এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • নির্মল আনন্দ

    pi
    অন্যান্য | ০৫ আগস্ট ২০১০ | ১৭৭৭৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পদ্মনাভস্বামী | 24.139.***.*** | ০৫ জুন ২০১৫ ১১:৩৫452218
  • খুলেছে। কথান্জলির ইঙ্গরেজি হওয়া উচিত।
  • B | 127.194.***.*** | ০৫ জুন ২০১৫ ১৪:২৪452219
  • ডেরেক দায়িত্ব নিচ্ছেন।
    নোবেলের জন্য নোবেল কমিটির কাছে ব্রাত্য, পার্থ ও সুগত ও সুপারিশ করছেন।
    নোবেল চোর - দুই-এর নায়কের ভূমিকার দায়িত্ব মিঠুন নিয়েছেন।
  • pi | 116.212.***.*** | ০৫ জুন ২০১৫ ১৭:১৭452220
  • সন্ধ্যা রায়ের বিধায়ককে এম এল এ বানিয়ে দেবার প্রতিশ্রুতিটাও এখানে থাক।
  • pi | 116.212.***.*** | ০৫ জুন ২০১৫ ১৭:২০452221
  • কিন্তু মনুষ্যত্বের নাম মানুষ, ঔদ্ধত্যের নাম ফানুসের ইঞ্জিরি কি সম্ভব ?
  • cb | 213.***.*** | ০৫ জুন ২০১৫ ১৭:২২452222
  • manushhyatwa's name is manush
    oudhyotto's name is fanush
  • pi | 116.212.***.*** | ০৫ জুন ২০১৫ ১৭:৩৩452223
  • ঃ)
  • Lama | 213.99.***.*** | ০৫ জুন ২০১৫ ১৮:৩১452224
  • 1)
    চার্জ করে কেহ যদি চার্জার হয়,
    শুধু মার্জ করিলেই মার্জার নয়।

    ক) কে চার্জ করিতে করিতে চার্জার হইয়াছেন? তাঁহার রচিত দু একটি মহাকাব্যের নাম কর।
    খ) উপরোক্ত প্রশ্নে যাঁহার কথা উল্লিখিত হইয়াছে তিনি রবি ঠাকুরের সহিত কীরূপে তুলনীয় ব্যাখ্যা কর।

    2) ভাবসম্প্রসারণ কর-

    শুনেছ কি বলে গেল কে যেন সে বন্দ্যো?
    তাঁহার লেখাতে নাকি cool cool গন্ধ।
  • pi | 24.139.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৪:২৫452226
  • চাড্ডিদের পোস্টারগুলো এখানেই রাখবো এবার থেকে।


    এটার সাথে আবার এটাও লেখা ছিল।
    একটা প্রোফেশনাল সার্ভে সংস্থার অপিনিয়ন পোল অনুযায়ী আগামী বিধানসভা নির্বাচন ২০১৬ ত্রিশঙ্কু হতে চলেছে।।। তা হোক , কমপক্ষে তৃনমূল তো ক্ষমতায় ফিরছে না।।।। বিজেপি সিঙ্গেল লার্জেস্ট পার্টি হতে চলেছে।।। পেতে পারে ১১৫ টি আসন।।।।'

    পোস্টে শয়ে শয়ে লাইকও আছে।
  • pi | 24.139.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৮:০৬452228


  • 'হিন্দু সমাজ ও ধর্ম ধ্বংস করতে - ত্বহা সিদ্দিকী, মমতা ও SHREE VENKATESH FILMS এর সুগভীর সাংস্কৃতিক ষড়যন্ত্র

    আপনি যদি একটু হিসেব নিকেশ করেন, তাহলে বুঝতে পারবেন-বোঝেনা সে বোঝেনা, খিলাড়ী, রহমত আলী, অরুন্ধতী, বিন্দাস এবং লেটেস্ট আরশিনগরের মতো হিন্দু মেয়ে এবং মুসলিম ছেলের প্রেম বিয়ে এবং হিন্দু ও ইসলামি শক্তির লড়াই এবং হিন্দু পরিবারে ইসলামিক অপসংস্কৃতি অনুপ্রবেশের মতো সিনেমাগুলো তৈরি হয়েছে এবং হচ্ছে মমতার ক্ষমতায় আসার পর, অর্থাৎ মমতার আমলে। এটার প্রকৃত কারণ আলোচনা করার আগে, দেখে নেওয়া যাক, ছবিগুলোর বিষয়বস্তু কী এবং এগুলোতে প্রকৃত নিরপেক্ষতা বজায় রাখা হয়েছে কি না ?

    অতীত থেকেই শুরু করি। রহমত আলী সিনেমায় একটি হিন্দু পরিবারকে দুর্দশার মধ্যে ফেলে, কৌশলে সেই পরিবারে একটি মুসলমান ছেলেকে ঢুকিয়ে, তাকে তাদের ত্রাণকর্তা হিসেবে তুলে ধরে, সেই পরিবারের একটি হিন্দু মেয়ের সাথে রহমতের প্রেম ও বিয়ে দেওয়া হয়েছে। এখানে মুসলিম ছেলেটি মহান এবং সে হিন্দুদের ত্রাণকর্তা, তাই তার পুরষ্কার হিসেবে একটি হিন্দু মেয়ে তার জন্য উপহার হিসেবে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইতিহাসের কোথায়, কোন ঘটনায়, হিন্দুদের জন্য মুসলমানরা ত্রাণকর্তা হয়েছে ? বরং এর উল্টোটাই সত্য, হিন্দুদের জীবন সব সময় বিপন্ন হয়েছে মুসলমানদের কারণেই; ৭১২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত ইতিহাসে এর হাজার হাজার উদাহরণ রয়েছে। প্রায় ১৫/২০ বছরের পুরোনো, বলিউডের নানা পাটেকরের এই সিনেমাটিকে বাংলায় রিমেক করা হয় মমতা ক্ষমতায় আসার পর, মুসলমানদের খুশি করার অংশ হিসেবে।

    বোঝেনা সে বোঝেনা সিনেমাটিতে, একটি হিন্দু মেয়ে একটি মুসলিম ছেলের সাথে অনায়াসে খুব সহজে কোনো দ্বিধা ছাড়াই প্রেম করছে, যেন এটা কোনো ঘটনা ই না এবং সেই ছেলেটিকে বিয়ে করার জন্য সে পরিবারের সাথে অবলীলায় ফাইট করছে। এই মেয়েটি তার বাবাকে বলছে, "তুমি ওর সাথে আমার বিয়ে এই কারণে দিতে চাও না, যে সে মুসলমান।" কিছুদিন আগে বাংলাদেশে একটি হিন্দু মেয়ে তার পুরো পরিবারকে মুসলমান হওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিলো এই কারণে যে, সে যেন তার মুসলিম বয়ফ্রেণ্ডকে খুব সহজে বিয়ে করতে পারে; এই সংবাদটি পত্রিকায় বেরিয়েছিলো। বোঝেনা সে বোঝেনার মতো ইসলামিক তথা মুসলমান তোষণকারী সিনেমাগুলোর সাফল্য বোধ হয় এখানেই, হিন্দু মেয়েরা এই ধরণের সিনেমা দেখে ব্রেন ওয়াশড হবে এবং মুসলমান ছেলেদের বিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে উঠবে, বোঝেনা সে বোঝেনার মতো অন্য কিছুই সে বুঝবে না; আর এর জন্য সে পরিবারে সাথে অনায়াসে ফাইট করে নিজের পরিবারকে বিপর্যস্ত করবে।

    হিন্দু সমাজ ধ্বংসের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সিনেমা হলো খিলাড়ি। এই ছবিতে একই পরিবারের দুই প্রজন্মের দুইজন হিন্দু মেয়েকে, অপর একটি মুসলিম পরিবারের দুই প্রজন্মের দুই ছেলের সাথে প্রেমের বিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এ নিয়ে যে যন্ত্রণা তা সহ্য করতে হয়েছে হিন্দু পরিবারকে এবং কাহিনীর মারপ্যাঁচে এই ঘটনাগুলোকে তাদেরকে মেনে নিতে বাধ্য করা হয়েছে। অথচ নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে সিনেমাটি তৈরি করা হলে, খুব সহজেই দুটি মেয়েকেই মুসলিম পরিবারের বোরকা কালো অন্ধকারে না পাঠিয়ে একটি মুসলিম মেয়েকে হিন্দু পরিবারের উজ্জ্বল আলোয় স্থান দিতে পারতো, তাহলে নিরপেক্ষতা বজায় থাকতো। কিন্তু তা করা হয় নি। কারণ, তাতে মুসলমানরা অখুশি হতে পারতো আর তাতে মমতার কিছু মুসলিম ভোট চলে যেতে পারতো। এখানে আরও একটা বিষয় খেয়াল করবেন, খিলাড়ী মানে হলো খেলোয়াড়, সেই খেলোয়াড়, যে কোনোদিন হারে না। এই সিনেমায় মুসলমানরা দুই দুইটা হিন্দু মেয়েকে মুসলিম পরিবারে নিয়ে গিয়ে মুসলমান বানিয়ে বিজয়ী অর্থাৎ খিলাড়ি এবং হিন্দুরা পরাজিত হয়ে হিজড়া। কিছু হিন্দু প্রকৃতপক্ষেই হিজড়া, না হলে এই ধরণের হিন্দুধর্ম ও সমাজ বিরোধী সিনেমা কিভাবে বাধাহীনভাবে সিনেমা হলে চলতে পারে এবং কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করতে পারে ?

    অরুন্ধতী সিনেমায় হিন্দু মুসলমানের প্রেম বিয়ে নেই; কিন্তু তাতে হিন্দু ও ইসলামি শক্তির মধ্যে লড়াই দেখানো হয়েছে এবং তাতে ইসলামি শক্তির কাছে হিন্দু শক্তির পরাজয় দেখানো হয়েছে। এই সিনেমায় হিন্দু শক্তি হলো প্রেত শক্তি এবং তা অশুভ; সেই অশুভ শক্তিকে সিনেমার হিন্দু নায়িকা, এক মুসলমান দরবেশের সাহায্যে, বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম ব'লে কোরানের সূরা আবৃত্তি করে শক্তি সঞ্চয় করার মাধ্যমে প্রেত শক্তি অর্থাৎ হিন্দু শক্তিকে দমন করেছে।

    বিন্দাস সিনেমায় ইসলামিক কালচারের বাইনচোদ সিস্টেমকে খুব সূক্ষ্ম কৌশলে হিন্দু কালচারে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। বোনদেরকে ইয়ে করার জন্য যারা বিছানায় নিয়ে যায়, তাদেরকে বলে বাইনচোদ। কাজিনরাও বোন। মুসলমানরা ধর্মীয় বিধান অনুসারে, অনায়াসে কাজিনদেরকে বিয়ে করে বিছানায় নিয়ে গিয়ে ন্যাংটা করতে পারে, সেজন্য মুসলমানরা আমার কাছে বাইনচোদ হিসেবে পরিচিত। তো এই বিন্দাস সিনেমায়, রক্তের সম্পর্কের না হলেও, শ্রাবন্তী, দেবের বাপকে কাকু বলে ডাকে এবং দেবের বাপের কাছেই ছোট বেলা থেকে বড় হয়। তাহলে দেব এবং শ্রাবন্তীর মধ্যে সম্পর্ক এক প্রকারের ভাই বোনের। বিন্দাস এ, সেই দেব-শ্রাবন্তীর মধ্যে দেখানো হলো প্রেম ও বিয়ে। অথচ সিনেমাটি যারা দেখেছেন, তারা খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন, এই সিনেমা থেকে শ্রাবন্তীর ক্যারাক্টারকে ডিলিট করে দিলেও কাহিনীর কোনো ক্ষতি হয় না এবং শ্রাবন্তী থাকলে বা না থাকলেও সায়ন্তিকার সাথে দেবের প্রেম বিয়েই ছিলো এই কাহিনীর মিলনাত্মক পরিণতির জন্য বেস্ট। কিন্তু সেটাকে এড়িয়ে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিক নাম ও গানের ছবি বিন্দাস এ দেখানো হলো ভাই বোনের প্রেম-বিয়ে, কারণ তাহলে হিন্দু পরিবারে ইসলামিক অপ সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ ঘটে এবং হিন্দু সমাজকে ধ্বংস করে তাকে ইসলামিক করতে সুবিধা হয়।

    বিন্দাস শব্দের অর্থ চমৎকার। সিনেমাটির নাম বিন্দাস রেখে এটাও বোঝানো হলো যে, হিন্দু ছেলে মেয়েরা অনায়াসে অর্থাৎ বিন্দাসে এই ধরণের বাইনচোদ মার্কা প্রেম বিয়ে চালিয়ে যাও, কোনো প্রব্লেম নাই। কিন্তু কেউ কি বলতে পারবেন, এই ছবির কাহিনীর সাথে চমৎকার বা বিন্দাস শব্দটির নামকরণের সার্থকতা কোথায় ? কোনো সার্থকতা নেই, হিন্দু ছেলে মেয়েরা বিন্দাসে তাদের কাজিনদের সাথে প্রেম করবে, এই ধারণাটাকে উসকে দিতেই এবং সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখেই এই সিনেমাটি বানানো আর এর নাম বিন্দাস।

    এই সিরিজের লেটেস্ট সিনেমা হলো আরশিনগর। পোস্টার দেখে বুঝলাম, এটি শেকসপিয়ারের রোমিও জুলিয়েটের বাংলা ভার্সন। যারা রোমিও জুলিয়েট পড়েছেন, তারা জানেন, এর মধ্যে ধর্মের কোনো ব্যাপার স্যাপার নেই। এটা দুই শত্রু পরিবারের লড়াই। কিন্তু মুসলমানদের খুশি করার জন্য এবং লাভ জিহাদের ঘটনাকে উসকে দেওয়ার জন্য ইচ্ছেকৃতভাবে এর মধ্যে ধর্মকে টেনে আনা হয়েছে। এই ছবির একটি বিখ্যাত সংলাপ যা হিন্দু মেয়ের মুখে বলানো হয়েছে, তা হলো, "আমি ওকে ভালোবাসি, এর জন্য আমাকে যদি ইসলাম নিতে হয় নেবো।" কোনো হিন্দু মেয়ে যদি এই সিনেমা দেখে ইমপ্রেসড হয়ে এই ডায়ালগটি মনে মনে দুইবার বলে, সে মুসলমান হওয়ার দিকে দুই ধাপ এগিয়ে যাবে। সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের মাধ্যসে ধ্বংসের বীজ কিভাবে বপন করা হচ্ছে, সেটা একবার চিন্তা করুন।

