এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • করোনা

    pi
    অন্যান্য | ১২ মার্চ ২০২০ | ১০১৬৭ বার পঠিত | রেটিং ৩ (১ জন)
  • ভাটে ক'দিন ধরে রি নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হচ্ছে। একজায়গায় থাকুক না। সুবিধেও হয়। কারণ ঠিক্লঠাক তথ্য, নিত্যনতুন গবেষণার ফলাফল, কোনগুলো মিথ, এসব একজায়গায় থাকলে তো ভালই হয়। এই প্যানডেমিকের বাজারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 162.158.***.*** | ১৩ মার্চ ২০২০ ২০:৩৪729987
  • মানে, এটা ট্রায়াল না, তার রেজাল্ট তো এত তাড়াতাড়ি আসবেনা, এটা ডকিং স্টাি। ইন্িড্যা ড্রাগ ্ট্রোল বোর্ড আপ্রুভ করেছে, এটার ব্যবহার।ীই ড্রাগ ব্যবহারের প্রোটোকল বেরল।
  • দ্রি | 172.68.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ০০:১১729989
  • প্রশ্নটা অরিনকে। ঐ গ্লোবাল ওয়াইল্ডলাইফ কনজার্ভেশানের পোস্টারে লেখা আছে,

    "Coronavirus is just one example of a string of pathogens that has come from wildlife trafficking, including SARS, Ebola, and more."

    এই ক্লেমের সাপোর্টে কোন ক্লিঞ্চিং এভিডেন্স আছে? দ্রি
  • অরিন | ১৪ মার্চ ২০২০ ০৩:০৬729996
  • সাক্ষ্যপ্রমাণ সমূহ:

    “The wildlife markets and restaurants in southern China became the focus of the search for SARS-CoV origins in April/May 2003. Joint teams of Chinese and WHO epide- miologists discovered that several of the early SARS patients in Guangdong Province worked in jobs associated with the sale or preparation of wildlife for human con- sumption. On 23 May 2003, a team led by Yi Guan (Hong Kong University) and colleagues from the Centre for Disease Control Shenzhen, China, announced at a press conference that they had isolated a coronavirus resembling SARS-CoV (identical apart from a 29 nucleo- tide base insert) from six (out of six) masked palm civets (Paguma larvata) and a raccoon dog (Nyctereutes procyonoides) in a market in Shenzhen, Guangdong Province, and that a third species present in the market, the Chinese ferret badger (Melogale moschata) elicited anti- bodies reacting against SARS-CoV (Guan et al. 2003). Some 25 individuals from eight of the many species sold for human consumption had been purchased for that investigation. The masked palm civets also seroconverted and their sera inhibited the growth of SARS-CoV isolated from humans. Five out of 10 civet dealers present at the market were found to have antibodies that cross-reacted with the SARS virus. A Chinese government team sub- sequently reported that 66 out of 508 wildlife handlers tested in other markets across Guangdong also tested posi- tive for antibodies to the SARS virus. Chinese authorities responded by imposing a temporary ban on the hunting, sale, transportation and export of all wild animals in southern China and also quarantined all civets reared for human consumption in many civet farms across the area.”
    ( https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC1693393/pdf/15306396.pdf )

    “ Using three different assays, we examined 103 serum samples collected from different civet farms and a market in China in June 2003 and January 2004. While civets on farms were largely free from SARS-CoV infection, ≈80% of the animals from one animal market in Guangzhou contained significant levels of antibody to SARS-CoV, which suggests no widespread infection among civets resident on farms, and the infection of civets in the market might be associated with trading activities under the conditions of overcrowding and mixing of various animal species. “

    (
    https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC3323399/ )


    Bats are recognized as important reservoirs of different families of viruses, most of which are emerging as human pathogens, such as Ebola and Marburg viruses, Severe Acute Respiratory Syndrome (SARS) and Middle East Respiratory Syndrome (MERS) coronaviruses. More than 200 viruses have been associated with bats, and almost all are RNA viruses probably owing to their great ability to adapt to changing environmental conditions through a higher genetic variability.“
    (
    https://www.nature.com/articles/cddiscovery201648 )

    এক ধরণের আউটব্রেক হবার আশঙ্কা বহুদিন ধরেই জানা। দেখুন, (এটা অবশ্য লাওসের পরিপ্রেক্ষিতে লেখা:

    “ In the seven high volume markets, potential for transmission of pathogens from infected wildlife to humans, directly or indirectly was observed (Table 3). Routes for direct transmission included the handling and butchering of wildlife by vendors and, at one market (Market A), through butchering and consumption of wildlife by the public on the premises, including the traditional consumption practice of eating fast grilled un-gutted wildlife. In half-hour observations of 11 wildlife vendors in these seven markets, hand washing was only observed to be performed by one individual. As wildlife was generally sold whole, the presence of wildlife butchering was only observed in four of the seven markets. Potential indirect transmission routes observed were contaminated fomites and cross contamination of food. The risk of contaminated fomites was increased, as only four of the seven markets had running water, and of six markets where domestic animal meat was sold, all were found to have areas with either animal blood or entrails on the ground. During five half-hour observations of five butchers, none were observed to clean instruments and only one was observed to clean the work table. The level of contact of wildlife with other fresh food products (and therefore potential for cross contamination) was high in most markets. Wildlife was observed for sale on stalls also displaying vegetables or other fresh produce, in five of the seven markets.”

    (
    https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC4805265/ )

    আরো,


    This research aims to examine zoonotic viral emergence by testing the following hypotheses:

    •there are novel Coronaviruses (CoVs) and Paramyxoviruses (PMVs) in wildlife reservoirs in south China
    •human behaviour may result in viral spillover from wildlife reservoirs
    •market and other wildlife trade activities may be drivers of disease emergence
    • CoVs and PMVs circulating in wild animal populations may be closely related with or ancestral to known pathogenic viruses.

    Over a five-year period, oral and anal swabs and blood samples were collected from 3,146 wild-caught bats and 559 rodents from more than 30 different species primarily focused on wildlife trade pathways in southern China. RT-PCR assays were performed to screen for CoVs and PMVs. 39 CoVs (1.2%) and 114 PMVs (3.6%) were confirmed from bat samples by sequencing. Of the latter, 80 were novel bat PMVs. No rodent samples were positive for either virus.

    An online survey was conducted to assess 2,238 Chinese millennials’ attitudes about wildlife consumption and perceived health-risks. The results suggest that although this population is currently the primary driver of demand for wildlife trade in China, it may also be the most effectively targeted with campaigns to educate about zoonotic emergence from wildlife reservoirs.


    (
    https://eprints.kingston.ac.uk/41781/ )

    এই পেপারগুলো প্রত্যেকটি পিয়ার রিভিউ করা, এবং বর্তমান আউটব্রেকের পূর্বে প্রকাশিত।
    আমার মনে হয়না ওয়াইল্ডলাইফ থেকে উৎপত্তির কারণ নিয়ে খুব সঙ্গত কোন সন্দেহ অন্তত ২০২০ সালে প্রযোজ্য ।
  • টপোটুপাই | ১৪ মার্চ ২০২০ ০৫:২৫729997
  • @অরিন দা,
    এই প্যানডেমিক জুন মাসের আগে পুরোপুরি আয়ত্তে আনা যাবে না। এই মর্মে কোনও পেপার পাবলিশ হয়েছে চীন থেকে?
    আর সহজে একটু নির্দেশনামা বুঝিয়ে দেবেন যে মহামারীর সময় আকাশ বাতাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার হলে ছাপোষা লোকের ন্যূনতম কী কী করলে প্যানিক বাতিক বন্ধ হয়? মানে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাদেও নগদ টাকা, রসদ, ওষুধ এসংক্রান্ত উপদেশ কিছু থাকে? স্যানিটাইজার পাওয়া যাচ্ছে না কোথাও।
  • অরিন | ১৪ মার্চ ২০২০ ০৬:১৬729998
  • আমি এই মর্মে কোনো পেপার দেখিনি, তবে ঝং নানশান নাম এক বিখ্যাত চৈনিক ডাক্তার, যিনি এর আগে সার্স এপিডেমিক এর নিয়ন্ত্রণে খব ভালো কাজ করেছিলেন, তিনি বলেছেন যে সমস্ত দেশ যদি একযোগে who র নির্দেশিকা মেনে নিয়ন্ত্রন কর্মসূচি চালু করে তাহলে জুন মাসের মধ্যে এপিডেমিক আয়ত্তে আসবে ।

    এখন WHO বলছে যে কেন্দ্রস্থল চীন থেকে সরে গিয়ে ইউরোপে এ গেছে । আমেরিকার খবর কেউ জানেনা কারণ টেস্ট বা ইনভেস্টিগেশন পুরপুরি হয়নি, কাজেই এই আশ্বাসবাণী কতটা সত্য হবে কে জানে । তার ওপরে বিলেতের সরকারের কথা শুনলে তো মনে হয়, ওনারা খুব অল্প লেভেল এ আউটব্রেক হতে দিতে চান যাতে করে হার্ড ইমিউনিটি তৈরী হয়ে আরেকটা পিক না হয় । এসব তো কখনোই WHO র নির্দেশিকা তালিকায় থাকার কথা নয় ।

    শুধু তাই নয়, কোভিড১৯-এর সংক্রমণ এক কথা, তার অসুখের বহিঃপ্রকাশ ও তার থেকে মানুষের মৃত্যু আরেকটা জটিল ব্যাপার । আপাত ভাবে মনে হচ্ছে যে কেস ফাটালিটি rate (আক্রান্ত জনপ্রতি মৃত্যুহার) ৩ কি চারের কাছে, হয়তো আরো কম, কিন্তু সেটা সাধারণ সব মানুষকে ধরলে, যাদের বয়েস হয়েছে, যাদের অন্যান্য অসুখ আছে, তাদের মধ্যে এর হার বেশি । এর ওপরে যেটা এখনো ঠিক জানা যায় নি, কত সংখ্যক মানুষ ক্যারিয়ার হয়ে গেলেন, মানে আপাত সেরে গেলেন, কিন্তু ভাইরাস শরীরে রয়ে গেলো, পরে সময়মতো সে আবার বেরোবে ।
    আপাতত সোশ্যাল distancing ও মানুষকে আলাদা রেখে যতটা সম্ভব কার্ভ ফ্লাট করে ফেলা যায় সেই চেষ্টাই করতে হবে, তাতেই যা কাজ হবার হবে যতদিন না পর্যন্ত নিশ্চিত ওষুধ ও ভ্যাকসিন বেরোচ্ছে ।

    প্যানিক বন্ধ করা । আমার মনে হয়, একটা ব্যাপার ভালো করে মানুষ কে বোঝানো ও মানুষের বোঝা উচিত যে সাধারণ স্বাস্থসম্মত ব্যববস্থা অবলম্বন করলে (নিয়েম করে হাত ধুলে, চোখে নাকে হাত না লাগালে, টেবিল চেয়ার পরিষ্কার করে রাখলে, প্রপারলি মূল মূত্র নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখলে ) , যদি দ্যাখেন যে সর্দি হচ্ছে, বা কাশি হচ্ছে, তাহলে কয়েকটা দিন (অন্তত সাত দিন ) যত কষ্টই হোক বাইরে না বেরোলে, গায়ে রোদ্দুর লাগালে, ব্যক্তিগত ভাবে হয়তো অসুখএর হাত থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যাবে, এবং এই অসুখ টিতে অল্প বয়েছি বা সাধারণ ভাবে সবল সুস্থ মানুষের মারা যাবার আশংকা কম, তবে সংক্রমণ কি হবে নিশ্চিত করে বলা যায় না।
    যেহেতু ৭-১৪ দিন ল্যাটেন্ট পিরিয়ড (মানে সংক্রমণ হয়েছে কিন্তু তবুও সংস্পর্শে এলে অন্যের অসুখ হবে না, পরীক্ষাতেও ধরা পর্বে না), ও infectious পিরিয়ড (মানে লক্ষণ ফুটে ওঠেনি কিন্তু অন্যকে দিতে সক্ষম), সেই জন্য অন্তত দিন দশেক সাবধানতা অবলম্বন করে বাড়িতে বা কোনো নিরাপদ জায়গায় বসবাস করা ছাড়া উপায় নেই ) ।
  • অরিন | ১৪ মার্চ ২০২০ ০৬:১৭729999
  • আরেকটা কথা । স্যানিটাইজার না হলেও চলবে, সাবান দিয়ে ভালো করে ঈষদুষ্ণ জলে ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধুতে হবে । এটুকু করলেই অনেকটা হবে ।
  • | ১৪ মার্চ ২০২০ ১১:৩৩730003
  • পুণেতে কাল রাত অবধি ২০টা কনফার্মড কেস। এর মধ্যে এ(অজন ২১ বছরের ছেলে ইউ এস ফেরত।

    পুণে আর পিম্পড়ি চিঞ্চওয়াড়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য স্কুল কলেজ বন্ধ ঘোষণা করেছে। বেশ কিছু স্কুল বলেছে পরীক্ষা হবে না অটো-প্রোমোশান পরের ক্লাসে।
  • | ১৪ মার্চ ২০২০ ১১:৩৩730004
  • এবাবা ২০ নয় ১০ টা কনফার্মড। দশটা।
  • | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৩:৫২730005
  • pi | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৬:৩৫730006
  • দমদির দেওয়া খবরটা ডিটেইলসে পড়লাম এখানে,
    https://m.timesofindia.com/city/agra/coronavirus-bengaluru-techies-wife-who-defied-quarantine-flew-to-delhi-took-train-to-reach-agra-tests-positive-for-coronavirus/articleshow/74618637.cms
    কী আর বলব, সকালে অরিনদার সংগে কথাপ্রসংগে ভাটে যেটা লিখছিলাম, সেটাই বলি।
    এঁর কন্টাক্টসরা পজিটিভ হলে দায় কার হবে? এখানে স্টেট চেষ্টা করেও পারেনি। কেন চেষ্টা করছিল, বলবে লোকে?

    সুইডেনে শুনলাম, ইতালি থেকে ভেকেশন থেকে এত এত লোক ফিরছে, তাদের কোন আইসোলেশন নির্দেশ নেই, কোন চেক নেই। তাদের কন্টাক্টের লোকজনের জ্বর, কাশি হলেও চেক করছেনা। খালি বয়স্কদের ট্রিটমেন্টের উপর ফোকাস শুনলাম। পিনাকীদা আরো বলতে পারবে। ওরা নাকি মনে করে কোয়ারাইন্টাইন আইসোলেশ্নের নির্দেশ নাকি ব্যক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ! তো, সে হিসেবে দেখতে গেলে গোটা পাব্লিক হেলথই তাই। আমি দু'বার ম্যালারিয়া এপিডেমিক/আউটব্রেক ইনভেস্টিগেশনে গেছিলাম। এবার আমার কাজ অফিশিয়ালি ইনভেস্টগেট করা হলেও এই সিচুয়েশনে ডিজিজ কন্টেইন্মেন্টে ইনভলভ না হওয়া আমার পক্ষে খুব অস্বস্তিকর, আনএথিকাল ও মনে হয়, সে খালি রিসার্চ কর বলে উপরতলার নির্দেশ যাই থাক। আর তারপর আমি রিসার্চ প্রোজেক্ট বানিয়েইইছি রোগ কন্ট্রোলের উপর, তো তার বেশিরভাগই পাব্লিক হেলথ মেজারস, যা নিয়ে লোককে ইন্সিস্টই করতে হয়, প্রতিনিয়ত। লোকের রিয়াকশন, নানা হেলথ বিহেভিয়ার, সেগুলো কীভাবে মডিফাই করা যায়, নান্য কিছু নিয়ে বেটার প্রাক্টিসে আনা যায়, আটিচ্যুড বদলানো যায়, সেসব একটা মেজর কম্পোনেন্ট। এই যে ওষুধ দেওয়া মশারি ব্যবহার করানো, স্প্রে, জল জমানোর ব্যবহার বদলানো, সব পাব্লিক হেলথ মেজারই একরকম লোকের প্রাইভেসিতে অনুপ্রবেশ!
    এম্নি সময়ে তাও ধীরে সুস্থে লোকের রেস্পন্স প্যাটার্ন সুবিধে অসুবিধে বুঝেশুনে ক্যাপ আনালিসিস, সেইমত আইইসি করে চেষ্টা করা যায়, কিন্তু এপিডেমিক, আউটব্রেক তো এমারজেন্সি সিচুয়েশন। তখন যদি মনে হয়, জ্বর বা কোন উপসর্গ না থাকলেও পরীক্ষা করতেই হবে, রিস্ক গ্রুপ খুঁজে, বুঝে, তাদের মধ্যে, মশার প্যাটার্ন, কম্পোজিশন অনুযায়ী দেখেশুনেও। তো করতে হবে বললে তো একরকম এনফোর্স করাই, অনিচ্ছুক হলে যেভাবে হোক বুঝিয়েশুনিয়্র রাজি করানো। অবস্থা বুঝে হাস্পাতালে যেভাবে হোক আনা। আমার মনে আছে, কার্বি আংলং এ এক রোগীকে হাস্পাতালে আনা কনভিন্স করতে পাককা তিন ঘ্ণটা লেগেছিল। খুবই অসুস্থ, ফ্যালসিপেরাম পজিটিভ, জন্ডিসে হউদ, মালা পরে বসে আছেন, শহরে কিছুতে যাবেন না।
    তারপর সে কি বিচিত্র কনভার্সেশন। আমি ইংরাজি হিন্দি বলছি, তাকে একজন অসমিয়াতে আনছে, সেখান থেকে একজন কার্বিতে এবং আবার উলটো ফ্লো।

    এম্নিতে তো যাওয়ার খরচ মেজর হিন্ড্রেন্স, সরকারি আম্বুলেন্স নিয়ে অভিজ্ঞতা সেসব আলাদা লিখতে হবে, এম্নি টাকা দিয়ে যে যাবেন, তার জন্য ৫০-৬০ টাকাও এঁদের হাতে থাকেনা। এছাড়া হাস্পাতালে গেলেও খরচের ভয়, যদি বা বারবার বোঝানো যায় ফ্রি, তো তখন খাবারদাবার আনুষংিক খরচের ভয়। সেসব ফ্রি ( কোনকোন জায়গায় হয়, সর্বত্র না) হলে সংগে যাওয়া লোকজন নিয়ে চিন্তা, তার খরচ? ( সেজন্যও আকম্পনিং লোকের টিফিন ও ফ্রি করার জন্য কিছু লোককে লড়তে হয়, ত্রিপুরায় এই এখন বিপিএল বাদে সবার জন্য কিছু না কিছু খরচের নতুন সরকারি নিয়ম যে লোকজনকে কী ভয়নকর আফেক্ট করছে, পুরো মালুম পাই এখন, সেসব আলাদা গল্প। এই আয়ুষ্মানের কার্ড হয়ে কী হয়, দেখতে হবে)
    , সেসব হলে পর চিন্তা, বাড়িতে অন্য বাচ্চাকাচ্চা থাকলে তাদের কীকরে একা রেখে যাইয়া যাবে, একেকেজনের সে একেক গল্প, সেসিব ও না হলে, ওই যেমন কার্বি আংলং এরর ব্যক্তি, তিনি তো ওঝার দেওয়া ওই মালাতেই রোগ সারবে জানেন না, যাবেন না, অনেক ট্রাইবালদের মধ্যেই শহরে, ননট্রাইবালদের মধ্যে যাওয়া নিয়ে ভালমতন ভয়, অস্বস্তি, ইনহিবিশন ও দেখেছি।
    এই সেদিন রাত সাড়ে দশটায় ত্রিপুরার এক গ্রাম থেকে ফোন এল, দেড় বছরের বাচ্চার, ম্যালেরিয়া পজিটিভ, সিরিয়াস, সে যে কী পর্বে তাকে হাসপাতাল আনা গেল, রাত সাড়ে বারোটায় কতজন মিলে কতকাণ্ডের পর, সে লম্বা গল্প। কথা হল, বাচ্চাটি তিনদিন পরে পুরো সুস্থ হয়ে বাড়ি গেল। না আনা গেলে মারা যেত হয়ত।।
    এই এপিডেমিক ইত্যাদির চক্করে আমাকে সেইসব বাড়িতে কেস ইনভেস্টিগেট করতে হয়েছে, যেখানে মারা গেছে কেউ, বেশিরভাহ ক্ষেত্রেই বাচ্চা। সে যে কী অস্বস্তিকর ডিপ্রেসিং একটা কাজ, কিন্তু প্রায় প্রতি ক্ষেত্রেই রাগ আর আফশোস হয়েছ্র। সময়মত হাস্পাতালে আনা গেলে, চিকিতসা হপে বেঁচে যেত। দেওয়া যে যায়নি, তার যদি দশটা কারণ থাক্র তো তার মধ্যে বহু পদক্ষেপই ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ মনে হতে পারে।
    তো, এই সুইডেনের মত আটিচুড থাকলে সেসব তো করাই যাবেনা!! ভাগ্যে ওখানে এসব ট্রপিকাল ইনফেকশাস ডিজিসের প্রাদুর্ভাব ছিল না!

    মোদ্দা কথা হল, এটা পাব্লিক হেলথ। হ্যাঁ ইন্ডিভিজ্যুয়ালিও একজনের সুস্থ থাকাটা প্রয়োজন, সেটা পুরো সমাজবিচ্ছিন্ন ব্যাপার তো না । আর এইসব ইনফেকশাস ডিজিজের ক্ষেত্রে, যেগুল্যর ইনফেটিভিটি অনেক বেশি, তারউপর এপিডেমিক কি প্যান্ডেমিক সিচুয়েশন, সেখানে একজন ব্যক্তি তো বহু পাব্লিকের হেলথের জন্য দায়ী। শুধু একা এক ব্যক্তির ব্যাপারই না। একজন ব্যক্তি যখন এতজনকে ইনফেক্ট করার পোটেনশিয়াল রাখেন, সেটা কীকরে ব্যক্তির একার বিষয় হতে পারে!
  • দ্যুতি | 162.158.***.*** | ১৪ মার্চ ২০২০ ১৬:৪০730007
  • Punete 10 tai shunchi, meyeder farewrll, holi bondho holo, kal chhuti dieche, aj bari aste dichhe, sombar ticket holo, tini aschen। Ektu nischinto। Cheleo kal theke barite। almost sob iit chhuti ei month।
  • π | ১৪ মার্চ ২০২০ ২১:৫৫730011
  • এটাও আগেরটার মতই ইনফরমেটিভ। এবং এটাতে ওই ফ্ল্যাটেন দ্য কার্ভ এর বদলে কন্টেইনমেন্ট করতে বলেছে।

    For some reason, Western countries refused to learn the lesson. Italy thought they could get away with letting the virus spread, until their hospitals collapsed under the load, and older people or those with a history of cancer, organ transplants or diabetes were excluded from access to critical care. The US, UK and Germany are not yet at this point: they try to “flatten the curve” by implementing ineffective or half hearted measures that are only meant to slow down the spread of the disease, instead of containing it.

    https://medium.com/@joschabach/flattening-the-curve-is-a-deadly-delusion-eea324fe9727
  • r2h | 172.68.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ০০:১২730014
  • ইউকে থেকে ফ্লাইটও ব্যান করলো?

    ভারতে আউটব্রেক হলে কী হবে কে জানে। লোকজন অনসাইট থেকে ফিরে বীরের মত অফিস চলে আসছে, সেল্ফ কোয়ারেন্টাইনের কোন বালাই নেই, কোম্পানী সেলফ ডিক্লারেশন ফর্ম সই করাচ্ছে, আরে আপদ ফর্ম সই করে কী হবে। রিমোট কাজের গল্পও দেশি দোকানগুলোতে শুরু হয়নি। জনজীবন স্বাভাবিক, দোকান পাট হাট বাজার সবই ঠিকঠাক, তা ভালো কথা, কিন্তু সাবধানতার বালাই বিশেষ নেই, এক ঐ মোবাইলে কাশি শোনা ছাড়া।
  • pi | 162.158.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ০০:১৪730015
  • সেকি!! খবরে যে বলছিল কর্ণাটকে লকডাউন?
  • r2h | 172.68.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ০০:১৮730016
  • আরে না, কিসের লকডাউন। মল টল বন্ধ করতে বলেছে, করেছে কিনা জানি না, কিন্তু এমনি বাজার হাট আপিস কাচারী রমরম করে চলছে সব।
  • pi | 162.158.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ০০:৩৪730017
  • হুম। এটা পড়লাম আবার। কিন্তু ফিরে যে সেল্ফ কোয়ারেন্টাইন করেনি, তাতো স্পষ্ট।

    The Times of India
    Dear TOI, please fact check before spreading lies and misinformation. It highlights your preference of sensationalism over accuracy.

    I know both of them personally.

    First of all, they never visited Italy.

    Second, the woman DID NOT flee from Bengaluru to Agra. They landed in Mumbai on 6th March, then flew to Bengaluru on 8th from where she travelled to Agra while her husband stayed in Bengaluru. It is a prevalent tradition in India for brides to celebrate their first Holi after marriage at their parental home which she visited, as planned months in advance.

    Regular screening at airport found them to be perfectly normal. Husband was also perfectly fine by the time she reached Agra.

    The husband first observed fever only on 9th evening and got tests done on 10th. He was detected positive on 12th. Same day authorities in Agra were informed following which the woman and her family cooperated and got screened at a local hospital. She was asked to stay in an isolation ward which was quite filthy and unhygienic. The family requested for a better quarantine place and the authorities allowed them to go home with the condition that wearing face mask is mandatory. Next day the authorities visited their house to take her and her family back. The entire drama that unfolded later was because they were requesting for a better isolation ward. (attaching few pics as shared by them)

    Her final test report is still pending as confirmed by Agra CMO today. She is still asymptomatic.

    I request everyone to please NOT share hate posts/comments on social media against them without knowing the full story.

    _____________________________________________________
    UPDATE 1:
    1) Attached Amar Ujala Agra article screenshot which clearly mentions they were admitted to hospital and later discharged for home-isolation with proper permission.
    2) Attached husband's test report which clearly mentions date of sample collection as 10th March and sample testing and report generation date as 11th March.
    3) Attached wife's flight ticket booking which clearly mentions flight departure from BLR at 1:40 AM, 9th March.

    _____________________________________________________
    UPDATE 2:
    I’m receiving lots of messages and calls citing more news articles/tv clippings of tens of other media houses sharing this news. I request you all to please tag all of them here on this post and on twitter (https://twitter.com/yasharchit/status/1238792587969990663) and share these two as much as possible.

    Few questions that are being asked which need to be answered:

    Q.) How did they get infected by Coronavirus?
    A.) Only the husband is confirmed positive till now. They were recently married and went on a honeymoon trip to Europe. They travelled to Greece, Switzerland and France and NOT to Italy or Singapore as reported by certain media outlets. They flew on 23rd Feb and landed in Mumbai from Paris on 6th March.

    Q.) Is the wife covid-19 positive too?
    A.) Wife’s final report is still pending. Her preliminary report was doubtful so further samples have been taken today for screening. Although not showing any symptoms yet, she could still turn out as positive but all her family members have been declared negative and safe. She's under isolation.

    Q.) What was the exact sequence of events after reaching Bengaluru?
    A.) Both of them reached Bengaluru Airport late at night (around 10PM) on 8th March from Mumbai. Wife’s flight to Delhi was at early morning 1.40 AM, 9th March as attached in the post (they had abt 3.5hrs buffer time). He dropped her off and reached home around 4 AM. He was not showing any symptoms by then and left for work on 9th morning 7AM. At office, he started feeling dizzy and thought maybe that’s because of lack of sleep so he shot a mail to his team saying he’s leaving for home and will login back around 1PM. Then in the night he started feeling feverish. Next day, 10th March, was a holiday (on occasion of Holi). In the afternoon, around 3PM, he went for a checkup and gave his samples for testing (as is confirmed by the report attached). They were tested on 11th (see attached report) and official result was mailed to him on 12th, around 4PM. That’s when authorities in Agra were informed to check up on the wife and her family.

    Q.) Did she flee her husband upon knowing he was covid-19 positive?
    A.) NO. She had already left for Agra on 9th March early morning from bengaluru and he was declared positive only on 12th evening. In fact, husband’s symptoms showed up only on 9th evening by the time she had already reached Agra.

    Q.) Why did the husband go to work and put other lives at risk when he had fever?
    A.) As explained above, he was not showing any symptoms by then. Still he took leave and went home. Next day was an official holiday on account of Holi so he didn’t come in contact with any colleague. He, in fact both of them, took utmost measures to take all precautions and cooperate with the authorities in order to contain the virus and trace people who might have unknowingly got infected.

    Q.) Why did they visit Europe despite this outbreak?
    A.) They were recently married and their honeymoon was planned in advance. Lot of time, money and effort is spent in planning such trips and cancelling them on short notice is a huge hassle. I can’t comment on their travel plans but ideally in my opinion this trip could’ve been postponed/avoided. But what is done is done. I would urge others to reconsider your travel plans, especially international ones, during this pandemic. Even if you don’t care about YOUR life, think about OTHERS and avoid putting everyone on risk.

    Q.) Why not self-quarantine after coming back from affected countries?
    A.) A definite MISTAKE from their part. Everyone returning from international travel should put themselves under home-isolation for atleast 2 weeks, as advised by the government. Please do follow this to prevent the virus from spreading, as much as possible. Do not fear quarantine or isolation. It is better for your own health and other’s safety. Go to a doctor immediately if you show any signs of fever, dry coughing, dizziness or shortness of breath. Wash your hands regularly. No need to wear a face mask if you’re healthy but do wear one if you’re sick to prevent it from spreading.

    Q.) Did she flee the Agra district hospital isolation ward?
    A.) No. The family, including her, felt that the isolation ward there was unhygienic and facilities like bed/mattress/blanket/toilet were inadequate (pics of toilet attached). They wanted to shift to a better ward or follow home-isolation until her final report came out. After that anyway she would’ve been shifted to a hospital in Delhi. Upon discussing this with authorities, they were given permission to go home and follow home-isolation if proper precautions were followed, like social distancing & wearing face masks. Same was reported by Amar Ujala (article screenshot attached). Next day the authorities came back and family didn’t want to go back to the same isolation ward which became the root cause of the entire quarrel. Once authorities agreed to shift her to a different hospital, family also agreed and she was taken there. The family members were still put under isolation in the same district hospital. They are being discharged from there after testing negative.

    Q.) Why should we believe you? The pics could be fabricated.
    A.) WHY should you trust the media outlets blindly? It is very easy for them to sit in their studios and report incorrect facts without doing proper research. Just check today’s news and you’ll find multiple versions of the story from different media houses. Somebody is reporting that they came back from Italy, another says Singapore, one says she deserted her husband, refused to be quarantined and fled isolation while there are also some which are reporting the truth as well. One TOI reporter even posted pictures of the woman’s house on his twitter account. Lies & misinformation can damage a person’s reputation irreparably and put them in trauma. Especially in such a case where newly weds are involved and both families are undergoing extreme mental stress and test of time. I know both of them personally, am in contact with them, and can assure you that none of the evidences provided are fake. They have NOT been fabricated. Only the names, PNR etc have been hidden to conceal their identity.

    Q.) Why are YOU posting this?
    A.) I’m just a concerned well wisher who doesn’t want his friends, or their family, to be maligned by the inaccurate facts provided by such irresponsible media. All the media outlets/channels who are running the spiced-up version of this story should apologise to the family for defaming and mentally torturing them.
  • দ্যুতি | 172.69.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ০১:১৭730018
  • এখানের এক কেস বলি, গতকাল কত্তার অফিসে কি আই এস কি সংস্থা বলে সেখান থেকে এসেছে করোনা পজিটিভ কেউ আছেন খুঁজতে, কোয়ার্টারস নাম্বার দিচ্ছে, কিন্তু সেখানে সেন বলে তো কেউ থাকে না, অধুনা যারা আছেন তাদের জিজ্ঞেস ফিজ্ঞেস করা হয়। এ সময় এখানের আমাদের মত পুরনো আরেক অফিসার ব্যাপারটা ধরেন। তিনি কোলিয়ারি ম্যানেজার পোস্টে এখন। সেন পদবি যাদের তারা আসলে খান ছিলেন,শেষের দিকে ওই পদবি চেঞ্জ করে সেন হয়েছিলেন। যে টা অনেকেই ভুলে গেছি। ওনার ছেলে মেয়েরা বাইরে পড়তে যা। এখন চাকরি করছে। ওনার মেয়ের নাম বলতে চিনতে পারেন আমাদের ম্যানেজার পাঁজা সাহেব। আমরা সবাই চিনতাম। বুঝলাম সেই অদ্রিজা ব্রাজিল থেকে পজিটিভ কিছু নিয়ে দিল্লিতে নামে। আর তাই সাথে সাথে খোঁজ শুরু। এদের পাসপোর্ট এ ওই পুরানো ঠিকানা হয়ত।

    খোঁজ নিতে পারিনি। তবে ভালোহয়েউঠুক এই কামনা করি। কত লোকের সন্তান এমন বাইরে আটকে। কি যে চলছে। কত বন্ধুর ছানা বাড়ি আসতে পারলো না।
  • অরিন | ১৫ মার্চ ২০২০ ০২:২১730020
  • এটাও আগেরটার মতই ইনফরমেটিভ। এবং এটাতে ওই ফ্ল্যাটেন দ্য কার্ভ এর বদলে কন্টেইনমেন্ট করতে বলেছে।

    যে যায় লিখুক, লেখাগুলো পড়ার সময় কতগুলো বিষয় মাথায় রাখা জরুরি:

    - ncov19 চিনে যখন প্রথম শুরু হয়েছিল, তখন প্রথমে পশু থেকে মানুষে ছড়িয়েছিলো, কিন্তু ইউরোপে আমেরিকায় অস্ট্রেলিয়ায় মানুষ থেকে মানুষে ছড়াচ্ছে ।
    - মোটামুটিভাবে ১ জন মানুষের থেকে ২ কি তিন জন মানুষের মধ্যে, যাদের অসুখ হয়নি, কিন্তু হতে পারে, তাদের মধ্যে ভাইরাস ছড়াতে পারে । এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ । কারণ যাদের একবার অসুখ হয়ে গ্যাছে এবং সেখান থেকে তারা উদ্ধার পেয়ে গ্যাছে এদের মধ্যে দু ধরণের মানুষ আছে: একদল, যারা সম্পূর্ণ সুস্থ্য, এবং আরেক দল যারা আপাত ভাবে সুস্থ কিন্তু ভাইরাস ক্যারি করছে । এই দ্বিতীয় দোলে কারা এখনো অবধি জানা যাচ্ছে না । যায় হোক, প্রথমবারের পর ইনফেকশন কিন্তু এক জন দুই কি তিন জনকে দেবেন এই হিসেবে ছড়াবে না , আরো কমে যাবে ।
    - অতএব, ভাইরাস ধরেছে বা ধরার সম্ভাবনা আছে বুঝে যদি কেউ বাড়ির বাইরে না বেরোন ও দ্রুত পরীক্ষা করিয়ে নেন, তাহলে তিনি খুব নিকটাত্মীয় বাদে আরো অনেককে ভাইরাস দেবেন না, এখন অসাবধানে বোরো পরিবারে অসুখ ছড়ালে ব্যাপারটা বৃদ্ধদের পক্ষে খুব খারাপ হবে (যেটা ইতালিতে হয়েছে ) । এ বাবদ ছোট পরিবারে বা যেসব দেশে ছোট পরিবারে আটকে থাকা সম্ভব, সেখানে এই পদ্ধতি কাজে দেবে ।
    - তার মানে কি অসুখ ছড়াবে না? তা নয় । কিন্তু ছড়ানোর স্পিড কমে যাবে ।
    - ১০০ জন আক্রান্ত মানুষের মধ্যে 20 জন মানুষের অবস্থা সাংঘাতিক হতে পারে যার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হতে লাগবে । যে দেশে হাসপাতালের বেড সংখ্যা সীমিত, যেখানে কেয়ার এর এক্সেস গোলমেলে , সেখানে হঠাত করে বহু সংখক কেস এসে গেলে সামলানো যাবে না । তাছাড়া আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলে সেরে উঠতে সময় লাগবে । বেড ছোট করে খালি পাওয়া যাবে না, তার ওপরে অন্যান্য কেস লোড তো আছেই ।
    - এদিকে ১০০ এ কুড়ি জন এ ব্যাপারটা এই মুহূর্তে কমানোর উপায় নেই কারণ ভ্যাকসিন নেই, ওষুধ নেই যা outpatient এ দেওয়া যায় । লোকে করবেটা কি?
    - সেই জন্যে অসুখটা ছড়াবে জেনে ও মেনে নিয়ে কার্ভটাকে যতটা টেনে লম্বা করে দেয়া যায় তার চেষ্টা । অতএব কন্টেনমেন্ট সেলফ isolation , বার বার করে পরীক্ষা করে দেখ যাতে কাজ হয় সব কিছু করা উচিত ।
  • pi | 162.158.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ০২:২৫730021
  • এরাও তো তাই বলছে। হাস্পতালের লোডের হিসেব করে। সোশাল আইসোলেশন
  • pi | 162.158.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ০২:২৯730022
  • এছাড়াও জাপানে না কোথায় যেন দেখলাম রিল্যাপ্স হয়েছে।

    ইন্ডিয়ার এই ড্রাগ থেরাপি কেমন কাজ করে দেখা যাক।
    জয়পুরের এক বৃদ্ধ দম্পতি তো সুস্থ হয়ে ফিরলেন।
  • pi | 162.158.***.*** | ১৫ মার্চ ২০২০ ১৬:২৯730026
  • ঃ(।
    Man from Diamond Princess Gets Reinfected | According to Japanese news agency NHK, a man who was on Diamond Princess — the cruise ship which was quarantined for weeks — has become reinfected with coronavirus. Officials in western Japan's Mie Prefecture said the man, who is in his 70s, had recovered but has tested positive again. He had returned to his home in Mie by public transportation.
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন