আছা বুঝতে পেরেছি। এর মেন ট্রিটমেন্ট টা কি ? কোথায় ভর্তি করব একটু কোন গাইডেন্স দিতে পারেন। পেশেন্ট কোথাও যেতে চাইছে না। এদিকে আমার ও কোভিড হয়ে রয়েছে। শরীর খুবই ক্লান্ত। আর এক নিকট আত্মীয় র এই অবস্তা।
রমিতবাবু, হাসপাতালে দিন। হ্যাপি হাইপোক্সিয়া চলছে মনে হয়, তাই এখনো বুঝছেন না সেভাবে। এরপর খুব শ্বাসকষ্ট হতে পারে। এখানে হয়েছে এরকম কিছু জনের।
রমিত বাবু , এক্ষুনি হাসপাতালে দিন . আমার এক আত্মীয়র ৮২ স্যাচুরেশন ছিল ( 70+) ।...কোনো সিম্পটম ছিল না , নিজে হেটে গিয়ে বুকের এক্সরে করান . রিপোর্ট e কোভিদ ধরা পরার পারে হাসপাতালে ভর্তি হন . খুব হাই প্রেসারে অক্সিজেন নিতে হচ্ছিলো . 5-6 দিন ঠিক ছিলেন .. মানে হচ্ছিলো ভালোর দিকে . তারপরে হঠাৎ পরিস্থিতি খারাপ হয় আর মারা যান
প্যানিক করবেন না . কিন্তু ইনস্টিটিউশনাল চিকিৎসায় থাকা বোধ হয় বেশি ভালো
আমি তো কোভিশিল্ডের গুঁতোয় পুরো কেতরে পড়লাম। এ ব্যথা কী যে ব্যথা! তেমনি জ্বর। হাতের ব্যথা ছেড়ে দিলাম, ও সহ্য করে নেওয়া যায় কিন্তু মাথা গা হাত পা ছিঁড়ে যাচ্ছে। সঙ্গে তেমনি দুর্বলতা। কাশি শুরু হয়েছে। সাইনাসের যন্ত্রণা না এটার তাও বুঝছিনা। প্যারাসিটামল খেয়ে শুলাম, তারপরেও।
এই ভয়েই দু'মাস ধরে পিছিয়ে যাচ্ছিলাম, নিইনি, একা একা থাকলে এই নিয়ে ঝামেলায় পড়ব ভেবে, এখন মনে হচ্ছে ভাগ্যিস নিইনি।
এতবার ফ্লু শট নিয়েছি, কখনো হয়নি এমন।
কোভ্যাক্সিন পেলাম না এখানে, নইলে ওটায় সমস্যা কম হচ্ছে শুনছি।
রোমিত এটা কিন্তু অনেকই কম। আমরা ৯০এর কম হতেই হাসপাতালে দিয়ে দিয়েছিলাম। তবে অন্য একটা কারণও ছিল। ডাক্তারদের সরাসরি জিগিয়ে নিন।
রমিতবাবু, আমি কমেন্ট করার যোগ্য লোক নই কিন্তু আমার মনে হয় অক্সিজেন লেভেল বড্ড কম ঘরে রেখে চিকিৎসা করার পক্ষে।
রুচিরাদি, প্রুফটা যোগীয়া করেছিল, আমি না :)
তবে ঐ প্রুফটা দেখলে সত্যি মনে হয় না এই তো বেশ সোজা?
পেশেন্ট*
অক্সিজেন স্যাচুরেশন 72-75 এরম অবস্থায় কি বাড়িতে রেখে কোভিড পেমেন্টের চিকিৎসা করা যাবে ? এমনি গায়ে তেমন ব্যথা নেই। অল্প অল্প। আর মাঝে মধ্যে কাশি হচ্ছে খুব। শরীর একটু উইক আছে।
ডিসি - ৭:৪৬ পড়ে অনেকদিন বাদে প্রবল হাসলাম
অভ্যুদয় ,
তোমার প্রুফটা চমৎকার। আর রাহুল গান্ধী অত্যন্ত ভদ্র ।একমত
গিন্নী-কত্তা দুজনেই কোভিশিল্ড নিয়েছি শনিবারে। সমান্য গা ম্যাজ-ম্যাজানি ছিল। এখনো শিং গজায়নি তেমন ক্ষিদেও পায়নি।
RR
ওটা সত্যি হলেও গপ্প কেননা বহুশ্রুত। ২০১১-র পরের কোন ঘটনাতে কেন যে আপনারা বারংবার লর্ড ক্লাইভকে টেনে আনেন কে জানে!!
জানি ছোট বোনের প্রতি আপনি স্নেহে অন্ধ। আর এও জানি যে ১৯৪৭ থেকে রাজ্যটাকে তিনোদের হাতে তুলে দিতে পারলে পব আজকে সত্যি সত্যি ২৪ ক্যারট সোনার বাংলা হত।
ধুর। এই সাইড এফেক্টটা আমার বিগত কয়েক দশক ধরে রয়েছে। ভ্যাকসিন না নিয়েই।
নাহ। খালি খালি খিদে কেন পায় রে? আসলে হয়েছে কি আজকে আমি ছানাদের নিয়ে ডিনারে গিয়েছিলাম। গল্প করতে করতে বললাম আমাদের হেড অফ দ্য ডিপার্টমেন্টের একটা অদ্ভুত এফেক্ট হয়েছে। টিকা নেবার পনের মিনিটের মধ্যে এমন খিদে পেয়েছে যে দাঁড়াতে পারছিলেন না। ইউনিভার্সিটির হেল্থ সেন্টারের মধ্যেই চিক-ফিলে থেকে স্যাণ্ডউইচ কিনে খেতে হয়েছে। দ্বিতীয়বার নাকি উনি খিদের চোটে অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছিলেন। সকাল এগারোটায় চিকেন স্যাণ্ডউইচ খেয়ে দুপুর সাড়ে বারোটায় ফুল লাঞ্চ খেয়েছেন। গল্প শুনে একটা মেয়ে বলে আমার রুমমেটেরও ওমনি হয়েছিল, টানা চব্বিশ ঘন্টা আকাশ খাই পাতাল খাই খিদে!
ধেত্তেরি, শালার এই অটো কারেকশন।
ধ্যান, অভ্যু।,
অভ্যুত্থান
ঘামাচি বেরিয়েছে?
না না, ও দুটো ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্যাম্পল। কেউ কাউকে চেনে না। মেয়েটা একটা ডোজ পেয়েছে, ভদ্রলোক দুটো ডোজই পেয়েছেন আর দুবারই এক সিন্ড্রোম।
গেস করুন দেখি?
প্রেমে পড়ে গেছে?
এখানে ফাইজার ভ্যাকসিনের এক অদ্ভুত সাইড এফেক্ট শুনলাম। এক প্রফেসরের আর এক ছাত্রীর।
আরেকটা খবর হলো, গতকাল কোভিশিল্ডের প্রথম ডোজ নিয়ে নিলাম। বাড়ির কাছে একটা হাসপাতালে নিলাম, আড়াইশো টাকা নিলো। নেওয়ার সাথে সাথে প্রধানসেবক চিঠি পাঠালেন, জয় বীর, জয় জওয়ান, গৌমাতাজ আর প্রাউড অফ ইউ। রাতে অল্প একটু জ্বর এসেছিল, ১০০ র কম, সকালবেলা সব ঠিক হয়ে গেছে।
অভ্যু হ্যাঁ বানিয়েছি তো! বলতে ভুলে গেছি, খাসা খেতে হয়েছিল।
&, তামিল নাড়ুতে বোধায় এবারের ইলেকশান অবধি কিছু করতে পারবে না, তবে অনেকগুলো লং টার্ম প্রোজেক্ট শুরু করেছে। আজকাল এদিক ওদিক প্রচুর হিন্দু মহাসভার আফিস আর পোস্টার দেখতে পাই, আমাদের পাড়াতেও একটা সৎসঙ্গ শুরু হয়েছে। ছোট ছোট ভ্যান রিক্সায় অনেকগুলো ঠাকুরের মূর্তি নিয়ে জয় শ্রীরাম গাইতে গাইতে যায়। আজকাল এসব বাড়ছে।
ডিসি, আপনাদের তামিলনাড়ুর সিক্রেটটা কী? ওখানে কেন এই ড্যাশেরা দাঁত ফোটাতে পারে না?
অ্যাই dc, চিকেন বানালেন গত উইকেণ্ডে?
"মমতা অনেক খারাপ কাজকরেছেন গণতন্ত্রের বারোটা বাজিয়ে ছেন কিন্তু মুসলমান তোষনের হার্ড এভিডেন্স কিসু নাই।"---এইটাই অতি বাজে ঢপ
"যারা ধর্মের নামে জোট বাধলে বুকে বল পায় অথচ নিজের রাজনৈতিক দলের নামে পায়না তাদের বুকে সমস্যা' -- এটা কি ছাগল তাত্ত্বের তাত্ত্বিক রূপ ? :)
রাহুলের লিডারশিপ কোয়ালিটি একেবারেই নেই। বেচারা যতো পারে পালাতে চায় আর বাকিরা ধরে বেঁধে নিয়ে আসে। প্রধানসেবকের সত্যি অসাধারন ভাগ্য যে এরকম একজন অপোজিশান নন-লিডার পেয়েছেন।
ভদ্রতার জ্ঞান তো সবার সমান নয়।
"এক মিনিট, মাম্মীকে জিজ্ঞেস করে আসি।" ঃ-)
ভারতীয় রাজনীতিবিদদের মধ্যে একমাত্র রাহুল গান্ধীকেই আমার ডিসেন্ট মনে হয়। অবশ্য সোনীয়া গান্ধী সম্পর্কেও সেটা বলা যায়।
"প্রভু আমার প্রিয়" বলে একটা ধারাবাহিক বেরোচ্ছে কোথায় যেন দেখলাম।