    এই ধরণের সিনেমাগুলো বানানোর জন্য, সাদা চোখে, আমরা অভিনেতা অভিনেত্রী, কাহিনীকার, এবং পরিচালকদেরকে দোষ দিয়ে গালাগালি করে থাকি। যদিও কাজটা করার জন্য এরাও দোষী, কিন্তু মূলত দায়ী এরা নয়। টাকার জন্য এই কলাকুশলীরা এই ধরণের কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে। কিন্তু কাজটা যে করাচ্ছে, দোষী বা দায়ী মূলত সে ই; কিন্তু কেনো সে কাজটা করছে- সেটা বুঝতে পারবেন, নিচের এই প্যারাটা পড়ার পর।

    ধারাবাহিকভাবে, এধরণের সিনেমা গত চার বছরের মধ্যে নির্মান হওয়ার কারণ কী ? একটু ভাবলে বুঝতে পারবেন, পুরো বিষয়টাই রাজনৈতিক। তাই বিষয়টিকে সোজা চোখে নির্দোষ বিনোদন হিসেবে না দেখে একটি হিন্দু মন নিয়ে বাঁকা চোখে দেখার জন্য অনুরোধ করছি।

    মমতা এটা খুব ভালো করেই বুঝে গেছে যে, বাংলার ক্ষমতায় তার টিকে থাকার একমাত্র উপায় হলো মুসলমান ভোট। একারণেই ফুরফুরা শরীফের ত্বহা সিদ্দিকী, টিপু সুলতান মসজিদের ইমাম বরকতি এবং সিদ্দিকুল্লাহর মতো মুসলমান নেতাদেরকে, মমতা নির্বাচনের আগেই এই প্রতিশ্রুতি দেয় যে, ক্ষমতায় এলে সে মুসলমানদের জন্য তার পক্ষে যা করা সম্ভব সব তার সবই করবে। এ কারণেই মমতার সব উন্নয়ন পরিকল্পনা মুসলমান কেন্দ্রিক এবং তার রাজ্যে মুসলমানদের সাত খুন মাফ। ত্বহা সিদ্দিকী সহ মুসলিম নেতারা, মমতার মাথায় এটা ঢুকাতে সক্ষম হয়েছে যে, মুসলমান ভোট না বাড়লে তার ক্ষমতায় থাকা এক সময় অসম্ভব হয়ে পড়বে; এজন্য যে ভাবেই হোক মুসলমান ভোট বাড়াতে হবে, সেটা জন্ম দিয়েই হোক আর অনুপ্রবেশ ঘটিয়েই হোক। কিন্তু এই দুটি ক্ষেত্রে মমতা তো সরাসরি কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। কিন্তু রাজ্যের মধ্যেই ধর্মান্তর ঘটিয়ে এবং ধর্মান্তরের সংখ্যা বাড়িয়ে এই উদ্দেশ্য কিছুটা সফল হতে পারে। একারণেই হিন্দু মেয়ের সাথে প্রেম করে অপঘাতে রিজওয়ানের মরার ঘটনায় মমতা যতটা সরব হয়েছিলো, ওই একই বছর রাজ্যে আরও চারজন হিন্দু ছেলে মুসলমান মেয়ের সাথে প্রেম ও বিয়ে করার অপরাধে নিহত বা অত্যাচারিত হলেও মমতা এ ব্যাপারে মুখ খুলে নি। কারণ, মমতা জানে হিন্দু মেয়েরা মুসলমান হলে তার ভোট বাড়বে; কারণ, তাতে মুসলমানরা খুশি হবে; কিন্তু মুসলমান মেয়ে হিন্দু হলে তার কোনো লাভের সম্ভাবনা নেই; কেননা, তাতে মুসলমানরা নারাজ হবে। তাছাড়াও অদূর ভবিষ্যতে হিন্দুরা মমতার জারিজুরি ধরে ফেলে তার বিরোধী হবেই, তাই মুসলিম মেয়ে হিন্দুর ঘরে এলে সেই ভোটও মমতার না পাবারই সম্ভাবনা। এগুলো অবশ্য ছোট খাটো ব্যাপার। কিন্তু মুসলমান নেতাদের বুদ্ধি মতো, মমতা, এভাবে ব্রেন ওয়াশড হয়েছে যে, সবচেয়ে ভালো এবং গ্রেট ব্যাপার হবে, যদি বাংলার হিন্দু সমাজকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেওয়া যায়- তাহলেই বাংলায় মুসলমানদের একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হবে এবং দুই বাংলা এক সাথে মিলে গিয়ে হবে গ্রেটার বাংলা বা মুঘলিস্তান এবং মমতাই হবে সেই বাংলার, কাশ্মিরের মতো উজির-এ-আজম। তাহলে বাংলার এই হিন্দু সমাজকে কিভাবে ধ্বংস করা যাবে ? এর জন্য চালাতে হবে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। সিনেমা হলো সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সবচেয়ে শক্তিশালী মিডিয়া। এই সিনেমার মাধ্যমেই লাভ জিহাদের ভাইরাস হিন্দু মেয়েদের মাথায় ঢুকিয়ে দিতে হবে। যখন একটা টিনএজ বা এ্যাডাল্ট মেয়ে আড়াই -তিনঘন্টা ধরে এই লাভ জিহাদের সিনেমা দেখবে, তখন সে ব্রেনওয়াশড হবে, তারপর মুসলমান ছেলেদের সাথে প্রেম করবে, তাদেরকে বিয়ে করার জন্য পরিবারের সাথে ফাইট করবে এবং এক সময় মুসলিম ছেলেদেরকে বিয়ে করে মুসলিম হয়ে যাবে এবং একই সাথে সিনেমা দেখে ব্রেনওয়াশড হয়ে মেয়ের বাবা-মা এবং পরিবারের লোকেরাও মুসলিম ছেলেদের সাথে পরিবারের মেয়েদের প্রেম ও বিয়েকে খুব সহজেই বা বাধ্য হয়ে মেনে নেবে। এভাবে একসমময় পুরো হিন্দু সমাজ বিপর্যস্ত হবে এবং ধ্বংস হবে।আপনারা হয়তো বলতে পারেন, ততদিনে মমতা, সুবে বাংলার সিংহাসনে বসার জন্য বেঁচে থাকবে না, কিন্তু ততদিনে যে বাঙ্গালি হিন্দু সমাজ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে মুসলমানদের পায়ের তলায় পড়ে যাবে, সেটা নিশ্চিত।মুসলমানদেরকে খুশি রেখে নিজের সাময়িক লাভের জন্য, মমতা, এইভাবে পুরো হিন্দু সমাজকে একটি গভীর খাদে নিক্ষেপ করার সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনায় অংশী হয়েছে।

