এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • আর জি কর গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2401:4900:634d:f06e:7d61:7591:94b7:***:*** | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ১২:১৪520356
  • ইন্ডিয়া অ্যালায়েন্স ভেঙে গেল। 
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৩৬520355
  • Kk এবং lcm অনেক অনেক ধন্যবাদ লেখাগুলো খুঁজে দেওয়ার জন্য।
  • r2h | 165.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ১০:২৬520354
  • "Look at the language. It begins in the language." - যদুবাবু, খুবই দামি কথা।

    ভাষা নিজের গতিতে হারিয়ে যাবে, পরিবর্তিত হবে, ইত্যাদি খুব ভালো তত্ত্বকথা। কিন্তু যার যেটুকু হাতে আছে, নিজের ভাষার জন্য সেটুকি না করার কোন যুক্তি হয় না।
    সেই করার মধ্যে এরকম প্রতিরোধও একটা ব্যাপার। না হলে ঐ যুক্তিতে সংস্কৃতি ইতিহাস মরালিটি সবই পরিবর্তনশীল বলে ভারতের জনমত তথা এক দেশ এক ধর্ম এক ভাষা ইত্যাদিকেও স্বাগত জানালেই বা কী।
  • r2h | 165.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ১০:২২520353
  • অরিনদা, তাই তো, ঐ ছবিটা দেখছি হাওয়া হয়ে গেছে!
    ওটা অবশ্য আমার পুরনো কম্পুতে থাকার কথা, খুঁজে পেলে আবার পোস্ট করবো।

    এই পোস্টইমেজ বা আইমাগুর ধরনের থার্ড পার্টি ছবি সার্ভারদের এই সমস্যা - কী যে ওদের ক্লজ কন্ডিশন থাকে, হঠাৎ একদিন বেমালুম উড়িয়ে দেয়।
  • Ranjan Roy | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ০৯:২৬520351
  • এইটাই আসল কথা। 
    সে আসে নীরব চরণে, আমাদের অসতর্ক ভাষায়, আমরা-ওরা বিভাজনে।
    কিন্তু সতর্ক কানে ধরা পড়ে।
    "তোরা শুনিসনে কি শুনিসনে তার পায়ের ধ্বনি!"
  • divisive historian | 2405:8100:8000:5ca1::1ee:***:*** | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ০৮:৫৪520350
  • যদুবাবু | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ০৭:৩০520349
  • "সাংস্কৃতিক হেজিমনির পন্থা তো এক রকম না শুধু।" - এই প্রসঙ্গে এই নিচের উক্তিটি মনে পড়লো। কদিন আগেই পড়লাম। তুলে দিচ্ছি। 

    "And one of my teachers at Columbia was Joseph Brodsky, who’s a Russian poet, wonderful, amazing poet, who was exiled from the Soviet Union for being a poet. And he said look, he said, “You Americans, you are so naïve. You think evil is going to come into your houses wearing big black boots. It doesn’t come like that. 

    Look at the language. It begins in the language.
     
  • Arindam Basu | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ০২:২৪520347
  • র২হ, কুমুদির চোরের গল্পে হুতোর আঁকা ছবি ছিল, :-)
    সেটা কোথায় গেল? 
  • r2h | 165.***.*** | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ০১:০৪520345
  • সমরেশবাবু, আপনার লেখা না বুঝেছি; অন্য কারোর লেখা, আপনার পোস্ট করা, সেটা অবশ্য ভেঙে লিখিনি। আইসোলেশনে না সম্পর্কিত তাও বুঝেছি, তবে সম্পর্কটা ধরতে পারিনি। তাবত রতন কেন, শুধু সুকুমার রায়ও আত্মস্থ মোটেই করতে পারিনি, নিতান্তই পড়ি।
    আপনি হিউমার স্যাটায়ার ইত্যাদিতে আগ্রহী বলে মনে হলো সুকুমার রায় রেকমেন্ড করি। না পড়া থাকলে সেটা কিছু বিগ ডিল না, ঐ জন্যেই তো লোকে আড্ডাখানায় নিজের পছন্দের জিনিস রেকো করে।
    ভবিষ্যতে বুঝেশুনে করবো; সেটাও কিছু বিগ ডিল নাঃ)।

    অরিনদা, একেবারেই তাই। যেকোন বয়সে পড়া যায়, যেকোন পরিস্থিতিতে স্মরণ করা যায়।
    সুকুমার রায়কে কবীর সুমন বলেছিলেন প্রফেট; সেই মত আমিও অনুসরন করি!
  • Arindam Basu | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ০০:৫০520344
  • র২হ, "তবে সুকুমার রায় আগাপাস্তলা পড়া না থাকলে আপনি বঙ্গ ভাণ্ডারের একটি অন্যতম রতন মিস করেছেন তা বিনাদ্বিধাতেই বলতে পারি।"
     
    সুকুমার রায়কে কে জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন রকম ভাবে পড়া যায়। বিশেষ করে আবোল তাবোল আর হযবরল যে কোন বয়সে পড়তে শুরু করা যায় । 
  • Arindam Basu | ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ ০০:৪৩520343
  • সমরেশবাবু আর স্মাইলির কমেন্টগুলোর প্রসঙ্গে মনে হল, গুরুতে লেখালিখি, আলাপচারিতায় এমন বহু বাগবিধি আছে যেগুলো ঠিক ব্যাখ্যা করা যায় না, বুঝে নিতে হয়, অনেকটা "বুঝ লোক যে জান সন্ধান" ধরণের ব্যাপার। আমরা ধরে নিই পাঠক জানেন। এরকম আরেকটা হল ৪২ নম্বর সংখ্যা। যিনি হিচ হাইকারস গাইড টু দ্য গ্যালাকসি পড়েন নি, তাঁর কাছে কেউ যদি বলে মশাই, জগতে ৪২ ই শেষ কথা, জীবনের সারার্থ, তো যাঁকে বলা হল তাঁর কাছে কথাটা শিশিবোতল ঠেকবে বই কি। এটার মধ্যে কিন্তু উন্নাসিকতা বা কাউকে আঘাত করার ব্যাপার নেই, কিছু অব্যক্ত ব্যাপার বুঝে নিতে হয়। যেমন এক গুরু আছেন ন্যাড়া নিক ধারী, তাঁর কোন বিষয়ের ওপর অগাধ দখল, আশা করি বুঝতে অসুবিধে হবে না, না হলে একবার হযবরল পড়ে ফেলুন, :-), তো ঐরকম ব্যাপার। আমার মনে হয় যেহেতু এখানে বহু লেখক আছেন যারা ৮০ ৯০ এর দশকে কৈশোর থেকে যৌবন কাটিয়েছেন, যে সময়টাতে কলেজ ক্যামপাসগুলোতে এই ধরণের কথাবার্তার চল ছিল, ফলে এইগুলো এক ধরণের expression এক ধরণের স্বাভাবিক ব্যাপার হয়ে যায়। আমার নিজের মনে হয় এতে ভাষাগত, ইত্যাদি উন্নাসিকতা না খুঁজলেও চলে। 
     
  • দীমু | 182.69.***.*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:৪১520342
  • SAFTA চুক্তিটা আমি জানতাম না। এখনও কেনেনি যখন তাহলে হয়ত ওখানে কয়েকদিন বাদে টেক্কা , খাদান কিনবে চলছে কিনা দেখার জন্য। অধৈর্য্য হবেন না। অনেকসময় বাংলা প্রযোজনা সংস্থাও হয়ত বাংলাদেশে মুক্তি দিতে আগ্রহী হচ্ছেনা। সেক্ষেত্রে ওরা নিরাপদ বাংলা ছবি ছাড়া নিজেরা এগিয়ে এসে কিনবে না। যেমন আপনি হুব্বা , মানুষের কথা বললেন।
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:৩৫520341
  • @ r2h, 
     
    "সমরেশবাবুর ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:০৩ পোস্টটা" - ওটা আমার নয়, জনৈক সুদীপ্ত দত্ত‌র। বড় পোষ্ট‌টা পুরোটা না পড়ে‌ও যাতে তার সারার্থ‌টা বোঝা যায় - তাই শুরুতেই সেটা বোল্ড করে দেওয়া ছিল - "বাঙালি‌র ট্রেডমার্ক উবের উন্নাসিক‌তার প‍্যাটার্ন‌টা অভিন্ন"।
     
    ঐ পোষ্টের  তাৎপর্য হচ্ছে - নাঃ, তা আর বলার প্রয়োজন দেখি না। কারণ বাংলা সাহিত্য‌র তাবৎ রতন আত্মস্থ করা কারুর তা বোঝা উচিত ছিল - ১৭:০৩ এর পোষ্টটা আইশোলেসনে না দেখে সেটা ১৬:২৬ এর পোষ্টের সাথে রিলেট করে।
     
     
  • D | 2409:4060:2d19:3646:50c8:bca1:12f1:***:*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:২৯520340
  • @দিমু
    না, আগে কেনার কোন প্রশ্ন আসছে না । কারণ SAFTA চুক্তি বেশিদিন হয়নি । এই চুক্তির পর প্রথম ছবি " পাঠান " ।
    এর আগে জিত এর কিছু ছবি বেনিয়ামে বাংলাদেশে রিলিজ হলেও সেই নিয়ে বিক্ষোভ হয়েছে । এখন এই চুক্তির ফলে সব কিছু মসৃণ হয়েছে ।
    আমাদের দুটি ছবি " মানুষ " , " হুব্বা " ওরা কিনেছে । 
    আমরা পেয়েছি তিনটি ছবি " হাওয়া", " সুড়ঙ্গ " ও " প্রিয়তমা " ।
    এখানে " হুব্বা " সেই ধরনের ছবি ব্যবসা না করতে পারলেও বাংলাদেশে ভালো ব্যবসা করছে । তবে এই ছবিতে অতি মাত্রায় গালাগালি থাকার জন্য অনেকেই মসবারাফ করিমকে বয়কট করেছে ।
  • দীমু | 182.69.***.*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:১৭520339
  • আমি ভাষা নিয়ে কিছু বলিনি। জিঙ্গইজমের ছবি নিয়ে বলেছি। এই দেশে নিশ্চয় প্রচুর দেশভক্ত আছে এসব ছবি দেখার জন্য। বাইরের দেশে ব্যবসার তো দরকার নেই। 
     
    আর এমনি পবর বাংলা ছবি বাইরে না চললে বাংলাদেশের ডিস্ট্রিবিউটরা কেন কিনতে যাবে? তারা তো ব্যবসা করতে এসেছে। আগে কয়েকবার নিশ্চয় কিনে দেখেছে ভালো চলেনি। হিন্দিও হয়ত একসময় চলবে না , তখন কিনবে না। হয়ত তখন তামিল কিনবে। 
  • D | 2409:4060:2d19:3646:4f62:f37c:fda8:***:*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:০৭520338
  • মার্চ মাস 
  • D | 2409:4060:2d19:3646:4f62:f37c:fda8:***:*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:০৬520337
  • @দিমু
    কিন্তু ম্যাচ মাস এলে তো বাংলাদেশে মুক্তি পাবে । অনন্য মামুন ছবি কিনেছে ওদের দেশে রিলিজ করার জন্য । মুশকিল হচ্ছে এই সুযোগে ওরা পরপর হিন্দি ছবি কিনে নিচ্ছে । আমাদের বাংলা ছবি কিনছে না কেন ?
    বাংলাদেশের যোগ না থাকলে ওরা বাংলা ছবি কিনছে না । " হুব্বা" রিলিজ হয়েছে মোশাররফ করিম আছে বলে । তার আগে " মানুষ " । 
    এই সময় টালিগঞ্জ বাংলাদশ তারকা এনে ছবি বানাচ্ছেন । অপূর্ব এর " চালচিত্র " এর পর বুবলি এর " ফ্ল্যাশব্যাক " ।
    পা বাড়িয়ে আছে শরিফুল রাজ, পরীমনি ।
  • দীমু | 182.69.***.*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২২:৫৩520336
  • আটকে দিয়েছে ভালোই করেছে। মধ্যপ্রাচ্যেও অনেক দেশে এই ছবির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে। জিঙ্গইজমের ওপর ভিত্তি করে যে ছবি বানানো হয় সেই ছবি তো দেশের বাইরে মুক্তি দেওয়া ছবির নির্মাতাদেরই উচিত নয়। এর আগে তেজস , টাইগার থ্রি এই করতে গিয়ে ফ্লপ করেছে , ফাইটারও ফ্লপ করুক।
  • r2h | 165.***.*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২২:৩০520335
    • D | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:০০
    • বাংলাদেশে এই ছবির মুক্তি আটকে গেছে । বাংলাদেশে প্রথম থ্রিডি ছবি দেখার সুযোগ ছিল । কিন্তু কেন ?
      ফেব্রুয়ারি ভাষার মাস। তাই কোন হিন্দি ছবি চলবে না । 
     
    এটা ভালো সিদ্ধান্ত। সমর্থন করি।
    এমনিতে সাংস্কৃতিক বিনিময়, সব ভাষাই ভালো ইত্যাদি অনেক ভালো ভালো সত্যি কথা আছে যদিও, তবু সমর্থন করি।

    পব সিলেবাসে ছিল, নাজি দখল করে নেওয়া একটি গ্রামে পরদিন থেকে শুধুই জার্মান ভাষা পড়ানো হবে। শেষদিন তাদের নিজের ভাষা শিক্ষার ক্লাস।
    তো, সাংস্কৃতিক হেজিমনির পন্থা তো এক রকম না শুধু।
  • dc | 110.224.***.*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২২:২৫520334
  • আর হাজার হাজার গানও আছে শোনার মতো। একটা গান শুনে নিন বরং 
     
  • dc | 110.224.***.*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২২:২৩520333
  • এয়ার ফোর্সের ওপর সিনেমা দেখতে চাইলে দেখুন দ্য ড্যাম বাস্টার্স, মেমফিস বেল, বা টোরা টোরা টোরা। আর পুরানো ক্লাসিক ব্যাটল অফ ব্রিটেন তো আছেই। মিনিসিরিজ দেখতে চাইলে আপেল ​​​​​​​টিভিতে ​​​​​​​দেখুন ​​​​​​​মাস্টার্স ​​​​​​​অফ দ্য এয়ার। 
     
    ফাইটার ​​​​​​​দেখে ​​​​​​​​​​​​​​নষ্ট ​​​​​​​করার মতো সময় ​​​​​​​কি আছে? ​​​​​​​জীবনে ​​​​​​​সময় ​​​​​​​খুব ​​​​​​​কম, ​​​​​​​হাজার ​​​​​​​হাজার ​​​​​​​ভালো ​​​​​​​সিনেমা ​​​​​​​আছে ​​​​​​​দেখার মতো, ​​​​​​​ভালো ​​​​​​​বই ​​​​​​​আছে ​​​​​​​পড়ার ​​​​​​​মতো। 
     
     
  • যোষিতা | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:৫১520332
  • শ্রীলা মজুমদার মারা গেলেন। মন খারাপ হয়ে গেল। আকাশবানীর স্টুডিওতে স্ক্রিপ্ট পড়তে পড়তে নখে নেলপালিশ লাগাচ্ছেন এবং মৃণাল মুখোপাধ্যায় কেবল পেছনে লাগছে তার, "ও মেয়ে কাকে মন দিয়েছ নাকি?"
    ১৯৮৩। 
  • r2h | 165.***.*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:৫০520331
  • সমরেশবাবুর ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:০৩ পোস্টটার অর্থ বা তাৎপর্য বুঝলাম না, পুরোটা পড়িওনি অব্শ্য। উড়িষ্যা খুব ভালো, বাঙালীরা অতীতচারী, এমন একটা মনে হলো ওপর ওপর। সে যাই হোক।

    তবে সুকুমার রায় আগাপাস্তলা পড়া না থাকলে আপনি বঙ্গ ভাণ্ডারের একটি অন্যতম রতন মিস করেছেন তা বিনাদ্বিধাতেই বলতে পারি। নানা সাইজের সুকুমার সমগ্র সুলভ, ইন্টারেনেটে পিডিএফও পাওয়া যায়।

    আর এসবের সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার কুলুজীর কোন সম্পর্ক নেই, এটাও বলাই যায়।
  • D | 2409:4060:2d19:3646:f819:440e:7327:***:*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:০১520330
  • সরি 
    বিজাতীয় ভাষার ছবি না দেখার আবেদন 
  • D | 2409:4060:2d19:3646:f819:440e:7327:***:*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ২০:০০520329
  • ফাইটার দেখেছেন কেউ ? ইন্ডিয়ান এয়ার ফোর্স নিয়ে ছবি । সব চেয়ে বিরক্তিকর আবার ভারত পাকিস্তানের দ্বন্দ্ব নিয়ে ছবি । বলিউড আর কিছু বিষয় পাচ্ছে না ? বাংলা সিরিয়ালের মত । একই বিষয় নিয়ে কাজ হয়ে যাচ্ছে ।
    বাংলাদেশে এই ছবির মুক্তি আটকে গেছে । বাংলাদেশে প্রথম থ্রিডি ছবি দেখার সুযোগ ছিল । কিন্তু কেন ?
    ফেব্রুয়ারি ভাষার মাস। তাই কোন হিন্দি ছবি চলবে না । অদ্ভুত যুক্তি ! মানে বাকি এগারো মাস দেখলে ক্ষতি নেই ?
    সাফটা চুক্তিতে প্রথম যেদিন " পাঠান " রিলিজ হয়েছিল বাংলাদেশের একাংশ বিক্ষোভ ফেটে পড়েছিল । হিন্দি ছবি মানেই সেই উর্দু ভাষাকে নিয়ে আসা । যে ভাষার বিরুদ্ধে লড়াই করে বাংলা ভাষাকে স্বীকৃতি এনেছিল প্রকারান্তে সেই উর্দু ভাষাকে নিয়ে আসা ।
    তরুণ প্রজন্ম এসবকে পাত্তা দেয়নি । হলের বাইরে যখন এই বিজাতীয় ভাষার ছবি দেখার আবেদন করছে তরুণ প্রজন্ম তাদের সামনেই " ঝুমে যো পাঠান " নেচে নেচে বিদ্রুপ করেছিল ।
    " ফাইটার " তো এক মাসের জন্য আটকে দিল কিন্তু তারপর ? কিন্তু ওখানকার মিডিয়া দাবি করছে বাংলাদেশের ছবি উন্নতি করছে । হিন্দি ছবির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলবে । " তুফান" নামে ছবিতে বিশাল বিপ্লব এনে দেবে বলে দাবি করেছে পরিচালক রাইহান রাফি । এ ছবিতে ৭০ দশকের কোন সেট পড়েছে ভারতের রামোজি ফিল্ম সিটিতে । আর ছবিতে আছে অনেক চমক । দুজন নায়িকা । দুজনেই কলকাতার । বিকেন হিসাবে ক্যামিও চরিত্র করবে বাংলাদেশের আরেক জনপ্রিয়তা অভিনেতা ।
  • আপনজন | 2409:4060:2d19:3646:f819:440e:7327:***:*** | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ১৯:৪৭520328
  • শ্রীলা মজুমদার প্রয়াত
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৭ জানুয়ারি ২০২৪ ১৭:০৩520327
  • :-) এর টিপ্পনি পড়ে একটা পুরোনো হোয়া পোষ্টের কথা মনে পড়লো। প্রেক্ষিত‌টা ভিন্ন কিন্তু :-) এর শ্লেষে উদ্ভাসিত বাঙালি‌র ট্রেডমার্ক উবের উন্নাসিক‌তার প‍্যাটার্ন‌টা অভিন্ন।

    অতীতচারী গর্বিত বাঙালি ও এক 'উড়ে'র গল্প
    সুদীপ্ত দত্ত

    বাঙালি রসখ্যাপা জাত। বাঙালি নিজশৈলীতে সেই রসমন্থনে রাজনীতি, ভূ-রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প, কলা, চলচ্চিত্র, ক্রিকেট, ফুটবল সবেতে মগ্ন। সমাজ মাধ্যমের কল্যাণে সৃষ্টিশীল বাঙালির এই রসমন্থন স্পৃহা, জিনগত প্রতিভায় এখন আরও প্রকটিত। 

    কর্মসূত্রে এখন বিশ্ববাংলা থেকে দূরে। সমাজমাধ্যমই আমার কাছে বঙ্গরঙ্গ বোঝার হাওয়া অফিস। সেখানেই আমি রসের প্রকৃতি, প্রাবল্য, মন্থনের অভিঘাত, ক্লাইম্যাক্স এবং যবনিকার আভাস পাই। এই যেমন গত ৪৮ ঘন্টারও বেশি সময় চলছে ডুরান্ড, ডার্বি, চিংড়ি আর ইলিশ। ছবি, মিম, টিটকিরি, টিপ্পনিতে সমাজমাধ্যমে সুনামি। পরিবার, পাড়া, বৃহত্তর সমাজ থেকে কর্মক্ষেত্র, বাঙালি এ সময় স্যাডিস্টিক প্লেজারের সশব্দ ঢেঁকুরে বিপক্ষের স্বরকে ধামাচাপা দিতে চায়। এবারও ব্যতিক্রম হচ্ছে না। এমনও লেখা হচ্ছে দেখলাম, "শালাদের গোলে এমন শট মার, যাতে ইছামতী টপকে ওপারে গিয়ে পড়ে।" উলটো দিক থেকে ধেয়ে আসছে, "হালার ব্যাটা, তোরে যেদিন পামু, গলায় পা তুইল্যা পিষ্যা ফ্যালাম।" 

    কী মনে হল হঠাৎ, 'শালা' আর 'হালা'র সংখ্যা গুনতে বসলাম। এ কী দুরবস্থা !  মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল দুই দলের ২১ জন ক'রে মোট ৪২ জনের মধ্যে বাঙালি মাত্র ২!  মোহনবাগান অধিনায়ক সুভাশিস বসু এবং মোহনবাগানেরই ফারদিন আলি মোল্লা। ফারদিন অবশ্য মাঠে নামেননি। বাকি? সব ভিন রাজ্যের বা বিদেশি। 'শালা'ই বা কই? 'হালা'ই বা কই?  তাহলে বাঙালি লড়ে মরছে কেন? 'শালা'- 'হালা'র লড়াইয়ের ঐতিহ্যের সত্বে আজকের বাঙালির কি আদৌ কোনও অংশীদারী আছে? পিকে, চুণী, মান্নার সোনালী ঐতিহ্য পেরিয়ে এই সেদিনও তো দীপেন্দু, মেহতাবরা সব ছিল। কিন্তু তারপর? মিম বানানোর ফাঁকে, একবার নিজেকেই নিজে প্রশ্ন করবেন নাকি? 

    জাম্পকাট ১ : পড়শি রাজ্য ওড়িশার প্রান্তিক জেলা সুন্দরগড়। তারই একটি ব্লকে প্রায় ১০/১২ কোটি টাকা খরচ করে বসছে অ্যাস্ট্রোটার্ফ। হকি খেলা হবে। ভিড় করে সেই কাজ দেখছে কালো কালো চেহারার আদিবাসী সব। দু একজনের হাতে হকি স্টিক আছে ঠিকই, তবে বেশিরভাগের হাতেই বাঁশ বা কেন্দু গাছের ডাল। ওটাই হকি স্টিক। সুন্দরগড় হল ওড়িশা হকির আঁতুড়ঘর।  ওড়িয়ারা গর্ব করে বলেন, সুন্দরগড়ের শিশু হকি স্টিক নিয়ে হাঁটতে শেখে। তো সেখানেই বসছে অ্যাস্ট্রোটার্ফ। কাজ খতিয়ে দেখতে এসেছেন রাজ্যের ক্রীড়ামন্ত্রী। সব বুঝে নিয়ে তিনি ভিডিও কল করলেন।ওপারে এক দীর্ঘকায়, দুধে-আলতা, সুপুরুষ বৃদ্ধ। মুখে তাঁর তৃপ্তির হাসি। নাম নবীন পট্টনায়ক। ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী। 

    ২০১৮ সাল। হাত তুলে নিল মূল স্পনসর সাহারা। ভারতীয় হকি তখন অনাথ। ঠিক সেই সময়ে, জাতীয় ক্রীড়ামহলকে চমকে দিয়ে, নবীনের ওড়িশা সরকার বলল, ভারতীয় পুরুষ এবং মহিলা হকি দলকে ৫ বছর স্পনসর করবে ওড়িশা। ঢালবে ১০০ কোটি টাকা। অনেকেরই তখন চোখ কপালে। ভুরু কুঞ্চিত। বলে কী রে! যে রাজ্যের নাম শুনলেই এখনও কালাহান্ডির ছবি চোখে ভাসে, যে রাজ্যে মাঝে মাঝেই সাইক্লোন সব তছনছ করে দিয়ে যায়, সে রাজ্যের এত বুকের পাটা !  
    ভুবনেশ্বরে মুখ্যমন্ত্রী আবাস নবীন নিবাসের লনে পায়চারি করতে করতে, নবীনের মুখে তখন মিটিমিটি হাসি। ঠিক দুবছর বাদে  নবীন সরকার একটি বিজ্ঞাপন দিল। পুরো প্রথম পাতা জুড়ে। দেশের সব প্রথম সারির সংবাদপত্রে। তাতে লেখা হল, "Odisha is proud to have partnered with Hockey India in this remarkable journey." কেন এমন বিজ্ঞাপন ? কারণ, ২০২০ সালের সেই দিনটিতে, ৪১ বছরের খরা কাটিয়ে, টোকিও অলিম্পিকে সেমিফাইনালে পৌঁছেছে ভারতীয় হকি দল। মহিলা হকি দলও ইতিহাসে প্রথম বার সেমিফাইনালে। নবীন নিবাসে বসে, নবীন পট্টনায়ক তখন সংবাদ মাধ্যমে বাইট দিলেন,  "Investment in sports is an investment in youth. Investment in youth is an investment in the future."

    সত্যিই তো। বড় ভেবেচিন্তে, হিসেব করেই বিনিয়োগ করেছেন নবীন পট্টনায়ক। এমন বিনিয়োগ, যে আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশন পরপর দুটি হকি বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব ওড়িশাকে দিতে দু'বার ভাবেনি। ২০১৮ র হকি বিশ্বকাপ আয়োজনের পর, নবীন যেন জানতেন, পরের বিশ্বকাপ তিনিই করবেন। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে শুধু নীরবে কাজ করে গেছে ওড়িশা হকি ফেডারেশন। 

    না, নেপোয় দই মারার মতো, নবীনকে ওড়িশা জুড়ে প্রচার করতে হয়নি। খেলা হবে বলে চিৎকার করে বাজার গরম করতে হয়নি। একদা দুন স্কুলের ছাত্র নবীন, নিজে স্কুল টিমে হকি খেলতেন। ছিলেন গোলকিপার। বিজু পট্টনায়কের যোগ্য উত্তরসূরী যখন রাজ্যের হাল ধরলেন, তখন হাতে অনেক কাজ। নবীন কিন্তু স্বপ্ন বিস্মৃত হননি। দূরদর্শী নবীন বুঝেছিলেন, ওড়িয়া অস্মিতাকে বিশ্ব দরবারে পৌঁছে দিতে, হাতে তুলতে হবে হকি স্টিক। 

    ওড়িশা সরকার তাই জাতীয় পুরুষ এবং মহিলা হকি দলের স্পনসরশিপ ১০০ কোটি থেকে বাড়িয়ে ১৫০ কোটি করল। ভারতীয় হকি দলের প্রাক্তন অধিনায়ক দীলিপ তিরকের সুন্দরগড় জেলায় তাই এখন ১৭ টি ব্লকের প্রতিটিতে ১ টি করে অ্যাস্ট্রোটার্ফ তৈরি হচ্ছে। নবীন সরকার খরচ করছে প্রায় ২০০ কোটি টাকা। ২০২৩ হকি বিশ্বকাপের আগে, সুন্দরগড় জেলারই রৌরকেলায় প্রায় ৪০০ কোটি টাকা খরচ করে তৈরি হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম হকি স্টেডিয়াম। আদিবাসীবহুল সুন্দরগড় জেলায় তৈরি হয়েছে ওড়িশা স্পোর্টস একাডেমি। রাজ্যচষে প্রতিভা বাছাই করে এনে সেখানে চলছে বিভিন্ন খেলার প্রশিক্ষণ। স্পোর্টস একাডেমিতে প্রায় ১৫০০ ছেলেমেয়ে তৈরি হচ্ছে মেডেল আনার জন্য। বিশ্বজয়ের জন্য। তেরঙ্গা তুলে ধরার জন্য। ওড়িশার ১৫ টি জেলায় এই মুহূর্তে চলছে ১৬ টি স্পোর্টস হস্টেল। সরকারি পয়সায়।

    নবীনের এই নিরলস, নীরব সাধনা নজর এড়ায়নি খোদ রতন টাটার। "কপালে রিভলবার ঠেকিয়ে ট্রিগার টানার" অভিযোগ এনে বাংলা ত্যাগী রতনের টাটা ট্রাস্ট এবং টাটা স্টিল, নবীন সরকারের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। ভুবনেশ্বরে গড়ে উঠেছে নভল টাটা হকি একাডেমি। ওড়িশা জুড়ে এমনই ১০ টি  High Performance Sports Centre গড়ে উঠছে। নবীন সরকারের পাশে দাঁড়িয়েছে রিলায়েন্স গোষ্ঠী। রিলায়েন্সের সেন্টারে তৈরি হচ্ছে ভবিষ্যতের আথলিট। পুলেল্লা গোপীচন্দ আর ডালমিয়া সিমেন্টের সহযোগিতায় গড়ে উঠেছে, ব্যাডমিন্টন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। JSW পয়সা ঢেলেছে সুইমিং আর ফুটবলে। 

    আর এসবই হচ্ছে নীরবে।  সাধনার মতো। ঢেঁড়া পেটানো নেই। কুচ্ছিৎ বিকৃত আমিত্বের বিজ্ঞাপন নেই কোথাও। নবীন ওড়িশায় ছাপ রেখে যাচ্ছেন, নবীন পট্টনায়ক। ওড়িয়া অস্মিতার ধ্বজা উড়ছে পতপত করে। শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের নিশানের মতো। 

    জাম্পকাট ২ : ঠিক ২০১৮ সাল। বঙ্গে শুরু হল দুর্গাপুজোর অনুদান। ২৮ হাজার ক্লাবকে ১০ হাজার করে টাকা দিয়ে শুরু।  ক্লাবের সংখ্যাটা এবার দেখলাম প্রায় ৪০ হাজার। অনুদান ক্লাব পিছু ৭০ হাজার। অর্থাৎ, আমার আপনার করের টাকায় মোচ্ছবের খরচ প্রায় ৩০০ কোটি। পরের ডার্বির ঠিক আগে, 'শালা' আর 'হালা'র লড়াই শুরুর মুহূর্তে, একবার ভেবে দেখুন, এই ৬ বছরে এই প্রায় ১০০০ কোটি টাকায়, বাংলা জুড়ে ঠিক কতগুলো ফুটবল অ্যাকাডেমি হতে পারত। তিন প্রধানের প্লেয়ার্স লিস্টে থাকতে পারত ভট্টাচার্য, চক্রবর্তী, মুখোপাধ্যায়, দাস, ঘোষ, মিত্র, হালদার, বাউড়ি,মুর্মুরা। জাতীয় পুরুষ হকি দলে ওড়িশার কিন্তু দুই প্রতিনিধি আছেন। আর মহিলা দলে ওড়িশার চার জন। দুই দলেরই সহ অধিনায়ক ওড়িয়া।

    আর সব খেলার সেরা, বাঙালির তুমি ফুটবলের দুই ক্লাবে? কেন লড়ছি তবে আমরা? কোন অধিকারে? আবেগ শুধু অতীতচারণেই আবর্তিত হলে, কালের নিয়মেই একদিন তা বিলীন হয়ে যায়। আপনি আসলে বালিতে মুখ গুঁজে 'শালা' আর 'হালা'র লড়াই লড়ছেন। 'দুটো ক্লাবের খেলা দেখতে যাচ্ছেন, যান না। ফুটবল দেখুন। যেমন রাত জেগে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ দেখেন। আরও সহস্র ডার্বি হোক। আপনি শুধু তার মধ্যে বাঙালি, ঘটি, বাঙাল, চিঙড়ি, ইলিশ ইত্যাদি মিশিয়ে সাড়ে পাঁচ ভাজা বানাবেন না।'

    পুনশ্চ : পড়শি রাজ্যের মানুষকে ভুলেও আর 'উড়ে' 'ফুড়ে' বলতে যাবেন না। গৌরবের অতীত নেই বলেই হয়ত, সোনালী ভবিষ্যৎ গড়তে ওড়িশার মানুষ এখন বদ্ধপরিকর। উচ্চাকাঙ্ক্ষা আর আগামীতে বিনিয়োগের দূরদর্শীতাকে হাতিয়ার করে, ওড়িশা এখন এক আগুয়ান রাজ্যের নাম। আত্মঘাতী জলসাঘরে আপনার অতীতচারণ শেষ হবে যখন, বঙ্গ আর কলিঙ্গের মধ্যে তখন হয়ত, আলোকবর্ষ দূরত্ব। খেলা তখন শেষ।
     
    ★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
     
    (তবে হ‍্যাঁ - গুচের পাতায় আমার মতো গোলাকে নিকেরা তাচ্ছিল‍্য করতেই পারেন)

     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : guruchandali@gmail.com ।


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত