ব্রতীন
লক্ষী ছেলে। একটু যুবনাশ্বের " পটলডাঙার পাঁচালি" আর "মান্ধাতার বাবার আমল" এর পিডিএফ লিং দাও না!
দেখ, আজকাল মাঝে মাঝে মেঘের ওপার থেকে 'আয় আয়' ডাক শুনতে পাই। তুমি থাকতে এসব না পড়েই ওপারের টিকিট কাটব? আফটার অল, তুমি আমি দুজনেই মিশনের এক্স!!
বোতিন্দার পোস্টটা একটু গোলমেলে, 21/6 থেকে কমে 5/6 হল না এগিয়ে 5/6 হল সেটা বোঝা যাচ্ছে না :)
এস এম ও আনন্দ বি,
দুজনকেই ধন্যবাদ। শুনলাম দুটোই। তবে আমার বেশি ভাল লেগেছে গুলাম আলির দাদরা।
কথাগুলোও।
কেন ঝুড়ি ঝুড়ি মিথ্যে শোনাও
গিয়েছিলে সেই সতীনের ঘরে!
ধরা পড়ে গেছ চোখের চাওয়ায়
-আমি আজও বাঁচি তোমারই তরে।
একটু আন্দাজে ঢিল ছুঁড়ি? টাইমপাস?
দাদরা মনে হচ্ছে ভৈরবীতে, আর মেহেদি হাসানেরটি দরবারিতে।
আপাততঃ সুপুরীবাজারে।
বোধি
ভালো থেকো।
আমার নিজের পিতৃদেবের কথা মনে পড়ছে। ঘটনাচক্রে এরকম একা একাই সারতে হয়েছিল ভিলাইয়ে। কোলকাতা থেকে বাড়ির কাউকেই ডাকতে পারিনি।
এলেবেলে ও তাঁর পরিবার ভালো আছেন জেনে ভালো লাগলো।
অপু, সে আর বলতে! মাঝে মাঝে মনে হচ্ছে কোভিডে যদি না মরি তো লকডাউনে মরে যাবো :-)
আরে ডিসি বোলো না আর। আমার বিদ্যামন্দিরের এক বন্ধু, ডাক্তার। তার ছেলের উপন য়ন। 21/6 এ আমাদের গোটা দশ/বারো ছেলের ওটা আটেন্ড করতে আসার কথা। আরামবাগে। লকডাউন এক্সটেন্ড করায় ওটা কমে 5/6 এ দাড়াল। :(((
খুব ভালো খবর এলেবেলে দা। বৌদি, তুমি দুজনেই সাবধানে থেকো।
পাই, স্ত্রী ভালো আছেন। ১১ তারিখ দুপুর থেকে আর জ্বর আসেনি। পালস-অক্সিজেন প্যারামিটার ঠিক আছে। খাওয়াদাওয়া স্বাভাবিক। হোম আইসোলেশনে। আমাদের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে।
ডিসি, বোর হওয়ার প্রশ্নই নেই। চুটিয়ে নিজের কাজে মনোনিবেশ করেছি। মাসদুয়েক লাগবে আরও। তারপরে লেখায় হাত দেব। যদিও এই লকডাউন সমর্থন করছি না। শহরে ১৬৫ জনকে রাতের খাওয়া দেওয়া হচ্ছে। সে বিষয়েও সামান্য ব্যস্ততা আছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা খুবই সহযোগিতা করছেন।
কোলকাতা মেডিকেল কলেজে ভর্তি এক আত্মীয়ের জন্য B +ve রক্ত দরকার। কেউ দিতে পারলে বা শেয়ার করলে খুব ভাল হয়। আগাম ধন্যবাদ৷
এলেবেলেবাবুর স্ত্রী ঠিক আছেন? বাকিদের টেস্ট রিপোর্ট এল?
আমি দিব্যি ভালো আছি। তবে অনেকদিন বাড়িতে বসে থেকে থেকে বোর হয়ে গেছি।
আপনারা সবাই কেমন আছেন?
দ-দি, আপনি এখানে যে লম্বা পোস্ট করার কথা লিখেছিলেন দিন চারেক আগে, সেটা লিখতে পারেন। আমি সময়-সুযোগ করে দেখে নেব।
বি, এখন কি গৌহাটি তে?
জানি তোমার অজানা নাহি গো কী আছে আমার ফোনে।
খুব ভালো কথা। তবে সমস্ত ট্রেন এখন স্পেশাল হিসেবে চলছে। যেমন দার্জিলিং মেল হল শিয়ালদা নিউ জলপাইগুড়ি স্পেশাল ইত্যাদি। স্পেশালের টিকিট ক্যান্সেল করলে কোনো টাকা ফেরত পাওয়া যায় না।
কোন্নগর জিটি রোডেও ডিমভাতের ক্যান্টিন চলছে। ৭০০ জনের মত খাবার ওঁরা দিতে পারেন রোজ। কোন্নগর স্টেশান এলাকা থেকে বেশ অনেকটা দূর বলে সেসব অঞ্চলের লোক কম যায়। কিন্তু আবার জিটি রোডের চলতি প্রচুর লোকজন নেন শুনলাম।
দোগা তো নাগরাজের ভিলেন।
সুন্দর পুষ্টিকর খাবার।
ভালো লাগল পাই থ্যাঙ্কু।
অভ্যু, এটা কালই পড়লাম, একজন পরিচিতর পোস্টে। ফেসবুকে কিছু ছবির সঙ্গে এটা লিখেছিলেন।
"না, বাড়ির খাবার নয়, অসভ্যের মতো বাড়ির খাবারের ছবি কখনও এখানে দিই না। এটা পশ্চিমবঙ্গ সরকারের " মা ক্যান্টিন " পরিচালিত পাঁচ টাকা মূল্যের দুপুরের খাবার। বিধানসভা ভোট পূর্ববর্তী সময় থেকে চালু হয়েছে। এখনো চলছে।কলেজ স্ট্রিট পাড়ায় বঙ্কিম চ্যাটার্জী স্ট্রিট এর ইউনিভার্সিটি ইন্সটিটিউট হলের সামনে থেকে প্রতিদিন পাঁচ টাকার বিনিময়ে এই আহার বহু মানুষ সংগ্রহ করেন, খান। মাঝে মাঝে ভেবেছি একদিন খাবো, হয়ে ওঠে নি, কারণ বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়া টিফিন থাকে, সেটাই যথেষ্ট। আজ এই দূর্দিনে বহু প্রতিকূলতা অতিক্রম করে, অনেক সকালে বেরিয়েছি, ঠিক করেই বেরিয়েছি, যে আজ ঐ মা ক্যান্টিনের খাবারে দুপুরের আহার সারবো। সেই মতো বাড়ি থেকে দু'টো টিফিন কৌটো নিয়ে গিয়েছিলাম, দুপুর একটা থেকে খাবার দেবার কথা সেইমতো একটু আগেই লাইন দিলাম, অনন্ত ২০/২৫ জনের পিছনে। একটা ২০/২৫ মিনিট নাগাদ খাবার এসে পৌঁছেতেই একটা কোলাহল শুরু হয়ে গেলো জনতার মধ্যে। কিছুক্ষণের মধ্যেই পরিবেশন শুরু হলো। আমার কৌতুহলী দৃষ্টি, আজ প্রথম খাবার নেবো। অনেকেই দেখি নানান ধরনের সব কৌটো বাটি ডেকচি নিয়ে এসছেন, তাঁরা অনেকই ৩/৪/৬/ জনের ওই ১৫/২০/৩০ টাকায় নিয়ে যাচ্ছেন, এনারা বললেন, পুরো বাড়ির মেম্বারদের খাবার প্রতিদিন এখান থেকেই নেন, দুপুরে রান্না হয় না। কাছেই বাড়ি। কেউ কেউ এই ক্যান্টিন প্রদত্ত কাগজের প্লেটেই নিয়ে দাঁড়িয়ে খেয়ে নিচ্ছেন। যে চারজন মায়েরা খাবার বিলি করছেন, লক্ষনীয়, সত্যিই মায়ের মমতা মেশানো তাঁদের ব্যবহার। ভাত মুসুরডাল আলু সয়াবিনের তরকারি আর ডিম সেদ্ধ, ভর পেট খাবার। আমি পরীক্ষা করলাম। আপনিও দেখতে পারেন। ধন্যবাদ।"
আচ্ছা ডিম ভাতের ক্যান্টিন আর চালু হয়েছে? কেলোদা?
হুতোর বাড়ির কাছে, আমার থেকেও খুব দূরে নয়
https://www.cnn.com/2021/06/14/us/georgia-deputy-shooting-decatur/index.html
বোধিদা, সাবধানে থেকো।
সাধারণ ঘোষণা
প্রয়াত পিতৃদেবের স্মরণে আয়োজিত সভা , গতকালকের সরকারী লক ডাউন সংক্রান্ত ঘোষণার নিরিখে আপাতত স্থগিত রাখা হল।
যদিও এ বিষয়ে গুরুতে একটা পোস্ট দেবার কোন মানে হয় না, তবু এই বিষয়ে কি কি করা উচিত সে বিষয়ে সংশয় থাকায় , সম্পূর্ণ অকারণে, এটা করা হল।
:-))))))
এই দাদরা শুনুন। পুরো পাগল হয়ে যাবেন। রসে পড়ে যাওয়া মাছির মতন অবস্থা হবে।
মেহেদী হাসান যারা পছন্দ করেন।.... খুব ভালো সাউন্ড কোয়ালিটি , কিন্তু তার চেয়েও interesting হল সুর এবং আবহ ।...এরকম eerie ফিলিং খুব একটা পাওয়া যায় না .... লুপে পড়ে গেছি , বলাই বাহুল্য
যদ্দূর মনে পড়ে জেলে একটা টেবিল ফ্যান দেবার কথাও হয়েছিল। হাওয়া খেতে পারে যাতে।