সেদিক থেকে দেখলে গ্রিন ইন বেটার। ওর উল্টোদিকেই পরপর রহমানিয়া, মেজবান, আরো অনেকে। তাদের নিষিদ্ধ পায়া বিখ্যাত।
এক এক্স আরেসেস বলেছে দু তারিখের রেজাল্ট দেখে সেথায় খাওয়াবে।
আবার কে!!
রেল, মানে পাতাল রেল ওনার না??
পীযুষ গোয়াল?
বিশুদ্ধ শাকাহারী যে নয় তার জন্য মাননীয় পিযুষজীকে ধন্যবাদ দেওয়া উচিৎ।
সিঙ্গল কের ভাট পড়ে হোটেল ব্রডওয়ের ওয়েবসাইট দেখলাম। বার মেনুর একদম বাঁদিকের নিচে দেখুন। নিষিদ্ধ খাবার জোগাড় নেই ।
পাতাল রেলের অস্থায়ী বাসস্থান নিয়ে দুর্নীতি চলছে শুনলাম। যেসব হোটেলে লাগোয়া বার আছে সে সবে জায়গা পেতে আনুগত্য দলতন্ত্র পরিবারবাদ প্রভৃতিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
মাননীয় মোদীজীর ব্যাপারটি দেখা উচিৎ কারন এর প্রভাব বিধানসভা ভোটে পড়বে।
বাম মনোভাবাপন্ন বন্ধুর স্থান হয়েছে সুদূর গ্রীন ইনে। সেথায় না আছে বার না আছে ভাল ইন্টারনেট। পান ও পানু দুইয়েই তাকে বঞ্চিত করা হয়েছে সে মতাদর্শগতভাবে সংখ্যালঘু হওয়ার কারনে এটাই তার অভিযোগ।।
দুয়ারে ভাক্সিন নিয়ে নিলাম। মা কে তবু লেবুতলা পার্ক অব্দি হাঁটতে হয়েছিল, আমার যাস্ট রাস্তা পেরিয়েই হয়ে গেল, এয়ারলাইন্সের অপিসের উল্টোবাগে যোগাযোগ ভবনের পেছনটায়। যদিও এর উল্টোটা হলেই ভাল হত।
প্রথমটা মায়ের পরেরটা আমার। এখন মাননীয় মোদীজীর আর আমার ফ্যা্মিলির একই স্ট্যাটাস।
আমাকে কিছু লিখে না দিলেও বলল পরের ডোজ ৬-৮ সপ্তাহ পর নিতে। কোভ্যাক্সিনেও কি ৬-৮ হপ্তার গ্যাপ জারী হয়েছে?? ওটা তো কোভিশীল্ডের বলে শুনেছিলুম।
আজ অমর মিত্রর আত্মজীবনীর পর্ব বেরিয়েছে। ওইজন্যি আত্মজীবনীজনিত চুলকুনি ও র্যাশ ভাটের গায়ে ফুটে উঠেছে।
কলকাতার বাইরে ৫ টাকার ডিম্ভাত প্রকল্প কেমন চলছে কেউ জানাবেন?
রমিতের UBI এবং ওয়েলফেয়ার স্টেট বক্তব্যে ডিট্টো।
টেকনলজি, এ আই এবং ফিউচার সোসাইটি নিয়ে প্রায় একই বক্তব্য হারারির।
****রিডিং লিসট উফফ
কৃষি সিরিজ টায় আমার আরো গোটা তিনেক মাল বাকি , তাছাড়া ভাবছি একটা আনোটেটেড বিবলিওগ্রাফি করে দেব তাইলে লোকে পেপার ব ই গুলো বেছে নিজের লিভিং রিসর্ট নিজে বানাতে পারবে তবে অনেকদিন ধরে অনেক কে বলছি একটা ইনডেকস পেজ বানিয়ে দিতে সেটা অবশ্য কটা লেখা না জমলে করা যায়না , সেটা করে দিলে ভালো হয় , মনে হয় করে দেবে।
পুনশ্চ : আমি এগুলো অনেকটা ওভার সিমপ্লিফাই করে বললাম, তো যারা জানেন এই বিষয়ে আরো বেটার তাঁরা ভালো বলতে পারবেন। যারা আরো জানতে চান, বা ভুল বলছি কিনা দেখতে চান তাঁরা সার্চ করুন।
বোধির মূল বক্তব্যের সঙ্গে পুরোপুরিই সহমত।
দুটো কথা।
1 কোলকাতার রণবীর সমাদ্দারের ক্যালকাটা রিসার্চ গ্রুপ তোমার এই প্রশ্নগুলো নিয়ে বঙ্গ, বিহার,দিল্লি,ছত্তিশগড়, তামিলনাড়ু, উড়িষ্যা ইত্যাদি রাজ্যে সার্ভে চালিয়ে তিনটে ভাষায় রিপোর্ট বের করেছে।
2 তাতে কন্যা কন্যাশ্রী , আম্মা ভাত, দুটাকা কিলো চাল ইত্যাদি পপুুলিসট মেজারের ইকনমিক , সামাজিক ও রাজনৈতিক আউটকাম নিয়ে আলোচনার অভিমুখ অনেকটাই তোমার সাপোর্টিভ।
3 আপাতদৃষ্টিতে ইডিওলজিহীন দল দিল্লির আপ পার্টির বক্তব্য-- ইলেকশন হোক স্বাস্থ্য শিক্ষার মান ও বিস্তার এবং গেরস্থালির মানোন্নয়নের জন্য সরকারের কাজের ভিত্তিতে। গতবার বিজেপির প্রোভোকেশন এড়িয়ে এই ইস্যুতে লড়ে ওরা বিজেপির কেল্লা ফতে করেছে।
4 বিজলি 200 ইউনিটের কমে ফ্রি, জল সরবরাহ বিলে সাবসিডি, ওয়ার্কিং মহিলাদের যাতায়াত ফ্রি এবং ঝকঝকে সরকারি হাসপাতালের ফ্রি পরিষেবার ও ঘুষ না নিয়ে কাজ করার সংস্কৃতির সুফল দিল্লি পাচ্ছে।
যদি আমরা সমাজতন্ত্রের আগমনের পূর্বে কোন উন্নয়ন সম্ভব নয় মনে করি বা এগুলোকে এককথায় বিপ্লবের প্রতিকূল রিফর্মিস্ট স্টেপ বলে খারিজ করি তো দু:খ আছে।
আধারকার্ড রেশনকার্ডেও এক ই প্রশ্ন। পারফেক্ট প্রশ্ন। ইন ফ্যাক্ট কৌশিক বসুর একটা তত্ব আছে খাদ্য সুরক্ষা র আর সরকারি খাদ্য মজুত দুটো জিনিসকে ডিসোসিয়েট করার প্রস্তাব নিয়ে , (আমি এগ্রি করিনা, কেন করিনা আমি পরিষ্কার, কিন্তু একজন ঐ স্তরের পন্ডিত এর সঙ্গে আমি এগ্রি করি না করিনা তাতে কার ই আসে যায়) আর একটা তত্ব বহুদিন ধরে আছে জবকার্ড, রেশন কার্ড এমনকি আধার কার্ডের সাথে ঠিকানার হার্ড বাইন্ডিং কেন থাকবে ইত্যাদি। উপকার ই যদি করতে হয় তাইলে ইন্টারনাল মুভমেন্ট আর সোশাল হাউজিং ক্রাইসিস কে রেকগনাইজ করা হবে না কেন
তো তখন এত কোটি কোটি মানুষ খাবে কি? উপার্জন কি হবে ? ক্যাপিতালিজম তখন ডিমান্ড জেনারেট করার জন্য অনুদান দেবে । অলরেডি দক্ষিণ কোরিয়া, কানাডা এসব জায়গায় এগুলো নিয়ে কাজ হচ্ছে। ইউনিভার্সাল বেসিক ইনকাম আনা হবে।
এবং এতো পেশা যে বিলুপ্ত হওয়ার কথা বলা হচ্ছে এটা কিসের ওপর নির্ভর করছে, না টেক গুলোর আরো উন্নতি এবং আফরদেবিলিটির ওপর। এবং এর ওপর যথেষ্ট রিসার্চ নিয়মিত চলছে । সুুতরাং আরো আরো সহজলভ্য হবেই সময়ে র সাাথে সাথে
ব্যাপার হল আগে হোক বা পরে সব গভমেন্ট কেই ওয়েল ফেয়ার ক্যাপিতালিজম এর পথে হাঁটতেই হবে। এর কারণ হল এ আই ও অটোমেশনের প্রভূত উন্নতি। আজ অলরেডি ড্রাইভার, ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার , হাউস হেল্প, মাসাজার, ডেলিভারি গাই, রিসেপশনিস্ট, সুইপার, রেস্টুরেন্ট কর্মী, চাষী,কল সেন্টার কর্মী এইসব পেশা রিপ্লেসেবল। রোবট অনেক বেটার কাজ করছে। টেকের আর একটু উন্নতি হলেই আরো অনেক পেশা বিপদের সম্মুখীন হয়ে পড়বে। সেগুলো হল জেনারেল ফিজিশিয়ান, উকিল, লো লেভেল আইটি গাই, ওয়েব ডিজাইনার, রিটেল ওয়ার্কার, কন্টেন্ট রাইটার, গ্রাফিক ডিজাইনার, সিনে টেকনিশিয়ান, হিসাব রক্ষক, নরমাল অফিস ওয়ার্কার ইত্যাদি।
আরেকটা প্রশ্ন আছে এই স্বাস্থ্য সাথী নিয়ে। বাংলার পরিযায়ীরা কি ভারতের যেকোনো জায়গায় এই কার্ড দেখিয়ে সুবিধা পেতে পারেন?
সরাকারি জব এর ক্ষেত্রে মমতার পজিশন ভুবিয়াস, এবং সেটা বিজেপির আরো ভুবিয়াস এবং দুটোর মধ্যে পার্থক্য কম , কারণ দুটোই ক্যাজূয়ালাইজেশন করছে এটা বাম রা কনট্রস্টিং করেছে, উল্টো দিকে স্বল্পশিক্ষিতদের কর্ম সংস্থানের ব্যাপারে বাম দের মা বক্তব্য আছে বিজেপি তৃণ র সেরকম কোন বক্তব্য ই নেই , আড্রেস ই করেনি এই তো গল্প।
যদি ধরি ১০০০ কিচেন আছে ডিম্ভাতের জন্য
- একেকটা কিচেনে ডেইলি যদি ১০,০০০ ডিম রান্না হয় - তাহলে ডেইলি এক কোটি লোকের পেট ভরে।
- একেকটা কিচেনে ডেইলি যদি ৫,০০০ ডিম রান্না হয় -
তাহলে ডেইলি ৫০ লাখ লোকের পেট ভরে।
- একেকটা কিচেনে ডেইলি যদি ১০০০ ডিম রান্না হয় তাহলে ডেইলি ১০ লাখ লোকের পেট ভরে।
- একেকটা কিচেনে ডেইলি যদি ৫০০ ডিম রান্না হয় তাহলে ডেইলি ৫ লাখ লেকের পেট ভরে।
----------------//////--------/////--/--
এবার যদি ধরি ৫০০ টি কিচেন
তাহলে ওপরের ফিগার গুলো যাস্ট অর্দ্ধেক - কে সি নাগ বই থেকে। ১০০ কিচেন হলে তো কোনো কথাই নেই।
আগে জানতে হবে কটি কিচেন - এবং ডেইলি কত ডিম রান্না হচ্ছে। তারপর বাংলার যা পপুলেশন তা দিয়ে ভাগ করতে হবে।
বাংলার শতকরা কত লোক ডিম্ভাত পেলো তা দেখতে হবে।
হিসেব করা খুব একটা কঠিন নয়। মুস্কিল হচ্ছে আম্মা কিচেন তামিলনাড়ুতে বহু দিন ধরে আছে। ভোটের ঠিক আগে ডিম্ভাত শুরু করলে সাধারণ লোকের মনে সন্দেহ হতেই পারে।
**আমি বুঝিই না
*****কবিকে না সোশাল অডিটে ভালো রেজাল্ট আসবে
আমি সিপিএম এবং বিশ্বজয়ী প্রতিভাবান উচ্চমেধাসম্পন্ন আশৈধব আত্মজীবনী রচয়িতা নই :-))))), তবে মাইরি বলছি আমি বুঝতে অপারগ , স্বাস্থ্যসাথী , পাঁচ টাকার মিল , দূয়ারে সরকার কেন বাই ডেফিনিশন খারাপ পরিকল্পনা।
কিভাবে দেখি বলছি। সরকারকে শুধু ই ইউটিলিটি সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে দেখাটা এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নাগরিক কে কি দিতে পারে তার দাবিটা কে কমানো ও ট্রান্সাকশনাল করাটা একটা রাজনৈতিক মতাদর্শ, এবং এটার পপুলারিটি র অন্যতম কারণ হল রাইট টু ডিসেন্ট রাইট টু খর্গানাইজ এর সঙ্গে এগুলোকে ডিসোসিয়েট করা যায়। মমতার গত সরকারের একটা সমালোচনা হতেই পারে তে এগুলো একেবারেই ভোটের দোরগোড়ায় করা এবং এর বাজেটিং এর কোন বিকেল এক্সপ্লানেশন কেউদেয়নি। শুধু তাই না একটা প্রোগ্রামকে ইউনিভার্সাল হিসেবে ঘোষণা করে ক্রমাগত তার টারগেট গ্রুপ বদলানো টা একটা একটা রাজনৈতিক দুনম্বরি এবং স্বজনপোষন ছাড়াও এগুলিই প্রধান স্ট্রাকচারাল সমস্যা, পিডিএস ইত্যাদিতেও তাই হয়েছে। কিন্তু পাড়ায় পাড়ায় সরকারি সার্ভিসের সিঙ্গল উইন্ডো থাকা যেটা শুধুমাত্র ইনভেস্টর দের জন্য থাকত আগে, সেটাকে পুরসভার বা পঞ্চায়েতের ইনফ্রা ব্যবহার করে নামানো প্রস্তাব ,ইসেবে কেন খারাপ হবে? হতূই পারে মুখ থুবড়ে পড়বে তখন সমালোচনা হবে মিটে গেল। স্বস্তার লাঞঢ প্রোগ্রাম টা নতূন না, ইকোনমিতে তে লাগছে এ ধরনের প্রোগ্রাম সেটা বিশ্বায়ন অন ওয়ার্ড স সব সরকারের ই লজ্জা কিন্তু সেটাকে প্যাথোলজিকাল সমালোচনা করার কোন মানে হয় না, বাম রা দাবি করতেই পারেন কমুনাটি কিচেন তারা বহুদিন ধরে চালিয়েছে না গত একবছর এবং এই প্রোগ্রাম তার একটা রেকগনিশন, যথেষ্ট ন্যায্য দাবি।
এবং এই রে বিজেপি সাধারণ ভাবে ক্র্যাশ ট্রান্সফারের ব্যাপারে জনবিরোধী হ ওয়া সত্ত্বেও এত কিছু মহিলাদের পরিবহন ইত্যাদি প্রতিশ্রুতি দিচতে বাধ্য হচ্ছে সেটা বাম ও মমতার ক্যাম্পেনের ক্রেডিট। বিজেপি জুমলাবাজ সবাই জানে ওদের কে তারা সিরিয়াস লি নেবে তারা মুসলমান বিরোধী সুদূর না তদুপরি পাঁঠা।
আমি সত্যিই খুশি হতাম যদি কেউ ইশতেহারে লিখতে আমরা মমতাকে হারাব ই এবং তার সমস্ত স্কিম যেগুলোর কবিকে ভালো রেজাল্ট আসবে আমরা সেগুলো অরিজিনাল নামে রেখে দেব। তাইলে একটা ব্রেকিং অফ ট্রাডিশন হত। ইন্টারেস্টিং হল সপ্তর্ষি দেব আর শতরূপ এটা মোটামুটি আড্রেস করেছে। ওয়েলফেয়ার ইকোনমি কে রাষ্ট্রের ফেলিওর বি আলস্যে ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে দেখা খুব ই বোকা বোকা। ওয়েলফেয়ার ইকোনমি র বয়স, বিসমার্কের পেনশন সিস্টেম ধরলে এখনো বছর পেরগয়ে গেছে এখন নির্মলা সীতারামন এর নতুন করে উনবিংশ শতকের ক্যাপিটখলিজমের হয়ে ব্যাটিং হাস্যকর।
ওয়েলফেয়ার ইকোনমি র মূল বিপদ দু তিনটে , চীনের মডেলে বৃদ্ধি র জন্য প্রয়োজনীয় চাহিদা তৈরি করতে গণতন্ত্রের প্রয়োজন নেই এটা সিরিয়াস লি ডেঞ্জারাস। এটাই পৃথিবীর সব রাইট উইং সরকার চায় সমস্যা হল তার প্রয়োজনীয় ম্যানুফাকচারিং বেস সবার নেই, দরকার ও নেই। সেই রাজনের কথা, ওয়ার্ল্ড ক্যনট হ্যাভ আনআদার চায়না। এছাড়া হল অটোমেশন ইত্যাদিতে ক্যাপিটালিজমের অবিশ্বাস্য উন্নতি, যাতে জব কমবেই আর একটা হল রেসিস্ট ইমিগ্রেশন বিরোধী ওয়েলফেয়ারসোসাইটি।
এই ক্রাইসিস গুলো কোনটাই সিপিএম তৃণমূল কারো তৈরি না আমি বুঝিনি না সিভিলাইজড ডিসকাসন অন্তত ইকোনমি ক পলিসি বিষয়ে কেন সম্ভব না।
https://www.thelancet.com/journals/lancet/article/PIIS0140-6736(21)00869-2/fulltext
বিশ্বজিৎ রায়ের লেখা আমারও খুব লাগে। ওনাকে নিয়ে কী হল?
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার সর্বকালের সেরা মুখ্যমন্ত্রী।
পদক্ষেপ করুন/ করলেন- এটা কোন বাংলা?
দুয়ারে শব্দটা বছরে একবার উচ্চারণ করতাম,ভাইফোঁটার দিন।সেদিন দুয়ারে কাঁটা দিতে হতো।এখন তো আবার সবই দুয়ারে! দুয়ারে যম প্রকল্প এমনিই চালু হয়ে গেছে:-(