তা বলে ভাববেন না একটা দল অন্য বদমাইশ দলটির উস্কানিতত্ত্বটা যে টপ করে গিলে ফেলল, সেটা র্যাশনাল কম্ম। নেতারাও কী আর সর্বসময়ে যুক্তিবুদ্ধিময় ?
@S
পড়ছি। আনন্দ পাচ্ছি।
@Aa
CIA বাদ দিন। তারা তো বহু দূরের। অতিবামেরা দিদির অনশনমঞ্চে বিজেপির উপস্থিতি নিয়েও কোন আপত্তি বা প্রতিবাদ করেছিল বলে জানা নেই। তাই তাদের অতিবদ বললেও কম বলা হয়।
কিন্তু তার থেকেও ইর্যাশনাল হল কেকেআরের রিকোয়ার্ড রানরেট সাতের কম, এদিকে ছয় মারতে গিয়ে একের পর এক ব্যাটসম্যান আউট হয়ে গেলো।
আর বলবেন না, ওখানে আমি একবার ভালো একজোড়া চামড়ার জুতো খুইয়েছিলাম :(
Ha ha
নতুন স্নিকার পড়ে বেলুর মঠে যাওয়াটাই ইর্যশনাল কাজকম্ম ঃ))
@s আমি একবার এরকম র্যাশনালী জুতো খুলে ছিলাম বেলুড় মাঠে। নতুন স্নিকার ছিল। তারপর খালি পায়ে বাড়ি ফিরতে হয়। গাড়ি ছিল বলে অতটা অসুবিধা হয়নি, এই যা।
@abhyu হ্যাঁ, অবশ্যই জানাবো। এখন মোটামুটি আছি। আর ওনার অক্সিজেন চলছে। এখনো কষ্ট আছে ভেতরে।
না ভাই, এসব খোরাকের লিংক পড়তে হয়না।
তবে দিদি এবারেও ইলেকশানে জিতছেন। ভালো সীট পেয়েই জিতবেন। বেশ খোশ মেজাজে রয়েছেন। ছবি টবি আঁকছেন। ভাইপোর গলাতেও কনফিডেন্স বেড়েছে। বিজেপি মরিয়া হয়ে উঠে আজে বাজে বলছে। দিদিই ক্ষমতায় থাকছেন।
উইকিলিকস এর জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বামফ্রন্টের শরিক তো নয়, খামোখা মিথ্যা বলবে কেন ? লিংক টা কি পড়ে দেখেছেন ?
তা ভাই, সিয়া এসে পোচ্চিমবঙ্গের বামফ্রন্ট সরকার ফেলে দিল? এটা কি স্মরনজিতের নতুন কাহিনী?
"CIA দিদিকে হেল্প করছিল"
খ্যাখ্যাখ্যাখ্যাখ্যা
CIA দিদিকে হেল্প করছিল এটা জানার পরেও অতিবামদের কিছু এসে যায় নি (উইকিলিকস )। Normally বামেদের সব চেয়ে বড় certificate বলে ধরা হয় যখন CIA সরকার ফেলার চেষ্টা করে। তো ওনারা imperialist দের সাথে হাত মিলিয়ে বামফ্রন্ট কে উৎখাত করেছেন। বুঝে নিন।
একজন খুব নামকরা অর্থনীতিবিদ বলেছিলেন (নাম করলাম না) যে মানুষ যদি র্যাশনালি ভাবতো তাহলে মন্দিরে ঢোকার সময় দুপায়ের জোতো মন্দিরে ঢোকার দুটো আলাদা প্রবেশপথের সামনে ছেড়ে ঢুকতো।
লোকে যে খুবেকটা র্যাশনালি ভাবেনা সেটা তো এখনকার প্রাক অতিবামদের দেখলেই বুঝি। তাঁদের আশা ভরসার লোক হয়েছেন দিদি। দিদির রাজনৈতীক ইতিহাস, কার্যকলাপ, এবং বক্তব্য জানা থাকলে সেসব হওয়ার কথা না। মানে ছেলেবেলা থেকে বাড়িতে আসা খরবের কাগজটার হেডলাইনগুলো যদি কেউ মন দিয়ে পড়তেন, তাহলে বুঝতে পারতেন যে দিদি নিজের রাজনৈতীক ফায়দার জন্য সবকিছুই করতে পারেন। দিদি নাকি সেকুলার, এদিকে নিজেই মাইনরিটিদের দুধেল গরু বলছেন। মানে যতদিন ওদের ভোট সঙ্গে আছে, ততদিন সেকুলার।
তাহলে কেন অতিবামদের রয়েছে মূল বামদল বিরোধীতা। লেগাসি। তারও ইতিহাস আছে। নকশাল আমল এবং তারপরেও।
তাই তাঁরা দিদিকে সেকুলার আর পোকিত বাম প্রমাণ করতে চায়। যেন তারা দিদিকে সমর্থন করলেই দিদিও তাঁদের মতন হয়ে উঠবেন। এদিকে দিদি আছেন দিদিতেই। আর সেসব দেখে অতিবামেরা হতাশ। তখন তাঁরা কৌশল বানালেন যে দিদিকে যখন কিছুতেই পোকিত সেকুলার বাম বানাতে পারছেনা, তখন মূল বামেদেরকেই অসেকুলার বানিয়ে দেবেন। তাই তাঁরাও সাবস্ক্রাইব করলেন বিজেপির বাণী "বামের ভোট রামে"। এদিকে মূল বামেরা ভোট কমলেও তাঁদের ইচ্ছামতন অমূলক কাজকর্ম করেনা। তাতে অতিবামেদের মেজাজ আরো বিগড়ে যায়। যাঁরা দিদিকে প্রায় সব কাজকর্ম এবং বক্তব্যে ছাড় দিতে রাজী আছেন, তাঁরাই মূল বামেদের ছিদ্র খুঁজতে নেমে পড়েন। তাঁদের এখনও বড় আশা দিদিই নাকি বিপ্লব আনবেন।
এই ক্রমাগত ফাইনার ডিভিশনের আরেকটি নমুনা দেখলাম আজকে। এমনিতে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের গান আমার ভালোই লাগে। দেখলাম রবীন্দ্রনাথের বেহাগ রাগে পাঁচটি গান, রবীন্দ্রনাথের বেহাগ রাগে পাঁচটি প্রেমের গান, রবীন্দ্রনাথের কলকাতায় বসে লেখা বেহাগ রাগের পাঁচটি প্রেমের গান , সি সিকনেসে আক্রান্ত রবীন্দ্রনাথের বেহাগ রাগের পাঁচটি প্রেমের গান ইত্যাদি অ্যালবাম বেরিয়েছে।
"শুনে মনে হয়েছিল খুব একটা র্যাশনালি মানুষ হয়ত সিদ্ধান্ত নেয় না। অথবা হয়ত মনে করে ঝামেলা নিজের ক্ষেত্রে ঘটবে না, অন্যের হলে যায় আসে না।"
এটাকে কি যেন একটা বলে। পিটিদা আছেন?
**বোধিসত্ত্ব
আর একটা কাজ করতে পারে মাননীয় নির্বাচন কমিশন - প্রত্যেক দল তো সম্পত্তি ঘোষণা করেছে। একটা সম্পদ সীমার নীচের দলগুলোকে জমায়েত করতে দিক, বাকি দল গুলো কাগজ, টিভি, রেডিও, সোশাল মিডিয়ায় প্রচার করুক
প্রতি বোধিসত্ব দাশগুপ্ত গুরুলগিন,
সবিনয় নিবেদন, আপনি h বা বোদাগু নামেই লিখুন, আমরা ঠিক চিনে নেব (ব্যাকগ্রাউণ্ড মিউজিক - একদিন চীনে নেবে তারে, তারে চীনে নেবে)। মানে এই বোধিসত্ব দাশগুপ্ত, বোধিসত্ব দাশগুপ্ত গুরুলগিন, অতঃপর বোধিসত্ব দাশগুপ্ত গুরুলগিন ফ্রম মোবাইল, অতঃপর বোধিসত্ব দাশগুপ্ত গুরুলগিন অ্যাপ ফ্রম মোবাইল, অতঃপর বোধিসত্ব দাশগুপ্ত গুরুলগিন অ্যাপ ফ্রম আইফোন টুয়েলভ প্রো ম্যাক্স ইত্যাদি ভাবলেই তো পাঁজঞ্জুরিতে তিড়িতঙ্ক লাগে।
অভ্যুদয় মণ্ডল ফ্রম জর্জিয়া অফ সাউথ অফ আমেরিকা
:-)
ডিডি-দা লিখেছিলেন অনেক দিন আগে, ঈশেন বনাম মামু , সে এক অনবদ্য রচনা। তাতে ছিল মামু , সম্পাদক ঈশেনের কাছে গুচ-তে স্বরচিত পদ্য ছাপার দাবি জানাচ্চে , কারণ তার বাড়ীতেই ১০ জন পাঠক , ক্যাপটিভ অডিয়েন্স
বিদ্বেষ নানা রকমের হয়। বোধির পোস্টে শব্দটা দেখে মনে হলো। শুনেছি, কলকাতায় স্কুলের শিক্ষিকা, ছেলে তাকে বলে বিজেপিকে ভোট না দিতে কারণ বিজেপি এলে ওনাকেই ঘোমটা পরে ঘরে বসে থাকতে হবে। কিন্তু মমতার ওপর খুবই খাপ্পা তিনি সে কিছু করেনি, তাকে হারাতে হবে ইত্যাদি। অতএব ছেলে ও মা দুজনেই দলটির সম্বন্ধে জানে কিন্তু তাও একজন প্রাপ্তবয়স্ক শিক্ষিত মানুষ সেদিকেই যাবে, রাগের বশে। শুনে মনে হয়েছিল খুব একটা র্যাশনালি মানুষ হয়ত সিদ্ধান্ত নেয় না। অথবা হয়ত মনে করে ঝামেলা নিজের ক্ষেত্রে ঘটবে না, অন্যের হলে যায় আসে না।
রমিতবাবু আশা করি আপনি ও আপনার আত্মীয় সুস্থ হয়ে যাবেন তাড়াতাড়ি। জানাবেন, কেমন?
দেখুন, ছোটো পার্টি বোলে তো উলুবেড়িয়ার সেই ভদ্রলোকের কথা বলতে হয়। মিউনিসিপ্যাল ইলেকশনে দাঁড়িয়েছিলেন। বাড়িতে এলিজিবল ভোটার পাঁচ জন। উনি পেয়েছিলেন চারটে ভোট। সেই নিয়ে রোজ সকালে বাড়িতে কুরুক্ষেত্র বাধাতেন।
অবশ্য একজন বললেন ছোট দলগুলো, 'CPI(ML)', 'SUCI' , যাদের মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দেওয়ার মত অত টাকা নেই, তাদের জন্য প্রচার জরুরী
করোনার জন্য সব জমায়েত , র্যালি বন্ধ করতে পারলে একটা কাজের কাজ হত .
মানুষ এদ্দিনে ভালই জানে কোন দল কেমন কাজ করে, কার কী ইলেকশন ম্যানিফেস্টো ইঃ
আরও প্রচার থেকে নতুন কিছু কি ভোটারদের পাওয়ার আছে ?
এই প্রচার করে যদি এরা যেতে তাহলে বুঝতে হবে লোকের ভেতরে প্রচুর রাগ আছে তিনোদের বিরুদ্ধে, প্রচার না করলে চলত।
গ্রামের ব্যাপার আমি জানি না, ভুক্তভোগী নই। কেন বিজেপি সেখানে ভোট পাবে জানিনা। কিন্ত এখানে ছোট নেতাদের আর বড় নেতার ভাষণ শুনে এটা বুঝলাম না কেন সোনার বাংলার ঢপবাজি দিয়ে বিজেপি ভোট পেতে পারে !
(বাড়ি থেকে বেরোতেই দেখি, রাস্তায় একজন দাঁড়িয়ে আছে, কোন গাড়ির ড্রাইভার হয়ত, মলিন পোশাক। ওদিকে ছোট নেতা এগারো হাজার কোটির গপ্প মারছে। আমার সাথে চোখাচোখি হতে সে দেখি মুচকি হাসছে আর বলছে "ওদিকে সব বেচে দিল, এদিকে খুব টাকা দেবে" !)
হ্যাঁ , অমিত শাহর গলায় জোর আছে। লোককে বলে বলে চেঁচানো করায়।