এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • আরজি কর - ময়নাতদন্তের ময়নাতদন্ত

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ০৩ অক্টোবর ২০২৪ | ১৫০৯ বার পঠিত | রেটিং ৪.৩ (৩ জন)
  • আপডেটে আসবে। কিন্তু অনেকেই জানতে চেয়েছেন, কেসটা কী। তাই আলাদা করেই লেখা যাক । তিলোত্তমার ময়নাতদন্ত হয় আরজি করে। আদৌ সেটা ঠিকঠাক হয়েছে কিনা এই নিয়ে খবরের কাগজ, নিউজ চ্যানেল ইত্যাদিতে অনেক 'খবর' বেরিয়েছে। দু-একদিন আগে এই 'খবর'ও বেরিয়েছে, যে, ময়নাতদন্তের সময় ম্যাজেস্ট্রেটকেও ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এই অভিযোগগুলো ভয়াবহ। বিচারব্যবস্থাও ঢুকে পড়ছে এর মধ্যে। তো, এর পরিপ্রেক্ষিতে জুনিয়ার ডাক্তারদের সই করা একাধিক 'নথি' ফাঁস হয়েছিল, যেগুলো সত্যি হলে, দেখা যাবে, গল্পটা সম্পূর্ণ আলাদা। সেই নথি অনুযায়ী, ময়নাতদন্ত নিয়ে জুনিয়ার ডাক্তাররাই কিছু দাবী করেছিলেন। সেগুলো মেনে, সেই মতোই ময়নাতদন্ত হয়। এবং তারপর তাঁরা তাতে "সন্তুষ্ট" বলে সইও করেছিলেন। এই ডাক্তাররা অনেকেই আবার আন্দোলনের মুখও, সেই নিয়েও আরও নথি বেরোয়। সেগুলো সত্যি হলে, দুটো ব্যাপার হতে পারে। এক, ময়নাতদন্ত নিয়ম মাফিকই হয়েছে ( পদ্ধতিগতভাবে। রিপোর্ট টিপোর্ট ঠিক আছে কিনা সে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বুঝে নেবেন)। কিন্তু সেটা জানা সত্ত্বেও জু-ডারা চেপে গেছেন। সব বিষয়ে বিবৃতি দিয়েছেন, এইটা নিয়ে নয়, এত প্রবল গুজব ভেদ করার কোনো চেষ্টাই করেননি। যা রহস্যজনক। অথবা অন্য একটা ব্যাপার হতে পারে, আসলে ময়নাতদন্ত নিয়মমাফিক হয়নি। ম্যাজিস্ট্রেট আসেননি, কাটাছেঁড়া হয়নি। অথচ সবাই বলেছেন, সব ঠিক ছিল, জুডারাও। সেক্ষেত্রে, এ এক বিরাট চক্রান্ত।
    তো, এই নিয়ে তিনদিন পরে, জুনিয়ার ডাক্তাররা গতকাল জানিয়েছেন, নথি জাল নয়। সই তাঁরাই করেছিলেন। পুরোটাই টিভি ক্যামেরার সামনে বলেছেন। ভুল বোঝাবুঝি এড়ানোর জন্য পুরোটাই তুলে দেওয়া যাক।
    "বিগত কয়েকদিন ​​​​​​​যাবৎ ​​​​​​​সোশাল ​​​​​​​মিডিয়াতে ​​​​​​​আরজি ​​​​​​​কর ​​​​​​​কলেজে ​​​​​​​ঘটে ​​​​​​​যাওয়া নারকীয় ​​​​​​​ধর্ষণ ​​​​​​​এবং ​​​​​​​খুনের পরিপ্রেক্ষিতে অভয়ার ​​​​​​​পোস্টমর্টেম ​​​​​​​রিপোর্ট ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​যে ​​​​​​​বিভ্রান্তিমূলক ​​​​​​​পোস্ট ​​​​​​​ছড়ানো হচ্ছে, ​​​​​​​সেই ​​​​​​​ব্যাপারে ​​​​​​​আমরা ​​​​​​​দু-চার ​​​​​​​কথা ​​​​​​​সকলের সামনে ​​​​​​​রাখতে ​​​​​​​চাই। ​​​​​​​৯ ​​​​​​​আগস্ট ​​​​​​​আমরা ​​​​​​​প্রথমে খবর পাই, যে, ​​​​​​​চেস্ট ​​​​​​​ডিপার্টমেন্টের ​​​​​​​কর্মক্ষেত্রেই ​​​​​​​একজন ​​​​​​​সেকেন্ড ​​​​​​​ইয়ার ​​​​​​​পিজিটি ​​​​​​​সুইসাইড ​​​​​​​করেছেন। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​বেলা ​​​​​​​গড়ানোর ​​​​​​​সঙ্গে ​​​​​​​সঙ্গে ​​​​​​​আমরা ​​​​​​​জানতে ​​​​​​​পারি ​​​​​​​কেসটা ​​​​​​​সুইসাইড ​​​​​​​নয়। ​​​​​​​এটি ​​​​​​​একটি ​​​​​​​ধর্ষণ ​​​​​​​এবং ​​​​​​​খুনের ​​​​​​​ঘটনা। ​​​​​​​সেই ​​​​​​​সূত্র ​​​​​​​ধরেই ​​​​​​​আমাদের ​​​​​​​মনে ​​​​​​​সন্দেহ ​​​​​​​জন্মায়। ​​​​​​​সেই ​​​​​​​অবিশ্বাস ​​​​​​​এবং ​​​​​​​সন্দেহ ​​​​​​​থেকেই ​​​​​​​আমরা ​​​​​​​সমস্ত ​​​​​​​স্টুডেন্টরা ​​​​​​​পোস্ট ​​​​​​​মর্টেম ​​​​​​​প্রক্রিয়া ​​​​​​​যাতে ​​​​​​​সুষ্ঠুভাবে ​​​​​​​হয় ​​​​​​​তার ​​​​​​​জন্য ​​​​​​​ম্যাজিস্ট্রেট ​​​​​​​ইনকোয়েস্টের দাবী ​​​​​​​রাখি। ​​​​​​​পোস্ট ​​​​​​​মর্টেম ​​​​​​​প্রক্রিয়া ​​​​​​​হয় ​​​​​​​বিভিন্ন ​​​​​​​সিনিয়ার ​​​​​​​পোস্ট ​​​​​​​মর্টেম ​​​​​​​বিশেষজ্ঞ ​​​​​​​ম্যাজিস্ট্রেট ​​​​​​​এবং ​​​​​​​বিভিন্ন ​​​​​​​সিনিয়ার ​​​​​​​পুলিশের ​​​​​​​তত্ত্বাবধানে। ​​​​​​​সেই ​​​​​​​প্রক্রিয়া ​​​​​​​ভালোভাবে ​​​​​​​সম্পন্ন ​​​​​​​করার ​​​​​​​সম্পূর্ণ ​​​​​​​দায়িত্ব ​​​​​​​বর্তায় ​​​​​​​ওনাদের ​​​​​​​উপরেই। ​​​​​​​বিভ্রান্তিমূলক ​​​​​​​যে ​​​​​​​পোস্টটি ​​​​​​​ছড়ানো ​​​​​​​হচ্ছে, ​​​​​​​তাতে (বলা হচ্ছে) ​​​​​​​পোস্ট মর্টেমে উপস্থিত ​​​​​​​জুনিয়ার ​​​​​​​ডাক্তারদের ​​​​​​​স্বাক্ষর ​​​​​​​রয়েছে। এ কথা সত্য। কিন্তু কোনোভাবেই পোস্টমর্টেমের স্বচ্ছতার দায়, জুনিয়ার ডাক্তারদের উপর বর্তায়না। কারণ, আমরা, আমাদের সীমিত জ্ঞান নিয়ে, ওই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আমাদের পক্ষ থেকে, সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করেছিলাম, যাতে এই নারকীয় খুন ও ধর্ষণের ঘটনাকে আত্মহত্যার মুখোশ না পরানো হয়। বিভিন্ন উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা যেভাবে ঘটনাটাকে চাপা দিতে চাইছিলেন, তার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাই, এবং পোস্ট মর্টেম প্রক্রিয়া যাতে সঠিক নিয়ম মেনে হয়, সেই দাবীতে অনড় থাকি। সেই স্বচ্ছতার দাবী থেকেই আমরা পোস্ট মর্টেম রিপোর্ট কলকাতা পুলিশের কাছ থেকে দেখতে চাইবার দাবী বারংবার রেখেছিলাম, যা আমাদেরকে পুলিশের পক্ষ থেকে পরবর্তীকালে দেখানোও হয়নি। এমনকি মহামান্য সুপ্রিম কোর্টও পোস্ট মর্টেম প্রক্রিয়ার ভুলভ্রান্তি নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সোশাল মিডিয়াতে এই যে নানান বিভ্রান্তিমূলক পোস্ট ছড়ানো হচ্ছে, তার (বিরুদ্ধে) তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি, এছাড়া জুনিয়ার ডাক্তারদের উপর, জুনিয়ার ডাক্তারদের অভয়ার ন্যায়বিচারের আন্দোলনকে, যেভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিভিন্ন মানুষজন, বিভিন্ন ভাবে কলুষিত করার প্রয়াস করছেন, সেই প্রয়াসকে জুনিয়ার ডাক্তাররা WBJDF তীব্র, তীব্র ধিক্কার জানাচ্ছে।"
    এখানে একটা ব্যাপারে অবশ্যই একমত হওয়া যায়, যে, ​​​​​​​ময়নাতদন্তটা ​​​​​​​ওঁরা করেননি, ​​​​​​​অতএব ​​​​​​​ময়নাতদন্তের ​​​​​​​দায়িত্ব, ​​​​​​​কাটা-ছেঁড়া ​​​​​​​ইত্যাদি ​​​​​​​যাঁরা ​​​​​​​করেছেন, ​​​​​​​প্রাথমিকভাবে ​​​​​​​তাঁদেরই। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​সমস্যা হল, এই দায়টা ওঁদের ঘাড়ে কেউ চাপায়নি। প্রশ্নটা আদৌ এই ছিলনা, যে, ময়নাতদন্তের দায়িত্ব কার। প্রশ্নটা ছিল, আপনাদের দাবী পুরো মেনেই ময়নাতদন্ত হয়েছিল কিনা, আর প্রক্রিয়াটা আপনাদের যথাযথ মনে হয়েছিল কিনা। এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ​​​​​​​মৃতার ময়নাতদন্ত হবার পর থেকেই ​​​​​​​অজস্র 'খবর ছড়িয়ে ​​​​​​​পড়ে ​​​​​​​চারদিকে। ​​​​​​​ময়নাতদন্ত না করেই দেহ পাচার করে দেওয়া হচ্ছিল, রাতের অন্ধকারে চুপিচুপি ময়নাতদন্ত হয়েছে, এইসব থেকে শুরু করে, ম্যাজিস্ট্রেটকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি, পর্যন্ত। সেখানে আপনাদের একটা বিবৃতিই ধোঁয়াশা কাটাতে পারত, যে, "হ্যাঁ, আমাদের প্রতিটি দাবী যথাযথভাবে মেনে ময়নাতদন্ত হয়েছে, আমরা শেষ পর্যন্ত দেখেছি। আমরা ময়নাতদন্ত ​​​​​​​বিশেষজ্ঞ ​​​​​​​নই, ​​​​​​​ফলে ​​​​​​​রিপোর্ট ​​​​​​​ঠিক ​​​​​​​আছে ​​​​​​​কিনা ​​​​​​​বলা ​​​​​​​সম্ভব ​​​​​​​না। ​​​​​​​কিন্তু ​​​​​​​ম্যাজিস্ট্রেটের ​​​​​​​উপস্থিতিতে ​​​​​​​আমাদের ​​​​​​​সাক্ষী ​​​​​​​রেখে ​​​​​​​ময়নাতদন্ত ​​​​​​​হয়েছে।" এইটুকুই। ​​​​​​​এই ​​​​​​​বিবৃতিটা ​​​​​​​আপনাদের ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​পাওয়া ​​​​​​​যায়নি, ​​​​​​​যতক্ষণ ​​​​​​​পর্যন্ত ​​​​​​​না ​​​​​​​নথিগুলো ​​​​​​​ফাঁস ​​​​​​​হয়। একমাত্র ​​​​​​​নথি ফাঁস হবার পরই, সেটাকে স্বীকার করলেন। কিন্তু তার পরেও স্রেফ অপপ্রচার নিয়ে কিছু কথা বললেন, কিন্তু এখনও ​​​​​​​স্পষ্ট ​​​​​​​করে ​​​​​​​বললেন না, যে, বিষয়টায় আপনারা সন্তুষ্ট ছিলেন কেন, এই চাপটা আসার আগে সেটা বলেনই নি বা কেন। এটা ​​​​​​​কি ​​​​​​​তৃতীয়পক্ষের ​​​​​​​কাছে ​​​​​​​যথেষ্ট ​​​​​​​সন্দেহজনক ​​​​​​​না? ​​​​​​​আপনারা শুনলে ​​​​​​​কী ​​​​​​​করতেন? ( প্রসঙ্গত ​​​​​​​সুপ্রিম ​​​​​​​কোর্ট ​​​​​​​ময়নাতদন্তের ​​​​​​​প্রক্রিয়া ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​কোনো ​​​​​​​সন্দেহপ্রকাশ ​​​​​​​করেননি, এখনও ​​​​​​​পর্যন্ত। ​​​​​​​একটা ​​​​​​​চালান ​​​​​​​নিয়ে ​​​​​​​একজন ​​​​​​​আইনজীবী ​​​​​​​কিছু ​​​​​​​প্রশ্ন ​​​​​​​তোলেন। সুপ্রিম কোর্টও বিষয়টা জানতে চান। ​​​​​​​পরবর্তীতে ​​​​​​​সেটা ​​​​​​​আর ​​​​​​​উত্থাপিত ​​​​​​​হয়নি, ​​​​​​​আপাতত ​​​​​​​কোনো ​​​​​​​সন্দেহ ​​​​​​​আছে ​​​​​​​বলে ​​​​​​​দেখিনি।)
    আরও অদ্ভুত ব্যাপার, যেটা জুডারা এখনও এড়িয়ে গেলেন, সেটা হল 'ক্রাইম সিন'এর পাশে ওই টয়লেট ভাঙা ইত্যাদি। সেটা নিয়েও একাধিক নথি ফাঁস হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, ওই রিনোভেশনটা ডাক্তারদেরই দাবী ছিল এবং সেই অনুযায়ী ১২ তারিখে তাঁরা ইনস্পেকশন করেও এসেছেন। না, ভাঙার অর্ডারের দায়, আবারও, ডাক্তারদের নয়। কিন্তু যে জায়গাটা ইনস্পেকশন করে এসেছিলেন, সেখানে কি রক্ত দেখেছিলেন? মনে হয়েছিল, ওটা 'ক্রাইম সিন' এর অংশ? যদি না মনে হয়, এই নিয়েও তো ভয়াল ভয়ঙ্কর 'খবর'এর অন্ত ছিলনা এবং নেই, তো সেটা নিয়ে কোনো স্পষ্ট বক্তব্য দেননি কেন, বা এখনও দিচ্ছেন না কেন?
    এই প্রশ্নগুলোর যদি সহজ উত্তর থাকে তো দিয়ে দিন না। বিভ্রান্তি কেউই চায়না। আমি তো না ই। কিন্তু এই অদ্ভুত চেপে যাওয়া দেখে সন্দেহ তো জাগতেই পারে, পুরো জিনিসটায় কিছু লুকোনো হচ্ছে। এবং তার পিছনে একটা সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য আছে। হয়তো পুরোটাই ভুল বোঝা। সেটা বুঝিয়ে বললেই মিটে যায়। পুলিশ দাবী করেছে, তারা আপ্রাণ চেষ্টা করছে তদন্তের। আমরা তাদের ছেড়ে দিইনি। প্রশ্ন করেছি। সিবিআইকে লুকোচুরির জন্য প্রশ্ন করেছি। আপনাদেরও করব। সমস্যাটা কী। শেষ পর্যন্ত আমরা তো বিচারটা চাই। স্বচ্ছতা চাই সব পক্ষের। সরকার, পুলিশ, সিবিআই এবং হ্যাঁ জুনিয়ার-ডাক্তারদেরও।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • সুবীর মিত্র  | 136.233.***.*** | ২১ নভেম্বর ২০২৪ ০৯:৩৩539540
  • অনেকে জানে সেদিন কি হয়েছিল কিন্তু তারা কুলুপ এঁটে বসে আছে এবং থাকবে প্রাণের ভয়ে, কারণ সন্দেহের তীর যাদের দিকে ছিল তারা আবার খোলা হয়ে ঘুরছে ! তবে একটা কথা আছে "ধর্মের কল বাতাসে নড়ে" ! ধর্ম যদি সত্যি থাকে তাহলে একদিন প্রবল বাতাস সবাইকে উড়িয়ে দেখাবে! 
  • দীপ | 2402:3a80:196f:9183:878:5634:1232:***:*** | ২১ নভেম্বর ২০২৪ ১৬:৫৬539544
  • মানুষের স্বাস্থ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে মনুষ্যত্বহীন ইতরের দল!
    দলদাসদের গলায় এখন অবশ্য কোনো আওয়াজ শোনা যায়না!
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন