নিহত কাকলি ক্ষেত্রপাল কোন দল করতেন?
সমাজ সচেতন মানুষেরা এখন বিজেপি, আরএসএস বাদ দিয়ে পিটির রাজনৈতিক অবস্থান বিশ্লেষণে বেশী সময় ব্যয় করছে!!
ওদিকে ২১৩-র সুশাসনে রোববার দুপুর থেকে সোমবার রাতের মধ্যে ১২ জন নিহত, দাঙ্গা শুরু হওয়ার আগেই!!
পিটিকে ছেড়ে ঐ মানুষগুলোর মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করুন।
খেয়াল রাখবেন যে ২০০৬ থেকে পব-তে গুজব ও মিথ্যা ছড়ানোর মেশিনারি দুর্দান্ত কাজ করছে (এমনকি গুরুতেও)। এখন সারা রাজ্যেই তা শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত।
আর হ্যাঁ, এটাও জেনে নেবেন যে ঐ সব মৃত মানুষেরা ৫ টাকার ডিম্ভাত পেত কিনা!!
সমাজ সচেতন মানুষেরা এখন বিজেপি, আরএসএস বাদ দিয়ে পিটির রাজনৈতিক অবস্থান বিশ্লেষণে বেশী সময় ব্যয় করছে!!
ওদিকে ২১৩-র সুশাসনে রোববার দুপুর থেকে সোমবার রাতের মধ্যে ১২ জন নিহত, দাঙ্গা শুরু হওয়ার আগেই!!
পিটিকে ছেড়ে ঐ মানুষগুলোর মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করুন।
খেয়াল রাখবেন যে ২০০৬ থেকে পব-তে গুজব ও মিথ্যা ছড়ানোর মেশিনারি দুর্দান্ত কাজ করছে (এমনকি গুরুতেও)। এখন সারা রাজ্যেই তা শিল্পের পর্যায়ে উন্নীত।
আর হ্যাঁ, এটাও জেনে নেবেন যে ঐ সব মৃত মানুষেরা ৫ টাকার ডিম্ভাত পেত কিনা!!
সাহস কী করে হয় লোকে কাকে ভোট দিয়েছে জানতে চাওয়ার? তুই কে বে তোকে বলত যাব? যে যা করার সে সেটা ভালো বুঝে করেছে। সিপিএম কংগ্রেস কেন ভোট পায়নি সেটা তারা ভাবুক। অমূলক লোকেদের উস্কানোর এজেন্ডা নিয়ে এখানে মিনিমাম সুস্থ কথাবার্তা বলার পরিবেশ নষ্ট করলে এরপর থেকে পাতি খিস্তিই দেওয়া হবে। অনেকেই এই স্ট্যান্ড অলরেডি নিয়েছে। ক্রমশ আরো বেশি লোককে এই লাইন নিতে বাধ্য করছিস। ক'পয়সা পাস এই করে?
বিজেপি গোহারা হারায় পিটি খুবই ভেঙ্গে পড়েছে। সেটা ঠিক যতটা বিজেপি হারায়, তার থেকে বেশি মমতা জেতায়। "মমতা ব্যানার্জি" শব্দটাই পিটির মাথা গরম দেয়, মাথার রগ দপদপ করে নামটা শুনলে, একদম দুচক্ষে দেখতে পারে না মমতাকে। সারাদিন ধরে খালি ফিকির খোঁজে কীভাবে মমতার নিন্দা করা যায়, দুটো গালমন্দ করা যায়। তাতে এক অসীম তৃপ্তি পায়। আজ অবধি কেউ কখনও পিটির মুখ থেকে মমতার সম্পর্কে আধ লাইনে র্কোনো প্রশংসাসূচক কিছু শোনে নি। পিটির এই অন্ধ মমতাবিরোধীতা এমন পর্যায়ে চলে গেছে, যে সারা পশ্চিমবঙ্গ দাঙ্গা মারামারিতে যদি শেষ হয়ে যায় তাহলেও পিটির কোনো অসুবিধে নেই যদি তার দোষ মমতার ঘাড়ে চাপানো যায়।
অন্ধ যুক্তিহীন সিপিএমবিরোধিতা যেমন একটি জিনিস, ঠিক তার বিপরীত মেরুতে আছে পিটি - ওর অন্ধ মমতাবিরোধিতা আঁকড়ে ধরে।
এসব লিখে কিছু হবে না, কারণ এটা একটা অসুখ, পিটি এরকমই চালিয়ে যাবে। মমতা ক্ষমতা থেকে চলে গেলে বা মারা গেলে, যদি একটু শান্ত হয় কখনও।
ব্যঙ্গ-বিদ্রূপ রুটি বানানো নিয়ে নয়, RSS-এর বিবিধ কাজকর্ম নিয়ে করা হয়েছে, এবং তাদের সেই কার্যকলাপগুলি যথেষ্ঠ well-documented. দ্বিতীয়তঃ যে কোনো মৌলবাদী সংগঠনই এভাবে নিজেদের প্রভাববিস্তার করে থাকে, এর মধ্যে চমকাবার বা মুগ্ধ হবার বা ভয় পাবার মত কিছু নেই। গাছ লাগানো আর রুটি বেলার ফাঁকে ফাঁকে দাঙ্গাবাজিতে উসকানি দেওয়া আর গোচোনা গেলানো - এই তো ব্যাপার, এতে যদি কেউ মনে করেন "ওরা তো ভালো কাজই করে", তাহলে সেটা তাঁর নিজের গোঁড়ামির বহিঃপ্রকাশ বৈ কিছু নয়।
"পিটির মতো লোক একাই অনলাইনে দাংগা বাঁধাতে পারে।"
কখনো কেউ বলেনিকো এর আগে যে পিটি এমন সুপারম্যান হওয়ার ক্ষমতা রাখে।
যারা দিলুদার ক্লাবে জয়েন করল অথবা দুধেল গরুর শরণাপন্ন হল তাদের থেকেও নাকি পিটি বেশী দাঙ্গাবাজ?
কাকে ভোট দিয়েছেন এবার?
নরম সাম্প্রদায়িককে নাকি গরম সাম্প্রদায়িককে? এখন গুরুতে এসেছেন পাপস্খালন করতে?
দিল্লি আর পব, দুজায়গাতেই বিজেপি সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপিয়েছিল। দুজায়গাতেই মানুষ ছুঁড়ে ফেলে দিয়েছে। কোন কথা হবে না।
পাই সেরে ওঠো তাড়াতাড়ি। আমি একবার নরেন্দ্রপুরে পুরো আধ-তলা পড়েছিলাম সিঁড়ি থেকে গড়িয়ে। মজার কথা হল একটুও লাগে নি :)
অরিনদা, কেউ অনুবাদ করলে খুব ভাল হয়। এখানে কেউ কএবেন? আমি কাল সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে চোট পেয়েছি, ওষুধ খেয়ে ব্যথা কমলে লিখতে পারছি, সবসময় কওওরডিনেট করতে পারব না এক দুদিন। কেউ লিখে ব্লগে তুলে দিলে খুব ভাল হয়
আগে বিজেপিটিদা শুধু হীরক রানী টইতে নোংরামি করতো। বেশ কয়েক মাস হলো, নানান টইতে উস্কাচ্ছে। কিন্তু হায়, শেষরক্ষা করতে পারলো না, বিজেপিকে ক্ষমতায় আনতে পারলো না।
পিটির মতো লোক একাই অনলাইনে দাংগা বাঁধাতে পারে। কোনো সুস্থ রাজনৈতিক আলোচনার পরিবেশ একা নষ্ট করার ক্ষমতা রাখে। গুরু সামলানোর বদলে একে পয়সা দিয়ে ফেসবুক সামলানোর দায়িত্ব দিতে পারে। সব দলই অনলাইন আর্মি পুষছে শুনতে পাই তো।
রুটি বানানো নিয়ে প্রচুর ব্যঙ্গ বিদ্রুপ দেখলাম। তা বেশ। আরেকটু মশলা দিয়ে যাই।
যে কোন রকম ফিলানথ্রপিক কাজকর্মের সাথেই আর এস এস জড়ুয়ে থাকে নামে অথবা বেনামে। বানের হিলস লিখে সার্চ করলে দেখবেন যে দশ পনেরো বছরের চেষ্টায় একটা ন্যাড়া পাহাড়কে বদলে সবুজ করে দেওয়া। রীতিমত জঙ্গল তৈরী হয়ে তাতে নানারকম ছোটখাট জীব, পাখি টাখি এসে বসত করে এক কান্ড। তো এই ইনিশিয়েটিভ শুরু করেন এক অবসরপ্রাপ্ত মিলিটারিম্যান। প্রথমদিকে খুবই অল্প কজন ছিল তাঁর সাথে। এরপরে বছর পাঁচ ছয়ের মাথায় যখন একদম উপরের স্তরের গাছগুলো শেকড় পেয়ে গেছে তখন এখানে যোগ দেয় বসুন্ধরা নামে এনজিও। এটি আরএসএস পরিচালিত। ওদের শাখার লোকেরা বানের হিলসে সপ্তাহে ৪ ঘন্টা করে স্বেচ্ছাশ্রম দিতে থাকে। এখন বানের হিলস বললে লোকে বসুন্ধরার নাম করে। রোববার রোববার করে বিভিন্ন আইটি কোম্পানি থেকে সিএসয়ারের কোটা পূর্ণ করতে একদল করে লোক যায়। পাহাড়ে গাছ লাগাবার মেন্টেন করবার বিভিন্ন টেকনিক শেখে। সেসবের জন্য বিভিন্ন হোয়া গ্রুপে যুক্ত হয়।
এরপর বিভিন্ন হিন্দু গর্বের বিষয়বটিষয় লোকে জানে শুরুতে হপ্তায় একটা কি দুটো মেসেজে। পরে ফ্রিকোয়েন্সি বাড়ে। এর মধ্যে বিভিন্ন গ্রুপে বিভিন্ন রাজ্যের বিভিন্ন সত্য মিথ্যে খবর আসে। যেমন বাঙালিদের গ্রুপে মমতা আসলে বেগম। পরিচয় লুকিয়ে ব্যানার্জি লেখে বা 'হোয়াট অ্যাবাউট মালদা' টাইপ মেসেজ।
রুটি যাদের দেওয়া হত তাদের একটা বড় অংশ বিহারে ফিরেছিল। বিহারের শাখা তাদের জায়গামত পেয়ে রুটিজনিত কৃতজ্ঞতার কথা স্মরণ করিয়ে দেবে এটাই শুনেছিলাম। দিয়েছে কিনা জানি না। বিহারের ভোটের রেজাল্ট দেখেছি।
পুণের চিঞ্চওয়াড় - চিঞ্চ হল তেঁতুল ওয়াড় বন। এলাকায় তেঁতুলের ঘন বন ছিল বলে শোনা যায়। সেসব কেটে প্রচুর উন্নয়ন হয়ে এখন গিজগিজে ফ্ল্যাট। তো বসুন্ধরা আর অন্য একটা এনজিও নিসর্গ মিলে সেখানে তেঁতুলবন ফেরাবে। দায়িত্ব সব 'আমাদের' নিতে হবে। আমাদের মানে জনগণের কারণ গাছ না থাকার কুফল এরা বুঝিয়েছে। এবার বসুন্ধরা চারা যোগাড় করে দিল। তেঁতুল চারা ৭৫ টাকা আর বটের চারা ১৫০/- টাকা। নিসর্গ চারার চারদিকে কঞ্চির বেড়া যোগাড় করে দিল। বেড়াপ্রতি ৩৭৫/- টাকা। উৎসাহী স্বেচ্ছাসেবকরা সেসব কিনে লাগাবে। এরা শিখিয়ে পড়িয়ে নেবে। মজা হল সরকার পরিবেশের গুষ্ঠির তুষ্টি করে উন্নয়ন করবে আর 'আমাদের' দায়িত্ব হল খচ্চা করে সেসব ফেরানো। রুটি বানিয়ে মহিলা যেমন বলেন আরে ওরা ত লোক ভাল, কত উপকার করে। নিজের জন্য ত আর বলছে না রে বাবা 'আমাদের' জন্যই তো বলছে। তা বটে, কবি ত লিখেইছেন সব আমাদের জন্য।
ও হ্যাঁ রুটি উদ্যোগী মহিলার বর আজ সকালে হোয়া করেছেন পশ্চিমবঙ্গের দিকে বিদিকে মমতার পোষা মুসলমানরা গরীব হিন্দুদের ঘর দীর জ্বালিয়ে দিচ্ছে।
নিন ম্যালা বোর করলাম, এবার লেগে পড়ুন।
দুটি জিনিষ লক্ষনীয়।সেন্ট্রাল এ তিন বছর বিজেপি দরকার থাকবে। কারো সবিশেষ অপছন্দ হলেও থাকবে।
কিন্তু বিভিন্ন রাজ্যে বিধান সভার ফলাফল খুব গুরুত্ব পূর্ণ। এই বার,দুটো বড় রাজ্য পব ও তামিল নাড়ু তে বড় ব্যবধানে বিজেপি হারলো। বিহারে তেজস্বী হারলেও ব্যবধান খুব কম।নেক্সট ইয়ার আদিত্যনাথ এর ইউপি তে বিজেপির ফল ভালো হবে না। সব মিলিয়ে রাজ্যসভায় বিজেপির দাপট কমবে। নয় তো এই উৎকেন্দ্রিক সরকার কে সামান্য তম রেজিস্ট্যান্স দেওয়া যাবে না।উদ্ভট সব বিল আনতেই থাকবে।প্রত্যেক টাই হবে খেটে বাঁশ।যাকে বাংলায় বলে, ত্রহিমাম!
চেন্নাইতে গত কয়েকদিনে অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। কোভিড১৯ সাইটটাতেও দেখাচ্ছে।
আমি ও বলেছিলাম আগে থেকেই। এই বামের ভোট রামে ইত্যাদি খুব কুশলী প্রচার চলেছে লোকসভা ভোটের আগে থেকেই। আমি ই জিতব সুতরাং আমায় ভোট দাও।
সব রাজ্যৈই থার্ডরা এখন জিরো তাই আলাদা করে বামেদের ওপর ঝাল ঝাড়া র কিছু নেই। এমনিতেও উননয়নের রাজত্বে বিধানসভায় খুব কিছু করারও নেই। বিজেপি এখন নিজেদের সরাসরি প্রতি পক্ষ, কাজেই যারা রাজ্যসভায় যাবেন গণরায় পেয়ে দয়া করে ভোট দেবেন সংসদে। দেশটা হিন্দুরাষ্ট্র হলে বাংলা তার বাইরে থাকবে না।
কিন্তু কোভিডের কেস তো কমছে।
চেন্নাইতে কোভিড ব্যপক ছড়াচ্ছে। পরশু থেকে সেমি লকডাউন শুরু হবে।
দিদি জিতেছে খুশি। ঘোড়া কেনা বেচা হবে না,খুশি।বৃষ্টি পড়ছে, হাল্কা ঠান্ডা ওয়েদার; ডাবল খুশি।
কিন্তু চারদিকে যেভাবে লোকজন কোভিডে আক্রান্ত হচ্ছেন ও মারা যাচ্ছেন;তাতে খুব ই বিচলিত। লড়াই ঠিক মজবুত ভাবে করা যাচ্ছে না।
ধন্যবাদ, ব্রতীন।ভালো থেকো।
এস এম দা, কেমন আছো?
যে কোন মূল্যে নতুন সরকারের উচিত বাংলায় ভোট পরবর্তী হিংসা রোখা।সে বিজেপি বা তৃণমূল বা সংযুক্ত মোর্চা; যে দলের কর্মী হোক না কেন। কোন মানুষের যেন প্রাণ না চলে যায়।এটা কোভিড রোখার মতোই সমান গুরুত্বপূর্ণ!আশাকরি দিদি খেয়াল রাখবেন ও রাজধর্ম পালন করবেন।
এখন ভাঙলে তো প্রবলেম নেই, জিরো যতই ভাগ করো, সবাই সমান ভাগ পাবে
170জন বাম প্রার্থীদের মধ্যে একটা কম 150 জন প্রার্থীর জমানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। প্রায় 85শতাংশ!! অকল্পনীয়! সিপিএম এর উচিত দাদাগিরি ছেড়ে,শরিক দল গুলো কে সম্মান দেওয়া।নয়তো বামফ্রন্ট ভাঙ্গা সময়ের অপেক্ষা!
একেবারে ডিবি এল পড়েছে তো হার সহ্য হয় নি।
ফেসবুকে দেখছি ভাঙচুরের আর আগুনের ছবি শেয়ার করছে বহু লোক।
ভেবেছিলাম এই সময়, এই মহামহামারীর মধ্যে অন্ততঃ এইসব হবে না।
খুব নাকি মিথ্যে খবর ছড়াচ্ছে আইটি সেল থেকে।
এখন ক'দিন দেখছি না, কিন্তু হানুদা আর Sএর কথা বলতে হয়। ওঁরা দুজনেই খুব ক্যাটিগোরিক্যালি বলেছিলেন যে বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসতে পারবে না। S তো দেশে থাকেনও না, কিন্তু ওনার রিডিং বাংলায় গ্রামে গঞ্জে ঘোরা অনেক বিশেষজ্ঞের থেকে বেশি রিলায়েবল। আর টইটার জন্যেও হানুদার একটা থ্যাঙ্কু পাওনা হয়। রাম বলতে বাঙালি এখনো ওল্ড মঙ্কই বোঝে।
On frying pan till eternity!!!