ঘরে থাকা কোভিড পজিটিভ দের জন্য ১০৭ জন ডাক্তারবাবু এগিয়ে এলেন টেলিমেডিসিনে পরামর্শ দেওয়ার জন্য! রইল, খালি সময় দেখে করবেন। আর যেহেতু প্রচুর ফোন আসছে, তাই ধৈর্য ধরে লেগে থাকতে হবে আর অকারণে, কোভিড না হলে, প্রয়োজন না হলে এই নং গুলিতে কল করবেনও না, অন্য যাঁদের বেশি জরুরি, তাঁদের সুযোগ দেওয়ার জন্যই! যাঁর নামের পাশে যে সময় লেখা, সেই সময়টাই দেখুন প্লিজ।
যা পরিস্থিতি, প্রায় সারাদিনই ফোন আসছে। বহু ফোন উত্তরপ্রদেশ, অন্যান্য রাজ্য থেকে। পুণ্যদাদের সঙ্গে একটা মিটিং ছিল, এখন সময়ও না, ফোন এল। কিছু হয়ত দরকারে ফোন। কিন্যু মিটিং এর গোড়াতেই যে ফোনের কথা পুণ্যদা আজ লিখলেন, সে সত্যি লজ্জার। এরকম সময়েও কিছু লোকজনের সেন্স এত কম থাকে।
তবে চমকে যাচ্ছি, এরকম সময়ে দেখা যায়, কত মানুষ কতজনকে যেভাবে হোক সাহায্য করতেও এগিয়ে আসছেন। ইচ্ছা যে কতজনের!
এসব দেখেশুনে মনে হয় মানুষের উপর বিশ্বাস হারানো পাপই।
কুর্নিশ, এই ডাক্তারবাবুদের! পরশু ৩২ জনে শুরু হয়ে আজ ১০৭! এত ব্যস্ততাতেও কীভাবে মন থেকে করছেন। পুণ্যদাও বলছিলেন, এই সাড়া পাওয়া নিয়ে। আর বলছিলেন, মানুষ যে কত অসহায় বোধ করছে তাও এই কলগুলো নিতে গিয়ে বুঝছেন সবাই!
বি দা কী গুচুর রেফারেন্স দিলেন ? এই দুই বর্গই ইধার মজুত হ্যাঁয়।
রিপাব্লিক হলেন আমাদের কুম্ভ বাবু।
এই সাইটটা দেখুন একটু। মোটামুটি রিয়েল টাইমে বেডের আভেলেবিলিটি দেখাচ্ছে। অনেকের হয়তো কাজে লাগতে পারে।
Real time bed availability in West Bengal.
https://excise.wb.gov.in/CHMS/Public/Page/CHMS_Public_Hospital_Bed_Availability.aspx
বেল পাকলেও, নানা কাকের অবস্থান নানা রকম। আমার চেনা এক কট্টর নকশাল সিপিএম হারলেই খুশি। আবার এক কট্টর সি পি এম তৃণমূলের দুর্দশা দেখেই মানসিক চতুর্বর্গ লাভ করেন। এই সব আর কি।
অরণ্যদা, অনেকরকম কনফ্লিক্টিং খবর পাওয়া যাচ্ছে। এরকম সময়ে পাওয়ারই কথা।
টাইমস নাউ, সি ভোটার যা দেখাচ্ছে তার কাছাকাছিই আসতে চলেছে মনে হচ্ছে।
সবচেয়ে ভালো হবে যদি কেরলে বামজোট ফিরে আসে। একঘর হবে একেবারে।
অনীশ দেব করোনায় মারা গেলেন। ওর লেখা বেশ কিছু পড়েছি। খুব ভাল লাগত এমন না , কিন্তু কল্প বিজ্ঞান তো তেমন কেউ লেখেনই না
শুধু সিনেক্স যেটা সেটাতে আবার তৃণমূল বেশী, চাড্ডিরা কম।
@২৯ এপ্রিল ২০২১ ২০:৪৫
রামচন্দ্র গুহ নামে একজন তো অলরেডি আছেন। :-)
আমার চেনা দুজন পজিটিভ, কোভ্যাক্সিন- এর দ্বিতীয় ডোজ- এর পরেও
রেমডেসিভির কিন্তু এখানে অনেক ডাক্তার নিজেদের জন্য ব্যবহার করেছেন - বেশ ভাল ফল শুনেছি। এক বন্ধু (নামকরা হাসপাতালের ফার্মা-র হেড), সে বলছিল তার পরিচিত ডাক্তাররা করোনাক্রান্ত হয়ে ব্যবহার করে সুফল পেয়েছেন
অক্সিজেনের জন্য
পাইকপাড়া অঞ্চলে অক্সিজেন প্রয়োজন একটি সাড়ে পনেরো বছরের ছেলের জন্যে। আরেকটি গড়িয়াহাটে । সন্ধান থাকলে জানান।
বেল পাকলে কাকের কি ?? রাবণ তো একজন হবেই , রামচন্দ্র হবেন না কেউ !!
any taker?
India TV
BJP 173-192
TMC 64-88
Left+ 7-12
এখানে অনেকগুলো এক্সিট পোলের ফল আছে
এই মৃত্যুগুলো কি ভ্যাকসিনের কারণে?
প্রশান্ত কিশোরের চাকরি গেল।
টাইমস নাও সি ভোটার
তৃণমূল -১৫৮
বিজেপি -১১৫
মোর্চা - ১৯
ইনিও তাই :(
পাই ম্যাডাম, কোভ্যাক্সিন।
দ্বিতীয় ডোজের পনের দিন বাদেও মারা গেলেন সেদিন, দিল্লিতে।
ডিসি, কোন ভ্যাক্সিন ছিল?
আমার ঘনিষ্ঠ একজন আত্মীয়র মা আজ মারা গেলেন। বাবারও ক্রিটিকাল অবস্থা, হাসপাতালে ভর্তি আছেন। বাবাকে এখনও জানানো হয়নি। কিন্তু সবথেকে অবাক ব্যপার হলো, দুজনেরই ফার্স্ট ডোজ দেওয়া হয়ে গেছিল আর দুজনেরই ২১ দিন হয়ে গেছে। সামনের সপ্তাহে দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার কথা। কি হচ্ছে কিছুই বোঝা যাচ্ছে না।
রঞ্জনদার পোস্টটা পড়ে মনে হল, বহু দিন আগে সন্ধ্যা রায় অভিনীত 'বাবা তারকনাথ' নামে একটি সিনেমা এসেছিল, সুপারহিট হয়েছিল। সেখানে বাঁক কাঁধে শিবের মাথায় জল ঢালতে যাওয়ার সময়ে সন্ধ্যা রায়ের গলায় উদাত্ত কন্ঠে "আজ তো-মা-আ-আ-র পরীক্ষা" বলে একটি গান ছিল। তারকনাথের উদ্দেশ্যে গাওয়া হয়েছিল।
বঙ্গদেশের আজ সেই অবস্থা !
আজ সন্ধ্যে সাতটা থেকে এগজিট পোল দেখাবে।
অন্য চার রাজ্যগুলোতে মনে হয় বিজেপির ব্যথা আছে, পন্ডিচেরি বাদে। কিন্তু সবার পাখির চোখ বঙ্গে।
দু'রকম শুনছি। ছোট গ্রুপ বলছে -- বিজেপি হবে সাফ।
বড় গ্রুপ বলছে--বিজেপি হবে বাপ!
আর একটি ব্যক্তিকেন্দ্রিক ইডিওলজিহীন দল আছে। তাদের জন্যে আমার একটি বাংলা কালীকীর্তন মনে পড়ছেঃ
'আমি যদি মরি, অঘোরসুন্দরী, ভবে তোমার নাম কেহ লবে না'।
পাই,
আগের মতই। আমি বহাল তবিয়তে, তবে ঘরে বন্দী। গিন্নির কোন সিম্পটম নেই। ডাক্তারের হিসেবে তবু সাবধানে আরও দশটা দিন। মেয়ের জ্বর গেছে, কী একটা স্টেরয়েড, তার কোর্স নাকি ২২ দিন খেতে হবে। গলা খুস্খুস কমেছে। তবে গায়ের ব্যথা এবং ক্লান্তি কমেনি। সবাই মাস্ক পরে তবে কামরার দরজা খুলে অথবা মোবাইলে আলুচানা করি।
রমিতবাবু, হোয়া মেসেজটা আমার এক ডাক্তার বন্ধু ফরোয়ার্ড করেছিলেন। আমিও জিগ্যেস করেছিলাম রেমডেসিভিরে কাক হয়না কেন বলছেন (আমার ধারনা ছিল করোনা হলে রেমডেসিভির দেওয়া হচ্ছে)। উনি বললেন ওনারা নাকি দেখছেন রেমডেসিভিরে সেরকম কোন কাজ দিচ্ছেনা। অরিনবাবুও ওরকমই লিখেছেন দেখছি।