এ কি আর মারলিনস্পাইক পেয়েছেন!! এ হচ্ছে বৌবাজার। হেথায় ঘরের কসাইকে ফোন করলে আর্মস্ট্রং সায়েব হ্যালো বলেন।
আজ ঈদ বলে ওকে ছাড় দিলুম। কাল দেখে নোবো। ইয়ার্কি পেয়েছে! ঈদের দিন আমার ফোন চাঁদে পাঠানো!!
কিন্তু কেলোদারও একজন কষাই কাটস আছেন!? এদিকে কসাই কাটসকে তো সর্বদাই ফোনে পাওয়া যায়। এমনকি পৃথিবীর বাইরে থেকে ফোন করলেও কসাই কাটসের কাছেই ফোন যায়।
হ্যাঁ চাপাতি বাংলাদেশে বলে জানি। আমি এদিকেরটাই জানতে চাই। সম্ভব হলে এর হিন্দি নামটাও। আমার ধারণা ছিল এটাকে রামদা বলে। কিন্তু আমার ভাই বলছে রামদায়ের মাথা আরেকটু গোলমত হয়।
কাল জেনে দিলেও হবে। একটু জরুরী, বেশী না।
চাপাতিটা বাংলাদেশী বাংলায় চলে। বৌবাজারের মাংসপট্টিতে শুনিনি।
দমদি,
মাংসের লাইনের লোকেরা ওকে দা ই বলে। মাংস থোড়ার দা। তাও আপনি চাইলে কালকে ওদের মুখ থেকে অন্য কোনো চালু নাম আছে কিনা জেনে নেব।
আমার ৪৫ বছরের কষাই বন্ধুকে ফোনে পাচ্ছি না, নয়তো এখনই জেনে নিতাম। আমরা কেজি স্কুল থেকে বন্ধু। আজও বন্ধু, দুজনেই দুজনের সবচে পুরোনো বন্ধু।
এইত্তো থ্যাঙ্কিউ থ্যাঙ্কিউ হিজি।
দ দি চাপাতি বা ভোজালি।
প্যাথোলজিস্ট সুবীর দত্ত করোনায় চলে গেলেন।
ওনার ল্যাবে করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা ছিল না কিন্তু।
ক্লিভার ?
দোকানে যে সোজা কাটারির মত জিনিষটা দিয়ে পাঁঠা ছাগল বলি দেয় তারপর ছোট ছোট পিসও করে, ঐটাকে কী বলে? ঠিক কাটারি তো নয় একদম সোজা। চাপাতি বলা যায় কি?
অরিনবাবু আছেন? আমাকে derijana@জিমেল. কম-এ একটা মেল করতে পারেন? জরুরি।
আজকের আনন্দবাজারের সম্পাদকীয় বিভাগে সৈকতের লেখা, আগের এক পোস্টে সিংগল-k লিংক দিয়েছে
আনন্দ করে খাও। ঈদ মুবারক।
পিটাটা কেনা, জাস্ট ওভেনে সেঁকে নিয়েছি। বাকিগুলো বাড়িতে বানানো। ঈদ মুবারক সবাইকে (নিজেদেরও) :)
এবারে একটু রাম-রেজিন আইসক্রিম হবে!
আরিব্বাস! আবার একটা চমৎকার পিটাও রয়েছে :-)
কেকের জন্যে ছবি। আজকের ডিনার। সেই চিকেন প্লাস কোল্ড কিউকাম্বার সুপ (রোস্টেড ওয়ালনাট গুঁড়ো দেবার ইচ্ছে ছিল কিন্তু এতো খিদে পেয়েছিল যে মনে হল ওটা ছাড়াও দিব্যি হবে। :))
সৈকদ্দা আমার মনের কথাটি লিখেছেন। ধন্যবাদ সৈকদ্দা, কিন্তু কিছু পাল্টাবে না জানেন, কারন তৃণমূলের সঙ্গে নয়, এই মোদীশাহের বিজেপির ঘনিষ্ঠতা বেশী সিপিএমেরই নেতৃত্বের একাংশের সঙ্গে। আমি প্রত্যক্ষদর্শী এবং এই সমীকরনের ভুক্তভোগী। কোনদিন সাক্ষাৎ হলে বলতে পারি, কিন্তু পাবলিক ফোরামে সে কাহিনী বলে গালাগালি খেতে চাইনা।
এবারেরভোটে নিজের নাকটি কেটে তৃণমূলের যাত্রাভঙ্গকরা ছাড়া এই সিপিএমের নেতৃত্বে বামেদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। উদ্দেশ্যের প্রথমাংশ সিদ্ধ হলেও দ্বিতীয়াংশ ব্যর্থ হয়েছে। প্রথমাংশের জন্য আমি খুব একটা দুঃখিত নই, কিন্তু দ্বিতীয়াংশের জন্য কিছুটা খুশীই।
কুলদা রায়ের লেখার কৃৎ কৌশল নিয়ে ইন্দ্রাণী কদাপি লিখলে তা পড়ার তীব্র আগ্রহ রইল
ধ্যাত, ইনি যাদবপুরের অধ্যাপক স্বপন চক্কোত্তি। কোথাকার তরবারি কোথায় রেখেছে! এর আগে সেম কেলো হয়েছিল মোহনবাগানের গোলকিপার শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পর্কিত খবরে যাদবপুরের শিবাজী বন্দ্যোর ছবি দিয়ে।
স্বপন চক্রবর্তী, মানে, সুরকার যিনি আরডি র সঙ্গে জাজ করতেন, তিনিও জ্যোতিষী !
দেখুন এলসিএম, সমর পাণ্ডেও বাউন আবার স্বপন চক্রবর্তীও (ছবিতে) বাউন। সে হিসেবে লেখক যে অতিমাত্রায় শ্রেণিসচেতন, সেটা তো অন্তত স্বীকার করুন!
স্বপনকুমার আর শ্রীভৃগু একই লোক !
রঞ্জনদা, এই সব মিটে গেলে যদি কখনো 'নিষ্ঠা'য় যেতে চান তো বলবেন। ওরা বারুইপুরের রেড লাইট এলাকায় কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি আমার খুব পরিচিত। পেয়ারার সময় দেখে যাবেন না হয় :)
একটা জরুরি আবেদন
-------------------------------
অনেকের মিলিত উদ্যোগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ইন্টারিম অক্সিজেন ফেসিলিটেটেড সেন্টার তৈরি করা হচ্ছে, যেখানে কোন হাস্পাতালে বেড না পাওয়া অব্দি ডাক্তারদের দ্বারা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের তত্ত্বাবধানে অক্সিজেন ও আনুষঙ্গিক চিকিতসা দেওয়া হবে। এধরণের সেন্টার তৈরির নানাবিধ নিয়মবিধি মেনে।
এই মডেল সফল হলে এভাবেই তৈরি করা সম্ভব আরো অনেক এরকম সেন্টার তৈরি করা সম্ভব।
সব অনুমতিপর্ব পেরিয়ে, নতুন পুরানো ছাত্রছাত্রী, ছাত্র উনিয়ন, ডাক্তার, নানা সংগঠন, নাগরিকদের উদ্যোগে এই সেন্টার এবার শুরুর পথে । কিছু সিলিন্ডার এসেও গেছে। এবারে এই সিলিন্ডার কিন্তু ছোট সিলিন্ডার নয়, বড়, D টাইপ, ৪৫ লিটারের।
এই সিলিন্ডার আরো লাগবে।
ছোট B টাইপ নয়, এই বড়, ডি টাইপ। ৪৫ লিটার।
এছাড়াও লাগবে ফ্লো মিটার।
যত যোগান পাওয়া যায়, ভাল। এই ব্যাপারে যেকোন সাহায্য পেলে খুব ভাল হয়।
আগাম ধন্যবাদ।
দই দিয়ে উনি দাড়ি মাজতেন। আর খিদে পেলে দাড়ির ন্যাজটা অল্প অল্প চুষতেন।