অরিত্র আমি মিডিয়া (মেইন্সট্রিম বা অন্য) থেকে সিদ্ধান্ত করছি না। কোলকাতায় আমাদের সংযুক্ত পরিবারে তিনকাকা এবং এক পিসি এবং পিসেমশায় সিপিএমের পার্টি মেম্বার ছিল। দু'জন এমার্জেন্সিতে জেল খেটেছে।
বন্ধুদের মধ্যে ৯৫% বামসমর্থক।
৪র্থ পিলার্স ডিজিটালের সুদীপ্ত সেনগুপ্ত আমার বন্ধু। ওদের শুরুতে আমি অন্যতম প্যানেলিস্ট ছিলাম। এখন স্বাস্থ্যের কারণে অংশগ্রহণ করি না।
সিপিএমের ভোট ট্রান্সফার মানে তাদের সমর্থক, যারা এতদিন বাঁধা ভোটার ছিল তাদের ভোট ট্রান্সফার। ওরাই তো ভোটে হারজিত নির্ধারণ করে, পার্টি ওয়ার্কাররা নয়।
প্রশ্ন সেটাই । ওরা কেন সরে গেল? কোথায় গেল?
আর ভিক্ষা প্রশ্নে কমঃ সেলিমের বক্তব্য অনেক পরে এসেছে। দেরি হয়ে গেছে। কিন্তু এই ভিক্ষা বলে নাক কুঁচকোনো আজকের কথা নয়। ২০১৬ থেকে চলছে। এখানেও হয়েছে।
অধিকাংশ সক্রিয় সমর্থকেরা কী বলে সেটাই দলের সম্বন্ধে ম্যাঙ্গো পাবলিকের পারসেপশন , দলের অফিসিয়াল বুলেটিন নয়।
উনিজী বলেন--সব কা সাথ, সব কা বিকাশ, সব কা বিশ্বাস!
লোকে বিশ্বাস করে? নাকি হরদম পথেঘাটে গোরক্ষকদের ভূমিকা, সিবিয়াই -ইডি এবং পাড়ায় পাড়ায় সমর্থকেরা কী বলে তাই নিয়ে বিজেপির সম্বন্ধে পারসেপশন তৈরি হয়?
আর ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট নিয়ে দলের কোন সরকারি-বেসরকারি বক্তব্য শুনি নাই। খালি নির্বাচনী জোট হয়নি, এইটুকুই।
আর এবারের রেজাল্টের বিশ্লেষণ কি দলের অভ্যন্তরে থাকবে? নাকি জনগণের সামনে আসবে?