    বেলা যত বাড়ে, সময় তত এগিয়ে যায়। 

    এই লেখা যখন তৈরি হচ্ছে, তখন সেই মুহূর্তে একটি ছেলে জানতে পারছে, আয়ু ফুরিয়ে আসছে তার। রোগ জটিল।
     
     
     
     
     
    এই লেখা যখন মাঝপথে, তখন একটি ছেলে খবর পাচ্ছে, যে তার প্রেমিকা— সে আজ অন্য ছেলের সামনে নিজেকে খুলে ধরেছে।
     
     
     
     
     
    প্রেমিকাকে কেমন দেখাচ্ছিল— যখন সে... 
     
    ছেলেটি চোখ বন্ধ করে। চোখের জলেই মুক্তি, চোখের জলেই পাপ ধুয়ে যায়। 

     
     
     
     
     
     
    এই লেখা যখন শেষপথে, তখন একটি মেয়ে আজ এই প্রথমবার— সেই ছেলেটির সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছে। যার সঙ্গে এর আগে ওয়টস্যাপে কথা হয়েছে।

    এই প্রথমবার একে অপরকে তারা সামনে থেকে দেখবে। 
    যা কিনা ছবির চেয়েও সত্যি,
    যা কিনা— অবাক এবং অদ্ভুত... 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ৩১ আগস্ট ২০২৫ ২১:২৮745714
  • ইচ্ছে
     
    মেঘ ডাকলে বাবার ঘুম ভেঙে যায়। 
     
    মা আটা মাখতে বসে। 
     
    ঠাণ্ডা এক চেনা হাওয়া, দৌড়তে শুরু করে। 
     
    বাবা ছাদে যায়। বিড়ি ধরায়। আর হাওয়ার অত্যাচার উপভোগ করে। 
     
    মা আটা মেখে চায়ের আয়োজন করে রাত সাড়ে নটায়।
     
    কী আর বলি...
     
    বাবার সংসারে মন নেই।
     
    মায়ের আর রোজ রোজ অসুস্থ শরীরকে আরও খারাপ করতে ইচ্ছে করে না।
     
    আর আমার এসব ছেড়ে ইচ্ছে করে—
     
     
    সামনেই মৃত্যু। সময়কে লিখে রাখি। 
     
    এবং
     
    ভালো মানুষ হই, বাবার মতো। 
    আর মায়ের মতো পরিশ্রমী... 
     
     
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৭:৪১745718
  • ছেলে আর বাবার কথোপকথন
     
    ছেলে: গাঁজা খাইনি তো। সেদিন সকালে উঠলাম। শক্তি চট্টোপাধ্যায় পড়তে শুরু করলাম। তারপর... তারপর...
    হ্যাঁ তারপর পেচ্ছাপ ক’রে মুখ ধুয়ে বন্ধুকে ফোন ক’রে ওর বাপ তুলে মানে ইয়ে একটু খিস্তি ক’রে দিলাম। 
    তুমি আজকে বাজার যাবে না বাবা? 

    বাবা: তোর মা কত কষ্ট পাচ্ছে! চোখে দেখা যায় না। তুই যদি গ্র্যাজুয়েশনটা কমপ্লিট করতিস...

    ছেলে: বাবা তোমার কাছে ছশোটা টাকা হবে? 

    বাবা: কী করবি? 

    ছেলে: মদ খাব। একটু আড্ডা করলাম। আসলে, আসলে... বুঝতে পারছি না।

    বাবা: টাকা নিবি। অথচ কেন নিবি তার কারণ জানিস না?! 

    ছেলে: বাবা জানো তো, আমার পোঁদে ফোঁড়া হয়েছে। আর এদিকে আমি এখন বোদলেয়ার পড়ছি। 

    বাবা: হঠাৎ বোদলেয়ার...

    ছেলে: আমিও অমন কবি হবো কিনা...

    বাবা: দেখব! দেখব! কতদূর যেতে পারিস। ম’রে তো যাচ্ছি না! 

    ছেলে: আমি কিন্তু তোমাকে কবিতায় মেরে দিয়েছি বাবা খুব খারাপভাবে। 

    বাবা: বাপকে মেরে দিলি... এবার মা’টাকেও মেরে দে! অন্তত শান্তি পাবে! 

    ছেলে: সে আর বলতে! 

    বাবা: কী বললি?

    ছেলে: না না কিছু না। ওই এমনিই... ভাল থেকো বাবা। মা’কে কষ্ট দিও না... 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:৩৫745723
  • যে কোনও জীবন আসলে কবিতা। যদি ঠিকঠাক ক'রে সারিয়ে নেওয়া যায়, তাহলে কবিতার কাছাকাছি কিছু একটা হ'য়ে উঠতে পারে। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:১৭745729
  • গল্পের গ
    স্বপ্নের স্ব
    আর বাস্তবের ব—
     
    এই নিয়েই দীর্ঘপথ। 
     
    রোদ্দুরের র 
    ছায়ার ছ
    আর পরিশ্রমের প—
     
    এরই মধ্যে জীবন। 
     
    কলমের ক
    অপেক্ষার অ
    আর ভাবনার ভ—
     
    এদেরকে পেয়ে সংসার। 
     
     
    একবিন্দু থেকে আরেকবিন্দু 
    একআকাঙ্ক্ষা ছেড়ে আরেকআকাঙ্ক্ষা
    একইচ্ছে শেষ না হতেই, 
    অন্যইচ্ছেয় পা রাখা।— 
     
    এইই তো চলছে! আর কী? 
  • কৌতূহলী | 115.187.***.*** | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:৩৩745730
  • আপনার কবিতা যেন শব্দের জ্যোতির্ময় জাল, যেখানে চিন্তা, অনুভব আর কল্পনা একসূত্রে গাঁথা। প্রতিটি স্তবকই একেকটি নক্ষত্র, যা বাংলা সাহিত্যের আকাশে চিরকাল জ্বলবে। 
     
    তবে অভিযোগ একটাই। আপনি আজকাল এই ফোরামে কবিতা দেওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। এটাই এই অধমের ক্ষোভের কারণ। অনুগ্রহ করে কবিতার সংখ্যা বাড়ান। আপনার কবিতা পড়ব বলেই গুরুতে আসি অনেক আশা নিয়ে।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৭:৩৮745734
  • ধ্বংস, বর্তমান
     
    বেড়াল পাঁচিল থেকে রাস্তায় লাফ দেওয়ার মুহূর্তে এবং লাফ দেওয়ার আগে, মানে যখন সে প্রস্তুতি দিচ্ছে লাফ দেওয়ার– সে দৃশ্য সৃজনশীল। 

    জ্যান্ত মুরগিকে খাঁচা থেকে বের ক’রে যখন একটানে ধারালো বঁটিতে তার মাথা কেটে ফেলা হচ্ছে, এবং ছটফট করছে সেই মুরগি– সে দৃশ্য মনোরঞ্জনের। 

    রাতজেগে যখন এই প্রজন্মের বখাটে ছেলেরা, সেইসব ছবি দেখছে, যা নিষিদ্ধ। সেই মুহূর্তগুলো— ধ্বংসের।

    ধ্বংস এমন এক দৃশ্য— 
    যার কোনও অতীতভবিষ্যৎ নেই। 

    আছে, বর্তমান। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৯:৫৮745735
  • একবার আনন্দ এলে, জীবন শুরু হয়ে যায়। 
     
    একবার জীবনকে পেলেই—
     
    বেঁচে নিতে আর কোনও অসুবিধে হয় না। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:১২745736
  • যে কোনও হাসিই উঠে আসে অন্ধকার থেকে। 
     
