এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জাপান ৯

    Rumjhum Bhattacharya লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ মে ২০২২ | ৫৮৫ বার পঠিত
  • ওসাকা বেশ বড় শহর। শুধু শহর নয়, ওসাকা জাপানের কান্সাই অঞ্চলের অন্যতম পারফেকচার। সরকারি কাজকর্মের সুবিধার জন্য জাপানকে সাতচল্লিশটা পারফেকচারে ভাগ করা হয়েছে। ওসাকা বন্দরশহরও বটে। সকালে চোখ খুলেই যখন মনে পড়ল আজ ওসাকা, নারা, কোবে অনেক কিছু ঘুরে দেখার আছে তখন মনে বেশ উৎসাহ জাগল।

    এতক্ষণে বুঝে গেছি এই ভ্রমণ শুধু দেশ বেড়ানো নয়। এ আসলে সময়ের গাড়ি চেপে ইতিহাসের আনাচে কানাচে ভ্রমণ। ঝটকরে উঠে পড়ে স্নান সেরে প্রাতঃরাশের জন্য তৈরি হয়ে নিলাম। প্রথমেই যাব এই হোটেলের খুব কাছের এক বৌদ্ধ মন্দিরে। শিতেন্নোজি মন্দির জাপানের রাজপরিবারের তৈরি প্রথম বৌদ্ধ মন্দির। ৫৯৩ খ্রিষ্টাব্দে যুবরাজ শোতুকু এই মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করেন। চার অভিভাবক রাজার (শিতেন্নোজি) উদ্দেশ্যে এই মন্দির সমর্পন করেন তিনি। সেই কারণে মন্দিরের নাম হয় শিতেন্নোজি। কালচক্রে বিভিন্ন দুর্ঘটনায় বার বার ধ্বংস হওয়া সত্ত্বেও আবার মানুষের ভক্তির জোরে গড়ে উঠেছে এই মন্দির। যুবরাজ শোতুকুর মৃত্যুবার্ষিকী পালনের উৎসব সব থেকে বড় করে পালন হয় এখানে। তাছাড়া হাজার বছরের প্রথা মেনে টুকিটাকি উৎসব সারা বছর লেগেই থাকে। জাপানেরইতিহাসের সঙ্গে সম্পৃক্ত বহু সামগ্রীও এই মন্দিরে সংরক্ষণ করাহয়েছে। শোতুকু ওয়া দর্শনে বিশ্বাস করতেন। ‘ওয়া’ মতে এই বিশ্বের কোন কিছুই বিচ্ছিন্ন বা একক নয়, সবের মধ্যেই যোগসূত্র আছে, আছে সমতা। এই মতাদর্শে বিশ্বাসী যুবরাজ শোতুকু হয়তো সমাজের সর্বস্তরেসেই সমতা বজায় রাখতেই এমন একটা মন্দির নির্মাণের মধ্যে দিয়ে সমাজের মঙ্গল সাধনে ও বিদ্যাচর্চার ধারা বজায় রাখতে উদ্যোগী হন।

    আমরা সাতজন মন্দির দর্শনের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লাম। যেখানেআছি সেখান থেকে হাঁটা পথে মন্দির দেড় কিলোমিটার মতো রাস্তাহবে। দক্ষিণ দুয়ার দিয়ে মন্দিরে প্রবেশ করলাম আমরা। মনে হলবাইরের ব্যস্ত সমস্ত কোলাহল মুখর জগত থেকে হঠাৎ করেই যেন শান্তসমাহিত এক অন্য জগতে প্রবেশ করলাম। গেটে নজরে পড়ল ষণ্ডাষণ্ডা অসুরমার্কা মূর্তি। এরাই মন্দিরের দ্বার রক্ষক এটুকু বোঝা গেল। আগে টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট কাটা হল। তারপর মন্দিরচত্বরে প্রবেশ। ভিতরে সমস্ত চত্বর জুড়ে ছড়িয়ে আছে বিভিন্ন আকার ও আয়তনের ভবন। সব থেকে বেশি নজর কাড়লো পাঁচতলা একটা প্যাগোডা। সকাল থেকেই আবহাওয়া ভীষণ ভাল। নীল আকাশের পটভূমিকায় প্যাগোডার স্থাপত্যের গড়ন, প্রধান মন্দির অর্থাৎ কোন্ডো এবং আর লেকচার হল কোডো যেন সাজানো শান্তির বাগান। যদিও প্রকৃতির রোষে, যুদ্ধের কারণে বার বার ধ্বংস হয়েছেএখানকার সব ভবন তবু তাকে বার বার গড়ে তুলে জাপানের মানুষ তাদের লড়াকু স্পিরিটকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এখান ওখান দাঁড়িয়ে বেশ কিছু ছবি নেওয়া গেল। প্রধান মন্দির অর্থাৎ কোন্ডোতে আছে যুবরাজ শোতুকুর মর্মর মূর্তি, বুদ্ধের মূর্তি আর চার অভিভাবক রাজার মূর্তি। মন্দিরের বাইরের চত্বরে ঘন্টা ঘরে বেজে উঠল ঘন্টা। গম্ভীর সেই ঘন্টাধ্বনি শুনে গা শির শির করে উঠল। যেন মহাকাল ডাক দিয়ে বলে গেল সত্য হল জ্ঞান, সত্য হল বুদ্ধ আর বাকি যা কিছু তা মায়া প্রপঞ্চময়। সামনে এগোলে আরও এক মন্দির নজরে পড়ে, নাম রোকুজি দো। স্বয়ং বুদ্ধ অবস্থান করছেন এখানে। রোকুজির পাশেই বাঁধানো পুকুরে রাখা আছে কচ্ছপ। হাঁটতে হাঁটতে পশ্চিম দিকে যেতে নজরে পড়ল একটি টোরি গেট। এই মন্দিরের প্রতি মানুষের বিশ্বাসের প্রতীক হয়ে দাড়িয়ে আছে মাথা তুলে। জানলাম স্বর্গের প্রবেশ দ্বার বলেই পরিচিত সাধারণ মানুষের কাছে। আমরা এবার বেরোবো আমাদের পরবর্তী গন্তব্যের দিকে। জাপানের পথে পথে ছড়িয়ে আছে ইতিহাস আর আমরা এখন সময়ের রেল্ কামরার যাত্রী। তাই ষষ্ঠ শতক থেকে ঝাঁপিয়ে এবার সিধে পৌঁছোব ষোলশো শতকে। ওসাকা ক্যাসেলের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম দুটো ট্যাক্সিতে চেপে। এ ভ্রমণে আমি একা নই, সঙ্গে আছেন আমার প্রিয় পাঠক-পাঠিকা। তাই যতক্ষণ না রাজারবাড়ি পৌঁছাই ততক্ষণে চলুন সেরে নিই ছোট্ট একটা ইতিহাস সফর।

    আগেই বলেছি হেইয়ান যুগ শেষ হতে জাপানে মধ্য যুগের সূচনা হয়১২০০ শতক থেকে। ইতিহাসের এই পর্বে জাপানে ছোট ছোট গোষ্ঠীর উত্থানের ফলে সামন্ততন্ত্রের প্রতিষ্ঠা হয়। রাজার ক্ষমতা বিলুপ্ত হয়, শাসনব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে থাকেন “শোগুন” আর এই ব্যবস্থা শোগুনেট নামেই পরিচিত। জাপানে শোগুনেট অর্থাৎ সামরিক একনায়কতন্ত্র প্রথমে কামাকুরা যুগে (১১৮৫-১৩৩৩)। পড়ে গোষ্ঠী বদল হতে হতে এই ব্যবস্থা চলতে থাকে ১৮৬৮ সাল পর্যন্ত যতক্ষণ না জাপানের মাটিতে নতুন করে মেজি শক্তির উত্থানে রাজার ক্ষমতা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। এমনই এক সামরিক একনায়কতন্ত্রের যুগে, ১৫৫৮ সালে ওদা গোষ্ঠীর রাজত্ব চলছে জাপানে। গোষ্ঠী নেতা ওদানোবুনাগা-র পদাতিক সৈন্য (আসিগারু) হিসাবে ওদা গোষ্ঠীতে যোগদান করল বাইশ বছরের তরুণ তুর্কি তোয়োতোমি হিদেয়োশি। সেনোবুনাগার বিশ্বস্ত চটি বাহকও বটে। চাষার ছেলে হয়েও অসম্ভব কূটবুদ্ধির জোরে সে কালে কালে হয়ে উঠল নোবুনাগার ডান হাত মানে সব থেকে প্রিয় সামুরাই। গোষ্ঠী দ্বন্দের জাপানে নোবুনাগার বিশ্বস্ত যোদ্ধা হিসাবে বহু যুদ্ধ জয় করে সে। অবশেষে ১৫৮২ সালে নোবুনাগার মৃত্যুর পর নিজেই একছত্র শাসক হয়ে সমগ্র জাপানকে একক শক্তি হিসাবে গড়ে তোলে। জাপানের রাজ পরিবারের প্রিয়পাত্র ছিলেন তিনি। রাজসভার নির্দেশে নতুন তোয়োতোমি গোষ্ঠীনেতা হিসাবে স্বীকৃতিও জোটে তার কপালে। কড়া শাসক ছিল হিদেয়োশি। এর আগে কৃষকরা প্রয়োজনে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে যুদ্ধে যেত এবং প্রয়োজনে সামুরাই জাতি চাষবাস করতে পিছপা হত না। কিন্তু হিদেয়োশি নিয়ম জারি করল কৃষকরা অস্ত্র শস্ত্র রাখতে পারবে না আর সামুরাইরা দেশের বাড়ি ছেড়ে ক্যাসেলের আশে পাশে বসবাস করবে। হিদেয়োশি ১৫৮৩ সালে ওসাকা ক্যাসেল নির্মাণ শুরু করেন,সম্পূর্ণ কাজ শেষ হয় ১৫৯০ সালে যদিও প্রাসাদের বেশির ভাগ কাজই শেষ হয় ১৫৮৫ সালের মধ্যেই। আজকের ওসাকা ক্যাসেল বার বার পুনর্নির্মাণের মধ্যে দিয়ে সময়ের করাল গ্রাসকেও উপেক্ষা করেছে। আর এখন আমরা পৌঁছে গেছি সেই ওসাকা ক্যাসেলের সামনে। ঘড়িতে এখন ঠিক বেলা বারোটা। ট্যাক্সি থেকে নেমে মেন গেটের দিকে হাঁটা লাগালাম। উঁচু পাথরের দেওয়াল তোলা চারপাশে। সমস্ত চত্বরজুড়ে বেশ ভিড়। এই সময়ে জাপানে দেশ বিদেশের পর্যটকের ভিড় খুব বেশি থাকে। প্রবেশ পথে পৌঁছোতে নজরে পড়ল রাজপ্রাসাদের চূড়ো। এ যেন স্বপ্নে দেখা ছোট্টবেলার রূপকথার সেই রাজপ্রাসাদ। চারপাশে চেরি ফুলের শোভায় সজ্জিত, ঘন নীল জলের পরিখাবেষ্টিত উঁচু পাথরের দেওয়াল তোলা ধবধবে সাদা রাজপ্রাসাদখানা দেখে মন জুড়িয়ে গেল। আমরা ওটেমন গেট দিয়ে প্রাসাদের চত্বরে ঢুকলাম। টিকিট কাটা হল লাইন দিয়ে। পনেরো বছর বয়সী ও তার থেকে কমবয়সীদের প্রবেশ অবাধ। বাকিদের টিকিট কাটা হল। বর্তমানে ওসাকাক্যাসেল মিউজিয়ামে প্রায় দশ হাজার মতো ঐতিহাসিক উপাদান সংরক্ষিত আছে। আমরা একতলা থেকে দেখতে শুরু করলাম। একতলা থেকে দেখতে দেখতে পাঁচতলায় উঠতে লাগলাম। অবাক বিস্ময়ে দেখতে দেখতে চলেছি। প্রথমে ঢুকে চোখে পড়ল কিছু কাউন্টার তাতে রকমারি জিনিস বিক্রি হচ্ছে। ওই যেমন থাকে আর কি টুরিষ্টদের জন্য। ক্রমে ক্রমে সব দেখতে দেখতে ওপরের দিকে ওঠা। কি দেখিলাম আহা কি দেখিলাম। সামুরাইদের পোশাক, তোয়োতোমিহিদেয়োশি-র লেখা চিঠি, ব্যবহার করা জিনিসপত্র, সে যুগের ব্যবহার্য জিনিস পত্র, ঘরের মধ্যে রাখার কাঠের স্ক্রিন আর তাতে আঁকা কি অপূর্ব সব ছবি। মন জুড়িয়ে গেল। যেন একটা যুগকে সময়ের কবল থেকে ছিনিয়ে নিয়ে কাঁচের শো কেসে বন্দী করে রাখা হয়েছে। সব শেষে যখন একদম ওপর তলায় পৌঁছোলাম সেখান থেকে ওসাকা শহর দেখে চক্ষু ছানাবড়া। সব কিছু এত পিকচার পারফেক্ট যে মনে হয় বাস্তব নয়এ যেন কোন চিত্রকরের আঁকা ছবি। আমরা কোনো পরা-বাস্তবতার প্রভাবে ঢুকে পড়েছি এই ছবির মধ্যে। ওপরে উঠলেও নীচে তো নামতেই হয় মাটির টানে। ওসাকা ক্যাসেলের সংলগ্ন বাগানে খানিক ঘোরাঘুরি করা গেল। সে বাগানও ভারি সুন্দর। ইতি উতি স্টল দিয়ে খাবারও পানীয় বিক্রি হচ্ছে। আমরা দু বোন অনেক লম্বা প্রোগ্রামে বেরিয়েছি আজ। বাচ্চারা অত ধকল সইতে পারবে না। তাই কত্তামশাইয়ের হাতে একটা চেরি ফুল দিয়ে বানানো স্যাম্পেন ধরিয়ে আর বাচ্চাদের দায়িত্ব দিয়ে আমরা গুটি গুটি কেটে পড়লাম ওখান থেকে। কথা হল সন্ধ্যায় কোবেতে দেখা হবে আবার। ওরা হোটেলে ফিরে বিশ্রাম নিক। আমাদের যে পায়ের তলায় সর্ষে।



    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন