এলেবেলে মাস্টারমশাই, উনি কখনো চোতা করতে পারেন? এসব হল স্বপ্নাদ্য নম্বর। একইসঙ্গে চতুরঙ্গে, অনীক বিকাশ পালোধি এলেবেলেকে দেখা দিয়েছে!
আর রমিতভাই ফেসবুক সিপিএম নিয়ে খাঁটি কথা কয়েছেন যে, সিপিএম সমর্থকদের বুঝতে হবে,,ফেসবুকে গাল পাড়াটা বিপ্লব নয়। এ বুঝলে তো হয়েই যেত। তবে এও বুঝতে চাপ হয়, গালটা এরা কাদের মারে, কেনই বা মারে আর কাদের গলা জড়ায়।৷ এদের গাল পাড়ার কোন পলিটিকাল এজেন্ডাও তো আছে বলে বোধ হয়না! ব্যক্তিগত পিরিতি বা ক্ষারই সার!
এই যেমন, ফেসবুক পাড়ায় ঘুরলেই দেখা যায়, নোভোট্টু নিয়ে একদিকে তুমুল গালি আবার ধরেন নোভোট্টুর ফাউন্ডার কিছু সদস্য দেবতোষ দাস তাপস দাস ( আরো আছে, লিস্টি নেহাত ছোট নয়) এরকম বেশ কিছু লোকের সঙ্গে গলাগলি সখ্যতা, মঞ্চে উঠে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বইপ্রকাশ, পোর্টালে হাতে হাত মিলিয়ে লেখাপ্রকাশ। এমনকি এরা সিপিএম কে গাল পাড়লে, লেখা নামালে, বই বের করলে তখন, আহা এঁয়ারা তখন ঘুমুচ্ছিলেন, কিচ্ছু দেখেননি। চাড্ডি অভীক সরকারের প্রকাশনায় বইপ্রকাশ, ভেঞ্চারে জড়ানোমড়ানো, একঠেকে পাত্তরশেয়ার, কিছুই আটকায়না,, চাড্ডিচ্যানেলের পুরস্কারমোচ্ছবে বিজেপি ম্নন্ত্রীসান্ত্রীদের সঙ্গে অনুরাগের সীমা পরিসীমা নেই, নেতা নেত্রী অভিনেত্রীদের দিদি চাড্ডির দেওয়া পুরস্কার, মঞ্চ শেয়ার কিছুতেই কোন সমস্যা হয়না, তখন সবই নিজেদের লীলা কিনা। অন্যের বিলায় ও বেলায় ট্রোল।
বুকে রাম মুখে বাম থেকে বুক ঠুকে হরেকৃষ্ণ হরেরাম রামেদের সঙ্গে দহরম মহরমও আকছার চলে, অমিতচাড্ডীর মতন।
আবাপ কে বাবাপো বলে ভূত ভাগিয়ে দেন, এই সময়ের প্রকাশ্য মমতাপদলেহন চটিচাটা বলে গাল খায়না। আবাপ গুরুচন্ডালির সম্পাদক গালিগুলি খেয়ে মরেন, এইসময়ের চক্রবর্তী অবিশ্যি বন্ধু মানুষ, তাঁর কিবা দায়! তো, ওই ফেসবুকে ক্ষার উগরানোই সার, ওই সারেই বিপ্লবের চাষবাস হবে! রমিত আবার আশা করেন রাস্তায় নেমে মানুষের জন্য কাজ করবে নাকি! নামীদামী গাড়িবাড়িক্যামেরারেস্তোরাবিদেশবাস কোন শো অফে ক্ষান্তি নেই, ক্লান্তি নেই, খালি ওই টিমটিম করে ঝড়ের আগে কান্তি আছে। কন্তিরা সংখ্যালঘু, যাদের বিষ উগরে যাবতীয় রাজনীতি চোদাতে হয়না!