আচ্ছা বাঁ দিকের ছবিটা খুঁজে না পাওয়া গেলে কি অসুবিধা হত?
ইউরোপে দেশ গুলোতে আসলে অনেক দিন ধরে একটা সমসত্ত্ব পপুলেশন এর মানুষ বাস করায় ইমিগ্রেশন টা মেনে নিতে বেশির ভাগের অসুবিধা । ডেনমার্ক তো ভীষন ই ক্ষেপে। আছে সিরিিযান রিফুুুইজজ ই দের ওপর। সুইডেন ও তাই
তবে এক কমেন্টেটর এর মন্তব্য খুব বিখ্যাত হয়েছে। (খেলা শেষের দিকে এমবাপে তখন বল নিয়ে এগোচ্ছে) এই আসছে কিলিয়ান এমবাপে, ইনি এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে একটাও গোল করেন নি (ওর শট টা সমার সেভ করে দিতে) আর করবেনও না।
বোধি দা, খুব ইন্টারেস্টিং ইতিহাস। ওয়ার্কিং ক্লাসের সাপোর্ট লোয়ার ডিভিশনে চলে গেছে এটা বোধহয় পুরোটা ঠিক নয়। তবে বড় ক্লাব গুলো থেকে বেশ খানিকটা সরে গেছে এটা ঠিক। অলিম্পিক মার্সেই তো ফার্স্ট ডিভিশনে ই খেলে অদের ওয়ার্কিং ক্লাস ফ্যান বেস বিশাল। আতলেতিকো মাদ্রিদ , ভিলারিয়েল ও তাই। শালকে র ফ্যান বেস ও সেম।
আমিও দেখেছি। মাইকটা আবার ক্লিকেবল যদিও ক্লিক করলে কিছু হচ্ছে না। গম্ভীর ব্যাপার।
আমি এত ভালো সুইস ফুটবল দল দেখিনি এর আগে। যে গোলগুলো হয়েছে সেগুলো বাদ দিলেও আরো বেশ কটা অবধারিত গোল হয় ভারান নয় গোলকিপারটা বাঁচিয়ে দিয়েছে।
যাই হোক, এত কথা বোধিদার পোস্টের জন্য।
"বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত | 14.140.229.202 | ২৯ জুন ২০২১ ১০:৫০"
আচ্ছা, এই পোস্টের নিচে একটা নীল মাইক দেখছি। এর কি তাৎপর্য্য?
সুইসদের এই দলটার কথাও বলতে হবে। শাকিরি তো আছেই, কিন্তু আজকের শেষ গোলটা যার, সেই গাভ্রানোভিচ, বা অন্য দুটো গোল যার সেই সেফেরোভিচ দুজনেই বসনিয়া হারজেগোভিনা থেকে আসা ইমিগ্রান্ট পরিবারের।
ইউরোপে ফুটবল ছাড়া ইমিগ্রান্ট er বিশেষ সোশাল মোবিলিটি নাই। আমেরিকার তুলনায় অনেক খারাপ। পুলিশি অত্যাচারেও ইউরোপ পিছিয়ে বেশি নেই। সন্ত্রাসবাদী ঘটনাও প্রচুর ঘটেছে, ২০০১ er পরে থেকে তো বটেই আগেও।
ব্রিটেনে ফুটবলে ব্রিটিশ মুসলমান নাই, সেটা একটা কারণ হতে পারে, আর ব্ল্যাক চার্চ গুলো অ্যাঁগলিকান চার্চের মধ্যে ইন্টিগ্রেটেড সেটা হতে পারে। তবে আর্সেনাল বনাম টটেনহাম সমর্থক দের স্ট্রীট ফাইট আমি নিজে চাক্ষুষ করেচি। সেটা ব্ল্যাক ভারসাস হোয়াইট ছিল কিছুটা, যে জন্য আর্সেন ওয়েংগার কে কিক রেসিজম ক্যাম্পেনে নামতে হয়েছিল, ভিয়েরা আর অঁরি কে নিয়ে।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
হ্যাঁ, হুইল চেয়ার অ্যাসিস্টেন্স খুবই কাজের।
আর মাকে হুইলচেয়ার আসিস্টেন্স দিয়ে দেবেন। ওতে খুবই সুবিধা হয়। অনেক নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন।
বিদা, Flybig চালু হয়ে গেল, দেখেছেন?
সারা দেশে এই যে হাতে গোণা ক'টা এয়ারপোর্ট চালু করল, কীসের ভিত্তিতে কে জানে।
আমি , ব্ল্যাংকি, অরিজিত, অর্পন, মিঠুন, অরন্য , কৃশানু , তিতাস আমরা সারাদিন ফুটবল নিয়ে একটা সময় বক বক করতাম। এখন ইউরো চলছএ অন্যরা ন করলেও আমি করব। মামু ইউরোপিয়ান ফুটবল ফলো করতো না, বলে মোহোনবাগান এসব বলে চেচাতো আর আর আমাদের সাম্রাজ্যবাদ এর প্রচ্ছায়া এসব বলতো। :-))))) তবে তার কথা শোনা হত না। সম্পাদকের কথা শোনা হবে এরকম বোকা বোকা কথ মোটামুটি সম্পাদক নিজেও বিশ্বাস করত কিনা সন্দেহ :-))))))))
সন্ধান app কাজ করে!! কেউ ব্যবহার করে থাকলে জানাবেন তো!
কোলকাতায় কোথাও কিচ্ছু দেখতে চায়নি। আর এই এক আসাম, rt pcr রিপোর্ড় নিয়ে গেলেও আবার বিশাল লাইন দিয়ে স্যাম্পল নেবেই, তার জন্য টাকাও দিতে হবে। সে স্যাম্পল আবার আমাদের এখানে ল্যাবেই আসুক না কেন, তাও। এদিকে ল্যাবে এসে স্যাম্পল দিলে দিনেই রেজাল্ট পাব, আর এয়ারপোর্টের নেওয়া স্যামপ্লের কদ্দিনে কোন ঠিক নাই।
ফ্রান্সের ফুটবল খেলার ব্যাপারে, আমরা এখানে অনেকদিন আগে আলোচনা করেছি। কারণ তখন ওট রেলিভান্ট ছিল।
সঙ্ক্ষেপে বিষয় টা এই, ১৯৯৮ এর বিশ্বকাপে হঠাত সারা দুনিয় দেখতে পায়, জিদান , জোরকায়েফ, থুরাম , অঁরি এরকম সব প্লেয়ার আছে। সকলেই অভিবাসী ঘরের সন্তান। এর আগে সংখ্যাটা অল্প ছিল , ১৯৮৪ r প্লাতিনির ইউরো চাম্পিওন টিমে, টিগানা ছিল। আর টেনিসে ইয়ানিক নোয়া সেন্সেশনাল টেনিস প্লেয়ার ছিল। ১৯৯৮ এ যেটা বিশেষ ব্যাপার ছিল, দক্ষিন ফ্রান্সে মারসেই ইত্যাদি জায়্গায় দেখা যায় আরব আলহিরিয়ান মিক্সড ফ্যামিলির বাচ্চারা উঠে এসেছে। জিদান ইটালি আর ফ্রান্সে প্রতিষ্ঠা পেয়েছিল, হি ওয়াজ মাইল্স অহেড অফ এভরি ওয়ান। ফ্রান্সের পলিটিস এর ইমিগ্রান্ট দের পেকিং অর্ডার টা এরকম। ওয়েস্টা আফ্রিকান ক্রিষ্টান কালো রা ওয়েস্ট আফ্রিকান মুসলমান কালো দের থেকে ভালো , নর্থ আফ্রিকান মুসলমান রা খারাপ আর ফ্রেন্চ আলজেরিয়ান রা বা ফ্রেন্চ ইজিপশিয়ান দের নিয়ে নানা অয়্ম্বিগুইটি। কামু র আমল থেকেই। এবার ১৯৯৮ তে লে ব্লইউ নাম নিয়ে টিম টা বিশ্বকাপ জেতে ব্রাজিল কে ফাইনালে হারিয়ে মানে দাঁড়াতে না দিয়ে প্র্যাকটিকালি। এবং সোশালিস্ট রা যারা অয়্সিমিলিশনের পক্ষে তারা একটু বল পায়। মনে রাখতে হবে, ফ্রাঁ আর ইউরো ইন্টিগ্রেশন নিয়ে বিতর্ক ছিল। আর অন্য দিকে ইউরো ইউনিয়ন এ ফ্রান্স প্রচুর এগ্রিকালচার সাবসিডি পেত ঠিক ই কিন্তু সেটা রুরাল সাদা ফ্রেন্চ রা পেত, তাতে সিটি r সাদা দের কোন আলাদা সুবিধে ছিল না। এরিক হবসবম যদি পড়েন দেখবেন, ফ্রান্সের রাজনীতি টা প্যারিস বনাম রেস্ট অফ কান্ট্রি চলে একটু প্রচন্ড প্রভিনশিয়ালিজম আছে। আর ইনার সিটি গুলো রেসিস্ট ক্ল্যাশের কারখানা। এর পরে বাজে কেস হয়। ২০০২ এর ওয়ার্ল্ড কাপে কোরিয়ায় প্রাকতন ফরাসী কলোনি সেনেগাল এর কাছে হেরে যায়, পাগলাটে সম্ভবত এভারটন er প্লেয়ার দিউফ এর একটা গোলে। এবার ফ্রান্সে লা পেন বলে জে রাইট উইং পলিটিশিয়ান আছে, সে স্টেটমেন্ট দেয়, প্রকৃত ফ্রেন্চ না হলে ফ্রান্স জিতবে না , অভিবাসীদের নিয়ে গড়া টিমে দেশপ্রেম নাই। প্র্যাকটিকালি এই ক্যাম্পেনে ২০০৬ নাগাদ মিউনিসিপাল ইলেকশনে অনেক ভোট পায়, লা পেন er পার্টি। যদিও তদ্দিনে জিদানের কারুকার্যে ত্রেজেগুয়ের আশ্চর্য্য গোলে ২০০৬ এই ইউরো যেতে ওরা। কিন্তু রাস্তায় ক্যালাকেলির আরেকটা কারণ ছিল, নিকোলারকোজি কালো দের আর মুসলমান দের , স্কাম (হাকাই , রাকাইল ইত্যাদি) বলে। ফোনেটিক উচ্চারণ টা পেস্ট হলো না। প্রচুর গাড়ি পোড়ে মার্সেই, লিও আর প্যারিসে। ইত্যাদি। লরেন্ট ব্লাঙ্ক বলে ওদের একটা সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার ছিল, সেও একটু ভুল ভাল কমেন্ট করেছিল, সেই লোকটা যে বার্থেজের টাকে চুমু খেত গোল বান্চালেই, । তখন শুধু ফ্রান্সে না, পোর্তুগাল , নেদারল্যান্ডস সুইডেন সর্বত্রই অভিবাসী ফুটবলার দের নিয়ে নানা কোশ্চেন হচ্ছিল, একেবারে হালে লুকাকু এই নিয়ে স্টেট মেন্ট দিয়েছে।
২০০৬ নাগাদ আমি প্রোফেসর আচিয়ে মবেম্বে নামক এক বিখ্যাত থিয়োরেটিশিয়ান এর একটা প্রবন্ধ সাউথ আফ্রিকান একটা ওয়েব সাইট থেকে নিয়ে, ওনার পারমিসন নিয়ে , গুরুচন্ডালির জন্য অনুবাদ করে দিয়েছিলাম। সেটা একবার হালে লসাগু খুঁজে দিয়েছিল, বা দেবার কথা বলেছিল, কিন্তু দিয়েছিল কিনা মনে নাই। সারকোজির কমেন্টের পরে বেশ জল ঘোলা হয়েছিল।
এখন জিদান স্বীকৃত গ্রেট, ওকে নিয়ে আর বিতর্ক নাই। তবে করিম বেনজেমা আর রিবেরি একবার আন্ডার এজ সেক্স স্যান্ডালে জড়িয়ে পড়েছিল, তাতেও গাড়ি বোধ হয় পুড়েছিল, বেন্জেমা মুসলমান বলে নানা কমেন্ট ও এসেছিল, প্রোভোকেটিভ, পরে রিবেরি r সেক্স স্ক্যান্ডাল বেরোলে সেটা চাপা পড়ে। রিবেরি নিজে খুব ই নর্মাল লোক ছিল। বেয়ার্ন মিউনিখ e রবেন দের সঙ্গে খেলতো। তবে একট কথা মনে রাখতে হবে, ডাচ টিমের মত কালো সাদা প্লেয়ার দের নিজেদের মধ্যে বাওয়াল বেশি হয় নি। যেটা এডগার ডাভিড্স , সিডোর্ফ দের আমলে হয়েছিল।
এখন জার্মানি তেও অনেক ইমিগ্রান্ট ফামিলির প্লেয়ার, ওজিল বড় উদা , পোলিশ লোক জন তো আছেই। সুইজারল্যান্ড, পোল্যান্ড ও আফ্রিকান বা টার্কিশ বা আরব প্লেয়ার দের সিতিজেনশিপ দেয়। খেলার জন্য।
ইংল্যান্ডে ব্রিটিশ মুসলমান র মেনলই ক্রিকেট খেলে, বেশি বাওয়াল ওদের হয় নি . প্লাস আর্সেনাল প্র্যাকটিকালি ফরাসী আর স্প্যানিশ যুব টিম নামানো শুরু করে। ব্রিটেনের ফুটবল টিমে রেসিস্ট অভিযোগ বেশি শুনি নি। সোল ক্যাম্বেলের একবার ডিপ্রেসন হয়েছিল, কিন্তু সেটার কারণ রেসিজম ছিল কিনা মনে নেই, আর জ্যাক উইলশিয়ার একবার ভুল ভাল কমেন্ট করেছিল। তবে ওদের বুড়ো কোচ রা অনেক সময় কমেন্টারি তে ভুল ভাল বলে দিত। জন বার্ন্স আর লিনেকার সামলে দিত। স্পেনে সমস্যা ছিল, রেয়েস কে নামানোর সময় একটা ম্যাচে, অঁরি জে ইংগিত করে কোচ বলেছিল, গো অ্যান ম্যানেজ দা ব্ল্যাক কান্ট। তবে সেটা রেসিস্ট শুধু না, মিসোজিনিস্ট মূলত। ফুটবল মাঠে কান পাতা যায় না, নর্মালি, তাও আজকাল অবস্থ অনেক বেটার। প্রিমিয়ারশিপ হবার পরে, চাম্পিওন্স লিগ হবার পরে গ্লোবাল টিভি আসার পরে, লোকে পরিবার নিয়ে দেখতে আসে ম্যাচ। তবে ওয়ার্কিং ক্লাস সাপোর্ট চলে গেছে লোয়ার ডিভিসনে এরকম অভিযোগ ও আছে। ইত্যাদি।
বি-দা, আমি স্মার্টফোন ব্যবহার করি না। আমি খোঁজ নিজেছিলাম - আমার এক ছাত্রী কলকাতায় গিয়েছিল। যদিও খবরটা মার্চ মাসের কিন্তু এটা খুব স্পষ্ট যে স্মার্টফোন না থাকলে কোনো অসুবিধে নেই। তুমি চিন্তা কোরো না। যাস্ট কয়েকটা প্রিন্ট আউট রেখে দাও আর বলতে বলো যে আর কিছু নেই, এই সম্বল। কি করবে করো।
আমাদের ব্যাপার স্যাপার খুবই বয়স্ক আনফ্রেন্ডলি। তার ওপর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে বেশিরভাগ গোবলয়ের গাম্বাট। এমনিতে হয়তো লোক ভালো কিন্তু ওদের পারিপার্শ্বিকটা এতটাই আলাদা
মা'র এক বন্ধু সিকিউরিটি চেকের পাটাতনে উঠতে গিয়ে পা মচকে পড়ে যান ও অসুস্থ হয়ে পড়েন, কিছু বোধয় ভেঙেও গেছিল ঠিক মনে নেই। তাতে নিরাপত্তার লোকজন এসে চোটপাট করতে শুরু করে, বয়স্ক মহিলাকে একা একা ট্র্যাভেল করার জন্যে কী করে 'বাড়ির লোক ছেড়ে দিল' :)
তবে ফ্রান্সের সমালোচন করছি বটে। সুইজারল্যান্ড ব্যাপক খেলে দিল ভাই। শাকিরি এসে টিম টাই বদলে গেল।
Tim, জার্মান দলটা যথেষ্ট ভালো। পর্তুগাল ম্যাচ টাই প্রমান। ফ্রান্স ম্যাচেও ওই অনগোল টা না হলে ম্যাচ অন্য রকম হতো। এদের মূল প্রবলেম হলো প্রেসার হ্যান্ডেল করতে না পারা। মুলার এদের কে সুন্দর ভাবে গাইড করে। সিনিয়র কেউ নেতৃত্ব দেওয়ার মতো না থাকলে একটু ঘেঁটে ফেলে মাঝে মাঝে। তবে সানে আগের ম্যাচে বাজে ছড়িয়েছে। কাাই খুুুব ভালো খেলছে।
টুর্নামেন্টের শুরুর দিকে মানতেই হবে স্পেনের খেলা ভীষন আন কনভিনসিং ছিল। বুস্কেটস আসার পর অনেক ভালো খেলছে। মোরাতা কে সবাই গাল পাড়ে, কিন্তু খুব ভালো খেলছে এবারে। দারুন ওয়ার্ক রেট।
ফ্রান্সের পলিটিক্স এর এই দিক টা অতটা জানতাম না। আসলে অভিবাসী দের এখনো সন্দেহের চোখে ই দেখা হয় মনে হয়।
যেকারণে ওজিল কে বারবার দেশপ্রেমের পরীক্ষা দিতে হয় জার্মানিতে। শেষে তো অবসর নিতে বাধ্য হল।
আমি না। মা একা যাবেন। ভদ্রমহিলা স্মার্টফোনে খুব একটা পারদর্শী নন।
বি,
আমি গত নভেম্বর থেকে বার কয়েক এদিক ওদিক কল্লাম কিস্যু লাগে নি। আমার দিদিরা এলো গত সপ্তায় ওদেরও কিছু দেখতে চায় নি। চড়ার সময় আরটিপিসিয়ার চাইছে, নামার সময় কিছু না।
তবে আপনি খুব অশান্তি ভোগ কল্লে অ্যাপ নামিয়ে রেখে দিন ইন্সটল করবেন না। মানে নিজের ডেটা ফেটা দেবেন না। নিতান্তই ব্যাডলাক খুবই খারাপ হলে যদি দেখতে চায় ওই হোমস্ক্রিনে অ্যাপের ছবি দেখিয়ে দেবেন।
বোধিদা,
মোরাতা গোল মিস করার জন্য তার পরিবারকে হ্যারাস করা হয়েছে এরকম বলছিলো আজকে কমেন্টেটররা। পরে খুঁজে দেখলাম সত্যি, গার্ডিয়ান খবর করেছে ।
কাল (আসলে আজই ) ইংল্যান্ড হেরে গেলে ভালো হয়। তবে এই জার্মান দল খুব একটা সুবিধার না। ছড়াতে পারে।
আগে স্পেন কি হারে ছড়াচ্ছিলো বলো?
পোগবা গোল না করলে রায়ট হত। এমব্যাপে উইকি তে যা দেখলাম সীন সাঁ ডেনিস আরন্ডিসমেন্ট এর ছেলে। ক্যালাকেলি গাড়ি পোড়ানো র ভালো চান্স ছিলো, পোগবা গোল করেছে, ব্যাপক গোল, কালো বা আরব ক্রিষ্টান ও মুসলমান দের দেশপ্রেম এর প্রমাণ দিয়েছে, তাই হয়তো এম ব্যাপের পাড়ার ছেলেরা বা ওর স্কুলের ছেলেরা ক্যাল খাবে না বা মারপিটে জড়িয়ে পড়বে না। ওদের এটাই রীতি :-) ফুটবল রেজাল্ট এর উপরে পলিটিক্স জড়িয়ে যায়। আগে আরো বেশি ছিল।
পোগবা খুব বেঁচে গেছে, তার একটা রেপুটেশন আছে, সে ম্যান ইউ তে জঘন্য খ্যালে, দেশের হয়ে ব্যাপক খ্যালে। যদিও স্পনসর এর বিয়ার সরিয়ে রাখায় একটু চাপ আছে। সেকেন্ড রাউন্ডে ফ্রান্স এর একজিট ভাবা যায় না। গত বিশ্বকাপে ঐ খেলার পরে। কাঁতের ব্যালন ডি ওর টা গুঁজে না যায়।
আজ জার্মানি যেন জিতে যায় বাবা।
আর এই রাতজেগে দেখা! ছাতা অফিসে ফার্স্ট হাফে ঝিমোতে ঝিমোতে তিরিক্ষি মেজাজে কলগুলো জয়েন করা! উফফ
ক্রোয়েশিয়ার অনেক ভালো প্লেয়ার ই ছিল না। ওভার অল ইউরোর শুরু থেকেই এরা খুব ভালো খেলতে পারছে না। নইলে ওই ঘুমন্ত ইংল্যান্ডের কাছে কি হারার কথা ? মদ্রিচ একা কত টানবে।স্পেন অনেক দাপট নিয়ে খেলেছে ম্যাচের শুরু থেকেই।
ফ্রান্সের ছিটকে যাওয়া সবচেয়ে বড় অঘটন। টুর্নামেন্টের টপ ফেভারিট ছিল এরাই। অনেক চর্চা হবে এদের ছিটকে যাওয়া নিয়ে।
হ্যা স্পেন ক্রোয়েশিয়া ম্যাচ ব্যাপক ম্যাচ হয়েছে ভাই। এই সেদিন লোকে বল্লো, স্পেন নাকি ইন ট্রানজিশন টিম, ম্যানচেস্টার সিটির রিজার্ভ বাচ্চারা খেলছে। কাল শালা মদ্রিচ দের হারিয়ে দিল। এই অনিশ্চয়তা ক্রিকেটে নেই, ফুটবল অনেক ভালো খেলা। যদিও ব্রতীনের ভারতবর্ষ ফুটবল টা খেলে না বলে অন্য দেশের খেলা বেশি দেখা যায় না, কিন্তু কাল হা হয়েছে, সিরিয়াসলি অবিশ্বাস্য। ফ্রান্স আউট, লুকা মদ্রিচ , রাকিটিচ দের ক্রোয়েশিয়া আউট, দুটো সেরা টিম রাশিয়ার ওয়ার্ল্ড কাপের। এবার একদম ওপেন করে গেল টার্নি। জর্মন রা অবশ্য ইংল্যান্ডকে স্লাইট গুঁজে দেবে, মানে ইংল্যান্ড জিতলে সত্যি ই বিরাট অঘটন হবে।