    আমি জানতে পেরেছি, ত্বহা সিদ্দিকী ই এই সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের পরিকল্পনার মূল প্ল্যানার। ত্বহার এই প্ল্যানের বাস্তবায়ন করছে মমতা, SHREE VENKATESH FILMS এর মাধ্যমে। আর নির্বোধ হিন্দুরা বিনোদনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে ব্রেন ওয়াশড হয়ে হিন্দু সমাজের ধ্বংস স্তুপের উপর দিয়ে একটু একটু করে এগিয়ে যাচ্ছে ইসলামের দিকে। এটা একটি সূক্ষ্ম ও সুগভীর ষড়যন্ত্র। যাদেরকে এই ষড়যন্ত্রের বিষয়টি আমি বোঝাতে পারলাম, তাদের কাছে আমার অনুরোধ এই ধরণের হিন্দু মুসলমানের প্রেম বিয়ে সম্পর্কিত সিনেমার ব্যাপারে সচেতন হোন এবং যে কোনো মূল্যে এগুলোর প্রতিরোধ করুন। কারণ, আপনি যদি এখন এগুলো প্রতিরোধ না করেন, এই ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পড়বে আপনারই বোন বা মেয়ে বা আপনার আত্মীয় স্বজন এবং আপনিও।মনে রাখবেন, মমতার প্রেসক্রিপসন মতো সিনেমা বানাতে গিয়ে SHREE VENKATESH FILMS আর SHREE নাই, হয়ে গেছে MOHAMMAD VENKATESH FILMS এবং এটা বর্তমানে হিন্দু সমাজের জন্য একটি চরম ক্ষতিকারক সংস্থায় পরিণত হয়েছে।

    বাঙ্গালি হিন্দু সমাজ ধ্বংসে মমতার ষড়যন্ত্র এতই গভীর যে, শুধু মুসলিম ভোটে তার সাধ মিটছে না, ধর্মান্তরিত হিন্দু মেয়েদের মুসলিম ভোটও তার চাই। এজন্য মুসলিম তোষণ করতে গিয়ে সে যেমন মানসিকভাবে ইসলামে দীক্ষিত হয়েছে, নিজে নামাজ পড়ছে, মাথায় হিজাব দিচ্ছে, গরুর মাংস খাচ্ছে, প্রকাশ্য রাস্তায় গরুর মাংস খাওয়ার উৎসব করে হিন্দু সমাজের আবেগ অনুভূতিকে পায়ে মাড়াচ্ছে, তেমনি পুরো বাংলার সকল হিন্দুকেই সে মুসলমান বানাতে চায়। খেয়াল করবেন, এজন্যই মুসলিম ছাত্র ছাত্রীদের জন্য, তার সাইকেল ল্যাপটপ সহ নানা উপহারের বিষয়টি। কিন্তু যতই গরীব আর অভাবী হোক হিন্দু ছেলে মেয়েদের জন্য তার কিছু নেই। এই ঘটনাগুলোর মাধ্যমে আস্তে আস্তে সে সমস্ত হিন্দু ছাত্রছাত্রীদেরকে মুসলমান হওয়ার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। কারণ, পাশের মুসলিম ছাত্রীটি যখন সাইকেল-ল্যাপটপ পেয়েছে বা পাচ্ছে তখন একজন হিন্দু ছাত্র ছাত্রীর খুব সহজেই এটা মনে হবে যে, ইস আমি যদি মুসলমান হতাম, তাহলে আমিও সাইকেল-ল্যাপটপ পেতাম। এই কথা মনে হওয়ার সাথে সাথে সাথে কিন্তু একজন হিন্দু ছেলে বা মেয়ে, মুসলমান হওয়ার পথে এক ধাপ এগিয়ে যাচ্ছে বা গিয়েছে। তাই বাংলার হিন্দু সমাজকে বাঁচাতে যে কোনো মূল্যে উপড়ে ফেলতে হবে মমতাকে, এই মূল্য যত বেশিই হোক।

    আমার বিশ্লেষণ ও গবেষণায়, গান্ধীর পর মমতার মতো ক্ষতিকর রাজনীতিবিদ ভারতের ইতিহাসে হিন্দুদের জন্য আর কেউ ছিলো না এবং এখনও নেই। গান্ধীর জন্য ভারত শুধু খণ্ড-বিখণ্ডই হয় নি, হিন্দুরা শুধু নিজের ভুমিই হারায় নি, হিন্দুদেরকে দিতে হয়েছে অনেক প্রাণ, অনেক রক্ত, অনেক মেয়ের সম্ভ্রম, অনেক মূল্য; তেমনি মমতার কারণেও এখনই এখানে সেখানে হিন্দুরা মুসলমানদের হাতে মার খাচ্ছে, হিন্দু মেয়েদেরকে তাদের সম্মান হারাতে (টুকটুকি) ও জীবন দিতে (মৌসুমি) হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে আরও দিতে হবে। তাই মমতাকে এখনই থামাতে হবে, কারণ গান্ধীর কারণে যা গেছে, তাকে যেমন আর ফিরে পাওয়া, প্রায় অসম্ভব বা সম্ভবই না। তেমনি মমতার কারণেও যা যাবে, তাকে ফিরে পাওয়াও কখনোই সম্ভব হবে না।

    লাভ জিহাদ সম্পর্কিত একটি সিনেমা বানানোর পর ঐ পরিচালককে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, এমনটি কেনো বানালেন ? এর উল্টোটা কি হতে পারতো না, অর্থাৎ হিন্দু ছেলে মুসলিম মেয়ে ? সে ইশারায় বুঝিয়েছিলো টাকাই সব। অর্থাৎ টাকার জন্যই সব হচ্ছে। তাই এই টাকা প্রসঙ্গেই এই ধরণের আত্মঘাতী ও সমাজ-জাতি বিধ্বংসী সিনেমার পরিচালক ও অভিনেতা অভিনেত্রীদের বলছি, টাকার যদি আপনাদের এতই প্রয়োজন হয়, তাহলে আপনাদের ঘরের মা-বউ-বোন-মেয়েদের কাজে নামাচ্ছেন না কেনো ? দিল্লি-মুম্বাই-সুরাটের এর মতো শহরের পতিতাপল্লী, ম্যাসাজ পার্লার এবং আবাসিক হোটেলগুলোতে যৌনকর্মীদের প্রচুর চাহিদা। আপনারা বছরে একটি দুটি সিনেমা করে যে টাকা পান, আপনার পরিবারের একটি মেয়ে বছরে তার চেয়ে বেশি টাকা আয় করতে পারবে। টাকা আয় করার জন্য আপনাদের পরিবারের মেয়েদের স্বেচ্ছায় যৌনকর্মীর পেশা বেছে নেওয়ায় আপনাদের তো লাভ হবেই, কিন্তু ভারত তথা হিন্দুদের কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু আপনারা সিনেমা বানানোর নামে যা করছেন, তাতে পুরো হিন্দু সমাজ শুধু ধ্বংসের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে না, শুধু নিজের জীবনকেই বিপন্ন করছেন না, নিজের বাড়ির মেয়েদেরকেও মুসলমানদের হাতে ধর্ষিতা হওয়ার পথ করে দিচ্ছেন।

    আপনাদের লোভ আর ভুলের মাশুল পুরো হিন্দু সমাজ দেবে না। হিন্দু সমাজকে কিভাবে বাঁচানো হবে সেই সিদ্ধান্ত আমরা নিয়ে ফেলেছি, এই ধরণের সমাজ বিধ্বংসী কাজ চালিয়ে গিয়ে তার প্রথম শিকার যদি আপনারা হতে চান, আমাদের কোনো আপত্তি নেই।

    জয় হিন্দ।'
  • dc | 132.164.***.*** | ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৮:১৮452229
  • একটা ব্যাপার পরিষ্কার বুঝলাম। ওপরের রচনাটা যে লিখেছে সে অন্তত তামিলনাড়ুতে কখনো ঘুরতে আসেনি :p
  • abc | 53.252.***.*** | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ১৯:০১452230
  • .এইটা বোধহয় এখানেই যাবে ভাল।

  • pi | 57.29.***.*** | ২১ এপ্রিল ২০১৭ ২১:৩০452232
  • রাখা থাক বাবা, মন খারাপে এসব পড়া খুব কাজে দেয়।



    ---------
    ওঁর উড়ালপুলের সাথে ডেটের গল্পটা পেলে কেউ দিয়ে রাখবেন এখানে।

    name: T mail: country:

    IP Address : 229.75.11.86 (*) Date:21 Apr 2017 -- 05:42 PM

    অ্যাদ্দিন পরে লিঙ্ক খুঁজে পাওয়া মুশকিল। মোদ্দা ব্যাপার হ'ল যেদিন পরমা উড়ালপুল উদ্বোধন হ'ল, সেদিন উড়ালপুলের অপরূপ প্রাকৃতিক বিস্তৃতি দেখে ওঁর শরীরে ফের যৌবন ডাক দিয়েছিল। তাতে উনি সাড়াও দেন এবং কাগজে লিখেও ফেলেন। ফলে পৃথিবীর ইতিহাসে 'লিঙ্গ সংবেদনশীলতা'র চর্চা সেদিন সর্বোচ্চ বিস্তৃতি লাভ করে।

    কিরম ব্যথা পেয়েছিলেন তা অবশ্য শ্যামলাল জানে।

    name: avi mail: country:

    IP Address : 57.11.10.67 (*) Date:21 Apr 2017 -- 06:57 PM

    ওই প্রতিদিনের রোববারে বেরিয়েছিল যদ্দূর মনে হয়। সে এক অলৌকিক লেখা। উড়ালপুলের ললিত ভাঁজ, নীল সাদা আভরণ, চিকন গতিরেখা সব মিলিয়ে সে যাকে বলে যশোবন্ত দারোগা, রোমহর্ষক ডিটেকটিভ নাটক। আমার কাছে সেভ করাও ছিল পাতাটা, কিন্তু এখন আর কোত্থাও খুঁজে পেলাম না। :(
  • . | 162.158.***.*** | ০৩ মার্চ ২০২০ ০৯:৪০729819
  • Dipankar Sengupta | 162.158.***.*** | ০৩ মার্চ ২০২০ ১৩:৪১729821
  • আমার ছোটো একটি প্রচেষ্টা একজন শিল্পীকে ধরতে চেয়ে-------

    দ্য মাস্টার স্টোরি টেলার ------

    হৃষিকেশ মুখার্জি । সেই বিখ্যাত হিন্দী ছবি " আনন্দ " এর নির্মাতা । জন্ম কোলকাতায় । ৪০ এর দশকের শুরুতে আশুতোষ কলেজ থেকে বিজ্ঞানে স্নাতক। সেতার বাজাতে পারতেন ও বেতার শিল্পী হয়ে অল ইন্ডিয়া রেডিয়োতে সেতার বাজিয়ে প্রথম উপার্জন । প্রথমে নিউ থিয়েটার্স এ ল্যাবরেটরি বিভাগে স্বল্প বেতনের চাকরী নেন। বিমল রায়ের সান্নিধ্যে সেই সময় আসা। সময়টা ৪০ এর দশকের শেষের দিক কোলকাতার যে ক্যাফেতে ঋত্বিক, মৃনাল , বিজন ভট্টাচার্যের মতো ঘোষিত বামপন্থী বুদ্ধিজীবীদের আড্ডা ছিল তাতে যাওয়া আসা ছিল। তবে হৃষিকেশ মুখার্জি বামপন্থার পক্ষে নিজের সমর্থন ঘোষনা করেছেন এইরকম কোনো তথ্য পাইনি কোথাও। তবে যেটা ঘোষনা করেছিলেন " আমি যা আমার শিল্প তাই "। যেটা ঘোষনা করেছিলেন " আমরা আত্ম কেন্দ্রিক হয়ে যেতে পারি না , আমাদের অন্যর ভাবাবেগকেও মর্যাদা দিতে হবে "।

    বিমল রায়ের স্মৃতিচারণাতে তিনি বলেন " বিমলদা সোস্যালি কমিটেড ছিলেন কখনই কোনো প্রতিক্রিয়াশীল বিষয়কে তার সিনেমার বিষয় বস্তু করেন নি "। হ্যা এভাবেই বামপন্থার তরফে সমর্থন ঘোষনা না করেও হৃষিকেশ মুখার্জি দক্ষিনপন্থার বিরুদ্ধে অবস্থান ঘোষনা করেছিলেন।

    নায়ক নায়িকা কেন্দ্রিক ভারতীয় সিনেমার ঘরানাটাকে তিনি সম্পূর্ণ বর্জন করলেন না ( ব্যতিক্রম আনন্দ, যেখানে নায়ক মৃত্যু অভিমুখে এগিয়ে যাওয়া এক ক্যান্সার রুগী, যে প্রতি মূহুর্তে তার চারপাশের সমস্ত মানুষকে খুশী ভাগ করতে করতে যাচ্ছেন) তবে প্বার্শ চরিত্র গুলোকে তুলে নিয়ে গেলেন এক বিরাট উচ্চতাতে।
    গোলমাল( ১৯৭৯) ছবিটিতে আপনি কাকে নায়ক বলবেন ? অমল পালেকর না উৎপল দত্ত?? সিনেমাটিতে পাল্লা দিয়ে কেন্দ্রে দাপটের সাথে উৎপল দত্ত এসছেন ও সিনেমাটির গল্পের গতিকে তার স্বভাব দিয়ে প্রভাবিত করেছেন।

    হৃষিকেশ মুখার্জি বিমল রায়ের সাথে বোম্বে আসেন। " দো বিঘা জমিন " ছবিতে সহকারী পরিচালকের ভূমিকাতে থাকেন । যে সিনেমাটি তৎকালীন সোভিয়েত রাশিয়াতে ও চীনে সরকারি সম্বর্ধনা পেয়েছিল ।

    তার প্রথম পরিচালিত সিনেমা মুসাফির ( ১৯৫৭)। একটি ভাড়া বাড়িকে কেন্দ্র করে জন্ম মৃত্যু বিবাহ র তিনটি পৃথক কাহিনী। সময়টা সমাজতন্ত্রর বিশ্বব্যাপী বিজয়ের যুগ। ভারতের স্বাধীনতা প্রাপ্তি দেশভাগের ক্ষতর ওপর দিয়ে । কয়েকদশকের মধ্যে মানুষের মোহমুক্তি। আমরা ভেবেছিলাম স্বাধীনতার পর কোনো দুর্নীতি থাকবে না। কিন্তু তা আরও বেড়েছে। এই প্রেক্ষাপটেই নারায়ন সান্যালের গল্প অবলম্বনে তার নির্মিত ছবি সত্যকাম ( ১৯৬৯)।

    একজন আদর্শবাদী সৎ ইন্জিনিয়ার সত্যপ্রিয় ( ধর্মেন্দ্র) দুর্নীতির সাথে আপোষ করতে না চেয়ে একের পর এক চাকরী হারিয়ে অসুস্থ হয়ে শয্যাশায়ী হয়। বাকশক্তি হারায়। এই সময় একটি বেসরকারী সংস্থা দুর্নীতি তে ভরা একটি ফাইল সত্যপ্রিয় কে সই করে দিতে বলে ও বিনিময় তার স্ত্রী ও সন্তানের দায়িত্ব নেবার প্রতিশ্রুতি দেয়। সত্যপ্রিয় প্রথমবার আপোষ করে ও সই করে। কিন্তু সত্যপ্রিয়র স্ত্রী সেই কাগজ ছিড়ে দেয়। ঠিক এই সময়তেই বাকশক্তি হারানো সত্যপ্রিয় 'র মুখে হাসি ফোটে সে ভাবে অন্তত একজনের মধ্যে সে তার এই আদর্শ বোধ ঢোকাতে পেরেছে।

    আমরা যদি খেয়াল করি তার কিসি নে না ক্যাহেনা( ১৯৮৩) র হিরো ফারুক শেখের মিথ্যা চিত্র নাট্যে হাঁপিয়ে ওঠা স্ত্রীর প্রতি সেই সংলাপ " আমি তোমাকে এই নাটকটা করতে বলেছি কারন আমি তোমাকে হারাতে চাই না, এখন এই নাটকটা চালিয়ে যেতে বলছি কারন আমি বাবাকেও হারাতে চাই না। " বিবাহ শুধু দুটি মানুষের নয়, বিবাহ দুটি পরিবারের মিলন।

    ৫০ এর দশক থেকে ৮০ দশকের গোড়া অবধি নিয়মিত সিনেমা বানান দ্য মাস্টার স্টোরি টেলার। তার অনেক গল্পে মিথ্যা তাকে ঢাকতে আরেকটা মিথ্যার জাল বোনা হয়েছে , কিন্তু ষড়যন্ত্রের জাল বোনা হয়নি। তার অনেক গল্পে ত্রিকোন প্রেম ( বেমিশাল - ১৯৮২) এসেছে , কিন্তু তাকে ধরে ভিলেনের এন্ট্রি হয়নি, গণতান্ত্রিক সমাধান হয়েছে।

    ১৯৯০ এর দশকের শুরু , সোভিয়েত সমাজতন্ত্রের পতন, ভারতীয় রাজনীতিতেও উগ্র দক্ষিনপন্থার উত্থান। দীর্ঘ দিন বাদে আবার সিনেমা বানালেন দ্য মাস্টার স্টোরি টেলার। ঝুট বোলে কাউয়া কাটে ( ১৯৯৮)। বিনোদনের জন্যে কি করেন নি তিনি সিনেমাটিতে। ফুলডুংরি পাহাড়ে শুটিং করেছেন, চার পাঁচটা গান যুক্ত করেছেন। কমেডি , ত্রিকোন প্রেমের এক রসায়ন নিয়ে গল্প বেঁধেছেন। কিন্তু বক্স অফিসে সুপার ফ্লপ হয়েছে সেই সিনেমা। কারন হৃষিকেশ মুখার্জি যেভাবে ত্রিকোন প্রেমটির গণতান্ত্রিক সমাধান চাইছিলেন, মানুষের নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়, ষড়যন্ত্র, আত্ম কেন্দ্রিকতা চাইছিল ত্রিকোন প্রেমকে ধরে ভিলেনের অনুপ্রবেশ ও ষড়যন্ত্রের জাল। দর্শক হারিয়েছেন দ্য মাস্টার স্টোরি টেলার । ২০০৫ সালে হৃষিকেশ মুখার্জির জীবনাবসান হয়।
    লার্জার দ্যান লাইফ থেকে বেরিয়ে এক সিধে সাধা ভোলে বালা হিরোর যুগের অবসান হয়।

    গল্প বাঁধতে পারার এই পরিচালকের অনেক সিনেমার কথা বাদ গেল। সেই সিনেমা গুলোর মূল্যায়ন করা এই লেখার উদ্দেশ্য ছিল না। আমি এই শিল্পীকে ধরতে চেয়েছিলাম। জানি না কতটা পারলাম।

    -----দীপঙ্কর সেনগুপ্ত
  • π | ১৫ মার্চ ২০২০ ১৮:৫৭730041
  • "যারা বলে ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০
    কোটির ফুর্তি করে এসেছে দেশের জন্য কিছু করেনি লেখা টা তারা অবশ্যই পড়বেন +মোদি দেশের জন্য কি করেছে বুঝতে পারবেন...

    # ফল খেতে চান........ ???
    তো গাছকে বড় হতে দিন.........!!!
    # ৬৭ বছর বনাম ৬ বছর (চুলচেরা বিশ্লেষণ)
    এই লেখাটা যেন বেশি SHARE করবেননা কারণ বিরোধীরা এই লেখাটার মূল্য দেবেনা কারণ ওদের কাছে দেশ চালানো মানে ফোকটে পাইয়ে দেয়া শিরদাঁড়া সোজা করা নয় তাই ওদের স্লোগান *NO NRC, NO NPR, NO CAA only ভাত দে*
    -------------------------------------------------------------------
    # রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে
    সরাসরি হট লাইনে কথা বলতে পারে বিশ্বের
    মধ্যে কেবল দুজন ব্যক্তি, এক নরেন্দ্র মোদী
    আর দ্বিতীয় হলো ডোনাল্ড ট্রাম্প ! কিন্তু কেন ?
    কত ক্ষমতাবান হলে তবেই তা সম্ভব কখনো
    কি ভেবেছেন ??"

    # ডলারের যুগের অবসান ঘটিয়ে ইরানের থেকে
    তেলের চুক্তি হয়েছে টাকার বিনিময়ে !
    এছাড়া রাশিয়া,ফ্রান্স, জার্মানী সহ বহু দেশের
    সাথে এখন থেকে ভারত চুক্তি করছে টাকার
    বিনিময়ে করবে,ডলার নয় !
    সুকৌশলে ভারত কয়েক বছরের মধ্যে ইরানের
    চাবাহার বন্দর, শ্রীলঙ্কার বিমানবন্দর লিজএ
    নিল, আফগানিস্তান,মঙ্গোলিয়া,ভিয়েতনাম,
    মালদ্বীপ ইত্যাদি কয়েকটি দেশে ভারত সামরিক
    ঘাঁটি গড়ল ! যার জন্য চিন,পাকিস্তান ভারতের
    চোখ তুলে তাকাতে হাজারবার ভাববে !
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # আমাদের দেশকে প্রায় দুশো পর্যন্ত গোলাম
    বানিয়ে রাখা ব্রিটেনে ৫৩ দেশের মিটিংএ নরেন্দ্র
    মোদী সভাপতি ছিলেন ! স্বাধীনতার এত বছর
    পরেও এখনো পর্যন্ত কোনও প্রধানমন্ত্রীর এমন
    হিম্মত দেখতে পেয়েছেন ?
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # ইউনাইটেড নেশন(UN)" এর মানবাধিকার
    পরিষদে ভারতের বড় জয় সেদিনই হয়েছিল
    যেদিন ভারত রাষ্ট্রপুন্জের ১৮৮ দেশের ভোট
    পেয়ে সমর্থন ও সদস্য পদ লাভ করেছিল ।
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # কুলভূষণ যাদবের জন্য ICJ তে মামলা করে ফাঁসি
    রুকে দিয়েও @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০
    কোটির ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ২৫ টি দেশের লিষ্ট
    প্রকাশিত হয়েছিল,যেখান ভারত চতুর্থ স্থানে !
    আমেরিকা,রাশিয়া আর চীনের পরেই স্থান !
    এমনি এমনি হয়ে গেলো ???
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # বিগত ৬ বছরে শুধু একটা পুলবামা ছাড়া
    পাকিস্তান বড় কোনো হামলা করতে পারেনি
    আর তার পরিণামে বারে বারে Surgical Strike
    করে পাকিস্তান কে নাস্তানাবুদ করে ISI ও হিজাবুলদের
    খতম করানা হয়েছে এখন জঙ্গিরা ঢোকার আগে
    ৫০০ বার ভাবে ! পাকিস্তান আক্রমণের আগে
    হাজার বার ভাবে আর চীন চোখ তুলে তাকাতে
    ভয় পায় ! কিন্তু কেন ? কখনও ভেবেছেন ?
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # বিশ্বের সবচেয়ে বড় মিসাইল টেকনোলজি গ্রুপ
    MTCR এ ভারত প্রবেশ করল, গুরুত্বপূর্ণ
    অস্ট্রেলিয়া গ্রুপে অন্তর্ভুক্ত হলো,Wassay
    গ্রুপে প্রবেশ করল ভারত - মাত্র ৬ বছরে !
    ফলে বিশ্বের যেকোনো দেশের থেকে মিসাইল
    দেওয়া-নেওয়া,মিসাইল টেকনোলজি দেওয়া
    নেওয়া করতে পারবে ভারত ! বিশ্বের দ্বিতীয়
    দ্রুত গতি সম্পন্ন সুপারসোনিক ICBM Agni-5
    এর সাহায্যে এলিট গ্রুপে প্রবেশ করেছে ! বিশ্বের
    সবচেয়ে দ্রুতগতি সম্পন্ন সুপারসোনিক ক্রুজ
    মিসাইল ব্রহ্মস মিসাইল নির্মাণ রাশিয়ার সাথে
    যৌথ উদ্যোগে ! রাশিয়ার কাছ থেকে শক্তিশালী
    S-400 Triumph আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার
    গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি ও তার কার্যকরন হলো !
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # এক লক্ষ কোটি পেরিয়ে গেল জি.এস.টির মাসিক
    ট্যাক্স আদায় ! এটাই হল চাওয়ালার অর্থশাস্ত্র।
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # সৌরবিদ্যুৎ,সৌরশক্তি উৎপাদনে আমেরিকা ও
    জাপানকে পিছনে ফেলে ভারত দ্বিতীয় স্থান
    দখল করেছে ! @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০
    কোটির ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # চীন,আমেরিকা ও জাপান বেশ চিন্তায় পড়ে
    গেছে ভারতের অর্থনীতির জিডিপির বৃদ্ধির হার
    দেখে। ভারতের জিডিপি ৮.২% যেখানে চীনের
    ৬.৭% ! @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০
    কোটির ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # জল,স্থল এবং আকাশ তিন ক্ষেত্রেই সুপার
    সোনিক মিশাইল আক্রমনকারী প্রথম দেশ হল
    ভারত এবং 2024 সালের মধ্যে মিসাইল প্রুফ
    দেশ হিসাবে বিশ্বে প্রথম আত্মপ্রকাশ করতে
    চলেছে ভারত !
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # অসমে বিশ্বের সবচেয়ে বড় দোতলা বোগিবিল
    ব্রিজ নির্মাণ হলো,গুজরাট এ বিশ্বের সবচেয়ে
    বড় statue নির্মাণ হলো যা বিশ্বের কাছে
    ভারতের যেমন গর্বের বিষয় তেমনি পর্যটকদের
    কাছ থেকে অনেক আয় হচ্ছে ও আরও হবে !
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !

    # বিগত ৭০ বছরে পাকিস্তানকে আমরা গরীব
    দেখিনি,কিন্ত মোদী আসার পর থেকেই পাকিস্তান
    ভিখারী দেশে পরিনত হলো ! কিন্তু কেনো?
    কখনো কি এসব নিয়ে ভেবেছেন ??
    কারন গোপনে পাকপ্রেমী কংগ্রেস অর্থ এবং
    অন্যান্য সাহায্য করত ! তার উপর মোদীর
    নোটবন্দি পাকিস্তানের নকল নোট কারবারের
    অন্ত ঘটিয়েছে !
    @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !
    ---------------------------------------------------------------------
    ¶ অর্থনীতিতে বৃটেন, ফ্রান্স কে টপকে ভারতের
    অবস্থান আজ পঞ্চম স্থানে !
    ¶ অটো মার্কেটে জার্মানিকে ছাপিয়ে ভারত আজ
    চতুর্থ স্থানে !
    ¶ বিদ্যুৎ উৎপাদনে রাশিয়াকে ছাপিয়ে ভারত আজ
    তৃতীয় স্থানে !
    ¶ মোবাইল উৎপাদনে ভিয়েতনামকে ছাপিয়ে এবং
    টেক্সটাইল শিল্পে ইতালিকে ছাপিয়ে এবং স্টিল
    উৎপাদনে জাপানকে ছাপিয়ে ভারত আজ
    দ্বিতীয় স্থানে!
    ¶ চিনি উৎপাদনে ব্রাজিলকে টপকে ভারত আজ
    প্রথম স্থানে !
    ¶ @তবে মোদীর ৮৫ টি দেশে গিয়ে ২০০০ কোটির
    ফুর্তি করে আসাটা মোদীর ঠিক হয়নি !
    --------------------------------------------------------------------
    # ক্ষমতার মাত্র ছয় মাসের মধ্যেই সেনাবাহিনীর
    হাতের বেড়ি খুলে আক্রমণএর স্বাধীনতা
    দিয়েছেন, চার বছরের মধ্যেই সেনাদের বুলেট
    প্রুফ জ্যাকেট ও হেলমেট হতে তুলে দিয়েছেন,
    যা কোনো সরকার করেনি !

