মজাদার ক্লাউনের গপ্পো - ঐশিক মণ্ডল ওরফে ক্যাপ্টেন নিমো (বয়স সাড়ে পাঁচ)

বন্ধু - সুদেষ্ণা মৈত্র

কেমন কাটছে ২০২০ - শরণ্যা কর ভৌমিক (পঞ্চম শ্রেণী)

আমার মনে হয় ২০২০ দেখে আমরা বুঝতে পারি মানুষ ইচ্ছে করলে কঠিন সময়েও প্রায় সব কিছু করতে পারে। ... ...

মধুমালতীর গপ্পো - সুস্মিতা কুণ্ডু

টিয়েছানারা বিপদের হাত থেকে বাঁচলে কী হবে! বিপদে পড়েছে মধুমালতী নিজে। আশাপাশে যত পাখপাখালি আছে, যাদের ডিম ফুটে ছানা বেরনোর সময় হয়ে এলো বলে, তারা সব মশারির অর্ডার দিয়ে গেছে। বুলবুলি, ময়না, ফিঙে আরও কতজনা। মধুমালতীর আপত্তি নেই মশারি বুনতে, কিন্তু মুশকিল হল হাত তো মোটে আটটা। তাই দিয়ে কতই বা বুনবে সারা দিনমান। শুধু তাই নয় জাল বোনার সুতোতেও এবার টান পড়ছে। সুতো তৈরি করাও তো মুখের কথা নয়। ... ...

যেমন তেমন দেশ - রাইসা শ্রীমানী (চতুর্থ শ্রেণী)

ট্রেনের মজা - অর্চিষ্মান রায় (চতুর্থ শ্রেণী)

যখন উত্তরপাড়া স্টেশন এল আমি জানালা দিয়ে দেখলাম একটা লোক মাথায় হাঁড়ি করে ট্রেনে উঠছে। আমি ভাবতে লাগলাম এই হাঁড়ির মধ্যে কি খাবার আছে? ঠিক তখনই আমি শুনতে পেলাম লোকটা বলছে 'গরম ঘুগনি খাবে গরম ঘুগনি আছে'। এটা শুনে আমি অস্থির হয়ে উঠলাম। ... ...

ইকির, মিকির, শিয়াল, চিকির - ত্রিজল (তৃতীয় শ্রেণী)

রাজু গেল যাদুঘরে ঘুরতে - সারস্বত সাঁতরা (ষষ্ঠ শ্রেণি)

যত জোর ছুটতে পারে রাজু ছুটল, কিন্তু এক নুড়ির ওপর পা হড়কে পড়ে গেল। ডাইনোসর রাজুকে প্রায় চাপা দিয়ে দিচ্ছিল যখন…… ... ...

কিঁচির মিচির - সন্দীপ্তা মন্ডল (চতুর্থ শ্রেণী)

বন্ধু - তিস্তা রায় চৌধুরী (তৃতীয় শ্রেণী)

সুপ্রভাত। আমি মিনি। আমি একটা সাদা বেড়াল। ... ...

একটা গাছে চারটে ফুল - দেবাদৃতা ভাদুড়ি

ছোটো থেকেই রবি আর শশী এমন করেই বড়ো হয়েছে। নিজেরাই জঙ্গলে ঘুরে খাবার জোগাড় করে, নিজেরাই রান্না করে আর বাবাকেও খাওয়ায়। কোনোদিন কিছু কিনতে গ্রামে গেলে সবাই কেমন থাকায়। ওরা বোঝে লোকে ওদের ভয় পায়। পছন্দ করে না একদম। ওরাও রেগে রেগে থাকে। শুধু বাবাকে ভালোবাসে। কারণ কোনো কোনোদিন বাবা ওদের সঙ্গে আদর করে কথা বলে। মায়ের কথা শোনায়। রবি আর শশী মায়ের কথা ভাবে আর ঘুমিয়ে পড়ে। ওদের কেউ নেই তো! ... ...

তিতির বন্ধুরা - স্বপ্নজা গিরি (চতুর্থ শ্রেণী)

একদিন হঠাৎ তিতি জানালা দিয়ে দেখতে পেল ওদের পাশের বাড়ির বাগানের গাছপালা কাটার তোড়জোড় চলছে। তিতি খুব ভয় পেয়ে গেল...."জাম গাছটা কেটে ফেলা হবে না তো, ওখানে যে আমার পাখি বন্ধুরা থাকে।" এক ছুটে ও বাবার কাছে গিয়ে বলল, সেন কাকুদের বাড়ির বাগানের গাছ কাটা বন্ধ করতে বলার জন্য। বাবা তিতিকে অনেক বোঝালেন, কিন্তু কিছুতেই তিতির কান্না থামানো গেল না। ... ...