এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ভোজসভা

    Rajat Das লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৭ মার্চ ২০২৫ | ৩১১ বার পঠিত
  • আপনাকে আর ক'টা মাছ দিই? এরপরেই গৃহকর্তার হাঁক, এ্যাই রসগোল্লার বালতিটা এদিকে নিয়ে আয়... রসময়বাবুর পাত একেবারে ফাঁকা। রসময়বাবু সেই হাঁক শুনে বললেন, একদম নয়। আর পারব না। গৃহকর্তা এবার তাঁর পাতের দিকে এগিয়ে গিয়ে বললেন, দে দে পুরো বালতিটাই উপুড় করে দে। খুব পারবেন রসময়বাবু। ভুলে গেলেন? আপনার নাতির অন্নপ্রাশনের ভোজে আমায় উঠতে দেননি। গুনে গুনে চল্লিশখানা রাজভোগ খাইয়ে ছেড়ে ছিলেন। আমিও আজ আপনাকে ছাড়ছি না। সেই শোধ আজ তুলবই তুলব।

    এই ধরনের কথপোকথনের দিন আমাদের জীবন থেকে বহুকাল আগে হারিয়ে গেছে। ভোজসভার সেই আয়োজন আজ অতীত। সেই লম্বা টেবিলের ওপর পাতলা সাদা কাগজের ওপর কলাপাতা আর ভাঁড় পেতে খাওয়ানোর রেওয়াজ আর নেই। পাড়ার হারু, ভজা, নাড়ু, শম্ভুদারা প্যান্টের উপর গামছা জড়িয়ে এখন আর পরিবেশন করে না। তার বদলে ঝকঝকে জামা প্যান্ট আর টাই ঝোলানো কেতাদুরস্ত সার্ভিসের লোকেরা মুখ বুজিয়ে চার কোনা চৌকো টেবিলের গোড়ায় আসে খাবারের গামলা হাতে। তাদের হাত আবার গ্লাভসে ঢাকা। মাথায় পাতলা ফিনফিনে টুপি পরা, যাতে চুল ঝরে না খাবারে এসে পড়ে। 

    খাবারের মেনুতেও ঘটে গেছে আমূল পরিবর্তন। বনস্পতিতে ভাজা ধবধবে লুচির সাথে লম্বা করে কাটা বেগুন ভাজা কবেই উধাও। নারকেল দিয়ে ছোলার ডাল কিংবা শাক ভাজাও আর পাতে পড়েনা। তার বদলে আধুনিক নানান পদ কাঁচের প্লেটকে ঘিরে রেখেছে। আরও আধুনিকতম খাবারের ব্যবস্থায় বসে খাওয়ার ব্যবস্থাটাই থাকে না। ব্যুফে সিস্টেমে সার দিয়ে রাখা খাবারের স্টলে গিয়ে নিজেকেই খাবার নিয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খেতে হয়। নেই সেই আদর যত্ন করে বসিয়ে জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টা বা প্রথা। না খেলে গৃহকর্তার এখন আর রাগ হয়না। বরং মনে মনে খুশির কারণ ঘটে যায়। হালকা চালে নিমন্ত্রিতদের খাওয়ার সময় একবার গৃহকর্তা বা কর্ত্রী এসে বলে যান, কেউ লজ্জা করে খাবেন না কিন্তু।

    ব্যস। ওইটুকুই। নিমন্ত্রণ করে খাওয়ানোর সব দায় ওই এক কথাতেই যেন সারা হয়ে যায়। খাওয়া আর খাওয়ানো দুটোতেই আজ দায়সারা মনোভাবের জমানা। তাই কে খেল আর কে খেল না... থোড়াই কেয়ার।

    _____________
    ©রজত দাস 
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sangeeta das | ১৬ মে ২০২৫ ১২:৫২731375
  • ঐ জন্য‌ই কোনো নেমন্তন্নে যাই না আজকাল। কেবল ছেঁদো কথা আর দেঁতো হাসি। খাবারের টেবিলে বসে অমন এটিকেটের কমপিটিশানেও আমি রাজি ন‌ই। তার চে' একটা চা নিয়ে যেখানে সুযোগ পাই বসে পড়ি। আলাপ করি, চারটে কথা বিনিময় হয়, ঐটুকুই।  
  • kk | 172.58.***.*** | ১৬ মে ২০২৫ ২১:২০731391
  • আমাকে আবার কেউ জোর করে খাওয়াতে চাইলে মনে হয় সেখান থেকে পালিয়ে বাঁচি! মানুষ খেতে পারবেনা, তবু "আতিথেয়তা" দেখানোর জন্য জোর করে তার পাতে খাবার দিয়ে দেওয়া হলো আর সে খাবার পাতেই পড়ে রইলো এমন ঘটনা আগের বিয়েবাড়িতে খুব সুলভ দৃশ্য ছিলো। এত পরিমাণ খাবার নষ্ট হওয়া, এই জিনিষটাও আমার অতি খারাপ লাগে। আধুনিক খাবার মাত্রেই খারাপ আর সেকেলে খাবার সবই অমৃত, এই ধারণা আঁকড়ে থাকার মানেও ঠিক বুঝতে পারিনা। অবশ্যই আজকাল অনেক ভোজসভায় যেমন পাস্তা স্যালাডের সাথে রোগান জোশ আর বিরিয়ানির সাথে বেগুনী পরিবেশন হয় সেই রকম মেনুর কথা বলছিনা। কিন্তু সাদা লুচি, বোঁটা শুদ্ধু বেগুন ভাজা ছাড়া খাইনা, রবীন্দ্রসঙ্গীত ছাড়া শুনিনা, শরৎচন্দ্র ছাড়া পড়িনা এই রকম মনোভাবটাও ঠিক পোষায়না। নানা লোকের নানা মত আর কী!
  • r2h | 208.127.***.*** | ১৬ মে ২০২৫ ২১:৪৯731394
  • হাহাহা, সেদিন এক সান্ধ্য আড্ডায় এক এক ভদ্রলোকের সঙ্গে যৎকিঞ্চিৎ আলাপ, তো সেখানে ভুতের গল্প হচ্ছে। একজনকে বললাম, আপনার দেখছি এই ধরনের ব্যাপারগুলিতে আগ্রহ, মিশির আলি পড়েছেন নিশ্চয় ছোটবেলায় (তিনি বাংলাদেশে বড় হয়েছেন)? তাতে তিনি নাক সিঁটকে বললেন, না আমি রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্র ছাড়া কিছু পড়ি না।
    পরের বার ঠারে ঠোরে সাদা লুচি বনাম পাস্তার ব্যাপারটা জানার চেষ্টা করবোঃ)
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৬ মে ২০২৫ ২১:৫২731395
  • বেগুনভাজার ব্যাপারটাও জিজ্ঞেস করবেন প্লীজ 
  • r2h | 208.127.***.*** | ১৬ মে ২০২৫ ২১:৫৭731396
  • হ্যাঁ, ঐ, লুচি আর বেগুনভাজাঃ)
  • aranya | 2601:84:4600:5410:1862:0:1527:***:*** | ১৬ মে ২০২৫ ২২:০৩731397
  • আহা, মিশির আলি না পড়লে জানলেন ও না কি হারালেন । কয়েকটা উপন্যাস এখনও ফিরে পড়ি 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৭ মে ২০২৫ ০২:১১731415
  • শরৎচন্দ্র একেবারে ইয়ে করে দিয়েছেন একটা সময়কে, বেশ কয়েক প্রজন্মকে। মিসোজিনি তো চটচট করছে টসটস করছে লেখার পরতে পরতে। মেয়েরা সেখানে উপোস টুপোস করে স্বামী শ্বশুর ইত্যাদিদের খাইয়ে দাইয়ে তারপরে নিজে শুকনো ঠান্ডা কয়েকদানা অন্ন খান। পরাকাষ্ঠা একেবারে।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৭ মে ২০২৫ ০২:১৪731416
  • আগেকার বীভৎস সব ভোজসভার কথা ভাবলেই সর্বাঙ্গ শিউরে ওঠে। রাশি রাশি খাবার নষ্ট হচ্ছে, পাতে পড়ে থাকছে। ওসব ড্যাশ দূর হয়েছে, খুব ভালো হয়েছে, যথার্থ হয়েছে। ছিমছাম পরিচ্ছন্ন ব্যবস্থা অনেক ভালো।
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:55f5:ff31:4b9:***:*** | ১৭ মে ২০২৫ ০৬:৩৩731419
  • "... রাশি রাশি খাবার নষ্ট হচ্ছে, পাতে পড়ে থাকছে। ওসব ড্যাশ দূর হয়েছে"
     
    ওসব (খাবারের অপচয়?) দূর হয়ত হয়নি, অন্তত রিপোর্ট যা বলে। 
    ফুডট‍্যাঙ্ক এর হিসেব অনুযায়ী, ১০-২০% পরিবেশিত খাবার নষ্ট হয়
     
     
    আরেকটি হিসেব ৩০%
    "Estimates suggest that up to 30% of the food served at Indian weddings goes uneaten. Mountains of untouched biryani, curries shimmering with ghee, and trays of delectable sweets find their way not to stomachs, but to overflowing bins"
     
    Groundreport India জানাচ্ছে, 
    Any wedding is considered incomplete without delicious food. Today the number of dishes at times is 250 – 300. An average Indian wedding generates about 200-300 kg of food waste which amounts to almost 20% of the food going to waste. Cumulatively, it amounts to USD 14 billion worth of meals.
     
    মনে করুন ২০-৩০% পরিবেশিত খাবার যদি নষ্ট হয়, এবং এখন আগেকার দিনের তুলনায় আরো বেশী এবং বিবিধ রকমের খাবার দেওয়া হয়, তাহলে একটা ব‍্যাপার দাঁড়ায় যে, বুফে বা ঐ ধরণের নৈর্ব্যক্তিক খাবার পরিবেশনের সামাজিক এবং পরিবেশগত অবক্ষয় নেহাত কম নয়। 
     
  • sangeeta das | ১৭ মে ২০২৫ ১৭:০৩731431
  • আগেকার ভোজসভায় খাবার নষ্ট হতো, এখনকার ভোজসভায় হয়না, এই শুনে আন্তরিক আপ্লুত হলুম। আমার কেন জানি না মনে হয়,আগেকার ঐ ভোজের একটি ধরণকে বজায় রাখার কথাই বোধকরি এখানে বলা হয়েছে। খাবার নষ্ট করার প্রবণতা, জোর করে খাওয়ানোর চেষ্টার কথা মনে হয় বলা হয়নি। 
     
    পাড়ার এক মেয়ের বাড়িতে বিয়েতে নিমন্ত্রিত হয়ে বেশ কিছু মেনুর নাম পড়েছিলাম। যেমন নানসুন্দরী,  ডিমচোর, চিকেন চমকানি ইত্যাদি। বলা বাহুল্য, চমকেই গিয়েছিলাম মুখে দিয়ে, খাওয়া অসম্ভব ছিলো। একগাদা ময়দা বা কর্নের কোট দিয়ে, ভিতরে যেমন ইচ্ছা পুর ঠুসে ডুবো তেলে কড়া করে ভাজলে রাজনৈতিক দলের‌ই ভোল বদলে যায় আর এতো সামান্য ডিম আর চিকেন। 
    জোর জবরদস্তিটুকু বাদ দিলে, কবজি ডুবিয়ে ভাত, ডাল, আলুর ঝুরঝুরি, চিংড়ি পটল, খাসির মাংস বা বিরিয়ানির মন ভোলানো স্বাদ, ভালোই তো লাগে। রিচ টিচ ইত্যাদি বললে আবার চোখের সামনে আধুনিক ভাজাভুজি আর গুচ্ছের সসের কথা ভেসে ওঠে। 
    আর যে দেশে কেক গালে মাখিয়ে দেওয়ার পর ইমিডিয়েট কেক অর্ডারের অ্যাপ প্রমোট করা হয়, সে দেশে খাবার নষ্টের কথা না বলাই ভালো। 
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:55f5:ff31:4b9:***:*** | ১৮ মে ২০২৫ ০১:২০731440
  • বাঙালীর আধুনিক বিয়েবাড়ীর খাবারের যে বর্ণনা আর ফিরিস্তি পড়লাম, তাতে মনে করার কোন কারণ নেই যে, খাবারের অপচয় কিছুমাত্র কমে, বরং বেশী হবার কথা। যেটা বিশ্রী এবং যার কথা প্রথম লেখক (OP) খুব যথাযথভাবে বলেছেন, আগেকার দিনের লোককে খাইয়ে যে আন্তরিকতার ব্যাপারটা ছিল, ক‍্যাটারিং এর পাল্লায় পড়ে তার অবসান হয়েছে। মেনুর পরিবর্তন হয়েছে, তবে সে আমলেও বিস্তর পরীক্ষা নিরীক্ষা হত, এবং "ঠাকুরদের" হাতেই হত। এ নিয়ে একটি নিমন্ত্রণবাড়িতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধযায় ও বিজলি গ্রীলের জনৈক ম‍্যানেজারের ফিশ ওরলি পদের আলাপ প্রণিধানযোগ‍্য, :-)
  • kk | 172.58.***.*** | ১৮ মে ২০২৫ ০৩:১৮731443
  • সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের ওটি ছিলো ফিশ 'ওলী' -- যার উৎপত্তিগত উৎস রান্নাঘর আর ব্যুৎপত্তিগত উৎস সাঁতারাগাছির ওল + স্ত্রীয়াম ইপ্  :-)
  • অরিন | 2404:4404:4405:700:9974:dec0:e786:***:*** | ১৮ মে ২০২৫ ০৪:১১731447
  • যা বলেছেন কেকে
    ওলির কথা শুনে বকুল হাসে .... ইত‍্যাদি। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন