'আশা করি দুয়েকজন ক্লোজেট বিজেপি ছাড়া আর কেউ এটাকে ভিক্ষান্ন বলবেনা।'
এখানে সবার আগে আমি রাজ্যের প্রতিটি মিউনিসিপ্যালিটি ও পঞ্চায়েতে পাঁচ টাকায় ডিম-ভাত প্রকল্প চালু করার দাবি তুলেছি। এবং সেটাকে 'ডিম্ভাত' লিখিনি। কোথায় কোথায় চালু আছে তার হোয়াটঅ্যাবাউটারি করিনি। সেটাকে ঢপও বলিনি।
তবুও আপনারা সে বিষয়ে চুপ কেন?
ঘন্টা খানেক আগের খবর । ভবানীপুর পুলিশ হাসপাতালে ৩০০ বেড যোগ করা হয়েছে । খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন প্রয়োজনে ।
Opening today 100 Bed Ujjiban Hospital with oxygen support and ICU near Jatragachi Flyover, Newtown, Kolkata.
Contact no. 8100936743
Pre-booking is ongoing.
Admission will be done from 1:30PM only.
Verified.
Northern light hospital- 033 2533 0019
Non covid bed available after 4pm today...
Verified at 12:47pm, 7/5/21.
Via গর্ভিত হিন্দু শুভজিৎ
আমদের দেশে কেউ টিকা নেওয়ার জন্য ক্যাশ দিচ্ছেনা :-(
বোঝো! ১৫% আমেরিকান ইতস্তত করছে টিকা নেবে কিনা। ক্যাশ দিলে নেবে। ধুস, এরকম জানলে ...
Krispy Kreme in March offered free donuts to anyone who could prove they’d been vaccinated against COVID-19.
West Virginia is offering $100 savings bonds to 16- to 35-year-olds who get vaccinated.
Maryland will pay fully vaccinated state employees $100.
Breweries participating in New Jersey’s “Shot and a Beer” program are giving out free drinks to legal adults who gets vaccinated in May.
Connecticut and Washington, D.C., are also running free-drink promotions for the inoculated.
The New York Yankees and Mets will reportedly offer free tickets to fans who get vaccinated at ballparks before games.
Lawmakers in Harris County, Tex., approved a $250,000 budget for vaccine perks like gift cards and freebies.
Detroit is handing out $50 prepaid debit cards to pre-registered individuals who drive a neighbor to a vaccine clinic.
--
U.S. Census Bureau data show that less than 15% of U.S. adults identify as vaccine hesitant.
--
Late last year, Robert Litan, a scholar at the Brookings Institution, argued that each person who gets vaccinated should be paid $200 up front, and another $800 once the country reaches herd immunity. Former Congressman John Delaney also called for $1,500 stimulus checks for those who get vaccinated.
--
কপালে নেই ঘি... এই বাজারে দু পয়সা আসত
ইন্ডিয়া কি চাইনিজ ভ্যাকসিন নেবে। ইন্ডিয়ার ১৪০কোটি ভ্যাকসিন দরকার তিন মাসের মধ্যে, বা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব।
Chinese vaccines are badly needed, says Gagandeep Kang, a virologist at the Christian Medical College in Vellore, India, and a member of a technical group on immunization that advises the WHO. The group met on 29 April to review data on the two Chinese vaccines, and will soon provide recommendations on their use.
নেচার এ একটা আর্টিকল দেখলাম
China’s COVID vaccines are going global — but questions remain
কেরালা সরকার বিনামূল্যে খাওয়ার ব্যাবস্থা করলেন।
Nobody will go hungry during the lockdown. Next week onwards free food kits will be distributed for all families and guest workers. Food will be delivered to the needy from People's Restaurants and Community Kitchens through Local Self Government Institutions: Kerala Chief Minister
আশা করি দুয়েকজন ক্লোজেট বিজেপি ছাড়া আর কেউ এটাকে ভিক্ষান্ন বলবেনা।
অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকাকে অনুমোদন দেয়নি আমেরিকা। বাইডেন বলেছিলেন, অন্য দেশকে দেবেন তা। সমাজকর্মী রেভারেন্ড জেসি এল জ্যাকসন বলেছেন, তিনি প্রেসিডেন্টকে বলবেন যাতে শিগগিরই ৬ কোটি ডোজ টিকা ভারতে পাঠানো হয়।
জ্যাকসন জানান, ভারতের অতিমারীর পরিস্থিতি এখন যে অবস্থায় রয়েছে তা থেকে বেরতে গণ টিকাকরণই একমাত্র রাস্তা। তাঁর আশঙ্কা, আজ ভারত আক্রান্ত, আগামী দিনে গোটা পৃথিবীর এক অবস্থা হতে পারে। তাঁর কথায়, ‘ওরা (ভারতীয়) মানুষ। আজ যদি আমরা না থামাই, যদি হাওয়া দেয় তবে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়বে।’ রেভারেন্ড জ্যাকসন।
-----। একেবারে সঠিক বক্তব্য।
অভ্যু, আমি খোঁজ নিচ্ছি আর কে এম আলাদা করে কিছু করছে কি না। তবে এটা একদমই ব্যক্তিগত উদ্যোগ, ওরা নিজস্ব কিছু বন্ধুবান্ধব মিলেই করছে।
নরেন্দ্রপুর মিশন কলেজের শিক্ষক, অসীম মন্ডলের পোস্ট। যাচাই করে নিয়েছি। ওর অনুমতি নিয়েই পোস্ট করলাম । দুটো পয়েন্ট
বি-এর কবিতাটা দারুণ।
অরিন-দার সাথে একমত। ক্লাস্টার-বাস্টিং ছাড়া উপায় নেই, বিশেষ করে এতোটা সংক্রামক হওয়ার পরে। কিন্তু কদ্দূর কি হবে, আমি অলরেডি একটা মিটিং-এ বকা খেয়েছি 'লকডাউন' বলবেন না, নন-ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্টারভেনশন বলুন। আরকান্সায় থাকার সময় তো রীতিমত FOIA হয়ে এক কেলেঙ্কারি হয়েছিলো সরকার থেকে ডেটা চেপে দিচ্ছে বলে - তারপরে অবশ্য গভর্নর নড়েচড়ে বসে।
পাই-দি যেটা লিখেছেন, র্যাপিড টেস্টের ফলস নেগেটিভ রেট বেশ ভালোই বেশী - কিন্তু মানুষকে সেনসিটিভিটি স্পেসিফিসিটি বোঝানোর চেষ্টা করা বৃথা (আমি নিজেই গুলিয়ে ফেলি কোনটা কি) - আর ওই ফলস নেগেটিভ থেকে একটা 'ফলস কনফিডেন্স' তৈরী হয় যেটা সাংঘাতিক, কিন্তু এই অরিন-দা মত ক্লাস্টার কন্ট্রোল করলে সেটাও একটু এড়ানো যাবে বলে মনে হয় - মানে একটা ক্লাস্টারের মধ্যেই রেস্ট্রিক্ট করলে বোধহয় ফলস নেগেটিভ হওয়ার সম্ভাবনা কম।
যদিও এসব প্রিচিং টু দ্য কয়ার হয়েই থেকে যাবে। ঐদিক বদগুরু বলেছে, 'the only way to keep any virus away is to not talk about it, it will dissipate itself', কবে যে এদের মুখ বন্ধ করা যাবে কে জানে।
কথাগুলো বেশ কিছুদিন ধরেই খুব মনে হচ্ছিল, টুকটাক লিখেছিলাম, নানা জায়গায় বলেছি।
নিজের আশেপাশে, আত্মীয় পরিজন, বন্ধুবান্ধবকে অসময়ে চলে যেতে দেখে আবারো মনে হল বলি।
এই সব মৃত্যুই প্রিভেন্টেবল ছিল। এদের কারুর যাওয়ার কথা ছিল না। এখনো আরো কতজনকে চলে যেতে হবে জানিনা। কিন্তু এগুলো করা খুব তো হাতিঘোড়া কিছু নয়। করলে অনেকের ভোগান্তি কমতে পারে, অনেক এরকম চলে যাওয়া আটকানো যেতে পারে।
১। Test EARLY, Treat EARLY - এতো কোভিড পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের এক মূল মন্ত্রই বলা যায়। জপতেও বলা হচ্ছে। কিন্তু জপতে বললেও , এক, সবাই মোটে জপছেন না। দুই, জপতে চাইলেও জপতে পারছেন না।
এই এক এর দলে অনেকেই ভাবছেন, আমার তো এই সিজন চেঞ্জের জ্বর সর্দি কাশি হল, এর জন্য আর টেস্ট কেন , পজিটিভ এসে গেলে আইসোলেশনের হ্যাপা কে পোহাবে । এবং কয়েকটা প্যারাসিটামল মেরে দিয়ে দিব্বি ঘুরে বেড়াচ্ছেন, বাইরে , পরিবারের মধ্যেও , স্বাভাবিক পরিস্থিতির মতই।
তাঁরা কি এই উলটো দিকটা ভেবে দেখছেন ? উপসর্গ আসার মধ্যে যত তাড়াতাড়ি পরীক্ষা করে জেনে গেলে শুরু থেকে ঠিকঠাক চিকিতসা করার সুবিধা, মনিটরিং প্রথম থেকে নিয়মমত করলে নিজের জন্য রিস্ক কম, দুম করে হঠাত শ্বাসকষ্ট হয়ে তুমুল ভোগান্তি আর শেষ হয়ে যাওয়ার সম্ভাববাও কম। জেনে গিয়ে আইসোলেট করে ফেললে, সেইমত বিধিব্যবস্থা নিলে ছড়ানোর সম্ভাবনাও কম। এছাড়া, আরেকটা খুব জরুরি কথা, নিজের যদি খুব অল্পের উপর দিয়েও যায়, নিজের থেকে ছড়ানো অন্য কারুর কোভিডে আক্রান্ত হয়ে অবস্থা খারাপ বা মৃত্যুর সম্ভাবনাও আটকানো যায়।
কিন্তু এতো গেল একদিকের কথা। যাঁরা আছেন, দুইয়ের দলে ? হ্যাঁ, এরপরেও বহু মানুষ কিন্তু টেস্ট করতে চাইছেন, কিন্তু করতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়ছেন। অনেকেই অসুস্থ অবস্থায় অনেকদূর হাস্পাতালে গিয়ে লাইন দিয়ে স্যামপ্ল দেওয়ার মত অবস্থায় নেই। অনেকে একা যেতে পারছেন না, দূরে নিয়ে যাওয়ার লোক নেই, টেস্টই হচ্ছেনা। এছাড়াও সম্ভাব্য কোভিড আক্রান্তকে দূরে যেতে হলে সেই যানবাহনেও সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে।
সিম্পটম থাকা অবস্থায় নানা হাসপাতালে গিয়ে ভীড় করে লাইন দেওয়া সংক্রমণের সুপারস্প্রেডিং ইভেন্ট হতে পারে। সামাজিক দূরত্ববিধি এই সব লাইনে মানা হচ্ছেনা, দেখাই হচ্ছে। মানা সম্ভবই না, বহু ক্ষেত্রেই।
হাস্পাতালগুলিতে যেখানে ক্লিনিকাল ম্যানেজমেণটের বিশাল চাপ, সেখানে এই চাপ কিছুটা কমানো গেলেও সুরাহা হয়।
এক্ষেত্রে ঘর থেকে ঘর থেকে নমুনা সংগ্রহের জন্য এখন যাঁরা আছেন, সেই সংখ্যা যথেষ্ট নয়। আর এসব সমস্যা পেরিয়ে নমুনা কোনভাবে দিলে, ঘর থেকে হোক কি হাসপাতাল, সেখানে রিপোর্ট আসতে লেগে যাচ্ছে ৭২ থেকে ৯০ ঘণ্টা, এরকমও বহু ক্ষেত্রেই হচ্ছে।
সরকারি হাস্পাতালে গেলে তাও রাপিড টেস্টের সুযোগ আছে, কিন্তু প্রাইভেট ল্যাবগুলিতে নেই। যা শুনলাম, সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ীই।
এবারে র্যাপিড আন্টিজেনের ( RAT) সুবিধা অসুবিধা দুইই আছে। অবশ্যই আর টি পিসিয়ার অনেক বেশি সেন্সিটিভ । র্যাপিড আন্টিজেনের সেন্সিটিভিটি ৫০%। অর্থাৎ ৫০% পজিটিভ কেসে নেগেটিভ দেখাতে পারে, যাকে বলা হয়, ফলস নেগেটিভ । নেগেটিভ না হলেওনেগেটিভ রেজাল্ট। কিন্তু এর সুবিধা হল, ফলস পজিটিভ খুব কম । প্রায় নেই। মানে , পজিটিভ এলে সেটা অবশ্যই পজিটিভ। আর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল, রেজাল্ট চলে আসে ৫ মিনিটে। খরচ কম তো বটেই। মানে আপনি অনেক আগে জেনে গেলেন। পজিটিভ হলে সঙ্গে সঙ্গে সেইমত নিজের জন্য আর অন্যদের , বিশেষ করে পরিবারের বাকিদের সংক্রমণ থেকে বাঁচানোর ব্যবস্থাও করে ফেলতে পারলেন।
ফলস নেগেটিভের সমস্যা দূর করার ব্যবস্থাও আছে। এর আগে বহু গাইডলাইনেই এসেছে । অনেক জায়গাতেই সময় বিশেষে করা হয়েছে। র্যাপিড আন্টিজেন টেস্টে নেগেটিভ এলে নেগেটিভ ডিক্লেয়ার না করে সেই স্যামপ্লই যাবে আর টি পিসিয়ার এর জন্য। আলাদা ভাবে আর নমুনা সংগ্রহের দরকারও নেই। একই সোয়াব নমুনা প্রথমেই দুরকম টেস্টের জন্য নিয়ে নেওয়া যায়। রাপিড আন্টিজেনেই পজিটিভ এসে গেলে আর আর টি পিসিয়ার এর দরকারই নেই। এর ফলে আর টি পিসিয়ার এর উপর চাপও অনেক কমবে। সেই ফল আসতে এত বেশি সময়ও আর লাগবেনা।
এবার ঘরে ঘরে সার্ভে করে এই প্রোটোকল মেনে পরীক্ষা করা গেলে তো খুবই ভাল । ঘরে ঘরে মাস্ক , কী করিতে হইবে, সেই লিফলেট বিলির সঙ্গে সঙ্গে এই কাজ। কিন্তু এই অবস্থায় সেটা কতদূর কী করা যাবে , জানিনা।
সেক্ষেত্রে অন্তত পাড়ায় পাড়ায় বা কয়েকটি পাড়া মিলে যদি একটা টেস্টিং বুথের মত করা যায়। খোলামেলা বড় জায়গা। ক্লাবঘরগুলি হতে পারে। পাড়া আর আশেপাশে যাঁরা টেস্ট করাতে চান, ফাঁকায় ফাঁকায়, সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে এসে করিয়ে যান। খুব অসুস্থ হলে খবর দিন , তাঁদের বাড়ি থেকে নমুনা নিয়ে যাবে।
এই কাজ সরকারি স্বাস্থ্যকর্মী, এম পি ডাব্লু, এন এ এম রা করতে পারেন। এন জি ও রা এগিয়ে আসতে পারেন।
প্যারামেডিকেল , নার্সিং প্রশিক্ষণপ্রাপ্তরা , এমনকি শিক্ষার্থীরাও একদুদিনের প্রশিক্ষণ পেলে আর পিপিই কিট পেলে এই কাজ করতে পারেন। শিক্ষার্থীদের যাঁদের শেষ বছরে ইন্টার্ন করতে হয়, তাঁদের এই কাজ ইন্টার্নশিপ হিসেবে গণ্য হবে বললেও অনেকেই এগিয়ে আসতে পারেন।
ঘরের কাছাকাছি কোথাও থেকে , বা অবস্থা বিশেষে ঘর থেকে নমুনা সংগ্রহের ব্যবস্থা করা গেলে খুব ভাল হয়।
২/ পাড়ায় পাড়ায় টিকা দেওয়ার বন্দোবস্ত করা । একজন ডাক্তার , সেবিকা, ডিএম এল টি, বি এম এল টি কি নার্সিং প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত , অন্যান্য কাজকর্ম এসময়ে বন্ধ বা চাপ কম এধরণের চাকুরিজীবী, স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে এক একটি টিম করা যেতে পারে। স্বাস্থ্যকর্মী বাদে অন্যরা খাতায় লিখতে পারেন, যা পরে App এ কেউ তুলে দেবেন। গ্রামে গ্রামে এই কাজ এ এন এম রা করতে পারেন, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত আশা রাও করতে পারেন। এমনকি কোয়াকরাও পারেন। আডভার্স রিয়াকশন মনিটরিং এর জন্য কি ডাক্তার লাগবেই কিনা, এনিয়েও কথা হোক। এতদিনের ভ্যাক্সইনেশনের অভিজ্ঞতায় কতজনের আধ ঘণ্টার মধ্যে আডভার্স রিয়াকশন এল, তারো ডাটা আসুক সেই আলোচনায়।
পাড়ার ক্লাব বা নিকটবর্তী স্কুলগুলো এই কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। এর ফলে হাস্পাতালে আসা রুগিদের থেকে সংক্রমণ, হাসপাতালে ভিড়, এসবও এড়ানো সম্ভব। আর টিকাদান বিকেল ৫ টা- ১১ টা অব্দি করলে দিনের বেলায় রোদে লাইন দেওয়া এড়ানো সম্ভব। এতে প্রচুর মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গরমে সবার পক্ষে মাস্ক রাখাও সম্ভব হচ্ছেনা।
৩ । ফ্রি তে মাস্ক, স্যানিটাইজার বিলি করা হোক।
ট্র্যাভেলের কারনে তো অনেকবার কোভিড টেস্ট করালাম নানা জায়গায়, দেশে যে ক'বার করেছি, বাড়ি এসে স্যাম্পল নিয়ে যাবে এমন ব্যবস্থা করেছি। আজ বাইরে করালাম। নাতিপ্রশস্ত জায়গায় বেশ কিছু লোক, ভীড় না হলেও জনবিরল না, সামাজিক অসামাজিক শারীরিক ইত্যাদি কোন দূরত্ব অন্তত বিধিসম্মত নেই। রাস্তার পাশে মোবাইল ভ্যান থেকে স্যাম্পল নেওয়া হচ্ছে।
লক্ষ্য করলাম একই গ্লাভস পড়ে সবার স্যাম্পল নেওয়া হচ্ছে, এতই অবাক হলাম যে তখন বলার কথাও মনে পড়লো না।
এরপরেও বেঁচেবর্তে থাকলে সে নিতান্ত মর্মপীড়ের দয়া আর পঞ্চজনের দোয়া।
আর হলো দামের রেঞ্জ। আজ নিল ৩২০০ টাকা। আগেরবার বাড়ি এসে নিয়েছিল ১৮০০। ওয়ানএমজিতে ১২০০, অ্যাপোলো ৭৫০ (বাড়ি এসে, দুটোই)। আরেকটা প্রাইভেট হাসপাতালে গেছিলাম (লুরুতেই), সেখানে ২২০০।
অরিন | ০৭ মে ২০২১ ১০:০০
হেমন্ত সোরেনকেও ফোন করে উনিজী মন কি বাত শুনিয়েছেন। তার বদলে কাজের কথা বললে বা শুনলে ভাল হত, হেমন্তবাবু বলেছেন।
দ্বিতীয় ডোজ ছাড়া কিছু পাওয়া যাচ্ছে না। তাও ভোর চারটে থেকে লাইন। 'নতুন' সরকার কিছু করবে, হাসপাতালগুলো এরকমই আশা করছে। কলকাতায় দুটো - একটা প্রাইভেট হাসপাতালে ৪৫ - র নীচের জন্য প্রথম ডোজ পাওয়া যাচ্ছে, কিন্তু অ্যাপো পাওয়া মুশকিল। এর মধ্যে একটি শুনলাম দেড় হাজার টাকা নিচ্ছে কোভ্যাক্সিনের জন্য।
আমাদের সাতচল্লিশের পল্লী প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বাইরে এই ব্যানার ঝুলছে-
আর ভেতরে এই ব্যানার ঝুলছে-+
এখানে লিখছে কোভিশিল্ড সেকেন্ড ডোস ৮-১২ সপ্তাহ পর নেওয়া যেতে পারে। সেটাও সম্ভব না হলে দু বছর অবধি গ্যাপ দেওয়া যেতে পারেঃ
Trials have indicated there are differences in timings for second doses to achieve a high level of antibodies in the system.
For the AstraZeneca-Oxford vaccine Covishield, it is 12 weeks, although the Indian recommendation is for 6-8 weeks, while for the indigenous Covaxin, a gap of four weeks is recommended, since no other interval has been tested.
But missing the second dose is no cause for worry, assures Kang. It simply postpones the boosting of the antibodies and does not result in any loss of protection in the short term. Missing the time period allocated does not require a repetition of the first dose.
“If you get your first dose and don’t get your second dose for a couple of years, you probably need to repeat your first dose,” says Kang. “If it’s a matter of weeks, you definitely don’t have to worry. Even if it’s a matter of months, you most likely don’t have to.”
আহা রাশিয়ান ভ্যাকসিন! প্রথমে বলে দুটো ডোজ। এখন বলে একটা নিলেই হবে, তবে একটু কম কাজ হবে। কি আজব!
অনেক ধন্যবাদ অভ্যু আর আরিন বাবুকে . নিশ্চিন্ত হলাম
ভ্যাকসিন মেশাবো না বলেই সমস্যা ।এখানে রাশিয়ান ভ্যাকসিন পাওয়া যাচ্ছে কিন্তু নিচ্ছি না
পাই ও অন্যান্যরা, নিউজিল্যাণ্ডে আমরা যেভাবে ক্লাসটার নিয়ন্ত্রণ করেছিলাম (যে ব্যাপারটা আমাদের দেশকে কোভিড-মুক্ত হতে সাহায্য করেছিল), তার ম্যানুয়ালটা এখানে রাখলাম, যদি কারো কাজে লাগে,
https://www.health.govt.nz/system/files/documents/pages/cluster-investigations-22may20.pdf
ভারত বা ভারতের রাজ্য-বা জেলাগুলোতেও ক্লাসটার কন্ট্রোল না করলে এ প্যানডেমিককে থামানো অসম্ভব | মানে সাময়িক যতি পড়বে (তার অনেক কারণ রয়েছে), তারপর আবার সুপ্ত ক্লাসটার গুলোর থেকে শুরু হতে পারে।
@PM, অভ্যু যেটা লিখেছে,
"PM, কোভিশিল্ড হলে তিন মাস পরেও সেকেণ্ড ডোজ নিতে পারেন। ইন ফ্যাক্ট, দেরি করে নিলেই জোরদার প্রোটেকশন হয়।"
সেটাই, আপনি দেরী করে নিতে অবশ্যই পারেন।
শুধু খেয়াল রাখবেন ভ্যাকসিন মেশাবেন না যতদূর পারবেন (মানে কোভিশিল্ড + কোভ্যাক্সিন এটা না হলেই ভাল হয়) |
হা হা
আর আমেরিকার প্রত্যেক শহরেই একটা করে তাজমহল (না না সমাধিক্ষেত্র না, খাবার দোকান)
আরে না না। পশ্চিমবঙ্গের সব শহরেই (অন্ততঃ ) একটা করে রামকৃষ্ণ পল্লী , (অন্ততঃ )একটা সত্যনারায়ণ মিষ্টান্ন ভান্ডার, (অন্ততঃ )একটি অন্নপূর্ণা ভান্ডার (মুদির দোকান ) আর একজন (একমেবাদ্বিতীয়ম) মৃত লেজেন্ডারি ডাক্তার থাকেন (ডঃ এক্স ) যাঁর রুগী বিধান রায়ের কাছে গেলে বিধান রায় বলতেন ও আপনি ডঃ এক্সের রুগী ? আমি তো আপনাকে কিছু করতে পারবো না!
কি জ্বালা, তিন বার পোস্ট হল কেন?
বি-র কবিতা খুবই পছন্দ হল।
PM, কোভিশিল্ড হলে তিন মাস পরেও সেকেণ্ড ডোজ নিতে পারেন। ইন ফ্যাক্ট, দেরি করে নিলেই জোরদার প্রোটেকশন হয়। https://www.medicalnewstoday.com/articles/astrazeneca-vaccine-3-month-dosage-interval-might-be-preferable
PM, কোভিশিল্ড হলে তিন মাস পরেও সেকেণ্ড ডোজ নিতে পারেন। ইন ফ্যাক্ট, দেরি করে নিলেই জোরদার প্রোটেকশন হয়। https://www.medicalnewstoday.com/articles/astrazeneca-vaccine-3-month-dosage-interval-might-be-preferable
PM, কোভিশিল্ড হলে তিন মাস পরেও সেকেণ্ড ডোজ নিতে পারেন। ইন ফ্যাক্ট, দেরি করে নিলেই জোরদার প্রোটেকশন হয়। https://www.medicalnewstoday.com/articles/astrazeneca-vaccine-3-month-dosage-interval-might-be-preferable
বি
এই রামকৃষ্ণ পল্লী কি বাবা যতীন, সুলেখা, কৃষ্ণা গ্লাসের পাশে?