পেয়েছেন, ভালো আছেন, আর কি বাকি সব যায়ে তেল লেনে, জীবন জিন্দাবাদ :-))))
আমার প্রশ্ন তাত্ত্বিক :-)))))))))))))
যেটা বুঝতে পারছিনা, আপনি একটা ডোজ নেবার একটা নির্দিষ্হ্ট সময় পেরোলে তবে পরের টা পাওয়ার কথা। ভ্যাকসিন পাড়ায় আছে বলেই তো আপনার পাবার কথা না।
আপনার পাড়ায় থ্রেশহোল্ড ৩৫, বড় হাসপাতালে ৪২ , এটা নিয়ে আমি মাথা ঘামাছছি না, কিন্তু ৩৫ দিনের আগেও পেয়ে গেলে আমি ভাবছি তাতে আপনার উটকো কিছু সমস্যা হবে না তো? মানে এটা তো থ্রেশ হোল্ড এর ভেতোরে হয়ে যাচ্ছে।
যাক গে, একটা কথা একটু বলেন, আপনি যে সার্টিফিকেট পেয়েছেন, তাতে দুটো যে ডেট দেখাচ্ছে সেটা আপনার যেদিন অ্যাকচুয়াল ভ্যাকসিন পেয়্ছেন, তার ডেট দুটো দেখাছে তো? তাইলেই হবে। প্রোটোকল দেখা টা তো মানুষের কাজ না।
ভ্যাকসিন যত লোক তৈরী করতে পারে, সবাই কে করতে না দিলে, প্রচুর না এলে, বিনে পয়সায় বা শস্তায় না এলে, রাজ্য সরকারের জাস্ট কিছু করার নেই। এগুলোর ব্যাপারে যা যা গন্ডোগোল হয়েছে সব কেন্দ্রীয় সরকারের দোষ। ফাল্তু একটা গভমেন্ট। কেবলি বাতেলা। এবং ভ্যাকসিন না থাকায় যদি অপয়েন্টমেন্ট না পাওয়া যায় ভ্যাকসিনেশনের সেটাই স্বাভাবিক।
রাজয় সরকার ডিসপেন্সিং এর সময়ে যে স্কেলে কাজ টা করছে তাতে প্রতিটি ক্ষেত্রে অকিউরেট ডেটা দেওয়া কঠিন, তাও মোটামুটি ঠিক ই আছে। আমি অ্যাপয়েন্টমেন্ট যে হাসাঅতালে পেয়েছিলাম, তারা দিতে পারে নি, পরে কে এম সির আউটরিচ প্রোগ্রামে পাই। যে ফোন নং দিয়ে প্রথমে প্রথম ডোজের আপয়েন্টমেন্ট পেয়েছিলাম, সেটার ই স্টেটাস আপডেট হয়েছে, এবং তদুপরি পরিবারের একজন অন্য নাম্বার দিয়েছিলেন , সকলেই স্পট রেজিস্ট্রেশন করা ছিলো বলে কেউ তখন খেয়াল করে নি, নতুন নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন কর্ছেন, কিন্তু এতদ সত্ত্বেও, সার্টিফিকেট এসেছী, এবং শেষ পর্জন্ত ব্যবহৃইত ফোন এ স্টেটাস আপডেট হয়েছে, তাই মাস্টার ডেটা ম্যানেজমেন্ট কিছুটা অন্তত কাজ করছে মনে হয়।
কর্পোরেশন , মিউনিসিপালিটি আর পঞ্চায়েত আর স্বাস্থ্যকেন্দ্র গুলো যত অ্যাকটিভ হবে, তত সালা প্রাইভেট সেক্টরের প্রয়োজন কমবে, সেটাই বেস্ট।
বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত
ডেট আসার আগে পাই নি বোধিদা, এত অ্যাপ স্যাপ আই ই এবং সবার ওপরে মোদীজী থাকা স্বত্বেও যারা টিকেটা দেবে তারা একেকজন ডেটটা একেকরকম বলেছে।
শেষমেষ আমি কেন্দ্রীয় সরকার অনুমোদিত সময়সীমার এবং নিজের পাড়ার মধ্যেই লাইন না লাগিয়েই পেয়েছি ও নিয়েছি।
পেয়েছেন ভ্যাকসিন ভালো কথা কিন্তু ডোজের ডেট আসার আগে পাবার কথা তো না:--))) তাইলে আ্যপ করে লাভ কি :-))))) যাকগে উটকো অসুখ বিসুখ না হলেই হল।
সেন্ট্রাল গভমেন্ট ওভার সেন্ট্রালাইজ করতে গিয়ে মাখিয়েছেে প্রথমে এখন ,হয়তো কিছু এসেছে যেকোনো চ্যানেলে দিতে গিয়ে হয়তো করছে অল্প কিছু ভুলভাল। গভমেন্টে সিপিএম থাকলে কড়া সম্পাদকীয় হত আর কি :-))) ববি হাকিম আরেস্ট হয়ে কলকাতার সবচেয়ে রেসপনসিভ সরকারের লোক আটকে যাওয়ায় হয়তো একটা লিডারশিপ ক্রাইসিস হবে , তবে অতীন ঘোষ তো আছেন, বেশি চাপ নেই। গত লকডাউনে আশা কর্মীরা ফেনোমেনাল কাজ করেছেন।
্পাই, আমি যেটা বলছিলাম তোর প্রবন্ধে স্থানীয় লোকজন মোবিলাইজেশন ছাড়া এমন কোনও সরাসরি স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থার বা ইকুইপমেন্ট আভেলেবেলিটি সংক্রান্ত একটা কাজ ও বলা নেই যেগুলো একটা রেসপন্সিভ সরকার, প্রশিক্ষিত কর্মী , প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সময় ছাড়া সম্ভব , হ্যাঁ ওভার টাইম হয়তো শুধু শেষেরটা কমবে। এবং সেটাই স্বাভাবিক , তাই প্রবন্ধটার হেডিংটা যেটায় হয়তো তোর আদৌ ভূমিকা নেই সেটা আমার মিসডিরেক্টেড লেগেছিল। কারণ শুধু কমুনিটি ঐক্য দিয়ে এ জিনিস ম্যানেজ হবার না।
যাই হোক হাসপাতালের আকিউট কেয়ারের প্রয়োজন কমানো, অনেক বেশি টেস্ট বাড়ানো, টেস্ট করতে স্পেশালিস্ট নলেজের প্রয়োজন কমানো, সরকারের সঙ্গে কোলাবরেশনে আগ্রহী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার নেটওয়ার্ক গড়ে মানুষের উপকার করা এগুলি তো খুবই প্রয়োজনীয়।
আমার অনেকদিনের ইচ্ছা ছিল, তোকে মেসেজ ও করেছিলাম, যদিও উত্তর দিসনি হয়তো ব্যস্ত ছিলি, ঐ আমার গল্পটা ছাপার কথা তখন বললি, তোর , অরিন দার , ইন্দো আর অভি র একটা কনভারসেশন ভালো করে রেকর্ড করা এই বিষয়ে , তাইলে পাবলিক হেলথ, এপিডেমিওলোজিকাল মডেলিং , ডাক্তারি সবকটাই কভার হয়। সেটা যে নিজে নিজেই তোর প্রবন্ধটা ঘিরে তৈরি হ ওয়া আগ্রহে খানিকটা ঘটে গেছে এটা বেস্ট লাগল। রিয়েলি ওয়েল বিগান।
পাইদিদি, সব ব্যবহার হচ্ছে এবং এফিশিয়েন্টলি ব্যবহার হচ্ছে। দশজন না পেলে ভায়াল ইনস্যুলেটেড বাসকের বাইরে বেরই করছে না।
যাঁরা স্বাস্থ্যকর্মী, তাঁরা অন্তত এতে রাজনীতি মেশাচ্ছেন না এটা শিওর।
জালি বলা যাবে না হুতোদা। কো উইনে ডিসক্লেমার দেওয়া আছে- "যে যে রাজ্য আমাদের যেমন যেমন তথ্য দিয়াছে এখানে তাহাই প্রদর্শিত হইল।"
অর্থাৎ কো উইন এবং টীকা কেন্দ্রের গুন, টীকার তথ্য গোপন করে কালোবাজারী করা হল রাজ্যগুলির দোষ। কই ভাজপাশাসিত ডবোলএঞ্জিন রাজ্য কখনো ডাটা ছোপায় না তো!!
ভ্যাক্সিন পাওয়া যাচ্ছে? কোউইন সাইটের স্ট্যাটাস তার মানে জালি?
যাক ভাল, কেলোদা। আশা করি যত আসছে, সব খরচ হচ্ছে। লোকজন নিচ্ছেন।
বাড়ি থেকেই স্যাম্পল নিয়ে RAT করা যাবে।
https://www.facebook.com/News18Bangla/videos/501053711327854/
আমার পাড়ার মানে সাতচল্লিশের পল্লী প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ই আমি প্রায় বিনা লাইনে আজ সকালে আমার কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজটি পেয়ে গিয়েছি।
গত শনিবার মেডিকেলে বলেছিল যে কোভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ ৩৫ দিনের আগে ওরা দেবে না। আমার এখনো ৩৫ দিন হয় নি কিন্তু আমার নিজেযর পাড়ায় সহজে পেয়ে গেলাম।।
আমাদের ৪৭ পল্লীতে বলল যে ঠিক বেলা দশটায় ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টার থেকে ওরা টীকা তোলে। তখনই ওরা জানতে পারে যে কোন টীকা ওরা কটা ডোজ পাচ্ছে। ওরা বলল ৯০% চান্স কোভ্যাক্সিন পাবার, কারন ওদের গত ক দিন ধরেই কোভ্যাক্সিন আসছে। ওরা শুরুও করেছিল কোভ্যাক্সিন দিয়ে। ওদের লোক টীকার বাক্স হাতে পেলেই ফোনে জানিয়ে দিচ্ছে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে, আর তখুনি ওরা কাউন্টার খুলে যে কজন থাকছে তাদের জানিয়ে দিচ্ছে সেদিন কোন টীকা কজনকে দেওয়া হবে। টীকা ম্যাচ না করলে বা লাইন বেশী জনের হলে দাঁড়ানোর দরকার নেই। সচরাচর লাইন কমই থাকছে।কাউন্টার খুলেই যত ডোজ ওরা পেয়েছে তত কাগজ ওরা তুলে নিচ্ছে। এবার সাইকেলে চেপে টীকার বাক্স এসে পৌঁছালেই, পর পর নাম ধরে ডেকে পটাপট টীকা দিয়ে দিচ্ছে। পাড়ার লোককে বসাচ্ছে না, বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছে, দূরের লোক হলে আধঘন্টা বসিয়ে তারপর ছাড়ছে। দূর থেকে কেউ গেলে তার কাগজ জমা পড়ে নাম ডাকা হয়ে গেলেও চিন্তা নেই, ক্যান্ডিডেট এসে পৌঁছলে দিনের মধ্যে যখনই হোক তাঁকে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। শুধু দুপুর দেড়টা থেকে দুটো ওদের লাঞ্চটাইম।
আমি বাজারে বেরোবার সময় ওদের আগের চিরকুটের জেরক্স আর আধার কর্ডের জেরক্স নিয়ে বেরিয়েছিলাম। বাজার করে দশটায় জনা কুড়ি লোকের পেছনে লাইন দিলাম, প্রায় সবাই পাড়ার লোক। দাঁড়াতেই কাউন্টার খুলল, সঙ্গে সঙ্গে কাগজ নিয়ে নিল। বাড়ি ফিরে বাজারের থলি রেখে যেতে পারতাম, কিন্তু টীকার সাইকেল এসে গেছে দেখে একেবারে দাঁড়িয়ে বাজারের থলি হাতেই টীকা নিয়ে ফিরলাম। এক ঘন্টার মধ্যে কাজ হাসিল হয়ে গেছে। কোনো ভোগান্তি হয় নি।
শুধু মেডিক্যাল কলেজে সেদিন কেন ৩৫ দিনের গল্প শুনিয়ে হাঁকিয়ে দিল সেটা বুঝলাম না। এরা বলল কোভ্যাক্সিন ২৮-৪২ দিন, মানে সার্টিফিকেটে যা লেখা আছে তাইই।
ফোনে এসেমেস ও এসে গেছে ঠিকঠাক। প্রথম ডোজের মত দ্বিতীয় ডোজেও কোনো কিছু শারিরীক সমস্যা নেই এখনো পর্যন্ত্য।
অভ্যুদা অনেকগুলো প্রশ্ন করেছিলেন। ঢুকিনি বলে দেখিনি।
বাড়িতে এসে স্যাম্পল তো অনেকেই নিয়ে যাচ্ছে। যেখানে যেখানে করানো হচ্ছে তারা প্রায় সবাই বাড়ি থেকে নিচ্ছে। ড.লালস ল্যাব, SRL, প্রোব, অ্যাপোলো ইত্যাদি। এর মধ্যে গল্প আছে- টেস্টিং চার্জ সবার একই, সরকারের বেঁধে দেওয়া চার্জ। কিন্তু অনেকেই টেস্টিং চার্জের ওপরে ঝোপ বুঝে ইচ্ছামত কালেকশন চার্জ বসিয়ে দিচ্ছে। বিল পাবেন শুধু সরকারী টেস্টিং চার্জেরই। কালেকশনের বিল দেবে না। বলবে পিপিই ইত্যাদির জন্য ওটা লাগছে। এদের মধ্যে আবার অনেকেই একই বাড়িতে অনেকের টেস্ট করালে আলাদা আলাদা করে কালেকশন চার্জও ধরে নিচ্ছে। মানে ফ্যামিলির তিনজনের করতে হলে বিপুল বিল। এসআর এল এক কালেকশন চার্জেই করে দিচ্ছিল। এখনই ওদের মতিগতি কি তা জানিনা। বেসরকারীতে করালে রিপোর্ট সবারই মিনিমাম ৭২ ঘন্টা পরে।
সরকারী মানে কর্পোরেশনের ব্যবস্থা খুব ভাল, সেটা পাইদিদি বলেই দিয়েছেন।
তবে কর্পোরেশনের এখন কি রকম অবস্থা তা জানিনা। কারন চার মন্ত্রী জেলে যাবার পর হঠাৎই আমাদের পাড়ার মা ক্যান্টিন বন্ধ হয়ে গেছে। আজও বন্ধ। দরকার তো এই সময়েই সবচেয়ে বেশী ছিল। অভ্যুদার এটাও প্রশ্ন ছিল।
হ্যা অভ্যু , অনেক থ্যাংকু। পেয়েছি। তাড়াতাড়ি পাঠিয়ে দিতে তাড়া দিচ্ছি মেয়েকে।
অমিতবাবু ১১টা ১৫ : ছাগোল আর ভেড়া কি একই? তাত্ত্বিক দৃষ্টিতেও কোনও পার্থক্য নাই?
অমিত আমার দ্বিতীয় ইমেলটা পেলেন?
আচ্ছা একখান কোশ্নো এলো মনে (হাতে খানিক ফালতু টাইম থাকলে যাহয় আর কি )।
রাজভবনের সামনে গণ্ডাখানেক ভেড়া নিয়ে একজন বিক্ষোভ দেখিয়েছে বলে পুলিশ সেকশন ১৪৪ ভাঙার দায়ে মামলা দিয়েছে। এদিকে সেকশন ১৪৪ এর ডেফিনেশন বলছে: "Section 144 of the Criminal Procedure Code (CrPC) of 1973 authorises the Executive Magistrate of any state or territory to issue an order to prohibit the assembly of four or more people in an area. According to the law, every member of such 'unlawful assembly' can be booked for engaging in rioting."
তাহলে একটা লোক আর গণ্ডাখানেক ভেড়া কিকরে "four or more people" এর বেশি হয় ? তাহলে কি ছাগল তত্ত্ব সরকারি ভাবে স্বীকৃতি পেলো ? নাকি ওনার নিজের ভাইদের সরাসরি এভাবে বিক্ষোভে সামিল করায় পদ্মপাল চরম অপমানিত হয়েছেন ?
ও তো মাল্টিডোস ভায়াল, এক একেটায় দশজনকে দেওয়া যায়।
পাই, a, থ্যাঙ্কিউ।
অভ্যু, সরকারি ব্যবস্থাতেও করাচ্ছে দেখলাম
আজই প্রিয়াণকা ভাদুড়ি লিখেছেন,
'আমার মেয়ে আর শ্বাশুড়ির RTPCR টেস্ট হয় দ্বিতীয়বার KMC তৎপরতায়। কারণ প্রথমবার টেস্টের রিপোর্ট প্রাইভেট ল্যাব থেকে করিয়ে ৯০ ঘন্টার বেশি দেরিতে রিপোর্ট পাই। এর মধ্যে চিকিৎসা চালু ছিল। শ্বাশুড়ি ৭৮, RtPCR না থাকলে ভর্তি করা অসুবিধা বলে আমাদের এক দিদির তৎপরতায় KMC র তত্ত্বাবধানে SSKM এরটিম বাড়ি এসে টেস্ট করে। পরদিন রিপোর্ট আসে। তার ৬ দিন আগের করা private lab এর রিপোর্ট ও পজিটিভ।
তারপর থেকেই রোজ অজস্রবার KMC থেকে ফোন আসে। ডাক্তার, হেল্থ ডিপার্টমেন্ট, সবাই দফায় দফায় খোঁজ করেন রোজ। জিজ্ঞাসা করেন, ওরা ভালো আছে তো? জ্বর, কাশি, পেটের সমস্যা নেই তো?
সবথেকে বড় পাওনা ওয়ার্ড কাউন্সিলর সুস্মিতা দাম নিজে ফোন করছেন একদিন অন্তর। মন দিয়ে শুনছেন আমার কথা। বাবার বিষয় বলাতে সমব্যাথী হয়ে বললেন, ঠিক করেছেন বাড়ি নিয়ে এসেছেন, আমি মন্ত্রীকে জানাব।
এত খারাপ থাকার মধ্যে এটুকুই আশার আলো।
সুস্মিতা দামকে
শুনতে পাই বেশ কিছু জায়্গায় নাকি ভ্যাকসিনের বদলে জল দেওয়া হচ্ছে, সেকেন্ড ডোজের পর কোন রিয়্যাকশান নেই। এরকম সত্যি হলে তো দুটো ডোজ নিয়ে ও করোনায় মারা যাওয়ায় আশ্চর্য কিছু নেই।
এও শুনলাম এক ভায়াল ভেঙ্গে দুজনকে ভ্যাকসিন বেচা হচ্ছে।
এ সব লার্জ স্কেলে চল্লে তো ডাটার কোন মানেই থাকবে না!
অমিতবাবু, আপনি amandal অ্যাট stat.uga.eduতে একবার মেল করবেন প্লিজ?
চা না খেয়ে তখন চা পান করতে হবে। কী চাপ! এক ডেঁপো ছোকরা একবার বলেছিল মধু পান করেন যিনি তিনি যদি মধুপ হন, তাহলে যিনি চা পান করেন তিনি কী হবেন? ঃ-)
চতুর্মাত্রিক, আর বলবেন না, অভ্যাস করছি। কোনদিন শুনবো "ইদং নীর ইদং ক্ষীর পানং করিষ্যামি" এইসব বলতে হবে। :-)
এবংঅথবা বাবু এই কি একটা বাংলা লেখা হলো? "বোতল বোতল জল পান করছি।" বাঙালী তো চিরটাকাল জল খেয়েই এসেচে। আজ "ওরা" সত্তর না বাহাত্তরটা সিট পেলো বলেই জল পান কত্তে হবে? :(
বাড়ি এসে সোয়াব নেবার ব্যবস্থা আছে, মোটামুটি বড় প্যাথোলজি হলেই করা উচিত। সল্টলেকে অয়াপোলো করে এটা কনফার্ম
এটা দেখুন,
https://twitter.com/briantylercohen/status/1394731264821764096
পাই, কেলোদা, বা অন্য কেউ: কলকাতা-সন্নিহিত অঞ্চলে কারুর জ্বর-কাশি ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিলে কি হাসপাতালে গিয়ে কোভিড-পরীক্ষা করাতে হচ্ছে, না বাড়ি এসে সোয়াব স্যাম্পল নিয়ে যাওয়ার কোনো ব্যবস্থা আছে? একটু জানালে ভালো হয়।
খুব তেষ্টা পাচ্ছে অবশ্য। বোতল বোতল জল পান করছি।
অভ্যু, কই তেমন খিদে তো পেল না? ওই যে বলছিলে সেই ভদ্রলোক খিদের চোটে ওখান থেকেই চিকেন স্যান্ডউইচ কিনে খেয়ে ফেল্লেন? তারপর আধঘন্টা পরে আবার ফুল কোর্সের লাঞ্চ খেলেন? আমি তো বেশ ভয়েই ছিলাম। :-)
ফ্লায়ারটা
বন্ধুপুত্র শত্রুকন্যা ----ঃ-) হি হি না না হাসির কী আছে? এই যেমন রোমিও জুলিয়েট !
ঃ-)
আচ্ছা কারো যদি ছেলে মেয়ে বন্ধুপুত্র শত্রুকন্যা ইন্টারেস্টেড হয় তো অ্যাপ্লাই করতে বলুন। ওয়েলস ফার্গোর লোকে পড়াবে, আমাদের জুনিয়র ফ্যাকাল্টিরাও পড়াবে, এমনকি আমিও একটু পড়াতে পারি। সারা পৃথিবীর লোকেই অ্যাপ্লাই করতে পারে। দেখছি বেশ বাচ্চারাও অ্যাপ্লাই করছে এই বলে যে আমি ক্লাস এইট নাইনের জিনিস জানি :)
সবচেয়ে বড় কথা এবছর বিনা পয়সায় দিচ্ছি :)
আসচে বছর বোধ হয় স্যার আমার দু'শ টাকা?
https://stat.uga.edu/events/content/2021/2021-data-science-artificial-intelligence-summer-camp