কার্ল সাগান সায়েব ভয়েজার ছোড়ার আগে যখন রবিবার রবিবার কসমস অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা ব্যক্ত করতেন তখন পেনসিল চোষা ভুলে হাঁ করে শুনতাম।
নাসাকে খাটো করছি না, ভয়েজারের জন্য তাঁদের খুব শ্রদ্ধা করি। ডেলিপ্যাসেঞ্জারী নয়, গ্রহের অভিকর্ষ কাজে লাগিয়ে প্রথম সৌরজগতের বাইরে মানুষের তৈরি জড়বস্তু পাঠানো। হ্যাঁ , এটা বিশ্বাস করতে অসুবিধা হয় না।
দেখুন অভ্যুদা, যে পেন্সিলগুলো খেয়ে বেড়ে উঠেছি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করলে ভারী নেমকহারামী হয়। তো, পেন্সিলের টিআরপি হাই হবে না তো কি আপনার ঐ মঙ্গলগ্রহের হেলিকপ্টারের টি আরপি হাই হবে??
যখন আমরা ঐ অপ্সরা- নটরাজ মুখে পুরে চিবোতাম, তখন আমেরিকা রোজ ডেলিপ্যাসেঞ্জারের মত লোক চাঁদে পাঠাত আর শশরীরে ফিরিয়েও আনত। পরে আরেকটু বড় হয়ে কিন্তু বিশ্বাস করতে ভারী কষ্ট হয়েছে। মানে দেখেছি তো তখন কি টেকনোলজী ছিল। তাই দিয়ে চাঁদে জ্যান্ত মানুষ পাঠিয়ে তাকে আবার জ্যান্ত ফিরিয়ে আনা.... মানতে পারলাম না, তাও আবার বারবার!!!
কোনো কনস্পিরেসীর মধ্যে না গিয়েও ও গল্প বিশ্বাস করা আমাদের জেনারেশনের পক্ষে খুব কঠিন।
PM কে এই কথাই বলব, যে মঙ্গলে হাওয়া আছে বটে, কিন্তু আমেরিকান হেলিকপ্টরের কাছে হাওয়া থাকা না থাকা সমান। কারন পীর নিজে ওড়েন না, চ্যালারাই তাঁকে ওড়ায়।
হরি আর হরের ভকতদের বিরোধ কি আজকের?
ধর্মীয় কারণে হিন্দু-হিন্দু মারামারি হলে তাকে দাঙ্গা বল যায়?
"হরিনাম সংকীর্তনের আসরে কেউ বা কারা ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দেওয়ায় ভাঙচুর চালিয়ে নামগান বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। "
HB আর 2B, নটরাজটাই স্যান্ডার্ড তবে ক্যামেলও চলত।
আর দেখা যাচ্ছে গুরুতে এখনো নস্টালজির টিআরপিই সবচেয়ে হাই!
নটরাজ জ্যামিতি বাক্স আমার ছেল, সবুজ রঙের, ওপরে তান্ডবরত শিবের মূর্তি।
https://qz.com/india/1996905/india-is-already-a-major-it-supplier-for-us-firms-can-it-be-more/
আমরা পেনসিল কিনতাম নম্বর দেখে, HB, 2H, আর একটা ছিল, মনে পড়েনা। নটরাজ বলে একটা জ্যামিতি বাক্স হত। স্কেল আর সেট স্কোয়ার গুলো খুব পাতলা হত, সেটার গঙ্গাযাত্রার পর এসেছিল ক্যামেল। সেটা চলেছিল টুয়েলভ অবধি।
নটরাজ নয়।
আমি হলদে পেন্সিল, টিনের বাক্সয় - কোহিনুরের কথা বলছিলাম, নটরাজ। এই হলদে পেন্সিলে ভর করে ইশকুল কেটেছে।
আছে তো। খুব পাতলা যদিও।
মঙ্গল গ্রহে হাওয়া আছে ? না থাকলে হেলিকপ্টার চলে কি করে ?মানে থ্রার্স্ট পায় কী করে ?
মনে হচ্ছে, এখন ঠিক অত খেয়াল নেই।
কোহিনুরের থেকে অপ্সরা বেটার ছিল, ড্রয়িং পেন্সিল গুলোর ক্ষেত্রে।
পেরুমলের পেন্সিল আবার দু ধরনের ছিল। গোল ও ছয় কোনা বিশিষ্ট। হলুদ রঙের
সোনার জলে লেখা থাকত koh-i-noor pencils
পেরুমলের পেন্সিল আবার দু ধরনের ছিল। গোল ও ছয় কোনা বিশিষ্ট। হলুদ রঙের
সোনার জলে লেখা থাকত koh-i-noor pencils
লাইভ *স্ট্রিম
এখুনি শেষ হলো।
মঙ্গল গ্রহের প্রথম হেলিকপটার ফ্লাইটের লাইভ স্তৃম এখানে দেখাচ্ছেঃ
বাবলিদা হলেন শ্রী তুষারকান্তি টাট, তাঁর পিতা প্রয়াত, শ্রী প্রফুল্লকুমার টাট। আমাদের সেন্ট্রাল ক্যালকাটার ৮০-৯০% সাইনবোর্ডই এই পিতা বা পুত্রের হাতে আঁকা বা লেখা।
পাই
ছত্তিশগড়ে ইদানীং করোনার বাড়বাড়ন্ত দুটো কারণে।
এক, রায়পুরে রোগ সেফটি বা ওই রকম কিছু প্রোজেক্টর জন্য শচীন এবং আরও ভেটারেন প্লেয়ারদের নিয়ে মিনি আই পি এল। লোক পাগল হয়ে গেছল। শচীনের ও কোভিড হল।
দুই, সংক্রমণ শুরু হল মহারাষ্ট্রের বর্ডারের জেলাগুলো, যেমন রাজনন্দগাও, দূর্গ, ভিলাই রায়পুর থেকে। কারণ নাগপুরের সঙ্গে পড়াশোনা, চিকিৎসা, আত্মীয়তা ইত্যাদির সম্পর্ক। সবাই নিশ্চিন্ত ছিল করোনা হেরে গেছে।
আর, কোভ্যাক্সিন নিয়ে আমার কোনো ক্ষতিবৃদ্ধি হয় নি। আজ বারোটায় আটচল্লিশ ঘন্টা পার হয়ে গেল। কোনো সমস্যাই নেই।
ব্যাটারা ট্রায়ালের জন্য রাখা প্লাসিবোর জলভরা ভায়ালই চালিয়ে দিল কিনা কে জানে!!
"মাদ্রাজ পেন্সিল ফ্যাক্টারীর। পেরুমলচট্টি পেন্সিলের দু দিক ই হত সমান, মানে দুদিকেই শিষ বেরিয়ে থাকত। ফলে পেছনটা চিবিয়ে তমন সুখ পাওয়া যেত না। অপরপক্ষে নটরাজের সামনে পেছনে আলাদা হত। পেছনটা কালো পেন্ট দিয়ে ব্লক করা থাকত। সেদিকটি মুখে পুরে চিবোলে তৎকালীন এন-পি চ্যুইংগামের মত একপ্রকার সুমিষ্ট রস বের হত।"
ইয়েস্স ইয়েস্স। একদম।
বাবলিদা কে?
লাল কালো ডোরাকাটা পেনসিলটা নটরাজ হলেও ইয়েলোটা হত ভি. পেরুমলচেট্টি।
মাদ্রাজ পেন্সিল ফ্যাক্টারীর। পেরুমলচট্টি পেন্সিলের দু দিক ই হত সমান, মানে দুদিকেই শিষ বেরিয়ে থাকত। ফলে পেছনটা চিবিয়ে তমন সুখ পাওয়া যেত না। অপরপক্ষে নটরাজের সামনে পেছনে আলাদা হত। পেছনটা কালো পেন্ট দিয়ে ব্লক করা থাকত। সেদিকটি মুখে পুরে চিবোলে তৎকালীন এন-পি চ্যুইংগামের মত একপ্রকার সুমিষ্ট রস বের হত।
দেখতেই পাচ্ছেন পেরুমলের পেন্সিলগুলো হাতেই রয়ে গেছে যেমনকার তেমন। কিন্তু নটরাজগুলো কবেই খেয়ে হজম করে ফেলিচি।
আমাদের বৌবাজার ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া আর বৌবাজার মোড়ের ঠিক মাঝামাঝি দোতলায় ছিল সুলেখা কোম্পানীর আপিস। তখন বাসে সবাই ঐ স্টপটাকে সুলেখা বলত। বছর তিরিশ আগে সেটা উঠে যাবার পর স্টপটার নাম হয়ে গেছে সোনাপট্টি। দোতলায় বিশাল বড় টিনের বোর্ড ছিল বাবলিদার বাবার হাতে লেখা/ আঁকা। আপিস উঠে যাওয়ার পর সেটা খুলে নিতে রাস্তাটাই। কেমন যেন খালি হয়ে গেল।
সুলেখা বেঁচে আছে ভারতের প্রথম অনলাইন B2B সার্ভিসের মধ্যে সুলেখা একজন।
ধন্যবাদ T, আমিও খুঁজছিলাম শেয়ার করার জন্য।
রমিতবাবু, এই যে
সব দলগুলো তো ছোট-বড়-কম সময়ের যাবতীয় মিটিং-মিছিল বন্ধ করলেই পারে।
কে কী বলবে সে তো জানাই আছে।
এক দল বলবে আসল পরিবর্তন আর তোষণের গপ্প।
এক দল তো অনেক করেছি আর ওরা বহিরাগত।
আর এক দল তো সমদূরত্ব।
লোকের আর জানার কী বাকী আছে ?
বেশী জানতে হলে তো জালি অডিও-ভিডিও আর হামবাগ মিডিয়া আছেই।
এদের কোভিড হয়েছে, কোথায় লিখেছে ?