পরিস্থিতি ঠিক আছে, তবে B.1.617 -এর অল্প কিছু কেস দেখা গেছে
আপনাদের ওখানে করোনা পরিস্থিতি কি একটু ভালো? বাগ মেনেছে খানিকটা?
একা করোনায় রক্ষা নেই, কালোছাতা দোসর!!!!! এসব কী?
ওদিকে বার্মায় মিলিটারি লেগেছে, ইজরায়েলে প্যালেস্টাইনে হুড়ুম্দুড়ুম, অরুণাচলের কিছু গ্রাম নাকি চিনে নিয়ে নিয়েছে---এসব কী চলছে?
জানি না @&/
অরণ্যদা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কি তবে শুরু হয়ে গেল? নাকি অনেকদিন ধরেই চলছে?
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়ে ভয়ানক খবর পড়ছি -অঙ্গ বাদ দিতে হচ্ছে, রোগীকে বাঁচানোর জন্য। চিকিৎসা খুবই ব্যায়্বহুল - দিনে ৯-টা ইঞ্জেকশন -(১০০ ইউএস ডলার প্রতি ইঞ্জেকশন ), স্টেরয়েড দেওয়ার পর ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত এই ফাংগাস আক্রমণ হতে পারে
৪৬% ফ্যাটালিটি রেট :-((
এই ল্যান আরো গান, ট্রান্সলেট করুন। না পারলে বিদ্যাসাগরকে দোষ দেন।
@ :|: | ১৬ মে ২০২১ ১১:৪২ - থ্যাঙ্ক ইউ !
"ওইটুকু এদিক ওদিক ঘেঁটে আমিও জেনেছি। পাইএর কাছে জিগ্যেস কল্লাম করোনা পরবর্তীতে ওটা প্রাণঘাতী হতে পারে কিনা? আর হলে কিরম মাত্রায়?"
প্রতি ১০০ জনে ৪৬ জন মারা যেতে পারেন, গড়ে | তার মানে অবশ্য এই দাঁড়ায় না যে ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও তাই হবে |
ডায়াবিটিস, কিডনির অসুখ, স্টেরোয়েড দিতে হয়েছে, এমন মানুষদের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশী |
"Whereas aspergillosis is associated with fungus balls of the sinuses without tissue invasion, mucormycosis is an angioinvasive fungal infection which causes ischemic necrosis of the areas involved. The clinical course is rapid with case fatality rate of 46% [5]. Clinicians should have a high index of suspicion in immunocompromised patients and COVID-19 patients, with history of hospital admission for oxygen support, as this category of patients frequently has comorbid conditions like diabetes, renal failure and is usually administered steroids / antibiotics as part of COVID-19 management protocol."
এই দুটো পেপার পড়ে দেখতে পারেন:
(https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC7997795/)
(The epidemiology and clinical manifestations of mucormycosis: a systematic review and meta-analysis of case reports.
না, বিদ্যাসাগরের কাছে আরও নানা কাঠামোই ছিল। তিনি তুখোড় চলতি বুলি বলতেন, এমনকি স্ল্যাংও চমৎকার জানতেন। শব্দসংগ্রহ-তে বিস্তর শব্দও জোগাড় করেছিলেন। কিন্তু তার রোগটা দুর্দান্তভাবে ধরেছিলেন। প্রথম দীনেশচন্দ্র সেন --- ইতরের ভাষা বলিয়া বঙ্গভাষাকে ব্রাহ্মণ পণ্ডিত-মণ্ডলী ‘দূর দূর’ করিয়া তাড়াইয়া দিতেন, হাড়ি-ডোমের স্পর্শ হইতে ব্রাহ্মণেরা যেরূপ দূরে থাকেন, বঙ্গভাষা তেমনই সুধী-সমাজের অপাংক্তেয় ছিল— তেমনই ঘৃণা, অনাদর ও উপেক্ষার পাত্র ছিল।
ইতরের ভাষাটা খেয়াল করবেন।
দ্বিতীয় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী --- কথাটি এই যে, যাঁহারা এ পর্যন্ত বাংলাভাষায় লেখনী ধারণ করিয়াছেন, তাঁহার কেহই বাংলাভাষা ভালো করিয়া শিক্ষা করেন নাই। হয় ইংরেজি পড়িয়াছেন, না-হয় সংস্কৃত পড়িয়াছেন, পড়িয়াই অনুবাদ করিয়াছেন। কতকগুলি অপ্রচলিত সংস্কৃত ও নূতন গড়া চোয়ালভাঙা কথা চলিত করিয়া দিয়াছেন। নিজে ভাবিয়া কেহ বই লেখেন নাই, সুতরাং নিজের ভাষায় কী আছে না আছে তাহাতে তাঁহাদের নজরও পড়ে নাই।
...
এই শ্রেণীর লেখকের হস্তে বাংলাভাষার উন্নতির ভার অর্পিত হইল। লিখিত ভাষা ক্রমেই সাধারণের দুর্বোধ ও দুষ্পাঠ্য হইয়া উঠিল। অথচ এডুকেশন ডেস্প্যাচের কল্যাণে সমস্ত বঙ্গবাসী বালক এই প্রকারের পুস্তক পড়িয়া বাংলাভাষা শিখিতে আরম্ভ করিল। বাংলাভাষার পরিপুষ্টির দফা একেবারে রফা হইয়া গেল।
ফলে ওই দরকচা ভাষাই পাঠ্যপুস্তকের ভাষা হিসেবে পরিগণিত হয়।
বাংলার চলন বদলে দেওয়াটাই ত ইউরোপীয় স্ট্রাকচারালিজমের প্রভাব। বঙ্কিমের উপন্যাসের সেটাই ত জোরের জায়গা। রামপ্রসাদ বা মঙ্গলকাব্যে কি সেই জোর ছিল?
এবার বাচ্চাদের পড়ানো। মাধ্যমিক লেভেলে সবই পড়ানো হয়। সাগরসংগমে টু নিকুম্ভিলা। বিদ্যাসাগরের সামনে ইউরোপীয় মডেল আর সংস্কৃতর কাঠামো ছিল। উনি তার ওপর ভর করে বাংলার কাঠামো দাঁড় করিয়েছেন। বাংলা ত আদৌ আঁটোসাটো ভাষা ছিলনা। ইংরেজি ও সংস্কৃতর তুলনায় নিতান্ত দুর্বল। ফলে তখন বাচ্চাদের উহাই পড়িয়েছেন। গোলমাল সেখানে নয়। এখন দুনিয়ায় ভাষা শেখানোর টেকনিক বদলে গেছে। এখনও বিদ্যাসাগরের ওপর ভরসা কল্লে সেটা আমাদের অপদার্থতা।
যাইহোক আপনার বক্তব্য কিলিয়ার, যদিও মানলাম না।
ঠিক। 'নিমগ্নকাষ্ঠ' ছিল। submerged wooden plank। দারুণ।
কয়েকটা word আসেনি
Every kid in the village school used to get carried away in the game during recess but with a very focused mind he used to make models of various things like mill machines. Once he made a water clock out of an old box. That clock had a upside down cone which constantly dropped water drop by drop on a submerged wooden plank from inside the box. To mark the time there was a real sundial fixed in it.
রমিত, শুধু ভালো নয় ফাটাফাটি হয়েছে। কিন্তু এটা আপনার মৌলিক অনুবাদ, গুগলের বাপের সাধ্যি নেই এই অনুবাদ করার। ছাত্রদেরও এই বাংলা বোঝার সাধ্যি নেই। তখনও না, এখনও না।
@ এলেবেলে দেখুন দাঁড়াল কিনা । ঘরট্ট আর শঙ্ক্কুপট্ট মানে জানতাম না, দেখতে হয়েছে।
Every kid in the village school used to get carried away in the recess but with a very focused mind he used to make models of various things like mill machines. Once he made a water clock out of an old box. That clock had a upside down cone which constantly dropped water drop by drop from inside the box. To mark the time there was a real sundial fixed in it.
ভুলচুক হলে শুধরে দেবেন।
ওইটুকু এদিক ওদিক ঘেঁটে আমিও জেনেছি। পাইএর কাছে জিগ্যেস কল্লাম করোনা পরবর্তীতে ওটা প্রাণঘাতী হতে পারে কিনা? আর হলে কিরম মাত্রায়?
ব্ল্যাক ফাঙ্গাস নিয়ে এখনো অব্দি যা জানি তা হলো যেসব রোগী কে ইমুনও সাপ্রেসেন্ট স্টেরয়েড দিতে হচ্ছে , এবং বিশেষ করে ডায়াবেটিক রুগী তাদের কম ইমুনীতির সুযোগে এই ফাঙ্গাস থাবা বসাচ্ছে। অক্সিজেন সিলিন্ডার বা তৎ সংলগ্ন জন্ত্রাদি থেকে নাকি এই ফাঙ্গাস আসার চান্স বেশি। বানাব মারজনীয়।
ইয়ে, আপনি বাংলা গদ্যরীতি নিয়ে যত খুশি এক্সপেরিমেন্ট করুন। কেউ বারণ করছে না। কিন্তু বাংলার চলনকে অকারণে বদলে দেবেন কেন? ফোর্ট উইলিয়ামের আগে বাংলার চলন ওইরকমের কৃত্রিম সংস্কৃতায়িত আরবি-ফারসি বর্জিত ছিল কি? রামপ্রসাদ? মঙ্গলকাব্য? কোচবিহারের রাজার চিঠি?
আর আলাল, হুতোম, বঙ্কিম, মধু কেউ সেই গদ্যকে স্কুলের সুকুমারমতি শিশুদের গিলতে বাধ্য করেননি। এর আগে যে গদ্যাংশটি দিয়েছি সেটি নিউটনের জীবনী থেকে নেওয়া। বাচ্চাদের পড়তে হত। আপনি এর অর্থ বুঝতে পেরেছেন? এতদিন পরেও পেরেছেন? সমস্যাটা এই জায়গায়।
সাহিত্যের ভাষা নিয়ে তো আপত্তি করা হচ্ছে না, হচ্ছে পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তু ও তার ভাষা নিয়ে। এবং গোটাটাই তো কলোনিয়াল প্রভুদের তুষ্ট করার ছক বই অন্য কিছু নয়।
পাই, আবাপর এইটে নীল তিমির ডিমএর মত আরেকপিস হয়েছে। এই টেকনোলজিটা রিলায়েবল নয় বলে এফডিএ অ্যাপ্রুভও করে নি। যিনি এই গাধাটে প্রতিবেদন লিখেছেন তিনি অ্যাপ্সস্টোরেই সার্চ মারলে আরো কখান অ্যাপ পেতেন একই লাইনে। তাইলে আর এমন উচ্ছসিত হতেন না হয়ত।
যাই হোক এই ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি ডেডলি রোগ? হঠাৎ বেশ কিছু সংক্রমণের খবর পাচ্ছি। একটু বোলোত।
এলেবেলের বক্তব্য বোঝা যাচ্ছেনা। বিদ্যাসাগর ছাড়াও অনেকেই তৎসম শব্দবহুল বাংলা লিখেছেন। যেমন বঙ্কিম। বঙ্কিম বিদ্যাসাগর দুজনেই ইউরোপীয় ধাঁচ বাংলা গদ্যে এনেছিলেন। এটাও সবাই জানে। আপনি হয়ত বলবেন কলোনি প্রভুর পা-চাটা। কিন্তু তা নিঃসন্দেহে বাংলা গদ্যের উৎকর্ষতা বাড়িয়েছে। সম্ভবত অন্য ভারতীয় ভাষার তুলনায় বাংলাকে সমৃদ্ধ করেছে।
এর উল্টোদিকে আলালের ঘরে দুলাল গদ্যরীতি হয়ত খাঁটি বাংলা ছিল। পরে সেটা অত মর্যাদা পায়নি। এর মধ্যে দোষগুণ আসছে কোথা থেকে?
কালীপ্রসন্ন একহাতে তৎসম শব্দবহুল মহাভারত নামাচ্ছেন, অন্যহাঁতে নকশা লিকছেন। মধুসূদনের তৎসম শব্দবহুল মেঘনাদবধের দাপটে খাঁটি বাঙালি কবি ঈশ্বর গুপ্ত হেরে যাচ্ছেন।
তাহলে বাংলা তৎসমবহুল গদ্য লেখায় বিদ্যাসাগরের দোষটা ঠিক কি? আর যদি বলেন সব্বাই দোষী, তাহলে সেটা বকোয়াস। সাহিত্যগুণ বিচার করলে আলালের তুলনায় বঙ্কিম, গুপ্তকবির তুলনায় মাইকেল শতযোজন এগিয়ে থাকবেন তাতে সন্দেহ আছে কি?
খেয়াল রাখবেন অ্যাডামের পাঠশালা এনে ফেলবেন না। প্রশ্ন বাংলা গদ্য সম্পর্কে।
হুম। পুরাণ বাক্স হয়েছে mythical box। বাক্সমধ্য হইতে হয়েছে from the middle of the speech। আর বেলাববোধনার্থ? কেন Belababodhan। হুঁ হুঁ বাওয়া গুগলের বাপের সাধ্যি নেই এই গদ্য অনুবাদ করার। বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠতম গদ্যশিল্পী বলে কথা।
ছোটাইদির বই নিয়ে আলোচনা
একটা জিনিস মনে হয়, এই কমিউনিটি কিচেন, স্বল্প বা বিনামূল্যে যাদের প্রয়োজন তাদের খাওয়ার ব্যবস্থা করা, প্যাকেটে বা গাড়ি করে খাবার ব্যবস্থা করা ব্যক্তিগত উদ্যোগে, বা চাঁদা অনুদান তুলে, এগুলো ভালো ও জরুরি কাজ মেনে নিয়েই বলছি, এর পুরোটাই সরকারী উদ্যোগে হওয়ার কথা ছিল। রাজনৈতিকভাবে সরকারকে চাপ দিয়ে এটা করানো যায়নি বলে, ব্যক্তিগত উদ্যোগে করায় পাপস্খালন থাকতে পারে, দায়মোচন থাকতে পারে, কিন্তু রাজনৈতিক দেউলেপনার ভরতুকি কী আর সমাজসেবা দিয়ে হয়? সরকারকে চাপ দিয়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অবনতিকে সিধে করা লকডাউন বা কোভিড পরিস্থিতিতে ভেঙে পড়া অর্থনীতির ভুক্তভোগীদের ন্যূনতম মৌলিক অধিকার সুনিশ্চিত করা একটা রাজনৈতিক দায়িত্ব। ভেঙে পড়া পরিকাঠামো পুনর্বিন্যাসএ সরকারকে বাধ্য ও সহায়তা করাও। এই পরিস্থিতিকে সমাজসেবার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করায় রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাবই ফুটে ওঠে। যেকথা বারে বারে উঠে আসছে তা অমূলক নয় যে, সমাজসেবা করে ভোট পাওয়া গেলে আজ ভারত সেবাশ্রম সংঘ বা রামকৃষ্ণ মিশনই দেশ চালাত।
@রমিত বাবু, হ্যাঁ, বাগুইআটির মোড়ের ছবি
All the boys in the school, when they took a break, would be addicted to sports; But at that time he was absorbed in making replicas of instruments like gharatta etc. Once, he made a water clock with a mythical box. ু The cone of the clock, driven from the middle of the speech, was driven by a continuous drop of water in a submerged piece of wood; There was a real conical arrangement in it for Belababodhan.
অরিনবাবু, এ বাবা এ তো জলের মতো সহজ। চিকেন টিক্কা হল যে চিকেন টিকা পেয়েছে। দুটো ডোজই পাওয়ার জন্য 'টিক্কা'। আর যে চিকেন টিকা না পেয়ে ধুঁকছে, তাকে মশলা দিয়ে রাঁধা হলে সেটা চিকেন মশালা।
রমিত, এইটের অনুবাদ করুন দিকি --- পাঠশালার সকল বালকই, বিরামের অবসর পাইলে, খেলায় আসক্ত হইত; কিন্তু তিনি সেই সময়ে নিবিষ্টমনা হইয়া, ঘরট্ট প্রভৃতি যন্ত্রের প্রতিরূপ নির্মাণ করিতেন। একদা, তিনি একটা পুরাণ বাক্স লইয়া জলের ঘড়ী নির্মাণ করিয়াছিলেন। ঐ ঘড়ীর শঙ্কু, বাক্সমধ্য হইতে অনবরতবিনির্গতজলবিন্দুপাত দ্বারা নিমগ্নকাষ্ঠখণ্ডপ্রতিঘাতে, পরিচালিত হইত; বেলাববোধনার্থ তাহাতে একটি প্রকৃত শঙ্কুপট্ট ব্যবস্থাপিত ছিল।
বাধ্য হয়ে লিখছি। নানা জায়গায় দেখছি শুনছি, কালকে কাগজে রিপোর্ট বেরনর পর মোবাইল app বেসড অক্সিমিটার অনেকে ব্যবহার করছেন। রমিতবাবু যেমন বললেন৷ আরো বেশ কিছু লোক ব্যবহার করে দেখিয়েছেন, ৯০ এর নীচে রিডিং দেখাচ্ছে, যখন পালস অক্সিমিটার যন্ত্রে ৯৭-৯৮। ডাক্তাররা বলছেন সুস্থ লোকজন এতে মেপে কম পেয়ে প্যানিক করে ফোন করছেন! এতো উলটো বিপত্তি। তবে অপ্রত্যাশিত কিছু না। যাঁরা এসব নিয়ে কাজ করেন, জানাচ্ছেন অক্সিজেন মাপার ফিজিক্স অনুযায়ীই এই মোবাইল দিয়ে মেপে সঠিক রিডিং আসতে পারেনা। অক্সিমিটারে অক্সিজেনেটেড আর ডিওক্সিজেনেটেড রক্ত দুটোই মাপে, তার জন্য দুটো আলাদা বর্ণের LED আছে। মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইটে সেটা সম্ভব নয়। এই নিয়ে অনেক পিয়ার রিভিউড পাব্লিশড পেপারও আছে।
দয়া করে এটা দিয়ে মেপে প্যানিক করবেন না, এই পরিস্থিতিতে একটা ফলস হ্যাপি হাইপোক্সিয়া হয়েছে ভেবে অক্সিজেন বেড ডাক্তার করে মরবেন না। তাতে নিজের মন শরীর থেকে স্বাস্থ্যব্যবস্থা, সবকিছুর উপর অনর্থক চাপ পড়বে।
অন্যদের এটা ব্যবহার কর্তে বলে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন অনেকে। অনেকের এটা দিয়ে মেপে একবার ৯৬ র ওপরে এল মানেই এটা ঠিকঠাক কাজ করছে, তাও নয়।
বাজারে কেন অনেক কম দামে এটা পাওয়া যাবেনা বা সরকার থেকে পাড়ায় পাড়ায় গ্রামে গ্রামে অন্তত একটা করে দেওয়া হবেনা, যা প্রপার প্রিকশন নিয়ে অনেকে ব্যবহার করতে পারেন, বরং সেই নিয়ে দাবি দাওয়া ওঠা জরুরি।
বলুন দেখি চিকেন টিক্কা আর চিকেন মশালার মধ্যে কি তফাৎ?
;-)