জোম্বিদের ঠেকাতে আমি পুরোপুরি প্রস্তুত। এই .22ক্যালিবার ফ্লেম গানটি রেখিচি তাদের জন্য---
আর ভাইরাসদের ঠেকাতে এইমাত্র দুয়ারে ভ্যাকসিন প্রকল্পে নামটি লিখিয়ে এলেম। আজ থেকে আমাদের সাতচল্লিশের পল্লী উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রে দুয়ারে ভ্যাকসিন শুরু হয়েছে। কাল যে টীকাটি তারা আমায় দেবে তার নামটি কো-ভ্যাকসিন।
পিটি
বাংলা নিয়ে ভাবার কনট্রাক্ট তো আপনি পেয়েছেন। মুশকিল এই যে বাংলাটা ভারতের থেকে আলাদা কোন রাজ্য নয়, বাইরেও নয়। বরং কেন্দ্রের অধীনে। আর কেন্দ্রের সরকারের খুঁটি হল হিন্দি বলয়।
আপনি কুয়োর ব্যাঙ হয়ে থাকতে চান, থাকুন গে। সে আপনার প্রেরোগেটিভ। আমাকে ছাড়ান দিন।
আমার ডি:
1 আমি কোন দিন 2006 সালে নিহত তাপসী মালিকের ন্যায় চেয়ে বাইট খরচ করিনি। মোমবাতি মার্চ করিনি। কারণ 2008 সালে বাম সরকারের সময়ে তার বিচার হয়ে গেছে। আমি কোর্টের রায় মেনে চলি।
2 আমি নেতাই কাণ্ডে নিহত 9 জনের জন্যেও কিছু করিনি। কারণ আদালত বাম সরকারের সময় থেকেই এটা দেখছে।
3 আমি 2011 ইলেকশনে বাম সরকারের পতনের ষড়যন্ত্র নিয়েও চুপ। কারণ তখন রাজ্য পুলিশ বামেদের এবং কোন রিগিং ও ভোট লুটের অভিযোগ ছিল না। বরং বাম নেতারা 200 সীটের বেশি পাবেন ঘোষণা করেছিলেন।
এবার আপনি আমাকে অতিবদ অতিবাম ছাগল বা যাখুশি বলতে পারেন। আমার একটাই কথা: ক্লান্তি আমার ক্ষমা কর প্রভু!
জোয়ার বওয়ানোর আগে দৈনিক স্টেট্সম্যানের "বিতাড়িত" সম্পাদকের বক্তব্য জেনে নিন হাম্বাগ টিভিতে। এসব তথ্য জানার আর তো কোন উপায় নেই। চিরতার জল যেভাবে খান সেইভাবে শুনুন। গদি মিডিয়া বনাম দিদি মিডিয়া।
লিখলাম আঙুলে সেলোটেপ লাগানোর কথা, সেটা হয়ে গেল মুখে? আহা লিখবেন, যত খুশি লিখবেন। শুধু তুই বেড়াল না মুই ঝগড়াটা পাঁচ বছর বন্ধ করলেই হয় আর কি। ২৬ তো আপনাদেরই। তখন লিখে জোয়ার বইয়ে দেবেন উন্নয়নের। সেই সময়ের ইকনমিক পলিসিটা বানিয়ে রাখতে পারেন।
সার্জিক্যাল মাস্ক কি সঠিক নয় ?
আমাদের এখানকার ডাক্তার তো ওই মাস্ক ই পড়তে এডভাইস দিচ্ছে। একদিন অন্তর ফেলে দিয়ে নতুন পরি।
দুঃখিত ,ডিসির পোস্ট ডেল হয়ে গেছিল।
আমার এক বন্ধু এই ছবি দিয়ে লিখেছে যে অনেকে নাকের অনেক নীচে মাস্ক পরছেন
এবার ফাইজার বলছে ভ্যাক্সিনের তৃতীয় রাউন্ড আসছে, তারপর বছরে একবার করে নিতে হবে।
যা বুঝছি, জম্বি অ্যাটাক শুরু না হওয়া অবধি ছাড়বে না। ভালো দেখে একটা ফ্লেম থ্রোয়ার আর কয়েক ড্রাম কেরোসিন কিনে রাখতে হবে।
সবাই এম্পেরর'স নিউ মাস্ক পরে ঘুরছে। ডাবল, সিঙ্গল, ট্রিপল, কোয়াড্রুপল কিছুতেই অসুবিধা নেই।
মাস্ক পরলেও আর্ধেক লোকের নাকের নীচে।
অথবা সার্জিকেল মাস্ক - ওতে কাজ হয় কিছু?
সে আমাদের ওখানেও তাই। এই পুরো পর্বে অফিসে টানা রোজ মাস্ক আমি একা পরে গেছি আর উলটে তাই নিয়ে প্রশ্ন শুনেছি!
কিন্তু লোকজনের সত্যি ধারণা কোভিড একেবারে কমে গেছিল, আর লাগবেনা। কিন্তু দিনে ৫০০০ ক্রস করলেও চিন্তা না আসলে খুবই চিন্তার।
"না থাকলে তৈরি না করতে পারার দায়ও নিতে হবে"
কিন্তু একটা তো লিমিট আছেই। আমি যেখানে থকি, সেখানে বোধ হয় প্রতি বর্গকিলোমিটারে পি এইচ ডি-র সংখ্যা রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে বেশি । সেখানকার লোকেদের মধ্যে মাস্ক পরা নিয়ে গয়ংগচ্ছ মনোভাব দেখলে অবাক হতে হয়।
অভ্যু সেটাই। এসব মিডিয়ায় আসবে। বেশিরিভাগ মিডিয়ায় সব দোষ সাধারণ লোকের উপর।
লোকজনের মধ্যে তো সেই সচেতনতাই নেই, না থাকলে তৈরি না করতে পারার দায়ও নিতে হবে।
বাড়ি বাড়ি জলের জার দেন, একটু আগে দেখা হল, বললাম মাস্ক কই, বলেন সারা শরীর স্যানিটাইজ করে নিয়েছি, আর কিছু লাগবেনা।
এদিকে এটা ইন্টারেস্টিং খবর। হাওয়া সত্যি তত নেই, যতটা ফুলিয়ে দেখানো হচ্ছে। এবার এই শীতলকুচির জন্য লোকজন ভয় পেয়ে ভোট দিতে না গেলে ( যেটা উদ্দেশ্য ছিল) আলাদা কথা।
ওহ, ইএলও --- তাহলে এটা - স্ট্রেঞ্জ ম্যাজিক -
হিন্দি বলয়ের আগে বাংলা নিয়ে ভাবুন। গত দশ বছরে কি সর্বনাশকে বাড়তে দিয়েছে বিজেমুল। ভোটে বিজেপি হারলেও এদের ঠেকানোর ক্ষমতা নেই বিজেমুলের।
How RSS Painted the Bengal Canvas Saffron While the World Missed the Big Picture
https://www.news18.com/news/politics/how-rss-painted-the-bengal-canvas-saffron-while-the-world-missed-the-big-picture-2268479.html
ফ্রয়েড ও মার্ক্স নামে দুই দাড়িওয়ালা বলে গেল, মানুষেরও রয়েছে সীমানা এঁচোড়ে পাকার মত এর পর অনেকেই চড়িয়েছে গলা নৃমুন্ড শিকারী দেয় মনোলোকে হানা। সকলেই সব জানে, এত জ্ঞানপাপী বলেছে মুক্তর রং শাদা নয় খাকি তবু যারা সিংহাসন নেয় তারা কথার খেলাপি আবং আমার ভাই, মা-বোন নিখাকী। ছিঁড়েছে সম্রাজ্য ঢের, নতুন বসতি পুরোনো হবার আগে দু‘বার উল্টায় দিকে দিকে গণভোটে রটে যায় বেশ্যারাও সতী রং পলেস্তারা পড়ে দেয়ালের চলটায়। এরকম চলে আসে, তবু নিরালায় ছোট এক কবি বলে যাবে সিধে কথা সূর্যাস্তের অগ্নিপ্রভা লেগে আছে আকাশের গায় জীবনই জীবন্ত হোক, তুচ্ছ অমরতা।
সিংগল k
ঠিকই ধরেছেন। হিন্দিবলয়ে এর প্রয়োগ বিভিন্ন বাহিনীর মাধ্যমে শুরু হয়েছে। এরা অনায়াসে নাগরিকদের ব্যক্তিগত স্পেসে হস্তক্ষেপ করছে, উইথ ইমপিউনিটি।
বাকিটা লেখা যাবেনা।
6 lakh engineering seats scrapped in last 5 years, fewer students seeking admissions
ভোটের নোংরা ঘেঁটে ঘেঁটে কি আপনি ক্লান্ত? তাহলে শুনুন ইলেকট্রিক লাইট অর্কেস্ট্রাঃ
এখনো এত ভয় ৭% কে? এই হাত কাটুয়ারা নাকি বিজেপিকে ঠেকাবে?
"শ্যামলীকে সকলের সামনে হাত কেটে নেওয়ার হুমকি দেন ওই তৃনমূল নেতা। নুরবান বলেছেন, ‘‘এখানে সিপিএমের ভোট নেই। ভোট নিতে এলে হাত কেটে দেব সবার।’’"
https://www.anandabazar.com/elections/west-bengal-assembly-election/wb-election-2021-local-tmc-leader-threaten-cpm-candidate-of-nanur-assembly-to-chop-off-hand-dgtld/cid/1276019
এইটে কি নাৎসি এসএস টাইপের বাহিনী গঠনের প্রথম ধাপ?? এঁরা তো আগেও ভলান্টিয়ার থাকতেন, ব্যাপারটা এখন পোলিসিং এর সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছে---
অর্জুনবাবুর ছবিটা নির্ঘাৎ শান্তিনিকেতনের। কোথায় তোলা ইচ্ছে হলে জানাতে পারেন।
এতো মিম ও সোশ্যাল মিডিয়া প্রচার দরকার হয় বামেদের , কারণ মূলধারার মিডিয়া তৃনমূল আর বিজেপির বাইরে বাকিদের কথা বলে না। কৃষক আন্দোলন নিয়ে মিডিয়া কতটা দেখিয়েছে? 26 জানুয়ারি নেগেটিভ পাবলিসিটি করা ছাড়া মিডিয়া দেখায় নি। মানুষ খবরের জন্য এখন সোশ্যাল মিডিয়া দেখে আর নিউজ চ্যানেল দেখে সস্তা entertainment এর জন্য।
কুচিটা হঠাৎ খুচি হয়ে গেলো কেন?
এইসব সময়ে সেই টইটা কোথা? সেই আগামীর অবয়ব? যেখানে নানারকম কনস্পিরেসির বিস্তারিত বিবরণ থাকত? কেউ ঠেলে তুলুন প্লীজ টইটা।
রোমহর্ষক আর নয়নাভিরাম-এর মধ্যে একটা বড় পার্থক্য আছে। বাংলার ইতিহাসে হিন্দু-মুসলিম সংঘাতের ঘটনাগুলি রোমহর্ষক, কিন্তু নয়নাভিরাম হয়ে থেকেছে সম্প্রীতির ছবিগুলি। পুকুরপাড়ে বসে নারকেল গাছের পাতার জলে বিলি দেখা নয়নাভিরাম, কিন্তু তা নিয়ে জনশ্রুতি রটে না, পুকুরে বিষ ঢেলে যখন মরা মাছ ভেসে ওঠে তা প্রজন্মান্তরের গল্প হয়ে ওঠে।
হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির টুকরো টুকরো ছবি এই সমাজে বহমান থেকেছে, সমাজচিত্রে সহজাত সৌন্দর্য এনেছে। আর কয়েক দশকে একবার দাঙ্গা-ফ্যাসাদের গল্প ইতিহাস বইয়ে এসেছে। কিন্তু, মানুষ পুকুরে বিষ দিতে ফিরে যায় না বরং ডাঙায় বসে পানকৌড়ি দেখে। তাই, দাঙ্গা হাঙ্গামার ইতিকথা সরিয়ে তার চিরন্তন জীবনে সে সম্প্রীতির কথাই বলেছে। দাঙ্গা-দেশভাগের পরেও তাই এই দেশের মানুষের যৌথচিন্তায় বিভেদ মাথা তুলতে পারে নি।
তাই দাঙ্গার গল্পে আমরা হত্যার হিসেব কষতে বসি না। বরং বিভেদ অবিশ্বাস সরিয়ে বন্ধুর হাতে হাত রাখার যে আরাম, সেইটা খুঁজে পেতে চাই। আর, আমাদের সমাজ যখন ইতিহাসের বিশেষ বিশেষ মোড়ে এসে আতঙ্ক আর অবিশ্বাসের অনভ্যস্ততার দহে পড়ে, আমাদের দায়িত্ব হয়ে ওঠে চিরন্তন বেঁচে থাকার মন্ত্রে আস্থা দেখানো। সেই জন্য আমরা সংকলিত করলা্ম সেইসব লেখা, কিছু নতুন, বেশ কিছু ফিরে দেখা, যেখানে সম্প্রীতি সহাবস্থান বহমান, ফল্গুর মত হলেও, নববর্ষ ইস্পেশালের এই প্রথম ভাগে।
নববর্ষ শুভ হোক।
বাঙালির প্রাণ, বাঙালির মন, বাঙালির ঘরে যত ভাই বোন-- এক হউক হে ভগবান ॥
আর NPR এর ওই আর্টিকলের ব্যক্তব্যের সাথে একমত হলেও এ কোন নতুন ঘটনা নয়
এন্টি ভেকসার লবি খুব পাওয়ারফুল এবং মূলত কন্সপিরাসি থিওরিস্টদের মাধ্যমে টার্গেট অডিয়েন্স রিচ করে , যেটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইভাঞ্জেলিক্যাল , ব্ল্যাক এবং সম্ভবত ল্যাটিনো পপুলেশন , এই J&J এর ঘটনা তাতে নতুন করে ইন্ধন যুগিয়েছে বলা চলে ,
মানে প্রতিক্রিয়া দিতই শুধু সুযোগের অপেক্ষা ছিল আর কি
আর যেখানে রীতিমতো ডিগ্রিধারী লোকজন কংগ্রেস /সেনেটে এ পাওয়ারফুল পসিশন এ বসে নির্দ্বিধায় হেট স্পীচ এর চাষ করে সেখানে এসব না হওয়াটাই আশ্চর্য্যের
আমার এখনো মনে হয় এই টেম্পোরারি সাসপেনশন ঠিকঠাক ....J&J বাকি দুটোর তুলনায় অনেক কম এডমিনিস্টারড হয়েছে , সুতরাং ওভারঅল পিকচার এ দারুণ কোনো পরিবর্তন আনবে না
সেলোটেপ লাগাতে বলছে?????
সকাল থেকে স্বাস্থ্যদপ্তর থেকে ইমেইল , টেক্সট এবং ফোন কল পেলাম .... J&J ভ্যাকসিন নেবার দৌলতে
সোজা কথা আগামী ভ্যাকসিন নেবার পর নেক্সট তিন সপ্তাহে CVST র সিম্পটম দেখা দিলে ডাক্তার এর কাছে যেতে বলছে
আশাকরি সেসবের দরকার হবে না :)