কিন্তু বি কে চিনতে পারলাম না এখনো। :((
শা-মরিচ অবধি শুনেছি। কিন্তু শা-জিরে কমন আসে নি। :(((
রঞ্জনদা, আচ্ছা।
কিন্ত এই হিন্দু মুসলিম ব্যাপারটাও তো আর বাইনারিতে নেই। মুজ্জফফরনগর দাঙ্গায় মুসলিমদের মারা হিন্দুরা এবার মুস্লিমদের ভাই বলে কৃষক আন্দোলনে সামিল হয়েছেন এমনও আছেন। টিকায়েতের সেই সময়ের ভূমিকাই দেখুন না।
তাই জিগেসজ করছিলাম, এখন যারা হিন্দুমহাপঞ্চায়েতে আসছে তারা কি কৃষক আন্দোলনের বিরোধী? তাহলে এই বিশাল সংখ্যার কৃষকেরা এই আন্দোলনের বিপক্ষে, মানে সরকার কৃষি বিলে যা বলছে সব মেনে নিতে হরিয়ানার এত কৃষকদের কোন আপত্তি নেই?
দমদি, ড্যান সাহেবের প্রথম বই কিন্তু ডিজিটাল ফোর্ট্রেস আর দা ভিঞ্চি কোড চার নম্বর। এক আর তিন নম্বর মেরেকেটে পাসমার্ক পাবে কিনা সন্দেহ।
পাই
এই মহাপঞ্চায়েত কোন স্থায়ী বডি নয়। এটা একটা ইস্যু ভিত্তিক জমায়েত, হিন্দুত্বের নামে। তাই রাজস্থানের কার্ণী সেনার চিফ আমু থেকে সুরু করে দিল্লির কাছের এরিয়া যেমন গাজিয়াবাদ ফরিদাবাদ এসব জায়গার থেকে লোক আনা হয়েছে।
এইবার তুমি THe Wire এর মূল রিপোর্ট আবার পড়, দেখবে খাপেখাপ মিলে যাচ্ছে। মুসলিম লিঞ্চিং এরজন্যে অভিযুক্ত ও গ্রেফতারদের মধ্যে বেশ কিছু বিজেপির সঙ্গে যুক্ত বলে বলা হয়েছে। মূল নামজদ অভিযুক্তেরা পলাতক। হতে পারে ইচ্ছে করে কিছু নির্দোষ লোককে ধরা হয়েছে যাতে সহজে লোক ক্ষেপিয়ে মূল অভিযোগটাকেই ঢিলে করা যায়।
বেগতিক দেখে আবার শুরু হয়েছে হিন্দু-মুসলিম প্রচার। সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে ১৯৪৭ সালে কাশ্মীরের ডোগরা রেজিমেন্টের বলিদানের সঙ্গে পাকিস্তান আক্রমণের সময় 'মুসলিম বিশ্বাসঘাতকতা'র কাহিনীটি।
তার কারণ ১৮৫৩ সালে লেখা মার্ক্সের তিনটে প্রবন্ধ। যেখানে উনি ভারতে ব্রিটিশ শাসনের ধ্বংসাত্মক ও গঠনমূলক দিকটির কথা তুলে ধরেন। বাঙালি বামপন্থীরা ওটাকেই ধ্রুবতারা মনে করেন। সুশোভন সরকার, নরহরি কবিরাজ, বিনয় ঘোষ - সব্বাই। কাজেই দ্বারকানাথ 'প্রগতিশীলতা'-র প্রতীক। বিপ্লব হতে গেলে সামন্ততন্ত্র থেকে পুঁজিবাদের বিকাশ হতে হবে না! নাইলে অঙ্ক মিলবে না তো!!
ওফফ হ্যাঁ। ১০% মত পড়ে গুডরিডসে নেগেটিভ রেটিং চালু করার দাবী করেছিলাম।
কিন্তু প্রথম দুখস্না ত দিব্বি, পরেরটাও চলে যায়। তার পরেই গেল।
দ্বারকানাথের ছায়ায় লেখা চরিত্র সম্ভবত নীল রতন হালদার। অমিতাভ ঘোষের সি অফ পপিজ।
ড্যান ব্রাউনের দরকার নেই। তেনার হাত দিয়েও এখন ওই অদম্য সেন মার্কা লেখা বেরোয়। অরিজিন তার প্রমাণ।
পড়েছি ত। কোত্থেকে যেন প্রবন্ধ সংগ্রহের কিন্ডল কপি পেয়েছিলাম। হুশ করে নামিয়ে পুরো রিভাইজ কল্লাম এই গত বছর।
কিন্তু বাঙালি থ্রিলার লেখকরা এমন চমৎকার সব বিষয় কেন ছেড়ে দেন? বাঙালির একজন ড্যান ব্রাউন চাই।
দ-দি, থ্রিলারও ফেল করে যাবে। দ্বারকানাথকে নিয়ে পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ লিখছেন বিশ্বেন্দুদা। সঙ্গে রামমোহনকে নিয়ে আরেকজন। সম্ভবত দুজনই একই মলাটে আবদ্ধ হবেন সামনের বছরে। আপনি বরং এই ফাঁকে দ্বারকা ঠাকুরের নাতির লেখা 'চীনে মরণের ব্যবসায়' প্রবন্ধটা পড়ে ফেলুন। মাত্র কুড়ি বছর বয়সে লেখা।
না পাঁঠা না, এখন মুর্গী খাচ্ছি, মেক্সিক্যান চিলি। কথা হল এই যে এখানে ফ্রেশ মার্কেটে কিং স্যামন এসেছে। নেভার ফ্রোজেন। দেখে বোঝা যায় অসম্ভব ভালো। কাউন্টারের ছেলেটা আমাকে দূর থেকে দেখেই ডেকে দেখালো। তারপর নিজেই বলল কদিন পরে দাম একটু কমবে, এটা সিজনের প্রথম, এই সব। খুব ইচ্ছে হচ্ছিল কিনতে - এক ইঞ্চির বেশি মোটা - কিন্তু দাম হচ্ছে ত্রিশ ডলার পার পাউণ্ড :(
আপনারা শা জিরে খান?
বি,
শা মরিচ হ'ল সেই গোলমরিচ যারা গাছেই পাকে বলে সাদা রঙ ধরে।
তাই দামেও বেশি।
ফোজ্জি বেশ বেশ।
আচ্ছা দ্বারকানাথ যে আফিমের ব্যবসা করতেন চীনে পাঠাতেন। চীনে আফিম ব্যান ছিল। তা এই নিয়ে ইংরিজি বা বাংলা মুচমুচে কোন থ্রিলার আছে। এই নিয়ে মানে এর উপর ভিত্তি করে। রেগুলার থ্রিলার পাঠকেরা @b? @ছোটাই @4z?
আচ্ছা শা মরিচ কি গোলমরিচেরই জ্ঞাতি?
যাঁরা রামমোহন নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, এই পোস্টটি সেই রমিত, চতুরানন ও দ-দির জন্য। বাকিরা ইচ্ছে করলে 'বিজ্ঞাপণ' মনে করে এড়িয়ে যেতে পারেন।
এই হচ্ছে আনন্দবাজারে প্রকাশিত মূল লেখা -
আর এই হচ্ছে সেই লেখার প্রতিবাদ জানিয়ে চিঠি যা আনন্দবাজার ছাপল না -
‘বেদান্ত চর্চার জন্যই কাশিমবাজারে মহামারি’ (২৩-৫) নিবন্ধে অর্ঘ্য বন্দ্যোপাধ্যায় রামমোহন সম্পর্কে যে খণ্ডিত ইতিহাস ও বিপুল তথ্যবিকৃতির চর্চা করেছেন, সেই প্রেক্ষিতেই এই চিঠি।
১) অর্ঘ্যবাবু জানিয়েছেন, রামমোহনের “প্রপিতামহ কৃষ্ণচন্দ্র বাংলার স্বাধীন নবাবের দরবারে কাজ করে ‘রায়’ উপাধি পান।” অথচ এই বিষয়ে রামমোহন নিজে লিখেছেন, “My ancestors were Brahmins of a high order, and, from time immemorial, were devoted to the religious duties of their race, down to my fifth progenitor, who about one hundred and forty years ago gave up spiritual exercises for worldly pursuits and aggrandisement. (মেরি কার্পেন্টার, দ্য লাস্ট ডেজ ইন ইংল্যান্ড অফ দ্য রাজা রামমোহন রায়, তৃতীয় সংস্করণ, ১৯১৫, পৃ. ২২-২৩)।” তিনি প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়ের রামমোহন ও তৎকালীন সমাজ ও সাহিত্য গ্রন্থটির ঋণ স্বীকার করেছেন বটে, যদিও ওই গ্রন্থে উল্লিখিত “রামমোহনের অতি-বৃদ্ধ প্রপিতামহ বাংলার স্বাধীন নবাব-সরকারে চাকরি করে ‘রায়’ উপাধি পেয়েছিলেন, আসলে তাঁরা বন্দ্যোপাধ্যায়” (পৃ. ৭১) মন্তব্যটি তাঁর নজর এড়িয়ে গেছে!
২) ১৮১৭ সালের ২৩ জুন সুপ্রিম কোর্টের ইকুইটি বিভাগে রামমোহনের বিরুদ্ধে ‘সম্পত্তি-সংক্রান্ত মামলা করে’ ও পরে তাঁর কাছে ‘এ জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা করে’ ক্ষান্ত হননি ভাইপো গোবিন্দপ্রসাদ। এই মামলা একতরফা ভাবে বরখাস্ত বা ডিসমিস হওয়ার পরে ১৮২১-এর ১৩ এপ্রিল ওই ইকুইটি বিভাগেই আর একটি মোকদ্দমা রুজু করেছিলেন তিনি, যা ওই বছরের ৩০ নভেম্বর ডিসমিস হয় (রমাপ্রসাদ চন্দ, ‘মাতা-পুত্র’, প্রবাসী, অগ্রহায়ণ, ১৩৪৩, পৃ. ২৬৯)।
৩) ১৮০৩ সালে তারিণী দেবী পৃথকভাবে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করলেও দীর্ঘকাল ‘ম্লেচ্ছ’ রামমোহনের টাকা নিয়েছিলেন। রমাপ্রসাদ চন্দ জানিয়েছেন, “...১৮০৩ সালের জ্যৈষ্ঠ মাসে রামকান্ত রায়ের পরলোকগমনের পর, জগমোহন এবং রামমোহন দুই ভাইএর স্ত্রী-পুত্রগণ মাতা তারিণী দেবীর তত্ত্বাবধানে লাঙ্গুড়পাড়ার বাড়ীতে বাস করিতে লাগিলেন। দুই ভাইই আপন আপন তহবিল হইতে সমান অংশে এই একান্নবর্ত্তী পরিবারের ভরণপোষণের ব্যয়ভার এবং ঐ বাড়ীতে তারিণী দেবীর অনুষ্ঠিত নিত্যনৈমিত্তিক দেবসেবার ব্যয়ভার বহন করিতেন” এবং পাকাপাকিভাবে কলকাতায় থিতু হওয়ার আগে পর্যন্ত রামমোহন “বিনা ওজরে তারিণী দেবীর দেবসেবার ব্যয়ভার আংশিক রূপে বহন করিয়া আসিতেছিলেন (তদেব, পৃ. ২৬৪)।” ফলত রামকান্ত রায়ের মৃত্যুর পরে তারিণীদেবী ‘বিধর্মী’ রামমোহনের টাকাকে অন্তত ‘ম্লেচ্ছ’ মনে করেননি!
৪) রামমোহন আদৌ ‘বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে জানা’-র জন্য তিব্বতে যাননি, পনেরো বছর বয়সেও যাননি। প্রকৃতপক্ষে এই ভ্রান্ত ধারণার জন্মদাতা ডা. ল্যান্ট কার্পেন্টার। তিনি লেখেন– “He obtained no satisfaction; and he at last determined, at the early age of fifteen, to leave the paternal home, and to sojourn for a time in Thibet, that he might see another form of religious faith. He spent two or three years in that country… (রেভ. ডা. ল্যান্ট কার্পেন্টার, ‘আ বায়োগ্রাফিক্যাল স্কেচ অফ দ্য রাজা রামমোহন রায়’; উদ্ধৃত মেরি কার্পেন্টারের পূর্বোক্ত গ্রন্থ, পৃ. ৩)।” রামমোহন স্বয়ং তাঁর প্রথম জীবনের ভ্রমণ সম্বন্ধে ১৮০৩-৪ সালে প্রকাশিত ‘তুহ্ ফাৎ-উল-মুয়াহ্-হিদীন’ গ্রন্থে লিখেছেন: “আমি পৃথিবীর সুদূর প্রদেশগুলিতে, পার্বত্য ও সমতল ভূমিতে পর্যটন করিয়াছি।” কাজেই কেবল পার্বত্য ভূমিতে পর্যটনের সূত্রে রামমোহনের তিব্বত ভ্রমণের প্রসঙ্গটি অবান্তর, যেমন অবান্তর সেখানকার লামাদের বিরোধিতা করা ও নারীদের স্নেহে তাঁর বেঁচে ফিরে আসার ঘটনাটিও। তবে ভোট-রাজের সঙ্গে কোচবিহারের সীমান্ত নিয়ে বিবাদের সম্মানজনক সমঝোতার উদ্দেশ্যে রংপুর থাকাকালীন যে রামমোহনকে ভুটান যেতে হয়েছিল, তার ঐতিহাসিক প্রমাণ আছে। তখন ভুটান তিব্বতের অধীনে ছিল ঠিকই, তবে সেটা ১৮১৪-১৫ সালের ঘটনা।
৫) রামমোহনের ‘তুহ্ ফাৎ-উল-মুয়াহ্-হিদীন’ বইতে ‘আরবীয় মোতাজল সম্প্রদায়ের যুক্তিবোধ’ প্রভাব বিস্তার করলেও ওই গ্রন্থে ‘ইউরোপীয় অষ্টাদশ শতাব্দীর দার্শনিকদের একাংশের মতবাদ’ প্রতিফলিত হওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। রমাপ্রসাদ চন্দ স্পষ্ট জানিয়েছেন— “‘তুফাৎ’ রচনার সময়, (১৮০৩ বা ১৮০৪ সালে) ফরাসী রাষ্ট্রবিপ্লবের নেতৃবর্গের রচনার মূল দূরে থাকুক, ইংরেজী অনুবাদ বা ইংরেজী সার সঙ্কলন বুঝিবার মত ইংরেজি ভাষাজ্ঞান রামমোহন রায়ের ছিল না (‘রাজা রামমোহন রায়ের জীবনে পাশ্চাত্য বিদ্যাচর্চ্চার ফল’, প্রবাসী, ভাদ্র, ১৩৪৫, পৃ. ৬৭৩)।”
৬) রামমোহনের বড় ভাই জগমোহন (‘জগন্মোহন’ নয়)-এর দ্বিতীয়া স্ত্রী অলকমণি (বা অলকমঞ্জরী দেবী) ‘১৮১০-এর ৮ এপ্রিল’ সহমরণে যাননি। রাজনারায়ণ বসু তাঁর পিতা নন্দকিশোর বসুর মুখে এই গল্পটি শোনেন এবং প্রচলিত কাহিনিটিকে সোফিয়া ডবসন কলেট তাঁর দ্য লাইফ অ্যান্ড লেটার্স অফ রাজা রামমোহন রায় গ্রন্থে স্থান দেন। পরবর্তীকালে ১৯৬২ সালে কলেটের বইটির ২৮ পৃষ্ঠার ১৩ সংখ্যক পাদটীকায় সম্পাদকদ্বয় দিলীপকুমার বিশ্বাস ও প্রভাতচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন যে, জগমোহন ১৮১২ সালের এপ্রিলে মারা যান!
৭) সংস্কৃত শিক্ষার বিষয়টিকে রামমোহন কোনও দিনই ‘মূর্খামি’ হিসেবে দেখেননি। ১৮২৩-র ১১ই ডিসেম্বর গভর্নর লর্ড আমহার্স্টকে লেখা চিঠিতে তিনি যেমন গণিত, জড় ও জীববিজ্ঞান, রসায়ন ও শারীরবিদ্যা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিজ্ঞানের পঠনপাঠন চালু করার আবেদন জানিয়েছিলেন, তেমনই একই চিঠিতে তিনি সরকারি পারিতোষিক ও ভাতা প্রদানের মাধ্যমে কলকাতার বিখ্যাত সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিতদের উৎসাহ দানের কথাও বলেছিলেন (এইচ. শার্প (সম্পা.), সিলেকশনস ফ্রম এডুকেশন রেকর্ডস, প্রথম পর্ব, ১৭৮১-১৮৩৯, পৃ. ১০০-১০১)। শুধু তাই নয়, এই চিঠি লেখার মাত্র তিন বছর পরে ১৮২৬ সালে তিনি কলকাতার বুকে স্থাপন করেন সংস্কৃত সাহিত্যে শিক্ষালাভ করার জন্য আস্ত একটি কলেজ।
৮) ১৮২৩-এর ৩১ মার্চ রামমোহন যেমন তাঁর ফার্সি পত্রিকা ‘মিরাৎ-উল্-আখ্বার’ পত্রিকার প্রকাশ বন্ধ করে দেন, তেমনই আমাদের মনে রাখা দরকার, এই ঘটনার অল্প কিছু দিনের মধ্যেই আনন্দচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনাধীনে ‘সম্বাদ-কৌমুদী’-র পুনঃপ্রকাশের ব্যবস্থায় তিনি সম্মত হয়েছিলেন। এই আইন চালু থাকাকালীন তিনি ১৮২৯ সালে ‘বেঙ্গল হেরাল্ড’-এর অন্যতম স্বত্বাধিকারীও হন। সর্বোপরি রামমোহন ইংল্যান্ডের কিং-ইন-কাউন্সিলের কাছে সংবাদপত্র নিয়ন্ত্রণ আইন সংক্রান্ত যে আবেদনপত্র পাঠান, তার তৃতীয় অনুচ্ছেদে ইংরেজদের ভারতবর্ষ জয়ের তাৎপর্য তিনি ব্যাখ্যা করেন এই ভাষায়— “স্বেচ্ছাচারী মুসলমান বাদশাহদের রাজত্বকালে বাংলার অধিবাসিগণ, দৈহিক অপটুতা এবং সক্রিয় পরিশ্রমের অনীহা হেতু শাসকদের প্রতি একান্তভাবে বিশ্বস্ত ছিল, যদিও তাদের ধনসম্পদ প্রায়শই লুণ্ঠিত হয়েছে, ধর্মের অবমাননা হয়েছে এবং যথেচ্ছভাবে তাদের হত্যাও করা হয়েছে। অবশেষে অশেষ করুণাময় জগৎপিতা সেই অত্যাচারীদের কবল থেকে নিপীড়িত বাংলার অধিবাসীদের উদ্ধার করে নিজের তত্ত্বাবধানে গ্রহণ করার জন্য ইংরেজদের অনুপ্রাণিত করেন (কলেটের পূর্বোক্ত গ্রন্থ, পৃ. ৪৩০-৩১)।” অর্ঘ্যবাবু এই প্রসঙ্গে কোনও উচ্চবাচ্যই করেননি!
এইটা খুব ইন্টারেস্টিং।
https://www.anandabazar.com/west-bengal/ancient-statue-found-in-ausgram-dgtld/cid/1285360
বারাহী দেবীর কথা পড়েছিলাম কেদার রাজায়।
আজ আমি দিচ্ছি পাঁঠার গায়ে হলুদ।
এইযো অভ্যু পাঁঠার গায়ে হলুদ দিলে? মিঠু বোধয় মাছ ধত্তে গেছে।
এবার বুঝেছি, রঞ্জনদা। আসলে দেখতে একটু কি রকম লাগছিল তাই জিজ্ঞাসা করেছিলাম।
ব্রতীন ছাগল ভেবেছে এলবোর বই নিয়ে রঞ্জনবাবু যে বইয়ের সমালোচনা করছে এলবো তারই লিঙ্কুটা এখানে পেস্টিয়েছে আর তাই নিয়ে বাওয়াল হচ্ছে। কি ছাগল মাইরি :-)))))) পাতা উলটে দ্যাকেও নি কি নিয়ে বাওয়াল গম্ভীরভাবে মতদান করছে। এলবো আরেক কাটপিস কিচুতে ভেঙে বলবে না সুতোয় পাক মেরে যাবে।৷ রগড় জমবে একন।
ব্রতীন ছাগল ভেবেছে এলবোর বই নিয়ে রঞ্জনবাবু যে বইয়ের সমালোচনা করছে এলবো তারই লিঙ্কুটা এখানে পেস্টিয়েছে আর তাই নিয়ে বাওয়াল হচ্ছে। কি ছাগল মাইরি :-)))))) পাতা উলটে দ্যাকেও নি কি নিয়ে বাওয়াল গম্ভীরভাবে মতদান করছে। এলবো আরেক কাটপিস কিচুতে ভেঙে বলবে না সুতোয় পাক মেরে যাবে।৷ রগড় জমবে একন।
এবার বুঝলাম। আসলে কম্প্যুতে পাতা পালটে যাচ্ছিল, তখন প্রত্যেক পাতার গোড়ায় একবার বইয়ের নামটা দিচ্ছিলাম। এখানে পোস্ট করায় সবটা একসঙ্গে এসেছে বলে অমন দেখাচ্ছে।
কি মুশকিল আপনি আমার প্রশ্নটাই বোঝেন নি। আপনি লিখেছেন
[1] বিদ্যাসাগরঃ নির্মাণ-বিনির্মাণ-পুনর্নির্মাণের আখ্যান, লেখক, পৃঃ ৩৫।
[2] ঐ, পৃঃ ৩৫।
[3] বিদ্যাসাগরঃ নির্মাণ-বিনির্মাণ-পুনর্নির্মাণের আখ্যান, লেখক, পৃঃ ৩৭।
এখন এই তিন নম্বরে আবার বইয়ের পুরো নামটা দেবার কোনো দরকার ছিল না। সিমপল ঐ লিখে ছেড়ে দিলেই হত।
[3] ঐ, পৃঃ ৩৭।
সরি অভ্যু,
সারাদিন ভাটে আসিনি, তাই এখন চোখে পড়ল।
আসলে আমি যেহেতু বইটার রিভিউ করছি এবং তাতে অসংখ্য রেফারেন্স আছে তাই গোড়াতে 'আমার পদ্ধতি' অনুচ্ছেদে বলে দিয়েছি কোট করব মূল সোর্স থেকে নয় , শুধু আলোচ্য বই থেকে। তাতে বইটির পাতা সংখ্যা দেব এবং এটাও বলেছি যে ফলে সোর্স ভুলে হলে তার দায় লেখকের এবং বিশ্লেষণ ভুল হলে তার দায় একান্তভাবে আমার।
ব্রতীন্দা, ভিনি ভিডি ভিসি মনে আছে তো? ভিডি থেকেই ভিডিও মানে দেখা। দেখাটাই গুরুত্বপূর্ণ, সেই জন্যে সংক্ষেপে vid বলা হয়। কো ভিড, মানে কে দেখেছে (যেমন কোজাগরী লক্ষ্মীপূজা, মা লক্ষ্মী কে জাগে - কো জাগরী - বলে ঘুরে যান ঐ রাতে) তাই ভিডিং লিঙ্ক হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, বুঝলে? তুমি লিখেছ কোভিড নিয়ে আলোচনা, তার চেয়েও বেশি জরুরী হল কোভিড নিয়ে ভিডিওর লিংক।
আচ্ছা বইয়ের সমালোচনা সংক্রান্ত লিঙ্কটি আমি এখানে দিয়েছি বুঝি! জানতাম না তো!!
কী আশ্চর্য, 'যেমন ভাবাটা' কেবল আমি ভাবিনি। যথাক্রমে বি, হুতো ও দ-দি আমার অনেক আগে একই কথা বলেছিলেন। কিন্তু কোনও অজানা কারণে ওটা আমার ভাবা হয়ে যাচ্ছে আর কি। কী আর করা।
হ্যাঁ, আপনার ওই সাইলেন্স সম্পর্কিত বিষয়টি ক্ষেত্রবিশেষে ও ব্যক্তিবিশেষে মেনে থাকি বইকি। তবে সর্বদা সাইলেন্ট থাকার কোনও মানেও হয় না।
সব ন য় বেশ ক য়েকটা অভ্যু। আবার পুরোনো ল্যাপটপে ও কিছু থাকতে পারে দেখছি। যা আছে যদু আর কেকে কে পাঠিয়ে দিচ্ছি। যদু করিৎকর্মা ছেলে। উনি
ব ইগুলো কে "লিঙ্কিত" করে ফেলবেন...
আচ্ছা এই মহাপঞ্চায়েতগুলো কৃষক আন্দোলনে কোনদিকে কেউ জানেন?