"ভোট ফুরোলেই দুপুরের খাবার ছাঁটাই সব স্কুলে"
https://epaper.anandabazar.com/imageview_55817_6122389_4_71_25-04-2021_6_i_1_sf.html
আরে তাই নাকি ব্রতীন? খুব ভালো কথা। ওদের জানিয়ে দিও আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা। :-)
সে দি র সাথে নিয়মিত কথা হ য়। ভালো আছে।
2020 র ব ইমেলায় স্যান এর সাথে ব্যাটে বলে হল দুদিন। আমি, সৈকত আর স্যান ভাটাচ্ছিলিম।
প্রতিদিনের কাঁদুনি থেকে বোঝা যাচ্ছে গুরুর স্বর্ণযুগ অতিক্রান্ত আর এখন যারা লেখে তারা বাল।
স্যান, যাকে অনেকে স্যানিনি ডাকতেন বিখ্যাত সেই ব্যাকরণবিদ পানিনির সঙ্গে মিল দিয়ে, সেই স্যানকেও মিস করি খুব। কতকাল দেখি না এখানে। স্যান, ভালো আছো?
সে দিকে মিস করি খুব । বহু বছর ধরে ওঁর লেখা পড়ি । এখানে তো বটেই, তারও আগে থেকে অন্য সাইটে ওঁর লেখা পড়ে আসছি । গত বছর প্রথম যখন করোনা পরিস্থিতি দেখা দিল, তখনও এখানে নিয়মিত পেয়েছি সে দির লেখা । তারপরে আর পাই না বহুদিন । সে দি, ভালো আছো ?
এতদিন ধরে একজনও গিলি কুচি দেখলো না।
দুই, এবির সুমন প্রমাণ করেছে মাঠে ঘাটে ঘুরলে নয়, সঙ্গে আর মুখোমুখি থাকলেই করোনা হবে
মোদির রিহার্সাল ছাড়া মিটিং লাইভ টেলিকাস্ট হয়ে গেল।
62/63 :((
ব্রতীনদা তোমার ওটা কি ফেসবুকের লেখা? ছবিটা আসে নি।
এই কদিন আগে উত্তমদা।
সে কি! ওনার এক স্টুডেন্টের থিসিস নিয়ে কতো ঝামেলা হল এই সেদিন। কতো বয়স হয়েছিল?
অভ্যু আজকে উনি চলে গেলেন কোভিডে। 7 ঘন্টা মৃতদেহ প ড়ে ছিল ঘরে। ভাবতে পারো?:(((
পাই এই পোস্ট্গুলো খুব ভালো হচ্ছে, অনেকের কাজে আসবে।
ব্রতীনদা তুমি আদিত্য চাটার্জ্জীর কথা লিখেছ নীচে? তোমার পোস্টটায় পরিষ্কার করে বোঝা গেল না। উনি কি অসুস্থ?
অপটিক্যাল ইলুশন টি দেখুন, ছবির মানুষ গুলো কেউ নড়ছে না, অথচ রঙ পরিবর্তন নের জন্য মনে হচ্ছে সবাই একে একে সিঁড়ি থেকে ঝাঁপ দিচ্ছে।
বাপি 40 বছর( 1968-2008) প্রেসিডেন্সি তে স্ট্যাটিসটিক্স পড়িয়েছেন। তার ফলে 1994 এ যখন CU তে ঢুকলাম তখন দেখি হেবববি চাপ। সৌমেন্দু দা, মণীষা দি, আশিস দা,সুগত দা বাবার ছাত্র। শৌটির বাবু, শ্যামাপ্রসাদ বাবু বাবার মাস্টারমশাই। অধীর বাবু বাসুদেব বাবু বাবার সমসাময়িক। নৃপেশ দা, কল্যাণ দা, উত্তম দা আর তথাগত দা আশুতোষ থেকে এলেও বাপির বিশেষ পরিচিত। সেকেন্ড ইয়ারে পেলাম নিপাট ভালোমানুষ গৌরাঙ্গ দা কে। উনি নরেন্দ্রপুরের। বাংলা কথা হল ক্লাস কাটা বেশ চাপের হয়ে গেল। সবাই জানে BD র ছেলে। তাই আশুতোষের (91-94) সেই সুখের তিন বছর যা কিনা হোস্টেলে 29 আর ব্রিজ খেলে আর আশেপাশের 9/10 হলে সিনেমা দেখে কাটিয়েছি;" সেই যে আমার নানা রঙের দিনগুলি" আর রইল না। তবুও সুযোগ পেলেই Rajarshi Kallol Partha ইকবাল ওঙ্কার ইত্যাদি কয়েকজন গুছিয়ে ব্রিজ খেলতাম টিফিনে 1-2 আর ক্লাশ ছুটির পরে 7/8 অবধি। তালেগোলে ISI তে চান্স পেয়ে গেলাম। আমার দ্বারা পড়াশুনা হবে না ভালোই জানতাম। তাই সুযোগ পেতেই টুক করে IT র চাকরী তে ঢুকে গেলাম। 13/14 বছর একঘেয়ে কাজ করার পরে অসম্ভব ক্লান্তি এল। মনস্হির করলাম আকডেমিক্সে মুভ করবো। তাতে লাগবে একটা PhD. বাপিকে বলতে বললো আদিত্য র কাছে কর। আমি বলে দেবো। ততদিনে বর্ধমানের পাঠ চুকিয়ে আদিত্য দা CU তে। বলাবাহুল্য আদিত্য ও দার বাপির ছাত্র। তো এক শনিবার দুরুদুরু বক্ষে স্যারের সাথে দেখা করতে গেলাম। অলরেডি অন্যান্য স্যার দের থেকে খোজখবর নিয়ে আমি ঠিক কতটা ফাকিবাজ উনি জেনে গেছেন। এদিকে BD র ছেলে। মুখের ওপর সরাসরি না ও বলতে পারছেন না। সে এক বিচ্ছিরি অবস্হা। যাইহোক অবশেষে রিসার্চ শুরু হল। বাপি India Govt, Health Ministry র Low Birth weight র ওপর একটা প্রজেক্ট করেছিলেন। সেই ডেটা নিয়ে। তখন ও আমি কগনিজেন্টে। কাজেই দুমাসে এক বা দুবার স্যারের সাথে ব্যাটেবলে হতো। আর বাকি রিসার্চ চলতো বিরাট বিরাট মেলে। আমার ছোট খাটো ভুল গুলো অসীম ধৈর্যের সাথে সংশোধন করে উনি লিখতেন সেই নিখুত মেল গুলো। ব্যক্তিগত জীবনে খুব পারফেকশনিস্ট ছিলেন। আমাকে মাঝেমাঝেই বলতেন "দেখো বাপু, বেশী বয়েসে PhD করতে এসেছো বলে যা লিখবে, তাই আপ্রুভ করে দেবো ওটি হচ্ছে না। 10 বার লিখে দেখেবে। 11 তম টি আমি আপ্রুভ করবো। আমি দেখলাম বুড়ো বয়েসে হেবববি চাপ। যাই হোক ঢিমেতালে রিসার্চ চলতে লাগলো। তার জন্যে দায়ী কর্পোরেট প্রেশার আর আমার বিশ্ববিখ্যাত ল্যাদ। স্যার IAPQR র সাথে ঘনিষ্ঠ ভাবে যুক্ত ছিলেন। ওখানের মিটিং এ মাঝেমধ্যে দেখা হতো আর আমরা খানিকটা প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করতাম। উনি বলতেন আরো সময় দাও ব্রতীন না হলে নামবে না। ওনার মেয়ের বিয়েতে গিয়েও কুশল জিজ্ঞাসার পর আমি শুরু করতে যাচ্ছিলাম Random Forest ইত্যাদি। উনি মৃদু হেসে বললেন অাজ থাক। 2020 জানুয়ারি তে IAPQR আর CGCRI মিলে একটা ইন্টারন্যাশানাল কনফারেন্স করেছিল ডেটা সায়েন্সের ওপর। সেখান আমি LBW ওপর পেপার টা পড়লাম। স্যার ছিলেন। ওনার অনেক পুরানো বন্ধুদের সাথে জমিয়ে গল্প করছিলেন। আমাকে দেখে বললেন ওহে আমাদের একটা ফটো তুলে দাও দেখি। তা এই সেই ফটো। তারপরে স্যারের সাথে কথা হয়েছে। দেখা হ য়নি আর। স্যার ভালো থাকবেন।
বালিতে বোতিন্দা হনুমানকে ভোট দেয় নি এই অনেক।
ব্রতীন আমরা ভোটের সময় শত্রুদের সঙ্গে বেসি হেসে হেসে কথা বলা পছন্দ করিনা, বালিতে দীপসিতা কেে ভোট না দিলে এত কথা কিসের:-)
অভ্যু :)))))
এটা অবিশ্যি আম্রিগাতেও ছেল - বৌ ভোর চারটেতে আমার ভ্যাক্সিনের স্লট যোগাড় করেছিল। এখন বেটার, সহজে পাওয়া যাচ্ছে
লোকে ভোর চারটে থেকে এসে ভ্যাক্সিনের জন্য নাম লেখাচ্ছে।
আটোজ, আমি মস্ত।
হুঁ, ডিডি, বড়াই, কেকে, ছোটাই আর আরও কয়েকজন--- এই ক'জনের লেখা পড়ার জন্যই ঘুরে ফিরে বেড়াই এই চত্বরে। ঃ-)
ভাগ্যি তুমি বললে। প ড়ে এলাম। বহুদিন পরে ইন্দো দা। জাস্ট অসাধারন।