এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • b | 14.139.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ১০:১৮526883
  • ১৭ জুলাই ২০২৪ ০২:৩১
     
    পছন্দ হল । 
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:a95d:1c74:2e0b:***:*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৯:০৫526882
  • ওদিকে ট্রাম্পরাজ্যের পূর্বাভাষ 
     
     
    A homeless black man, armed with two knives near a Republican Party National Convention site in Wisconsin, was shot dead by police officers from Ohio on Tuesday.
    According to the police, the man, identified by relatives as 43-year-old Samuel Sharpe, was armed with a knife in each hand. The situation escalated when Sharpe charged at an unarmed individual, prompting the officers to open fire. Two knives were recovered from the scene.
    "Someone's life was in danger," Milwaukee police chief Jeffrey Norman said during a press conference. "These officers, who were not from this area, took it upon themselves to act and save someone's life today."
    The incident occurred amidst heightened security in Milwaukee, with thousands of officers from various jurisdictions present to ensure the safety of the Republican National Convention, which started on Monday and is set to conclude on Thursday.
    The shooting, however, has sparked outrage among Milwaukee residents, who questioned the necessity of out-of-state officers patrolling their neighbourhood, which is located over a kilometre away from the convention site. Many locals gathered at the scene, voicing their anger and planning a nighttime vigil to honour Sharpe.
  • . | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৮:৩০526881
  • সব কিছু "চাওয়া" থেকে নয়। প্রিভিলেজড এবং আন্ডার প্রিভিলেজডদেরও অ্যাংগল ভিন্ন।
     
    কেকেদাকে পরে লিখছি উদাহরণসহ।
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৮:০৯526880
  • অবশ্যই। সবসময়ই চাওয়া থেকেই। যা কিছু তাপচাপ ভাবছি সবই কিছুনা কিছু চাওয়া আর তা পূর্ণ করার বাসনার সংঘাত। সেই সংঘাত থেকেই যতো কষ্ট। বিচার করে ছেড়ে দিলেই সেই সব জ্বালা থেকে মুক্তি সম্ভব। 
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৭:১৯526879
  • ধনী নির্ধন জ্ঞানী অজ্ঞানী সাহসী ভীরু সবল দুর্বল নির্বিশেষে কতরকমের যে ভবজ্বালা ... কেউ কেউ তাই দুস্তর এই ভবপারাবার পার করার জন্য "হিমগিরি কন্যা তুমি তার কর্ণধার" বলে স্তবস্তুতি করেন। ভালোই করেন।
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৭:১৫526878
  • সবসময় কি আর চাওয়ার থেকেই? আরও কতরকমের পরিস্থিতি আছে, সমস্যা আছে, আধিভৌতিক আধিদৈবিক আধ্যাত্মিক দুঃখ আছে... ত্রিতাপ ... একেবারেই র‌্যান্ডম ব্যাপারও কত আছে, নিজেদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে কতরকমের ঝড়ঝাপ্টা...
  • :|: | 174.25.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৬:০৬526877
  • চাইছে বলেই সমস্যা হচ্ছে। না পাবার কষ্টের সঙ্গে কোপ করার প্রানান্ত চেষ্টা করতে হচ্ছে। না চাইলেই হয়। বাসনাই সব দুঃখের মূল এতো আক্ষরিক অর্থেই বহু প্রাচীন অরণ্যের প্রবাদ। 
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৩:৪২526876
  • কেকে, এই কথাটা খুব মনে ধরল। ওই যে বললে সব্বাই যে যার মতন কোপ করার  চেষ্টা করে যাচ্ছি . মানিয়ে নেবার , শক্তি পাবার , ভালো  দিন পাবার। 
  • kk | 172.58.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০৩:২৮526875
  • ডট (২ঃ৩১),
    না, অপমান করার কোনো প্রশ্নই নেই, অন্তত আমার দিক থেকে। আমি আগেও অন্য প্রসঙ্গে অনেকবার বলেছি যাঁর যাতে বিশ্বাস, বা যাঁর যা পার্স্পেক্টিভ, তাতে কখনোই আমার আপত্তি নেই। একমাত্র কেউ জোর করে অন্যের ঘাড়ে চাপাতে চাইলে আপত্তি। কাজেই কারুর বিশ্বাস কেড়ে নেবো, কিম্বা তাকে রুড কথা শোনাবো সেটার কথাই নেই। আমি সত্যি করে জানতে চেয়েছি তাঁরা এতে শান্তি পাচ্ছেন কিনা। আমাদের সব্বার জীবনেই প্রচুর স্ট্রাগল আছে। সবাই যে যার মত করে কোপ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমি যে অন্ধকার নিয়ে দিনরাত ব্যথা পাচ্ছি, অন্য কেউ তার থেকে বেরোতে পারলেন কিনা, কতটা পারলেন জানতে ইচ্ছে করে। যত রাস্তা আছে বলে লোকে জানে, সবগুলোই কেমন ভাবে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে তা জানতে ইচ্ছে করে।
  • NRO | 165.124.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০২:৫১526874
  • আপনারা মশাই ভুল ভাল লোকের হাতের আংটি চেক করছেন। Down market ছেড়ে এবার Up market  এ যান। আরে বাস ই নেই তো মস্ত আংটি পরা বাস ড্রাইভার কন্ডাকটর কোথায় পেলেন ? ও সব বাস ফাস বাঙালি কবেই পুড়িয়ে দিয়েছে। আর ট্রামের ওপর তো বাঙালি হিস্টোরিক প্রতিশোধ নিয়েছে। সেই কবে এক ব্যাটা ট্রাম বাঙালির প্রিয় কবি জীবনানন্দকে চাপা দিয়েছিলো তার রিভেঞ্জ বাঙালি একেবারে চম্বলের স্টাইলে নিয়েছে সব লাইন টাইন উপড়ে ফেলে। ওরে  gig economy যদি এতই down market (গরীব কথাটা পলিটিক্যালি  ইনকর্রেক্ট ) তবে শাহরুখ খানের সব ছবি হাজার কোটির ব্যবসা করে কি করে? টিকেট গুলো কি ভূতে কিনছে? ট্রেনে তো শুনেছি সবার আগে এসি বুক হয়ে যায় আর ফ্লাইট গুলো তো সব দেখি ভর্তি। 
    এবার বরং একবার প্লেনের আর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের আর সোনার বাংলা হোটেলের কাস্টোমারদের হাতের আঙ্গুল গুলো চেক করে দেখুন তো। যদি দ্যাখেন ওদের হাতেও সব  লাল নীল পাথরের আংটি তবে জানবেন ওসব পাথর ফাতর দিব্বি কাজে দেয় |
  • . | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০২:৩১526873
  • কেকেদাকে বলছি।
    দ্যাখো যারা বিশ্বাসী এবং যারা অবিশ্বাসী, তাদের দৃষ্টিকোণ ভিন্ন। কারও ক্ষেত্রে পারিবারিক অভ্যাস আচারের ভেতর থেকেই বিশ্বাস গড়ে উঠেছে, সে সেটা চালিয়ে যাচ্ছে। যেমন শুনেছি বাঙালি হিন্দু বাড়িতে নাকি "সন্ধে দেওয়া" হয়। এগুলো নিশ্চয় তারা কোনও বিশ্বাস বা অভ্যাস থেকে করে। এর তো কোনও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই এই ইলেকট্রিকবাতি ঝলমল যুগে। তবু করে। অভ্যাস বা বিশ্বাস।
    আমি কোনওকালে এই রীতি আমার পরিবারে দেখি নি। কাগজে কলমে তো হিন্দু পদবী, হিন্দু পরিবারই বলা চলে। শ্রাদ্ধ টাদ্ধ বাদ দিইয়েছি নিজের জোরেই শিশু বয়সেই। বড়োরাও সে যুক্তি মেনে নিয়েছিল। তাই ধর্মান্ধ তো দূরে থাক ধর্মে বিশ্বাসী পরিবারে বেড়ে উঠি নি। তারপরে তো পুরো ম্লেচ্ছ সংস্পর্শ জীবন, যে দেশে ধর্মীয় আচার বা উৎসব কিছুই নেই, এমন জায়গায় বাস।
    তাই বলে যারা বিশ্বাস করে, তাদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য বা অপমান করব? কেন? তাহলে আমার শিক্ষা কেমন? 
    যে মানুষের বিশ্বাসে মিলায় কৃষ্ণ, তর্কে বহুদূর, — তাকে তার বিশ্বাসের দুনিয়া থেকে ঠেলে ফেলে দিয়ে, অপমান করে, যুক্তি সহকারে নাস্তিক করে তুলে আমার কী উদ্দেশ্য সাধন হবে বলতে পারো?
    সে যদি এক টুকরো পাথরের জন্য মনের জোর পায়, তার তো তাতে লাভ বই ক্ষতি নেই। মনের জোরে সকলে পালোয়ান বা বলীয়ান হয় না। যার সেই জোরটুকু কম, তাকে অপমান করব কেন? তার ঐ আত্মসমর্পনেই যদি সুখ থাকে, শান্তি থাকে, তাকে সেখান থেকে টেনে হিঁচড়ে সরিয়ে আনতে কি পারব আমি? তাকে বৈজ্ঞানিক যুক্তির ফোয়ারায় ধুইয়ে দিলেও সে কি পারবে মনের জোরটুকু তৈরি করে নিতে? বরং ঐ পাথর হোক কি তাবিজ, বা গাছে কি থানে সুতো বাঁধা, ঢিল বাঁধা, মানত করা, এসবে তার শান্তি আছে। প্রত্যেককে আমার মতই হতে হবে কেন? 
    সে শান্তিটুকু কতদিন পাচ্ছে সেটা বড়ো নয়, অল্প সময়ের জন্য হলেও তো পাচ্ছে। আমরা সকলেই একদিন মরে যাবো, সে তো আটকানো যাবার নয়। 
    মানুষ মানুষকে দুঃখের দিনে সান্ত্বনা দেয় না? পাশে এসে দুটো ভাল কথা বলে না? তাতেই তো কতকটা দুঃখ কমে যায়। বন্ধ্যাত্ব নিয়ে বারবার করে বলছি যেমন, যে মেয়ের সন্তান হচ্ছে না বলে সে দুঃখে মুষড়ে পড়েছে, ক্রমাগত সমাজের কাছে অপমানিত হচ্ছে, সে মেয়ের মনের জোর যদি কম থাকে, তবে কি সে মরেই যাবে? মনের দোর কম থাকার জন্য অন্যরা তাকে ডিস্ক্রিমিনেট করলে সেটা নিন্দনীয়। মেয়ে হয়ত হাজারহাত কালীতলায় মানত করল, কিংবা বনবিবির থানে হত্যে দিল, তারপরে তার মনের ভেতরের সেই অসম্ভব কষ্টের একটা বড়ো অংশ সে ঐ ঠাকুরের থানেই সঁপে এসেছে এই বিশ্বাস নিয়ে যে ঠাকুর চাইলে কোলে সন্তান আসবে। কতকটা সময়ের জন্য তার মন নির্ভার। অনেক সময়ে দেখা গেছে কোলে সন্তান এসেছে, অনেক সময় আসে নি।  তবে কটা দিনের জন্য হলেও সে শান্তি পেল। 
    আমি আমার জীবনের একটা সময়ে অনুভব করেছি যে লোকায়ত বিশ্বাস আমাদের মত সাধারণ মুখ্যু সুখ্যু মনের দিক থেকে কমজোরিদের জন্য বেশ নির্ভর করার মত আস্তানা। বনবিবিতলায় গাছে সুতো বাঁধা, কি বটঅশ্বত্থের তলায় এক টুকরো সিঁদুরমাখা পাথর আর যাই করুক মনটাকে অনেক শান্তি দেয়। এই অজস্র হিংসা হানাহানি ঝগড়া ঈর্ষার ক্রমবর্ধমান এনট্রপি থেকে কতকটা সময়ের জন্য আগলে রাখে। সকলেই তো একই লক্ষ্যে চলেছি, মৃত্যু। এই জগৎটা সেভাবে দেখলে মায়া। 
  • r2h | 192.139.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০২:০৮526872
  • অরিনদা, কলমের জোরওয়ালা লেখকের হাতে পড়লে এইসব চমৎকার মর্মস্পর্শী গল্প হতো সত্যি, কিন্তু হায়, গল্প লেখার ক্ষমতা আমার নাই!

    আরেকজন ছিলেন সাধুভাই। তিনিও ঐরকমই, সাধু ছিলেন না, আপনভোলা প্রকৃতির লোক, নিজের বাড়িতেই থাকতেন, আপন মনে ঠাকুর গড়ে পুজো টুজো করতেন। সবাই তাঁকে সাধুভাই বলতো।

    আবার ছিলেন সাধু কামলা। সাধু কামলার আসল নাম লালমোহন - লোকের বাড়িতে কামলার কাজ করতেন। অত্যন্ত সৎ ও নির্লোভ বলে সবাই তাঁকে সাধু বলে ডাকতো। একসময় বয়স হয়ে গেছিল, বটতলায় কামলার দলে বসে থাকতেন, বৃদ্ধ কামলাকে কেউ কাজে নিতো না। তখন চেনাশুনো লোকেদের বাড়িতে এসে সুখদুঃখের গল্প করে বিকেলবেলা ফিরে যেতেন।
    সেই সাধু কামলা, হায়, তাঁর ছেলে একটা খুনের মামলায় জড়িয়ে পড়ে, তাতে তাঁর ভিটেমাটি চাটি হওয়ার উপক্রম হয়।
    (শেষ পর্যন্ত অবশ্য তা হয়নি, শেষ বয়সে তিনি ভালোই ছিলেন মোটামুটি।)
  • &/ | 107.77.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০২:০২526871
  • চালাকেরা বলে 'যোগ' আছে মানে সম্ভাবনা আছে  
  • একক | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০১:৫৭526870
  •  জ্যোতিষ অনেকেই স্ট্রিক্টলি ফলো করে দেখেচি। তাদের জন্যে ঠিকই আচে। বেসিক্যালি কার্ভ ফিটিং এর খেলা। অমুক সময় থেকে তমুক সময় অমুক কার্যের জন্যে প্রশস্ত এবং অমুক ড্যাশ  থেকে তমুকড্যাশ  অপ্রশস্ত এইরকম করে দাগিয়ে দেয় ফ্যামিলি  এস্ট্রো রা,  দিন মাস বছর ধরে। এবার লোকে করে কী, ওই ওই টাইম ধরে ফুল ইফোর্ট দেয় এবং বাকি সময় দেয়না ইত্যাদি। সারা জীবন যত এই কার্ভ মেনে মেনে চলে ততই ইফোর্ট ভারসাস সাক্সেস রেশিও বাড়তে থাকে। সো কল্ড বিশ্বাস ও বাড়ে।
     
    এবার যুক্তিবাদী বলবেন যে কার্ভের এমনিই মাথামুণ্ডু নাই তার সঙ্গে আবার ফিটিং কী। তাঁকে এইটুকুই বলার যে, গোরুটা তো পুঁথি পড়ে পন্ডিত হয়নি। ওর অনিশ্চিত জীবন ও কোটি কোটি চান্স ফ্যাক্টরের মাঝে সম্পূর্ণ লাঙলছাড়া চললে কোনো ইফোর্ট ই দিয়ে উঠতো না বা সর্বদাই ব্যাডলাকের দোহাই দিতো। অমুক পাড়চে আর আমি পাড়চি নে,  এ মানুষ গুহাযুগ থেকে দেখে আসচে। ব্যাডলাক বুঝতে কোন ভুত-ভগবানতত্ব লাগেনি। শিয়ার ইন্সটিনক্ট। জ্যোতিষ এসে এই ব্যাডলাকের ভূতের উল্টোদিকে একটা গুডলাকের প্রেত খারা করেচে। দুটোই অর্থহীন আবালপনা কিন্তু, ওই আর কী, যাদের ধাত ওরকম কলুর গরুর, তাদের সুবিদে হয়। 
     
    তবে বোর্ড এ পিন আটকে কিছু বলা জ্যোতিষের কম্ম নয়। ওসব কত্তে গিয়েই দেশি জ্যোতিষীরা খিস্তি খায়। ক্যাল ও খেতে দেখেচি :))) চালাক মালগুলো ওপথ মাড়ায় না :)
  • অরিন | 2404:4404:1732:e000:74dc:1634:d59f:***:*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০১:৫১526869
  • আহা, খুপিলঙের সাধু একটা দারুণ টাইটেল।
    হুতো, একটা গল্প লিখে ফেলুন!
  • kk | 172.58.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০১:৫১526868
  • ড্রাগন-লাঠি জিনিষটা তো আমার খুবই পছন্দ হলো। একবার কোনো এক পাহাড়ে গিয়ে একটা ঈগলের মুন্ডু খোদাই করা লাঠি দেখেছিলাম। ভালুক-লাঠিও ছিলো কয়েকটা। সেইসব মনে পড়লো।
  • r2h | 192.139.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০১:৪৬526867
  • মরণ আচার্য্য প্রসঙ্গে মনে পড়লো, আরেকজন আসতেন, খুপিলঙের সাধু। তিনি আসলে ঠিক সাধু ছিলেন না, একটু ছন্নছাড়া মত লোক ছিলেন। খুপিলঙের পাহাড়ে একটা অনাথ আশ্রম মত বানানোর চেষ্টা করছিলেন, তাতে কিছু সরকারি জমি ব্যবহারের অনুমতি বিষয়ে তদবির করতে আসতেন।
    খুপিলঙের সাধু আমাদের দিয়েছিলেন একটা আঁকাবাঁকা বাঁশ গাছের শিকড় - তার মাথাটা হাঁ করা ড্রাগনের মত, আর সারা গায়ে বড় বড় কাঁটা।

    সেই কাঠের বাড়ি ছেড়ে আসার সময় খুপিলঙের সাধুর দেওয়া ড্রাগন লাঠি নিয়ে আসা হয়নি। ওঁর আশ্রমটাও বোধয় শেষ পর্যন্ত দাঁড়ায়নি; নাকি দাঙ্গার সময় কোন অঘটন হয়েছিল, ছোট ছিলাম বলে জানতে পারিনি - তাও হতে পারে।।
  • r2h | 192.139.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০১:৩৮526866
  • এইটা আসলে মনের খেলা। এমনিতেই মানুষের অবস্থা চিরকাল এক থাকে না - আজকের দিনটার দিকে তাকিয়ে অনেক সময়ই মনে হয় এই দুর্যোগ কী করে পেরুলাম। খারাপ অবস্থা কাটিয়ে আসা - অবস্থার উন্নতি না হলেও ঐ কাটিয়ে আসাটাই অনেক বলে মনে হয়।
    আবার বড় বড় লোকেরা যারা জ্যোতিষ বিশ্বাস করেন - তাঁদের তো এমনিতেই উন্নতি হচ্ছে। তাঁরা হয়তো নিজেদের বুদ্ধি রিসোর্স ইত্যাদির কিছুটা কৃতিত্ব জ্যোতিষকে দেন।

    যাঁদের অবনতি হয় তাঁরা অন্য জ্যোতিষি খোঁজেন।

    আমাদের একজন প্রাচীন পারিবারিক জ্যোতিষি ছিলেন, মরণ আচার্য্য, তিনি মাঝে মাঝে রবিবার করে আসতেন, জলখাবার খেয়ে, আমাদের হাত দেখে 'ভাগিনা অনেক উন্নতি করিবে, ভাগিনা ম্যাট্রিক পাশ করিবে' - এই ভবিষ্যদবানী করে চা টা খেয়ে ফিরে যেতেন।
    ভাগিনারা যে ম্যাট্রিক পাশ করিয়াছে, তাতে কোন সন্দেহ নেই। ভবিষ্যদবানী অব্যর্থই বলা চলে।
  • kk | 172.58.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০১:২৯526865
  • জ্যোতিষ নিয়ে যখন কথাই হচ্ছে, আমার মনে একটা প্রশ্ন বারবার আসে। একটা ব্যাপার নিয়ে এখানে তো অনেকেই (আমিসহ) মোটামুটি একমত যে এই জ্যোতিষে বিশ্বাসের একটা কারণ মানুষের কষ্টের, স্ট্রাগলের, হতাশার অন্ধকারে আর কোনো পথ না খুঁজে পাওয়া। তো যাঁরা জ্যোতিষ, গ্রহরত্ন, তাবিজ আঁকড়ে ধরছেন, তাঁরা কি সত্যিই কোনো পথ পাচ্ছেন। ডট যেমন বললেন তাবিজ বা আংটি বা ঐরকম কোনো জিনিষ আমাকে ঠিক বিপদ থেকে উদ্ধার করবে ভেবে অনেক মানুষ নিশ্চিন্ত হয়। সেই নিশ্চিন্ততার আয়ু কতক্ষণ? কতদিন? সত্যি কি তাঁদের উদ্বেগ আসেনা? ভয় আসেনা? নাকি ভয়-দুশিন্তা-হতাশা এলে এঁরা সাময়িক ভাবে ঐ চিন্তাটার ( তাবিজ সব ঠিক করে দেবে) মধ্যে রিফিউজ খোঁজেন? তো এটা ডিস্ট্র্যাকশন থেকে কীভাবে আলাদা? ডিপ্রেসিভ ওভারঈটিং, শপাহলিজম, জুয়াখেলা, এগুলোর থেকে কিসে আলাদা? সবই তো সাময়িক পালিয়ে থাকা। সবই তো শর্ট-টার্ম ভুলে থাকা। বিশ্বাসীদের অনেকেই যথেষ্ট বুদ্ধি রাখেন। তাঁদের কি কখনো মনে হয়না যে এইভাবে নিজেকে চোখ ঠারাই হচ্ছে শুধু?
  • NRO | 165.124.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০০:৪৭526864
  • এই বাঙালিদের সঙ্গে ষাঁড়ের একটা মস্ত মিল আছে। লাল রং দেখেছে কি একেবারে শিঙ বাগিয়ে তেড়ে ধাওয়া করেছে - তা সে লাল কিতাবই হোক আর লালন ফকিরই হোক বা লালমপুইয়া ফুটবলারই হোক | সাধে কি দিদ্দি (এটা মোদীজির উচ্চারণ আমার নয় ) বাংলাকে নীল রঙে চুবিয়েছেন! নীল্ সেলাম anyone?
  • r2h | 192.139.***.*** | ১৭ জুলাই ২০২৪ ০০:৪৩526863
  • অন্য বড় শহরে এত বিজ্ঞাপন নেই পবতে কেন - এটা নিয়ে আমার একটা আনসাপোর্টেড 'মনে হওয়া' আছে।
    বাঙালী বাদে অন্যদের নিয়মিত নির্দিষ্ট ধর্মস্থানে যাওয়ার চল আছে। হিন্দুদের ক্ষেত্রে সেসব ধর্মস্থানের পুরোহিত, যাদের পণ্ডিতজী ইত্যাদি বলা হয়, তারাই জ্যোতিষ ট্যোতিষ চর্চা করেন, তো নির্দিষ্ট যজমান প্রায়শই থাকে।

    বম্বেতে যেমন সেলিব্রিটি জ্যোতিষিদের রমরমা আছে, এক সময় বেজান দারুওয়ালা ছিলেন - অনেক টাকা দিয়ে আগাম বুকিং নিয়ে পাঁচতারা হোটেলের কামরায় বসে ভাগ্য গননা করতেন।
    ঐশ্বর্য রাইয়ের বিবাহ বিড়ম্বনা তো ন্যাশনাল নিউজ হয়ে গেছিল।

    দিল্লি এনসিআরে আবার দেখেছি আঁকাবাঁকা অক্ষরে বাঙ্গালি কালা যাদুর বিজ্ঞাপন ল্যাম্পপোস্টে - এসবের খদ্দের অনুমান করি নিতান্ত গরীব মানুষ।

    কেবল টিভির রমরমার সঙ্গে সঙ্গেই অষ্টপ্রহর বিজ্ঞাপনের চ্যানেলগুলিতে জ্যোতিষী আংটি ইত্যাদির বান ডেকে গেল।
     
    • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ১৬ জুলাই ২০২৪ ১০:১৪
    • ...মানুষ জীবনে ভীষণ ভাবে আশাহত বা টানেলের শেষে আলো পাচ্ছেন না। 
    আর 
    •  | ১৬ জুলাই ২০২৪ ১০:৪৪
    • ... দিশাহীন অবস্থা,  অধিকাংশ লোকের টিকে থাকার জন্য প্রচন্ড লড়াই ( গিগ ওয়ার্কাররা প্রায় প্রত্যেকে অন্তত দুটো কাজ করে) আর বেড়ে চলা অসাম্য বড়লোকদের আরো বড়লোক হয়ে যাওয়া আর সঙ্গে ভক্তির বহর দেখে  নিরুপায় লোক এইসব দিকে ঝুঁকে পড়ে। 
     
    - প্রসঙ্গে, লক্ষ্য করেছি প্রাইভেট বাসের কন্ডাকটার - দেখেই বোঝা যায় অপুষ্টি ক্লান্তিতে জর্জরিত - হাতে বড় বড় পাথরের আংটি। 
    মার্ক্স সাহেবের উক্তি মনে পড়ে যায় - নিপীড়িতের প্রতিকারহীন মর্মবেদনার নিষ্ফল আশ্রয়।

    ঐতিহাসিক ভাবেও বাংলাতে তন্ত্রমন্ত্র ইত্যাদির রমরমা কোনকালেই কি কম ছিল? ঘাড়ের কাছে আবার আছে আসাম - কামাক্ষ্যা। মাঝে দাদুপরিবার ও ব্রাহ্ম ইত্যাদি প্রভাবে একটু পথভ্রষ্ট হয়েছে হয়তো।

    মুশকিল হলো, জ্যোতিষি ট্যোতিষি - এগুলো যাঁরা করেন তাঁরা খুবই কন্ভিকশনের সঙ্গে বিশ্বাস করে করেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আবার নিজেরাও নিতান্ত দুর্গত।
    তাতে কোনকিছুর জাস্টিফিকেশন হয় না অবশ্যই। তবে মুক্তির পথ কঠিন আরকি। জীবনযাত্রার মান, যুক্তিবোধ - এইসবের সার্বিক উন্নতি না হলে এই চলবে।
  • syandi | 45.25.***.*** | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২৩:৩১526862
  • আচ্ছা 
     
  • NRO | 165.124.***.*** | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২৩:১২526861
  • Gig worker? What gig worker? They are all partners.
  • . | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২৩:০৩526860
  • syandi | 45.250.246.74 | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২২:২৮
    না। বুঝতে ভুল হয়েছে। ঐরকম অর্থ নয়। 
  • সুদীপ্ত | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২২:৩৫526859
  • dc-র লাল কিতাব-এর অণু রহস্য গল্পটি একঘর হয়েছে :))
  • NRO | 165.124.***.*** | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২২:৩২526858
  • এ তিন প্রাণীর সকলেরই আবার ল্যাজ আছে যেটা আবার 'origin from kiskinda' ব্লগেশ্বরদের ও হয়তো  আছে ঠিক জানা নেই । তবে ওতে একবার আগুন লাগলেই একেবারে লঙ্কাকান্ড |
  • syandi | 45.25.***.*** | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২২:২৮526857
  • ‘কিছু জিনিস হোম্যোপাথিতে সারে’ — এটা পড়ে হাসব না কাঁদব বুঝছি না। এই 'কিছু' বলতে যদি নখকুনি বা অর্শ বোঝানো হয়ে থাকে তাহলে হোমিও ওষুধে কাজ হয় বটে। তবে সেক্ষেত্রে হোমিও ওষুধ না খেলেও কাজ হত। আশ্চর্য হচ্ছি দেখে যে মডার্ন মেডিসিনের কিছু প্র্যাকটিশনার এবং কর্পোরেট হসপিট্যালের ম্যালপ্র্যাকটিসের বিপক্ষে হোমিওপ্যাথির মতো আগমার্কা কুসংস্কারকে দাঁড় করানো হচ্ছে।
     
  • &/ | 151.14.***.*** | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২২:১৫526856
  • গাধা, ভোঁদড় আর ছাগল --আলাদা আলাদা স্পিসিস তো। একাধারে এতগুলো প্রজাতির প্রাণী ...
  • NRO | 165.124.***.*** | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২১:৫৮526855
  • এই বাংলা হলো একটা confusing language. কোনটা অম্লজান কোনটা উদযান কোনটা জবক্ষারজান আর তাদের কোনটাই বা nitrogen আর কোনটা oxygen তা আজকাল কেউ সঠিক ভাবে বলতে পারে না | বরং ভোজপুরি ভাষা অনেক সরল | ওরা 'table tennis'  কে ভোজপুরি তে বলে 'চারপাই  কে উপর লুবলুবা কে নিচে লে ফটাফট দে ফটাফট '
  • :/ | 2a06:d380:0:103::***:*** | ১৬ জুলাই ২০২৪ ২১:৫০526854
  • এ গাধা কিসিমের মালটা রিটায়ার্ড ভোঁদড়। ভুল বানানে ব্যাগড় ব্যাগড় করে চলেছে। তবে ছাগুটাও ভোল বদলে এসে থাকতে পারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত