নতুন নতুন নাম দিয়ে কী হবা ? ইকোনমিক ডিভিশন তুঙ্গে পৌঁছেছে তাকে ঢাকতে নতুন নামের চাষ হচ্ছে।
কোনটা চাপ? ডিজিটাল ডিভাইড? হ্যাঁ চাপ তো ঠিকই।
হতো ,খুব চাপ !!:))
"সে বিষয়ে কবি নীরব" :-)))
৯৭ সালে :)) কয়েক জন অহমিয়া বন্ধু আছে তো
আই এস এই তে পড়ার সময় আমার একটা খাতা ছিল . তাতে অহমিয়া .তামিল ,তেলুগু , কন্নড় মালায়ালী আর ওড়িয়া ভাষায় ৯/১০ বাক্য লেখা ছিল যার থেকে শিখেছি তাকে বাদ দিয়ে বাকিদের ওই সব বলে চমকাতুম :)))
অসমীয়া শিখলি কবে?
:)))) মনে আছে সে দি !!
পৰিজাত তো এখন খুব ভালো জায়গায় কাজ করেছে ।পুরোপুরি ডেটা সায়েন্স | খুব ভালো !!
দেবরাজদা (গোস্বামী - গুরুর অনেকগুলো প্রচ্ছদ করেছেন) কিছুদিন আগে অনলাইন পরীক্ষা আর তাতে নজরদারী নিয়ে লিখছিলেন। ফ্রেমে অন্য কাউকে দেখা যাচ্ছে কিনা, আলো ঠিক কিনা, ছবি পরিষ্কার কিনা, কেউ বলছে কিনা কিছু। আর তাতে যার পার্সোনাল কম্পিউটার, ওয়েবক্যাম শস্তা, যার একটাই ঘর আর বাড়িতে অনেক লোক, রাস্তার ধারে বাড়ি ইত্যাদি।
সে আর বলতে? আমার মেয়ের ওপেন বুক পরীক্ষা হতো। একবার একটা পরীক্ষায় তোর মনে আছে হয়ত তোকে ফোন করে উত্তর জানতে চেয়েছিলাম, তুই পারিস নি। তারপর অ্যামেরিকার এক সায়েন্টিস্ট কাম সাবজেক্ট এক্সপার্টের নম্বর দিলি, সে ও পারলো না দাঁত ফোটাতে। মেয়ে এসব জানত না। সারারাত না ঘুমিয়ে র্যাকুনের মত চোখ হয়ে গেছে। আর এক পরীক্ষার্থী আমার সোফায় পোঁদ উল্টে ঘুমোচ্ছে, আমার মেয়ের থেকে পরে টুকবে বলে। সকাল দশটা নাগাদ মেয়ের চোখ জ্বলজ্বল করে উঠল, প্রবলেমটা কোন অ্যাঙ্গেল থেকে ধরতে হবে বুঝে গেছে। সেটাই পরপর লিখে ফেলল কাগজে। ফোনে সেটার ফোটো তুলে আপলোড করে দিল। ওর বন্ধুকে জাগিয়ে দিলাম। সে ধড়মড়িয়ে উঠে নিজের মত করে ব্যাপারটা বুঝে নিল। সেও নিজের ভাষায় লিখল। ফোটো তুলে আপলোডালো। কিন্তু দুজনে দুরকম নম্বর পেয়েছে। মেয়ে পেল সাড়ে পাঁচ, বন্ধু পেলো চার।
এদের সিস্টেম অনেক ভালো । ক বি তে প্রশ্ন চলে আসে মেলে ।তার পরে 2 ঘণ্টা পরে আবার পিডিএফ করে
মেলে সাবমিট করতে হয় ।এইসময় ছেলে পিলে রা কী করে সে ব্যাপারে কবি নীরব
সে দি " আই এস আই" তেকিছু কিছু ওপেন বুক হাত। খুব খুব চাপ !!
পরীক্ষা না চোর-পুলিশ খেলা?
এভাবে ফালতু মুন্ডুর পোজিশন নিয়ে ক্যামেরার জাগলারি দিয়ে ছাত্র তৈরি হয়? ঠিকঠাক প্রশ্ন সেট করুক। সেরকম প্রশ্নপত্র সেট করবার জন্য শিক্ষিত শিক্ষক আছে? সব তো মুখস্থ করে পাশ। ২৪ ঘন্টা টাইম থাকবে, ওপেন বুক একজ্যাম হবে। এমন প্রশ্ন থাকবে যা টুকে বা গুগল করে সলভ করা যায় না। ভেবে বের করার মত জিনিস থাকবে প্রশ্নে। তবেই না প্রশ্নপত্র।
নানা কেকরে ওসব ? আমি তো বসে বসে গুরু করছি।
এক মাত্র ছেলেপিলে দের লগিন এ সমস্যা হলে বা সিস্টেম জোর করে ছেলে পিলের পরীক্ষা অটো সাবমিট করে দিলে, আমরা টেকনিক্যাল টিম কে বলে"ভেতর থেকে ব্যবস্থা "করে দি। :)))
সিস্টেমটাই ভুলভাল। ওপেনবুক একজ্যাম ব্যবস্থা করলে সঠিক মূল্যায়ন সম্ভব।
মিনিটে দুটো করে ফটো। ঘন্টায় একশো কুড়িটা ফটো। তিন ঘন্টায় তিনশ ষাটটা ফটো। ছাত্র প্রতি তিনশ ষাটটা ফটো। ত্রিশটা ছাত্র হলে দশ হাজারের বেশি ফটো। এগুলো ব্রতীন্দাকে চেক করতে হবে?
ওই যে মিনিটে ২ টো করে ফটো ।মুণ্ডর পজিশন ইত্যাদি প্রভৃতি :))
তবে আজকাল ছেলে পিলে রা হেভ্ভি স্মার্ট ।ডাইরেক্ট গুগল থেকে টোকে :))))
শুনলাম ডিসি। থ্যাঙ্কু।
The sympathizer না পড়া থাকলে পড়ে ফেলতে পারেন। ভারী চমৎকার বই।
চোতা করলে কিকরে ধরবে? আচ্ছা এখনকার ছাত্ররা চোতা করে? নাকি নতুন কিছু এসেছে?
আজকে আমার পরীক্ষা র গার্ড দেওয়া আছে। তাই সল্টলেকের বাড়ি টাতে যাচ্ছি। রোল নাম্বারে ক্লিক করলে অনলাইনে পরীক্ষা রত ছেলেদের দেখা যাবে। মিনিটে দুটো করে ফটো নেয় সিস্টেম।
পুরো প্রশ্নপত্র উত্তর সমেত ERP সিস্টেমে তুলে দেওয়া হয়েছে। 70 নাম্বার পুরো MCQ. তাই খাতা দেখার ঝামেলা নেই। 120 টা প্রশ্নের মধ্যে 50 টা র্যান্ডমলি তুলে নেবে সিস্টেম।
5 বারের বেশী প্রশ্নপত্রের উইনডো মিনিমাইজ করলে বা আরো বেশ কিছু রুল সেট করা আছে, পরীক্ষা অটোমেটিক্যালি বাতিল হয়ে যাবে। আমাদের বিশেষ কিছু কাজকর্ম নেই,তবু যাওয়া যদি লগিন বা অন্য কোন সমস্যা হয় ছেলেপিলে দের।
@ব্রতীন্দাঃ অলিম্পিকের কদিন খুব ধকল গেছে। তাই এট্টু জিরিয়ে নিচ্ছে।
বাড়ছেলোনা, ছেড়ে তাই পারী সোজা। দশ কা তীস। তিনগুনা লাগান, থুক্কু মুনাফা।
একী ভাট খালি কেন? জনতা গেল কোথায়?
অগাস্ট *১০ থেকে
বি, সকালবেলায় উঠে দেখলাম গুগলে লিখছে অগাস্ট ১ থেকে মহরম শুরু। আবার বাইডেনও দেখলাম টুইট করেছেন। তাই শুভেচ্ছা জানালাম।
আবার মহরম তো ১৯ তারিখ। ডিসি আগাম কেন?
সৈয়দ মুজতবা আলীর মহরম নিয়ে একখানি সেনসিটিভ জোক আছে। আজকের দিনে এসব লিখলে ওনার যে কি হাল হতো। অবশ্য উনি একা নন। অনেকেরই বেঁচে থাকা চাপের হতো আজকের দিনে।
আর তপনবাবুর যে প্রাণে মহররম জাগত??
খবর হল এই যে ওয়াইল্ড রাইস পিলাফ খুব ভালো হয়েছিল। থ্যাংকু জানবেন।
আরে মহরম শিয়াদের কাছে শোকের উদযাপন ।