বামপন্হা।আর সিপিএম এক না বামপন্থী হলেই সিপি এম বলে দাগিয়ে দেবেন না
অভ্যু, শুনেছি, তবে লিনিয়েজটা পাইনি, খুঁজিনি টু বি মোর প্রিসাইস।
আর এতো পয়সা খরচ করে MLA কিনে, আইটি সেল বানিয়ে প্রচার করে ভোট পার্সেন্টেজ বাড়লে তাতে "মাটি-কামড়ে থাকা" RSS-এর কৃতিত্ব হলো বুঝি?
অড্যু
আমার পরিচিত এক সাংবাদিক কয়েক বছর আগে প্রশ্ন করায় উনি কনফার্ম করেছিলেন যে কামারপুকুরের গদাধর চট্টোর উনি নিকটাত্মীয়। অবশ্য কয়েক প্রজন্মের ব্যবধান।
কেসিদা, আমি সারা দেশে যে কোভিড ক্রাইসিস চলছে তার কথা বলছি। আরেসেসের আঁতুড় ঘর নাগপুর হোক, বা দিল্লী-গুজরাট, কোথায় তারা মাটি কামড়ে লোককে সাহায্য করছে এ সময়? দিল্লীতে যুব কংগ্রেস কাজ করছে, শিখদের বিভিন্ন অর্গানাইজেশন নানা জায়্গায় কাজ করছে, কিন্তু এই আগমার্কা হিন্দুত্ববাদীরা কোন গর্তে সেঁধিয়েছে এই সময়? অবশ্য ওদের ব্যাপারে এরকম ধারণাই ছিল...
কিন্তু জনাবের পলিটিক্সের নমুনাটা শুধু মনে হয় জানা যাবে না। :)
যাক তাহলে হাম্বাগই হলাম। তাই তো ভাবছি সাইত্যের আঙ্গিকে কী একটুও স্থান পাবো না। ঃ)))
কি কাজটা করে ভাই তোমার RSS? মুসলমান বিরোধিতা ছাড়া? সেই করে ভোট পার্সেন্টেজ বাড়তে পারে, তাই বলে সেটাকে "মাটি কামড়ে ধরে কাজ করা" বলতে পারলাম না। ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘ, রামকৃষ্ণ মিশনও সেবা ও প্রচার একই সাথে করে। RSS প্রচার ছাড়া কী করে?
কেসিদা, যত সিটে লড়েছি সেই হিসেবে আমাদের ভোট পার্সেন্টেজ খ্রাপ না। কিন্তু আরো দরকার ছিল।
বামেদের দরকার সর্ব পীড়া হারী রামদেব বাম ।
পেছন পুড়ে গেছে তো।চেয়ারে বসাটাও দু স্বপ্নের মতন লাগছে।
হাম্বাগপনাটা না রেখে বা অন্তত লুকিয়ে রেখে ভাবলেই তো আর নফর সেজে হুজুর ডাকতে হয় না।
অভ্যু, আবার বলছি আরএসএস এবার আরও বেশি পার্মানেন্ট মাটি ধরে নিয়েছে। ভোট পার্সেন্টেজ দেখো।
আজ্ঞে, হুজুরের নিদান তো দেখি বড়ই সোজাসাপ্টা। বেখেয়ালে আবার অন্য কিশু ভাবব ! এতে বেয়াদপি যদি হয়ে যায়।
অন্ধ আক্রোশপূর্ণ মমতাবিরোধিতা - তারা শুধু একটা কথাই বলে গেল যে পশ্চিমবঙ্গের সবথেকে বড় শত্রু মমতা - এই দিশাহীন রাজনীতির জন্য পশ্চিমবঙ্গ থেকে সিপিএম আর কংগ্রেস নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল
কেন, কোন সিপিএম সমর্থকেরই সেই বিশ্বাস নেই ?
অন এ লাইটার নোট, কেসিদা, লকেট ভট্টাচার্য্য আর একজন বিক্যাত লোকের বংশধর বলে শুনেছি। তুমি জানো সেটা?
ভালো কথা, এতো যে শুনে এলাম RSS মাটি কামড়ে পড়ে কাজ করে, এই দুর্দিনে, গত একবছর ধরে তারা কোথায়? কোভিড নিয়ে কোনো কাজ করেছে বলে তো শুনি নি। এমনকি যুব কংগ্রেস পর্যন্ত হেল্প করছে বলে খবর শুনেছি। কমিউনিস্টদের কিচেন ইত্যাদির কথা তো বলাই বাহুল্য। RSS কই?
এটা ক্ষার ও ক্ষারকের মতন হয়ে গ্যালো। নন হাম্বাগ শিপিয়েমও আছে তাহলে। যাব্বাঁ_
হেইচটিটি মারানো লোক কম দেখলাম না, ট্রোলও। দাগ শুধু নন্দ ঘোষের গায়ে লাগে। :))
যাকগে, তাবৎ সরকারি ও বেসরকারি তৃণমূলকে অভিনন্দন।
আমিও তো একেবারেই চাইনা অপ্রাসঙ্গিক হোক। হওয়াটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক।
এই বিজেপির ৮০+ বিধায়ক থাকছে, এতে তো খুশি হওয়ারও তেমন কারণ দেখছিনা৷ এর থেকে অনেক বেশি বাম থাকলে অনেক বেশি খুশি হতাম।
হাম্বাগরা "কম পড়াশোনা" লিখলে তো তাদের একটু গাল খেতেই হবে।
তাতে অবশ্য ওনাদের গায়ে লাগে না। আবার কালকে আরো একটা লিং দিয়ে দুটি টন্টিং করে গাল খেতে আসবেন।
এর মধ্যে সাইত্য কিছু নাই, মনে হয় না তেনারা ওসব বোঝেন, ওনারা এখানে প্যাচ দিতেই ব্যস্ত।
তো যে যেমন লিখবে সেও তেমন পড়বে। এই তো ব্যাপার। আর হাম্বাগ সিপিএম ও সব সিপিএমই হাম্বাগ, এ দুটো তো এক নয়।
হুঁ... ডিজওন করে না সেটা আপত্তির ঠিকই।
তবে দলের ব্যাপার, প্রকাশ্যে তো করাও যায় না। আগেকার দিনে পার্টি অফিসে ডেকে বকেঝকে দিত, এখন আর হয়তো হয় না সেসব। সিপিআইএমকে নিয়ে আমি অন্তত ধৈর্য ধরে দেখার পক্ষপাতি। কোনভাবেই চাই না সিপিআইএম পবতে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাক। স্বখাত সলিল, হোলিয়ার দেন দাউ, ট্রোল সবই হয়, খুবই বিরক্তিকর। কিন্তু... অবশ্য এ আমার ব্যক্তিগত অবস্থান। এসবের পাল্টা তো বলবেই লোকজন, কিছু করার নেই।
পাই আমি এই ফান্ডিং এর লাইনটা মনে করি সবচেয়ে ভুল ও অন্যায় তত্ব। কিন্তু কিছু বলিনা দেখে ও। এটা গূরুর পক্ষেই যায় ।
বলিনা কারন পবিত্র সিপিএম বিদ্বেষ টা যে কোন পার্থিভ কারনে নয় তা আমি বিশ্বাস করি কিনতু কারণ জানা না থাকা য় বোঝা নোর চেষ্টা করি না।
না, ঠিক রেগে যাই নি। তবে লাইনটা টানা হয়ে গেছে।
আমি অ্যাকচুয়ালি উল্টোটাই বেশী দেখি। মানে সিপিয়েমরা ক্যানো আমাদের কাছ থেকে রাজনীতি শিখতে আসছে না ইত্যাদি। এই যে যিনি রাদ্দিন হাম্বাগ বলে 'সিপিয়েমদের' গাল বা বাংলা সাইত্য রচনা করে থাকেন, ওঁর পলিটিক্সটা জানতে মুঞ্চায়। ঢপের কিনা বুজতেও সুবিদে। :)
হুতো, এরা এই নিয়ে এতবার এরকম বেফাঁস কথা বলল৷ কেউ এসব ডিসওন ও করেনা৷ প্রতিবাদও না।
সমস্যা সেখানেই।
তবে টি খুপই রেগে গেছে, আপনি আজ্ঞে করছে। এখন আর থাক।
ইতিহাস বইতে লেখা থাকবে -
এককালে পশ্চিমবঙ্গে সিপিএম এবং কংগ্রেস নামে দুই পার্টি ছিল, তাহারা পরস্পরের বিরোধিতা করিত। পরে উহারা মিলিত হন, এক যুগ ধরিয়া গঞ্জিকা সেবন করেন, এবং অতঃপর সমাধিস্থ হন এবং নির্ভানা লাভ করেন।
রেড ভলান্টিয়ার্সের ছেলেমেয়েরা আজ রেগে গিয়ে দুটো মাথা গরম কথা লিখলেও তা নিয়ে আমি ক্ষুব্ধ হতে রাজি নই আজ। এরা সব প্রকৃত অর্থে নি:স্বার্থ কাজ করছে।
তাছাড়া এসব স্ক্রীনশট যাদের, তাদের অনেকেরই চিন্তা ভাবনা কতদূর পার্টি অ্যালাইনড তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। স্ক্রীনশটের একজন একবার ফেলানি হত্যাকে প্রফেশনাল হ্যাজার্ড বলেছিল। তো, সবার কথায় কান দিয়ে লাভ নেই।
কিন্তু রিকাউন্টিঙের ফল কী হল? ওদিকে সুমন্দে ত দিদিকে চ্যানেলে ফোন ইনে এনে একেবারে মাখনের মত গলে গলে পড়ছে।
এখন এইটা তো মুশকিল। এখানে নেতাদের টেস্টিং এর কথা আপনিই তো বললেন, তাই ভাবলাম গুচুর ভ্যালিডেশনের আবার কী দরকার, বিগার ভ্যালিডেশনের জন্য তো জনতার দরবারেই যাচ্ছে।
আর এই দ্যাকো দীপ্সিতা এই পোস্ট দিয়েছে, কী খ্রাপ এতো এখানেই দেখলাম। আমি অবশ্য আগেই তো বললাম, 'খাপ' কী খাপ নয়, এইসব ইউজুয়াল হ্যাজের সঙ্গে আমি পরিচিত। আমার বক্তব্য যা তা তো বলেইছি। আমার মাথা খ্রাপ হয়নি, আপনার তর্কধারার সঙ্গে আমি পরিচিত আছি।
ঠিক এইসময়ে বালিতে সিপিয়েম কর্মীদের উপর বাটাম চলছে। কারা এই মহান বলদ তা নিয়ে লিবারবাল মহল কৌতুহলী হতেই পারেন।