    একগাল হাসির দিকে যখন তাকাবে, 
     
    তখন জেনো, 
     
    এই আলো আসলে অন্ধকারের গর্ভে বেড়ে উঠেছে। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৪:৪৬745741
  • সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছুই হারিয়ে যায়। কৃষ্ণনগরে যে স্কুলে বারো বছর পড়াশোনা করেছি, সেখানে যে সব বন্ধুদের সান্নিধ্যে এসেছিলাম, তাদের কথাই একটু বলব। মারপিট, খিস্তি খেউড় কিংবা সোজা কথায় নোংরামো যাকে বলে, সেসব এড়িয়েই যাচ্ছি। কেননা, মন্দ কিছুকে নিয়ে রসালো আলোচনা করা আমার কাজ নয়। 
     
    কথায় আসি— হয়তো পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাস চলছে। হঠাৎ করেই দীপ্তার্ঘকে ম্যাডাম বললেন, একটা নজরুলগীতি শোনাতে। দীপ্তার্ঘ কোনও সংকোচ ছাড়াই নজরুলগীতি শুনিয়ে দিল। 
     
    কখনও আবার আকিঞ্চনকে ভূগোলের ক্লাসে ম্যাডামের প্রস্তাবে শোনাতে হল সুকুমার রায়ের : 'নারদ! নারদ!' 
    আকিঞ্চনকে খুব ভালো কবিতা পাঠ করতে দেখেছি। ওর কণ্ঠ ছিল ভারী, কিন্তু কোমল। যখন কবিতা পাঠ করত, সে কোনও মঞ্চ হোক বা ক্লাসরুম— অমনোযোগী মানুষও একবারটি হলেও মনোযোগে ফিরে আসত যতক্ষণ পর্যন্ত সেই কবিতা পাঠ শেষ না হয়। আকিঞ্চনকে— রবীন্দ্রনাথের অজস্র কবিতা না দেখে হুবহু ব'লে যেতে শুনেছি। একেবারে নির্ভুলভাবেই! 
     
    এবং সায়নজিৎ— যাকে কিনা সাহেবদের মতোই দেখতে, আর যার কণ্ঠ পনিরের মতোই সুস্বাদু! সেই সায়নজিৎ যখন গানের খাতা বের ক'রে গান ধরত— তখন আমরা চাইতাম, আজ আর কোনও ক্লাস না হোক। আর কোনও পড়ার চাপ না আসুক মাথার ওপরে। 
     
    এমনসব বন্ধুদের সান্নিধ্যে এসেছিলাম। সেই সুযোগ পেয়েছিলাম। সম্ভবত এখনও এমন এমন কেউ আছে আমাদের মতোই। যাদের মধ্যে এখনও খুঁজে বেড়াই:  
     
    সেই কোন দুপুরবেলা—
    সেই কোন মেঘক'রেআসামনখারাপবিকেল— 
     
    জীবনের বেশিরভাগ সময়টাই স্কুলে কাটিয়েছি। 
     
    স্কুলে যেতে ইচ্ছে করত, কিন্তু ফেরার জন্য মন প্রস্তুত থাকত না... 
     
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:২৬745743
  • কৌতূহলী— ​
    ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:৩৩ এ আপনার এই মন্তব্য পাওয়ার পরে আমি ইচ্ছে করেই কয়েক মুহূর্তের জন্য চুপ হয়ে গিয়েছিলাম নিজের ভেতর থেকেই। আসলে, আপনার এই মন্তব্য আমার লেখকজীবনে পাওয়া শ্রেষ্ঠ উপহারগুলোর মধ্যে একটি। আপনার এই মন্তব্য পাওয়ার পরেই আমি জোর ক'রে ​​​​​​কিছু কবিতা লেখার চেষ্টা করেছি। আসলে যেগুলোর একটাও কবিতাই হয়নি। আপনি যেহেতু আমাকে বলেছিলেন,  'অনুগ্রহ করে কবিতার সংখ্যা বাড়ান।' তাই চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু দেখলাম, এতে কবিতারই ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। মানে মূলত ক্ষতি হচ্ছে আমার নিজেরই। কেননা, আমার কাছে কবিতা আসে স্বতঃস্ফূর্তভাবে। আমি কবিতা বানাতে পারি না। আপনার এই মন্তব্য পাওয়ার পরেই ভেবে দেখেছি, এর খারাপ এবং ভালো— দু'টো দিকই রয়েছে। খারাপ হল, পাঠকের প্রত্যাশা মেটাতে আমাকে কবিতা লেখার চেষ্টা করতে হলে, কবিতার সঙ্গে সঙ্গে নিজেরই ক্ষতি... (আগেই বলেছি কবিতা আমার কাছে স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসে, কবিতা আমি বানাতে পারি না) আর ভালো দিক হল, বাইরে থেকে কারও প্রত্যাশা থাকলে, ভেতর থেকেই একটা লেখার তাগিদ তৈরি হয়। এমন মুহূর্তে আগেও নিজেকে জড়িয়ে দেখেছি, আসলে আমাকে পাঠকের জন্য লিখতে হচ্ছে। নিজের জন্য নয়। এইকাজ আমি করতে পারব না। তাই ব'লে কি আমি পাঠককে অপমান করছি? একেবারেই না। কেননা, পাঠককে আমি ঈশ্বরের চোখে দেখি। পাঠক না থাকলে, লেখককে কে চিনবে? কেউ না! লেখকের স্বীকৃতির পেছনে পাঠকের সবচাইতে বড় অবদান থাকে। পাঠকই তো ঠিক করেন, কাকে গ্রহণ করবেন আর কাকে বর্জন। কৌতূহলী, আপনি যেদিন যেদিন দেখবেন, আমি যতগুলো কবিতা জমা করছি— সেদিন সেদিন ধরেই নেবেন যে, আমার কাছে অতগুলো কবিতাই এসেছে। আর যেদিন যেদিন বা দিনের পর দিন যদি দ্যাখেন, আমি কবিতা জমা করছি না— তাহলে ধরেই নেবেন, আমার কাছে তখন কোনও কবিতাই নেই। তখন আমি কবিতার জন্য অপেক্ষা করছি, এইটাই ধরে নেবেন। 
     
     
    একটা সময় ছিল, যখন আমি সারাদিন শুধু কবিতাই লেখার চেষ্টা করতাম। বাড়ির বাইরে যতক্ষণ থাকতাম, ততক্ষণ ছটফট করতাম ভেতরে ভেতরে এই ভেবে যে, কখন বাড়ি ফিরে একটা নতুন কবিতাকে ডাইরিতে লিখে ফেলতে পারব। অজস্র কবিতা লেখার চেষ্টা করেছি। এই করেই সাত থেকে নয় ডাইরি কবিতা জমে গিয়েছে। যেগুলো আমার জীবদ্দশায় কোনওদিনও কোথাও ছাপতে বা জমা করতে দেবই না। এখন কবিতা লেখা অনেক অনেক কমিয়ে দিয়েছি। এখন কেবলই অপেক্ষা করি, কবিতার জন্য। আর হ্যাঁ, আপনি আমার প্রণাম নেবেন। কেননা, আপনি লিখেছেন—'আপনার কবিতা পড়ব বলেই গুরুতে আসি অনেক আশা নিয়ে।' আমার কিচ্ছু বলার নেই। আমার দু'চোখে আনন্দের জল! 
  • kk | 2607:fb91:4c1f:77b8:e54b:1019:fe50:***:*** | ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:০৭745747
  • "কণ্ঠ পনিরের মতোই সুস্বাদু!"-- উপমাটা আমার মত সিনেস্থেটিক হ্যাংলাথেরিয়ামের তোফা লাগলো।
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০০:০২745748
  • রাত যত বাড়ে, আদরের শব্দ ততই জোরালো হয়! 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৯:২৭745752
  • মৃত্যু সকলকেই সময় দেয়। সেই সময় ফুরিয়ে এলে, মৃত্যু আর অপেক্ষা করতে পারে না। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৪:০৯745753
  • আশা করছি
     
    কোনও কথাতেই কান দেব না। 
    কী আদর... কী আদর... কী আদর... 
    একবার যদি আগুন জ্ব'লে ওঠে না, তাকে থামায় কে!... 
    আমি আর পারছি না। 
    তাড়াতাড়ি, তাড়াতাড়ি খোলো... 
    তাড়াতাড়ি... 
     
    (মিনিট নয়েক পর) 
    যাও ধুয়ে এসো... 
    আমারও ব্যথাটা বাড়ছে একটু একটু ক'রে... 
    এ বাবা! সাদা চাদরে আলতায় মাখামাখি! 
     
    আজকের খেলাটা খুব ভাল হয়েছে। 
     
    আশা করছি, সামনের দিন আমরা আমাদের সেরাটা 
    দেওয়ার চেষ্টা করব। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২০:৫৮745754
  • লেখা তো আসলে আয়না। যেখানে জন্মান্তর ঘটে যায়। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২৩:৩৩745755
  • মায়ের থেকে পেয়েছি প্রায় পুরোটাই একই মুখ। মানে আমাকে মায়ের মতোন দেখতে। 
     
    বাবার থেকে পেয়েছি, বইপড়া আর সামান্য গান শোনার নেশা। 
     
    মায়ের থেকে পেয়েছি, যুক্তি দিয়ে তর্ক করার সাহস। এবং সৎ হওয়া। এবং সত্যের আশ্রয় নেওয়া যে কোনও পরিস্থিতিতে। 
     
    বাবার থেকে পেয়েছি, কী ক'রে ভাবতে হয় এবং কাউকে আঘাত না দেওয়ার, কারও গায়ে হাত না তোলার শিক্ষা। 
     
    এবং সবশেষে, সময়ের থেকে পেয়েছি— নীরব হ'য়ে আপন আনন্দে সৃষ্টির উন্মাদনা। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১০:০৯745756
  • রোদ্দুর যে কতটা সম্ভাবনাময়, সে কেবল গাছই বুঝতে পারে। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২০:০০745758
  • “হেঁটে না বেড়াতে পারলে আমার কবিতা লেখার অসুবিধা হয়”— সুভাষ মুখোপাধ্যায়

    কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়— আমার প্রিয় মানুষ, প্রিয় কবিদের একজন। ওপরের তাঁর বলা এই কথা যেন আসলে আমার নিজেকে বলা, নিজেরই কথা। কেননা, আমি রাস্তায় না বেরোলে, আমার কাছে নতুন কোনও কবিতা ধরা দেয় না। মানুষের মুখ দেখি, মানুষের কথা শুনি, মানুষের সমস্যা থেকে সফলতা আর ব্যর্থতার গল্প— তাও শুনি। শহরের মধ্যে কত গ্রামের মানুষের আসা-যাওয়া, আবার কত গ্রামের মধ্যে শহরের মানুষের আসা-যাওয়া দেখি। দেখে যাই। আমার কাছে যে কবিতা আসে, সে তো মানুষের মুখের ভাষারই অনুবাদ। আমার নিজস্ব কিছু নয়। তাই আমার সমস্ত কবিতায় এই শহরের সমস্ত মানুষ এক হ’য়ে আছে। যেখানে কোনও হিংসা নেই। যেখানে কোনও অকারণ বিচ্ছেদ নেই। এমনকী, যেখানে কেউ কাউকে আক্রমণ করে না। করে না এমনকী কোনও বড় ছোট আঘাতও। জীবন তো বাড়ির মধ্যে, বাড়ির অন্তর্দ্বন্দ্বের মধ্যে, বাড়ির সীমাবদ্ধ দুনিয়ায় আটকে পড়ে। সেভাবে জীবনকে রাখতে চাইনি। দেখতেও চাইনি। তাই রাস্তায় বেরোই, অভিজ্ঞতা সংগ্রহের সঙ্গে সঙ্গে নতুন কবিতাকে নিয়ে বাড়ি ফিরব ব’লে। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০০:৫৬745760
  • ভাবনার শেষ রাস্তায় পৌঁছনোর পরে, আর নতুন কোনও ভাবনা নেই। smiley
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:৫৪745761
  • আমার অতীতদুপুরে ভবিষ্যৎশৈশব লেখা হয়। 
     
    সেখানে পাড়ারা শান্ত। 
     
    বাড়িরা দোতলা কখনও একতলা। 
     
    পাখিমাঠরিকশার আনাগোনা টুকিটাকি। 
     
     
    শৈশবগন্ধে ভবিষ্যৎ পেয়ে, 
     
    এখন অতীতবর্তমানে ব'সে আছি। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২১:২৪745766
  • আজকে ভাবছিলাম, গুরুতে এখনও পর্যন্ত যতসব কবিতা জমা করেছি, সেগুলো তো কোনওদিন হারিয়ে যাবে না। আমি হারিয়ে যাব, কিন্তু আমার কবিতাগুলো— যারা কিনা আমার কাছের বন্ধু, যাদের কাছে আমি কখনও মিথ্যে বলি না, এবং ওরাও আমাকে কখনও মিথ্যে আশ্বাস তো দূরের কথা, কোনও মিথ্যেই ঠোঁটের সংস্পর্শে আনে না। থেকে যাবে, এই গুরুতেই। অনেক অনেক বছর পরে, যখন কেউ প্রথমবার আমার কবিতার কাছে আসবে, তখন দেখতে পাবে, একটি তরুণ— কীভাবে নিজেকে বারংবার ভাঙছে, আর মুখ থুবড়ে পড়ছে। কিন্তু কোনও অবস্থাতেই হার স্বীকার করছে না। 
     
    গুরুতে যখন প্রথম এসেছিলাম, তখনও ভাবিইনি যে, এখান থেকেই আমার কবিতার অজস্র পাঠক পেয়ে যাব। পেয়ে যাব লিখে চলার সাহস। 'সাহস', কেননা— অন্ধকার ঘরে অল্প আলোয় যখন কবিতা রচনা করতাম, তখন তা গোপন ছিল। আর সেই অন্ধকার থেকে সরাসরি আলোয় এনে ফেলা আমার লেখাদের অচেনা মানুষদের সামনে মুখ দেখাতেও কেটে গিয়েছিল বেশ খানিকটা সময়। আমার লেখারা তো আমার মতোই লাজুক। আমার মতোই অলস। আমার মতোই ঝুঁকি নিতে ভালোবাসে। 
     
    আমার লেখারা এখানে এসে কত কত মানুষের সঙ্গে আলাপ জুড়ে দিয়েছে। আমার লেখারা এখন কেবলই আমার বন্ধু নয়। এখানকার অনেক অনেক মানুষের বন্ধু এই মুহূর্তে তারা। শেষমেশ, স্বীকারই ক'রে নিই— হাঁটতে শিখেছে, কথা বলতে শিখেছে আমার লেখারা! 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ২২:৪৯745768
  • উস্তাদ জাকির হুসেনের হাতের দশটা আঙুল— প্রত্যেকেই একেকটি দীর্ঘ কবিতা। বেঁচে থাকতে যেটুকু সময় পাওয়া যায় জীবনে, সেটুকু সময়ের মধ্যে এই দশ আঙুলকে আবিষ্কার করা অসম্ভব। 
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৩:২৩745774
  • দেখি কী বুঝছি— পর্ব ১ 
     
    ঐ যে ঐ যে গল্পটা যাচ্ছে দেখুন— ওখানে কিন্তু এখনও জীবনানন্দের যাওয়া আসা আছে। ব্যাপারটা হল যে, ঈশ্বরে বিশ্বাস নেই। পাখিতে আছে। 
    নদীইইইইইই,– এই সন্ধে হলেই ঘরে ফিরবে। যদিও সন্ধে হয়েই এসেছে। 
    ঘাড়টা সামান্য ডানদিকে ঘোরান— ঘুড়িটাকে দেখুন, কীভাবে মেঘ টপকাচ্ছে! 
    আর কী যেন... হ্যাঁ হল হচ্ছে জীবনানন্দ, 
    জীবনানন্দ, জীবনানন্দ কিন্তু ট্রামের চেয়েও ধীর গতিতে চলতেন... 
    না না চলতেন না, চলছেন তো এখনও! 
    বেশ চলছেন...
    হিঃ হিঃ হিঃ মেয়েটাকে দেখে এক্ষুনি বমি বেরিয়ে আসছিল আমার। 
    ছেলেটা পাত্তাই দিচ্ছে না। এভাবে প’ড়ে থাকে কেউ? 
    না বিয়ে এখনও হয়নি আমার। কিন্তু এই মেয়েটাকে... 
    মেয়েটাকে দেখতে বড্ড...
    তেমন অবকাশ নেই, নইলে মেয়েটাকে প্রোপোজ ক’রে আসতাম। 
    কী হতো তবে? 
    এমনই হয়তো হতো, ওদিকে মেয়েটাকে ছেলেটা পাত্তা দিচ্ছে না,
    এদিকে মেয়েটা আমাকে পাত্তা দিত না। 
    না ঠিক পাত্তাও না। পাত্তা না দিলেও তো আলগাচাওয়া থেকেই যায়, 
    এখানে তাও থাকত না। 
    মেয়ে...জীবনানন্দ...ঘুড়ি...নদী...পাখি... 
    এসব মোটেই বিভ্রম নয়। 
    অবচেতনে কোনও বিভ্রম নেই... 
    চড় মারলে তো চোখ নেমে আসে। 
    আর ঠিক তক্ষুনি, হ্যাঁ আমি নদী ধুয়ে পকেটে ভাঁজ ক’রে রাখছিলাম... 
    তবে কি জীবনানন্দের কথাই ঠিক? 
    “সব পাখি ঘরে আসে— সব নদী—...”
  • শ্রীমল্লার বলছি | ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১৩:২৫745775
  • দেখি কী বুঝছি— (দ্বিতীয় পর্ব)
     

    নদী নদী নদী—

    বাবার ওপর দিয়ে মা নদী চালিয়ে দিল...
    সেই নিয়ে আমার কী কান্না! 

    যে সময়ের ঘটনা, তখনও আমার চোখ ফোটেনি
    কিন্তু, হাত খেলতে শুরু ক’রে দিয়েছে... 

    অনেকএকদিনআগে— 
    চাঁদকে ব্লাউজ পরিয়েছিলাম
    আর সূর্যকে নাইটি...

    সেই থেকে মা আমার, হারিয়ে যাওয়া একটা নাইটি আর ব্লাউজ 
    খুঁজে বেড়াচ্ছে!...

    এই সেদিনও মায়ের সঙ্গে দেখা হল, আমাকে দেখেই বলল: 
    ‘তোর বাবার এখন অবসর। যখন তখন আমাকে নিয়ে...
    কতবার পোশাক বদল করা যায়? বল?!
    দ্যাখ, সব ভিজে গ্যাছে! ওই নাইটিটা পেলে উপকার হতো... আর ব্লাউজটা... 
    যাইহোক, আগে নাইটিটা তো খুঁজে বের করি।

    দাঁড়িয়ে হাঁ ক’রে দেখছিস কী? আমার সঙ্গে তুইও খোঁজ! 

    তোর শৈশব, আমার যৌবন নিয়ে পালিয়ে গ্যাছে’
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন