এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কঠোর পরিশ্রম বিফলে যায় না

    Biswaj লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ জুলাই ২০২১ | ২১৩০ বার পঠিত
  • গল্প পড়তে সবাই কম বেশি পছন্দ করে। সেই মজার গল্পই হোক বা ভূতের গল্প, বিশেষ করে এখন কাল্পনিক ঘটনা মিশ্রিত গল্প এবং ভ্রমণ ও অ্যাডভেঞ্চার টাইপের গল্পগুলি পড়তে মানুষ বেশি আগ্রহী। তবে শুধু মজার গল্প পড়লে চলবে কি? কিছু গল্প আছে যেগুলি আমাদের প্রেরণা দেয়। বর্তমানে বন্দিজীবন এবং আমরা এক লড়াই এ সামিল। বলতে গেলে ভাইরাস এর সাথে লড়াই । তাই নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে প্রেরণা দরকার। নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে গেলেও মোটিভেশনটা জরুরি।

    শিরোনামটি এমন একটি গল্প যা অনুপ্রেরণামূলক এবং হার না মানার গল্প - দুটি চড়ুই পাখির আত্মরক্ষার লড়াই।

    গল্পটি হল:

    কোনো এক সময়ে এক মেল এবং ফিমেল চড়ুই পাখি তাদের সুন্দর একটি বাসা নিয়ে খুব আনন্দে জীবন অতিবাহিত করছিল। বাসাটি ছিলো একটি নদীর ধারে একটি গাছের উপর নির্মাণ করা। তাদের সেই বাসাটি নির্মিত হয়েছিল নুড়ি, ঘাস এবং পাতা দিয়ে।

    তাদের বাসার পাশের দৃশ্য যেন প্রকৃতির একটা সুন্দর উপহার ছিলো। দৃশ্যের মধ্যে ছিল বড় পর্বত, উচু গাছপালা, বিশুদ্ধ বায়ু, একটি নদী এবং শান্ত পরিবেশ।

    আকাশে মেঘগুলি সুন্দর ভাবে ভেসে বেড়াত আর বায়ু ঠান্ডা বাতাসে পরিপূর্ণ ছিল। এমন একটি সুন্দর দিনে ফিমেল চড়ুই পাখিটি বাসার মধ্যে ডিম দিল। সেই দিনগুলি কে দুই চড়ুই খুব যত্ন সহকারে দেখা শুনা করত।

    প্রকৃতির সব উপহার প্রাপ্ত দুই চড়ুই এর পরিবার খুব খুশিতে দিন বাহিত করে।

    তাদের জন্য এবং ডিমের রক্ষার জন্য তাদের বাসাটি এক নিরাপদ স্থানে নির্মিত। চড়ুই পাখি দুটির খুব আনন্দে দিন কাটছিল। এক খারাপ সময় এসে তাদের সেই সুখী জিবন বিপন্ন করে তুলে ছিল। প্রবল বায়ু প্রবাহ তাদের ডিমগুলোকে বাসা থেকে নদীতে বাহিত করল। চড়ুই গুলি হতাশ এবং অসহায় হয়ে পড়লো। ডিম দুটি জলের তলে ডুবে গেলো এবং সেই নদীর জলের ধরে সেই ডিম ঘোরপাক খাচ্ছিল। দুই চড়ুই তাদের ডিমগুলোকে দেখতে পাচ্ছিল না।

    তারা চিৎকার করল এবং সাহায্যের জন্য হাক দিল কিন্তু কেউই সাহায্যে এগিয়ে এল না।

    চড়ুই দুটি জানত যে হার্ড ওয়ার্ক হলো প্রথম পদক্ষেপ যে কোনো সমস্যার সমাধান করা এবং জীবনে সাফল্য অর্জন করার জন্য।

    কিছুক্ষণ পর বাতাস বইতে বন্ধ করল। যতক্ষণ ডিমগুলো নদীর জলে ঘোরপাক খাচ্ছিল চড়ুই পাখি দুটি সেগুলি দেখতে পাচ্ছিল না। তারা একটি পরিকল্পনা মাথায় আনলো । শিশুসুলভ চড়ুই দুটি ভাবলো যে তারা নদীর জলকে বের করে সমস্ত নদীকে খালি করবে।