    # মাত্র চার বছরের ক্যারিয়ার এ ইনি দু" দুবার
    বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাবান হয়েছেন ! যা বিগত
    ৭০ বছরে কোনো প্রধানমন্ত্রী এমন ক্ষমতা
    দেখাতে পারে নি !
    # কাশ্মীরে পাথরবাজরা আজ ঠান্ডা,জঙ্গিরা আজ
    ঠান্ডা, কাশ্মীর প্রায় নিয়ন্ত্রণে ! কি করে সম্ভব,
    কখনো কি ভেবেছেন ?

    # রাম মন্দির নিয়ে ৭০০ বছরের সমস্যা সমাধান
    হয়েগেছে

    # মুসলমান মহিলাদের সুরক্ষিত করতে
    তিন তালাক বিল আইন প্রণয়ন করে সমাধান

    # ৭০ বছরের পুরোনো সমস্যা কাশ্মীর থেকে
    ৩৭০, ৩৫এ হটিয়ে এক নিশান এক বিধান,
    এক প্রধান মান্যতা দিয়ে নিমেষে সমস্যা
    সমাধান করে দিলেন !

    # ৩.৫ কোটি গরিবের মাথায় ছাদ ও ৩.৫ কোটি গরিব
    মায়েদের জন্য এল.পি.জি. সুবিধা করে দিলেন

    # কৃষকদের বছরে দুবার ৬০০০টাকা করে সহায়তা

    # সকল মহিলাদের জন্য শৌচালয় তৈরী করে মহিলাদের
    মাঠে ঘাটে শৌচকর্ম থেকে বিরত করলেন তাতে
    নানাবিধ মহিলা ঘটিত রোগ নিরাময় করা সম্ভব
    করলেন
    # ভারতের কয়েক লক্ষ বেসরকারি,বেআইনি
    কোম্পানি সিজ করা হয়েছে, আয়কর অনেক
    বেড়েছে,অসৎ ব্যবসায়ীরা ভস্মে ঘি ঢেলেছে,
    কংগ্রেসের আমলে ব্যাংক থেকে ধার নেওয়া
    ব্যক্তিরা মোদীর ভয়ে আজ বিদেশে পালাচ্ছে !
    বিজয় মাল্য বা নীরব মোদীর মতো চোরগুলোর
    বিদেশ থেকে দেশে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে মোদী
    সরকার এবং বিভিন্ন দেশ বাধ্য হচ্ছে এই
    অপরাধীদের ফেরত পাঠাতে শুধুমাত্র কৌশলি
    বিদেশ নীতির কারণে ! আজ আরবের মতো
    দেশ ও ছোট রাজন এর মতো সন্ত্রাসকে ফেরত
    পাঠাতে বাধ্য হচ্ছে ! আরবের মতো মুসলিম
    ঘাঁটিতে মাত্র কয়েক দিনে ১৫ লক্ষ গীতা বিক্রি
    হয়েছে !
    কিন্তু কেন ? কিভাবে সম্ভব ?
    কখনো কি ভেবে দেখেছেন ?

    # অন্ধকার জগতে থাকতে থাকতে আমরা
    এতটাই অভ্যস্ত হয়ে গেছি যে,আলোর মহিমাই
    একদম ভুলে গেছি ! তাই কেউ দীপ জ্বালিয়ে
    নতুন পথের সন্ধান দিতে এলে তার উপর আগে
    ঝাঁপিয়ে পড়ি !
    বিগত ৭০ বছর ধরে একটা পরিবার দিনের পর
    দিন ধরে দেশবাসীকে বোকা বানিয়ে এ দেশকে
    লুটে গেল, হিন্দুস্থানকে ইসলাম রাষ্ট্র বানাবার
    ছক কষে গেলো,আর আমরা নাকি বুদ্ধিজীবী
    হিসাবে নিজেদের খুব চালাক মনে করি !
    দেশে চোর, লুটেরা,দেশদ্রোহী,ধান্দাবাজদের
    সংখ্যা টা এত বেশি হয়ে গেছে যে তারা আজ
    বিদেশে গিয়েও কুৎসা রটাতে ছাড়ছে না !
    তারা আজ পাগলা কুকুর হয়ে উঠেছে, যাকে
    যেখানে পাচ্ছে সেখানেই কামড়াচ্ছে !
    দেশের সব দুর্নীতিগ্রস্থ দলের নেতারা নিজেদের
    মধ্যে বিবাদ মিটিয়ে একজোট হয়েছে।
    প্রতিনিয়ত চক্রব্যূহ রচনা করে চলেছে তারা !
    তাই সি.এ.এ. এন.পি.আর. নিয়ে ভ্রমিত করছে
    এবং নাম করা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলিকে দেশ
    বিরোধীদের আখড়া করে তুলছে এবং ভবিষ্যতে
    দেশটাকে আবার টুকরো করার চক্রান্ত করছে

    @কিন্তু উপযুক্ত গুরুর উপযুক্ত শিষ্য অর্জুন এর
    মতোই চক্রব্যূহ কিভাবে ভাঙতে হয় সে ক্ষমতা
    ও মোদীর আছে !

    # মাত্র দেড়-দুই দশকে ইজরায়েলের মতো ক্ষুদ্র
    দেশ যদি বিশ্বের অন্যতম ক্ষমতাশালী দেশের
    তকমা পেতে পারে সেখানে ভারতের মতো
    বৃহৎ স্বনির্ভর দেশের ৭০ বছর ধরে আজও
    এত struggle করতে হচ্ছে ? কেনো আজও
    দেশ এত অন্ধকারে, এত অতলে !
    রহস্য তাহলে কোথায়,কখনও কি ভেবেছেন ?
    নাকি অন্ধকারে থাকতে থাকতে ওটাকেই
    আলোর পথ ভেবে বসে আছেন !

    # দেশের জন্য কিছু করতে চাইলে শিক্ষার চেয়ে
    দেশপ্রেম আর মাটির প্রতি কৃতজ্ঞতাবোধই
    যথেষ্ঠ ! কারণ এদেশে শিক্ষিত ব্যক্তিত্বরাই
    দেশের সবচেয়ে বেশি সর্বনাশ করে !

    যারা বলে মোদী

    # উপযুক্ত গুরু অটল বিহারী বাজপাইকে পেয়ে
    ছিলেন নরেন্দ্র মোদী, তবে তিনি যা সাহস করে
    করে উঠতে পারেনি,মোদী তা করে দেখিয়েছেন
    @এজন্যই ইনি ভারতবর্ষের প্রথম ৫৬ ইঞ্চি
    ছাতির প্রধানমন্ত্রী !

    জয় হিন্দ

    ভারত মাতা কি জয়

    সংগৃহীত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন