না না অত কিছু সিরিয়াসলি লিখতে বলি নি। যদুবাবু আই এস আই টই আপডেট করলেই হবে
আরে ভাই ফ্রান্স হেরে গেল। এমব্যাপের ভিলিফিকেশন হচ্ছে। এর পরে আরেকটা রেস রায়ট লেগে যেত প্যারিসে যদি না পোগবা ঐ গোলটা করত। এ মানে সেই ৯৬-৯৭ থেকে চলছে। এবার দেখা যাবে এমব্যাপে যে ডিস্ত্রিক্ট এর ছেলে সেখানে লয় পেন এর মেয়ে ভোটে জিতে যাবে। অসহ্য ক্যালানে একটা দেশ। কলোনীর স্বাধীনতা এখনো হজম হয় নি।
ভাটে কী কী বিষয় আলোচনা করা কাম্য, কোনটা কোনটা কাম্য নয়, কোন ভাষাপ্রয়োগ উচিত কর্ম এবং কোনটা অনুচিত, লগিন করা ও না করা, নিননিছা ও ভেড়ুয়াদের উৎপাত - সঅঅঅঅব নির্দেশিকা (অলিখিত অক্ষরে) দেওয়া আছে তো! আবার নতুন করে সারণির দরকার পড়ছে কেন!!
যদিও কোভিড নিয়ে বিস্তারিত জানকারিতে আমার কোনও কালেই আগ্রহ ছিল না কারণ সমস্ত নির্দেশিকা এত ঘন ঘন বদলেছে যে সমস্তটাই ট্রায়াল-এরর মেথড মনে হয়েছে। এবং সেই নিয়ে সরকারের নিরন্তর দোদুল্যমানতাও। আগেরবার উনিজি লকডাউন ঘোষণা করায় তার বিরোধিতা করে প্রগতিশীলতার হদ্দমুদ্দ করা হয়েছিল। এবারে মমব্যান তাই হয়তো শান্তিকল্যাণ। কিন্তু উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা হোক, এই ছাতার লকডাউন উঠতে এক ঘন্টা সময়ও লাগবে না।
'জঘন্য' মানসিকতাটা কোন পোস্টে লেখা হয়েছে দেখাবেন? লকডাউন না চলাকালীনও এখানে কোভিড নিয়ে দিনের পর দিন কোভিড নিয়ে দিস্তে দিস্তে লেখা হয়েছে। কারণ তখন প্যানিকটা প্রচণ্ড ছিল হয়তো। সেই কোভিডও বিদায় নেয়নি, কিন্তু প্যানিকটা বোধহয় আর নেই। সবাই ভ্যাকসিন-ট্যাকসিন নিয়ে আপাতত শান্তিকল্যাণ। তাই রে কিংবা ইউরো।
আর ভাটের আলোচনাকে টইতে পাঠানো খুব নতুন কিছু কি?
লকডাউনের সময় কী নিয়ে কোথায় আলোচনা বিধেয়, তার মধ্যে কোন কোন আলোচনা করার জন্য লগিন, কোনটা পরিচিত নিক, এবং কোনটা যেকোন নিকে করা যাবে, তার মধ্যে কোন আলোচনায় কতটা মফস্বলনিবিড়তা কাম্য এবং কোনটার কোলকাতাসম্পৃক্তিতে দোষ নেই সেসবের একটা কম্প্রিহেন্সিভ সারণী দরকার। সাদামাটা তালিকায় হবে না।
জনগণ আবার কার কার নাম নেই তার লিস্টি করতে লেগেছেন নাকি?
সবার নাম তো থাকার কথাই না :)
আচ্ছা, লকডাউনের মধ্যে ভাটে লকডাউন ব্যতীত অন্য কিছু আলোচনা করলে সেটা জঘন্য মানসিকতা আর টইয়ে আলোচনা করলে পাসমার্ক পেয়ে যাওয়া মানসিকতা।
ডিসি, থ্যাংকু থ্যাংকু।
কার্যকারন সম্পর্ক আর অ্যারো অফ টাইম নিয়ে জানতে চাইলে চট করে এটা দেখে ফেলুনঃ
যদুবাবু, হ্যাঁ, হোমি ভাবার ব্যাপারটা বিস্তারিত জানার জন্যই ওটায় আগ্রহী। এই রহস্য রয়েই গেল। আমাদের নেতাজী সুভাষচন্দ্র রহস্যও তো সেরকম। নতুন সরকার এসে বলল কত চমকপ্রদ রিপোর্ট নাকি বের হবে! কিছুই কিন্তু সেভাবে বের হল না।
যদুবাবু, কার্যকারণ জিনিসটা খুব জটিল লাগে। সরল করে লিখবেন? এই কার্যকারণ ব্যাপারটা কি থাকতো যদি তাৎক্ষণিক ঝটাৎ করে কানেকশন হয়ে যেত? মানে এ পয়েন্ট থেকে বি পয়েন্টে তাৎক্ষণিক ইনফো চলে যেত? ঐ দূরত্ব পার হতে আলোর যা সময় লাগে, সেটা যদি ওই ঝটাৎমার্কা কানেকশনের না লাগতো? তেমন তেমন হলে সব ঘেঁটে যেত কি?
@ অভ্যুদা,- সময় পাচ্ছি না বসে লেখার। একটা ইচ্ছে ছিলো কার্য-কারণ সম্বন্ধ (কজালিটি) নিয়ে লিখবো। মানে আমরা তো সবকিছুতেই কজালিটি খুঁজি, কিন্তু সত্যিকারের কজাল সম্পর্ক প্রমাণ করা যে যারপরনাই কঠিন তাই লিখতাম, একটু ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে। :D কিন্তু চিন্তাসূত্রগুলো গুছিয়ে লিখতে গেলে অনেকটা আনডিস্টার্বড সময় লাগে। কাঁহা গেলে তাকে পাই বলো?
@&\ - ঐ বৈজ্ঞানিকদের প্লেন ক্র্যাশে মারা যাওয়ার ব্যাপারটা অবশ্য অনেকটা কন্সপিরেসি থিয়োরি গোছের - অবশ্যই সব কন্সপিরেসি থিয়োরি মিথ্যে হয় এমন না। তাও। আব্রাহাম ওয়াল্ড আর আমাদের হোমি ভাবা - এই দুজনের মৃত্যুর ব্যাপারেই ধোয়াঁশা আছে মনে হতো। আমার অবশ্য দৌড় ইন্টারনেট অব্দি।
তাহলে খাড়াইল এই যে বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত গুরুলগিন রমিত চ্যাটারজি গণ অনন্ত লকডাউনের মধ্যেও ইউরো নিয়ে আলুচানা করায় উনাদের যে জঘন্য মানসিকতা ঠিকরে বেরিয়ে এসেছে সেইটা অরণ্য গুছিয়ে টইতে তুলে রেখেছে।
যদুবাবু, আপনার নতুন লেখাগুলো কই? ঈশ, সেই প্লেনে চড়ে চড়ে ভ্যানিশ হয়ে যাওয়া বিশিষ্ট ব্যক্তিদের নিয়ে লেখাটা পড়ার অপেক্ষায় আছি কতদিন!
টুকলেই হবে না, যদুবাবুকে আরো লিখতে হবে।
এখানে স্ট্যাট ক্লাব বলে একটা স্টুডেন্ট অর্গ্যানাইজেশন আছে। প্রতি বছরই প্রেসিডেন্ট ইত্যাদি ইলেক্টেড হয় (একটার বেশি নমিনেশন পড়ে না সাধারণতঃ) যে বছর ট্রাম্প ইলেক্টেড হল সেবছর স্ট্যাট ক্লাবের প্রেসিডেন্ট স্লোগান দিল - মেক পি-ভ্যালু সিগনিফিকেন্ট এগেন। তার অপোনেন্টের নাম ছিল চুল মুন - সে স্লোগান দিম - ফলো দ্য মুন।
টুকে দিয়েছি।
সরি বলার কিছু নেই পাই। ওটা তো ঘটেইছে। কিন্তু একতরফা ঘটেনি বোধহয়। এখানে বইয়ের নাকি লেখার লিঙ্ক শেয়ার করা নিয়েও বিস্তর বাওয়াল হয়েছে।
লকডাউনে সব কিছ বন্ধ থাকবে তা বলতে চাইনি রমিত। বলার যে ইউরোর আলাদা টই আছে তো। অরণ্য দেখলাম ভাটের নানাজনের মন্তব্য ওখানে গুছিয়ে রেখেছেন। ওখানে মন্তব্যগুলো করলে অরণ্য বা অভ্যুর খাটনি কমে আর কি।
০৬:৩০ পোস্টটা বেশ, আই এস আইয়ের টইতে টুকে দিবি প্লিজ?
এরমধ্যে কলকাতায় কেউ ফ্লাইটে গেছেন? ওই "সন্ধানে" অ্যাপ কেউ ডাউনলোড করেছেন? দেখতে চায়? এমনিতে কোভিড টেস্টের রেজাল্ট থাকবে।
অ্যাপ তো দূরের কথা খুব সম্ভবত কেউ কিছুই দেখতে চাইবে না কলকাতা এয়ারপোর্টে। আমি আগের বার সব কিছু নিয়ে গিয়েছিলাম তাই মিনিট দশেক ধরে খুজলাম কাকে দেখাবো! কেউ দেখার নেই!
ক্কী ক্কাণ্ড! সেই স্লোগান আবার পরবর্তীতে রিপিট হয়। আমার যদিও একটু কেমন যেন লাগতো স্লোগান-টা।
আমার 'ফেভারিট' আইএসাই টিশার্ট স্লোগান ছিলো দুটোঃ ১) Why worry about lack of fit, when you can do Tailor's extension? (Taylor's লিখেছিলো কিনা মনে নেই), আর ২) ইনফিনিটি ডাজন্ট রিয়েলি এগজিস্ট, বিকজ অল বিগ থিংস কনভার্জ টু ... । 'ফেভারিট'-টা কোটের মধ্যে দিলাম কারণ এই দুটোর একটাও শ্রী-অঙ্গে চড়ানোর সুযোগ পাইনি। দাদাদের এবং মেস-পালক কালিদার গায়ে দেখেছি। আর এগুলোও টোকা কি না জানিনা।
আমাদের যেবার ভার পড়লো টিশার্টের স্লোগান লেখার, সেই গুগল করে টোকা হ'লো - 'ইন গড উই মে ট্রাস্ট ... ' সেই বিখ্যাত উক্তিটা। এই নিয়ে অল্প খেদ আছে নিজের কাছে।
ফেইনম্যানের গল্পটা মজার। আমার বন্ধু সৃজন গ্রীসে কনফারেন্স থেকে ঘুরে এসে বলেছিলো 'রাস্তাঘাট কি সুন্দর জেডিদা, যেদিকেই তাকাও শুধু আলফাবিটা আর গামাথিটা'।
যাদের হৈচৈ আছে, মহানগর টা রেকো করলাম। বাংলাদেশি সিরিজ- যতটা দেখেছি, চমৎকার লাগছে।
বার্কলি থেকে টোকা একটা টিশার্ট ছিল আই এস আইতে - এটার রেফারেন্স টইতে আছে (বোতিন্দা নবাগত, আগন্তুক এদের সব্বাইকে মিস করেছে লিস্টিতে) তাতে ছিল - উই ক্যান লিগ্যালি কমেন্ট অন আদার'স পস্টেরিয়রস।
সেই ফাইনম্যানের গল্পটা মনে পড়ল। একটা হোটেলে গেছেন কনফারেন্সে কিন্তু কোথায় যেতে হবে জানেন না, আর গ্রুপের বাকিরা একটুক্ষণ আগে বেরিয়ে গেছে। উনি শুধু রাস্তার লোককে জিগ্গেশ করে করে পৌঁছে গেলেন। শুধু পথচারী দোকানী এদের জিগ্গেশ করেছিলেন - একটু আগে জনা দশেক লোক ফাই বিটা গামা, ফাই বিটা গামা বলতে বলতে এই দিক দিয়ে গেছে?
এই চলে যাচ্ছে। আর কি। খ্রাপ না, ভালোও না। মাঝে মাঝে কলাবতার-র এসে কলার ঝাঁকি দিয়ে পেপার চাইছেন।
ইলিপ্টিক্যাল স্লাইস স্যামপ্লিং - ওই স্লাইস স্যামপ্লিং-এর মতোই ব্যাপার, তবে বেশ চালাক একটা টুইক (যে নতুন পয়েন্ট-টা একটা গোটা ইলিপ্সের যেকোন জায়গা থেকে আসতে পারে), যেটা বেইজিয়ান রিগ্রেসনে কাজে দেয়। মানে ধরো তোমার (মানে তোমার না, অন্য কারুর) পস্টেরিয়র যদি আর্ধেক গাউসিয়ান আর আর্ধেক আজেবাজে জিনিষের গুণফল হয়, তাইলে এইটা খুব এফিশিয়েন্ট। নাইলে কেমন জানি না। :D
(কিন্তু এইখানে আমরা প্রকাশ্যে আলফাবেটাগামা শুরু করলে কি লোকে বকবে??)
:) ভালো আছিস?
হ্যাঁ রে, ইলিপ্টিক্যাল স্লাইস স্যাম্পলিং কী জিনিস?
দা টা তুমি-ই রেখে দাও, শুদ্ধু রোগা হলেই আমি হেব্বি খুশি।
থ্যাঙ্কু বাবা। দারোগা হ।