মায়ের মৃত্যুর বেদনা
লেখক :- শংকর হালদার শৈলবালা।
আমার গর্ভধারিনী মা একুশে ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সালে
৮০ বছর বয়সে সন্তানদের কাঁদিয়ে পরপারে গেলেন।
বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় ২০১০ সবাই কে ছেড়ে গেলে,
অভিভাবকহীন পিতা-মাতা হারানোর বেদনা বুকে ।
খেয়ে আছি না খেয়ে আছি কেউ আর দেখবে না
মায়ের স্মৃতিগুলো আজ মনে পড়ে বারে বারে।
ভ্রমণের নেশায় শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবনে থাকার কারণে
হতভাগা সন্তানের মৃত মায়ের মুখ দর্শন হলো না।
মায়ের নাতি সুশান্ত অভিভাবক হয়ে করে ক্রিয়াকর্ম
ধরা কাছা নেয় মায়ের ছোট ছেলে আর মেজো ছেলে।
আমি ধরা কাছা নেওয়া থেকে বঞ্চিত বহুদিন আগে
দুই নৌকায় পা রেখে বক ধার্মিক সন্ন্যাসীর নাটক।
পিতা সন্তোষ হালদার মাতা তুলা রানী হালদার।
ছোট ভাই সুশীল মেজ ভাই সুনীল বোন রাধা রানী।
নাতি সুশান্ত ও অনিমেষ আর নাতনি মাধবীলতা
মায়ের অধম অবাধ্য সন্তান শংকর হালদার শৈলবালা।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
রচনাকাল :- ২১.০২.২০২৪ সাল।
স্থান :- মণিকুন্ডু আশ্রম, উমরালা, কোটবন, কোশিকলা, বৃন্দাবন, মথুরা, উত্তর প্রদেশ।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।