মিঠুদি, এই দেখো অস্থির দাশগুপ্ত https://www.telegraphindia.com/west-bengal/geography-teacher-taking-m-com-class/cid/1101645
অস্হির শুনলে মনে হয় চোখের সামনে কেউ চেয়ারে বসে দুলছে, দুলেই যাচ্ছে। চন্ঞ্চল বললে মনে হ্য় দৌড়োদৌড়ি করছে:-)
চঞ্চল যখন নাম হয় তখন অস্থির আলবৎ হতে পারে। চঞ্চল মানে তো অস্থির।
অভ্যু,অস্হির? এ কি ভালো নাম?
আমাদের পাড়ায় তিনবোনের ডাকনাম শ্যামা, কুটি,বেঙি। এদের ভালো নাম গীতালি, মালবিকা আর করবী
সে হতেই পারে, আমি এ রকম জানি দুই ভাইয়ের নাম অস্থির আর স্থবির।
আচ্ছা গদাই, পুরুর ভাইয়ের নাম কি পাতলা নাকি দুবলা ছিল?
পাই,
অনেক ধন্যবাদ।
আলেকজান্ডার একদিন সকালবেলা পুরুর বাড়ির দরজায় কড়া নাড়লেন। পুরুর মা দরজা খুলে দিতে বললেন, "মাসিমা, পুরু আছে?" 'মাসিমা' বললেন, "না বাবা, পুরু খেলতে গেছে।" আলেকজান্ডার বললেন, "এলে বলে দেবেন, বিকেলে যুদ্ধ আছে।"
আপনারা এতো হিন্দি বললে ঈশান-জী ব্যানার -জী আর গর্গজী চ্যাটার-জী তেড়ে আসবেন।
ড্যাডিজি, মাম্মিজী, বহেনজী, শাসুজী--। আমার এক জুনিয়র কলিগ খুব আদব কায়দা গ্রস্ত। সে নিজের বসকে প্রথম পুরুষে বলত বালকজী। প্রেমের কবিতায় লিখেছিল-- মহিলাজী জরা শুনিয়ে।
রাজস্থানীরা জুড়ে দেয় 'সা '। বাবাসা, মামাসা ইত্যাদি।সেই দেখে আমার এক কলিগ বলল তাহলে সামোসা বলে খাবার এবং সালসা নাচ--সবই রাজস্থানী। কলেজে প্রফেসরকে বলা হত --স্যারজী!
আবার জী মানে হৃদয় বা মন। পরাজিত বন্দী সম্রাট বহাদুর শা জাফরের লেখা এক মার্মিক গজল--লগতা নহী হ্যায় দিল ইস উজড়ে বয়ার মেঁ। এই শুকিয়ে যাওয়া বাগানে মন বসে না যে!
প্রেডিকশন মিলে গেলো। মানুষের তিনটি হাত। বাঁ, ডান, আর অজু ।
নির্মল মাজি
অভ্যুজি, :-)
নির্মলাজি মোদীজি স্বামীজি।
যেমন কপিল পাজি? :)
জেন্ডার নিউট্রাল সম্বোধন দিব্যি আছে তো। একটু হিন্দির দিকে টাল খেতে হবে এইযা। নামের পরে 'জি' লাগিয়ে নিলেই হল। তেলুগুরা 'গারু' জুড়ে নেয়।
লগিন করে নিয়েছে স্প্যামানোর জন্য
রমিত সহি বাক্যটি হবে - স্পেন ৫ গোল দিল। এটাই 'অ্যানার্কিক' ভাটের বেঁধে দেওয়া সমোস্কিতি। নইলে গোঁসাই কর্তা-গিন্নিরা গোঁসা করেন। সাইটের রুচিশীল পরিবেশ বিঘ্নিত হয় কি না, তাই।
ওমা! নানা মন খারাপের ব্যাপারই না। গুরুতে এলেই আমার সব সময় মন ভালো হয়ে যায়। সেই ২০০৪ থেকে আজ অবধি কোনও ব্যতিক্রম নাই।
তবে হ্যাঁ, প্রত্যেক মুহূর্তেই মরে না গেলে নূতন নূতন রূপে দারুণ ভাবে বাঁচবেন কেমন করে? বেঁচে থাকার আনন্দ আর পূর্ণতা আছে বলেই তো চাঁদের কথা বললুম। ক্ষয়ে ক্ষয়ে পূর্ণ হয়ে ওঠার গল্পটা সেই বহুযুগ ধরে বলে আসছে কিনা!
হুঁ কেকে, চাঁদ তো উঠল।
হিমহিজলের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই
মাগো আমার পরণকথার কমলি দিদি কই?
অ্যান্ডর (৫-২৭),
কী আশ্চর্য্য দেখো, আমার এখুনিই মনে হচ্ছিলো আজকের চাঁদ বলবে "আমার গল্পবলা কুমুদিদি কই"।
:|: সাহেব,
আপনার ৪-৫৪ র পোস্টের শেষ লাইনটা পড়ে মনখারাপ লাগলো। আশা করি খুব শিগ্গিরই 'দারুণ ভাবে বেঁচে থাকার মত' ভালো থাকবেন।
আচ্ছা, আপনারা "দূরত্ব" সিনেমাটা কেউ দেখেছেন?
চতুর্মাত্রিক, হ্যাঁ, এই তো চাঁদ উঠবে আর একটু পরেই। হিমহিজলের মাথার উপর থেকে শোলোকবলা কাজলাদিদির কথা বলবে।
"কিন্তু তেমন লেখা আর লিখতে পারে ক'জনে! সেই তেমন লেখা হোক বা এলেবেলে, কী লিখছিস জ্ঞান নেই, লিখেই চলেছিস।"
কান্তিবাবু এত বড় অকমান কল্লেন আমাগো এলেবেলেবাউকে ? একেবারে লুজ মোশনের মত লেখেন? খ্যা খ্যা খি খি খৌ খৌ।
ভালো আছি। আপনি কেমন? আজ নাকি কাল তো পুন্নিমা। চাঁদ দেখেছেন? আহা! একটা গান আছে -- এমন চাঁদের আলো, মরি যদি সেও ভালো। তো, মরে যাবার মতো ভালো আছি।
চতুর্মাত্রিক, আছেন? কেমন আছেন?
তৎসম ভাষায় বললে লোকে গালাগালিকেও চিনতে পারে না, রাগও করে না। এইটা আবিষ্কার করে আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুনি ছোটোবেলাতেই খুব অবাক-খুশি হয়েছিল।
এলেবেলে , একি ?
বল গোলে ঢোকাবে না তো কি করবে ? অন্য কোনো ভাবে কি গোল হয় ?