    তারা ভাবতে যে নদী সম্পূর্ণভাবে শুকলে ডিমকে খুঁজে বের করতে সাফল্য হত।

    অবুঝ পাখি এই বিষয়ে সর্তক ছিল না যে তারা এটা করতে পারবে না। দুই চড়ুই কঠোর পরিশ্রম করতে লাগলো। তারা নদী থেকে জলকে ঠোঁট দিয়ে নদীর ধারেই ফেলতে লাগল।

    এইভাবে কয়েক ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পর তারা তাদের ডিমের হদিশ পেলো না। এমনকি নদীর জল শুকালো না। এতে তারা দুঃখ পেল।

    কিন্তু তাদের আত্মবিশ্বাস অটল ছিল। তারা ডিমকে খুঁজে পাওয়ার জন্য প্রবল প্রচেষ্টা চালিয়ে গেল এবং বিশ্বাসের সঙ্গে পরিশ্রম করে ডিমকে রক্ষার জন্য।

    চড়ুই দুটি কিছুতেই পেরে উঠতে পারছিলো না নদীকে জলমুক্ত করতে। তবু তারা পরিশ্রম করা ছাড়ল না যতক্ষণ তাদের ডিম সুরক্ষিত হয়। যাই হোক তাদের পরিশ্রম ও আত্মবিশ্বাস বিফলে যায় নি।

    আবার বাতাস বইতে শুরু করলো। প্রবল বায়ু প্রবাহে নদীর জল দ্রুত বেগে বাহিত হচ্ছিল।

    পাখিগুলোর ডিম নদীর ধারে ঘুরতে ঘুরতে নদীর উপরে ভেসে উঠল এবং জলের সাথে ঘোরপাক খাচ্ছিল।

    চড়ুই দুটি তাদের ডিমগুলোকে দেখতে পেল, যেগুলি জলের উপর ভাসছিল। তারা তৎক্ষণাৎ সেই নদীর জলের দিকে ধাবিত হয়েছিল।

    তারা দুজনেই একটি করে ডিম তুলে নিয়ে খুশিতে বাসার দিকে ফিরতে লাগলো।

    বাসায় ফিরে ডিমগুলোকে রাখলো। তখন বাতাস বইতে বন্ধ করেছিল। পরিশেষে চড়ুই পাখি দুটির আত্মরক্ষার লড়াই তাদের ডিমগুলোকে রক্ষা করেছিল এবং পরিশ্রম দ্বারা নিজেদের সফলতা অর্জন করেছিল।

    বাসায় খুশিতে দিন কাটছিল তাদের। তারা কখনোই এটা ভাবতে পারেনি কিভাবে তারা এই সাফল্য অর্জন করলো। আসলে এটা ছিল তাদের ভাবনার বাইরে। তারা কঠোর পরিশ্রম করেছিল বলে সাফল্য নিজে এসে ধরা দিয়েছিল।

    চৌদ্দ দিন পর তাদের বাসায় ডিমগুলো ফুটে দুটো ফুটফুটে চড়ুই ছানা বেরিয়ে এল।

    এরপর দুই চড়ুই এবং তাদের সন্তান সুখে দিন যাপন করত লাগলো। বিশ্বাস এর সাথে লড়াই করে শেষপর্যন্ত সাফল্য পেল।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 47.39.***.*** | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৭:৪৭496014
  • প্রেরণাদায়ক ও মর্মস্পর্শী।

  • dc | 103.217.***.*** | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৮:৫৬496016
  • আমার আবার কঠোর পরিশ্রমের গল্প পড়লেই ভয়ানক ল্যাদ লাগে   :-(

  • | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৯:৩১496018
  • অভ্যু রিভার্স ট্র‍্যানশ্লেশান দুটো এখানে দেবে ত

  • kk | 68.184.***.*** | ২৪ জুলাই ২০২১ ০২:৪১496037
  • তাছাড়া খুবই শিক্ষামূলক। আমি দুটি নতুন বানান এর থেকে শিখতে পারলাম -- গল্পঃ এবং গল্পো।

  • Abhyu | 198.137.***.*** | ২৪ জুলাই ২০২১ ০৩:৩৬496039
    • Abhyu | 47.39.151.164 | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৭:৫৯484385
    • দেখুন তো কেমন হল?

       

      At one point a male and a female sparrow were living happily ever after with their beautiful home. The house was built on a tree by a river. Their home was made of pebbles, grass and leaves.

      The view from the side of their house was like a beautiful gift of nature. Among the scenery were large mountains, tall trees, fresh air, a river and a calm environment.

      The clouds in the sky floated beautifully and the air was full of cold air. On such a beautiful day, the female sparrow laid her eggs in the nest. In those days, the two sparrows listened very carefully.

      The family of the two sparrows who received all the gifts of nature spent the day very happily.

      Their nest is built in a safe place for them and to protect the eggs. The two sparrows were spending their days very happily. A bad time had come and endangered their happy life. Strong winds carried their eggs from their homes to the river. The sparrows became frustrated and helpless. The two eggs sank under the water and the eggs were eating the water of the river. The two sparrows could not see their eggs.

      They shouted and cried for help but no one came forward to help.

      The two sparrows knew that hard work was the first step to solving any problem and achieving success in life.

      After a while the wind stopped in the book. As long as the eggs were floating in the river water, the two sparrows could not see them. They came up with a plan. The two baby sparrows thought they would drain the river and empty the river.

      They thought that if the river was completely dry, they would be able to find the eggs.

      The stupid birds were not aware that they could not do this. The two sparrows began to work hard. They started pouring water from the river with their lips.

      After a few hours like this, they did not find their eggs. Even the river water did not dry up. They were saddened by this.

      But their confidence was steadfast. They continued to work hard to find the eggs and worked hard to protect them.

      The two sparrows could not do anything to clear the river. Yet they did not stop working until their eggs were safe. However their hard work and confidence did not fail.

      The wind began to blow again. The water of the river was flowing fast due to strong wind.

      The birds' eggs floated on the riverbank, floating on the river and eating the water.

      The two sparrows saw their eggs floating on the water. They immediately ran to the river.

      They both picked up one egg at a time and happily returned home.

      I put the eggs back home. Then the wind stopped in the book. Eventually the two sparrows defended their eggs in self-defense and achieved their own success through hard work.

      They were spending their days happily at home. They never thought about how they achieved this. In fact, it was beyond their imagination. Success came by itself because they worked hard.

      Fourteen days later, two sparrows hatched from their eggs.

      Then the two sparrows and their offspring began to live happily ever after. Faith fought with it and finally succeeded.

     
    • Abhyu | 47.39.151.164 | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৮:০২484386
    • বা এইটে?

      À un moment donné, un moineau mâle et une femelle vivaient heureux pour toujours dans leur belle maison. La maison a été construite sur un arbre au bord d'une rivière. Leur maison était faite de cailloux, d'herbe et de feuilles. La vue depuis le côté de leur maison était comme un beau cadeau de la nature. Parmi le paysage se trouvaient de grandes montagnes, de grands arbres, de l'air frais, une rivière et un environnement calme. Les nuages ​​dans le ciel flottaient magnifiquement et l'air était plein d'air froid. Par une si belle journée, la femelle moineau a pondu ses œufs dans le nid. A cette époque, les deux moineaux écoutaient très attentivement. La famille des deux moineaux qui ont reçu tous les cadeaux de la nature a passé la journée très heureuse. Leur nid est construit dans un endroit sûr pour eux et pour protéger les œufs. Les deux moineaux passaient leurs journées très heureux. Un mauvais moment était venu et avait mis en danger leur vie heureuse. Des vents forts ont transporté leurs œufs de leurs maisons à la rivière. Les moineaux sont devenus frustrés et impuissants. Les deux œufs ont coulé sous l'eau et les œufs ont mangé l'eau de la rivière. Les deux moineaux ne pouvaient pas voir leurs œufs. Ils criaient et appelaient à l'aide mais personne ne s'est avancé pour les aider. Les deux moineaux savaient que le travail acharné était la première étape pour résoudre n'importe quel problème et réussir dans la vie. Au bout d'un moment, le vent s'est arrêté dans le livre. Tant que les œufs flottaient dans l'eau de la rivière, les deux moineaux ne pouvaient pas les voir. Ils ont élaboré un plan. Les deux bébés moineaux pensaient qu'ils allaient vider la rivière et vider la rivière. Ils pensaient que si la rivière était complètement asséchée, ils pourraient trouver les œufs. Les oiseaux stupides ne savaient pas qu'ils ne pouvaient pas faire cela. Les deux moineaux commencèrent à travailler dur. Ils ont commencé à verser de l'eau de la rivière avec leurs lèvres. Après quelques heures comme ça, ils n'ont pas trouvé leurs œufs. Même l'eau de la rivière ne tarissait pas. Ils en ont été attristés. Mais leur confiance était inébranlable. Ils ont continué à travailler dur pour trouver les œufs et ont travaillé dur pour les protéger. Les deux moineaux ne purent rien faire pour nettoyer la rivière. Pourtant, ils n'ont cessé de travailler jusqu'à ce que leurs œufs soient en sécurité. Cependant, leur travail acharné et leur confiance n'ont pas échoué. Le vent a recommencé à souffler. L'eau de la rivière coulait vite à cause du vent fort. Les œufs des oiseaux flottaient sur la berge, flottant sur la rivière et se mêlant à l'eau. Les deux moineaux virent leurs œufs flotter sur l'eau. Ils ont immédiatement couru vers la rivière. Ils ont tous les deux ramassé un œuf à la fois et sont rentrés chez eux avec joie. J'ai remis les œufs à la maison. Puis le vent s'est arrêté dans le livre. Finalement, les deux moineaux ont défendu leurs œufs en légitime défense et ont obtenu leur propre succès grâce à un travail acharné. Ils passaient leurs journées heureux à la maison. Ils n'ont jamais pensé à la façon dont ils y sont parvenus. En fait, c'était au-delà de leur imagination. Le succès est venu tout seul parce qu'ils ont travaillé dur. Quatorze jours plus tard, deux moineaux ont éclos de leurs œufs. Ensuite, les deux moineaux et leur progéniture ont commencé à vivre heureux pour toujours. Faith a combattu avec elle et a finalement réussi. J'ai remis les œufs à la maison. Puis le vent s'est arrêté dans le livre. Finalement, les deux moineaux ont défendu leurs œufs en légitime défense et ont obtenu leur propre succès grâce à un travail acharné.
     
    • b | 14.139.196.16 | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৮:০৮484387
    • coeur est touche.

     
    • Kaushik Saha | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৯:১৯484389
    • @Abhyu 

       

      গায়ে পেতে নেবেন না এই আশায় নির্ভয়ে বলছি। 

       

      ফরাসী সংস্করণটি Google অনুবাদকের উৎপাদন বলে মনে হচ্ছে। 

       

      পাখির বাসাকে ফরাসী ভাষায় maison বলেনা , nid বলে। 

       

      যেহেতূ le nid পুংলিঙ্গ এবং la maison স্ত্রীলিঙ্গ অতএব আপনার পুরো গল্পটিতে ক্রিয়াপদ ও বিশেষণ বদলাতে হবে যথা Leur maison était faite de cailloux কে বদলে Leur nid était fait de cailloux লিখতে ​​​​​​​হবে। 

       

      প্রকৃতির দান বা Gift of nature কে ফরাসি ভাষায়  cadeau de la nature বলে না , don de la nature বলে। 

       

      পাখির ছানা কে jeune de l'envol  বা jeune বলে চড়াইর ছানাকে ক্ষেত্রবিশেষে  moinet বলে। 

       

      একটি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। যদি গল্পটি বাংলায় লেখা থকে তাহলে Bangla->French Google অনুবাদক চালালে ভালো  ফল পাওয়া যেতে পারে।

     
    • | ২৩ জুলাই ২০২১ ১৯:৩০484390
    • হা হা হা অভ্যু গুগল ট্র‍্যানশ্লেটার দিয়েই করেছে। টইতে একজন রোজ গুগল ট্র‍্যানশ্লেটার দিয়ে লেখা বাংংংলা পেস্ট করে যায়। ওরম একটা ধরে রিভার্স ট্র‍্যানশ্লেট করে দিয়েছে।

     
     
    • Abhyu | 198.137.20.25 | ২৩ জুলাই ২০২১ ২১:২৪484396
    • কৌশিকবাবু, দমুদি বলেই দিয়েছেন। ইংরেজিটাও গুগুলের করা, ফরাসীটা তো বটেই।

     
    • &/ | 151.141.84.199 | ২৩ জুলাই ২০২১ ২২:১৪484398
    • ওটা ফেমেল চড়ুই। ঃ)

     
     
    • kk | 68.184.245.97 | ২৩ জুলাই ২০২১ ২৩:৩২484407
    • "বায়ু ঠান্ডা বাতাসে পরিপূর্ণ ছিলো"টাই বেস্ট। কী সুন্দরই না বাক্যগঠন!

     
    • Abhyu | 47.39.151.164 | ২৩ জুলাই ২০২১ ২৩:৪৯484408
    • শুধু বাক্য গঠনেই নয়, গল্পটির অন্তর্নিহিত মাধুর্য্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। তারে আমি পারি নি এড়াতে। অহো! হুতোর ছবির পরে আর কোথায় পাব এমন ব্যঞ্জনা? নদী কি শুধুই নদী? চড়ুই কি শুধুই চড়ুই? ডিমের ভিতর যে এক বিপন্ন বিস্ময় খেলা করে তাকে লেখক রক্ষা করেছেন কঠোর পরিশ্রমে। যে সব মূঢ়, ম্লান মূক মুখে বসে থাকে তাদের উনি প্রেরণা জুগিয়েছেন।

     
     
    • Tim | 2603:6010:a920:3c00:3c47:8c63:fef3:fd85 | ২৩ জুলাই ২০২১ ২৩:৫১484409
    • এরকম সব বাক্য আমাদের প্রকৃতি বিজ্ঞানের বইতে লেখা থাকত। অথচ তখন গুগল ট্রান্সলেট ছিলোনা।

     
    • | ২৪ জুলাই ২০২১ ০০:০১484410
    • আমার মনে হয় ওই বিশ্ব হইতে জাত আসলে আরেক পিস বট যে গুগলের ট্র‍্যানশ্লেটার দিয়ে সাহিত্য রচনা করছে। এটা একটা AI প্রোজেক্ট। বট সাহিত্যিক বানানো যায় কিনা সেই টেস্টিং চলছে।

     
    • &/ | 151.141.85.8 | ২৪ জুলাই ২০২১ ০০:০৩484412
    • আরে এতক্ষণে দেখলাম লেখকের নাম বিশ্বজ!!!! ঃ-)

     
    • &/ | 151.141.85.8 | ২৪ জুলাই ২০২১ ০০:০২484411
    • বায়ু ঠান্ডা বাতাসে পরিপূর্ণ, অন্তরীক্ষ নীল আকাশে পরিপূর্ণ, জল ঈষদুষ্ণ জলে পরিপূর্ণ, বাগান সবুজ বাগানে পরিপূর্ণ, ইঁট লাল ইঁটে পরিপূর্ণ, বালি সাদা বালিতে পরিপূর্ণ।
      --আরে এসব তো ইয়ে মানে ইয়ে রীতিমতন কোয়ান্টাম ---- ঃ-)

     
     
    • &/ | 151.141.85.8 | ২৪ জুলাই ২০২১ ০০:০৯484415
    • মানে বিশ্বজ নামে এখন লিখছেন এক এআই, পরে বটজ নামে লিখবেন আরেক এআই। বটজা ও হতে পারেন। :-)

     
    • kk | 68.184.245.97 | ২৪ জুলাই ২০২১ ০০:৩৩484417
    • শুধু কি অন্তর্নিহিত মাধুর্য্য? শুধু কি কোয়ান্টাম? এই গল্পের যে অতি গভীর ফিলোসফি তা দেখবেন না?
      "হার্ড ওয়ার্ক হলো প্রথম পদক্ষেপ যেকোন সমস্যার সমাধান করা এবং জীবনে সাফল্য অর্জন করার জন্য।"
      সে আপনি যেভাবেই হার্ড ওয়ার্ক করুন না কেন। অঙ্ক পরীক্ষায় পাশ করা মানসে যদি আপনি রাত জেগে পশ্চিমবঙ্গে ধান-পাটের ফলন পড়েন তাহলেও চলবে। ভেবে দেখুন, চড়ুই দুটি যদি নদীকে জলমুক্ত করার জন্য পরিশ্রম না করতো তাহলে কি আর বাতাস উল্টোদিকে বইতো?

     
    • Ramit Chatterjee | ২৪ জুলাই ২০২১ ০০:৫৭484420
    • মনে হচ্ছে দ ঠিক কথা বলেছেন। হতে পারে এই ব্যাপারটা। কিছুদিন আগে সেই প্রিয়াঙ্কা সরকার কে নিয়ে আলতু ফালতু কিসব লেখা হল কোন ব্লগে, তারপর দেখা গেল সেটা এ আই লিখেছে।

       

      কোনদিন দেখা যাবে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সব টুইট গুলোও এ আই এর করা ! আসলে পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছিল।

     
    • aranya | 2601:84:4600:5410:edb1:9b9a:6ea3:83cf | ২৪ জুলাই ২০২১ ০০:৪৪484419
    • কেকে-র কথাটা আমিও ভাবছিলাম, কিভাবে তারা 'পরিশ্রম করে' সফলতা অর্জন করল :-)

       

      ভাগ্যবশতঃ সাফল্য পেল লিখলে ঠিক হত

     
     
    • Abhyu | 47.39.151.164 | ২৪ জুলাই ২০২১ ০১:০২484421
    • জানবেন হার্ড ওয়ার্কের সাথে হার্ভার্ড পারে না।

  • Biswaj | ২৪ জুলাই ২০২১ ০৯:৩৮496047
  • সবাই কে ধন্যবাদ কমেন্ট করার জন্য আর ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য।

  • Kaushik Saha | ২৪ জুলাই ২০২১ ২১:১২496062
  • @biswaj 


    তা না হয় হল।  কিন্তু মূল  গল্পঃটি  কোন ভাষায়  ছিলঃ ?  ইংরেজি  -> বাংলায়  Google  অনুবাদক  তো  এতটা  diarrhoea করে না?  এমনটি  তো  চীনে  জাপানি  অথবা  কোরিয়ান   থেকে  বাংলায়  মেশিন  দিয়ে  অনুবাদ   করলে  হয়।  

  • Biswaj | ২৫ জুলাই ২০২১ ১১:০৮496075
  • এটা নিজের ভাষায় লেখা কোন অনুবাদক মেশিন দ্বারা নয়

  • কিন্তু | 2405:8100:8000:5ca1::152:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২১ ১২:২৩496076
  • এত মারাত্মক  খারাপ বাংলা কেন? শব্দ বাক্যগঠন সবই ভুল। ছোটবেলা থেকে বাংলা পড়েন নি বোধহয়। কিছু  স্ট্যান্ডার্ড গল্প প্রবন্ধের বই আগে পড়ে নিয়ে লেখার চেষ্টা করতে পারেন।

  • AI | 2409:4060:2e92:5814:4805:65ba:f7ca:***:*** | ২৫ জুলাই ২০২১ ১৬:৪০496084
  • নুড়ি দিয়ে গাছের উপর পাখির বাসা।


    AI দিয়ে কত কিছু কাজ হচ্ছে আজকাল।

  • Ramit Chatterjee | ২৬ জুলাই ২০২১ ০০:৪২496099
  • বিশ্বজ তুমি কোথা হইতে আসিয়াছ ?


    তোমার স্বরূপ উদ্ঘাটন করো। তোমার ভয়াবহ বাক্য গঠন এবং তদনুরূপ বীভৎস শব্দচয়ন ও পারম্পর্য গুরুকূলের প্রাণীদিগকে যারপরনাই    ভীতসন্ত্রস্ত করিতেছে ।

  • Abhyu | 47.39.***.*** | ২৬ জুলাই ২০২১ ০০:৫৬496100
  • কমলাকান্ত বলেছিলেন বঙ্গজ আর এখন এসেছেন বিশ্বজ। প্রকৃত বিশ্বায়ন।

  • Ramit Chatterjee | ২৬ জুলাই ২০২১ ১২:১৬496105
  • যাক বাকি দুটোর উৎস খুঁজে পাওয়া গেছে। নইলে আমি তো ভাবছিলাম কোনো বট বাংলা গল্প লিখতে শিখছে বোধয়। এটারও খুঁজে পাওয়া যাবে হয়তো উৎস। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন