হতে পারে কি এটা বাংলা ভোটের রেজাল্টের ফলআউট?
https://www.cnn.com/2021/05/03/tech/bill-and-melinda-gates-divorce/index.html
The couple founded their philanthropic organization, the Bill and Melinda Gates Foundation, together in 2000. Since then, the foundation has spent $53.8 billion on a wide range of initiatives related to global health, poverty alleviation and more, according to its website.
আমার পোস্ট থেকে কোট করেছেন বলে বলছি:
আত্মতুষ্টিতে এখানে কাকে ভুগতে দেখলেন জানি না। আর বিধানসভার সঙ্গে লোকসভা নির্বাচনের তফাত ২০১৯-এর প্রক্ষেপ যাঁরা ২০২১-এ করেছিলেন, তাঁদেরকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করুন।
"১৫০-১৬০ টা" - ওগুলো লোকসভা ভোটের প্রক্ষেপ | ছোটবেলায় শুনতাম "কেন্দ্রে কংগ্রেস ভোট দেব কিন্তু রাজ্যে সিপিএম" | সেই ট্রেডিশন সমানে চলিতেছে | তাই ৭৭ এ আটকেছি ভেবে আত্মতুষ্টিতে না ভুগে তিন থেকে সাতাত্তর ভেবে আতঙ্কিত হওয়াই বাঞ্ছনীয় | ২০২৬ বেশী দুরে নেই |
একটা কথা মনে রাখলে ভালো যে,
"
Not at all. First of all, it is very clear that there is a large variability in time for a given person. It is very well known that there is a peak of contagiousness just before and at the onset of symptoms, and that then contagiousness decreases (figure below). By the time most people are sick enough to go to the hospital, many are not contagious. In addition, even for infected individuals virus emission is not constant, but it is rather an sporadic event. Unfortunately a lot of data is interpreted as if contagiousness was constant during the disease, even by key experts on WHO’s own committee. This leads to a lot of misinterpretation and confusion.
এটা থাকুক, পাই, অন্যরা, এটাকে বাংলায় অনুবাদ করে দেওয়া যেতে পারে?
https://docs.google.com/document/d/1fB5pysccOHvxphpTmCG_TGdytavMmc1cUumn8m0pwzo/edit
অরিন, সেটাই খালি ভাবছি। একা ভাইরাসে রক্ষা নেই, আয় শুরু করি মারদাঙ্গাহুজ্জুতিধ্রুমধাড়াক্কা। প্রায়ই শুনি এদিকে ওদিকে লোডেড বন্দুক নিয়ে বেরিয়ে লোক মেরে ফেলছে গুলি করে। আর আমাদের রঙ্গেভরা বঙ্গদেশ তো মারামারি চালিয়েই চলছে।
ওদিকে ভাইরাস বাবাজী ক্রমাগত মিউটেট করে যাচ্ছেন আর ভয়ঙ্করোনা হয়ে উঠছেন।
পাই এর দাঙ্গা লাগানোর ছকের লেখাটা পড়তে পড়তে এইটা চোখে পড়লো যে এরিট্রিয়া ইথিওপিয়া টিগরে তে এখন সাংঘাতিক সমস্যা চলছে । এই সেই জায়গা যেখান থেকে বর্তমান WHO প্রধান, টেড্রস এর দেশ ।
নিকোলাস ক্রিস্তফ লিখছেন,
"Even though Tedros is one of the world’s most recognized public servants, he may have become a refugee. He is now based at the WHO headquarters in Geneva, but he would probably not be safe if he tried to return to Tigray. Ethiopia’s military chief has denounced him as a criminal.
I’ve known and admired Tedros for 15 years, but we have periodically tangled over his deference to dictators. I asked Tedros about that, but he didn’t want to discuss politics of any kind — including whether countries should pressure Ethiopia to stop the slaughter of Tigrayans. He seems deeply conflicted, torn between what he sees as a professional duty to his organization to be impartial and the horror of an ethnic cleansing of his own people.
Presiding over these crimes against humanity in Tigray is Prime Minister Abiy Ahmed of Ethiopia, who came to power in 2018 and was initially hailed as a great reformer; he even won the Nobel Peace Prize in 2019. Abiy is a pro-Western figure over whom the United States of America has considerable influence — if it will only use it."
(https://www.telegraphindia.com/opinion/a-doctor-grieves/cid/1814269)
ডিক্টেটর দেড় তাঁবেদারি কাউকে ছাড়ে না ।
WHO র প্রধান টেড্রস এরই যদি এই কেস হয়, অন্য পরে কা কথা!
এই তো পৃথিবীর অবস্থা , এক ভাইরাসে রক্ষা নেই, মারামারি দোসর ।
বরফির মেয়াদ আর ক দিন?
অর্ক লিখেছে, সুপরিকল্পিত ভাবে ফেক কন্টেন্ট ফ্যাক্টরির মাল বাজারে ছড়িয়ে দিয়ে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা চলছে। বন্ধুদের হাতজোড় করে অনুরোধ করি যে শুভবুদ্ধি দিয়ে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে এই বাংলায় রুখে এসেছেন, সেই শক্তি ব্যবহার করেই অপতথ্য যাচাই করুন। স্ক্রিনশট, হোয়াটস অ্যাপ মেসেজ-এগুলি তথ্যের সঠিক সোর্স নয়।হোয়াটসঅ্যাপ বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবহারই করা হয় মেরুকরণের রাজনীতিকে বৈধতা দেওয়ার জন্য। কোনও ছবি সত্যি না ফেক জানতে গুগল রিভার্স ইমেজ ব্যবহার করুন, হাতের কাছেই আছে।
জেনে রাখুন, এই বাংলায় হিন্দু মুসলিম করার একটি সুযোগও ছাড়বে না সাম্প্রদায়িক শক্তি, আপনি তার বোরে হলে রক্তের দাগ আপনার হাতে লাগবে। অশান্তির সংস্কৃতি চিরতরে বন্ধ করতে নাগরিক আন্দোলনের অংশীদার হোন, প্রশাসনের দ্বারস্থ হোন, সহনাগরিকে ভরসা রাখুন, গুজব-অপতথ্যে নয়।
আচ্ছা, একটু একটু দেখেশুনে নানা ভাংচুরের খবর ছড়াবেন। বিজেপির আইটি সেল ফেক নিউজ ছড়িয়ে দাঙ্গা বাঁধাতে চাইছে।
"যাই হোক, পশ্চিমবঙ্গ আপাতত আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ার বদলে তপ্ত তাওয়াতে থাকাই পছন্দ করেছে, এতে আমি রিলিভড বোধ করছি। লেসার ইভিল তো বটে।"
অবশ্যই। সে আর বলতে!
গত এক বছরে আমাদের যে কত বন্ধুবিয়োগ হয়েছে মতপার্থক্যে!
সেই তো অরিনদা। নির্বাচিত সরকারের কোনো অ্যাকাউন্টেবিলিটি থাকবে না (এ দোষ বহু দলের, কিন্তু বিজেপি এই ব্যাপারটাকে যে উচ্চতায় নিয়ে গেছে তার ধারে কাছেও কেউ নেই), আর সো-কলড সমাজসেবী সংগঠন রুটি বিলিয়ে এনশিয়োর করবে তাদের দলের ক্ষমতায় থাকা।
যাই হোক, পশ্চিমবঙ্গ আপাতত আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ার বদলে তপ্ত তাওয়াতে থাকাই পছন্দ করেছে, এতে আমি রিলিভড বোধ করছি। লেসার ইভিল তো বটে।
@Abhyu:
"রুটি বানিয়ে বিলি না করলে এ সব হত? আমি তো মনে করি এক্ষেত্রে the means justify the end; নিরন্ন মানুষ দুটি খেতে পাচ্ছে, ব্যস: খুশি থাকুন, চুপ থাকুন, ফালতু প্রশ্ন করবেন না।"
এই প্যাটার্ণটা সর্বত্র, রাজনৈতিক নেতাদের এই গ্র্যাণ্ডস্ট্যাণ্ডিং মানুষকে বিভিন্নভাবে exploit করে, অবশ্যই নির্বাচন ব্যাপারটাকে প্রভাবিত করে। অথচ হিসেবে ভারতের social protection stats সাংঘাতিক রকমের বাজে।
এটা বেশ :)
এ বাবা, দ্বিতীয়টা বলা যাবে না, তাতে দিগ্গজদের পাপকম্ম বেরিয়ে পড়বে।
তাছাড়া ধরুন, আদিবাসী-দলিতদের মধ্যে কতোটা নিঃস্বার্থভাবে কাজ করলে, তবে তাদের ভিতর থেকে একটি খুনে-দাঙ্গাবাজ বাহিনী গড়ে তোলা যায় কখনো ভেবে দেখেছেন? গুজরাট কিন্তু সেকথা ভোলেনি, তাই তো সেখানে বার বার (নাম নেওয়া বারণ) সরকার। রুটি বানিয়ে বিলি না করলে এ সব হত? আমি তো মনে করি এক্ষেত্রে the means justify the end; নিরন্ন মানুষ দুটি খেতে পাচ্ছে, ব্যস: খুশি থাকুন, চুপ থাকুন, ফালতু প্রশ্ন করবেন না।
এগুলো ভারি কনফিউজিং। গুরুতেই কেউ কেউ বলেছিলেন বিজেপির পালে ব্যাপক হাওয়া, তৃণমূলকে ইলেকশনের পরে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হবে। সেসবের পক্ষে অনেক পোলিটিক্যাল সায়েন্টিস্টের লিঙ্ক-টিঙ্কও দেওয়া হয়েছিলো। তা আমি তো বিজেপি ১৫০-১৬০ টা আসন অনায়াসে বাগিয়ে নেবে, এই আশঙ্কায় দুরু দুরু বক্ষে অপেক্ষা করছিলাম। এখন দেখছি বিজেপি ৭৭। আর গুচতে লোকে বুঝে উঠতে পারছে না যে মমতার ভূমিকা তবে কী: বিজেপির ৩ থেকে ৭৭ হওয়া, না কী ১৬০ পাওয়ার মতো অবস্থা হলেও ৭৭-এ বেঁধে ফেলা?
বিদ্যাসাগর থ্রেডে জনৈক ঔপনিবেশিক ন্যালাখাপা আমাকে কয়েকটা কিস্তি ধরে লাগাতার খিস্তি করে গেছেন। সেটাও কারও নজরে পড়েনি। এবং সেখানেও অন্য আরেক খিস্তিবাজকে দ-দিই প্রথমে সতর্ক করেন। সব ন্যাকাষষ্ঠির দল।
আর অন্যত্র আমাকে লাগাতার লাথি মারা ও স্যাটা ভাঙার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমিও একজন ইউজার। ইউজুয়ালি এটাতেও কারও নজর পড়ছে না। কারণ? ওই ন্যাবা। ন্যাবা না থাকলে 'গুরুর রুচিশীল আলোচনার পরিবেশ নষ্ট' চোখে পড়ে না। রুচির গুমোর মাই ফুট।
এইমাত্র সৈকতের টইতে দেখলাম পিটিস্যারকে ডিসি 'চুতিয়ার বাচ্চা' বলেছেন। নিননিছাদের চোখে নির্ঘাৎ ন্যাবা হয়েছে কারণ একমাত্র দ-দি ছাড়া আর কেউ প্রতিবাদ করেননি। ডিসিকে এই জাতীয় শব্দপ্রয়োগ না করতে আমিও অনুরোধ করেছিলাম। কিন্তু উনি যে সেসব শোনেননি তা প্রমাণিত।
আমি গতকালই বুঝেছিলাম ইংরেজী লেখা উনি পড়ে বোঝেন না। রিলেট করতে পারেন না, অন্যের কথার সাথে।
এলেবেলের মত লোকেরা গুরুর রুচিশীল আলোচনার পরিবেশ নষ্ট করে দিচ্ছে।
এখানে অবশ্য 'মানসিক ভারসাম্যহীন' বলা জায়েজ, 'রন্টিপাগলা' তো কবে থেকে চলছে! এত কুটকুটুনি কেন? এত বেছেবুছে কাঁটা খাওয়ারই বা সাধ কেন? তাও মেঘের আড়াল থেকে?
আর এস এসের দুঃখ- কষ্ট কী আর আজকের গা ?
সেই শ্যামাবাবু যখন মারা গেলেন, তখন তো বাঙালীর শোক উথলে উঠছিল, কিছু একটা হয়ে যেত তেনাদের ভাগ্যে কিন্তু বাম - কং মিলে কীসব আন্দোলন করে, ষড়যন্ত্র করে সেই শোক চাপা দিয়ে দিল।
এর'ম কত ঘটনা আছে তাদের বীরত্বের। নেহাত এখন ভণ্ড পণ্ডিতদের নিজেদের পাপ লুকোতে হবে, তাই আর এস এসের ঝাড় কোথায় কোথায় ছড়িয়ে গেছে সেসব জানতে পারছি।
'তারা জানত এরকম আকাটপনা করতে যাওয়ার কোন মানে নেই'
সেই আকাটপনার নজির ওই টইতে আরও অনেক ছড়িয়ে আছে। কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই সেদিকে নজর যাবেনাকো! তাইলে আমাকে বিজেপি সাজাতে বড্ড অসুবিধা যে!!
আপনি মানবেন না কারণ আপনি মুখে ফ্যাদা তুলতে ভালোবাসেন।
দাবি উঠবে না এগুলো এখনই বন্ধ করার। নাকি শুধু ছ্যাঁদার দিকে নজর (পান নট ইনটেন্ডেড)?
এলেবেলের এই নোংরা যৌনগন্ধী মন্তুব্যগুলোর প্রতিবাদ করছি। অন্য ইউজারকে উনি বলছেন 'মুখে ফ্যাদা (বীর্য) তুলতে ভালোবাসেন'। ছিঃ!!
ধন্যবাদ প্রসঙ্গটা তোলার জন্য। ওই 'ফ্যাদা' নিয়ে ছিছিক্কার আগেই দেখেছি কিন্তু পাত্তা দিইনি। কিন্তু আন্দাজ করেছিলাম কিছু মানুষ শব্দটির 'নোংরা যৌনগন্ধী' অর্থই জানেন। তাই 'ছ্যাঁদা লেখার পরেই ডিসক্লেমারটি দিয়ে রাখি ব্র্যাকেটে।
জানিয়ে রাখি শব্দটির আরেকটি অর্থ আছে --- অতিরিক্ত কথা। এবারে কোন প্রসঙ্গে কথাটা বলেছি সেটা দেখে নেওয়া ভালো।
অভ্যুর দেওয়া আর এস এসের বীরপুরুষামির লিস্টে আর একটি বিষয় যোগ হবে। সেটি হল তারা এ রাজ্যে সিপিএম আর তার পরে তিনোদের সাথে লড়াই চালিয়ে গেছে, সে অনেক অনেক দিন ধরে।
এখন এ সব গল্প না দিলে তারা তাদের পুস্তিকাতে কী বা ছাপবে আর কুচুটে পণ্ডিতরা কী বা প্রচার করবে ? পাকিস্তানের সাথে তো যুদ্ধু করতে যায় নি, তার জন্য জাঠরা আছে, কিন্তু দেশমাতৃকার জন্য যুদ্ধুটা সিপিএম-্তিনোদের সাথেই করেছে বটে।
শুধু বুঝলাম না, তিনোদের সাথে ঝাড়পিটটা করতে হল কেন ? হাম্বাগদের প্রচার অনুযায়ী তো তিনোরা তাদের ঘর - বসতের ব্যবস্থা করেছিল ? নাকি তিনোরা আর এস এস থেকেও কাটমানি চেয়েছিল ?
ওলে আমার সন্টুমন্টু,
তোমার গুরুদেবও করোনাকে ২১ দিনে হটিয়ে দেবেন বলে ঢাক পিটিয়েছিলেন। যা বিন্দুমাত্র বোঝো না তাই নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী ফলাতে গেলে কি হয় এবার তো উনাকে দেখে শেখ। আর কেউ ফুটানি মারেনি বলে লাফানোর কিছু নেই। তারা জানত এরকম আকাটপনা করতে যাওয়ার কোন মানে নেই। তোমার আর তোমার গুরুর মত কেউ নিজেকে সর্ববিদ্যাবিশারদ ঠাউরে বসে নেই।
ভোট গুনে এসেই লিখিতভাবে দুঃখপ্রকাশও করেছি। লোকসভায় পণ্ডিতদের বিস্তর বাতেলাবাজি দেখা আছে। তখন অবিশ্যি অমিত আর অরণ্য ছাড়া তৃতীয় কেউ সেই নিয়ে রা কাড়েনি!
সুন্টু মুনুটা! বরানগর কাশীপুর হত্যাকাণ্ড নিয়ে জ্যোতি বসু কী করেছিল?